শিরোনাম
প্রকাশ: ০৬:৫৭, রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫

ইসলামপূর্ব আরব

কুরাইশ বংশ ও তার শাখা-প্রশাখা

মাওলানা সাখাওয়াত উল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
কুরাইশ বংশ ও তার শাখা-প্রশাখা

কুরাইশের পিতৃপুরুষের নাম ফিহর। তার বংশধারা এরূপ : ফিহর ইবনু মালিক ইবনু কিনানা ইবনু খুজাইমা...ইবনু মুদরিকা ইবনু ইলয়াস ইবনু মুদার ইবনু নিজার ইবনু মাদ ইবনু আদনান। (বিস্তারিত জানার জন্য দেখুন : নাসবু কুরাইশ, মুসআব আজ-জুবাইরি (১৫৬-২৩৬ হি.)

এই বংশধারা আদনান পর্যন্ত সম্পূর্ণ বিশুদ্ধ এবং এতে সন্দেহের অবকাশ নেই। মহানবী (সা.)-এর বংশপরম্পরাও এসব ব্যক্তি হয়ে আদনান পর্যন্ত পৌঁছেছে।

আদম (আ.)-কে কুরাইশ বংশের প্রথম পুরুষ হিসেবে গণ্য করা হয়, ইবরাহিম (আ.)-কে এই বংশের ২০তম অধস্তন পুরুষ বলে গণ্য করা হয়। এই বংশের সদস্য হিসেবে নুহ (আ.)-এর নামও বিভিন্ন বর্ণনায় উল্লেখ আছে। আদম (আ.)-এর দশম অধস্তন পুরুষ তিনি। (সিরাতে ইবনে হিশাম, খণ্ড-১, পৃষ্ঠা-৪২)

রাসুল (সা.)-এর ঊর্ধ্বতন পূর্বপুরুষ ফিহরের উপাধি ছিল কুরাইশ।

ফিহর খ্রিস্টপূর্ব ২০০ অব্দে মক্কায় জন্মগ্রহণ করেন। এ জন্য তাঁর বংশধরদের কুরাইশি বলা হয়। আদম (আ.) থেকে শুরু করে ফিহর পর্যন্ত বংশপরিক্রমায় মোট ৭৯ জন ব্যক্তির নাম ইতিহাসে লিপিবদ্ধ আছে। জুবায়ের (রা.) বলেন, কুরাইশ হলো ফিহর ইবনে মালিকের নাম। তাঁর সন্তানরাই কুরাইশ বংশের অন্তর্ভুক্ত।

খ্রিস্টীয় পঞ্চম শতাব্দীতে ফিহরের অধস্তন পুরুষ কুসাই মক্কা নগরীসহ গোটা হিজাজে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা করেন এবং তিনি পবিত্র কাবাঘরকে একত্র হওয়ার স্থানে পরিণত করেন। আবু জর হারবি বলেন, নজর বিন কিনানার সন্তানদের কুরাইশ বলা হয়। যারা নজর বিন কিনানার বংশধর, তারাই কুরাইশ নামে অভিহিত। এটি বেশির ভাগ আলেমের মত।

কেননা হাদিসে এসেছে, আশআস বিন কায়েস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি কিনদা গোত্রের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কাছে এলাম। তারা (কিনদা গোত্র) আমাকে তাদের মধ্যে শ্রেষ্ঠ মনে করত। আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল! আপনারা কি আমাদের অন্তর্ভুক্ত নন? তিনি বলেন, আমরা বনু নজর বিন কিনানার বংশধর। আমরা আমাদের মাতার প্রতি অপবাদ আরোপ করি না এবং আমাদের পিতৃপুরুষ থেকেও পৃথক হই না। বর্ণনাকারী বলেন, (এর পর থেকে) আশআস বিন কায়েস (রা.) বলতেন, যে ব্যক্তি কুরাইশ গোত্রের কোনো লোককে নজর বিন কিনানা গোত্রভুক্ত নয় বলে দাবি করবে, আমি অবশ্যই তাকে কাজাফ তথা মিথ্যা অপবাদের শাস্তি দেব। (ইবনে মাজাহ, হাদিস : ২৬১২)

অনেকের মতে, নজর ইবনে কিনানার বংশধররাই মূলত কুরাইশ। (আল বিদায়া ওয়ান নিহায়া, ইবনে কাসির (রহ.), ইসলামিক ফাউন্ডেশন, খণ্ড-২, পৃষ্ঠা-৩৮৫)

ফিহরের উপাধি বা লকব ছিল কুরাইশ। তার বংশধররা শব্দটিকে তাদের বংশীয় প্রতীক হিসেবে বেছে নেয়। আরবি ভাষায় কুরাইশ শব্দটির একাধিক অর্থ আছে।

কুরাইশকে কুরাইশ বলার বিভিন্ন কারণ আছে। যেমন—

ইবনে হিশামের মতে, কুরাইশ শব্দটি ‘তাকাররুশ’ থেকে উদ্ভূত, যার অর্থ ব্যবসা-বাণিজ্য করা, ব্যবসা করা, কামাই-রোজগার করা। তারা ব্যবসা-বাণিজ্য করে জীবিকা নির্বাহ করত বলে তাদের কুরাইশ বলা হয়।

কারো কারো মতে, কুরাইশ অর্থ জমায়েত করা বা একত্র করা। কেননা তারা বিভিন্ন দিকে বিক্ষিপ্ত অবস্থায় ছিল, সর্বপ্রথম কুসাই বিন কিলাব তাদের হারামের চারপাশে জড়ো করেন, তাই তাদের কুরাইশ বলা হয়েছে।

কারো কারো মতে, কুরাইশ শব্দটি ‘তাকরিশ’ থেকে উদ্ভূত। এর অর্থ হলো অনুসন্ধান করা। কেননা নজর বিন কিনানার ছেলেরা হজ মৌসুমে  হাজিদের খবরাখবর নিতেন এবং তাদের বিভিন্ন প্রয়োজন পূরণ করতেন। হজ শেষ করে লোকেরা যাতে ফিরে যেতে পারে তার ব্যবস্থাও করতেন।

কেউ কেউ বলেন, কুরাইশ সাগরের একটি বড় মাছের নাম। এই মাছ অন্যান্য মাছের ওপর প্রাধান্য বিস্তার করে থাকে। তেমনি কুরাইশ অন্য সব গোত্রের ওপর প্রাধান্য পেয়ে থাকে। তাই তাদের এই নাম দেওয়া হয়েছে। (তাফসিরে কুরতুবি)

কুরাইশের শাখা-প্রশাখা

কুরাইশ একটিমাত্র গোত্র ছিল না। তারা বিভক্ত ছিল ছোট ১০টি গোত্রে। সেগুলো হলো বনু হাশিম, বনু উমাইয়া, বনু নাওফাল, বনু আবদুদ দার, বনু আসাদ, বনু তাইম, বনু মাখজুম, বনু আদি, বনু জুমাহ ও বনু সাহম।

জীবনযাত্রার মান ও জীবনযাপনের পদ্ধতি অনুযায়ী কুরাইশের এসব শাখা দুটি ভাগে বিভক্ত ছিল : কুরাইশ আজ-জাওয়াহির ও কুরাইশ আল-বাতায়িহ। কুরাইশ আজ-জাওয়াহির মক্কার আশপাশে বেদুইনসুলভ জীবন যাপন করত, অন্যান্য আরব গোত্রের মতোই। অন্যদিকে কুরাইশ আল-বাতায়িহ শহুরে জীবন যাপন করত। তাদের প্রধান পেশা ছিল ব্যবসা-বাণিজ্য। পার্শ্ববর্তী সভ্য দেশগুলোতে তাদের যাতায়াত ছিল। ফলে তাদের ছিল সুশৃঙ্খল জীবনধারা।

কুরাইশ আজ-জাওয়াহির ও কুরাইশ আল-বাতায়িহের গোত্রগুলোর তালিকা—

কুরাইশ আজ-জাওয়াহির

১. বনু মুহারিব

২. বনু তাইম আল-আদরাম

৩. খুজাইমা ইবনু লুআই

৪. সাদ ইবনু লুআই

৫. জুশাম ইবনু লুআই

৬. বনু হারিস।

কুরাইশ আল-বাতায়িহ

৭. বনু কুসাই ইবনু কিলাব

৮. বনু কাব ইবনু লুআই।

ইবনু খালদুন লিখেছেন, বনু কুসাই ও বনু কাব ইবনু লুআই বাদে কুরাইশের সব শাখা ছিল কুরাইশ আজ-জাওয়াহিরের অন্তর্ভুক্ত। মূলকথা এই যে সমস্ত ইতিহাস ও বর্ণনা এ ব্যাপারে একমত যে কুরাইশের রাজনৈতিক শক্তি ও প্রতিপত্তির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন কুসাই। এর আগে কুরাইশের মধ্যে জাতীয় শৃঙ্খলা ছিল না। মক্কা ছিল একটি কেন্দ্র, তার চারপাশে কুরাইশের সমস্ত বংশধর ঘুরপাক খেত। কুসাই-ই প্রথম তাদের জাতীয় বীর হিসেবে আবির্ভূত হন।

কুরাইশের যুগ

বিশ্ব ইতিহাসের মঞ্চে কখন আত্মপ্রকাশ করেছিল কুরাইশ? এই বংশ একটি গোত্র হিসেবে কখন গঠিত হয়েছিল? ইতিহাসের পাতায় এসব প্রশ্নের কোনো জবাব নেই। তবে জানা যায়, আবদুল মুত্তালিব খ্রিস্টীয় ষষ্ঠ শতকের মধ্যভাগে জীবিত ছিলেন। আবদুল মুত্তালিব থেকে নিয়ে ফিহর পর্যন্ত ১০ জন পিতৃপুরুষ ছিলেন। যদি প্রতিটি প্রজন্মের জন্য আমরা ২৫ বছর ধরে নিই, তাহলে মোট সময় দাঁড়ায় আড়াই শ বছর।

কুরাইশের রাজনৈতিক স্বাধীনতা

হিজাজ ছিল কুরাইশের আবাসভূমি। হিজাজ কখনো ভিনদেশি দখলদারদের দ্বারা বিজিত হয়নি। যদিও পার্শ্ববর্তী সাম্রাজ্যগুলোর রাজনৈতিক অভিলাষ ছিল হিজাজের প্রতি। ইয়েমেনের হিময়ারি ও হাবশি রাজন্যবর্গ, পারস্য সাম্রাজ্য ও রোমান সাম্রাজ্য কখনো কখনো আরবের এই অংশের ওপর অভিযান পাঠিয়েছে, কিন্তু সব সময়ই তারা ব্যর্থ হয়ে ফিরে গেছে।

স্বাভাবিক কারণেই আরব ভূখণ্ডের অভ্যন্তরীণ অংশের আরবদের ঝোঁক বেশি ছিল ইয়েমেন রাজ্যের প্রতি; পারসিক ও রোমান সাম্রাজ্যের প্রতি নয়।

কুসাই শৈশবেই তাঁর পিতার স্নেহ থেকে বঞ্চিত হন। তাঁর পিতা কিলাব মৃত্যুবরণ করার পর তাঁর মা বনু উজরা একজন পুরুষকে বিয়ে করেন। বনু উজরা আরবের উত্তরাঞ্চলের সীমান্তবর্তী এলাকায় শামের কাছাকাছি বসবাস করতেন। কুসাইও তাঁর মায়ের কাছে লালিত-পালিত হন। যুবক বয়সে তিনি তাঁর বংশ ও গোত্র সম্পর্কে জানতে উদগ্রীব হয়ে ওঠেন এবং এ ব্যাপারে তত্ত্ব-তালাশ করতে শুরু করেন। প্রাপ্ত নির্দেশনা মোতাবেক তিনি হিজাজে পৌঁছেন এবং তাঁর গোত্রের লোকদের সঙ্গে মিলিত হন। ছোটবেলা থেকেই তাঁর মধ্যে দৃঢ় প্রত্যয় ও উচ্চাকাঙ্ক্ষা ছিল। আরবের অন্যান্য গোত্র মক্কায় কুরাইশকে দমন করে রাখত। কুসাই মক্কায় এসে কুরাইশের ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা শাখাগুলোকে ঐক্যবদ্ধ করলেন এবং কয়েকটি ছোট লড়াইয়ের পর মক্কায় কুরাইশের প্রতিপত্তি প্রতিষ্ঠা করলেন। এভাবে তিনি মক্কার জমিনে ছোট একটি রাজ্যের ভিত্তি স্থাপন করলেন।

হামজা আল-ইসফাহানি তাঁর ইতিহাসে ওয়াকি আল-কাদি থেকে বর্ণনা করেছেন যে কুসাই ইবনু কিলাব পারসিক সম্রাট ফাইরুজ হরমুজের যুগের লোক ছিলেন।

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
দেশের সব মসজিদে একই সময় জুমার নামাজ আদায়ের আহ্বান
দেশের সব মসজিদে একই সময় জুমার নামাজ আদায়ের আহ্বান
হজের প্রস্তুতি : বিদেশি ওমরাহ যাত্রীদের প্রবেশের শেষ দিন আজ
হজের প্রস্তুতি : বিদেশি ওমরাহ যাত্রীদের প্রবেশের শেষ দিন আজ
তাওবার বহুবিধ উপকারিতা
তাওবার বহুবিধ উপকারিতা
দুশ্চিন্তা দূর করার কয়েকটি আমল
দুশ্চিন্তা দূর করার কয়েকটি আমল
যে আমলের ওজন সবচেয়ে বেশি
যে আমলের ওজন সবচেয়ে বেশি
জাহেলি আরবে যেসব মূর্তির পূজা হতো
জাহেলি আরবে যেসব মূর্তির পূজা হতো
জান্নাতে আল্লাহর দিদার লাভের ৬ আমল
জান্নাতে আল্লাহর দিদার লাভের ৬ আমল
পবিত্র কাবাঘরের নাম ও বৈশিষ্ট্য
পবিত্র কাবাঘরের নাম ও বৈশিষ্ট্য
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিয়ে জরুরি ৫ নির্দেশনা
বরকত তুলে নেয় অতৃপ্তি
বরকত তুলে নেয় অতৃপ্তি
মানুষের গোটা জীবনই পরীক্ষাস্বরূপ
মানুষের গোটা জীবনই পরীক্ষাস্বরূপ
কারাবন্দি ব্যক্তির নামাজের বিধান
কারাবন্দি ব্যক্তির নামাজের বিধান
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ সফরে আসছে দক্ষিণ আফ্রিকার মেয়েরা
বাংলাদেশ সফরে আসছে দক্ষিণ আফ্রিকার মেয়েরা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে হুথির ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিএসএল অভিষেকে রিশাদের ৩ উইকেট
পিএসএল অভিষেকে রিশাদের ৩ উইকেট

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিনিয়োগ সম্মেলন নিয়ে আশিক চৌধুরীর পোস্ট, জানালেন পেছনের গল্প
বিনিয়োগ সম্মেলন নিয়ে আশিক চৌধুরীর পোস্ট, জানালেন পেছনের গল্প

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১
লক্ষ্মীপুরে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ৯ দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ৯ দিনব্যাপী বৈশাখী মেলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় এক সিএনজি যাত্রী নিহত, আহত ৩
মুুন্সিগঞ্জে বাসের ধাক্কায় এক সিএনজি যাত্রী নিহত, আহত ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিছানায় পড়ে থাকাই বিশ্রাম নয়; জেনে নিন সঠিক উপায়
বিছানায় পড়ে থাকাই বিশ্রাম নয়; জেনে নিন সঠিক উপায়

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জয়ার কথা শুনে কেন ঐশ্বরিয়ার চোখে পানি এসেছিলো?
জয়ার কথা শুনে কেন ঐশ্বরিয়ার চোখে পানি এসেছিলো?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্যারিসে ‘কীভাবে গড়বেন নেক সন্তান’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন
প্যারিসে ‘কীভাবে গড়বেন নেক সন্তান’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মল্লিকাকে নিয়ে অদিতির বিতর্কিত মন্তব্যে হতবাক রণবীর হুডা
মল্লিকাকে নিয়ে অদিতির বিতর্কিত মন্তব্যে হতবাক রণবীর হুডা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিশুকে জাঙ্ক ফুড থেকে দুরে রাখতে রুচিশীল উপস্থাপনায় দিন স্বাস্থ্যকর খাবার
শিশুকে জাঙ্ক ফুড থেকে দুরে রাখতে রুচিশীল উপস্থাপনায় দিন স্বাস্থ্যকর খাবার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রেমিকার হাত ধরে ম্যাকাও উৎসবে আমির ঝলক
প্রেমিকার হাত ধরে ম্যাকাও উৎসবে আমির ঝলক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বৈশাখের আগে পটুয়াখালীতে ইলিশের আগুন ঝরা দাম
বৈশাখের আগে পটুয়াখালীতে ইলিশের আগুন ঝরা দাম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলোকচিত্র ‘চর ও জীবন’ প্রদর্শনীর দ্বিতীয় দিনেও দর্শকদের ভিড়
আলোকচিত্র ‘চর ও জীবন’ প্রদর্শনীর দ্বিতীয় দিনেও দর্শকদের ভিড়

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের রেকর্ড গড়া জয়
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে বাংলাদেশের রেকর্ড গড়া জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেরানীগঞ্জে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘খেলাধুলা জাতিকে বিশ্ব পরিমণ্ডলে নেতৃত্ব দানে যোগ্য করে তোলে’
‘খেলাধুলা জাতিকে বিশ্ব পরিমণ্ডলে নেতৃত্ব দানে যোগ্য করে তোলে’

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিএসএলে রিশাদ হোসেনের অভিষেক
পিএসএলে রিশাদ হোসেনের অভিষেক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সরকার যে অনির্বাচিত তা প্রতিদিন স্মরণ করিয়ে দেওয়া হবে’
‘সরকার যে অনির্বাচিত তা প্রতিদিন স্মরণ করিয়ে দেওয়া হবে’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা চার দিন সারাদেশে বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা চার দিন সারাদেশে বৃষ্টির পূর্বাভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে শহীদ পরিবার পেল অনুদান
গোপালগঞ্জে শহীদ পরিবার পেল অনুদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্ষবরণে প্রস্তুত পাহাড়, শেষ বৈসাবি উৎসব
বর্ষবরণে প্রস্তুত পাহাড়, শেষ বৈসাবি উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলবিরোধী স্লোগানে মুখর শেরপুর শহর
ইসরায়েলবিরোধী স্লোগানে মুখর শেরপুর শহর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলেজছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কলেজছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মাহা সাংগ্রাইয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত
খাগড়াছড়িতে মাহা সাংগ্রাইয়ে মঙ্গল শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বর্ষবরণের মঞ্চ ভাঙচুর
চট্টগ্রামে বর্ষবরণের মঞ্চ ভাঙচুর

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কারাগারে অসুস্থ হয়ে চমেক হাসপাতালে ভর্তি নদভী
কারাগারে অসুস্থ হয়ে চমেক হাসপাতালে ভর্তি নদভী

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহিষ লুটের মামলায় বিএনপির আহ্বায়কসহ ১১ নেতা-কর্মী কারাগারে
মহিষ লুটের মামলায় বিএনপির আহ্বায়কসহ ১১ নেতা-কর্মী কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ডের পর কমলো স্বর্ণের দাম
রেকর্ডের পর কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সর্বাধিক পঠিত
ভারতে ওয়াকফ আইন পাস: প্রথম পদক্ষেপেই গুঁড়িয়ে দেওয়া হল মাদ্রাসা
ভারতে ওয়াকফ আইন পাস: প্রথম পদক্ষেপেই গুঁড়িয়ে দেওয়া হল মাদ্রাসা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ‘মার্চ ফর গাজা’ নিয়ে যা লিখেছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম
ঢাকার ‘মার্চ ফর গাজা’ নিয়ে যা লিখেছে ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতা এখন আওয়ামী লীগের ‘সদর দপ্তর’, ‘কার্যালয়’ রোজডেল গার্ডেন
কলকাতা এখন আওয়ামী লীগের ‘সদর দপ্তর’, ‘কার্যালয়’ রোজডেল গার্ডেন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরিয়ে দেওয়া হলো ডিবিপ্রধান মল্লিককে
সরিয়ে দেওয়া হলো ডিবিপ্রধান মল্লিককে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুশ মিসাইলে উড়ে গেল ভারতীয় ওষুধ কোম্পানির গুদাম
রুশ মিসাইলে উড়ে গেল ভারতীয় ওষুধ কোম্পানির গুদাম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল প্রটোকলের খসড়া চূড়ান্ত: রিপোর্ট
বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল যান চলাচল প্রটোকলের খসড়া চূড়ান্ত: রিপোর্ট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে স্যুটকেসে ভরে হোস্টেলে নেওয়ার সময় ধরা শিক্ষার্থী
প্রেমিকাকে স্যুটকেসে ভরে হোস্টেলে নেওয়ার সময় ধরা শিক্ষার্থী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেয়ে পালিয়ে বিয়ে করায় নিজেকে শেষ করে দিলেন বাবা!
মেয়ে পালিয়ে বিয়ে করায় নিজেকে শেষ করে দিলেন বাবা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শোভাযাত্রার আগেই একটি সুখবর দিতে পারব : ডিএমপি কমিশনার
শোভাযাত্রার আগেই একটি সুখবর দিতে পারব : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল
বাংলাদেশি পাসপোর্টে ‘ইসরায়েল ব্যতীত’ শর্ত পুনর্বহাল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আত্মসমর্পণ না করলে পলাতক বিবেচিত হবেন টিউলিপ
আত্মসমর্পণ না করলে পলাতক বিবেচিত হবেন টিউলিপ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সব মসজিদে একই সময় জুমার নামাজ আদায়ের আহ্বান
দেশের সব মসজিদে একই সময় জুমার নামাজ আদায়ের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রথমবার সিরিয়ার ফার্স্টলেডি
আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রথমবার সিরিয়ার ফার্স্টলেডি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে ঢাকার ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি
আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে ঢাকার ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদের স্ত্রীকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ
শীর্ষ সন্ত্রাসী সাজ্জাদের স্ত্রীকে আত্মসমর্পণের নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু সেতু নির্মাণ করল চীন
বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু সেতু নির্মাণ করল চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে এক হাজার শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল করবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
বাংলাদেশে এক হাজার শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতাল করবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বামীর প্রতি প্রকাশ্যে প্রেম প্রকাশ ঐশ্বরিয়ার, এড়িয়ে গেলেন অভিষেক!
স্বামীর প্রতি প্রকাশ্যে প্রেম প্রকাশ ঐশ্বরিয়ার, এড়িয়ে গেলেন অভিষেক!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনজিনা : হৃদরোগের প্রাথমিক লক্ষণ
এনজিনা : হৃদরোগের প্রাথমিক লক্ষণ

১১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

শিল্পখাতে গ্যাসের দাম বাড়ল ৩৩ শতাংশ
শিল্পখাতে গ্যাসের দাম বাড়ল ৩৩ শতাংশ

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মেঘনার আটকাদেশ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট
মেঘনার আটকাদেশ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে রিট

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিছু হটলেন ট্রাম্প, মোবাইল ফোন-কম্পিউটারে শুল্ক অব্যাহতি
পিছু হটলেন ট্রাম্প, মোবাইল ফোন-কম্পিউটারে শুল্ক অব্যাহতি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে রাশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে ভাগ করে দেওয়ার প্রস্তাব ট্রাম্পের দূতের
ইউক্রেনকে রাশিয়া ও ইউরোপের মধ্যে ভাগ করে দেওয়ার প্রস্তাব ট্রাম্পের দূতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের রিজার্ভ এখন ২৬.১৫ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ এখন ২৬.১৫ বিলিয়ন ডলার

১০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দেশে বিনিয়োগ এলো ৩১০০ কোটি টাকা
দেশে বিনিয়োগ এলো ৩১০০ কোটি টাকা

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পহেলা বৈশাখে বন্ধ থাকবে ঢাকার যেসব সড়ক
পহেলা বৈশাখে বন্ধ থাকবে ঢাকার যেসব সড়ক

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ওমানে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র ‘গঠনমূলক’ আলোচনা, সমঝোতার সম্ভাবনা
পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে ওমানে ইরান-যুক্তরাষ্ট্র ‘গঠনমূলক’ আলোচনা, সমঝোতার সম্ভাবনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবল বাতাসে : চীনে ৮ শতাধিক ফ্লাইট বাতিল, ট্রেন চলাচল বন্ধ
প্রবল বাতাসে : চীনে ৮ শতাধিক ফ্লাইট বাতিল, ট্রেন চলাচল বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিনদেশি নারীর প্রতি ইমিগ্রেশন কর্মকর্তার আচরণে মুগ্ধ দুবাইয়ের শাসক
ভিনদেশি নারীর প্রতি ইমিগ্রেশন কর্মকর্তার আচরণে মুগ্ধ দুবাইয়ের শাসক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ১৪ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ১৪ টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!
বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নতুন বাংলাদেশে এলো বৈশাখ
নতুন বাংলাদেশে এলো বৈশাখ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেক আইডির ভয়ংকর চক্র
ফেক আইডির ভয়ংকর চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশ নিয়ে তুঘলকি
ইলিশ নিয়ে তুঘলকি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি ও নির্বাচন মুখোমুখি দাঁড় করানোর প্রয়োজন নেই
রাজনীতি ও নির্বাচন মুখোমুখি দাঁড় করানোর প্রয়োজন নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আপেল চাষ এখন দিনাজপুরে
আপেল চাষ এখন দিনাজপুরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শুভ নববর্ষ ১৪৩২
শুভ নববর্ষ ১৪৩২

প্রথম পৃষ্ঠা

গরমের সঙ্গে বাড়বে লোডশেডিং
গরমের সঙ্গে বাড়বে লোডশেডিং

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী ধর্ষণের মামলা করে বিপাকে স্বামী
স্ত্রী ধর্ষণের মামলা করে বিপাকে স্বামী

নগর জীবন

নানা মত-ধর্মের মধ্যেও আমরা এক পরিবার : প্রধান উপদেষ্টা
নানা মত-ধর্মের মধ্যেও আমরা এক পরিবার : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কঠোর ট্রাম্প কৌশলী জিনপিং
কঠোর ট্রাম্প কৌশলী জিনপিং

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ জমা সাবেক মন্ত্রীর মামাতো ভাইয়ের ব্যাংকে!
মুক্তিপণ জমা সাবেক মন্ত্রীর মামাতো ভাইয়ের ব্যাংকে!

পেছনের পৃষ্ঠা

পাসপোর্টে ফিরে এলো একসেপ্ট ইসরায়েল
পাসপোর্টে ফিরে এলো একসেপ্ট ইসরায়েল

পেছনের পৃষ্ঠা

সালিশে না আসায় বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
সালিশে না আসায় বাবা-ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

খবর

বর্তমান বিচার দ্বৈতব্যবস্থার মধ্য দিয়ে চলছে
বর্তমান বিচার দ্বৈতব্যবস্থার মধ্য দিয়ে চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির ১১ নেতা-কর্মী কারাগারে
বিএনপির ১১ নেতা-কর্মী কারাগারে

দেশগ্রাম

গরম তেল ঢেলে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর মৃত্যুদণ্ড
গরম তেল ঢেলে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর মৃত্যুদণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

টানা পাঁচ দিন বৃষ্টি হতে পারে
টানা পাঁচ দিন বৃষ্টি হতে পারে

খবর

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তিনজনের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে তিনজনের মৃত্যু

দেশগ্রাম

খাসজমি দখল নিয়ে সংঘর্ষে একজন নিহত
খাসজমি দখল নিয়ে সংঘর্ষে একজন নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাত দিনেও গ্রেপ্তার হয়নি খুনি
সাত দিনেও গ্রেপ্তার হয়নি খুনি

দেশগ্রাম

ইটভাটা গিলছে ফসলি জমি
ইটভাটা গিলছে ফসলি জমি

দেশগ্রাম

হজের জন্য ওমরাহে নিষেধাজ্ঞা
হজের জন্য ওমরাহে নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

কৃষি খাতে বিনিয়োগের সুযোগ
কৃষি খাতে বিনিয়োগের সুযোগ

সম্পাদকীয়

প্লাস্টিকের খেলনার দাপটে হারিয়ে যাচ্ছে কাঠের গাড়ি
প্লাস্টিকের খেলনার দাপটে হারিয়ে যাচ্ছে কাঠের গাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কেটে আগুন
মার্কেটে আগুন

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা সরু লেভেল ক্রসিং
গলার কাঁটা সরু লেভেল ক্রসিং

দেশগ্রাম

জাতির আত্মপরিচয়ে পয়লা বৈশাখ এক উজ্জ্বল উপাদান
জাতির আত্মপরিচয়ে পয়লা বৈশাখ এক উজ্জ্বল উপাদান

প্রথম পৃষ্ঠা

গাইবান্ধায় আলোকচিত্র প্রদর্শনী
গাইবান্ধায় আলোকচিত্র প্রদর্শনী

দেশগ্রাম