শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৫৪, শুক্রবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৫

কারাবন্দি ব্যক্তির নামাজের বিধান

মুফতি আতাউর রহমান
অনলাইন ভার্সন
কারাবন্দি ব্যক্তির নামাজের বিধান

ঈমানের পর মুসলমানের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত হলো নামাজ। মুসলমানের জন্য সর্বাবস্থায় নামাজ আদায় করা ফরজ। কারাগারে বন্দি ব্যক্তিও নামাজের বিধানের বাইরে নয়। আলোচ্য প্রবন্ধে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো।

নামাজ সর্বাবস্থায় ফরজ

নামাজ শরিয়তের এমন একটি বিধান, যা সর্বাবস্থায় মুকাল্লাফ (শরিয়তের বিধান প্রযোজ্য এমন) ব্যক্তির ওপর ফরজ। চাই সে সুস্থ হোক বা অসুস্থ, নিরাপদে থাকুক বা বিপদগ্রস্ত, বাড়িতে থাকুক বা সফরে, নিরাপদে থাকুক বা যুদ্ধে। ব্যক্তির যতক্ষণ হুঁশ-জ্ঞান ঠিক থাকে ততক্ষণ তার জন্য নামাজ আদায় করা আবশ্যক। মহান আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা নামাজের প্রতি যত্নবান হবে, বিশেষত মধ্যবর্তী নামাজের এবং আল্লাহর উদ্দেশ্যে তোমরা বিনীতভাবে দাঁড়াবে; যদি তোমরা আশঙ্কা করো তবে পদচারী অথবা আরোহী অবস্থায় নামাজ আদায় করবে।

আর যখন তোমরা নিরাপদ বোধ করো তখন আল্লাহকে স্মরণ করবে, যেভাবে তিনি তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন, যা তোমরা জানতে না।’ (সুরা : বাকারাহ, আয়াত : ২৩৮-২৩৯)
ইমরান ইবনুল হুসাইন (রা.) বলেন, ‘আমার পাঁজরে ব্যথাজনিত রোগ ছিল। আমি নবী (সা.)-কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বললেন, তুমি দাঁড়িয়ে নামাজ আদায় করবে, তাতে সক্ষম না হলে বসে আদায় করবে এবং তাতেও সক্ষম না হলে শুয়ে সালাত আদায় করবে।’

(সুনানে আবু দাউদ, হাদিস : ৯৫২)

বন্দি ব্যক্তির নামাজের বিধান

শরিয়তের আলোকে বন্দি ব্যক্তির নামাজের বিধান বর্ণনা করা হলো—

১. অজু, কিবলা ও দাঁড়ানোর বিধান : ফকিহ আলেমরা বলেন, অপারগতার সময় নামাজের শর্ত ও রোকনগুলো স্থগিত হয়ে যায়।

কেননা আল্লাহ বলেছেন, ‘তিনি তোমাদের মনোনীত করেছেন। তিনি দ্বিনের ব্যাপারে তোমাদের ওপর কোনো কঠোরতা আরোপ করেননি।’ (সুরা : হজ, আয়াত : ৭৮)

রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, ‘আমি যখন তোমাদের কোনো বিষয়ে আদেশ দিই, তখন তোমরা সাধ্যানুযায়ী তা আদায় করবে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭২৮৮)

সুতরাং কেউ যদি জেলে কিবলা নির্ধারণ করতে না পারে, তবে সে মনের সাক্ষ্যের ভিত্তিতে যেকোনো দিকে নামাজ আদায় করবে। দাঁড়াতে না পারলে বসে এবং বসে না পারলে ইশারায় নামাজ আদায় করবে।

কেউ পানি ব্যবহার করে পবিত্রতা অর্জনের সুযোগ না পেলে তায়াম্মুম করবে। বন্দি ব্যক্তি যদি অজু বা তায়াম্মুম কোনোটার সুযোগ না পায়, তবে হানাফি মাজহাব অনুসারে নামাজের সাদৃশ্য অনুসরণ করে পূর্ণ নামাজ আদায় করবে। পরবর্তী সময়ে সুযোগ পেলে আবার নামাজ পড়ে নেবে। (ফাতাওয়ায়ে হিন্দিয়া : ১/৩৪৩; রদ্দুল মুহতার : ১/২৪৩)

২. কসরের বিধান : আটক ব্যক্তিকে যদি নিজ শহরে বন্দি রাখা হয়, তবে সে মুকিম ব্যক্তির মতো পূর্ণ নামাজ আদায় করবে। চাই তাকে যত অল্প সময়ের জন্য বন্দি করা হোক না কেন। আর তাকে যদি সফর পরিমাণ দূরত্বে তথা ৪৮ মাইল দূরের কোনো স্থানে ১৫ দিনের কম সময়ের জন্য বন্দি রাখা হয়, তবে সে কসর আদায় করবে। যে বন্দি তার জেলজীবনের মেয়াদ সম্পর্কে জানে না, সে তার প্রবল ধারণা অনুযায়ী আমল করবে। অর্থাত্ যদি তার ধারণা হয়, ১৫ দিনের কম সময়ে মুক্তি বা জামিন পাবে, সে কসর পড়বে। আর এর থেকে অধিক সময় বন্দি থাকার সম্ভাবনা থাকলে মুকিমের মতো নামাজ আদায় করবে। (আদ দুররুল মুখতার : ২/১৩২)

৩. জুমা ও ঈদের নামাজ : বন্দি ব্যক্তির ওপর জুমা ও ঈদের নামাজ ওয়াজিব নয়। সে জেলে জুমার পরিবর্তে জোহরের নামাজ আদায় করবে। তবে জেলখানায় যদি জুমা ও ঈদের নামাজের ব্যবস্থা করা হয়, তবে বন্দি ব্যক্তির তাতে অংশ নেওয়ার অবকাশ আছে। জেলখানায় অনুষ্ঠিত জুমা ও ঈদের নামাজে অংশ না নেওয়ারও অবকাশ আছে। তবে অংশ নেওয়াটাই উত্তম। (আদ দুরার আমার রদ : ১/২৮ ও ৩২ এবং ২/১০০)

তবে বন্দি ব্যক্তি সামর্থ্যবান (শরয়ি নিসাবের মালিক) ও মুকিম হলে তার ওপর কোরবানি ওয়াজিব হবে। সে চাইলে জেলখানা বা তার বাইরে কোরবানি করতে পারবে। একইভাবে বন্দি ব্যক্তি নিসাব পরিমাণ সম্পদের মালিক হলে তার ওপর সদকাতুল ফিতর ওয়াজিব, যা সে জেলের ভেতরে বা বাইরে হকদার ব্যক্তিকে অর্পণ করতে পারবে। (রদ্দুল মুহতার : ৬/৩১২)

৪. বন্দি ব্যক্তির ইমামতি : বন্দিত্ব ইমামতির জন্য কোনো বাধা নয়। জেলে বন্দি ব্যক্তি বন্দি ও মুক্ত উভয় শ্রেণির মানুষের ইমামতি করতে পারবে। কোনো বন্দি ইমামতি করলে জেলখানার কর্মীরা তার পেছনে নামাজ আদায় করতে পারবে। শর্ত হলো তার ভেতরে ইমামতির শর্তগুলো বিদ্যমান থাকা। তা হলো নামাজের মাসলা-মাসায়েল জানা, কোরআন তিলাওয়াত শুদ্ধ থাকা, প্রকাশ্য কবিরা গুনাহ থেকে বেঁচে থাকা। ধারাবাহিকভাবে এসব বিষয়ে যে যত বেশি অগ্রগামী হবে সে ইমামতির জন্য তত বেশি যোগ্য বিবেচিত হবে। (ফাতাওয়া শামি : ১/৫৫৭)

তবে জেলখানায় যদি কোনো ইমাম নিযুক্ত থাকেন এবং তাঁর ভেতরে ইমামতির গুণাবলি পাওয়া যায়, তবে নির্ধারিত ইমামই নামাজের ইমামতি করবেন। কেননা শরিয়তের আলোকে মসজিদের নির্ধারিত ইমামই ইমামতির হকদার। তাই ইমামতির উপযুক্ত নির্ধারিত ইমামের উপস্থিতিতে তাঁর অনুমতি ছাড়া অন্য কারো ইমামতি করা শরিয়তসম্মত নয়। অনুমতিবিহীন ইমামতি করলে নামাজ আদায় হয়ে গেলেও তিনি গুনাহগার হবেন। (মুসলিম, হাদিস : ৬৭৩; বাদায়িউস সানায়ে : ১/১৫৮)

৫. জানাজা নামাজ : জানাজার নামাজ ফরজে কেফায়া। যেকোনো একদল মানুষ তা পড়লে সবার পক্ষ থেকে তা আদায় হয়ে যায়। সুতরাং কারাবন্দি ব্যক্তির ওপর জানাজার নামাজ ফরজ নয়। তবে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ তাকে অনুমতি দিলে সে তাতে জানাজার নামাজে অংশ নিতে পারবে। জেলখানায় যদি কোনো মুসলমান মারা যায় এবং জানাজা পড়ার মতো অন্য কোনো মুসলমান না থাকে, তবে সুযোগ পেলে বন্দি মুসলমানের জন্য জানাজা পড়া আবশ্যক।

(আদ দুররুল মুখতার : ১/৫১৭)

আল্লাহ সবাইকে দ্বিনের সঠিক বুঝ দান করুন। আমিন।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলায় হিজরি সনের উত্তরাধিকার
বাংলায় হিজরি সনের উত্তরাধিকার
রাত ৮টার মধ্যে হজযাত্রীদের বাড়ি ভাড়ার প্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশ
রাত ৮টার মধ্যে হজযাত্রীদের বাড়ি ভাড়ার প্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশ
১৪৩২ বঙ্গাব্দ হোক শান্তি, সহাবস্থান ও উন্নয়নের বছর
১৪৩২ বঙ্গাব্দ হোক শান্তি, সহাবস্থান ও উন্নয়নের বছর
গুনাহর কাজে সহযোগিতা নিষিদ্ধ
গুনাহর কাজে সহযোগিতা নিষিদ্ধ
বাঙালি সংস্কৃতিতে মুসলমানদের অংশ
বাঙালি সংস্কৃতিতে মুসলমানদের অংশ
দেশের সব মসজিদে একই সময় জুমার নামাজ আদায়ের আহ্বান
দেশের সব মসজিদে একই সময় জুমার নামাজ আদায়ের আহ্বান
হজের প্রস্তুতি : বিদেশি ওমরাহ যাত্রীদের প্রবেশের শেষ দিন আজ
হজের প্রস্তুতি : বিদেশি ওমরাহ যাত্রীদের প্রবেশের শেষ দিন আজ
কুরাইশ বংশ ও তার শাখা-প্রশাখা
কুরাইশ বংশ ও তার শাখা-প্রশাখা
তাওবার বহুবিধ উপকারিতা
তাওবার বহুবিধ উপকারিতা
দুশ্চিন্তা দূর করার কয়েকটি আমল
দুশ্চিন্তা দূর করার কয়েকটি আমল
যে আমলের ওজন সবচেয়ে বেশি
যে আমলের ওজন সবচেয়ে বেশি
জাহেলি আরবে যেসব মূর্তির পূজা হতো
জাহেলি আরবে যেসব মূর্তির পূজা হতো
সর্বশেষ খবর
ইরানে ৮ পাকিস্তানিকে হত্যা, জবাব চায় ইসলামাবাদ
ইরানে ৮ পাকিস্তানিকে হত্যা, জবাব চায় ইসলামাবাদ

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরগুলোতে সতর্কতা সংকেত
দুই অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরগুলোতে সতর্কতা সংকেত

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা নববর্ষ উদযাপন

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মারা গেছেন অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ
মারা গেছেন অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাকায় দুর্বৃত্তদের হাতে প্রাণ হারালেন দুর্গাপুরের বিপ্লব
ঢাকায় দুর্বৃত্তদের হাতে প্রাণ হারালেন দুর্গাপুরের বিপ্লব

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

চুরির অপবাদে নারীর চুল কেটে দেওয়ার অভিযোগ
চুরির অপবাদে নারীর চুল কেটে দেওয়ার অভিযোগ

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ২
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ২

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে বর্ষবরণ উৎসব
সিডনিতে বর্ষবরণ উৎসব

৪৭ মিনিট আগে | পরবাস

চট্টগ্রামের সিআরবি এলাকায় বস্তিতে আগুন
চট্টগ্রামের সিআরবি এলাকায় বস্তিতে আগুন

৪৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘অস্বাস্থ্যকর’

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ঢাবিতে বিক্ষোভের ডাক
কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, ঢাবিতে বিক্ষোভের ডাক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে ফিরলেন সৌরভ গাঙ্গুলী
আইসিসিতে ফিরলেন সৌরভ গাঙ্গুলী

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ার সঙ্গে ফ্লাইট চালুর ঘোষণা সংযুক্ত আরব আমিরাতের
সিরিয়ার সঙ্গে ফ্লাইট চালুর ঘোষণা সংযুক্ত আরব আমিরাতের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোটে পেসার ফার্গুসনের আইপিএল শেষ হওয়ার শঙ্কা
চোটে পেসার ফার্গুসনের আইপিএল শেষ হওয়ার শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাগরদোলায় তুলে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা
নাগরদোলায় তুলে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কয় ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ হচ্ছেন এমবাপ্পে?
কয় ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ হচ্ছেন এমবাপ্পে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মাছ ধরায় ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু
সমুদ্রে মাছ ধরায় ৫৮ দিনের নিষেধাজ্ঞা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে দ্বন্দ নিয়ে অকপট কারিনা
প্রিয়াঙ্কার সঙ্গে দ্বন্দ নিয়ে অকপট কারিনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তরমুজ বোঝাই ট্রাক উল্টে চালক-হেলপার নিহত
তরমুজ বোঝাই ট্রাক উল্টে চালক-হেলপার নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হার্ভার্ডের ২.২ বিলিয়ন ডলারের অনুদান স্থগিত করলেন ট্রাম্প
হার্ভার্ডের ২.২ বিলিয়ন ডলারের অনুদান স্থগিত করলেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুয়ার বিজ্ঞাপনের প্রমোশন: টিকটকার তোহা কারাগারে
জুয়ার বিজ্ঞাপনের প্রমোশন: টিকটকার তোহা কারাগারে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সীমান্তে আটক দুম্বা-ছাগল
সীমান্তে আটক দুম্বা-ছাগল

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা
সকালে লেবুপানি পানের উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বের পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে দারুণ কীর্তি পাকিস্তানের সাহিবজাদার
বিশ্বের পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে দারুণ কীর্তি পাকিস্তানের সাহিবজাদার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলায় হিজরি সনের উত্তরাধিকার
বাংলায় হিজরি সনের উত্তরাধিকার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এক এগারোর কুশীলব ও সৃষ্টির নেপথ্যে
এক এগারোর কুশীলব ও সৃষ্টির নেপথ্যে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন হামলায় ইয়েমেনে নিহত ১২৩, ফিলিস্তিনের পাশে অটল হুতিরা
মার্কিন হামলায় ইয়েমেনে নিহত ১২৩, ফিলিস্তিনের পাশে অটল হুতিরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশ ছুঁয়ে ফিরে এলেন ছয় নারী, অনুপ্রেরণার গল্প বললেন কেটি পেরি
মহাকাশ ছুঁয়ে ফিরে এলেন ছয় নারী, অনুপ্রেরণার গল্প বললেন কেটি পেরি

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

শহীদ মুগ্ধ স্মরণে কুমিল্লায় ১০ হাজার মানুষের মাঝে পানি বিতরণ
শহীদ মুগ্ধ স্মরণে কুমিল্লায় ১০ হাজার মানুষের মাঝে পানি বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড জনসংখ্যা হ্রাসে চাপে জাপান
রেকর্ড জনসংখ্যা হ্রাসে চাপে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
প্রথম আলোকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে : জামায়াত আমির
প্রথম আলোকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে : জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াকফ আইনকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে বিজয়
ওয়াকফ আইনকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে বিজয়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘এই দুঃখ আমারও’
‘এই দুঃখ আমারও’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র চাইলে ইরানকে চড়া মূল্য দিতে হবে : ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
পারমাণবিক অস্ত্র চাইলে ইরানকে চড়া মূল্য দিতে হবে : ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে হত্যার জন্য অর্থ জোগাড় করতে বাবা-মাকে খুন কিশোরের!
ট্রাম্পকে হত্যার জন্য অর্থ জোগাড় করতে বাবা-মাকে খুন কিশোরের!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা মামলার আসামি গ্রেফতার
খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা মামলার আসামি গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আগামী ৫০ বছরেও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরতে পারবে না’
‘আগামী ৫০ বছরেও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান
ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে পাকিস্তানের রাস্তায় লাখো মানুষের বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে পাকিস্তানের রাস্তায় লাখো মানুষের বিক্ষোভ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মার্কিনিদের জন্য ১০৪ শতাংশ বাড়তি কর, সিঙ্গাপুরে রেস্তোরাঁর নোটিশ ঘিরে বিতর্ক
শুধু মার্কিনিদের জন্য ১০৪ শতাংশ বাড়তি কর, সিঙ্গাপুরে রেস্তোরাঁর নোটিশ ঘিরে বিতর্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আলোচনা-ঐক্যের মাধ্যমে রোডম্যাপসহ সব সমস্যার সমাধান হবে'
'আলোচনা-ঐক্যের মাধ্যমে রোডম্যাপসহ সব সমস্যার সমাধান হবে'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বর্ষবরণের আনন্দ শোভাযাত্রায় ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’
বর্ষবরণের আনন্দ শোভাযাত্রায় ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে ১.৬ বিলিয়ন ইউরো দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে ১.৬ বিলিয়ন ইউরো দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ৩০ মাসে ২৫ সন্তান জন্মদান, তারপর যা জানা গেলো
ভারতে ৩০ মাসে ২৫ সন্তান জন্মদান, তারপর যা জানা গেলো

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নাগরদোলায় তুলে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা
নাগরদোলায় তুলে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিক মিয়ায় ড্রোন শো’তে ফুটে উঠলো জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চিত্র
মানিক মিয়ায় ড্রোন শো’তে ফুটে উঠলো জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের মৃত্যু ঢাকায়, দাফন দিল্লিতে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগের মৃত্যু ঢাকায়, দাফন দিল্লিতে : সালাহউদ্দিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খিলগাঁওয়ে তরুণীকে লাঠিপেটার ঘটনায় আটক ২
খিলগাঁওয়ে তরুণীকে লাঠিপেটার ঘটনায় আটক ২

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ ছাড়াও পয়লা বৈশাখ উদ্‌যাপিত হয় যেসব দেশে
বাংলাদেশ ছাড়াও পয়লা বৈশাখ উদ্‌যাপিত হয় যেসব দেশে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা-বাবার যে আচরণ ‍শিশুকে মন খুলে কথা বলতে সাহায্য করে
মা-বাবার যে আচরণ ‍শিশুকে মন খুলে কথা বলতে সাহায্য করে

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জুলাই আন্দোলনে গুলির নির্দেশ, প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা সাইফুল গ্রেফতার
জুলাই আন্দোলনে গুলির নির্দেশ, প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা সাইফুল গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনার মাঝেও কেনো মধ্যপ্রাচ্যে শক্তি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
আলোচনার মাঝেও কেনো মধ্যপ্রাচ্যে শক্তি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তরুণীর শ্লীলতাহানি : ৬০০ সিসিটিভি ফুটেজ দেখে অভিযুক্ত যুবককে আটক
তরুণীর শ্লীলতাহানি : ৬০০ সিসিটিভি ফুটেজ দেখে অভিযুক্ত যুবককে আটক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের হামলায় ইসরায়েলি সেনা নিহত
ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের হামলায় ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা নিয়ে যা বলল সৌদি
ইরান-যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা নিয়ে যা বলল সৌদি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আল বাদাউইয়ের মৃত্যু
মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আল বাদাউইয়ের মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে : ট্রাম্প
ইরান বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড জনসংখ্যা হ্রাসে চাপে জাপান
রেকর্ড জনসংখ্যা হ্রাসে চাপে জাপান

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচার ও সংস্কার দেখতে চাই : নাহিদ
দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচার ও সংস্কার দেখতে চাই : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এ বছর সর্ববৃহৎ বৈচিত্র্যপূর্ণ শোভাযাত্রা হয়েছে: ঢাবি উপাচার্য
এ বছর সর্ববৃহৎ বৈচিত্র্যপূর্ণ শোভাযাত্রা হয়েছে: ঢাবি উপাচার্য

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক