শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:৪০, রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ২০:৩৯, রবিবার, ১৩ এপ্রিল, ২০২৫

কলকাতা এখন আওয়ামী লীগের ‘সদর দপ্তর’, ‘কার্যালয়’ রোজডেল গার্ডেন

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কলকাতা এখন আওয়ামী লীগের ‘সদর দপ্তর’, ‘কার্যালয়’ রোজডেল গার্ডেন

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকার পতন ঘটে। পতনের পর ফ্যাসিস্ট হাসিনাসহ দলের সাবেক মন্ত্রী-এমপিসহ রাজনীতিকদের মধ্যে অনেকে ভারতে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছেন। এতে দেশটির পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কলকাতাসহ বিভিন্ন এলাকা এখন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের অভয়ারণ্যে পরিণত হয়েছে।

আর তাদের ‘হেডকোয়ার্টার’ হচ্ছে কলকাতার নিউটাউন আবাসিক এলাকার অভিজাত কমপ্লেক্স ‘রোজডেল গার্ডেন’। এখানে বসেই চলছে দলীয় কার্যক্রম। চলছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে ব্যর্থ করার মহাপরিকল্পনা।

একই সঙ্গে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল রাখতেও তারা যাবতীয় ষড়যন্ত্র চালাচ্ছেন এই ভবনে বসে। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ নেতা এবং সাবেক এমপি-মন্ত্রী অনেকেই স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে রীতিমতো সংসার পেতেছেন। কাটাচ্ছেন আয়েশি জীবন। বিভিন্ন স্থানে ঘুরে বেড়ানোর পাশাপাশি যোগ দিচ্ছেন নানা ধরনের সামাজিক অনুষ্ঠানেও। কেউ কেউ ছেলে-মেয়েদেরও ভর্তি করিয়েছেন সেখানকার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে। 

সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র গণমাধ্যমকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, রোজডেল গার্ডেনের তিন নম্বর অ্যাকশন এরিয়ার দুই নম্বর টাওয়ারের ১১ তলার ১১-সি ফ্ল্যাটে বর্তমানে বসবাস করছেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল। নিউটাউনের এই অভিজাত ফ্ল্যাটে স্ত্রী, মেয়ে এবং জামাতাকে নিয়ে থাকছেন শেখ হাসিনার অন্যতম আস্থাভাজন সাবেক এই প্রভাবশালী মন্ত্রী।

শুধু তাই নয়, ওই ভবনেরই নিচ তলায় আরও একটি ফ্লাট ভাড়া নিয়েছেন তিনি। যেটি কার্যত এখন আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয় হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। প্রতিদিন বিকাল ৫টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত কলকাতায় আশ্রয় নেওয়া আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-সংসদ সদস্যসহ প্রভাবশালী নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেন আসাদুজ্জামান খান কামাল।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের কলকাতায় অবস্থান করছেন। আওয়ামী লীগের সাবেক এক সংসদ-সদস্যের ব্যবস্থা করে দেওয়া নিউটাউন এলাকার একটি ফ্লাটে স্ত্রীকে নিয়ে থাকছেন তিনি।

তিনি শারীরিকভাবে বেশ অসুস্থ। ভারতে অবস্থান করা নেতাকর্মীদের সঙ্গে তার তেমন যোগাযোগ নেই। আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা কলকাতায় সেই (অস্থায়ী দলীয় অফিসের মতো) জায়গায় নিয়মিত মিলিত হন। সেখানে ওবায়দুল কাদেরকে দেখা যায় না বলে দলীয় একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে। এছাড়া আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানকও রীতিমতো কলকাতায় সংসার পেতেছেন। তার স্ত্রী, মেয়ে তার সঙ্গে সেখানে থাকেন। তবে চিকিৎসার জন্য মাঝে বেশকিছু দিন দিল্লিতে ছিলেন নানক। নানকের পিএস বিপ্লবও স্ত্রী-সন্তান নিয়ে কলকাতা বসবাস করছেন বলে নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ ভারতে স্ত্রীকে নিয়ে বাসা ভাড়া করে থাকছেন। তার স্ত্রী আগে কানাডায় থাকলেও এখন দিল্লিতে তার সঙ্গেই বসবাস করছেন বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। আরেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম স্ত্রীকে নিয়ে কলকাতার নিউমার্কেটের পার্শ্ববর্তী এলাকায় বাসা ভাড়া করে থাকছেন।

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন নিউটাউন এলাকায় থাকেন। সেখানে একটি ফ্ল্যাটে স্ত্রীকে নিয়ে থাকেন তিনি। দলটির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক ও সাবেক উপমন্ত্রী একেএম এনামুল হক শামীমও কলকাতায় বাসা ভাড়া করে থাকছেন স্ত্রীকে নিয়ে। সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিলও রয়েছেন কলকাতায়। তার স্ত্রী যুব মহিলা লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক সংরক্ষিত নারী আসনের এমপি অপু উকিলও রয়েছেন তার সঙ্গে। কলকাতার বেহালা এলাকার একটি ফ্ল্যাটে তারা বসবাস করছেন বলে একাধিক সূত্র জানিয়েছে।

আওয়ামী লীগের মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক সম্পাদক মৃণাল কান্তি দাসও রয়েছেন কলকাতায়। তার স্ত্রীও তার সঙ্গে রয়েছেন। তবে তিনি শারীরিকভাবে বেশ অসুস্থ। আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ-সদস্য আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিমও স্ত্রী ও পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্য নিয়ে কলকাতায় বসবাস করছেন।

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল, সাবেক সংসদ-সদস্য আওলাদ হোসেন কলকাতায় একই বাসায় থাকেন। স্থায়ীভাবে না থাকলেও তাদের স্ত্রীরাও মাঝেমধ্যে সেখানে গিয়ে তাদের সঙ্গে থাকেন বলে একাধিক সূত্রে জানা গেছে। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মন্ত্রী ডা. দীপু মনির ভাই টিপুও কলকাতায় রয়েছেন। তার সঙ্গে থাকেন স্ত্রী (রাশিয়ান নাগরিক)।

এছাড়া আওয়ামী লীগের সহযোগী সংগঠন ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের অনেক নেতাও স্ত্রী-সন্তান নিয়ে ভারতে বসবাস করছেন। ছাত্রলীগের সাবেক প্রভাবশালী বেশকিছু নেতাও রয়েছেন এ তালিকায়। তাদের মধ্যে মধ্যে অন্তত বেশ কয়েকজন তাদের সন্তানকে ইতোমধ্যে ভারতের বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তি করিয়েছেন। কিছু কিছু নেতার স্ত্রী-সন্তানরা বিভিন্ন সময়ে ভারতে গিয়ে ঘুরেও এসেছেন। গত ঈদের মধ্যেও বেশ কয়েকজন নেতার স্ত্রী ও সন্তান ভারতে গিয়ে একসঙ্গে ঈদ করেছেন।

সূত্র জানিয়েছে, ভারত সরকারের প্রত্যক্ষ আশ্রয়-প্রশ্রয়ে সেই থেকে তারা বেশ আমোদ-ফুর্তিতেই দিন কাটাচ্ছেন। এদের প্রায়ই প্রতিদিনই দেখা-সাক্ষাৎ হয়, চলে আড্ডাবাজি, খাওয়া-দাওয়া। পলাতকদের ভাষায় আওয়ামী লীগের ‘হেডকোয়ার্টার’ হচ্ছে কলকাতা। এখানে বসেই যাবতীয় পরিকল্পনা প্রণয়ন এবং তা বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। ফেসবুক, মেসেঞ্জার, টেলিগ্রাম, সিগন্যাল, হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপসহ বিভিন্ন ডিজিটাল এবং সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করে নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ রাখছেন। অপকর্ম বাস্তবায়নের নির্দেশও দিচ্ছেন এসব মাধ্যম ব্যবহার করে। মূলত, দেশকে অস্থিতিশীল করে স্বৈরাচার শেখ হাসিনাসহ ফ্যাসিস্টের দোসরদের বিচারিক প্রক্রিয়ায় বাধা, সংস্কার এবং নির্বাচন প্রক্রিয়াকে বানচাল করতে এসব অপকর্ম হচ্ছে।

বর্তমানে কলকাতায় অবস্থান করা আওয়ামী লীগের একজন প্রভাবশালী নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে গণমাধ্যমকে বেশ মজা করেই বলেন, ঢাকার টিকাটুলিতে অবস্থিত রোজ গার্ডেনে ১৯৪৯ সালে আওয়ামী লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়। সেই আওয়ামী লীগের এখন চরম দুঃসময় চলছে। কলকাতার রোজডেল গার্ডেন হচ্ছে তাদের টিকে থাকা লড়াইয়ের মূল কেন্দ্রবিন্দু।

ছাত্র-জনতার নজিরবিহীন গণ-আন্দোলনের মুখে গত বছরের ৫ আগস্ট স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর ভারতে পালিয়ে যান তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ও দলটির সভাপতি শেখ হাসিনা। আগে-পরে একই পথে হাঁটেন আওয়ামী লীগের অনেক মন্ত্রী, সংসদ-সদস্যসহ প্রভাবশালী নেতাকর্মীরা। সীমান্ত পাড়ি দিয়ে তাদের অনেকেই দিল্লি, পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা এবং আসামে ঘাঁটি গেড়েছেন। তবে সবচেয়ে বেশি নেতাকর্মী আশ্রয় নিয়েছেন কলকাতায়। সেখানকার রাজারহাট-নিউটাউন, পার্কস্ট্রিট, সল্টলেক, নিউ আলীপুর, ভবানীপুর, বালিগঞ্জ, তপসিয়া, বর্ধমান, বারাসাত, গড়িয়াহাট, বেহালা, যাদবপুর, বশিরহাট, দমদম, মারকুইস স্ট্রিট প্রভৃতি এলাকা এখন আওয়ামী লীগের ঠিকানায় পরিণত হয়েছে।

শেখ হাসিনার পতনের পর সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল গোপনে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে কলকাতায় গিয়ে ওঠেন। প্রথমে এক সপ্তাহ হোটেলে থাকার পর রোজডেল গার্ডেনে ফ্ল্যাট ভাড়া নেন। এবারের রমজান মাসে কলকাতার একাধিক রেস্টুরেন্টে ইফতার পার্টিতে দেখা গেছে সাবেক এই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সাবেক এই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশেই মূলত আওয়ামী লীগের একটি টিম কলকাতায় বসে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করে তুলতে কলকাঠি নাড়ছে।

বাংলাদেশকে অগ্নিগর্ভ করে তোলাই তাদের লক্ষ্য। এজন্য ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরের চিহ্নিত শীর্ষ এবং তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী, ভাড়াটে কিলার, মাদক ব্যবসায়ী, সোনা কারবারি, সীমান্তবর্তী এলাকার চিহ্নিত স্মাগলার, সশস্ত্র সর্বহারা গ্রুপের সদস্যসহ বিভিন্ন গ্রুপের সঙ্গে এই নেতারা যোগাযোগ রাখছেন। এছাড়া সক্রিয় হচ্ছে নিষিদ্ধ সর্বহারা পার্টিও। এমনকি রোহিঙ্গা ক্যাম্পসহ পার্বত্য অঞ্চল অশান্ত করার পেছনেও রয়েছে পলাতক ফ্যাসিস্টদের হাত। এসব করতে তারা বিনিয়োগ করছেন বিপুল পরিমাণ অর্থ, যা অবৈধ উপায়ে গত সাড়ে ১৫ বছরে আয় করেছেন তারা।

জানা গেছে, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, শ্রমিক লীগ, কৃষক লীগ, যুব মহিলা লীগ, অনেক জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি-সম্পাদক, জেলা পরিষদ ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান, সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান, পৌরসভার সাবেক মেয়র, সাবেক কাউন্সিলর এবং আওয়ামী লীগের অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর শীর্ষ নেতা, সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী, অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা, পুলিশের সিনিয়র কর্মকর্তা, আইনজীবী, সাংবাদিক, চিকিৎসক, শিক্ষক ভারতে অবস্থান করছেন।

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
‘এই দুঃখ আমারও’
‘এই দুঃখ আমারও’
বৈশাখী রঙে রঙিন শিশু একাডেমি
বৈশাখী রঙে রঙিন শিশু একাডেমি
সরকার হিসেবে নয়, আমরা দেশ হিসেবে কাজ করছি : বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা
সরকার হিসেবে নয়, আমরা দেশ হিসেবে কাজ করছি : বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা
মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় সহস্রাধিক লোকের সাক্ষ্য
মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় সহস্রাধিক লোকের সাক্ষ্য
জুলাই আন্দোলনে গুলির নির্দেশ, প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা সাইফুল গ্রেফতার
জুলাই আন্দোলনে গুলির নির্দেশ, প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা সাইফুল গ্রেফতার
আমরা এই উৎসব ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে চাই : শিল্প উপদেষ্টা
আমরা এই উৎসব ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে চাই : শিল্প উপদেষ্টা
কারাগারে বর্ষবরণের নানা আয়োজন, বন্দিরা খেলেন পান্তা-ইলিশ
কারাগারে বর্ষবরণের নানা আয়োজন, বন্দিরা খেলেন পান্তা-ইলিশ
ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান
ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান
বায়ুদূষণ রোধে ঢাকার মাতুয়াইল ও আমিনবাজারসহ অন্যান্য এলাকায় অভিযান
বায়ুদূষণ রোধে ঢাকার মাতুয়াইল ও আমিনবাজারসহ অন্যান্য এলাকায় অভিযান
প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট প্লাটফর্মের বিশেষ সতর্কবার্তা
প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট প্লাটফর্মের বিশেষ সতর্কবার্তা
এ বছর সর্ববৃহৎ বৈচিত্র্যপূর্ণ শোভাযাত্রা হয়েছে: ঢাবি উপাচার্য
এ বছর সর্ববৃহৎ বৈচিত্র্যপূর্ণ শোভাযাত্রা হয়েছে: ঢাবি উপাচার্য
মধ্যরাত থেকে ৫৮ দিন সাগরে মাছ ধরা নিষিদ্ধ
মধ্যরাত থেকে ৫৮ দিন সাগরে মাছ ধরা নিষিদ্ধ
সর্বশেষ খবর
খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা মামলার আসামি গ্রেফতার
খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা মামলার আসামি গ্রেফতার

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

পারমাণবিক অস্ত্র চাইলে ইরানকে চড়া মূল্য দিতে হবে : ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
পারমাণবিক অস্ত্র চাইলে ইরানকে চড়া মূল্য দিতে হবে : ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের হামলায় ইসরায়েলি সেনা নিহত
ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের হামলায় ইসরায়েলি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাচীন পৃথিবীর সমুদ্র ছিল সবুজ, বলছে নতুন গবেষণা
প্রাচীন পৃথিবীর সমুদ্র ছিল সবুজ, বলছে নতুন গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমিকম্পে কাঁপল ক্যালিফোর্নিয়া
ভূমিকম্পে কাঁপল ক্যালিফোর্নিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এই দুঃখ আমারও’
‘এই দুঃখ আমারও’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এ বছরই আসতে পারে অ্যাপলের নতুন ১০ ডিভাইস
এ বছরই আসতে পারে অ্যাপলের নতুন ১০ ডিভাইস

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, শিক্ষা কার্যক্রম শুরু ৪ মে
কুয়েটের ৩৭ শিক্ষার্থী বহিষ্কার, শিক্ষা কার্যক্রম শুরু ৪ মে

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আগামী ৫০ বছরেও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরতে পারবে না’
‘আগামী ৫০ বছরেও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরতে পারবে না’

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জীবন ধারণের উপযোগী করতে মঙ্গলে গ্রহাণু আঘাতের চিন্তা
জীবন ধারণের উপযোগী করতে মঙ্গলে গ্রহাণু আঘাতের চিন্তা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নববর্ষে লাল-সাদার ঝলক, শুভেচ্ছায় শাকিব-জয়া-তিশারা
নববর্ষে লাল-সাদার ঝলক, শুভেচ্ছায় শাকিব-জয়া-তিশারা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান-যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা নিয়ে যা বলল সৌদি
ইরান-যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা নিয়ে যা বলল সৌদি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ছাড়াও পয়লা বৈশাখ উদ্‌যাপিত হয় যেসব দেশে
বাংলাদেশ ছাড়াও পয়লা বৈশাখ উদ্‌যাপিত হয় যেসব দেশে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীর পৌর কাউন্সিলর খালেদ খান গ্রেফতার
ফেনীর পৌর কাউন্সিলর খালেদ খান গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওয়ে তরুণীকে লাঠিপেটার ঘটনায় আটক ২
খিলগাঁওয়ে তরুণীকে লাঠিপেটার ঘটনায় আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পান্তা-ইলিশে কুষ্টিয়ায় শুভসংঘের বর্ণিল নববর্ষ উদ্‌যাপন
পান্তা-ইলিশে কুষ্টিয়ায় শুভসংঘের বর্ণিল নববর্ষ উদ্‌যাপন

৩ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বৈশাখী রঙে রঙিন শিশু একাডেমি
বৈশাখী রঙে রঙিন শিশু একাডেমি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচনার মাঝেও কেনো মধ্যপ্রাচ্যে শক্তি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
আলোচনার মাঝেও কেনো মধ্যপ্রাচ্যে শক্তি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আওয়ামী শাসনে ভিনদেশি অপসংস্কৃতির বিস্তার ঘটানো হয়েছিল'
'আওয়ামী শাসনে ভিনদেশি অপসংস্কৃতির বিস্তার ঘটানো হয়েছিল'

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে পবিপ্রবি'র শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পানিতে ডুবে পবিপ্রবি'র শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরকার হিসেবে নয়, আমরা দেশ হিসেবে কাজ করছি : বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা
সরকার হিসেবে নয়, আমরা দেশ হিসেবে কাজ করছি : বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পরবর্তী আলোচনা কোথায়?
ইরান-যুক্তরাষ্ট্র পরবর্তী আলোচনা কোথায়?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হানাহানি থামিয়ে সম্প্রীতি বজায় রাখার আহ্বান মমতার
হানাহানি থামিয়ে সম্প্রীতি বজায় রাখার আহ্বান মমতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জংলি’র প্রিমিয়ারে চোখে জল অতিথিদের
‘জংলি’র প্রিমিয়ারে চোখে জল অতিথিদের

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরাজগঞ্জে তিন মাদক ব্যবসায়ী আটক
সিরাজগঞ্জে তিন মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিগ চ্যাম্পিয়নশিপে দল কিনলেন মদরিচ
লিগ চ্যাম্পিয়নশিপে দল কিনলেন মদরিচ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি বিমান হামলায় প্রাণ হারালেন ফিলিস্তিনি শিল্পী দীনা
ইসরায়েলি বিমান হামলায় প্রাণ হারালেন ফিলিস্তিনি শিল্পী দীনা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রায়পুরে বিএনপির ‍দুই পক্ষের সংঘর্ষ, মারা গেলেন আরও এক জন
রায়পুরে বিএনপির ‍দুই পক্ষের সংঘর্ষ, মারা গেলেন আরও এক জন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুমকিতে বৈশাখি ঝড়ে বৈশাখি ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত অর্ধশত ঘরবাড়ি
দুমকিতে বৈশাখি ঝড়ে বৈশাখি ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত অর্ধশত ঘরবাড়ি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মানিক মিয়ায় ড্রোন শো’তে ফুটে উঠলো জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চিত্র
মানিক মিয়ায় ড্রোন শো’তে ফুটে উঠলো জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চিত্র

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
প্রথম আলোকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে : জামায়াত আমির
প্রথম আলোকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে : জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়াকফ আইনকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে বিজয়
ওয়াকফ আইনকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে বিজয়

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমে বাংলাদেশের পাসপোর্ট প্রসঙ্গ
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যমে বাংলাদেশের পাসপোর্ট প্রসঙ্গ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পকে হত্যার জন্য অর্থ জোগাড় করতে বাবা-মাকে খুন কিশোরের!
ট্রাম্পকে হত্যার জন্য অর্থ জোগাড় করতে বাবা-মাকে খুন কিশোরের!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে পাকিস্তানের রাস্তায় লাখো মানুষের বিক্ষোভ
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানিয়ে পাকিস্তানের রাস্তায় লাখো মানুষের বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুধু মার্কিনিদের জন্য ১০৪ শতাংশ বাড়তি কর, সিঙ্গাপুরে রেস্তোরাঁর নোটিশ ঘিরে বিতর্ক
শুধু মার্কিনিদের জন্য ১০৪ শতাংশ বাড়তি কর, সিঙ্গাপুরে রেস্তোরাঁর নোটিশ ঘিরে বিতর্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনন্দ উল্লাসে শেষ হলো ‘আনন্দ শোভাযাত্রা’
আনন্দ উল্লাসে শেষ হলো ‘আনন্দ শোভাযাত্রা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে ১.৬ বিলিয়ন ইউরো দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে ১.৬ বিলিয়ন ইউরো দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ষবরণের আনন্দ শোভাযাত্রায় ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’
বর্ষবরণের আনন্দ শোভাযাত্রায় ‘ফ্যাসিবাদের মুখাকৃতি’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান
ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মা-বাবার যে আচরণ ‍শিশুকে মন খুলে কথা বলতে সাহায্য করে
মা-বাবার যে আচরণ ‍শিশুকে মন খুলে কথা বলতে সাহায্য করে

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তরুণীর শ্লীলতাহানি : ৬০০ সিসিটিভি ফুটেজ দেখে অভিযুক্ত যুবককে আটক
তরুণীর শ্লীলতাহানি : ৬০০ সিসিটিভি ফুটেজ দেখে অভিযুক্ত যুবককে আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই আন্দোলনে গুলির নির্দেশ, প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা সাইফুল গ্রেফতার
জুলাই আন্দোলনে গুলির নির্দেশ, প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা সাইফুল গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে : ট্রাম্প
ইরান বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে : ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাত ৮টার মধ্যে হজযাত্রীদের বাড়ি ভাড়ার প্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশ
রাত ৮টার মধ্যে হজযাত্রীদের বাড়ি ভাড়ার প্রক্রিয়া শেষ করার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আওয়ামী লীগের মৃত্যু ঢাকায়, দাফন দিল্লিতে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগের মৃত্যু ঢাকায়, দাফন দিল্লিতে : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রমনার বটমূলে সুরের মূর্ছনায় নতুন বছরকে বরণ
রমনার বটমূলে সুরের মূর্ছনায় নতুন বছরকে বরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ৩০ মাসে ২৫ সন্তান জন্মদান, তারপর যা জানা গেলো
ভারতে ৩০ মাসে ২৫ সন্তান জন্মদান, তারপর যা জানা গেলো

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আল বাদাউইয়ের মৃত্যু
মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আল বাদাউইয়ের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিতুর হার না মানা ফিফটিতে রুদ্ধশ্বাস জয়, শীর্ষে বাংলাদেশ
রিতুর হার না মানা ফিফটিতে রুদ্ধশ্বাস জয়, শীর্ষে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরও একটি মার্কিন ড্রোন ভূপাতিত করল হুথি
আরও একটি মার্কিন ড্রোন ভূপাতিত করল হুথি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচার ও সংস্কার দেখতে চাই : নাহিদ
দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচার ও সংস্কার দেখতে চাই : নাহিদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘এই দুঃখ আমারও’
‘এই দুঃখ আমারও’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত

১৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

'আলোচনা-ঐক্যের মাধ্যমে রোডম্যাপসহ সব সমস্যার সমাধান হবে'
'আলোচনা-ঐক্যের মাধ্যমে রোডম্যাপসহ সব সমস্যার সমাধান হবে'

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রুশ ধ্বংসযজ্ঞ দেখতে ট্রাম্পকে ইউক্রেন সফরের আহ্বান জেলেনস্কির
রুশ ধ্বংসযজ্ঞ দেখতে ট্রাম্পকে ইউক্রেন সফরের আহ্বান জেলেনস্কির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তামান্না-বিজয়ের বিচ্ছেদে জড়াল চিরঞ্জীবীর নাম!
তামান্না-বিজয়ের বিচ্ছেদে জড়াল চিরঞ্জীবীর নাম!

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারা কর্মকর্তাদের শরীরে গরম তেল ঢেলে দিলেন কয়েদি!
কারা কর্মকর্তাদের শরীরে গরম তেল ঢেলে দিলেন কয়েদি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্স-আলজেরিয়া উত্তেজনা, ১২ কর্মকর্তাকে আলজেরিয়া ছাড়ার নির্দেশ
ফ্রান্স-আলজেরিয়া উত্তেজনা, ১২ কর্মকর্তাকে আলজেরিয়া ছাড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কার চলতে থাকবে, নির্বাচন হতে হবে যথা সময়ে : তারেক রহমান
সংস্কার চলতে থাকবে, নির্বাচন হতে হবে যথা সময়ে : তারেক রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক