শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১২:৫০, সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫

বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!

দেশে যে কী হচ্ছে তা আপনারা কতজন বুঝতে পারছেন, সেটা আমি বলতে পারব না। তবে আমার মতো গণ্ডমূর্খের দল দেশের হালচাল কিছুই অনুধাবন করতে পারছে না। দেশের চলমান সমস্যাগুলো কী- সমাধানের পথ কী অথবা আমাদের গন্তব্য কোথায়, তা নিয়ে খোলামেলা আলোচনা না হওয়ার দরুন সর্বত্র এক ধরনের অন্ধকার সব সম্ভাবনাকে গ্রাস করে ফেলেছে। মানুষ কাজকর্ম বাদ দিয়ে কল্পনার ফানুস ওড়াচ্ছে। রাজনীতির মতো জটিল একটি বিষয়কে ছেলের হাতের মোয়া অথবা অবোধ শিশুদের লেবেনচুস অথবা চুসনি মনে করে ধনী-গরিব-আমির-ওমরাহ, ছেলে-বুড়ো সবাই রাজনীতি নিয়ে নিদারুণ চর্চা শুরু করে দিয়েছেন। ফলে সারা দেশে এমন সব সমস্যা মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে, যা ইতোপূর্বে বাঙালি কল্পনাও করেনি।

বাঙালি এখন দিল্লি জয়ের জন্য ঝাড়ফুঁক, তাবিজ, কবচ, বাটি চালানের মতো আদিম পদ্ধতির চর্চা শুরু করে দিয়েছে। তারা নিজেরা লুটপাট, চুরি-ডাকাতি, চাঁদাবাজি-রাহাজানি ইত্যাদির পক্ষে হাজার হাজার যুক্তি দাঁড় করিয়ে মনে মনে স্বপ্নবাসর রচনা করছে যে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানীরা এ দেশে এসে বিজ্ঞানচর্চা করবেন। ডাক্তাররা লন্ডন-আমেরিকা ছেড়ে চিকিৎসা পেশার সুধারস আস্বাদনের জন্য বাংলার আনাচকানাচে বিশ্বমানের হাসপাতাল গড়ে তুলবে। আর ইলন মাস্ক, বিল গেটস, জাকারবার্গ, জেফ বেফোর্জ, হিন্দুজা পরিবার, রকফেলার পরিবার এবং জ্যাক ম্যারা নিজ নিজ দেশের বিনিয়োগ এবং শিল্প কলকারখানাগুলো সব বাংলাদেশে স্থাপন করবে। কারণ আমাদের দেশ এখন ফ্যাসিবাদমুক্ত হয়েছে এবং দেশে মহামানব-অতিমানব বিস্ময়বালকদের যে নেতৃত্ব পয়দা হয়েছে তার ফলে বাংলাদেশ থেকে ভবিষ্যতে যত সহজে চাঁদের দেশে যাওয়া যাবে, তা অন্য কোনো দেশ থেকে সম্ভব হবে না।

এমনিতেই বাঙালি তার কল্পনাশক্তির জন্য বিশ্বখ্যাত। আমাদের শিশুরা শৈশব থেকেই অদ্ভুত স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। বালকেরা স্বপ্ন দেখে তাদের জন্য পরিস্থান থেকে  রাজকন্যা আসবে এবং তাকে উড়িয়ে পরিস্থানে নিয়ে গিয়ে মহা ধুমধামে বিয়ে করবে। তারপর শ্বশুরের প্রাসাদে সারা জীবন শুয়ে-বসে পরির সঙ্গে ঘরসংসার করবে। কোনো কাজ নেই কর্ম নেই লড়াই-সংগ্রাম জীবনযুদ্ধের বালাই নেই শুধু আরাম-আয়েশের স্বাদ পাওয়ার জন্য একটি অলস ও নিষ্কর্মা জীবন প্রাপ্তির লক্ষ্যে কত বালক যে সন্ধ্যার পর বাঁশঝাড়, বনবাদাড়, পাট খেত অথবা ধান খেতে গিয়ে পরির জন্য অপেক্ষা করেছে, তার হিসাব অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো দপ্তর বা রাজনৈতিক দলের অফিসে নেই।

পরিকে বিয়ে করার স্বপ্ন ছাড়াও বাঙালি বালকদের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো, গুপ্তধনের সন্ধান লাভ। গ্রামের ফসলি মাঠে তিন আইলের সংযোগস্থলে যদি বিন্নাছোবা থাকে এবং সেই বিন্নাছোবার ওপর যদি ঘুঘু পাখির বিস্ময়বালকবাসা থাকে তবে সেখানকার মাটি খুঁড়লে নির্ঘাত কলস ভর্তি সোনার মোহর মিলবে। গ্রামের ফাঁকিবাজ অলস চালাকরা স্কুল ফাঁকি দিয়ে অথবা গৃহকর্ম বাদ দিয়ে সোনার কলসের লোভে বিন্নাছোবার ওপর ঘুঘুর বাসা খুঁজতে যে সময় ব্যয় করে, তা পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে হয় কি না, আমি বলতে পারব না।

আমাদের দেশের কবিরাজ, বৈদ্য, ওঝা, পীর-ফকির, সাধু সন্ন্যাসীদের নিয়ে যে অতিমানবীয় গল্পসল্প চালু রয়েছে, যা শুনতে শুনতে শিশুরা যখন বড় হয় কিংবা বিদ্যাবুদ্ধিতে পক্বতা অর্জন করে বড় পদপদবিতে বসে তখনো অকল্পনীয়-অলৌকিক বিষয়াদির ভয়-লোভ-লালসা তাদের তাড়া করে। ফলে রাস্তায় অদ্ভুত কিছু দেখলে তারা কাজকর্ম ফেলে দাঁড়িয়ে যায়। কোনো বুজুর্গের সুরত ধরে যদি কেউ মন্ত্রী, এমপি, সচিব, জেনারেল পদমর্যাদার কাউকে অভিশাপ দেয় তবে সংশ্লিষ্ট লোকটির গায়ে নির্ঘাত জ্বর চলে আসবে এবং অশুভ লক্ষণের ভয়ে থরথর কাঁপতে শুরু করবে। আর ওমন কেউ যদি কোনো সুসংবাদের লোভ দেখিয়ে একটু ঝাড়ফুঁক দিয়ে দেয় তবে মনের আনন্দে-কথিত বুজুর্গের পায়ের ওপর লুটোপুটি খাওয়ার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়বে।

আবহমান বাংলার প্রকৃতি পরিবেশ ছাড়াও হাজার বছরের ইতিহাসের বেশির ভাগ সময় বিদেশিদের দ্বারা শাসিত ও শোষিত হওয়ার কারণে আমাদের শরীর ও মনের যে অবস্থা হয়েছে, তার ফলে আমাদের কোনো জাতীয় চরিত্র তৈরি হয়নি। আমাদের রুচিবোধ, আভিজাত্য, উদ্ভাবনী ক্ষমতা, যুদ্ধ কিংবা লড়াই-সংগ্রাম করার ধারাবাহিক দৃঢ়তা তৈরি হয়নি। আমরা আরবদের মতো ঘোড়া ছুটিয়ে শত শত বছর ধরে বংশের মর্যাদা রক্ষার জন্য লড়াই করতে পারি না। আমরা তাদের মতো ১০০ জন পূর্বপুরুষের নাম মুখস্থ বলা তো দূরের কথা দাদা-নানা বা দাদি-নানির বাবার নাম বলতে পারি না। আমরা পারস্য জাতির মতো নিজের দেশকে ভালোবেসে তাবৎ দুনিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারি না। আমরা আফগান জাতির মতো বীরত্ব নিয়ে মহাবীর আলেকজান্ডারকে সন্ধি শর্তে বাধ্য করতে পারি না। তাহলে আমরা কী পারি?

আমরা ক্ষমতার পুজো করতে পারি। সাপের ছোবল খাওয়ার আগে কেবল ফোঁসফাঁস শব্দ শুনে হার্ট অ্যাটাক করে মরে যেতে পারি। আমরা ক্ষমতাধরদের পদলেহন, জুতালেহন এবং ক্ষমতার চেয়ারের কাছে মস্তক অবনত করতে পারি। আমরা প্রচণ্ড টেনশন করতে পারি এবং ভরাপেটে চিন্তা করে পেটের মধ্যে এক গাদা গ্যাস উৎপন্ন করতে পারি। অনিদ্রা অতিভোজন এবং বদচিন্তা দ্বারা আমরা স্থায়ীভাবে কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগীতে পরিণত হতে পারি। আর সবচেয়ে ভালো পারি তেলবাজি করতে। আমরা যা চাই, যা ভয় পাই বা যা পছন্দ করি তার জন্য পরিশ্রম, জ্ঞানগরিমা অর্জন; সাহস শক্তি প্রদর্শন অথবা বিনিয়োগের পরিবর্তে তেল মারা, মাথা নোয়ানো এবং আত্মমর্যাদা বিসর্জন দেওয়াকে লাভজনক বলে মান করি।

উল্লিখিত বিষয়াদি ছাড়া আমাদের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো, অস্থিরতা। আমরা মাছির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ভন ভন করি। অপ্রয়োজনীয় ব্যস্ততার কারণে আমাদের মুখে গুটি বসন্তের মতো ব্রণ উঠে যায়। অস্থিরতার কারণে প্রায়ই আমাদের মেজাজ গরম থাকে। ফলে আহার-নিদ্রায় বাঙালির অনিয়ম রীতিমতো বিস্ময়কর। আমাদের পেট খারাপ, বদহজম, মুখে গন্ধ এবং বায়ু ত্যাগে অনিয়মের কারণে অনেক সভা-সমাবেশ পণ্ড হয়ে যায়।

আমরা ছোটকে বড় ভাবি বড়কে ছোট ভাবি। আমরা তেলা পোকা দেখে আঁতকে উঠি এবং জঙ্গলে গিয়ে বাঘের গন্ধ পেয়ে অথবা বাঘের পদচিহ্ন দেখে ঠক ঠক করে কাঁপতে থাকি। কিন্তু চিড়িয়াখানায় বন্দি বাঘ-সিংহকে ঢিল মারা, লেজ ধরে টান দেওয়া এবং বাঘের খাঁচার সামনে দাঁড়িয়ে বাঘের মতো হুঙ্কার দেওয়ার চেষ্টা করি। আমরা সম্মানিত লোকের চরিত্র হরণ এবং অভিজাত লোকদের বেইজ্জতি করতে নিদারুণ পুলক অনুভব করি। জ্ঞানী-গুণী, দার্শনিক যেমন আমাদের কাছে শত্রু বলে বিবেচিত হয় ঠিক তেমনি গলাবাজ ভণ্ড মিথ্যাবাদী ও প্রতারকদের আমরা বন্ধু মনে করি।

আমরা বেহেশতে যেতে চাই। এ জন্য ইলম অর্জন এবং পর্যাপ্ত আমলের পরিবর্তে গলাবাজদের ফর্মুলা অনুযায়ী কিচ্ছাকাহিনির চর্চা করে এবং সব সময় নিজেদের সঠিক এবং ভিন্নমতের মানুষকে বেঠিক মনে করি। মানুষকে ঘৃণা করা, সন্দেহ করা এবং তথ্যপ্রমাণ ছাড়াই কারও বদনাম করা আমাদের জীবনের অন্যতম বিনোদন। আমরা শক্তির পূজারি, দুর্বলের যম এবং নিজের জন্য সবকিছু হালাল মতবাদে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। কাজেই বিগত হাজার বছরে যারাই আমাদের শাসন করতে এসেছে তারা আমাদের সম্পর্কে এমন অভিজ্ঞতা নিয়ে গেছে, যা তারা কেয়ামত পর্যন্ত ভুলতে পারবে না। ২০২৫ সালের ১২ এপ্রিল এই নিবন্ধ লিখতে গিয়ে বাঙালির আদি ও অকৃত্রিম চরিত্রের কথা মনে হওয়ার পেছনে গত ছয়-সাত মাসের ঘটনাবলি, কিছু মানুষের হম্বিতম্বি, কিছু মানুষের আহাজারি এবং আমজনতার ঐতিহাসিক ভূমিকা  ও নতুন নেতাদের স্বপ্নবিলাসী ঘুঘুর বাসার নিচে সোনার মোহর খোঁজার কসরত দেখে মনে হলো আমাদের কোনো পরবর্তন সহসা হবেও না।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
সুফিসাধক হজরত শাহ মখদুম (রহ.)
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
ক্যাথরিনের টার্গেট ছিল খামেনিকে হত্যা
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
বিশৃঙ্খল গণপরিবহন
ভ্যাকসিন-সংকট
ভ্যাকসিন-সংকট
সর্বশেষ খবর
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন
শ্রম বিষয়ক হেল্পলাইনের ১৬৩৫৭ আপগ্রেডেড ভার্সন উদ্বোধন

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী

১৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

১৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ঢাকাসহ ৯ অঞ্চলে ঝড়ের আভাস

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
চাঁদপুরে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু
শরীয়তপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ইলেকট্রিক মিস্ত্রির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা
গবেষণায় উৎকর্ষতার স্বীকৃতি পেলেন আইইউবিএটির শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
ভিজিএফের কার্ড নিয়ে দ্বন্দ্ব, ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান
জাপানি কর্মকর্তাদের স্মরণে জাইকার শ্রদ্ধানুষ্ঠান

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো
র‍্যানসমওয়্যার হামলা: গড়ে ১০ লাখ ডলার গুনছে প্রতিষ্ঠানগুলো

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে মাদরাসার শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ দিলো বসুন্ধরা শুভসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন
বগুড়ার শেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য অন্তর্ভুক্তির কর্মসূচির উদ্বোধন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ
ঝিনাইদহে ১৫ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট
ক্যান্সার থেকে সেরে ওঠা ‘রোলার কোস্টার যাত্রা’: প্রিন্সেস কেট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে সেবাগ্রহীতাদের চরম ভোগান্তি
নাটোর আধুনিক সদর হাসপাতালে সেবাগ্রহীতাদের চরম ভোগান্তি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার কাছে হারল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পার্বত্য চট্টগ্রামের একশ স্কুলে এ বছরই ই-লার্নিং চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
পার্বত্য চট্টগ্রামের একশ স্কুলে এ বছরই ই-লার্নিং চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে তিনজনের ডেঙ্গু শনাক্ত
ফেনীতে তিনজনের ডেঙ্গু শনাক্ত

১০ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বড়াইগ্রামে গ্রামবাসীর অর্থ ও স্বেচ্ছাশ্রমে রাস্তা সংস্কার
বড়াইগ্রামে গ্রামবাসীর অর্থ ও স্বেচ্ছাশ্রমে রাস্তা সংস্কার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে পিস্তল ও জাল টাকা উদ্ধার
গাজীপুরে পিস্তল ও জাল টাকা উদ্ধার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার তৈরি, দুই হোটেলকে জরিমানা
ফেনীতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার তৈরি, দুই হোটেলকে জরিমানা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন সিনেটে ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
মার্কিন সিনেটে ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!
পরকীয়া প্রেমিকা ও তার স্বামীর হাতে খুন হলেন প্রেমিক!

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি
৫ আগস্ট 'জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস', থাকবে সাধারণ ছুটি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন
ইলিশের দাম নির্ধারণের প্রস্তাবে প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
রাজনীতিতে যোগ দেওয়া নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড
আদালত অবমাননা : শেখ হাসিনার ৬ মাসের কারাদণ্ড

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
হরমুজ প্রণালিতে মাইন বসানোর প্রস্তুতি নিয়েছিল ইরান: দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র
হোয়াটসঅ্যাপে নতুন ফিচার, স্ক্যান করে পাঠানো যাবে নথিপত্র

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনে সামরিক সহায়তার গুরুত্বপূর্ণ চালান স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় যোগ দিলেন সৌদি আরবের নতুন রাষ্ট্রদূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান
তারেক রহমান জুলাই বিপ্লবের মূল নেতৃত্বে ছিলেন: অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ
প্রথম ওয়ানডেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের
আইএইএ’র সঙ্গে সম্পর্ক স্থগিতের আইন অনুমোদন ইরান প্রেসিডেন্টের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন
রংপুর-৪ আসনে এনসিপির প্রার্থী আখতার হোসেন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল
এক বছরে মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে: আসিফ নজরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম
আশুগঞ্জ মোকামে কমতে শুরু করেছে ধানের দাম

দেশগ্রাম

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম