শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১২:৫০, সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫

বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!

গোলাম মাওলা রনি
প্রিন্ট ভার্সন
বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!

দেশে যে কী হচ্ছে তা আপনারা কতজন বুঝতে পারছেন, সেটা আমি বলতে পারব না। তবে আমার মতো গণ্ডমূর্খের দল দেশের হালচাল কিছুই অনুধাবন করতে পারছে না। দেশের চলমান সমস্যাগুলো কী- সমাধানের পথ কী অথবা আমাদের গন্তব্য কোথায়, তা নিয়ে খোলামেলা আলোচনা না হওয়ার দরুন সর্বত্র এক ধরনের অন্ধকার সব সম্ভাবনাকে গ্রাস করে ফেলেছে। মানুষ কাজকর্ম বাদ দিয়ে কল্পনার ফানুস ওড়াচ্ছে। রাজনীতির মতো জটিল একটি বিষয়কে ছেলের হাতের মোয়া অথবা অবোধ শিশুদের লেবেনচুস অথবা চুসনি মনে করে ধনী-গরিব-আমির-ওমরাহ, ছেলে-বুড়ো সবাই রাজনীতি নিয়ে নিদারুণ চর্চা শুরু করে দিয়েছেন। ফলে সারা দেশে এমন সব সমস্যা মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়েছে, যা ইতোপূর্বে বাঙালি কল্পনাও করেনি।

বাঙালি এখন দিল্লি জয়ের জন্য ঝাড়ফুঁক, তাবিজ, কবচ, বাটি চালানের মতো আদিম পদ্ধতির চর্চা শুরু করে দিয়েছে। তারা নিজেরা লুটপাট, চুরি-ডাকাতি, চাঁদাবাজি-রাহাজানি ইত্যাদির পক্ষে হাজার হাজার যুক্তি দাঁড় করিয়ে মনে মনে স্বপ্নবাসর রচনা করছে যে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞানীরা এ দেশে এসে বিজ্ঞানচর্চা করবেন। ডাক্তাররা লন্ডন-আমেরিকা ছেড়ে চিকিৎসা পেশার সুধারস আস্বাদনের জন্য বাংলার আনাচকানাচে বিশ্বমানের হাসপাতাল গড়ে তুলবে। আর ইলন মাস্ক, বিল গেটস, জাকারবার্গ, জেফ বেফোর্জ, হিন্দুজা পরিবার, রকফেলার পরিবার এবং জ্যাক ম্যারা নিজ নিজ দেশের বিনিয়োগ এবং শিল্প কলকারখানাগুলো সব বাংলাদেশে স্থাপন করবে। কারণ আমাদের দেশ এখন ফ্যাসিবাদমুক্ত হয়েছে এবং দেশে মহামানব-অতিমানব বিস্ময়বালকদের যে নেতৃত্ব পয়দা হয়েছে তার ফলে বাংলাদেশ থেকে ভবিষ্যতে যত সহজে চাঁদের দেশে যাওয়া যাবে, তা অন্য কোনো দেশ থেকে সম্ভব হবে না।

এমনিতেই বাঙালি তার কল্পনাশক্তির জন্য বিশ্বখ্যাত। আমাদের শিশুরা শৈশব থেকেই অদ্ভুত স্বপ্ন দেখতে শুরু করে। বালকেরা স্বপ্ন দেখে তাদের জন্য পরিস্থান থেকে  রাজকন্যা আসবে এবং তাকে উড়িয়ে পরিস্থানে নিয়ে গিয়ে মহা ধুমধামে বিয়ে করবে। তারপর শ্বশুরের প্রাসাদে সারা জীবন শুয়ে-বসে পরির সঙ্গে ঘরসংসার করবে। কোনো কাজ নেই কর্ম নেই লড়াই-সংগ্রাম জীবনযুদ্ধের বালাই নেই শুধু আরাম-আয়েশের স্বাদ পাওয়ার জন্য একটি অলস ও নিষ্কর্মা জীবন প্রাপ্তির লক্ষ্যে কত বালক যে সন্ধ্যার পর বাঁশঝাড়, বনবাদাড়, পাট খেত অথবা ধান খেতে গিয়ে পরির জন্য অপেক্ষা করেছে, তার হিসাব অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো দপ্তর বা রাজনৈতিক দলের অফিসে নেই।

পরিকে বিয়ে করার স্বপ্ন ছাড়াও বাঙালি বালকদের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো, গুপ্তধনের সন্ধান লাভ। গ্রামের ফসলি মাঠে তিন আইলের সংযোগস্থলে যদি বিন্নাছোবা থাকে এবং সেই বিন্নাছোবার ওপর যদি ঘুঘু পাখির বিস্ময়বালকবাসা থাকে তবে সেখানকার মাটি খুঁড়লে নির্ঘাত কলস ভর্তি সোনার মোহর মিলবে। গ্রামের ফাঁকিবাজ অলস চালাকরা স্কুল ফাঁকি দিয়ে অথবা গৃহকর্ম বাদ দিয়ে সোনার কলসের লোভে বিন্নাছোবার ওপর ঘুঘুর বাসা খুঁজতে যে সময় ব্যয় করে, তা পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে হয় কি না, আমি বলতে পারব না।

আমাদের দেশের কবিরাজ, বৈদ্য, ওঝা, পীর-ফকির, সাধু সন্ন্যাসীদের নিয়ে যে অতিমানবীয় গল্পসল্প চালু রয়েছে, যা শুনতে শুনতে শিশুরা যখন বড় হয় কিংবা বিদ্যাবুদ্ধিতে পক্বতা অর্জন করে বড় পদপদবিতে বসে তখনো অকল্পনীয়-অলৌকিক বিষয়াদির ভয়-লোভ-লালসা তাদের তাড়া করে। ফলে রাস্তায় অদ্ভুত কিছু দেখলে তারা কাজকর্ম ফেলে দাঁড়িয়ে যায়। কোনো বুজুর্গের সুরত ধরে যদি কেউ মন্ত্রী, এমপি, সচিব, জেনারেল পদমর্যাদার কাউকে অভিশাপ দেয় তবে সংশ্লিষ্ট লোকটির গায়ে নির্ঘাত জ্বর চলে আসবে এবং অশুভ লক্ষণের ভয়ে থরথর কাঁপতে শুরু করবে। আর ওমন কেউ যদি কোনো সুসংবাদের লোভ দেখিয়ে একটু ঝাড়ফুঁক দিয়ে দেয় তবে মনের আনন্দে-কথিত বুজুর্গের পায়ের ওপর লুটোপুটি খাওয়ার জন্য ঝাঁপিয়ে পড়বে।

আবহমান বাংলার প্রকৃতি পরিবেশ ছাড়াও হাজার বছরের ইতিহাসের বেশির ভাগ সময় বিদেশিদের দ্বারা শাসিত ও শোষিত হওয়ার কারণে আমাদের শরীর ও মনের যে অবস্থা হয়েছে, তার ফলে আমাদের কোনো জাতীয় চরিত্র তৈরি হয়নি। আমাদের রুচিবোধ, আভিজাত্য, উদ্ভাবনী ক্ষমতা, যুদ্ধ কিংবা লড়াই-সংগ্রাম করার ধারাবাহিক দৃঢ়তা তৈরি হয়নি। আমরা আরবদের মতো ঘোড়া ছুটিয়ে শত শত বছর ধরে বংশের মর্যাদা রক্ষার জন্য লড়াই করতে পারি না। আমরা তাদের মতো ১০০ জন পূর্বপুরুষের নাম মুখস্থ বলা তো দূরের কথা দাদা-নানা বা দাদি-নানির বাবার নাম বলতে পারি না। আমরা পারস্য জাতির মতো নিজের দেশকে ভালোবেসে তাবৎ দুনিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করতে পারি না। আমরা আফগান জাতির মতো বীরত্ব নিয়ে মহাবীর আলেকজান্ডারকে সন্ধি শর্তে বাধ্য করতে পারি না। তাহলে আমরা কী পারি?

আমরা ক্ষমতার পুজো করতে পারি। সাপের ছোবল খাওয়ার আগে কেবল ফোঁসফাঁস শব্দ শুনে হার্ট অ্যাটাক করে মরে যেতে পারি। আমরা ক্ষমতাধরদের পদলেহন, জুতালেহন এবং ক্ষমতার চেয়ারের কাছে মস্তক অবনত করতে পারি। আমরা প্রচণ্ড টেনশন করতে পারি এবং ভরাপেটে চিন্তা করে পেটের মধ্যে এক গাদা গ্যাস উৎপন্ন করতে পারি। অনিদ্রা অতিভোজন এবং বদচিন্তা দ্বারা আমরা স্থায়ীভাবে কোষ্ঠকাঠিন্যের রোগীতে পরিণত হতে পারি। আর সবচেয়ে ভালো পারি তেলবাজি করতে। আমরা যা চাই, যা ভয় পাই বা যা পছন্দ করি তার জন্য পরিশ্রম, জ্ঞানগরিমা অর্জন; সাহস শক্তি প্রদর্শন অথবা বিনিয়োগের পরিবর্তে তেল মারা, মাথা নোয়ানো এবং আত্মমর্যাদা বিসর্জন দেওয়াকে লাভজনক বলে মান করি।

উল্লিখিত বিষয়াদি ছাড়া আমাদের আরেকটি বৈশিষ্ট্য হলো, অস্থিরতা। আমরা মাছির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ভন ভন করি। অপ্রয়োজনীয় ব্যস্ততার কারণে আমাদের মুখে গুটি বসন্তের মতো ব্রণ উঠে যায়। অস্থিরতার কারণে প্রায়ই আমাদের মেজাজ গরম থাকে। ফলে আহার-নিদ্রায় বাঙালির অনিয়ম রীতিমতো বিস্ময়কর। আমাদের পেট খারাপ, বদহজম, মুখে গন্ধ এবং বায়ু ত্যাগে অনিয়মের কারণে অনেক সভা-সমাবেশ পণ্ড হয়ে যায়।

আমরা ছোটকে বড় ভাবি বড়কে ছোট ভাবি। আমরা তেলা পোকা দেখে আঁতকে উঠি এবং জঙ্গলে গিয়ে বাঘের গন্ধ পেয়ে অথবা বাঘের পদচিহ্ন দেখে ঠক ঠক করে কাঁপতে থাকি। কিন্তু চিড়িয়াখানায় বন্দি বাঘ-সিংহকে ঢিল মারা, লেজ ধরে টান দেওয়া এবং বাঘের খাঁচার সামনে দাঁড়িয়ে বাঘের মতো হুঙ্কার দেওয়ার চেষ্টা করি। আমরা সম্মানিত লোকের চরিত্র হরণ এবং অভিজাত লোকদের বেইজ্জতি করতে নিদারুণ পুলক অনুভব করি। জ্ঞানী-গুণী, দার্শনিক যেমন আমাদের কাছে শত্রু বলে বিবেচিত হয় ঠিক তেমনি গলাবাজ ভণ্ড মিথ্যাবাদী ও প্রতারকদের আমরা বন্ধু মনে করি।

আমরা বেহেশতে যেতে চাই। এ জন্য ইলম অর্জন এবং পর্যাপ্ত আমলের পরিবর্তে গলাবাজদের ফর্মুলা অনুযায়ী কিচ্ছাকাহিনির চর্চা করে এবং সব সময় নিজেদের সঠিক এবং ভিন্নমতের মানুষকে বেঠিক মনে করি। মানুষকে ঘৃণা করা, সন্দেহ করা এবং তথ্যপ্রমাণ ছাড়াই কারও বদনাম করা আমাদের জীবনের অন্যতম বিনোদন। আমরা শক্তির পূজারি, দুর্বলের যম এবং নিজের জন্য সবকিছু হালাল মতবাদে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি। কাজেই বিগত হাজার বছরে যারাই আমাদের শাসন করতে এসেছে তারা আমাদের সম্পর্কে এমন অভিজ্ঞতা নিয়ে গেছে, যা তারা কেয়ামত পর্যন্ত ভুলতে পারবে না। ২০২৫ সালের ১২ এপ্রিল এই নিবন্ধ লিখতে গিয়ে বাঙালির আদি ও অকৃত্রিম চরিত্রের কথা মনে হওয়ার পেছনে গত ছয়-সাত মাসের ঘটনাবলি, কিছু মানুষের হম্বিতম্বি, কিছু মানুষের আহাজারি এবং আমজনতার ঐতিহাসিক ভূমিকা  ও নতুন নেতাদের স্বপ্নবিলাসী ঘুঘুর বাসার নিচে সোনার মোহর খোঁজার কসরত দেখে মনে হলো আমাদের কোনো পরবর্তন সহসা হবেও না।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ফিলিস্তিনের পাশে বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনের পাশে বাংলাদেশ
পয়লা বৈশাখ
পয়লা বৈশাখ
বাংলায় হিজরি সনের উত্তরাধিকার
বাংলায় হিজরি সনের উত্তরাধিকার
কৃষি খাতে বিনিয়োগের সুযোগ
কৃষি খাতে বিনিয়োগের সুযোগ
পয়লা বৈশাখের অর্থনীতি
পয়লা বৈশাখের অর্থনীতি
চালের দামে অস্বস্তি
চালের দামে অস্বস্তি
স্বাস্থ্যসেবার হতশ্রী
স্বাস্থ্যসেবার হতশ্রী
নতুন বছরের প্রত্যাশা, অঙ্গীকার
নতুন বছরের প্রত্যাশা, অঙ্গীকার
ফিলিস্তিন সংকটে আমাদের করণীয়
ফিলিস্তিন সংকটে আমাদের করণীয়
বাংলা নববর্ষের ভাবনা
বাংলা নববর্ষের ভাবনা
আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে
দুরারোগ্য রোগ
দুরারোগ্য রোগ
সর্বশেষ খবর
পিঁপড়ার দখলে মানুষের ক্ষমতা, কেন এমন দাবি বিজ্ঞানীদের!
পিঁপড়ার দখলে মানুষের ক্ষমতা, কেন এমন দাবি বিজ্ঞানীদের!

১ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটে পুলিশের জালে শামীম
সিলেটে পুলিশের জালে শামীম

২৫ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

হাসিনা-জয়সহ ২৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
হাসিনা-জয়সহ ২৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করল স্বামী
অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করল স্বামী

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জয়পুরহাটে ছাত্রদল নেতাকে লক্ষ্য করে গুলি, আটক ১
জয়পুরহাটে ছাত্রদল নেতাকে লক্ষ্য করে গুলি, আটক ১

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হীরা-প্ল্যাটিনামের চেয়েও দামি পাথর!
হীরা-প্ল্যাটিনামের চেয়েও দামি পাথর!

৩৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ২১ মে
সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ২১ মে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুই অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চিকিৎসা অবহেলায় পবিপ্রবির শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ, তদন্ত কমিটি গঠন
চিকিৎসা অবহেলায় পবিপ্রবির শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ, তদন্ত কমিটি গঠন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কযুদ্ধে চীন যেভাবে মার্কিন ঋণ ব্যবহার করে বেকায়দায় ফেলতে পারে যুক্তরাষ্ট্রকে
শুল্কযুদ্ধে চীন যেভাবে মার্কিন ঋণ ব্যবহার করে বেকায়দায় ফেলতে পারে যুক্তরাষ্ট্রকে

৪৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ঝুঁকি এড়িয়ে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নিরাপদ থাকার কার্যকর পদক্ষেপ
ঝুঁকি এড়িয়ে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নিরাপদ থাকার কার্যকর পদক্ষেপ

৫৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিটি কলেজ ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
সিটি কলেজ ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের শুল্কনীতি: বিশ্বে মন্দার চেয়ে খারাপ পরিস্থিতির শঙ্কা
ট্রাম্পের শুল্কনীতি: বিশ্বে মন্দার চেয়ে খারাপ পরিস্থিতির শঙ্কা

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ণিল আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন করল বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়
বর্ণিল আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন করল বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণ মামলার আলোচিত আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আলোচিত আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী গমিরা উৎসব
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী গমিরা উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই সন্ত্রাসী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত
এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী চড়ক উৎসব
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী চড়ক উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নে সবার লক্ষ্য এক: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নে সবার লক্ষ্য এক: আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পহেলা বৈশাখে মেতেছে পশ্চিমবঙ্গ
পহেলা বৈশাখে মেতেছে পশ্চিমবঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনন্দ-উৎসবে দেশব্যাপী বাংলা নতুন বছরকে বরণ
আনন্দ-উৎসবে দেশব্যাপী বাংলা নতুন বছরকে বরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের 'তরুণদের নতুন বাংলাদেশ' শীর্ষক আলোচনা সভা
জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের 'তরুণদের নতুন বাংলাদেশ' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফুলপুরে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে ঘুড়ি উৎসবে বিজয়ী বসুন্ধরা শুভসংঘ
ফুলপুরে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে ঘুড়ি উৎসবে বিজয়ী বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের ইঙ্গিত স্যাটেলাইট চিত্রে
উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের ইঙ্গিত স্যাটেলাইট চিত্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে সরকার, আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে সরকার, আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ১৩
ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ১৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘এই দুঃখ আমারও’
‘এই দুঃখ আমারও’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র চাইলে ইরানকে চড়া মূল্য দিতে হবে : ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
পারমাণবিক অস্ত্র চাইলে ইরানকে চড়া মূল্য দিতে হবে : ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা মামলার আসামি গ্রেফতার
খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা মামলার আসামি গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পকে হত্যার জন্য অর্থ জোগাড় করতে বাবা-মাকে খুন কিশোরের!
ট্রাম্পকে হত্যার জন্য অর্থ জোগাড় করতে বাবা-মাকে খুন কিশোরের!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগামী ৫০ বছরেও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরতে পারবে না’
‘আগামী ৫০ বছরেও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নাগরদোলায় তুলে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা
নাগরদোলায় তুলে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান
ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিক মিয়ায় ড্রোন শো’তে ফুটে উঠলো জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চিত্র
মানিক মিয়ায় ড্রোন শো’তে ফুটে উঠলো জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চিত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে ১.৬ বিলিয়ন ইউরো দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে ১.৬ বিলিয়ন ইউরো দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আলোচনা-ঐক্যের মাধ্যমে রোডম্যাপসহ সব সমস্যার সমাধান হবে'
'আলোচনা-ঐক্যের মাধ্যমে রোডম্যাপসহ সব সমস্যার সমাধান হবে'

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুধু মার্কিনিদের জন্য ১০৪ শতাংশ বাড়তি কর, সিঙ্গাপুরে রেস্তোরাঁর নোটিশ ঘিরে বিতর্ক
শুধু মার্কিনিদের জন্য ১০৪ শতাংশ বাড়তি কর, সিঙ্গাপুরে রেস্তোরাঁর নোটিশ ঘিরে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মৃত্যু ঢাকায়, দাফন দিল্লিতে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগের মৃত্যু ঢাকায়, দাফন দিল্লিতে : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে ৩০ মাসে ২৫ সন্তান জন্মদান, তারপর যা জানা গেলো
ভারতে ৩০ মাসে ২৫ সন্তান জন্মদান, তারপর যা জানা গেলো

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ ছাড়াও পয়লা বৈশাখ উদ্‌যাপিত হয় যেসব দেশে
বাংলাদেশ ছাড়াও পয়লা বৈশাখ উদ্‌যাপিত হয় যেসব দেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলগাঁওয়ে তরুণীকে লাঠিপেটার ঘটনায় আটক ২
খিলগাঁওয়ে তরুণীকে লাঠিপেটার ঘটনায় আটক ২

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচনার মাঝেও কেনো মধ্যপ্রাচ্যে শক্তি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
আলোচনার মাঝেও কেনো মধ্যপ্রাচ্যে শক্তি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের হামলায় ইসরায়েলি সেনা নিহত
ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের হামলায় ইসরায়েলি সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা-বাবার যে আচরণ ‍শিশুকে মন খুলে কথা বলতে সাহায্য করে
মা-বাবার যে আচরণ ‍শিশুকে মন খুলে কথা বলতে সাহায্য করে

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জুলাই আন্দোলনে গুলির নির্দেশ, প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা সাইফুল গ্রেফতার
জুলাই আন্দোলনে গুলির নির্দেশ, প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা সাইফুল গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছেন অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ
মারা গেছেন অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান-যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা নিয়ে যা বলল সৌদি
ইরান-যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা নিয়ে যা বলল সৌদি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড জনসংখ্যা হ্রাসে চাপে জাপান
রেকর্ড জনসংখ্যা হ্রাসে চাপে জাপান

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের ইঙ্গিত স্যাটেলাইট চিত্রে
উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের ইঙ্গিত স্যাটেলাইট চিত্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচার ও সংস্কার দেখতে চাই : নাহিদ
দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচার ও সংস্কার দেখতে চাই : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আল বাদাউইয়ের মৃত্যু
মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আল বাদাউইয়ের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে : ট্রাম্প
ইরান বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইয়েমেনে নিহত ১২৩, ফিলিস্তিনের পাশে অটল হুতিরা
মার্কিন হামলায় ইয়েমেনে নিহত ১২৩, ফিলিস্তিনের পাশে অটল হুতিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার হিসেবে নয়, আমরা দেশ হিসেবে কাজ করছি : বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা
সরকার হিসেবে নয়, আমরা দেশ হিসেবে কাজ করছি : বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে দারুণ কীর্তি পাকিস্তানের সাহিবজাদার
বিশ্বের পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে দারুণ কীর্তি পাকিস্তানের সাহিবজাদার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিয়েতনামের সাথে আরও গভীরভাবে কাজ করতে প্রস্তুত চীন: শি জিনপিং
ভিয়েতনামের সাথে আরও গভীরভাবে কাজ করতে প্রস্তুত চীন: শি জিনপিং

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক