শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৫৬, সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১০:০০, সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫

বিনিয়োগ সম্মেলন নিয়ে আশিক চৌধুরীর পোস্ট, জানালেন পেছনের গল্প

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিনিয়োগ সম্মেলন নিয়ে আশিক চৌধুরীর পোস্ট, জানালেন পেছনের গল্প

সম্প্রতি বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে চার দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলন, যার আয়োজক ছিল বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)। সম্মেলনে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন নিজে একটি উপস্থাপনা দেন, যা বেশ প্রশংসিত হয় এবং তাকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুরু হয় আলোচনাও। তবে আশিক চৌধুরী নিজে এই আয়োজনকে 'দশে দশ' বলতে নারাজ।

রবিবার (১৩ এপ্রিল) এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, সম্মেলনটি আয়োজনে মোট খরচ হয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ছিল ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।

এই সম্মেলনের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত প্রায় ৩,১০০ কোটি টাকার বিনিয়োগের ঘোষণা পাওয়া গেছে বলেও জানান তিনি।

এ ছাড়া নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এই চার দিনের আদ্যোপান্ত তুলে ধরেছেন আশিক চৌধুরী। আজ রবিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে দীর্ঘ এক পোস্ট দেন তিনি।

পাঠকদের জন্য তার পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো :

চার দিনব্যাপী ইনভেস্টমেন্ট সামিট শেষ হলো। দশে দশ পাবার মতো হয়নি সব ক্ষেত্রে।কারো যদি ডিজাপয়েন্টমেন্ট থাকে তার জন্য আমরা খুবই দুঃখিত। আমরা তিন মাস ধরে সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি গ্লোবাল স্ট্যান্ডার্ডের একটা সামিট করার জন্য। এই সামিটের অর্গানাইজার অবশ্য সরকার একা ছিল না। মিডিয়া কমিউনিটি, প্রাইভেট সেক্টর, এমবাসি, ফরেন পার্টনার, পলিটিক্যাল পার্টিরা, সরকারের অন্যান্য সংস্থা সবাই অ্যাক্টিভলি অংশগ্রহণ করেছে। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।

যতটুকু ভালো, পুরাটাই সবার ক্রেডিট। ফেইলিউরগুলা আমাদের। সামনে আমরা আরো ভালো করার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

যে রকম সাড়া পেয়েছি তাতে আমরা খুবই আশাবাদী। প্রতিবছর আমাদের এ রকম কিছু একটা অর্গানাইজ করা উচিত। প্রাসঙ্গিক একটা কথা বলে রাখি এখানে। অনেকেই সামিটের পলিটিক্যাল অনুমোদন এবং ধারাবাহিকতা নিয়ে প্রশ্ন করেছেন। দেখুন, বিনিয়োগ এবং কর্মসংস্থান আগামীবার যারা সংসদে আসবেন তাদের সবার কমন এজেন্ডা। আমি আগেও বলেছি, বড় সব দলের সর্বোচ্চ পর্যায়ে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ কীভাবে তৈরি করা যায়, সামিট ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। তাদের স্পষ্ট সমর্থন ও সামিটে অংশগ্রহণের জন্য স্পেশাল ধন্যবাদ।

সামিট কি সফল হয়েছে বা সামিটের উদ্দেশ্য অ্যাচিভ করা গেছে? এই প্রশ্নের জবাব আপনারা দেবেন। মার্কেট দেবে। সময় দেবে। এই মুহূর্তে সামিটের সাফল্যকে দুই ভাবে আমরা মাপার চেষ্টা করতে পারি। স্ট্যাটিসটিকালি বা একেবারেই নাম্বার দিয়ে :

মোট অংশগ্রহণ : উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মোট উপস্থিত ছিলেন ৭১০ জন। ৪১৫ জন বিদেশি বা প্রবাসী বাংলাদেশি। বাকিরা দেশি ব্যবসায়ী বা সরকারি সচিব বা তদূর্ধ্ব। এ ছাড়া ব্রেকআউট সেশনগুলাতে অংশগ্রহণ করেছে সাড়ে তিন হাজারের চেয়েও বেশি। এর বাইরেও ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে এই কয় দিন অনেকে এসেছেন ইনভেস্টরদের সাথে করিডরে দেখা করার জন্য।  

মোট প্যানেলিস্ট : ১৩০ জন

অফিশিয়ালি দ্বিপক্ষীয় মিটিং হয়েছে : ১৫০টি। বাণিজ্য উপদেষ্টা, স্পেশাল অনভয়, বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর, এনবিআর চেয়ারম্যান, এমন অনেকেই সারা দিন ছিলেন ভেন্যুতে।

এমওইউ সাইন : ৬ টি। কিছু ইমিডিয়েট (যেমন আইএলও) কিছু লং টার্ম (যেমন আর্টেমিস)। 

ইনভেস্টমেন্ট ঘোষণা : হান্ডা গ্রুপ ও শপ আপ মিলে মোট ৩১০০ কোটি টাকার। 

বাংলাদেশ সরকারের সামিটে খরচ : ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। পার্টনার সংস্থা থেকে অনুদান পেয়েছি আমরা আরো ৩.৫ কোটি টাকা।

এগুলোর বাইরে আমি দুটি কোয়ালিটেটিভ পয়েন্ট শেয়ার করতে চাই :

১. বিদেশিদের বাংলাদেশ সম্বন্ধে পারসেপশন বা ধারণা : আমরা আগেও বলেছি, বিলিয়ন ডলার ইনভেস্টমেন্ট একদিনে আসে না। সামিটে এসে ইমোশনাল হয়ে কেউ হুট করে ১০০ কোটি টাকার চেক লিখে ফেলে না। যারা এই ইন্ডাস্ট্রিতে কাজে করেন তারা জানেন। কিন্তু বাংলাদেশ যদি প্রথম ধাপেই মেন্যু থেকে বাদ পড়ে যায় নেগেটিভ ধারণার জন্য তাহলে খেলা শুরু হওয়ার আগেই আমরা হেরে গেলাম। বিদেশে বসে গুগল সার্চ করলে আমাদের নিয়ে যে পারসেপশন তৈরি হয়, সেটা রিয়েলিটির চেয়ে অনেক বেশি নেগেটিভ। অনেকেই অনেক ভুল ধারণা নিয়ে বসে আছেন। যেমন ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের ব্যবসায় বান্ধবতা ইনডেক্স এ নাকি এখনো আমাদের র‍্যাংকিং ১৬৭। প্রথমত, এই র‍্যাংকিং ২০২১ সালের। দ্বিতীয়ত, র‍্যাংকিং প্রসেসে অনেক ভুল পাওয়া যাওয়ায় ওয়ার্ল্ড ব্যাংক নিজেই এটা ডিসকনটিনিউ করে দিয়েছে। এটাকে এখনো অনেকে রেফার করেন। আসলে আমাদের দেশের পজিটিভ নেগেটিভ দুইটাই আছে। পৃথিবীর সব দেশেরই তাই। সেই দুঃখে কি আমরা বাংলাদেশকে মার্কেট করা বন্ধ করে দেব? ইনভেস্টরদের বলব, ভাই আপাতত আসার দরকার নাই, আমরা আগে সব ঠিক করে নিই প্লিজ? আমি তা মনে করি না। বিডার একটা প্রাথমিক দায়িত্বই তো দেশকে প্রমোট করা। আমাদের একই সাথে ইস্যুগুলো সলভ করা, বিনিয়োগের পরিবেশ উন্নয়ন করা আর দেশকে প্রমোট করা চালিয়ে যেতে হবে। ভবিষ্যৎ বিনিয়োগকারীদের জানাতে হবে বাংলাদেশ ২.০ কেন আগের থেকে আলাদা এবং আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছার জন্য আমরা কী কী ইনিশিয়েটিভ নিয়েছি। যিনি এই সামিটে বাংলাদেশে প্রথম এসেছেন, তার ইনভেস্ট করতে কমপক্ষে এক বছর সময় লাগবে। আমাদের উদ্দেশ্য ছিল সম্ভাব্য বিনিয়োগের একটা পাইপলাইন তৈরি করা। তাদেরকে আমরা ট্র্যাক করব। সাহায্য করার চেষ্টা করব। কনভিন্স করার চেষ্টা করবো। অনেকেই আসবেন না। কিন্তু আমাদের চার দিনের দৌড়ঝাঁপে যদি ৪,০০০ মানুষের কর্মসংস্থান হয় আর বাংলাদেশ নিয়ে বিদেশিদের ধারণা একচুলও বদলায়, তাহলে আমাদের আনন্দের শেষ থাকবে না। 

২. দেশের মানুষের আত্মবিশ্বাস : বারাক ওবামার একটা বই আছে : দ্য অডাসিটি অফ হোপ (আশার দুঃসাহস)। আমাদের দেশের মানুষকে একটু সুযোগ করে দিলে, উৎসাহ জোগালে আর একটু পজিটিভিটি ইনজেক্ট করতে পারলে তারাই আমাদের দেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে। তারা দেশ ছাড়ার কথা না ভেবে দেশ গড়ার কথা ভাববে। আমরা একটা পজিটিভ মোমেন্টাম আনার চেষ্টা করেছি এই সামিটের মাধ্যমে। এই ধ্যান-ধারণার উপর ভিত্তি করে সামিটের দিনগুলোকে তিনভাগে ভাগ করা হয়েছিলো: 

৭-৮ তারিখে বিনিয়োগকারীদের ইপিজেড ও ইকোনমিক জোন ঘুরিয়ে বিনিয়োগ ব্যবস্থার আসল চিত্রটা তুলে ধরা হয়েছে। স্টার্টআপদের জন্য আলাদা সেশন করা হয়েছে। ৯ তারিখ সকালে বিনিয়োগ ব্যবস্থা উন্নয়নে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা আর আমাদের অ্যামবিশনের কথা শেয়ার করা হয়েছে। সন্ধ্যায় আমাদের শত বছরের পুরোনো সংস্কৃতির সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়েছে। ৯-১০ তারিখের বাকি সময়টা ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্ট, সরকার, পলিটিক্যাল পার্টি, মিডিয়া, লোকাল বিজনেস আর বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নেটওয়ার্কিং এর সুযোগ করে দেয়া হয়েছে। আর পুরা সময়টা ধরে চলেছে বিভিন্ন চুক্তি সাক্ষর।

ফাইনালি, সামিট উপলক্ষ্যে আমরা একটা বাংলাদেশের থিমেটিক ম্যাপ ডিজাইন করেছিলাম; শিল্পায়ন আর জাতীয় সত্ত্বাকে সামনে রেখে। সবাইকে ব্যবহারের জন্য শেয়ার করলাম। ভালো রেজোলিউশন এর ফাইলের লিংক কমেন্টে আছে। বিডার কপিরাইট। তার মানে আপনাদের সকলের কপিরাইট। যেখানে খুশি ব্যবহার করুন। আমার প্রেজেন্টেশনটাও তাই। যেখানে খুশি ব্যবহার করুন নিজের মনে করে। প্রেজেন্টেশনটা নিয়ে অনেক কথা হয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে। 

আমি ছোট করে একটু বলতে চাই, প্রেজেন্টেশনের পেছনে অনেকে কষ্ট করেছেন। তারা সবাই এটার কারিগর। সোশ্যাল মিডিয়াতে অনেকে অনেক প্রশংসা করেছেন এবং ভালোবাসা ব্যক্ত করেছেন আমাকে। সেজন্যে অনেক ধন্যবাদ। আমি জাস্ট আমার বেসিক চাকরিটা করছি। ইনভেস্টমেন্ট সামিট প্রসেস এর মাত্র প্রথম ধাপ। এটার জন্য আলাদা কোনো বাহবা পাওয়ার আশা আমি একদম করি না। কাজগুলো কমিটেড সময়ের মধ্যে হচ্ছে কিনা, এর জন্য আমাদের অ্যাকাউন্টেবল করুন। আর এই সামিটে প্রেজেন্টেশনটা মধ্যমণি না। মধ্যমণি হচ্ছে বিনিয়োগকারীদের আর আমাদের উদ্যোক্তাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। তাদের সবাইকে ধন্যবাদ।

পুনশ্চ ১: সামিট নিয়ে ইনফরমেশন প্লিজ ভেরিফায়েড সোর্স থেকে নেবেন। ভুল তথ্যের শিকার হবেন না। আমাদের জিজ্ঞেস করুন। আমরা উত্তর দেবার চেষ্টা করব। 

পুনশ্চ ২: আমাদের পার্টনারদের ছাড়া এই সামিট সম্ভব হতো না: CA press wing, Ministry of Cultural Affairs, World Bank, UNDP, European Union, Dutch Embassy, FICCI, BGMEA, Citi, HSBC, Lightcastle Partners, Inspira, Sajida Foundation, EBL, IMS and High Voltage.

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অধিদপ্তরের
বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অধিদপ্তরের
আউটসোর্সিং সেবাগ্রহণ নীতিমালা জারি
আউটসোর্সিং সেবাগ্রহণ নীতিমালা জারি
‘মেঘনার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা, কোনো বেআইনি আচরণ হয়নি’
‘মেঘনার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা, কোনো বেআইনি আচরণ হয়নি’
হাসিনা-জয়সহ ২৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
হাসিনা-জয়সহ ২৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ২১ মে
সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ২১ মে
দুই অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুই অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নে সবার লক্ষ্য এক: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নে সবার লক্ষ্য এক: আলী রীয়াজ
বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ
আনন্দ-উৎসবে দেশব্যাপী বাংলা নতুন বছরকে বরণ
আনন্দ-উৎসবে দেশব্যাপী বাংলা নতুন বছরকে বরণ
লাশ পোড়ানোর ঘটনায় সাবেক তিন পুলিশ কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে
লাশ পোড়ানোর ঘটনায় সাবেক তিন পুলিশ কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে
দুই অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরগুলোতে সতর্কতা সংকেত
দুই অঞ্চলে ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরগুলোতে সতর্কতা সংকেত
বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরা নিষেধাজ্ঞা শুরু
বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরা নিষেধাজ্ঞা শুরু
সর্বশেষ খবর
কীভাবে হবে সিঙ্গাপুরের সাধারণ নির্বাচন?
কীভাবে হবে সিঙ্গাপুরের সাধারণ নির্বাচন?

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে ফিলিস্তিনের সংগ্রামের প্রতীক হয়ে উঠল ‌‘তরমুজ’
যেভাবে ফিলিস্তিনের সংগ্রামের প্রতীক হয়ে উঠল ‌‘তরমুজ’

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের টাইমলাইন ঘোষণা
ডাকসু নির্বাচনের টাইমলাইন ঘোষণা

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার সাস্কাটুনে বাংলা বর্ষবরণ
কানাডার সাস্কাটুনে বাংলা বর্ষবরণ

১০ মিনিট আগে | পরবাস

লক্ষ্মীপুরে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মাঝে পানি-স্যালাইন বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে এসএসসি পরীক্ষার্থীদের মাঝে পানি-স্যালাইন বিতরণ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে জিহ্বা কর্তনের শিকার নাইটগার্ডের মৃত্যু
ফরিদপুরে জিহ্বা কর্তনের শিকার নাইটগার্ডের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অধিদপ্তরের
বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অধিদপ্তরের

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় বাসের ধাক্কায় নারী নিহত
রাজধানীর উত্তরায় বাসের ধাক্কায় নারী নিহত

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
শ্রমিকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ সালের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে চায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর
২০২৬ সালের মধ্যে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি করতে চায় বাংলাদেশ-সিঙ্গাপুর

২৯ মিনিট আগে | বাণিজ্য

সিদ্ধিরগঞ্জে বকেয়া বেতনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
সিদ্ধিরগঞ্জে বকেয়া বেতনের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ১০ হাজার ইয়াবাসহ ২ পাচারকারী আটক
সীমান্তে ১০ হাজার ইয়াবাসহ ২ পাচারকারী আটক

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসছে বিএনপি
কাল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসছে বিএনপি

৩২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নাসার ভারতীয় বংশোদ্ভূত বৈচিত্র্যবিষয়ক প্রধান বরখাস্ত
নাসার ভারতীয় বংশোদ্ভূত বৈচিত্র্যবিষয়ক প্রধান বরখাস্ত

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন

৩৮ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

ডিএনএটিএ’র পরিষেবা অবকাঠামো উন্নয়নে ১১০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ
ডিএনএটিএ’র পরিষেবা অবকাঠামো উন্নয়নে ১১০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ

৪২ মিনিট আগে | বাণিজ্য

আরও সহজ হবে পছন্দের ভিডিও খুঁজে পাওয়া
আরও সহজ হবে পছন্দের ভিডিও খুঁজে পাওয়া

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

লক্ষ্মীপুরে ৬ দফা দাবি পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
লক্ষ্মীপুরে ৬ দফা দাবি পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুষ্টিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ১
কুষ্টিয়ায় ট্রাকের ধাক্কায় নিহত ১

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আউটসোর্সিং সেবাগ্রহণ নীতিমালা জারি
আউটসোর্সিং সেবাগ্রহণ নীতিমালা জারি

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই বছরের যুদ্ধে চরম মানবিক বিপর্যয় সুদানে
দুই বছরের যুদ্ধে চরম মানবিক বিপর্যয় সুদানে

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

পরিচ্ছন্নকর্মীদের ধর্মঘট: গাড়ি ধ্বংস করে দিচ্ছে ইঁদুর!
পরিচ্ছন্নকর্মীদের ধর্মঘট: গাড়ি ধ্বংস করে দিচ্ছে ইঁদুর!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

‘মেঘনার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা, কোনো বেআইনি আচরণ হয়নি’
‘মেঘনার বিরুদ্ধে প্রচলিত আইনেই ব্যবস্থা, কোনো বেআইনি আচরণ হয়নি’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহীতে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
রাজশাহীতে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পিঁপড়ার দখলে মানুষের ক্ষমতা, কেন এমন দাবি বিজ্ঞানীদের!
পিঁপড়ার দখলে মানুষের ক্ষমতা, কেন এমন দাবি বিজ্ঞানীদের!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সিলেটে পুলিশের জালে শামীম
সিলেটে পুলিশের জালে শামীম

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হাসিনা-জয়সহ ২৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
হাসিনা-জয়সহ ২৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করল স্বামী
অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করল স্বামী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘এই দুঃখ আমারও’
‘এই দুঃখ আমারও’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র চাইলে ইরানকে চড়া মূল্য দিতে হবে : ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
পারমাণবিক অস্ত্র চাইলে ইরানকে চড়া মূল্য দিতে হবে : ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা মামলার আসামি গ্রেফতার
খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা মামলার আসামি গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আগামী ৫০ বছরেও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরতে পারবে না’
‘আগামী ৫০ বছরেও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরতে পারবে না’

১৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নাগরদোলায় তুলে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা
নাগরদোলায় তুলে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান
ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে ৩০ মাসে ২৫ সন্তান জন্মদান, তারপর যা জানা গেলো
ভারতে ৩০ মাসে ২৫ সন্তান জন্মদান, তারপর যা জানা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মানিক মিয়ায় ড্রোন শো’তে ফুটে উঠলো জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চিত্র
মানিক মিয়ায় ড্রোন শো’তে ফুটে উঠলো জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চিত্র

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের ইঙ্গিত স্যাটেলাইট চিত্রে
উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের ইঙ্গিত স্যাটেলাইট চিত্রে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ
মারা গেছেন অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে ১.৬ বিলিয়ন ইউরো দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে ১.৬ বিলিয়ন ইউরো দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মৃত্যু ঢাকায়, দাফন দিল্লিতে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগের মৃত্যু ঢাকায়, দাফন দিল্লিতে : সালাহউদ্দিন

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

'আলোচনা-ঐক্যের মাধ্যমে রোডম্যাপসহ সব সমস্যার সমাধান হবে'
'আলোচনা-ঐক্যের মাধ্যমে রোডম্যাপসহ সব সমস্যার সমাধান হবে'

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খিলগাঁওয়ে তরুণীকে লাঠিপেটার ঘটনায় আটক ২
খিলগাঁওয়ে তরুণীকে লাঠিপেটার ঘটনায় আটক ২

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশ ছাড়াও পয়লা বৈশাখ উদ্‌যাপিত হয় যেসব দেশে
বাংলাদেশ ছাড়াও পয়লা বৈশাখ উদ্‌যাপিত হয় যেসব দেশে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনার মাঝেও কেনো মধ্যপ্রাচ্যে শক্তি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
আলোচনার মাঝেও কেনো মধ্যপ্রাচ্যে শক্তি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের হামলায় ইসরায়েলি সেনা নিহত
ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের হামলায় ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই আন্দোলনে গুলির নির্দেশ, প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা সাইফুল গ্রেফতার
জুলাই আন্দোলনে গুলির নির্দেশ, প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা সাইফুল গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড জনসংখ্যা হ্রাসে চাপে জাপান
রেকর্ড জনসংখ্যা হ্রাসে চাপে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত
এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরান-যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা নিয়ে যা বলল সৌদি
ইরান-যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা নিয়ে যা বলল সৌদি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচার ও সংস্কার দেখতে চাই : নাহিদ
দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচার ও সংস্কার দেখতে চাই : নাহিদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন হামলায় ইয়েমেনে নিহত ১২৩, ফিলিস্তিনের পাশে অটল হুতিরা
মার্কিন হামলায় ইয়েমেনে নিহত ১২৩, ফিলিস্তিনের পাশে অটল হুতিরা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাশ পোড়ানোর ঘটনায় সাবেক তিন পুলিশ কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে
লাশ পোড়ানোর ঘটনায় সাবেক তিন পুলিশ কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আল বাদাউইয়ের মৃত্যু
মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আল বাদাউইয়ের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার হিসেবে নয়, আমরা দেশ হিসেবে কাজ করছি : বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা
সরকার হিসেবে নয়, আমরা দেশ হিসেবে কাজ করছি : বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে আটক দুম্বা-ছাগল
সীমান্তে আটক দুম্বা-ছাগল

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বিশ্বের পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে দারুণ কীর্তি পাকিস্তানের সাহিবজাদার
বিশ্বের পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে দারুণ কীর্তি পাকিস্তানের সাহিবজাদার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রশিদের শূন্যতা পূরণে রিশাদই উপযুক্ত : ডেভিড ভিসা
রশিদের শূন্যতা পূরণে রিশাদই উপযুক্ত : ডেভিড ভিসা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহাকাশ ছুঁয়ে ফিরে এলেন ছয় নারী, অনুপ্রেরণার গল্প বললেন কেটি পেরি
মহাকাশ ছুঁয়ে ফিরে এলেন ছয় নারী, অনুপ্রেরণার গল্প বললেন কেটি পেরি

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক