শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৫৬, সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ১০:০০, সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫

বিনিয়োগ সম্মেলন নিয়ে আশিক চৌধুরীর পোস্ট, জানালেন পেছনের গল্প

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বিনিয়োগ সম্মেলন নিয়ে আশিক চৌধুরীর পোস্ট, জানালেন পেছনের গল্প

সম্প্রতি বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে চার দিনব্যাপী বিনিয়োগ সম্মেলন, যার আয়োজক ছিল বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)। সম্মেলনে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন নিজে একটি উপস্থাপনা দেন, যা বেশ প্রশংসিত হয় এবং তাকে ঘিরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শুরু হয় আলোচনাও। তবে আশিক চৌধুরী নিজে এই আয়োজনকে 'দশে দশ' বলতে নারাজ।

রবিবার (১৩ এপ্রিল) এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি জানান, সম্মেলনটি আয়োজনে মোট খরচ হয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ছিল ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা।

এই সম্মেলনের মাধ্যমে এখন পর্যন্ত প্রায় ৩,১০০ কোটি টাকার বিনিয়োগের ঘোষণা পাওয়া গেছে বলেও জানান তিনি।

এ ছাড়া নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এই চার দিনের আদ্যোপান্ত তুলে ধরেছেন আশিক চৌধুরী। আজ রবিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টার দিকে দীর্ঘ এক পোস্ট দেন তিনি।

পাঠকদের জন্য তার পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো :

চার দিনব্যাপী ইনভেস্টমেন্ট সামিট শেষ হলো। দশে দশ পাবার মতো হয়নি সব ক্ষেত্রে।কারো যদি ডিজাপয়েন্টমেন্ট থাকে তার জন্য আমরা খুবই দুঃখিত। আমরা তিন মাস ধরে সর্বাত্মক চেষ্টা করেছি গ্লোবাল স্ট্যান্ডার্ডের একটা সামিট করার জন্য। এই সামিটের অর্গানাইজার অবশ্য সরকার একা ছিল না। মিডিয়া কমিউনিটি, প্রাইভেট সেক্টর, এমবাসি, ফরেন পার্টনার, পলিটিক্যাল পার্টিরা, সরকারের অন্যান্য সংস্থা সবাই অ্যাক্টিভলি অংশগ্রহণ করেছে। সবাইকে অনেক ধন্যবাদ।

যতটুকু ভালো, পুরাটাই সবার ক্রেডিট। ফেইলিউরগুলা আমাদের। সামনে আমরা আরো ভালো করার চেষ্টা করব ইনশাআল্লাহ।

যে রকম সাড়া পেয়েছি তাতে আমরা খুবই আশাবাদী। প্রতিবছর আমাদের এ রকম কিছু একটা অর্গানাইজ করা উচিত। প্রাসঙ্গিক একটা কথা বলে রাখি এখানে। অনেকেই সামিটের পলিটিক্যাল অনুমোদন এবং ধারাবাহিকতা নিয়ে প্রশ্ন করেছেন। দেখুন, বিনিয়োগ এবং কর্মসংস্থান আগামীবার যারা সংসদে আসবেন তাদের সবার কমন এজেন্ডা। আমি আগেও বলেছি, বড় সব দলের সর্বোচ্চ পর্যায়ে বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ কীভাবে তৈরি করা যায়, সামিট ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। তাদের স্পষ্ট সমর্থন ও সামিটে অংশগ্রহণের জন্য স্পেশাল ধন্যবাদ।

সামিট কি সফল হয়েছে বা সামিটের উদ্দেশ্য অ্যাচিভ করা গেছে? এই প্রশ্নের জবাব আপনারা দেবেন। মার্কেট দেবে। সময় দেবে। এই মুহূর্তে সামিটের সাফল্যকে দুই ভাবে আমরা মাপার চেষ্টা করতে পারি। স্ট্যাটিসটিকালি বা একেবারেই নাম্বার দিয়ে :

মোট অংশগ্রহণ : উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মোট উপস্থিত ছিলেন ৭১০ জন। ৪১৫ জন বিদেশি বা প্রবাসী বাংলাদেশি। বাকিরা দেশি ব্যবসায়ী বা সরকারি সচিব বা তদূর্ধ্ব। এ ছাড়া ব্রেকআউট সেশনগুলাতে অংশগ্রহণ করেছে সাড়ে তিন হাজারের চেয়েও বেশি। এর বাইরেও ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলে এই কয় দিন অনেকে এসেছেন ইনভেস্টরদের সাথে করিডরে দেখা করার জন্য।  

মোট প্যানেলিস্ট : ১৩০ জন

অফিশিয়ালি দ্বিপক্ষীয় মিটিং হয়েছে : ১৫০টি। বাণিজ্য উপদেষ্টা, স্পেশাল অনভয়, বাংলাদেশ ব্যাংক গভর্নর, এনবিআর চেয়ারম্যান, এমন অনেকেই সারা দিন ছিলেন ভেন্যুতে।

এমওইউ সাইন : ৬ টি। কিছু ইমিডিয়েট (যেমন আইএলও) কিছু লং টার্ম (যেমন আর্টেমিস)। 

ইনভেস্টমেন্ট ঘোষণা : হান্ডা গ্রুপ ও শপ আপ মিলে মোট ৩১০০ কোটি টাকার। 

বাংলাদেশ সরকারের সামিটে খরচ : ১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। পার্টনার সংস্থা থেকে অনুদান পেয়েছি আমরা আরো ৩.৫ কোটি টাকা।

এগুলোর বাইরে আমি দুটি কোয়ালিটেটিভ পয়েন্ট শেয়ার করতে চাই :

১. বিদেশিদের বাংলাদেশ সম্বন্ধে পারসেপশন বা ধারণা : আমরা আগেও বলেছি, বিলিয়ন ডলার ইনভেস্টমেন্ট একদিনে আসে না। সামিটে এসে ইমোশনাল হয়ে কেউ হুট করে ১০০ কোটি টাকার চেক লিখে ফেলে না। যারা এই ইন্ডাস্ট্রিতে কাজে করেন তারা জানেন। কিন্তু বাংলাদেশ যদি প্রথম ধাপেই মেন্যু থেকে বাদ পড়ে যায় নেগেটিভ ধারণার জন্য তাহলে খেলা শুরু হওয়ার আগেই আমরা হেরে গেলাম। বিদেশে বসে গুগল সার্চ করলে আমাদের নিয়ে যে পারসেপশন তৈরি হয়, সেটা রিয়েলিটির চেয়ে অনেক বেশি নেগেটিভ। অনেকেই অনেক ভুল ধারণা নিয়ে বসে আছেন। যেমন ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের ব্যবসায় বান্ধবতা ইনডেক্স এ নাকি এখনো আমাদের র‍্যাংকিং ১৬৭। প্রথমত, এই র‍্যাংকিং ২০২১ সালের। দ্বিতীয়ত, র‍্যাংকিং প্রসেসে অনেক ভুল পাওয়া যাওয়ায় ওয়ার্ল্ড ব্যাংক নিজেই এটা ডিসকনটিনিউ করে দিয়েছে। এটাকে এখনো অনেকে রেফার করেন। আসলে আমাদের দেশের পজিটিভ নেগেটিভ দুইটাই আছে। পৃথিবীর সব দেশেরই তাই। সেই দুঃখে কি আমরা বাংলাদেশকে মার্কেট করা বন্ধ করে দেব? ইনভেস্টরদের বলব, ভাই আপাতত আসার দরকার নাই, আমরা আগে সব ঠিক করে নিই প্লিজ? আমি তা মনে করি না। বিডার একটা প্রাথমিক দায়িত্বই তো দেশকে প্রমোট করা। আমাদের একই সাথে ইস্যুগুলো সলভ করা, বিনিয়োগের পরিবেশ উন্নয়ন করা আর দেশকে প্রমোট করা চালিয়ে যেতে হবে। ভবিষ্যৎ বিনিয়োগকারীদের জানাতে হবে বাংলাদেশ ২.০ কেন আগের থেকে আলাদা এবং আমাদের লক্ষ্যে পৌঁছার জন্য আমরা কী কী ইনিশিয়েটিভ নিয়েছি। যিনি এই সামিটে বাংলাদেশে প্রথম এসেছেন, তার ইনভেস্ট করতে কমপক্ষে এক বছর সময় লাগবে। আমাদের উদ্দেশ্য ছিল সম্ভাব্য বিনিয়োগের একটা পাইপলাইন তৈরি করা। তাদেরকে আমরা ট্র্যাক করব। সাহায্য করার চেষ্টা করব। কনভিন্স করার চেষ্টা করবো। অনেকেই আসবেন না। কিন্তু আমাদের চার দিনের দৌড়ঝাঁপে যদি ৪,০০০ মানুষের কর্মসংস্থান হয় আর বাংলাদেশ নিয়ে বিদেশিদের ধারণা একচুলও বদলায়, তাহলে আমাদের আনন্দের শেষ থাকবে না। 

২. দেশের মানুষের আত্মবিশ্বাস : বারাক ওবামার একটা বই আছে : দ্য অডাসিটি অফ হোপ (আশার দুঃসাহস)। আমাদের দেশের মানুষকে একটু সুযোগ করে দিলে, উৎসাহ জোগালে আর একটু পজিটিভিটি ইনজেক্ট করতে পারলে তারাই আমাদের দেশকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যাবে। তারা দেশ ছাড়ার কথা না ভেবে দেশ গড়ার কথা ভাববে। আমরা একটা পজিটিভ মোমেন্টাম আনার চেষ্টা করেছি এই সামিটের মাধ্যমে। এই ধ্যান-ধারণার উপর ভিত্তি করে সামিটের দিনগুলোকে তিনভাগে ভাগ করা হয়েছিলো: 

৭-৮ তারিখে বিনিয়োগকারীদের ইপিজেড ও ইকোনমিক জোন ঘুরিয়ে বিনিয়োগ ব্যবস্থার আসল চিত্রটা তুলে ধরা হয়েছে। স্টার্টআপদের জন্য আলাদা সেশন করা হয়েছে। ৯ তারিখ সকালে বিনিয়োগ ব্যবস্থা উন্নয়নে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা আর আমাদের অ্যামবিশনের কথা শেয়ার করা হয়েছে। সন্ধ্যায় আমাদের শত বছরের পুরোনো সংস্কৃতির সাথে পরিচয় করিয়ে দেয়া হয়েছে। ৯-১০ তারিখের বাকি সময়টা ইন্ডাস্ট্রি এক্সপার্ট, সরকার, পলিটিক্যাল পার্টি, মিডিয়া, লোকাল বিজনেস আর বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নেটওয়ার্কিং এর সুযোগ করে দেয়া হয়েছে। আর পুরা সময়টা ধরে চলেছে বিভিন্ন চুক্তি সাক্ষর।

ফাইনালি, সামিট উপলক্ষ্যে আমরা একটা বাংলাদেশের থিমেটিক ম্যাপ ডিজাইন করেছিলাম; শিল্পায়ন আর জাতীয় সত্ত্বাকে সামনে রেখে। সবাইকে ব্যবহারের জন্য শেয়ার করলাম। ভালো রেজোলিউশন এর ফাইলের লিংক কমেন্টে আছে। বিডার কপিরাইট। তার মানে আপনাদের সকলের কপিরাইট। যেখানে খুশি ব্যবহার করুন। আমার প্রেজেন্টেশনটাও তাই। যেখানে খুশি ব্যবহার করুন নিজের মনে করে। প্রেজেন্টেশনটা নিয়ে অনেক কথা হয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে। 

আমি ছোট করে একটু বলতে চাই, প্রেজেন্টেশনের পেছনে অনেকে কষ্ট করেছেন। তারা সবাই এটার কারিগর। সোশ্যাল মিডিয়াতে অনেকে অনেক প্রশংসা করেছেন এবং ভালোবাসা ব্যক্ত করেছেন আমাকে। সেজন্যে অনেক ধন্যবাদ। আমি জাস্ট আমার বেসিক চাকরিটা করছি। ইনভেস্টমেন্ট সামিট প্রসেস এর মাত্র প্রথম ধাপ। এটার জন্য আলাদা কোনো বাহবা পাওয়ার আশা আমি একদম করি না। কাজগুলো কমিটেড সময়ের মধ্যে হচ্ছে কিনা, এর জন্য আমাদের অ্যাকাউন্টেবল করুন। আর এই সামিটে প্রেজেন্টেশনটা মধ্যমণি না। মধ্যমণি হচ্ছে বিনিয়োগকারীদের আর আমাদের উদ্যোক্তাদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ। তাদের সবাইকে ধন্যবাদ।

পুনশ্চ ১: সামিট নিয়ে ইনফরমেশন প্লিজ ভেরিফায়েড সোর্স থেকে নেবেন। ভুল তথ্যের শিকার হবেন না। আমাদের জিজ্ঞেস করুন। আমরা উত্তর দেবার চেষ্টা করব। 

পুনশ্চ ২: আমাদের পার্টনারদের ছাড়া এই সামিট সম্ভব হতো না: CA press wing, Ministry of Cultural Affairs, World Bank, UNDP, European Union, Dutch Embassy, FICCI, BGMEA, Citi, HSBC, Lightcastle Partners, Inspira, Sajida Foundation, EBL, IMS and High Voltage.

বিডি প্রতিদিন/মুসা

এই বিভাগের আরও খবর
আগামী জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা : প্রধান উপদেষ্টা
আগামী জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা : প্রধান উপদেষ্টা
করিডোর হলো চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প: প্রধান উপদেষ্টা
করিডোর হলো চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প: প্রধান উপদেষ্টা
‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’
‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা
দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
আরিচা-পাটুরিয়ায় দিনভর ভোগান্তি, বেড়েছে যানবাহনের চাপ
আরিচা-পাটুরিয়ায় দিনভর ভোগান্তি, বেড়েছে যানবাহনের চাপ
একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা
একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ভয়াবহ যানজট, ভোগান্তি চরমে
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ভয়াবহ যানজট, ভোগান্তি চরমে
ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
রাতে দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল
রাতে দেশে ফিরছেন মির্জা ফখরুল
সীমান্তে গরু চোরাচালান কমলেও হত্যাকাণ্ড থামেনি: আজাদ মজুমদার
সীমান্তে গরু চোরাচালান কমলেও হত্যাকাণ্ড থামেনি: আজাদ মজুমদার
সর্বশেষ খবর
ফটিকছড়িতে খালে গোসলে নেমে নিখোঁজ স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার
ফটিকছড়িতে খালে গোসলে নেমে নিখোঁজ স্কুলছাত্রের মরদেহ উদ্ধার

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লা লিগার মৌসুম সেরা ফুটবলার রাফিনিয়া
লা লিগার মৌসুম সেরা ফুটবলার রাফিনিয়া

১১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সংস্কার শেষে এপ্রিলে নির্বাচনে কোনো আপত্তি নেই : সারজিস
সংস্কার শেষে এপ্রিলে নির্বাচনে কোনো আপত্তি নেই : সারজিস

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে জাতির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি: সালাহউদ্দিন

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা : প্রধান উপদেষ্টা
আগামী জুলাইয়ে ‘জুলাই সনদ’ ঘোষণা : প্রধান উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

টাউনসভিলে বাংলাদেশিদের প্রাণবন্ত ঈদ উদযাপন
টাউনসভিলে বাংলাদেশিদের প্রাণবন্ত ঈদ উদযাপন

৫৯ মিনিট আগে | পরবাস

পাকুন্দিয়ায় মাইক্রোবাসের ধাক্কায় দুইজন নিহত
পাকুন্দিয়ায় মাইক্রোবাসের ধাক্কায় দুইজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন পিয়ুষ চাওলা
ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন পিয়ুষ চাওলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মিজানুর রহমান সিনহা, সদস্য সচিব মহিউদ্দিন
মুন্সিগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক মিজানুর রহমান সিনহা, সদস্য সচিব মহিউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্বশুরকে কুপিয়ে হত্যা করলো জামাই
শ্বশুরকে কুপিয়ে হত্যা করলো জামাই

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

করিডোর হলো চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প: প্রধান উপদেষ্টা
করিডোর হলো চিলে কান নিয়ে যাওয়ার গল্প: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’
‘আলু-পেঁয়াজ-ডিম-চিনিসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম কমেছে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌভাগ্যবান দম্পতি ইয়াশ-তটিনী!
সৌভাগ্যবান দম্পতি ইয়াশ-তটিনী!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার
উত্তরায় সেনাবাহিনীর অভিযানে অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নতুনদের নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দল ঘোষণা
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে নতুনদের নিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার
কুষ্টিয়ায় শীর্ষ সন্ত্রাসী লিপটন গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান
প্রথমবারের মতো ফুটবল বিশ্বকাপে উজবেকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ
হামজাদের নিয়ে দলকে সতর্ক করলেন সিঙ্গাপুর কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিউজিল্যান্ডের নতুন কোচ রব ওয়াল্টার
নিউজিল্যান্ডের নতুন কোচ রব ওয়াল্টার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের
করোনা বাড়ছে, জনাকীর্ণ স্থানে ফের মাস্ক পরার অনুরোধ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা
দেশবাসীকে প্রধান উপদেষ্টার ঈদুল আজহার শুভেচ্ছা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯
তীব্র রুশ হামলায় ইউক্রেনে নিহত ৩, আহত ৪৯

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাতির উদ্দেশে ভাষণ দিচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেঙ্গালুরুতে ১১ জনের প্রাণহানির ঘটনায় আরসিবি কর্মকর্তাসহ গ্রেফতার ৩
বেঙ্গালুরুতে ১১ জনের প্রাণহানির ঘটনায় আরসিবি কর্মকর্তাসহ গ্রেফতার ৩

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে ডুবে মারা গেলো শিশু দুটি
জমে থাকা বৃষ্টির পানিতে ডুবে মারা গেলো শিশু দুটি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝ নদীতে ইঞ্জিন বিকল, ৬২ জনকে উদ্ধার করল কোস্টগার্ড
মাঝ নদীতে ইঞ্জিন বিকল, ৬২ জনকে উদ্ধার করল কোস্টগার্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাইবান্ধায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ৩
গাইবান্ধায় বাসচাপায় অটোরিকশা চালকসহ নিহত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বই বিভাগে কর্মী ছাঁটাই করলো অ্যামাজন
বই বিভাগে কর্মী ছাঁটাই করলো অ্যামাজন

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত
ইতিহাস গড়লো জর্ডান, প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া
‘আন্তরিকভাবে’ কালো মানিককে গ্রহণ করেছেন খালেদা জিয়া, চেয়েছেন দোয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ
নিষেধাজ্ঞার পাল্টা জবাব, যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের ভিসা দেওয়া স্থগিত করল চাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন
নগর ভবনে কোনো প্রশাসক বা উপদেষ্টা বসতে পারবেন না: ইশরাক হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের
ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থানে যাওয়ার ইঙ্গিত ফ্রান্সের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান
চীন থেকে শত শত ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান আনছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প
প্রকাশ্য বিবাদে জড়ালেন মাস্ক ও ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা
এপ্রিলের প্রথমার্ধে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক
আমাকে ছাড়া ট্রাম্প জিততেই পারতেন না: মাস্ক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন
৯ গোলের থ্রিলারে ফ্রান্সকে হারিয়ে নেশন্স লিগের ফাইনালে স্পেন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারের ঈদুল আজহা উদযাপন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়
তারুণ্যনির্ভর আর্জেন্টিনার দুর্দান্ত জয়

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া
ঈদের দিন যেমন থাকবে আবহাওয়া

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া
নিরাপত্তা পরিষদে গাজা চুক্তিতে মার্কিন ভেটো নিয়ে হামাসের প্রতিক্রিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনা: নিয়ম না মেনে কালুরঘাট সেতুতে উঠেছিল ট্রেন, নিহত ৩

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার
সাভারে ছাত্রলীগ নেতা সাদ্দাম গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়
পদ্মা সেতুতে একদিনে সর্বোচ্চ টোল আদায়

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট
রাজধানীর হাটগুলোতে ছোট ও মাঝারি গরুর সংকট

৭ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা
বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভোরে মাঠে নামছে ব্রাজিল ও আর্জেন্টিনা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা
এরা ১০ মাসে শত শত কোটি কামিয়ে ফেলেছে: রুমিন ফারহানা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?
ইকুয়েডরের বিপক্ষে কেমন খেলল আনচেলত্তির ব্রাজিল?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
সুন্দরবনে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প
মাস্কের সমালোচনায় ‘খুবই হতাশ’ ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের
পুলিশের অনুরোধ শোনেনি আরসিবি! প্রাণ গেল ১১ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড
যমুনা সেতুতে টোল আদায়ের রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কালুরঘাট সেতুতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল অটোরিকশা, হতাহতের শঙ্কা
কালুরঘাট সেতুতে ট্রেনের ধাক্কায় দুমড়েমুচড়ে গেল অটোরিকশা, হতাহতের শঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা
একজন পাইলটের আনন্দ-বেদনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনচেলত্তির অভিষেক ম্যাচে হতাশার পারফরম্যান্স ব্রাজিলের
আনচেলত্তির অভিষেক ম্যাচে হতাশার পারফরম্যান্স ব্রাজিলের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি
ঈদে ঢাকায় বিশেষ কর্মসূচি ঘোষণা করল এনসিপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক