শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৫

টেকসই ফ্যাশনে বাঁচবে পৃথিবী

এক জোড়া ডেনিম (জিন্স) প্যান্ট তৈরির পুরো প্রক্রিয়ায়- মোট পানি লাগে ৭ থেকে ১০ হাজার লিটার। শুধু ওয়াশিং প্রক্রিয়ায় লাগে ৫০-১০০ লিটার (প্রথাগত পদ্ধতি)
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
টেকসই ফ্যাশনে বাঁচবে পৃথিবী

দ্রুত বদলাচ্ছে ফ্যাশন। আজকের ফ্যাশন ট্রেন্ড কিছুদিনের মধ্যেই পুরোনো হয়ে যাচ্ছে। নতুন ট্রেন্ডের সঙ্গে তাল মেলাতে আমরা ঘন ঘন নতুন পোশাক কিনছি, পুরোনোটা দ্রুত বদলে ফেলছি। একই পোশাক একাধিক অনুষ্ঠানে না পরার প্রবণতা, বিভিন্ন দিবসভিত্তিক নতুন ডিজাইন- সব মিলিয়ে পোশাক কেনা ও বদলানোর এই অভ্যাস পরিবেশের ওপর বাড়তি চাপ তৈরি করছে। পরিবেশবিদরা বলছেন, ফ্যাশন শুধু নিজের সৌন্দর্য প্রকাশের মাধ্যম নয়, এটি হতে পারে পৃথিবীর প্রতি ভালোবাসা প্রকাশের উপায়ও। পোশাকের দায়িত্বশীল ব্যবহারে ফ্যাশন হয়ে উঠতে পারে পৃথিবী বাঁচানোর ভাষা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পৃথিবীর অন্যতম শক্তিনির্ভর শিল্প হলো ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি। পোশাক তৈরি, রং করা, পরিবহন- প্রতিটি ধাপে লাগে প্রচুর বিদ্যুৎ, পানি, জ্বালানি ও রাসায়নিক। বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত বিভিন্ন গবেষণা ও পরিবেশসংক্রান্ত প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, এক জোড়া ডেনিম (জিন্স) প্যান্ট তৈরির পুরো প্রক্রিয়ায়- বিশেষ করে কটন উৎপাদন, ফেব্রিক প্রস্তুত, রং করা ও ওয়াশিংসহ মোট পানি লাগে ৭ থেকে ১০ হাজার লিটার। শুধু ওয়াশিং প্রক্রিয়ায় লাগে ৫০-১০০ লিটার (প্রথাগত পদ্ধতি)। উন্নত লেজার ওয়াশ প্রযুক্তি ব্যবহার করলে পানি খরচ হয় ১৫-২০ লিটার, যে প্রযুক্তি সব কারখানায় নেই। দূষণের কারণে নদনদীর পানি ব্যবহার উপযোগী না থাকায় বাংলাদেশে এই পানির অধিকাংশ জোগান আসে ভূগর্ভস্থ হতে। এতে ক্রমেই ভূগর্ভের পানির স্তর দ্রুত নিচে নেমে যাচ্ছে, যা পরিবেশ বিপর্যয়ের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। কৃষিতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। এ ছাড়া পোশাকে পলিয়েস্টারসহ নানা কৃত্রিম তন্তুর ব্যবহারও বাড়াচ্ছে পরিবেশদূষণ। অনেক কাপড় মাটিতে ফেলে রাখলে পলিথিনের মতোই দীর্ঘদিন নষ্ট হচ্ছে না। ফাস্ট ফ্যাশনের (ঘন ঘন বদল) ফলে বছরে কোটি কোটি পোশাক আবর্জনায় পরিণত হচ্ছে, যা কার্বন নিঃসরণ বৃদ্ধিতে ভূমিকা রাখছে। আমরা পোশাক কেনা, ধোয়া ও ব্যবহার করার অভ্যাসে সামান্য পরিবর্তন আনতে পারলে তা পৃথিবীর শক্তি ভারসাম্যে ও দূষণ কমাতে বড় ভূমিকা রাখতে পারে।

গবেষণা সংস্থা চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের প্রধান নির্বাহী এম. জাকির হোসেন খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ভোগবাদ আজ পৃথিবীর নীরব সংকট। ফ্যাশন, গ্যাজেট, ভোগের প্রতিযোগিতা বাড়ছে। এর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি ও পরিবেশের ধ্বংস। অনিয়ন্ত্রিত ভোগবাদী মানসিকতা কমাতে দরকার সচেতন ভোক্তা সংস্কৃতি, ‘কম কিনুন, ভালো ব্যবহার করুন, পুনঃব্যবহার করুন’ এ নীতিতে অভ্যস্ত হওয়া। শিক্ষা, গণমাধ্যম ও নীতি- প্রণয়নে টেকসই জীবনধারাকে অগ্রাধিকার দিতে হবে। বাংলাদেশের মতো দেশে এটি শুধু সম্ভব নয়, প্রয়োজনও বটে, কারণ আমাদের পরিবেশগত দূষণ ইতিমধ্যেই চরমে পৌঁছেছে। স্থায়িত্বশীল, প্রকৃতিবান্ধব পণ্য ও সেবা হতে হবে আগামী সময়ের নতুন ফ্যাশন। মনে রাখতে হবে- ভোগ কিছুটা কমালেন মানে আপনি পরিবেশ রক্ষায় ভূমিকা রাখলেন। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের বাঁচার অধিকার নিশ্চিত করতেই প্রাকৃতিক অধিকারভিত্তিক শাসন দরকার।

এদিকে ভোগ ও পরিবেশের এই মুখোমুখি অবস্থান সারা পৃথিবীতে এখন অন্যতম আলোচ্য বিষয়। ফলে অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান এখন টেকশই ফ্যাশনে ঝুঁকছে। শীর্ষস্থানীয় ফ্যাশন ব্র্যান্ড এইচঅ্যান্ডএম এক গবেষণায় দেখতে পায়, একজোড়া জিনস তৈরিতে ৭ হাজার লিটার পানি ব্যয় হয়- যা একজন ব্যক্তির সাত বছরের খাবার পানীর চাহিদা মেটাতে পারে। এরপরই প্রতিষ্ঠানটি পানির অপচয় রোধে মনোনিবেশ করে। প্রতিষ্ঠানটি ২০২০ সালে ১ কোটি ৮২ লাখ ১৯ হাজার ৪৮৬ ঘনমিটার পানি পুনর্ব্যবহার করে, যা ৭ হাজার ২৮৮টি অলিম্পিক সুইমিং পুলের পানির সমান।

বিশেষজ্ঞদের মতে, শুধু প্রতিষ্ঠান নয়, ব্যক্তি পর্যায় থেকে সচেতন হতে হবে। পোশাকে দায়িত্বশীল সিদ্ধান্ত নিতে পারলে দূষণ ও শক্তি অপচয় অনেকটাই কমানো সম্ভব। কটন, লিনেন, জুট বা বাঁশের তন্তুর মতো প্রাকৃতিক কাপড়ের ব্যবহার বাড়াতে হবে। এগুলো তৈরি ও রক্ষণাবেক্ষণে শক্তি খরচ কম হয়। এগুলো সহজে পচনশীল। রিসাইকেল করা ফেব্রিকও পরিবেশবান্ধব। স্থানীয় ব্র্যান্ড বা হস্তশিল্পের পোশাক কিনলে একদিকে পরিবহন খরচ কমে, অন্যদিকে স্থানীয় অর্থনীতি লাভবান হয়। এ ছাড়া পুরোনো পোশাক নতুনভাবে ব্যবহার- অর্থাৎ আপসাইক্লিং এখন নতুন ফ্যাশন ট্রেন্ড। পুরোনো জিনসের প্যান্ট ফেলে না দিয়ে তা দিয়ে ব্যাগ তৈরি করে ফেলছে। এদিকেও আমাদের নজর দিতে হবে। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ও দেশীয় ফ্যাশন হাউস এখন রিসাইকেল ফেব্রিক, প্রাকৃতিক রং ও সোলার এনার্জির ব্যবহার বাড়াচ্ছে। ফলে ফ্যাশন শুধু বাহ্যিক সৌন্দর্য নয়, পরিবেশ রক্ষার প্রতীক হিসেবেও গুরুত্ব পাচ্ছে। ফেলে দেওয়া কাপড় নতুন ডিজাইনে আবার ব্যবহার করা পরিবেশ সচেতনতার একটি ইতিবাচক উদাহরণ। একই পোশাক বিভিন্নভাবে পরা বা একাধিক অনুষ্ঠানে ব্যবহারও পোশাকের টেকসই ব্যবহার, যা পরিবেশ রক্ষায় ভূমিকা রাখে। তাদের মতে, শক্তি সঞ্চয় ও পরিবেশ রক্ষার যাত্রা শুরু হতে পারে আমাদের পোশাকের আলমারি থেকেই। স্টাইলিশ হওয়া যেমন প্রয়োজন, তেমনি সচেতন হওয়া সময়ের দাবি। কারণ, দায়িত্বশীল ফ্যাশনই ভবিষ্যতের টেকসই পৃথিবীর পথ দেখাবে।

পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন আন্দোলনের (পরিজা) সভাপতি ও পরিবেশ অধিদপ্তরের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিচালক প্রকৌশলী মো. আবদুস সোবহান বলেন, ভোগ এখন ভয়াবহ পর্যায়ে চলে গেছে। স্কুলগামী শিক্ষার্থীর কাছে লাখ টাকার মোবাইল ফোন। কে কোন ব্র্যান্ডের পোশাক পরছে, কত বেশি নতুন পোশাক কিনছে তা নিয়ে প্রতিযোগিতা চলছে। এটা ওই পরিবারের অর্থনীতিতে যেমন নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে, জাতীয় অর্থনীতিতেও প্রভাব ফেলছে। শক্তির অপচয় বাড়াচ্ছে।  পরিবেশের ক্ষতি করছে। অতিরিক্ত ভোগের চাহিদা পূরণ করতে গিয়ে দুর্নীতিও বাড়ছে। তিনি বলেন, কোম্পানিগুলো ভোক্তার মনস্তত্ত্বের ওপর গবেষণা করে কিছুদিন পর পর নতুন মডেল/ফ্যাশন বাজারে হাজির করে। বিজ্ঞাপন, ফ্যাশন শো- এমন নানা পদ্ধতিতে তা ভোক্তার কাছে অপরিহার্য করে তোলে। সেই ফাঁদে আমরা পা দেই। একমাত্র সচেতনতাই এখান থেকে মুক্তি দিতে পারে।

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর বাসাবাড়িতে হঠাৎ সাপের উপদ্রব
রাজধানীর বাসাবাড়িতে হঠাৎ সাপের উপদ্রব
চট্টগ্রামের সমুদ্রে অদ্ভুত ‘অদৃশ্য মাছ’
চট্টগ্রামের সমুদ্রে অদ্ভুত ‘অদৃশ্য মাছ’
আতঙ্ক এবার ‘রেড ইয়ার্ড স্লাইডার’
আতঙ্ক এবার ‘রেড ইয়ার্ড স্লাইডার’
সমুদ্রে লুকিয়ে থাকা সর্ববৃহৎ ‘জীবন্ত স্থাপত্য’!
সমুদ্রে লুকিয়ে থাকা সর্ববৃহৎ ‘জীবন্ত স্থাপত্য’!
হারিয়ে যাচ্ছে পরিবেশের বন্ধু শামুক-ঝিনুক
হারিয়ে যাচ্ছে পরিবেশের বন্ধু শামুক-ঝিনুক
কৃষকের বন্ধু মেছো বিড়াল
কৃষকের বন্ধু মেছো বিড়াল
দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ কূটনৈতিক পাড়া
দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ কূটনৈতিক পাড়া
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
জলবায়ুতে নতুন সতর্কবার্তা
জলবায়ুতে নতুন সতর্কবার্তা
নয়নাভিরাম ছাদবাগান
নয়নাভিরাম ছাদবাগান
যে ইঁদুর ক্যানসার প্রতিরোধী
যে ইঁদুর ক্যানসার প্রতিরোধী
অক্টোবর আসতেই বায়ুদূষণের হানা
অক্টোবর আসতেই বায়ুদূষণের হানা
সর্বশেষ খবর
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

৩৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ
এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা