শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৩, শনিবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ১০:২৭, শনিবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৫

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

সিদ্ধান্তহীনতা আর আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় ঝুলে গেছে জাপানের উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা জাইকার অর্থায়নের পাঁচ মেগাপ্রকল্প। মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র, মেট্রো রেল বা বিমানবন্দরের তৃতীয় টার্মিনাল—সবখানেই হাজার হাজার কোটি টাকার প্রকল্প এখন থমকে আছে সিদ্ধান্তহীনতার ফাঁদে পড়ে। সর্বশেষ অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) বৈঠকে উঠে এসেছে উদ্বেগজনক চিত্র। কাঁচপুর-মেঘনা-গোমতী সেতু থেকে শুরু করে শাহজালাল বিমানবন্দর সম্প্রসারণ, মেট্রো রেল প্রকল্প, যমুনা রেল সেতু ও মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র—সব কটিই কোনো না কোনোভাবে জটিলতায় জর্জরিত।

জাইকা এরই মধ্যে বাংলাদেশ সরকারকে সতর্ক করে জানিয়েছে, যদি বাস্তবায়নে সমন্বয়ের অভাব ও সিদ্ধান্তহীনতা দূর না হয়, তারা ভবিষ্যতে নতুন প্রকল্প অনুমোদনে আরো সতর্ক থাকবে। জানা যায়, বাংলাদেশের অবকাঠামো উন্নয়নে জাপানের উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা জাইকা দীর্ঘদিন ধরে অন্যতম বড় সহায়তাকারী হিসেবে কাজ করছে। সড়ক, সেতু, রেল, বিদ্যুৎ ও বিমানবন্দর—সবখানেই তাদের অর্থায়নে চলছে বড় বড় প্রকল্প। একসময় উন্নয়নের রোল মডেল ছিল জাইকা অর্থায়িত প্রকল্পগুলো।

সাম্প্রতিক সময়ে দৃশ্যপট একেবারে পাল্টে গেছে। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর এখন জাইকার অর্থায়নের প্রায় সব বড় প্রকল্পই থমকে আছে।
শেষ হয়েও হয়নি কাঁচপুর-মেঘনা-গোমতী সেতু : ‘কাঁচপুর, মেঘনা ও গোমতী দ্বিতীয় সেতু নির্মাণ ও পুরনো সেতুগুলোর পুনর্বাসন’ প্রকল্পটি আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হয়েছে প্রায় এক বছর আগে। কিন্তু এখনো এর আর্থিক নিষ্পত্তি সম্পন্ন হয়নি।

জাপানি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান কাজ শেষে প্রায় আট কোটি টাকার অতিরিক্ত দাবি তুলেছে, যা এখনো নিষ্পত্তির অপেক্ষায়। প্রকল্পের বিরোধ নিষ্পত্তি বোর্ড দাবি স্বীকার করলেও কত অর্থ প্রদান করা হবে তা ঠিক করা হয়নি। ফলে প্রকল্প চালু হলেও হিসাবের খাতা বন্ধ হয়নি। এই প্রকল্পের আর্থিক বিশ্লেষণের দায়িত্ব এখন দেওয়া হয়েছে মাতারবাড়ী বন্দরের পরামর্শক প্রতিষ্ঠানকে, যা বিশেষজ্ঞদের মতে প্রশাসনিক জটিলতা ও সমন্বয়ের ঘাটতিরই প্রমাণ।

বিলম্বের গহ্বরে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্প : শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্পটি এখন নানা দাবি, বিরোধ ও অনুমোদনের বিলম্বে জড়িয়ে পড়েছে। বিদেশি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান ছয় শতাধিক পরিবর্তন প্রস্তাব দিয়েছে, যার অর্ধেকেরও বেশি এখনো অনুমোদনের অপেক্ষায়।

বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ঠিকাদারদের দাবি-পাল্টাদাবি মিলিয়ে এখন বিলের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে হাজার হাজার কোটি টাকায়। বিমান কর্তৃপক্ষ দাবি করছে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকা, আর ঠিকাদার পক্ষ দাবি করছে এক হাজারেরও বেশি কোটি টাকা। এই বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য বোর্ড গঠন করা হলেও তা এখনো কোনো সিদ্ধান্ত দেয়নি।

জাইকার পক্ষ থেকে অভিযোগ তোলা হয়েছে, সরকারি অনুমোদন ও সংশোধিত প্রকল্প প্রস্তাব জমা দিতে দেরির কারণে পরামর্শক ও ঠিকাদার উভয়ের বিল আটকে গেছে। এতে প্রকল্পের সময়সূচি ভেঙে পড়েছে এবং নির্মাণ ব্যয় দিন দিন বাড়ছে। বিমানবন্দরের নতুন টার্মিনাল আংশিক প্রস্তুত হলেও পুরো কাজ শেষ হতে আরো অন্তত দেড় বছর লাগবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

যমুনা রেল সেতু—টানাপড়েনেই অগ্রগতি : যমুনা নদীর ওপর রেল সেতু নির্মাণ প্রকল্পটি দেশের রেল যোগাযোগে এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু এখানেও দেখা দিয়েছে দাবি, বিরোধ ও অনুমোদনের বিলম্ব। প্রকল্পের বেশির ভাগ কাজ শেষ হলেও এখনো দুটি প্যাকেজে বিরোধ নিষ্পত্তি হয়নি। ঠিকাদারদের কিছু দাবির নিষ্পত্তির জন্য মন্ত্রিপরিষদের অনুমোদন দরকার, কিন্তু সংশোধিত প্রস্তাব এখনো পরিকল্পনা কমিশনে জমা পড়েনি।

জাইকা জানিয়েছে, বারবার সময় বাড়ানো ও অনুমোদন বিলম্বের কারণে তারা প্রকল্পের অগ্রগতি নিয়ে খুব হতাশ। যদি দ্রুত পদক্ষেপ না নেওয়া হয়, তাহলে প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়ে যাবে এবং বকেয়া অর্থ ছাড় বন্ধ হয়ে যেতে পারে।

মেট্রো রেল লাইন ১ ও ৫—স্থবির স্বপ্ন : রাজধানীর যানজট কমানোর বড় স্বপ্ন হিসেবে শুরু হয়েছিল মেট্রো রেল প্রকল্প। কিন্তু জাইকা অর্থায়িত লাইন ১ ও লাইন ৫ এখন প্রশাসনিক জটিলতায় প্রায় থমকে আছে। লাইন ১-এর একটি বড় প্যাকেজের দরপত্র অনুমোদনের আবেদন করা হলেও জাইকা এখনো সম্মতি দেয়নি। অন্যদিকে ইউটিলিটি স্থানান্তর না হওয়ায় উত্তর বাড্ডা ও আফতাবনগর এলাকায় কাজ বন্ধ রয়েছে।

লাইন ৫-এর একটি প্যাকেজে দরদাতার প্রস্তাব প্রাক্কলিত ব্যয়ের চেয়ে অনেক বেশি হওয়ায় এখন সংশোধিত প্রকল্প প্রস্তাব জরুরি হয়ে পড়েছে। ফলে পুরো প্রকল্পেই সময়সূচি ভেঙে পড়েছে। জাইকা জানায়, প্রকল্প পরিচালক ও জাইকার কার্যালয়ের মধ্যে যোগাযোগ ঘাটতি, সিদ্ধান্ত গ্রহণে দেরি এবং বাস্তবায়ন পর্যায়ে জবাবদিহির অভাবই এর মূল কারণ।

এ বিষয়ে পরিকল্পনা কমিশনের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বলেন, জাইকার ঋণে উন্মুক্ত দরপত্রের সুযোগ নেই। টেন্ডার হলে জাপানের প্রতিষ্ঠানই শুধু অংশগ্রহণ করতে পারে। এ কারণে অনেক টেন্ডার প্রস্তাব প্রাক্কলিত ব্যয়ের চেয়ে অনেক বেশি পড়ছে। এতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। অন্যান্য দেশও যদি এখানে অংশ নিতে পারত তাহলে প্রতিযোগিতা আরো ভালো হতো। কম রেটে কাজ করানো যেত।

ইআরডির একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘মন্ত্রণালয় চেষ্টা করছে প্রকল্প ব্যয় কমানো যায় কি না। সেটা নিয়ে জাইকার সঙ্গে আলোচনা চলছে। কারণ যত টাকা খরচ লাগছে মেট্রো রেল নির্মাণে তা আমাদের জন্য অত্যধিক বেশি। এত টাকা ঋণ করে মেট্রো রেল নির্মাণ আমাদের জন্য কঠিন।’

সম্প্রতি সড়ক পরিবহন ও সেতু উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান জানান, এত উচ্চমূল্যে মেট্রো রেল নির্মাণ করা সম্ভব নয় বলে জাইকাকে জানানো হয়েছে। এখন ব্যয় কমানোর জন্য পর্যালোচনা চলছে। জাপানের সঙ্গে আলোচনা করেই পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র—প্রযুক্তিগত ব্যর্থতায় দুঃস্বপ্ন : সবচেয়ে আলোচিত জাইকা অর্থায়িত প্রকল্পগুলোর মধ্যে মাতারবাড়ী বিদ্যুৎকেন্দ্র এখন গভীর সংকটে। প্রায় ৩৫ হাজার কোটি টাকার এই কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র চলতি বছরের শুরু থেকে নানা প্রযুক্তিগত সমস্যায় ভুগছে। বয়লারে ছাই জমে যাওয়ার কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা অনেক কমে গেছে। ঠিকাদার সংস্থা অভিযোগ করছে যন্ত্রের নকশায় ত্রুটি ছিল, কিন্তু পরামর্শক সংস্থা তা অস্বীকার করছে।

প্রযুক্তিগত এই ব্যর্থতার পাশাপাশি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান প্রায় সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত দাবি করছে। প্রকল্প পরিচালকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিদ্যুৎকেন্দ্রের দুটি ইউনিটের সক্ষমতা ৫০ শতাংশের নিচে নেমে গেছে, যা চুক্তির নির্ধারিত মানের অর্ধেকেরও কম। এতে সরকারের ক্ষতি হয়েছে প্রায় ১০ কোটি ডলার। জাইকা এই পরিস্থিতিকে ‘অত্যন্ত উদ্বেগজনক’ বলে মন্তব্য করেছে।

জটিলতার মূল কারণ প্রশাসনিক অদক্ষতা ও সিদ্ধান্তহীনতা : সব প্রকল্পের আলাদা সমস্যা থাকলেও মূল সংকট তিন জায়গায়—চুক্তিগত অস্পষ্টতা, অনুমোদনের বিলম্ব এবং প্রশাসনিক সমন্বয়ের ঘাটতি। জাইকার মতে, বাংলাদেশের সরকারি সংস্থাগুলো সময়মতো সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না। এতে শুধু খরচই বাড়ছে না, বরং বিদেশি সহযোগীদের আস্থাও কমছে। অন্যদিকে সরকারি কর্মকর্তারা বলছেন, জাইকার নিজস্ব প্রক্রিয়াও অত্যন্ত ধীরগতি ও জটিল; প্রতিটি সিদ্ধান্তে টোকিওর অনুমোদন নিতে হয় বলে সময় অনেক বাড়ে। ইআরডি ও প্রকল্পসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের মতে, বিদেশি শর্ত ও জটিল অনুমোদন প্রক্রিয়ার কারণে অনেক সময় তাঁরা দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না। এতে প্রকল্পের ব্যয় বাড়ে, কাজ থেমে যায়, আর শেষ পর্যন্ত জনগণের প্রত্যাশা অপূর্ণ থেকে যায়।

সূত্র : কালের কণ্ঠ।

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটি শপিং মলে ‘টগি টয়েস’ আউটলেট উদ্বোধন
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
সবজির স্বস্তি পেঁয়াজে ম্লান
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
জাতিসংঘের প্রতিনিধিদল ঢাকায় আসছে
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সূচক কমলেও পুঁজিবাজারে বেড়েছে লেনদেন
সর্বশেষ খবর
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

‘ঐকমত্য হওয়া ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে, বাকিগুলো জনগণ ঠিক করবে’
‘ঐকমত্য হওয়া ইস্যুগুলো বাস্তবায়ন করতে হবে, বাকিগুলো জনগণ ঠিক করবে’

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

গ্রামীণফোনকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় বসুন্ধরা স্ট্রাইকসের
গ্রামীণফোনকে হারিয়ে টানা তৃতীয় জয় বসুন্ধরা স্ট্রাইকসের

২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল: সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল: সেলিমুজ্জামান

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারা দেশে নির্বাচনের জোয়ার বইছে, ফেব্রুয়ারিতেই ভোট : প্রেস সচিব
সারা দেশে নির্বাচনের জোয়ার বইছে, ফেব্রুয়ারিতেই ভোট : প্রেস সচিব

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুশফিকও বললেন, যৌন হয়রানির প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’
মুশফিকও বললেন, যৌন হয়রানির প্রতি ‘জিরো টলারেন্স’

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীতে তুলার গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
টঙ্গীতে তুলার গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’
‘কালমেগির’ পর ফিলিপাইনে ধেয়ে আসছে ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ‘ফাং-ওয়ং’

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : আসিফ নজরুল
কারিগরি প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মেয়েরা দেশে-বিদেশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে : আসিফ নজরুল

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত
ছিনতাইকারীদের ধাক্কায় চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে যুবক আহত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’
‘শুভসংঘের ছোলগুল্যাই হামাঘরে আত্মীয়-স্বজন’

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘ ভাটারা থানা শাখার আয়োজনে ক্যারম প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত
জামালপুরে ৬শ দৌড়বিদের অংশগ্রহণে ম্যারাথন অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
উত্তর কোরিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র উৎক্ষেপণে উদ্বেগ জানিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল, ৪৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নগরকান্দার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার
নগরকান্দার যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
ঝিনাইদহে মাঠ থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার
মাদারীপুরে তাঁতী লীগ নেতা গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ
এখনই হাসপাতাল ছাড়ছেন না ক্যাটরিনা কাইফ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন
কানাডার ক্যালগেরিতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উদযাপন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
নোয়াখালীতে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি
দেড় হাজার কোটি টাকার সুফল প্রকল্পে দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

কালের সাক্ষী তমাল গাছটি
কালের সাক্ষী তমাল গাছটি

পেছনের পৃষ্ঠা

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা
বছরের শুরুতে সব বই পাবে না শিক্ষার্থীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম