শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৪, রবিবার, ০৯ নভেম্বর, ২০২৫

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

সরকার ঘোষিত নির্বাচনের সময় যতই এগিয়ে আসছে ততই বাড়ছে সহিংসতা এবং অবৈধ অস্ত্রের দাপট। জনগণ নির্বাচনমুখী হলেও সরকার এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য কতটা প্রস্তুত, সে প্রশ্ন উঠেছে। ৩ নভেম্বর বিএনপি ২৩৭ আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করেছে। এর ফলে দেশজুড়ে শুরু হয়েছে নির্বাচনি আমেজ। কিন্তু এ আমেজে শঙ্কা তৈরি করছে অবৈধ অস্ত্র এবং সন্ত্রাস। সম্প্রতি চট্টগ্রামে ঘটেছে সহিংসতা। চট্টগ্রাম-৮ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী এরশাদ উল্লাহর গণসংযোগের সময় সন্ত্রাসীদের ছোড়া গুলিতে একজন নিহত হয়েছেন। গুলিবিদ্ধ হয়েছেন প্রার্থী, মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ উল্লাহসহ চারজন। তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ৫ নভেম্বর সন্ধ্যা ৬টার দিকে বায়েজিদ বোস্তামী থানার চালিতাতলী পূর্ব মসজিদ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। গুলিবর্ষণ ঘটনার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে। তাতে দেখা যায়, এরশাদ উল্লাহ নেতা-কর্মী নিয়ে প্রচারপত্র বিলি করতে করতে এগোচ্ছেন। তাঁর পাশেই ছিলেন সরওয়ার হোসেন। এ সময় হঠাৎ এক যুবক কর্মীদের ভিড়ে ঢুকে পড়ে খুব কাছ থেকে সরওয়ারের ঘাড়ে পিস্তল ঠেকিয়ে গুলি করেন। শুধু এই একটি ঘটনা নয়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় যত এগিয়ে আসছে, নির্বাচনি মাঠ ততই উত্তপ্ত হতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে অনানুষ্ঠানিক প্রচার শুরু হয়ে গেছে এবং নির্বাচনসংশ্লিষ্ট সহিংসতায় ১১ জনের মতো নিহত হয়েছে। শুধু অক্টোবরেই নিহত হয়েছে ১০ জন।

আন্তর্জাতিক পরিম লেও বাংলাদেশের আগামী জাতীয় নির্বাচন নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করা হচ্ছে। ২০২৬ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে দেশের রাজনৈতিক পরিবেশ এখনো নাজুক ও অনিশ্চিত, এমন শঙ্কার কথা জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই)। অক্টোবরের ২০ থেকে ২৪ তারিখ পর্যন্ত ঢাকায় পাঁচ দিনের ‘প্রি-ইলেকশন অ্যাসেসমেন্ট মিশন’ পরিচালনা করে সংস্থাটি। মিশনের পর্যবেক্ষণমূলক প্রতিবেদনে নির্বাচন ঘিরে সহিংসতার আশঙ্কা, নিরাপত্তা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রতি অনাস্থা, আইনগত কাঠামোর অসম্পূর্ণতা এবং রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে তীব্র বিভাজনের চিত্র উঠে এসেছে।

আইআরআই জানায়, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে গণ আন্দোলনের পর ক্ষমতায় আসা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ১১টি কমিশন গঠন করে এবং এসবের সুপারিশ থেকে ৮৪ দফা (জাতীয়) জুলাই সনদ প্রণয়ন করা হয়।

এ সনদকে ‘গণতান্ত্রিক পুনর্গঠনের নকশা’ হিসেবে দেখা হলেও তা কখন এবং কীভাবে বাস্তবায়ন করা হবে, এ নিয়ে দলগুলোর মধ্যে তীব্র মতবিরোধ রয়েছে। বিএনপি চায় নির্বাচন শেষে বাস্তবায়ন, ইসলামপন্থি দলগুলো নির্বাচনের আগে গণভোটের দাবি তুলছে। নতুন দলগুলো ‘বাংলাদেশ সংবিধান ২০২৬’ নামে তা নতুন করে অনুমোদনের প্রস্তাব দিয়েছে। আইআরআইয়ের পর্যবেক্ষণে বলা হয়, জাতীয় সনদ বাস্তবায়নের প্রকৃত চাবিকাঠি হবে আগামী সংসদের রাজনৈতিক সদিচ্ছা।

এমন পরিপ্রেক্ষিতে আইআরআই ছয়টি গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশ করেছে। এগুলো হলো জুলাই সনদ বাস্তবায়নের সময়সীমা ও পদ্ধতি স্পষ্ট করা, নারীর রাজনৈতিক অংশগ্রহণ উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়ানো, মনোনয়ন বণ্টনে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা, সামরিক ও বেসামরিক বাহিনীর সমন্বিত নিরাপত্তা পরিকল্পনা, নির্বাচন পর্যবেক্ষণকারীদের অনুমোদনে স্বচ্ছতা, রাজনৈতিক অর্থায়নে জবাবদিহি বাড়ানো। সংস্থাটি জানিয়েছে, বাংলাদেশ আশা ও অনিশ্চয়তার সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে। পরিবর্তনের যে আন্দোলন ২০২৪ সালের জুলাইয়ে শুরু হয়েছিল, তা শান্তিপূর্ণ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের মাধ্যমে টেকসই হবে কি না-এখন সেটাই সবচেয়ে বড় প্রশ্ন।

দেশের পুলিশ বাহিনী এখনো পুরোপুরি সক্ষমতা অর্জন করেনি। মাঠ প্রশাসনের অবস্থাও নাজুক। সবচেয়ে বড় কথা, নির্বাচন বানচালে সক্রিয় একটি শক্তি। এ রকম একটি পরিস্থিতিতে জনমনে উদ্বেগ ও উৎকণ্ঠা বাড়ছে। ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্র্বর্তী সরকার এসব বাস্তবতা অস্বীকার করছে না। সরকার সব প্রতিকূলতা জয় করে দেশে একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্পন্ন করতে বদ্ধপরিকর। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যদি উন্নতি না হয় তাহলে শেষ পর্যন্ত নির্বাচন হলেও সেখানে ভোটার উপস্থিতি কম হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এর ফলে একদিকে যেমন ওই নির্বাচনে জনমতের প্রতিফলন ঘটবে না, তেমন অন্যদিকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও এ নির্বাচন নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। তাই নির্বাচন করলেই হবে না, তা অবশ্যই হতে হবে অংশগ্রহণমূলক এবং গ্রহণযোগ্য। আর এ ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি সবচেয়ে জরুরি। আর সেটা করতে হলে অবশ্যই সশস্ত্র বাহিনীর সহযোগিতা দরকার। বাংলাদেশের সব সংকটেই সশস্ত্র বাহিনী জাতির ত্রাতা হিসেবে কাজ করেছে। বিশেষ করে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠানের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভূমিকা সব সময় অপরিসীম ছিল। সশস্ত্র বাহিনী ছাড়া বাংলাদেশে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব হয়নি। আশার কথা আগামী নির্বাচনের ব্যাপারে সশস্ত্র বাহিনী ইতোমধ্যে ইতিবাচক মনোভাব ব্যক্ত করেছে।

৫ নভেম্বর দুপুরে ঢাকা সেনানিবাসের অফিসার্স মেসে (এ) অনুষ্ঠিত ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকদের আগামী নির্বাচন নিয়ে সেনাবাহিনীর ভূমিকা সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরা হয়। ব্রিফিংয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন সেনা সদর দপ্তরের আর্মি ট্রেনিং অ্যান্ড ডকট্রিন কমান্ডের (জিওসি আর্টডক) জেনারেল অফিসার কমান্ডিং লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. মাইনুর রহমান। ব্রিফিংয়ে আরও দুজন সেনা কর্মকর্তা সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন। তাঁরা হলেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল দেওয়ান মোহাম্মদ মনজুর হোসেন ও ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোস্তাফিজুর রহমান। আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে সেনা কর্মকর্তা দেওয়ান মোহাম্মদ মনজুর হোসেন বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা একটি সুষ্ঠু, সুন্দর ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য সবাইকে প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে মতবিনিময় করেছে এবং সে অনুযায়ী প্রস্তুতি গ্রহণ করছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। একটি সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য সব ধরনের সহায়তা দিতে সর্বদা প্রস্তুত থাকবে সেনাবাহিনী।’

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনীর ভূমিকা কী হবে-এমন প্রশ্নের জবাবে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মনজুর হোসেন বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনীর প্রধানরা সাক্ষাৎ করেছেন। আলোচনার বিষয়বস্তু ইতোমধ্যে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। একটি সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পূর্বশর্ত হলো স্থিতিশীল আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি। আইনশৃঙ্খলা যাতে স্বাভাবিক থাকে সে লক্ষ্যে সেনাবাহিনী কাজ করতে বদ্ধপরিকর। নির্বাচনের সময় ৯০ হাজার থেকে ১ লাখ সেনাসদস্য মাঠে মোতায়েন থাকবে। এটি এযাবৎকালে সর্বোচ্চ। সেনাবাহিনীর পরিকল্পনায় রয়েছে জেলা, উপজেলা এমনকি আসনভিত্তিক ক্যাম্প স্থাপন করে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা। নির্বাচন কমিশনকে সহযোগিতা করার জন্য যা যা প্রয়োজন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তা করতে প্রস্তুত।’

আগামী জাতীয় নির্বাচনে আমাদের গৌরবের সশস্ত্র বাহিনী জনগণের আশাভরসার জায়গা। দেশের মানুষ মনে করে, শেষ পর্যন্ত সশস্ত্র বাহিনীর বলিষ্ঠ ভূমিকা একটি অবাধ, সুষ্ঠু এবং গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করবে। এজন্য নাগরিক হিসেবে জনগণকে কিছু দায়িত্ব পালন করতে হবে। সাম্প্রতিক সময়ে আমরা লক্ষ করছি, বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনী নিয়ে নানানরকম অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। বুধবারের ব্রিফিংয়ে এ প্রসঙ্গটি উত্থাপন করা হয়েছিল। সেখানে লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাইনুর রহমান বলেন, ‘আমরাও লক্ষ করেছি যে কিছু স্বার্থান্বেষী মহল সেনাবাহিনী, বিশেষ করে সেনাবাহিনীর নেতৃত্ব প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য মিথ্যা, বানোয়াট এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমি আপনাদের নিশ্চিত করতে চাই যে সেনাবাহিনীর প্রতিটি সদস্য সেনাবাহিনীর প্রধান, সেনাবাহিনীর সিনিয়র লিডারশিপের (জ্যেষ্ঠ নেতৃত্ব) প্রতি শতভাগ অনুগত এবং বিশ্বস্ত রয়েছে। আগের যে কোনো সময়ের তুলনায় সেনাবাহিনী এখন আরও বেশি ঐক্যবদ্ধ এবং আমাদের ভ্রাতৃত্ববোধ এখন আরও বেশি। সমাজমাধ্যমে যে প্রচারণা, এটাকে আমরা পরিহার করে ঐক্যবদ্ধভাবে সামনের দিকে এগিয়ে যাই।’

লেফটেন্যান্ট জেনারেল মাইনুর রহমান বলেন, ‘সমাজমাধ্যমের প্রচারণার (নেতিবাচক) বিরুদ্ধে কিছু করার প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না। কারণ সেনাবাহিনীর নিজস্ব ওয়েবসাইট আছে। সেনাবাহিনী কী করছে, সেখানে বিস্তারিত উল্লেখ থাকে। মিথ্যা বিতাড়িত করার জন্য সত্যই যথেষ্ট। সত্যের মাধ্যমে এবং কাজের মাধ্যমে সেটার প্রমাণ করতে চায় সেনাবাহিনী।’

আমরা জানি ২০২৪-এর গণ অভ্যুত্থান সফল হয়েছিল সেনাবাহিনীর সাহসী এবং সময়োচিত সিদ্ধান্তের কারণে। সেনাবাহিনী আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি না চালানোর ঐতিহাসিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিল জন্যই জনগণের বিজয় ত্বরান্বিত হয়েছিল। ৫ আগস্টের পর অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠনে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ৫ আগস্ট থেকে অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হওয়া পর্যন্ত সরকারবিহীন অবস্থায় দেশ এবং জনগণকে আগলে রেখেছিলেন সশস্ত্র বাহিনীর দেশপ্রেমিক সদস্যরাই। ১৬ মাস ধরে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি যেটুকু স্বাভাবিক আছে তার পুরোটা কৃতিত্ব আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর। দেশজুড়ে মব সন্ত্রাস, চাঁদাবাজি এবং দখলদারদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র বাহিনীই আশাভরসার একমাত্র জায়গা। মাঠে সশস্ত্র বাহিনী না থাকলে দেশবাসী যে কী ভয়াবহ পরিস্থিতির শিকার হতো তা ভাবলেও আতঙ্কিত হতে হয়। আমাদের তাই দায়িত্ব হলো মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা সশস্ত্র বাহিনীর প্রতি আস্থা রাখা। ঐক্যবদ্ধ হয়ে তাদের সহযোগিতা করা। জাতির ঐক্যের প্রতীক সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে অপপ্রচারকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করা। আমাদের বুঝতে হবে, একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনই পারে দেশে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনতে। আর একটি ভালো নির্বাচনের জন্য সশস্ত্র বাহিনীই আমাদের শেষ ভরসা।

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
বৈষম্যবিরোধী আইনের অঙ্গীকার প্রয়োজন
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
এনসিপিতে  নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
এনসিপিতে নির্বাচনি হাওয়া আসছে চমক
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
নির্বাচনের আগেই গণভোট দিতে হবে
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
সংস্কারের মূল লক্ষ্য প্রশাসনিক নয়, নৈতিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
কারও দলীয় স্বার্থ বাস্তবায়ন সরকারের কাজ নয়
ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
গলাচিপায় বিএনপি গণঅধিকার পরিষদ সংঘর্ষ, আহত ১৫
সর্বশেষ খবর
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

১৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

খবর