নারীর প্রকৃত ক্ষমতায়ন তখনই সম্ভব হবে যখন তারা কেবল প্রতীকীভাবে নয়, সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে সংসদ ও নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে নেতৃত্বের ভূমিকা নিতে পারবে। সংরক্ষিত ৫০ আসনে নারীরা মনোনীত হলেও সেখানে কোনো জবাবদিহিতা বা দায়বদ্ধতা নেই। কেউ কেউ ১০০ আসনে সরাসরি নির্বাচন চেয়েছিলেন। অথচ রাজনৈতিক দলগুলো নিজেরাই প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে।
গতকাল রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির মিলনায়তনে জাতীয় নারী শক্তি আয়োজিত ‘নারীর কণ্ঠে জুলাই সনদের বাস্তবায়ন রূপরেখা’ শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠানে বক্তারা এসব কথা বলেন।
এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিনের সঞ্চালনায় আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, কৃষক দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহমুদা হাবিবা, লেখক মারদিয়া মমতাজ, জামায়াতে ইসলামীর কর্মপরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট সাবেকুন্নাহার মুন্নী, নারীপক্ষের প্রতিষ্ঠাতা শিরিন হক, বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক সংহতির প্রধান তাসলিমা আখতার, জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক সামান্তা শারমিন, যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাজনূভা জাবীন, সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ডা. তাসনিম জারা।
এ ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব কাজী জেসিন, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের নারীবিষয়ক সম্পাদক জাকিয়া শিশির, দ্য ডেইলি স্টারের সিনিয়র রিপোর্টার জাইমা রহমান, আপ বাংলাদেশের মুখপাত্র শাহরিন ইরা, চ্যানেল ২৪ এর সিনিয়র রিপোর্টার জুম্মাতুল বিদা, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের সাবেক মুখপাত্র আশরেফা খাতুন প্রমুখ।