শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

আওয়াজ আর কাজের দোস্তি

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
আওয়াজ আর কাজের দোস্তি

নিজেরটা আঠারো আনা বোঝে; অন্যেরটা দুই আনাও বুঝতে নারাজ প্রকৃতির মানুষ দেখলে গা রি রি করে ওঠে সিদ্দিকুল হায়াত বারীর। ১৯৮৫/৮৬ তে রাজধানীর মালিবাগে রজব মামার টি-স্টলে প্রায় প্রতি সন্ধ্যায় আমরা সমবয়সিরা পরচর্চাবিষয়ক যে সভায় মিলিত হতাম সেই সভার উচ্চরব সদস্য বারী। অতি আত্মকেন্দ্রিক ব্যক্তিদের বিষয়ে তাঁর বিস্তর জ্ঞান। ওই জ্ঞান বিতরণে তাঁর মনোযোগটা নিবিড় নয়। রাগের বশবর্তী হয়ে যেসব আত্মকেন্দ্রিকতার বর্ণনা দিতেন, সেগুলো নোটবুকে টুকে রাখলে একটা গ্রন্থ রচনা করা যেত।

কমার্শিয়াল ফার্মের একজিকিউটিভ পদে আসীন সিদ্দিকুল হায়াত বারী এক সন্ধ্যায় টি-স্টলের মালিককে বলেন, ‘রজব মামু! জলদি দুই খান বাটার টোস্ট খাওয়াও। এরপর খুব কড়া লিকারের এক কাপ রং চা দাও। সুগারলেস কিন্তু। দোকানি রজব আলী বলেন, ‘চা বলেন টোস্ট বলেন, বাটার বলেন, যা বলেন, সবই খাওয়ামু। মাগার নগদ টাকায়। কেন এরকুম কইলাম জিগান। আরে! জিগান্না কেলায়?’

‘আগের এক শ আশি টাকা শোধ করিনি, তা-ই।’ বলেন বারী, ‘আজকের তিন টাকার সঙ্গে আগের বাকি এক শ আশিরে প্লাস কর। কত পাওনা হলে তুমি? এক শ তিরাশি টাকা পঞ্চাশ পয়সা। বেতন পাওয়ামাত্র তোমার এই টাকা তোমারে দেব, কোনো সন্দেহ নাই।’

টি-স্টল মালিক রজব আলী বলেন, ‘শুধু আওয়াজ দিলে তো সন্দেহ দূর হয় না মামু। আওয়াজ আর কাজের মধ্যে দোস্তি হওন দরকার। আউজকা হইল গিয়া মাসের সাতাইশ তারিখ। দুইন্নার বেবাক অফিসে তন্খা (বেতন) হইয়া, সাহেবরা খাইয়া দাইয়া হজম কইরা সামনের মাসের ল্যাজ ধইরা ঝুইল্লা পড়নের জোগাড়ে আছে, আর আপনি কইতাছেন আপনার তন্খা হয় নাইক্কা। আপনের কোনো দোষ নাই মামু। দোষ তো আমার। গরিবের পোলা আমি, বিদ্যাবুদ্ধি নাই। যে যেই মেওয়া দেখাবে, সেই মেওয়া দেইখা নাচনের বরাত লইয়া পয়দা হইছি।’

নিজের বৈশিষ্ট্য বিচার করে অন্যকে যাচাই করবার রীতি অবলম্বন করলাম। যতবার বাক্যবাণে চিৎপাত হয়েছি ততবারই বাণ নিক্ষেপকারীকে পিটুনি দিতে চেয়েছি। তাই মনে হচ্ছিল, দৃশ্যত স্তম্ভিত-নির্বাচক বারী মনে মনে রজব আলীকে ইতোমধ্যে বার দশেক আছাড় মেরে ফেলেছেন। তবে মুখে বললেন, ‘দেখ মামু! দুপুর থেকেই মেজাজটা আমার খিঁচড়ে রয়েছে। তারপর তুমি এখন আমাকে মিথ্যুক প্রমাণ করার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়েছ। তুমি কী ভাব নিজেকে! হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালের মালিক?’

প্রশ্নের উত্তরে রজব আলী যা বললেন তা শুনে স্টলের গোটা দশেক খদ্দেরের সবাই হাসতে লাগলেন। রজব বলেন, ‘জে না। আমার মাথায় তো ছিট নাই। কেন ওরকম ভাবতে যামু? খাড়ান, বৈশিষ্ট্য বিচারখাতাটা দেখি...।’ বাকি লিখবার খাতাটার কয়েক পাতা বিড়বিড় করে পড়ার পর রজব আলী বলেন, ‘গরিবের মাজুর পোলা আমি। আটজন ভদ্রলোকের কাছে আমার পাওনা দাঁড়াইছে আড়াই হাজার টাকা। কেউই বাকি শোধ করতেছেন না। আমি ভাবনের কেডা? আপনারাই তো আমারে বিলাতি হোটেলের মালিক ভাবতেছেন।’

এসব উচ্চারণ শেষে বিস্ময়কর দৃশ্য। রজব হাঁক দেন, ‘ধনু, কই গেলি?’ দোকানের কিশোর বয়সি পরিচারক ধনু এগিয়ে এলে রজব বলেন, ‘বারী মামুরে চা-নাশতা খাইবার দে।’ বারী বলেন, ‘নানার বেটার দিলটা দেখলে? বিলকুল যেন কাপাস তুলা।’

২.

ওই যে দুপুরে সিদ্দিকুল হায়াত বারীর মেজাজটা খিঁচড়ে গিয়েছিল তার কারণ তাঁর সঙ্গে দেখা করতে অফিসে এসেছিলেন তাঁর স্বজেলাতুতো ছোট ভাই বুলবণ ফারুক। বাণিজ্যিক অফিসগুলোয় স্টেশনারি সামগ্রী সরবরাহকারী বুলবণ ফারুক আট বছর আগে মায়ের যকৃতে গুরুতর অস্ত্রোপচারের খরচ জোগানোর জন্য দশ হাজার টাকা ধার নিয়েছিলেন বারীর কাছ থেকে। কথা ছিল, টাকা ছয় মাসের মধ্যে শোধ করা হবে। কথা আর কাজ দোস্তি করেনি। অস্ত্রোপচারের পর ফারুকের মা প্রায় এগারো বছর বেঁচে ছিলেন। তবু টাকাটা ফেরত পেলেন না বারী।

‘খেয়ে পরে দিন তো যায় মোটামুটি’ পরিস্থিতিতে নিঃশ্বাস নিতে পারলেই আরামবোধ করেন বারী। তিনি তাই, ‘কিরে ভাই আমার টাকাটা তুই দিচ্ছিস না’ বলার মধ্যেই তাগদাকে সীমিত রেখেছেন। কড়া ভাষায় দুকথা শুনিয়ে দেওয়ার ইচ্ছে কখনো কখনো যে হয় না, তা নয়। ইচ্ছেটা দমন করার প্ররোচনা দেয় ভদ্রতা। এতে যাঁর সুবিধা, অন্তরে তাঁর তাকধিনাধিন বাদ্য বাজায় শঠতার বীণা। কর্জের ইতিহাসকে গুরুত্ব তো বুলবণ ফারুক দিচ্ছিলেনই না, উপরন্তু মাসে কমপক্ষে দুবার এসে মুরুব্বির খবর নেওয়ার ভঙ্গি দিয়ে বারীর অফিসে কলা-বিস্কুট-চা খেয়ে যাচ্ছিলেন।

সেদিন দুপুরেও মুরুব্বি দর্শনে এসে ফারুক কলা-বিস্কুট-চা সাঙ্গ করলেন। সাঙ্গ করেন তবু ওঠেন না। একপর্যায়ে আমতা আমতা করে বলেন, ‘ভাইয়া! আপনার কি শরীর খারাপ?’ বারী জানান, শরীর নয়। মন খারাপ। জুন মাস যায় যায়, তবু মে মাসের বেতন হচ্ছে না। পাওনাদারদের মুখ দেখানোর সংকট ধেয়ে আসছে। ফারুক কপট বিস্ময়কর প্রকাশ করে বলেন, ‘মাই গড! এভাবে জীবন চলে? না ভাইয়া। আগের কোম্পানি ছেড়ে আপনার এখানে আসাটা ভুল হয়েছে। শুধু ভুল না। বিরাট ভুল! আগের কোম্পানি হয় তো এই কোম্পানির তুলনায় কম দিত। কিন্তু যা দিত সেটা তো টাইমলি দিত।’ বারীর মেজাজ গরম হচ্ছিল। মনে মনে বললেন, ‘গরুর গরু, ছ’মাসে শোধ দেওয়ার ওয়াদা করে নেওয়া টাকা আট বছরেও দিলি না। তোরে যে বাইশ তলা বিল্ডিংয়ের ছাদ থেকে ছুড়ে রাস্তায় ফেলে দিচ্ছি না, সেজন্য বাড়িতে গিয়ে নফল নামাজ আদায় না করে হাম্বা হাম্বা করছিস!’ বারীর প্রশ্ন, ‘আর কিছু বলবি?’

‘না। ভাইয়া!’ বলেন বুলবণ ফারুক, ‘যে কঠিন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন কীভাবে যে কথাটা বলি, ভেবে পাচ্ছি না। ইয়ে... মানে... ব্যাপারটা হয়েছে কী... আমার না হাজার দুয়েক টাকা খুবই দরকার। দিন প্লিজ! সামনের মাসের পনেরো তারিখের মধ্যে ফেরত পাবেন কোনো সন্দেহ নাই।’

সিদ্দিকুল হায়াত বারী বলেন, ‘এতক্ষণ ধরে আমার ক্রাইসিসের যে কেচ্ছা বললাম, সেগুলো কী তোরে বলেছি? না কি গোবরের নাদারে বলেছি?’

৩.

ভলতেয়ার রচিত ‘কাঁদিদ’ উপন্যাসে আছে, নায়ক কাঁদিদ অদ্ভুত অদ্ভুত দেশে চক্কর দেয়। একবার সে এমন এক দেশে যায়, যে দেশের মানুষ যুক্তিতর্কের পরোয়া না করে নিজের ঐতিহ্যকে আঠারো আনা গুরুত্ব দেওয়ার জন্য মরিয়া। কাঁদিদ ঘুরতে সেই দেশের একটা শহরে পৌঁছে এদিক-ওদিক ঘুরে দেখতে থাকে।

শহরের একটি জায়গায় কাঁদিদ দেখে হাজার হাজার মানুষ কিছু একটা দেখবার জন্য জড়ো হয়েছে। চক্রাকার জটলার মধ্যে সে ঢুকে পড়ে। কিন্তু ভিড়ের প্রচণ্ড চাপ। কাঁদিদ এগোতে পারছিল না। সে এক ব্যক্তিকে বলে, ‘ভাই, এখানে কী হচ্ছে। এত ভিড় কেন?’ লোকটা বলে, ‘ফাঁসি দেওয়া হবে নৌকমান্ডারকে। ওটা দেখতে চায় এরা।’

কোন অপরাধে ফাঁসি? কাঁদিদের প্রশ্নের জবাবে লোকটি জানায়, এই কমান্ডার তাঁর জাহাজকে শত্রুপক্ষের কাছাকাছি নিয়ে গিয়ে গোলাবর্ষণ করেননি। তাই প্রাণদণ্ডের হুকুম হয়েছে। কাঁদিদ বলেন, শত্রুপক্ষও তাদের নৌকমান্ডারের বিরুদ্ধে এরকম অভিযোগ তুলে শাস্তি দিতে পারত। তা তো ওরা করছে না।

লোকটি বলে : তোমার কথায় যুক্তি আছে ভায়া। তবে প্রথা হলো, প্রতি বছর আমাদের দেশে একজন নৌকমান্ডারের ফাঁসি কার্যকর করা হয়। সেই ঐতিহ্যও তো আমাদের রক্ষা করা কর্তব্য।

৪.

কাঁদিদবিষয়ক গল্পটি শুনে সিদ্দিকুল হায়াত বারী বলেন, ‘দেশের ঐতিহ্য, নাকি পাগলামির ঐতিহ্য রক্ষার জন্য দিওয়ানা হওয়া?’ একদিন গ্রিল করা মুরগি খাওয়ানোর আয়োজন করেন তিনি। সেখানে মুরগি-শিয়ালসম্পর্কিত আত্মকেন্দ্রিকতার একটি গল্প শুনিয়েছিলেন। রুশ গল্প সেটা। শিয়াল বাড়িতে এসে তার স্ত্রীকে বলে, এই নাও। বাঘ মামা দিয়েছে। আজ মামার জন্মদিন তো! তাই তিনি এই খাদ্য উপহার দিয়ে আমায় বলেছেন, যা এগুলো নিয়ে যা। তুই, তোর বউ আর তোর ছেলে-মেয়ে প্রত্যেকে চারটি করে খাবি।

শিয়ালগিন্নি দেখে, স্বামী এনেছে আটটি মুরগি। সে বলে, বাঘ মামার মাথায় বুদ্ধিশুদ্ধি বলে কি কিছু নেই? আমাদের পরিবারে মোট চার সদস্য। প্রত্যেকে চারটি করে খেতে হলে তো ষোলোটি মুরগি দরকার। উনি আটটি দিলেন কোন্ আক্কেলে? ‘তোমার কথায় যুক্তি আছে গিন্নি।’ বলে শিয়ালকর্তা, ‘তবে চিন্তার কিছু নেই। কোনো সমস্যা হবে না। আমার ভাগের চারটি আমি আগেই খেয়ে নিয়েছি।’

 

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
কীটনাশকের অপব্যবহার
কীটনাশকের অপব্যবহার
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
ইসলামে ভোট ও ভোটারের অবস্থান
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
অশুভ শক্তি দৃশ্যমান
অশুভ শক্তি দৃশ্যমান
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
ভয়-আতঙ্কের রাজ্যে ভৌতিক কাহিনি
মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়
মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়
ট্রেনে ছিনতাই
ট্রেনে ছিনতাই
মাদক আগ্রাসন
মাদক আগ্রাসন
আইইপি : শিক্ষাসহায়ক আধুনিক প্রযুক্তি
আইইপি : শিক্ষাসহায়ক আধুনিক প্রযুক্তি
সর্বশেষ খবর
নিউইয়র্কে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
নিউইয়র্কে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স
আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে ৪ কেজি গাঁজাসহ যুবক আটক
গোবিন্দগঞ্জে ৪ কেজি গাঁজাসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপির পরিচয়ে’ শিশুদের খেলার মাঠ দখল, উচ্ছেদ করলেন বিএনপি নেতারা
‘বিএনপির পরিচয়ে’ শিশুদের খেলার মাঠ দখল, উচ্ছেদ করলেন বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে উৎসবমুখর পরিবেশে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
চাঁদপুরে উৎসবমুখর পরিবেশে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালন সাঁইয়ের ৩১৪টি গানের মূল পান্ডুলিপি ফেরত চেয়ে আবেদন
লালন সাঁইয়ের ৩১৪টি গানের মূল পান্ডুলিপি ফেরত চেয়ে আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ’
‘মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ
ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসমানী হাসপাতালে অনিয়ম নিয়ে জেলা প্রশাসকের হুঁশিয়ারি
ওসমানী হাসপাতালে অনিয়ম নিয়ে জেলা প্রশাসকের হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেটে ইয়াবা লুকিয়ে পাচারের সময় যুবক আটক
পেটে ইয়াবা লুকিয়ে পাচারের সময় যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ৪৬১টি মন্ডপে হবে দুর্গাপূজা উদযাপন
গাজীপুরে ৪৬১টি মন্ডপে হবে দুর্গাপূজা উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাপমুক্তভাবে নির্বাচন পরিচালনার আশ্বাস চাকসু প্রধানের
চাপমুক্তভাবে নির্বাচন পরিচালনার আশ্বাস চাকসু প্রধানের

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইডিসিএলে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব
ইডিসিএলে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে তাণ্ডব চালিয়ে চিনে ছুটছে রাগাসা
ফিলিপাইনে তাণ্ডব চালিয়ে চিনে ছুটছে রাগাসা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার তীরে টাটকা মাছের জমজমাট বাজার, দিনে বিক্রি ৫০ লাখ!
পদ্মার তীরে টাটকা মাছের জমজমাট বাজার, দিনে বিক্রি ৫০ লাখ!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেশি দামে সার বিক্রি করায় জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেশি দামে সার বিক্রি করায় জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈশ্বরদীতে গাড়ি চাপায় যুবক নিহত
ঈশ্বরদীতে গাড়ি চাপায় যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!
এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শসা খেলে কি পেটের চর্বি কমে?
শসা খেলে কি পেটের চর্বি কমে?

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গবেষণা নির্ভর টেকসই শিক্ষা ব্যবস্থাই বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ের পাথেয় : ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণা নির্ভর টেকসই শিক্ষা ব্যবস্থাই বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ের পাথেয় : ডুয়েট উপাচার্য

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি
১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কীটনাশকসহ সুন্দরবনে ৫ ‘বিষদস্যু’ আটক
কীটনাশকসহ সুন্দরবনে ৫ ‘বিষদস্যু’ আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গা পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম স্থবির, ভোগান্তি চরমে
চুয়াডাঙ্গা পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম স্থবির, ভোগান্তি চরমে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিপাইনে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভে আটক দুই শতাধিক
ফিলিপাইনে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভে আটক দুই শতাধিক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি
পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে সেলফোন নিষিদ্ধ, সুফল দেখছেন অভিভাবক-শিক্ষকরা
যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে সেলফোন নিষিদ্ধ, সুফল দেখছেন অভিভাবক-শিক্ষকরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০
সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা
ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস
হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু
৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে
ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%
সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের
মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার
ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের
পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স
গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ
ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের
রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা
ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম
যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’
‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি
পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!
এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে
এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের
সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক
বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স
এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?
ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা
পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি
ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা বিএনপির প্রার্থী হতে চান
কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা বিএনপির প্রার্থী হতে চান

নগর জীবন

ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে
ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা
ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে
ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে

বিশেষ আয়োজন

ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ
ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত
অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত

বিশেষ আয়োজন

বিএনপির দুর্গে মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা, একক জামায়াত
বিএনপির দুর্গে মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা, একক জামায়াত

নগর জীবন

ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব
ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে
পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ
মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা
ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’
নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’

বিশেষ আয়োজন

পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস
পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ
স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ

দেশগ্রাম

চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান
চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের
অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ
কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ

খবর

বাংলাদেশি নাবালিকা পাচারে দুই ভারতীয় গ্রেপ্তার
বাংলাদেশি নাবালিকা পাচারে দুই ভারতীয় গ্রেপ্তার

খবর

শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে

সম্পাদকীয়

নারায়ণগঞ্জে মিলল গাজীপুর সিটির বস্তা ভর্তি ১০ হাজার এনআইডি
নারায়ণগঞ্জে মিলল গাজীপুর সিটির বস্তা ভর্তি ১০ হাজার এনআইডি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা
হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা

মাঠে ময়দানে

রিমান্ড শেষে কারাগারে এনায়েত করিম
রিমান্ড শেষে কারাগারে এনায়েত করিম

খবর

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার
প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ
বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি
আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি

খবর

কীটনাশকের অপব্যবহার
কীটনাশকের অপব্যবহার

সম্পাদকীয়

শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার
শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার

পেছনের পৃষ্ঠা