শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়

মহিউদ্দিন খান মোহন
প্রিন্ট ভার্সন
মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়

সত্তর দশকের গোড়ার দিকে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশি সিনেমা ‘দস্যু বনহুর’। এ সিনেমাটিতে প্রখ্যাত সংগীত পরিচালক আজাদ রহমানের কণ্ঠে একটি গান আছে- ‘ডোরাকাটা দাগ দেখে বাঘ চেনা যায়/ বাতাসের বেগ দেখে মেঘ চেনা যায়/ মুখঢাকা মুখোশের এই দুনিয়ায়/ মানুষকে কী দেখে চিনবে বলো..’। বাস্তবিক এ দুনিয়ায় মানুষকে চেনা বড্ড কঠিন। যদিও মানুষকে চিনতে হলে নিজেকে চেনার উপদেশ দিয়েছেন গ্রিক দার্শনিক মহামতি সক্রেটিস। তিনি বলেছেন, ‘নো দাই সেলফ’ অর্থাৎ ‘নিজেকে জানো’। কিন্তু মানুষ অন্যকে জানার জন্য উৎসুক হলেও নিজেকে জানার গরজ খুব একটা অনুভব করে না। সক্রেটিসের উপদেশের কাছাকাছি বলেছেন সাধক-বাউল লালন শাহ। তিনি বলেছেন, ‘ও যার আপন খবর আপনার হয় না/ আপনারে চিনতে পারলে রে, যাবে অচেনারে চেনা।’ অচেনারে চেনার জন্য আমরা যতটা উদগ্রীব, নিজের খবর তার এক শতাংশও রাখি না। এমনকি সমাজে মানুষ আমার সম্পর্কে, আমার কাজকর্ম সম্পর্কে কী ভাবল, তাও ভেবে দেখি না। আমরা অপরের সমালোচনায় মুখর হতে যতটা উৎসাহী নিজের আমলনামার দিকে তাকাতে ততটাই অনাগ্রহী।

যাই হোক, কথা শুরু করেছিলাম মুখ ও মুখোশ নিয়ে। না, বাংলা ভাষার প্রথম সবাক সিনেমা ‘মুখ ও মুখোশ’ দেখার সৌভাগ্য আমার হয়নি। আমাদের বিক্রমপুরের গর্ব পরিচালক আবদুল জব্বার খান তাঁর ওই ছবিতে কী মেসেজ দিতে চেয়েছিলেন, তা-ও জানা হয়নি। তবে এটা বুঝেছি, তিনি হয়তো মুখোশের আড়ালে থাকা মানুষের প্রকৃত পরিচয় লুকিয়ে রাখার কথাই বলতে চেয়েছিলেন। মুখোশ অনেক প্রকারের হয়। কাপড়ের, কাগজের, রাবারেরও হতে পারে। মানুষ তার আসল চেহারা ঢেকে রাখার জন্য কখনো কখনো মুখোশ ব্যবহার করে। আবার জীবন রক্ষার জন্যও আমরা মুখোশ ব্যবহার করি। তখন সেটাকে আমরা বলি ‘মাস্ক’। ভয়ংকর মহামারি কভিডের সময় মাস্ক ব্যবহার করেননি এমন কেউ আছেন বলে মনে হয় না। আবার জীবন হরণের নিমিত্তেও মুখোশ অনেক সময় ব্যবহার হয়। দুর্বৃত্তরা অপকর্ম সাধনের সময় নিজেদের চেহারা-পরিচয় লুকিয়ে রাখার জন্য মুখোশ ব্যবহার করে থাকে।

প্রকৃত পরিচয় লুকিয়ে রাখার জন্য আরেক ধরনের মুখোশ রয়েছে। সেটা বায়বীয়। চোখে দেখা যায় না, বোঝাও যায় না। কিছু মানুষ সমাজে ভালো সেজে এমন নিখুঁত অভিনয় করে যে জাত অভিনেতারাও তাদের কাছে হার মানতে বাধ্য। এরা মুখের বুলিতে সবাইকে ভুলিয়ে নিজের ঝুলি পূর্ণ করে জনচক্ষুর আড়ালে। এ মুখোশধারীরা আমাদের চারপাশেই বিরাজ করে। তাদের মুখের ‘চিনিমাখা হাসি’ আর মধুমাখা বুলিতে মানুষ সহজেই বিভ্রান্ত হয়। রাজনীতি, সমাজনীতি, ধর্মীয় জগৎ সবখানেই এ মুখোশধারীদের সমাগম দেখা যায়। এরা কথার জাদুতে সম্মোহিত করে মানুষের চোখে ধুলো দিয়ে আপন স্বার্থ হাসিল করে নেয়।

প্রখ্যাত রাজনীতিবিদ, সাংবাদিক ও সাহিত্যিক আবুল মনসুর আহমদ তাঁর ‘হুজুর কেবলা’ গল্পে ধর্মের মুখোশধারী ভণ্ডদের চরিত্র এঁকেছেন সার্থকভাবেই। গল্পটি অনেকেই পড়ে থাকবেন। এমদাদ নামে এক যুবক, বিএ পরীক্ষা দিয়ে বাড়ি এসে তার সব বিলাতি পোশাক পরিত্যাগ করে চোগা-চাপকান পরে এক সুফি সাহেবের মাধ্যমে এক হুজুরের হাতে বয়াত গ্রহণ করে মুরিদ হলো। তারপর থেকে সে তার ভক্তি-শ্রদ্ধার দ্বারা হুজুরের খাস মুরিদে পরিণত হলো। হুজুরের সঙ্গে ঘুরে ঘুরেই তার দিন কাটে। একবার হুজুর এক গ্রামে তার মুরিদের বাড়িতে তাশরিফ আনলেন। মুরিদের সদ্য বিবাহিত সুন্দরী পুত্রবধূকে দেখে হুজুরের ভিতরে লালসা জেগে উঠল। সে মুরিদকে নির্দেশ দিল পুত্রবধূর তালাকের ব্যবস্থা করতে। কিন্তু যুবক নারাজ। হুজুরের অন্যান্য শিষ্য-মুরিদ বাহিনীর চাপে বুকে বেদনা চোখে জল নিয়ে বউকে সে তালাক দিল। বিয়ের দিন যুবক বারবার মূর্ছা যেতে থাকল। আর অন্দরমহলে নতুন বউটি হাপুস নয়নে কেঁদে বুক ভাসাতে লাগল। এ ঘটনা এমদাদের মনকে বিদ্রোহী করে তুলল। সে উদ্ভ্রান্তের মতো দৌড়ে গিয়ে বিয়ের সাজে সজ্জিত হুজুরের মেহেদিরঞ্জিত দাড়ি ও চুল টেনে বলতে লাগল- ‘রে ভণ্ড শয়তান! নিজের পাপা-বাসনা পূর্ণ করিবার জন্য দুইটা তরুণ প্রাণ এমন দুঃখময় করিয়া দিতে তোর বুকে বাজিল না?’ এ দৃশ্য দেখে হুজুরের মুরিদরা এসে ঝাঁপিয়ে পড়ল এমদাদের ওপর। তাকে চড়-থাপ্পড় মারতে মারতে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে গেল। এমদাদ সবাইকে বলতে লাগল, এই ভণ্ড তোমাদের ধোঁকা দিচ্ছে। গ্রামের মাতব্বর হুকুম দিল এমদাদকে কান ধরে গ্রাম থেকে বের করে দিতে। আর হুজুর কেবলা তখন বলল, ‘দেখিস বাবারা, ওকে বেশি মারপিট করিস না। ও পাগল। ওর বাপ ওকে আমার হাতে সঁপিয়া দিয়াছিল। অনেক তাবিজ দিলাম। কিন্তু কোনো কাজ হইল না। খোদা যাকে সাফা না দেন, তাকে কে ভাল করিতে পারে?’

আবুল মনসুর আহমদ তাঁর হুজুর কেবলা গল্পে যে ভণ্ড পীরের চরিত্র অঙ্কন করেছেন, তেমন ভণ্ড পীরের দেখা মাঝেমধ্যেই পাওয়া যায়। তারা সরলপ্রাণ মানুষকে ধর্মের অপব্যাখ্যা শুনিয়ে মুরিদ বানিয়ে নিজেদের ফায়দা হাসিল করে। তেমনি এক ভণ্ড  পীরের সাক্ষাৎ আমার ঘটেছিল ১৯৮৬ সালে। আমি তখন একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত। প্রতিষ্ঠানটির মালিক একদিন সন্ধ্যায় আমাকে নিয়ে গেলেন এক হুজুরের দরবারে। সেখানে হুজুর তার মুরিদদের ক্লাস (!) নেন!। জানলাম ‘হুজুর’ সেনাবাহিনীর একজন অবসরপ্রাপ্ত মেজর। নাম মতিউর রহমান, একজন মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধের ১১ নম্বর সেক্টরে সাব-সেক্টর কমান্ডার ছিলেন। প্রায় ঘণ্টাখানেক তার ক্লাসে পাঠ নিলাম। তবে তাকে আমার মনে ধরল না। এভাবে পাঁচ দিন আমার বস তার পীর সাহেবের কাছে আমাকে নিয়ে গেলেন। মুরিদ হতে বলেন, আমি হই না। অবশেষে আমি তাকে বললাম, ‘ভাই, আমার বাবা-মা এখনো জীবিত। তারাই আমার পীর। আমি অন্য কোনো পীরের মুরিদ হব না।’ আর আমার সহকর্মীদের মধ্যে যারা চাকরি বাঁচাতে মুরিদ হয়েছিল তাদের বললাম, ‘তোদের এই পীর ভণ্ড। আজ হোক কাল হোক ওর থলের বিড়াল বের হবে। কারণ ওর কথাবার্তায় আমি অর্থ ও নারীলিপ্সার ইঙ্গিত পেয়েছি। আমি আরও বলেছিলাম, একদিন দেখবি পত্রিকায় খবর বেরোবে ‘ভণ্ড পীর মতিউর গ্রেপ্তার’। এরপর আমি ওই প্রতিষ্ঠানের চাকরি ছেড়ে বিমা কোম্পানিতে যোগ দিই। বছরখানেক পরে ১৯৮৯ সালের মাঝামাঝি সময়ে একদিন মুক্তিযুদ্ধের ১১ নম্বর সেক্টর কমান্ডার উইং কমান্ডার (অব.) এম হামিদুল্লাহ খানকে জিজ্ঞেস করলাম, ‘খান ভাই মেজর মতিউরকে চেনেন, আপনার অধীনে সাব-সেক্টর কমান্ডার ছিল?’ তিনি আমাকে পাল্টা প্রশ্ন করলেন, ‘ও কি এখন জেলে না বাইরে?’ আমি বললাম, ‘সে তো এখন পীর! অগণিত মুরিদ তার।’ বিস্মিত হামিদুল্লাহ খান এরপর মেজর মতিউরের কাহিনি বললেন। সেনাবাহিনীতে থাকা অবস্থায় একটি হাউজিং সোসাইটি করে প্লট দেওয়ার নামে অনেকের কাছ থেকে টাকা নিয়ে আত্মসাৎ করায় তার চাকরি চলে যায়। এরপর যায় জেলে। ১৯৮৯ সালের ১৪ ডিসেম্বর পত্রিকায় দেখি কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়ায় পীর মতিউর বাহিনীর সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষের খবর। প্রায় ৫০০ পুলিশের একটি বাহিনী টানা তিন দিন মতিউর বাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধ করেছিল। অবশেষে শেষ দিন ভোরে আহত অবস্থায় পালিয়ে যাওয়ার সময় সে গ্রেপ্তার হয়। পীর বলতে আমরা যা বুঝি, মেজর মতিউর তা ছিল না। পীর মুখোশের আড়ালে সে ছিল একজন ভণ্ড, প্রতারক। অর্থ ও নারীলোভী কথিত এ পীর কথার ছলে ভুলিয়ে মুরিদদের কাছ থেকে হাতিয়ে নিয়েছিল কোটি কোটি টাকা। পাশাপাশি সে মুরিদদের একাধিক বিয়ে করিয়ে নিজের লালসা চরিতার্থ করত। তেমনি এক মুরিদের ভাগনিকে চিকিৎসার নামে শ্লীলতাহানি করতে চাইলে মেয়েটির স্বামীর হাতে উত্তমমধ্যমও খেয়েছিল। পত্রিকায় তার কাহিনি সবিস্তারে বেরিয়েছিল সে সময়। কথিত পীর মতিউর দীর্ঘদিন মধ্যপ্রাচ্যে থেকে দেশে ফিরে ‘মুসলিম মিল্লাত বাংলাদেশ’ নামে একটি সংগঠন ও সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তুলেছিল। আফগানিস্তান ও ফিলিস্তিন যুদ্ধফেরত যুবকদের সমন্বয়ে গঠিত সেই বাহিনীর নেতৃত্ব দিত সে নিজেই। সে তার পাকুন্দিয়া উপজেলার শিমুলিয়া গ্রামের বাড়িটিকে দুর্গের মতো করে বানিয়েছিল। ধর্মীয় পীরের ছদ্মবেশে কেন সে সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তুলেছিল সেই রহস্য আজও অজানা। তবে যারা ভণ্ড পীর মেজর মতিউরের কীর্তিকলাপের প্রত্যক্ষ সাক্ষী এবং যারা তখনকার ঘটনাবলি পত্রিকায় পড়েছেন, আজও তাদের তা মনে থাকার কথা।

শুধু আমাদের দেশেই নয়, পৃথিবীর অনেক দেশেই এ ধরনের ভণ্ড ধর্মগুরুর দেখা মেলে মাঝেমধ্যে। ভারতে জন্ম নেওয়া কথিত ধর্মগুরু ‘ভগবান রজনীশ’র কাহিনি আমরা জানি, যিনি দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে তার আশ্রম গড়ে তুলেছিলেন। অরেকজন গুরমিত রাম রহিম সিং। ধর্মগুরু পরিচয়ের মুখোশের আড়ালে সে ছিল নারী সম্ভোগ আর নৃশংসতার এক জ্বলন্ত উদাহরণ। যুগে যুগে এসব ভণ্ড-প্রতারক ধর্মকে অপব্যবহার করে নিজেরা ফায়দা লুটেছে, সাধারণ মানুষকে করেছে বিভ্রান্ত। তবে পরিণামে তাদের মুখোশ খসে পড়েছে। বেরিয়ে এসেছে কদাকার চেহারা। 

আসলে নানা রকম মুখোশ পরে ভণ্ডরা সমাজে ভালো মানুষ হিসেবে কল্কে পেয়ে থাকে। কেউ রাজনীতিবিদ-জনপ্রতিনিধি, কেউ সমাজসেবক, কেউ ধর্মগুরু, কেউ দরবেশ। দেশ ও মানবসেবার সবচেয়ে উৎকৃষ্ট মাধ্যম রাজনীতি। আমাদের পূর্বসূরির অনেক স্বনামধন্য ব্যক্তি নিজেদের ধনসম্পদ উজাড় করে দিয়েছেন মানবসেবার এ মাধ্যমে আত্মনিয়োগ করে। তারা রাজনীতিতে আসতেন দেওয়ার মানসিকতা নিয়ে, কোনো কিছু পাওয়ার জন্য নয়। কিন্তু আজ আমরা দেখি মানুষের বিচরণের সব ক্ষেত্রের মধ্যে রাজনীতিতে ভণ্ড-প্রতারকদের সমাবেশটাই বড়। এই ভণ্ড-প্রতারকদের উৎপাতে রাজনীতি আজ কলুষিত, সাধারণ মানুষের কাছে প্রশ্নবিদ্ধ। ভালো মানুষের মুখোশের আড়ালে একশ্রেণির দুর্বৃত্ত-লম্পট-লুম্পেন রাজত্ব করছে রাজনীতির রাজ্যে। পুরোনোরা তো আছেই, নতুনরাও গা ভাসিয়েছে ভণ্ডামি আর দুর্বৃত্তায়নের স্রোতে। রাজনৈতিক কর্মী (ওরা অবশ্য নিজেদের নেতা দাবি করে) হিসেবে যাদের বয়স এক বছরও হয়নি, তাদের অনেকের যখন শত শত কোটি টাকার সম্পদের মালিক হওয়ার খবর চাউর হয়, তখন জনসাধারণকে আবু জাফর শামসুদ্দিনের ‘কলিমুদ্দিন দফাদার’ গল্পের সংলাপ আওড়াতে ইচ্ছা করে- ‘অভাগা যেদিকে চায়, সাগর শুকিয়ে যায়।’ পুরোনো রাজনৈতিক দুর্বৃত্তদের অপকর্মে অতিষ্ঠ জনগণ যখন নতুনদের দিকে চেয়ে আবার বুক বাঁধতে চেয়েছিল, তখনই মুখোশের আড়াল থেকে তাদের আসল চেহারা বেরিয়ে এলো। দেখা গেল নতুন কিছুই নয়, এ যে পুরোনোর নতুন সংস্করণ! একেবারে ‘নতুন বোতলে পুরোনো মদ’ প্রবচনের সার্থক উদাহরণ। চারদিকে আজ মুখোশধারী ভণ্ড-প্রতারকদের জয়জয়কার। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম তাই আক্ষেপ করে লিখে গেছেন- ‘হায় রে ভজনালয়, তোরই মিনারে চড়িয়া ভণ্ড গাহে স্বার্থের জয়।’

লেখক : সাংবাদিক ও কলাম লেখক

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

‘রুশ ড্রোন হামলা প্রতিরোধের সক্ষমতা নেই ইউরোপের’
‘রুশ ড্রোন হামলা প্রতিরোধের সক্ষমতা নেই ইউরোপের’

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

৪৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে