শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫২, মঙ্গলবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে

তারেক রেফাত উল্লাহ খান, ম্যানেজিং ডিরেক্টর অ্যান্ড সিইও, ব্র্যাক ব্যাংক
প্রিন্ট ভার্সন
ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে

ব্র্যাক ব্যাংকের ‘আস্থা অ্যাপ’ ব্যবহার করছেন ১০ লাখের বেশি গ্রাহক। দিনদিন অ্যাপের মাধ্যমে লেনদেন বৃদ্ধি পাচ্ছে ব্যাংকটির। অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং নিয়ে বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে কথা বলেছেন ব্র্যাক ব্যাংকের এমডি তারেক রেফাত উল্লাহ খান।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : দেশের সব ব্যাংক এখন অ্যাপ লেনদেনের ওপর গুরুত্ব দিয়েছে। এতে কতটা সুফল মিলেছে?

তারেক রেফাত উল্লাহ খান : প্রথমত, অ্যাক্সেসিবিলিটি বৃদ্ধি পেয়েছে। গ্রাহক এখন যে কোনো সময় এবং যে কোনো স্থান থেকে লেনদেন করতে পারছেন, যা ব্যাংকিং সেবা আরও সহজ এবং সুবিধাজনক করে তুলেছে। ব্যাংকিং সেবা পৌঁছে গেছে এখন গ্রাহকের হাতের নাগালে।

দ্বিতীয়ত লেনদেনের গতি বৃদ্ধি পেয়েছে। অ্যাপের মাধ্যমে লেনদেন দ্রুত সম্পন্ন হচ্ছে। ফলে গ্রাহকের সময় সাশ্রয় হচ্ছে এবং ব্যাংকিং কার্যক্রমেও দক্ষতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পেয়েছে। এতে জাতীয় অর্থনীতির ডিজিটালাইজেশনও এগিয়ে যাচ্ছে। তৃতীয়ত নিরাপত্তা উন্নত হয়েছে। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার এবং সাইবার সিকিউরিটিব্যবস্থা গ্রাহকের তথ্য এবং অর্থের সুরক্ষা নিশ্চিত করছে। এর ফলে দেশের ব্যাংকগুলোর ওপর গ্রাহক আস্থা বৃদ্ধি পাচ্ছে। ব্যাংকিং অ্যাপ ক্যাশলেস লেনদেন কালচার প্রসার করছে। আমরা জানি, নগদ লেনদেনের মাধ্যমে অনেক সময় অনিয়ম ও অবৈধ কাজ হয়ে থাকে। অ্যাপের মাধ্যমে ডিজিটাল লেনদেন হলে অনেক অনৈতিক ও অবৈধ কাজ বন্ধ হবে। চতুর্থত ব্যাংকিং খাতে প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি পেয়েছে। বিভিন্ন ব্যাংক তাদের অ্যাপের মাধ্যমে নতুন সেবা এবং অফার দিচ্ছে, যা গ্রাহকের জন্য আরও বেশি সুবিধা নিয়ে এসেছে। সুষম প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে গ্রাহকসেবার মান উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে।

পঞ্চমত ব্যাংকিং খাতের প্রসার ঘটেছে। ডিজিটাল চ্যানেলের মাধ্যমে ব্যাংকগুলো যেসব স্থানে তাদের ব্রাঞ্চ নেই, সেসব এলাকার গ্রাহকের কাছেও পৌঁছে যাচ্ছে। এভাবে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ব্যাপকভাবে ত্বরান্বিত হচ্ছে। সব মিলিয়ে দেশের ব্যাংকগুলো অ্যাপভিত্তিক লেনদেনের ওপর গুরুত্ব আরোপ করায় গ্রাহকের জন্য সুবিধা বৃদ্ধি পেয়েছে এবং ব্যাংকিং সেক্টরেরও উন্নয়ন ঘটেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : মানুষ সেলফ সার্ভিস ব্যাংকিংসেবায় আগ্রহী হয়ে উঠছে; ঘরে বসেই ব্যাংকিং করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করছে। অ্যাপ লেনদেন তারই প্রমাণ। এ সেবার ভবিষ্যৎ কী?

সেলফ সার্ভিস বা স্বয়ংক্রিয় ব্যাংকিংসেবায় মানুষ আগ্রহী হয়ে ওঠার ফলে ব্যাংকিং খাতে নতুন যুগের সূচনা হয়েছে। ঘরে বসেই ব্যাংকিং করার সুবিধা নতুন গ্রাহক অভিজ্ঞতা তৈরি করেছে। পাশাপাশি এটি গ্রাহকের জীবনযাত্রা সহজতর করেছে। অ্যাপভিত্তিক লেনদেনের মাধ্যমে এ পরিবর্তন আরও স্পষ্ট হয়েছে। সেলফ সার্ভিস ব্যাংকিংসেবার ভবিষ্যৎ অত্যন্ত উজ্জ্বল এবং এটিই এখন ব্যাংকিংয়ের মূলধারা। এটি শুধু একটি ট্রেন্ড নয়, স্থায়ী রূপান্তরও। এর কিছু কারণ রয়েছে।

এআই ও পারসোনালাইজেশন : ভবিষ্যতে অ্যাপগুলো হবে এআই বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন। অ্যাপই গ্রাহকের ব্যয়ের ধরনের ভিত্তিতে প্রাসঙ্গিক অফার, বাজেট পরামর্শ বা সঞ্চয়ের পরিকল্পনা সুপারিশ করবে। ব্যাংকিংসেবা হবে অনেক বেশি ব্যক্তিকেন্দ্রিক, যা গ্রাহক অভিজ্ঞতা নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে।

ফাইন্যান্সিয়াল প্ল্যাটফর্ম : ব্যাংকিং অ্যাপ শুধু টাকা পাঠানো বা বিল পরিশোধের জায়গায় থাকবে না। এটি একটি ইন্টিগ্রেটেড লাইফস্টাইল প্ল্যাটফর্মে পরিণত হবে, যেখান থেকে গ্রাহক ব্যাংকিংসেবার পাশাপাশি বিমা, মার্চেন্ট পেমেন্ট, বিনিয়োগ ও সরকারি সেবার মতো গুরুত্বপূর্ণ সেবাগুলো নিতে পারবেন।

ওপেন ব্যাংকিং : ভবিষ্যতে বিভিন্ন ফিনটেক কোম্পানির সঙ্গে অংশীদারি বাড়বে। এখানে ডেটা শেয়ারিংয়ের মাধ্যমে তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ থেকেও উদ্ভাবনী আর্থিক সেবা নেওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অ্যাপ লেনদেনে কী কী ঝুঁকি আছে? নিরাপত্তা নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের গ্রাহক কতটা সচেতন?

তারেক রেফাত উল্লাহ খান : অ্যাপ লেনদেনে কিছু ঝুঁকি বিদ্যমান, যা গ্রাহকের জন্য উদ্বেগের কারণ হতে পারে। সাইবার আক্রমণ, যেমন হ্যাকিং এবং ফিশিং গ্রাহকের তথ্য চুরির আশঙ্কা তৈরি করে। এ ছাড়া ডেটা সুরক্ষা যথাযথভাবে না হলে ব্যক্তিগত এবং আর্থিক তথ্য বিপদে পড়তে পারে। প্রযুক্তিগত ত্রুটি বা অ্যাপের মধ্যে সমস্যা লেনদেনের ব্যাঘাত ঘটাতে পারে, যা গ্রাহকের জন্য অসুবিধা সৃষ্টি করে। ভুল তথ্য প্রবেশের কারণে গ্রাহক ভুল লেনদেন করতে পারেন, যা তাঁদের আর্থিক ক্ষতির কারণ হতে পারে। ব্র্যাক ব্যাংক গ্রাহক নিরাপত্তা ও সুরক্ষাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয়। আমাদের গ্রাহকও তাঁদের নিরাপত্তা নিয়ে সচেতন। আমরা নিয়মিতভাবে গ্রাহকের জন্য নিরাপত্তা সচেতনতা কার্যক্রম পরিচালনা করি। এর মধ্যে রয়েছে সেমিনার, কাস্টমার মিট, ইমেইল, এসএমএস নির্দেশিকা ইত্যাদি। আমরা গ্রাহকের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মাল্টি-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন, বায়োমেট্রিক লগইন, অ্যাডভান্সড এনক্রিপশন, ২৪/৭ ফ্রড মনিটরিং সিস্টেমের মতো আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করি।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অ্যাপের মাধ্যমে দৈনিক লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়েছে। ভবিষ্যতে এটি কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে?

তারেক রেফাত উল্লাহ খান : অ্যাপের মাধ্যমে দৈনিক লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে যাওয়ার বিষয়টি আর্থিক খাতে একটি উল্লেখযোগ্য মাইলফলক। ভবিষ্যতে এটি আরও বৃদ্ধি পাবে বলে মনে হচ্ছে। ডিজিটাল অর্থনীতির উন্নতি, নতুন প্রযুক্তির উদ্ভাবন এবং গ্রাহক অভিজ্ঞতা উন্নত হওয়ার কারণে দৈনিক অ্যাপভিত্তিক লেনদেনের পরিমাণ নিয়মিতই বাড়ছে।

এটি ভবিষ্যতে আরও বাড়বে। ব্যাংকগুলোর উন্নত ব্যাংকিং অ্যাপ, এমএফএসের বিস্তার, সর্বোপরি ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের সহজলভ্যতা গ্রাহককে অ্যাপভিত্তিক লেনদেনে উদ্বুদ্ধ করবে, যার ফলে লেনদেনের পরিমাণও উল্লেখযোগ্য হারে বৃদ্ধি পাবে। ফলে আমরা একটি ‘ক্যাশলেস’ অথবা ‘লেসক্যাশ’ সোসাইটিতে পরিণত হব। প্রযুক্তি ও উদ্ভাবনে অনেক ব্যাংক খুবই ভালো করবে। ব্যাংকগুলো গ্রাহকবান্ধব পেমেন্ট সল্যুশন নিয়ে আসবে। গতানুগতিক ব্যাংকিংব্যবস্থায় আসবে বড় পরিবর্তন।

এভাবে ব্যাংকগুলো গ্রাহকের কাছে পেমেন্ট সল্যুশন প্ল্যাটফর্মে পরিণত হবে, যা ডিজিটাল লেনদেনের পরিমাণ বৃদ্ধিতে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করবে। ক্রসবর্ডার লেনদেন, উন্নত পেমেন্ট সিস্টেম ও সাশ্রয়ী হওয়ায় ডিজিটাল লেনদেনের গ্রহণযোগ্যতা মানুষের কাছে বৃদ্ধি পাবে। দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির বিকাশে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। এ ছাড়া ডিজিটাল লেনদেনের মাধ্যমে অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তি বাড়বে এবং নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। এসব কারণে অ্যাপের মাধ্যমে দৈনিক লেনদেনের পরিমাণ ভবিষ্যতে আরও বৃদ্ধি পাবে এবং এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক সক্ষমতা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : ব্র্যাক ব্যাংকের অ্যাপের মাধ্যমে গ্রাহক কী কী সেবা গ্রহণ করছেন?

তারেক রেফাত উল্লাহ খান : ডিজিটাল ব্যাংকিং অ্যাপগুলো এখন শুধু টাকা পাঠানোর চ্যানেলই নয়, বরং একটি পূর্ণাঙ্গ আর্থিক সেবাদানকারী প্ল্যাটফর্মও।

ব্র্যাক ব্যাংকের ডিজিটাল ব্যাংকিং অ্যাপ ‘আস্থা’ ব্যবহার করে গ্রাহক বিভিন্ন ব্যাংকিংসেবা নিতে পারছেন, যা তাঁদের ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা সহজ এবং সুবিধাজনক করে তুলেছে। গ্রাহক আমাদের অ্যাপ ব্যবহার করে বিভিন্ন ব্যাংকিং লেনদেন যেমন টাকা পাঠানো, ইউটিলিটি ও ক্রেডিট কার্ড বিল পরিশোধ, মোবাইল রিচার্জ, ইনস্যুরেন্স প্রিমিয়াম পরিশোধসহ আরও অনেক সেবা মুহূর্তেই নিতে পারছেন। অ্যাপের মাধ্যমে গ্রাহক এফডিআর, ডিপিএস খোলাসহ ঋণের আবেদন করতে পারছেন। অ্যাকাউন্ট খোলা, ব্যাংক স্টেটমেন্ট ও ট্যাক্স সার্টিফিকেট ডাউনলোড সুবিধা গ্রাহককে দিচ্ছে বাড়তি সুবিধা। এ ছাড়া এ অ্যাপের মাধ্যমে বিভিন্ন মার্চেন্ট পয়েন্ট ও ওয়েবসাইটে কিউআর পেমেন্ট করা যায়, যা গ্রাহকের জন্য অত্যন্ত সহজ ও সুবিধাজনক। অতি সম্প্রতি আস্থা অ্যাপের মাধ্যমে ইন্স্যুরেন্স সেবা ও শেয়ার মার্কেটে বিনিয়োগের বিও অ্যাকাউন্ট খোলা যাচ্ছে। আমরা নিয়মিতভাবেই আস্থা অ্যাপে নতুন নতুন সার্ভিস যুক্ত করছি। গ্রাহক এখন আগের চেয়ে আরও বেশি সময়সচেতন। অ্যাপের মাধ্যমে ব্যাংকিংসেবা তাঁদের জন্য সময় ও অর্থ দুটিই সাশ্রয় করে। তাই গ্রাহক ডিজিটাল মাধ্যমে ঝুঁকছেন। গ্রাহকের এ আগ্রহ ও নিরাপত্তার বিষয়টি মাথায় রেখেই আমরা সে অনুযায়ী কাজ করে যাচ্ছি। সব মিলিয়ে বর্তমানে আস্থা অ্যাপে গ্রাহক পাচ্ছেন দৈনন্দিন জীবনের সব সমাধান।

বাংলাদেশ প্রতিদিন : অ্যাপভিত্তিক লেনদেন নিয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা কী?

তারেক রেফাত উল্লাহ খান : অ্যাপভিত্তিক লেনদেন নিয়ে আমাদের ভবিষ্যৎ কৌশলগত পরিকল্পনা আমরা তিনটি স্তরে সাজিয়েছি : ডেটা-ড্রিভেন পারসোনালাইজড ব্যাংকিং : আমাদের পরিকল্পনা হলো, গ্রাহকের লেনদেনের ধরন, প্রকৃতি ও পছন্দ বিশ্লেষণ করে সে অনুযায়ী স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাঁদের ব্যাংকিংসেবা অফার করা। ইন্টিগ্রেটেড ফাইন্যান্সিয়াল ইকোসিস্টেম গঠন : আমরা আমাদের অ্যাপকে একটি পূর্ণাঙ্গ ফাইন্যান্সিয়াল হাবে রূপান্তরে কাজ করছি, যেখানে গ্রাহক শুধু ব্যাংকিং সেবাই নয়, বরং সব আর্থিক প্রয়োজন, যেমন বিনিয়োগ, বিমা, মার্চেন্ট পেমেন্ট থেকে শুরু করে লাইফস্টাইল সেবা পর্যন্ত সবকিছুই পাবেন। গ্রাহক ঘরে বসেই ঝামেলাহীনভাবে সব সেবা এক প্ল্যাটফর্ম থেকে উপভোগ করতে পারবেন। আমাদের লক্ষ্য ইন্টারঅপারেবেলিটি বাড়ানো এবং গ্রাহকের জন্য সর্বোৎকৃষ্ট ব্যাংকিং অভিজ্ঞতা নিশ্চিত করা।

গ্রাহক ক্ষমতায়ন : আমাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় রয়েছে গ্রাহকদের ক্ষমতায়ন করা। গ্রাহকের জন্য এক প্ল্যাটফর্মে ফাইন্যান্সিয়াল ইকোসিস্টেম নিশ্চিত করা গেলে তাঁরা নিজেরাই নিজেদের প্রয়োজন অনুযায়ী মুহূর্তেই যে কোনো ব্যাংকিং সেবা নিতে পারবেন। এতে গ্রাহক ক্ষমতায়ন নিশ্চিত হওয়ার পাশাপাশি আর্থিক অন্তর্ভুক্তি হবে আরও ত্বরান্বিত।

 

এই বিভাগের আরও খবর
এক ধাপ এগিয়ে সিটি ব্যাংক
এক ধাপ এগিয়ে সিটি ব্যাংক
মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত
মোবাইল অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিং সেবায় নতুন দিগন্ত
নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’
নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’
সেলফ সার্ভিস ব্যাংকিং জনপ্রিয়তা পাচ্ছে
সেলফ সার্ভিস ব্যাংকিং জনপ্রিয়তা পাচ্ছে
ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ে নতুন দিগন্ত : মিডল্যান্ড অনলাইন
ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ে নতুন দিগন্ত : মিডল্যান্ড অনলাইন
অ্যাপভিত্তিক লেনদেনে ব্যাংকিং খাতে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে
অ্যাপভিত্তিক লেনদেনে ব্যাংকিং খাতে ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে
অ্যাপভিত্তিক লেনদেনে গুরুত্ব দিচ্ছে সব ব্যাংক
অ্যাপভিত্তিক লেনদেনে গুরুত্ব দিচ্ছে সব ব্যাংক
অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত
অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত
সিটিটাচ বদলে দিচ্ছে জীবনধারা
সিটিটাচ বদলে দিচ্ছে জীবনধারা
নতুন উচ্চতায় সেলফ ব্যাংকিং
নতুন উচ্চতায় সেলফ ব্যাংকিং
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
সর্বশেষ খবর
নিউইয়র্কে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
নিউইয়র্কে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স
আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিল ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে ৪ কেজি গাঁজাসহ যুবক আটক
গোবিন্দগঞ্জে ৪ কেজি গাঁজাসহ যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপির পরিচয়ে’ শিশুদের খেলার মাঠ দখল, উচ্ছেদ করলেন বিএনপি নেতারা
‘বিএনপির পরিচয়ে’ শিশুদের খেলার মাঠ দখল, উচ্ছেদ করলেন বিএনপি নেতারা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে উৎসবমুখর পরিবেশে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
চাঁদপুরে উৎসবমুখর পরিবেশে জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ
ভারত ম্যাচের আগে টাইগার শিবিরে দুঃসংবাদ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লালন সাঁইয়ের ৩১৪টি গানের মূল পান্ডুলিপি ফেরত চেয়ে আবেদন
লালন সাঁইয়ের ৩১৪টি গানের মূল পান্ডুলিপি ফেরত চেয়ে আবেদন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ’
‘মানসম্পন্ন প্রাথমিক শিক্ষা রাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ গঠনে গুরুত্বপূর্ণ’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ
ফিলিস্তিনের স্বীকৃতি ইস্যুতে উত্তপ্ত ইতালি, বিক্ষোভ-সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসমানী হাসপাতালে অনিয়ম নিয়ে জেলা প্রশাসকের হুঁশিয়ারি
ওসমানী হাসপাতালে অনিয়ম নিয়ে জেলা প্রশাসকের হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পেটে ইয়াবা লুকিয়ে পাচারের সময় যুবক আটক
পেটে ইয়াবা লুকিয়ে পাচারের সময় যুবক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে ৪৬১টি মন্ডপে হবে দুর্গাপূজা উদযাপন
গাজীপুরে ৪৬১টি মন্ডপে হবে দুর্গাপূজা উদযাপন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাপমুক্তভাবে নির্বাচন পরিচালনার আশ্বাস চাকসু প্রধানের
চাপমুক্তভাবে নির্বাচন পরিচালনার আশ্বাস চাকসু প্রধানের

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইডিসিএলে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব
ইডিসিএলে সামাদ মৃধার অনিয়ম-দুর্নীতির মহোৎসব

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিপাইনে তাণ্ডব চালিয়ে চিনে ছুটছে রাগাসা
ফিলিপাইনে তাণ্ডব চালিয়ে চিনে ছুটছে রাগাসা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার তীরে টাটকা মাছের জমজমাট বাজার, দিনে বিক্রি ৫০ লাখ!
পদ্মার তীরে টাটকা মাছের জমজমাট বাজার, দিনে বিক্রি ৫০ লাখ!

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেশি দামে সার বিক্রি করায় জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বেশি দামে সার বিক্রি করায় জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈশ্বরদীতে গাড়ি চাপায় যুবক নিহত
ঈশ্বরদীতে গাড়ি চাপায় যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!
এক আমিরাতি গবেষকের চার স্ত্রী, ১০০ সন্তান!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শসা খেলে কি পেটের চর্বি কমে?
শসা খেলে কি পেটের চর্বি কমে?

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গবেষণা নির্ভর টেকসই শিক্ষা ব্যবস্থাই বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ের পাথেয় : ডুয়েট উপাচার্য
গবেষণা নির্ভর টেকসই শিক্ষা ব্যবস্থাই বিশ্ব র‌্যাংকিংয়ের পাথেয় : ডুয়েট উপাচার্য

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি
১৮ নভেম্বর চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করবে ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কীটনাশকসহ সুন্দরবনে ৫ ‘বিষদস্যু’ আটক
কীটনাশকসহ সুন্দরবনে ৫ ‘বিষদস্যু’ আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গা পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম স্থবির, ভোগান্তি চরমে
চুয়াডাঙ্গা পাসপোর্ট অফিসের কার্যক্রম স্থবির, ভোগান্তি চরমে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিপাইনে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভে আটক দুই শতাধিক
ফিলিপাইনে দুর্নীতিবিরোধী বিক্ষোভে আটক দুই শতাধিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি
পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে সেলফোন নিষিদ্ধ, সুফল দেখছেন অভিভাবক-শিক্ষকরা
যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে সেলফোন নিষিদ্ধ, সুফল দেখছেন অভিভাবক-শিক্ষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০
সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানের বিমান হামলা, নিহত ৩০

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা
ভ্রাম্যমাণ টয়লেট পরিচালনা প্রশিক্ষণ নিতে বিদেশ যাচ্ছেন তিন কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক
দেশে লুট হয়েছে ১৫ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস
হঠাৎ কেনো বাগরাম দখল করতে চান ট্রাম্প, রহস্য ফাঁস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু
৪ দেশের ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় যা বললেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর
উন্নত চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন নুরুল হক নুর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে
ব্যালন ডি’অর ২০২৫: বিজয়ী হওয়ার দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের
মেধাবীদের ভিসা ফি লাগবে না, নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাজ্যের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%
সঞ্চয়পত্র বিক্রি কমেছে ৪১%

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি: প্রতিশোধ না নিতে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাজ্য

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার
ভারত-পাকিস্তান দ্বৈরথ আর নেই: সূর্যকুমার

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনকে চার দেশের স্বীকৃতিকে স্বাগত জানাল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিচ্ছে আরও ছয় দেশ, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় চার মার্কিন নাগরিকসহ নিহত ৫

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স
গাজার দায়িত্ব নেবে বিশেষ বাহিনী: ফ্রান্স

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের
পিআর সম্পর্কে ধারণা নেই ৫৬ শতাংশ মানুষের

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের
রাকসু নির্বাচন ১৬ অক্টোবর, সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান শিবিরের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ
ন্যাটোর আকাশসীমায় রুশ যুদ্ধবিমান: জরুরি বৈঠকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা
ঢাকায় মুষলধারে বৃষ্টি-বজ্রপাত, জলাবদ্ধতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম
যুক্তরাষ্ট্র পারমাণবিক ইস্যুতে ছাড় না দিলে আলোচনায় বসবে না কিম

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি
পরগাছার ওপর দাঁড়িয়ে শিকড়হীন রাজনীতি করছে জামায়াত : রনি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’
‘পাওয়ার প্লে-তে ওরা আমাদের হাত থেকে ম্যাচটা কেড়ে নিয়েছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!
এক ঘরে ৪ হাজার ২৭১ ভোটার!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে
এবার ট্রাম্পকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়ে হামাসের চিঠি, দাবি রিপোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের
সঞ্চয়পত্র কেনাবেচায় আলাদা বাজার তৈরির পরামর্শ গভর্নরের

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও
ফিলিস্তিনকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিলো পর্তুগালও

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
৫৮ বছর পর জাতিসংঘে ভাষণ দেবেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা
পরিদর্শক থেকে এএসপি হলেন ৩৯ পুলিশ কর্মকর্তা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক
বিশ্বসেরা গবেষক তালিকায় শাবিপ্রবির ৭ শিক্ষক

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স
এবার ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে ফ্রান্স

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি
ইরান ও রাশিয়ার মধ্যে নতুন পারমাণবিক চুক্তি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?
ফিলিস্তিনকে যুক্তরাজ্য-অস্ট্রেলিয়া-কানাডার স্বীকৃতির অর্থ কী?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা বিএনপির প্রার্থী হতে চান
কণ্ঠশিল্পী ও সাংবাদিক নেতা বিএনপির প্রার্থী হতে চান

নগর জীবন

ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে
ফিলিস্তিন ইতিহাসের নতুন অধ্যায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা
ইলিশের মাথার কেজি ৮০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে
ভবিষ্যতে সব ব্যাংকিং হবে এক প্ল্যাটফর্মে

বিশেষ আয়োজন

ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ
ফের ডুবল ঢাকা, গেল প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত
অ্যাপভিত্তিক ব্যাংকিংসেবায় নতুন দিগন্ত

বিশেষ আয়োজন

বিএনপির দুর্গে মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা, একক জামায়াত
বিএনপির দুর্গে মনোনয়নপ্রার্থী পাঁচ নেতা, একক জামায়াত

নগর জীবন

ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব
ইসলামের নীতিতে কল্যাণ রাষ্ট্র সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’
নগদ লেনদেনের ঝুঁকি কমাবে এসবিএসি ব্যাংকের ‘বাংলাপে’

বিশেষ আয়োজন

মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ
মাচায় ঝুলছে বাহারি তরমুজ

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে
পর্যালোচনা কমিটি ফোনে আড়ি পাতার তথ্য চেয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস
পুলিশ ফাঁড়িতে বকের নিরাপদ আবাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা
ঋণের বোঝায় বাড়ছে আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ
স্বাস্থ্যসেবা বঞ্চিত প্রান্তিক মানুষ

দেশগ্রাম

অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের
অবৈধ প্রবেশকারীদের জন্য সতর্কবার্তা যুক্তরাষ্ট্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জে মিলল গাজীপুর সিটির বস্তা ভর্তি ১০ হাজার এনআইডি
নারায়ণগঞ্জে মিলল গাজীপুর সিটির বস্তা ভর্তি ১০ হাজার এনআইডি

পেছনের পৃষ্ঠা

চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান
চার দিনের সফরে মালয়েশিয়ায় সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি স্বাগত বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা
হাত মেলালেন ভারত পাকিস্তানের ফুটবলাররা

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি নাবালিকা পাচারে দুই ভারতীয় গ্রেপ্তার
বাংলাদেশি নাবালিকা পাচারে দুই ভারতীয় গ্রেপ্তার

খবর

কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ
কামাল মজুমদারের জামিন আবেদন খারিজ

খবর

রিমান্ড শেষে কারাগারে এনায়েত করিম
রিমান্ড শেষে কারাগারে এনায়েত করিম

খবর

শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে
শিক্ষককে সম্মান না দিলে জাতি অন্ধকারেই থাকবে

সম্পাদকীয়

নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য
নির্বাচন প্রশ্নে চাই জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার
শুনতে পাই, শিক্ষার্থীদের ওপর বোম্বিংয়ের নির্দেশ হাসিনার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি
আমিরাতে ভিসা বন্ধ হয়নি

খবর

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার
প্রস্তাব বিশেষায়িত বাণিজ্যিক আদালত প্রতিষ্ঠার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ
বাঁশঝাড়ে অজ্ঞাত লাশ

দেশগ্রাম

কীটনাশকের অপব্যবহার
কীটনাশকের অপব্যবহার

সম্পাদকীয়