শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:৪৮, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ

ডাক্তারি ও রাজনীতির বিষয়ে আমাদের অগাধ জ্ঞান। কোথাও কোনো আড্ডায় বা সামাজিক অনুষ্ঠানে দুটি হাঁচি দেওয়ার পর কেউ যদি বলেন, হাঁচিটা আমার সমস্যা, কী করব বুঝতে পারছি না। কত ডাক্তার দেখালাম কাজ হচ্ছে না-  সঙ্গে সঙ্গে উপস্থিত প্রায় সবাই কোনো না কোনো পরামর্শ দেবেন। কেউ কেউ ওষুধের নামও বলে দেবেন। কখন কতটুকু খেতে হবে তাও বলে দেবেন। একইভাবে বর্তমান সময়ে কোথাও বসে যদি কেউ বলেন, সংস্কার, নির্বাচন নিয়ে যা শুরু হয়েছে তাতে দেশটার যে কী হবে বুঝতে পারছি না- বাক্যটি শেষ হওয়ার আগেই কেউ না কেউ উত্তর দেবেন। তারপর শুরু হবে ধারাবাহিক রাজনৈতিক বিশ্লেষণ। দুই দিন আগে আমজনতার এক রাজনৈতিক আড্ডায় একজন বলছিলেন, বিএনপি-জামায়াতের এবারই শেষ সুযোগ। ছিয়ানব্বই সালের মতো এবারও যদি না বোঝে, তাহলে এ দুই দলের কপালে দুঃখ আছে।

আওয়ামী লীগ, বাকশাল ও খন্দকার মোশতাকের পর প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান দেশে একটি নতুন ধারার, নতুন চিন্তার রাজনীতির প্রবর্তন করেন। বাংলাদেশের সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনী করে বহুদলীয় গণতন্ত্রের বন্ধ দরজা তিনিই খুলে দিয়েছিলেন। সংবিধানের প্রস্তাবনায় বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম সংযোজন করা হয়। বাঙালি জাতীয়তাবাদ অপসারণ করে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। ধর্মভিত্তিক রাজনীতির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হয় এবং দলগুলোর নিবন্ধনের অনুমতি দেওয়া হয়। সংবিধানের মূলনীতি থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ দিয়ে সংবিধানের প্রস্তাবনার আগে সর্বশক্তিমান আল্লাহর প্রতি পূর্ণ আস্থা ও বিশ্বাস যুক্ত করা হয়। সংবিধানে ২৫(২) অনুচ্ছেদ সংযোজন করে বলা হয়, রাষ্ট্র ইসলামী সংহতির ভিত্তিতে মুসলিম দেশসমূহের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব সম্পর্ক সংহত, সংরক্ষণ ও জোরদার করিতে সচেষ্ট হইবেন। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের কারণেই আওয়ামী লীগ ও জামায়াতে ইসলামী রাজনৈতিক  কার্যক্রম করার সুযোগ পায়। তিনি একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা, সেক্টর কমান্ডার হওয়ার পরেও বিভাজনের রাজনীতি বন্ধ করতে যুদ্ধাপরাধে অভিযুক্ত সব রাজনৈতিক দলকে সঙ্গে নিয়ে দেশটা গড়ে তুলতে চেষ্টা করেন। ১৯ দফা কর্মসূচি নিয়ে দেশে নতুন বিপ্লব শুরু করেন। নিজের হাতে কোদাল দিয়ে খাল কাটেন এবং খাল কাটা কর্মসূচি নিয়ে টেকনাফ থেকে তেঁতুলিয়া পর্যন্ত ছুটে বেড়ান। এ ছাড়া প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানই প্রথম ব্যক্তি, যিনি বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের রাজনীতি শুরু করেন। সে কারণেই তাঁর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কার্যক্রম দেশবাসী খুব স্বল্প সময়ে গ্রহণ করেছিল। এন্টি আওয়ামী, এন্টি ইন্ডিয়া চিন্তার সব মানুষ বিএনপিকে নিজেদের দল হিসেবে বিবেচনা করেছিল। একই রাজনৈতিক মেরুকরণে বিএনপির সঙ্গে জামায়াতে ইসলামীরও সৌহার্দপূর্ণ সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল। কিন্তু নিজেদের ভুল বোঝাবুঝির কারণে ১৯৯৬ সালের নির্বাচনের আগে সেই সম্পর্কে চরম বৈরিতা তৈরি হয়। এক সময়ের চরম শত্রু আওয়ামী লীগের সঙ্গে জামায়াতে ইসলামী নির্বাচনি ঐক্য তৈরি করে বিএনপিকে পরাজিত করে। দুই দলের সম্পর্কের সেই ক্ষত ২০২৪-এর জুলাই বিপ্লব পর্যন্ত তাড়িত করেছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, ছিয়ান্নব্বই সালে যদি আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না আসত, তাহলে মুসলিম লীগের মতো অবস্থা হতো। সে সময় আওয়ামী লীগের পরিণতি যদি মুসলিম লীগের মতো হতো, তাহলে ২০২৪ সাল পর্যন্ত দেশে ফ্যাসিবাদ, কর্তৃত্ববাদের জন্ম হতো না। আওয়ামী লীগকে দানবে রূপান্তরের জন্য কোন রাজনৈতিক শক্তি সহায়ক হিসেবে কাজ করেছে, তা আত্মসমালোচনার এখনই সময়। 

জুলাই বিপ্লবের পর আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন ১৪-দলীয় জোট ও জাতীয় পার্টি ছাড়া অন্য সব রাজনৈতিক দল দম নেওয়ার পরিবেশ পেয়েছে। বিএনপি এবং জামায়াতে ইসলামীও রাজনৈতিক বন্দিদশা থেকে মুক্ত হয়েছে। দুই দলের সামনে এখন নতুন চ্যালেঞ্জ, নতুন লড়াই। লড়াই চ্যালেঞ্জের লক্ষ্য ক্ষমতা। আওয়ামী দুঃশাসনে নিষ্পেষিত দেশের পুরোনো রাজনৈতিক দল হিসেবে আগামী নির্বাচনে ক্ষমতাসীন হওয়ার লক্ষ্য থাকা অস্বাভাবিক  নয়। বরং এটাই স্বাভাবিক, বাস্তবতা। তবে এ বাস্তবতার মধ্যে দুই দলের শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। জুলাই বিপ্লবীরা দলটি গঠন করেছেন। সাদা চোখে এটাকে তরুণদের দল, বিপ্লবীদের দল, রাজনীতিতে অনভিজ্ঞদের দল মনে হলেও শিশু বয়সেই এটি অনেক বেশি পরিণত। রাজনৈতিক দল এনসিপি সম্পর্কে মনে হচ্ছে, এর শিকড় অনেক গভীরে প্রোথিত। এই ঘুড়ির নাটাই অভিজ্ঞ কোনো খেলোয়াড়ের হাতে।

ডাক্তারি ও রাজনীতির বিষয়ে আমাদের অগাধ জ্ঞান। কোথাও কোনো আড্ডায় বা সামাজিকগত রবিবার (২০ এপ্রিল) এনসিপি নেতৃবৃন্দ নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করেন। নির্বাচন নিয়ে ইসির তৎপরতা এনসিপি সন্দেহের চোখে দেখছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক শেষে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে অনেক কথা ইসি থেকে শুনতে পাই। ইসিকে নিজেদের জায়গায় সতর্ক থাকতে হবে। এ বছরের ডিসেম্বর থেকে আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন আয়োজন করা হবে বলে প্রধান উপদেষ্টা যে সময়সীমা জানিয়ে দিয়েছেন, ইসি সে বিষয়ে কাজ শুরু করতে পারে। নতুন নির্বাচন কমিশন গঠনের ব্যাপারেও তিনি ঈঙ্গিত দেন। তিনি সুস্পষ্ট আভাস দেন যে, সবকিছু ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে হবে। উল্লেখ্য, সরকারপ্রধান যখন বলছেন, ডিসেম্বর থেকে আগামী জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে তখনো নির্বাচন কমিশন থেকে সাংবাদিকদের বলা হয়েছে, ডিসেম্বরে নির্বাচন করার প্রস্তুতি কমিশনের রয়েছে। ডিসেম্বরে নির্বাচনের প্রস্তুতির বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে এখন পর্যন্ত সরকারের পক্ষ থেকে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন কমিশনকে কিছু বলা হয়নি। বর্তমান নির্বাচন কমিশন ঐকমত্য কমিশনের রিপোর্টের ভিত্তিতে পুনর্গঠন করা হবে কি না সে বিষয়েও সরকারের পক্ষ থেকে এখন পর্যন্ত কিছু বলা হয়নি। অথচ এনসিপি নেতা অনেকটা স্পষ্ট করেই জানান দিলেন তাদের শিকড় কতদূর, তারা কোন কাননের ফুল। তারা সরকারের, নাকি সরকার তাদের, আগামী নির্বাচন তাদের ইচ্ছার ওপর নির্ভর করে হবে, নাকি নির্বাচন কমিশনের প্রস্তুতির ওপর নির্ভর করে হবে- তা এনসিপি নেতা স্পষ্ট করেই বুঝিয়ে দিয়েছেন। বলতে গেলে ইশারাই কাফি

একই দিনে এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নেতাদের সঙ্গেও মতবিনিময় করে। আগামী নির্বাচনের প্রস্তুতির জন্য বিএনপি-জামায়াত যেমন সমমনা দলগুলোর সঙ্গে মতবিনিময় করছে সেভাবে নতুন দলটিও কাজ শুরু করেছে। তাদেরও মিত্র দরকার। তাদেরও সমমনা দরকার। একলা চলো রাজনীতি তারাও করতে চায় না। তবে মনে রাখতে হবে তাদের পথ আর বিএনপি-জামায়াতের পথ এক নয়। এনসিপির নেতারা বিপ্লব করে রাজনীতিতে এসেছেন। বিপ্লবী থেকে তারা রাজনীতিবিদ হওয়ার চেষ্টা করছেন। আর বিএনপি-জামায়াতের নেতারা রাজনীতি করতে করতে অভিজ্ঞ রাজনীতিবিদ। অনেক কিছুতেই গতানুগতিক রাজনীতি ও রাজনীতিবিদের সঙ্গে তাদের মিলবে না। যেমন মেলেনি পাকিস্তানের ঝানু রাজনীতিবিদদের সঙ্গে ইমরান খানের। পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজ (পিএমএল-এন), পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) মতো পুরোনো রাজনৈতিক দলও ইমরানের পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) কাছে ধরাশায়ী হয়। জনপ্রিয় ক্রিকেটার ইমরান খান ১৯৯৬ সালে তাঁর দলটি প্রতিষ্ঠিত করেন। নিজেকে গুছিয়ে নিতে একটু সময় লেগেছিল। তারপর ২০১৩ সালের আইনসভা নির্বাচনে দ্বিতীয় বৃহত্তম দল হিসেবে নির্বাচিত হয় পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। এরপর ২০১৮ সালে ইমরান খান হন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী। মাত্র ২২ বছরের মধ্যে দলটি পাকিস্তানের রাজনীতিতে অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক খেলোয়াড় হয়ে ওঠে।

লেখার শুরুতে আমজনতার একজনের বক্তব্য তুলে ধরেছিলাম। কী ভেবে বা কী বুঝে তিনি বলেছিলেন, বিএনপি-জামায়াতের কপালে দুঃখ আছে- তা  জানা নেই। তবে এতটুকু বুঝতে পারি, আমজনতার রাজনীতি বোধ অনেক বেশি তীক্ষè। নব্বইয়ের গণ অভ্যুত্থানের পর থেকে এই দুটি দল যদি এক বলয়ে থেকে রাজনীতি করত, তাহলে হয়তো এখনো তারা ক্ষমতায় থাকত। কেউ থাকত ট্রেজারি বেঞ্চে, কেউবা অপজিশনে। কেউ হতেন প্রধানমন্ত্রী, কেউ বিরোধীদলীয় নেতা। এ দুটি দল যদি একমতে চলতে পারত তাহলে দেশে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের জন্ম হতো না। কোনো রাজনৈতিক নেতার ফাঁসি হতো না। কাউকে দেশান্তরী হতে হতো না। ব্যাপক লুটপাট, চুরি, দুর্নীতি, অর্থ পাচারে দেউলিয়া হতো না দেশ। মাথাপিছু লাখ টাকা ঋণের বোঝা চাপত না। জুলাই বিপ্লবের পর এখন যদি ফের কোনো মরীচিকার মোহে বিএনপি-জামায়াতের মধ্যে বৈরিতা তৈরি হয়, তাহলে অতীতের চেয়ে ভয়াবহ পরিণতি হতে পারে।  যারা নতুন এসেছে, তারা মননে মেধায় জেন-জি। এরা অন্যকে ক্ষমতার চেয়ারে বসানোর জন্য রাজনৈতিক দল গঠন করেনি। আবার বিএনপি বা জামায়াতকে ক্ষমতার আসনে বরণ করার জন্য বিপ্লবীদের অন্তর্বর্তী সরকার ফুলের মালা হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকবে- এটা ভাবারও কারণ নেই। সুতরাং এবারই শেষ সুযোগ। ঐক্যে থাকলে সিংহাসন। অনৈক্যে নিশ্চিত নির্বাসন।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
বাতিঘর বাংলাদেশ
বাতিঘর বাংলাদেশ
জঞ্জাল থেকে সার
জঞ্জাল থেকে সার
ইসলাম জ্ঞানালোকে আলোকিত হতে বলে
ইসলাম জ্ঞানালোকে আলোকিত হতে বলে
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
সুতা আমদানি নয়
সুতা আমদানি নয়
একদিন সবাইকে মরতে হবে
একদিন সবাইকে মরতে হবে
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে
পলিটেকনিক আন্দোলন
পলিটেকনিক আন্দোলন
বিচার বিভাগের মর্যাদা
বিচার বিভাগের মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
নাফ নদ থেকে দুই জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
নাফ নদ থেকে দুই জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা আমজাদ কারাগারে
বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা আমজাদ কারাগারে

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে বাংলাদেশে ৩ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক
পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে বাংলাদেশে ৩ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েটের ভিসি-প্রোভিসিকে সরিয়ে দিচ্ছে সরকার
কুয়েটের ভিসি-প্রোভিসিকে সরিয়ে দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে কুমিল্লায় এনসিপির বিক্ষোভ মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে কুমিল্লায় এনসিপির বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ উল্টে পুকুরে, প্রাণ গেল কিশোরের
পিকআপ উল্টে পুকুরে, প্রাণ গেল কিশোরের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্ল্যাকমেইল করা বন্ধ করুন: যুক্তরাষ্ট্রকে চীন
ব্ল্যাকমেইল করা বন্ধ করুন: যুক্তরাষ্ট্রকে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কায় দারিদ্র্যের হার উদ্বেগজনক : বিশ্বব্যাংক
শ্রীলঙ্কায় দারিদ্র্যের হার উদ্বেগজনক : বিশ্বব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানিদের ভারত ছাড়তে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিল মোদি সরকার
পাকিস্তানিদের ভারত ছাড়তে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিল মোদি সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্থনা সম্মেলনে শীর্ষ নেতাদের নিয়ে টিএএস চেয়ারম্যানের লাঞ্চ মিটিং
আর্থনা সম্মেলনে শীর্ষ নেতাদের নিয়ে টিএএস চেয়ারম্যানের লাঞ্চ মিটিং

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিসি থেকে উত্তরণ : জাতীয় সংলাপ করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে
এলডিসি থেকে উত্তরণ : জাতীয় সংলাপ করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দ্বিতীয় টেস্টের দল ঘোষণা বাংলাদেশের, ডাক পেলেন এনামুল
দ্বিতীয় টেস্টের দল ঘোষণা বাংলাদেশের, ডাক পেলেন এনামুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
আশুগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কোনো ওষুধ নেই, রোগীদের ভোগান্তি
ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কোনো ওষুধ নেই, রোগীদের ভোগান্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে হামলার চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ
কাশ্মীরে হামলার চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প জুনিয়র
আগামী সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প জুনিয়র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর ধরে কোমায় সৌদি যুবরাজ, ৩৬তম জন্মদিনও কাটল হাসপাতালের বিছানায়
২০ বছর ধরে কোমায় সৌদি যুবরাজ, ৩৬তম জন্মদিনও কাটল হাসপাতালের বিছানায়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বরযাত্রীবাহী বাইকের সংঘর্ষে নিহত ১
চট্টগ্রামে বরযাত্রীবাহী বাইকের সংঘর্ষে নিহত ১

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

র‌্যাবের নতুন মুখপাত্র ইন্তেখাব চৌধুরী
র‌্যাবের নতুন মুখপাত্র ইন্তেখাব চৌধুরী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজের সংঘর্ষ এড়াতে সমঝোতা চুক্তি হচ্ছে
ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজের সংঘর্ষ এড়াতে সমঝোতা চুক্তি হচ্ছে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাশ্মীরগামী পর্যটকদের বুকিং বাতিলের হিড়িক
কাশ্মীরগামী পর্যটকদের বুকিং বাতিলের হিড়িক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর জুড়ে ব্যাপক ধড়পাকড়
কাশ্মীর জুড়ে ব্যাপক ধড়পাকড়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদক মামলায় একজনের কারাদণ্ড
মাদক মামলায় একজনের কারাদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাগুলোতে প্রযুক্তি শিক্ষার জন্য কাতার চ্যারিটির সহায়তা কামনা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা
মাদ্রাসাগুলোতে প্রযুক্তি শিক্ষার জন্য কাতার চ্যারিটির সহায়তা কামনা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুরস্কে শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর ৫১টি আফটারশক
তুরস্কে শক্তিশালী ভূমিকম্পের পর ৫১টি আফটারশক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে’ করা ছাত্রীনিবাস স্থানান্তরের দাবি
‘আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে’ করা ছাত্রীনিবাস স্থানান্তরের দাবি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘দলকানা ভিসিদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন জরুরি, রাস্তায় নামতে প্রস্তুত’
‘দলকানা ভিসিদের বিরুদ্ধে অ্যাকশন জরুরি, রাস্তায় নামতে প্রস্তুত’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে পুলিশের সঙ্গে ব্যাটারি রিক্সা চালকদের সংঘর্ষ
চট্টগ্রামে পুলিশের সঙ্গে ব্যাটারি রিক্সা চালকদের সংঘর্ষ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পৌর মেয়রসহ নেত্রকোনায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
পৌর মেয়রসহ নেত্রকোনায় দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের সম্পর্কে যা জানা গেল
কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের সম্পর্কে যা জানা গেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআইডি সংশোধনে দেশজুড়ে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
এনআইডি সংশোধনে দেশজুড়ে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবক নিহত
সাতসকালে কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবক নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে হামলা : মোদিকে ফোন করে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
কাশ্মীরে হামলা : মোদিকে ফোন করে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের ছবি প্রকাশ
কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের ছবি প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সংসদ ভবনে পালিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন’
‘সংসদ ভবনে পালিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাইয়ের খুনিকে জড়িয়ে ধরলেন বোন, অশ্রুসিক্ত ক্ষমার বার্তা
ভাইয়ের খুনিকে জড়িয়ে ধরলেন বোন, অশ্রুসিক্ত ক্ষমার বার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে বাদ দিয়ে আরব সফরে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প
ইসরায়েলকে বাদ দিয়ে আরব সফরে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের সামনে টানা তিন দিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের সামনে টানা তিন দিনের ছুটি

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক্স: সম্ভাব্য দাম ও ফিচার ফাঁস
আইফোন ১৭ প্রো ম্যাক্স: সম্ভাব্য দাম ও ফিচার ফাঁস

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কাশ্মীর হামলা : দেশে ফিরেই বিমানবন্দরে মোদির বৈঠক
কাশ্মীর হামলা : দেশে ফিরেই বিমানবন্দরে মোদির বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে নতুন জাতের মুরগি উদ্ভাবন, বছরে দেবে দুই শতাধিক ডিম
পাকিস্তানে নতুন জাতের মুরগি উদ্ভাবন, বছরে দেবে দুই শতাধিক ডিম

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোটাস কন্যার জন্মদিন পালন, ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে দিল ছাত্রদল
লোটাস কন্যার জন্মদিন পালন, ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে দিল ছাত্রদল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসামি গ্রেপ্তারে লাগবে না অনুমতি, ডিএমপির অফিস আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত
আসামি গ্রেপ্তারে লাগবে না অনুমতি, ডিএমপির অফিস আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর হামলা নিয়ে যা বলল পাকিস্তান
কাশ্মীর হামলা নিয়ে যা বলল পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশান্ত মহাসাগরে গোপনে সামরিক নেটওয়ার্ক তৈরি করছে চীন!
প্রশান্ত মহাসাগরে গোপনে সামরিক নেটওয়ার্ক তৈরি করছে চীন!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে দুই অস্ত্রধারীকে গুলি করে হত্যার দাবি ভারতীয় সেনাবাহিনীর
কাশ্মীরে দুই অস্ত্রধারীকে গুলি করে হত্যার দাবি ভারতীয় সেনাবাহিনীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে হামলার চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ
কাশ্মীরে হামলার চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯ কর্মকর্তা বাধ্যতামূলক অবসরে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯ কর্মকর্তা বাধ্যতামূলক অবসরে

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএফআইইউ ওয়েব সাইটে আওয়ামী ভূত!
বিএফআইইউ ওয়েব সাইটে আওয়ামী ভূত!

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বাংলাদেশের সঙ্গে এলএনজি সরবরাহ সমঝোতা স্মারক নবায়ন করবে কাতার
বাংলাদেশের সঙ্গে এলএনজি সরবরাহ সমঝোতা স্মারক নবায়ন করবে কাতার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ গোয়েন্দা প্রধানের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ গোয়েন্দা প্রধানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর ধরে কোমায় সৌদি যুবরাজ, ৩৬তম জন্মদিনও কাটল হাসপাতালের বিছানায়
২০ বছর ধরে কোমায় সৌদি যুবরাজ, ৩৬তম জন্মদিনও কাটল হাসপাতালের বিছানায়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আমলে আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হয়েছে: আইন উপদেষ্টা
হাসিনার আমলে আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হয়েছে: আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানিদের ভারত ছাড়তে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিল মোদি সরকার
পাকিস্তানিদের ভারত ছাড়তে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিল মোদি সরকার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার নির্দেশেই তার দোসররা মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়ি পুড়িয়েছে: রিজভী
হাসিনার নির্দেশেই তার দোসররা মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়ি পুড়িয়েছে: রিজভী

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মীর হামলা: যা বললেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
কাশ্মীর হামলা: যা বললেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফেরার সময় পাকিস্তানের আকাশপথ এড়িয়ে গেলেন মোদি
সৌদি থেকে ফেরার সময় পাকিস্তানের আকাশপথ এড়িয়ে গেলেন মোদি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক আইনমন্ত্রীর ‘বান্ধবীখ্যাত’ তৌফিকার ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক আইনমন্ত্রীর ‘বান্ধবীখ্যাত’ তৌফিকার ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটেরাদের নির্লজ্জ জীবন
লুটেরাদের নির্লজ্জ জীবন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ
বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুৎ গিলে খাচ্ছে অবৈধ অটোরিকশা
বিদ্যুৎ গিলে খাচ্ছে অবৈধ অটোরিকশা

নগর জীবন

আলোচনায় সাংবিধানিক কাউন্সিল
আলোচনায় সাংবিধানিক কাউন্সিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কী নেই ধর্মপুরে!
কী নেই ধর্মপুরে!

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়াকে এক কাপড়ে বের করে দেওয়া হয়েছিল
খালেদা জিয়াকে এক কাপড়ে বের করে দেওয়া হয়েছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন শঙ্কা মারবার্গ ভাইরাস
নতুন শঙ্কা মারবার্গ ভাইরাস

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত পণ্য বহনে বড় ক্ষতি
অতিরিক্ত পণ্য বহনে বড় ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের নতুন ছাঁটাই প্ল্যান
ট্রাম্পের নতুন ছাঁটাই প্ল্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রস্তুত থাকুন যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায়
প্রস্তুত থাকুন যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালাহউদ্দিন লাভলুর ‘ফুলগাঁও’
সালাহউদ্দিন লাভলুর ‘ফুলগাঁও’

শোবিজ

ফুটবলে কেন এ বিতর্ক !
ফুটবলে কেন এ বিতর্ক !

মাঠে ময়দানে

নদী দখল করে স্থাপনা
নদী দখল করে স্থাপনা

দেশগ্রাম

রোহিঙ্গাদের দীর্ঘস্থায়ী অবস্থান বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ
রোহিঙ্গাদের দীর্ঘস্থায়ী অবস্থান বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

জয়া আহসান প্রসঙ্গে পূজা
জয়া আহসান প্রসঙ্গে পূজা

শোবিজ

ড. ইউনূসসহ সাত জনের নামে দুদকের মামলা বাতিল
ড. ইউনূসসহ সাত জনের নামে দুদকের মামলা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্ভবত নির্বাচন খুব তাড়াতাড়ি তারা করবেন না
সম্ভবত নির্বাচন খুব তাড়াতাড়ি তারা করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ ভবনেই লুকিয়ে ছিলেন শিরীনসহ ১২ জন
সংসদ ভবনেই লুকিয়ে ছিলেন শিরীনসহ ১২ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান উত্তাপ
ভারত-পাকিস্তান উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

মামুনুল হকের আহ্বান ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের
মামুনুল হকের আহ্বান ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত
দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ভগ্নদশা!
খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ভগ্নদশা!

মাঠে ময়দানে

ভয়াবহ মানবিক সংকটে গাজাবাসী
ভয়াবহ মানবিক সংকটে গাজাবাসী

পূর্ব-পশ্চিম

১৬ জনকে বেঁধে রেখে ডাকাতি
১৬ জনকে বেঁধে রেখে ডাকাতি

খবর

সদস্যদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করব
সদস্যদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করব

শোবিজ

রোমাঞ্চ ছড়ানো টেস্ট জিতল জিম্বাবুয়ে
রোমাঞ্চ ছড়ানো টেস্ট জিতল জিম্বাবুয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

পারভেজ হত্যার প্রধান আসামিসহ গ্রেপ্তার ২
পারভেজ হত্যার প্রধান আসামিসহ গ্রেপ্তার ২

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলার ডেথ রেফারেন্স শুনানি শুরু
মামলার ডেথ রেফারেন্স শুনানি শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

কারিগরি শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের রূপরেখা আজ
কারিগরি শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের রূপরেখা আজ

খবর