শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫

গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠকে দুই দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণ ও আরও উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। ১৭ এপ্রিলের বৈঠকে ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ককে জনগণের সম্পর্কে পরিণত করতে উভয় পক্ষই আগ্রহ দেখিয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের ভাষ্য, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দুই দেশের অমীমাংসিত ইস্যুর নিষ্পত্তি চাওয়া হয়েছে পাকিস্তানের কাছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যার জন্য ক্ষমা চাওয়া। দ্বিতীয়ত স্বাধীনতা-পূর্ব অভিন্ন সম্পদ থেকে বাংলাদেশের পাওনা সাড়ে চার বিলিয়ন কোটি ডলার (বাংলাদেশের মুদ্রায় ৫ লাখ ৪০ হাজার কোটি টাকা) ফেরত দেওয়া। তৃতীয়ত বাংলাদেশে আটকে পড়া তিন লাখেরও বেশি পাকিস্তানিকে ফেরত নেওয়া।

সবারই জানা, প্রায় ২০০ বছর ভারতবর্ষ ছিল ব্রিটিশ শাসনাধীনে। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশরা এই উপমহাদেশ ছেড়ে যায়। ধর্মের ভিত্তিতে ভারতবর্ষ ভাগ হয় ভারত ও পাকিস্তান নামের দুই দেশে। পাকিস্তানের একাংশ ছিল পূর্ব পাকিস্তান, যা এখন বাংলাদেশ নামে পরিচিত। পাকিস্তানের অপর অংশ ছিল পশ্চিম পাকিস্তান। যা এখনো ধারণ করে আছে পাকিস্তান নাম।

পাকিস্তান আন্দোলনে বাঙালি মুসলমানরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। মুসলিম লীগের নেতৃত্বে ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তান স্বাধীন হয়। মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। ঢাকার নবাব সলিমুল্লাহর সভাপতিত্বে। ১৯৪০ সালে মুসলিম লীগের লাহোর অধিবেশনে পাকিস্তান প্রস্তাব গৃহীত হয়। সে প্রস্তাব উপস্থাপন করেছিলেন তৎকালীন বাংলার অবিসংবাদিত মুসলিম নেতা শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক।

পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় বাঙালি মুসলমানরা অসামান্য ত্যাগ স্বীকার করলেও পাকিস্তানের ২৩ বছরে তারা ছিল উপেক্ষার শিকার। ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জনের রেশ না কাটতেই বাঙালিদের কাছে সে স্বাধীনতা বিবর্ণ হয়ে পড়ে। পাকিস্তানের ৫৬ শতাংশ মানুষের বসবাস ছিল পূর্ব পাকিস্তানে। কিন্তু দেশের রাজধানী ছিল পশ্চিম অংশে। সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীর হেড কোয়ার্টার ছিল পশ্চিম পাকিস্তানে। সশস্ত্র বাহিনীর মাত্র ১০ শতাংশ সদস্য ছিল পূর্ব পাকিস্তানের। পাকিস্তানের প্রধান রপ্তানি পণ্য পাট উৎপাদিত হতো পূর্ব অংশ। অথচ জাতীয় বাজেটের সিংহভাগ ব্যয় হতো পশ্চিম অংশে।

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানেরপাকিস্তান প্রতিষ্ঠার এক বছরের মধ্যে রাষ্ট্র ভাষা প্রশ্নে বিরোধ দানা বেঁধে ওঠে। দেশের মাত্র ৫ শতাংশ মানুষের ভাষা উর্দুকে ভিন্ন ভাষী ৯৫ শতাংশ মানুষের ওপর রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়া হয়। পশ্চিম পাকিস্তানের চার প্রদেশের মানুষ তা মেনে নিলেও পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যার ৫৬ শতাংশ বাংলাভাষীরা তা মেনে নেয়নি। বাঙালিরা তাদের মাতৃভাষা বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানালেও প্রত্যাখ্যান করা হয়। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মিছিলে পুলিশ গুলি চালিয়ে বাঙালিদের হৃদয়ে লালন করা পাকিস্তানি চেতনাকে ক্ষতবিক্ষত করা হয়।

বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের প্রভাব পড়ে ১৯৫৪ সালের পূর্ববাংলার প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে। ওই নির্বাচনে বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার বিরোধিতাকারী মুসলিম লীগের ভয়াবহ ভরাডুবি ঘটে। হক-ভাসানী-সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্ট ৩০৯ আসনের পূর্ববাংলা প্রাদেশিক পরিষদের সিংহভাগ আসনে জয়ী হয়। মুসলিম লীগ জয়ী হয় মাত্র ৯টি আসনে। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে জিতলেও যুক্তফ্রন্টকে সরকার পরিচালনার সুযোগ দেওয়া হয়নি। নির্বাচিত সরকারকে পদচ্যুত করে গভর্নরের শাসন জারি করা হয়। ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের সংবিধান প্রণয়ন হয়। গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু করে পাকিস্তান। কিন্তু দুই বছরের মধ্যে জেঁকে বসে সামরিক শাসন। ১৯৫৮ সালের অক্টোবরে ক্ষমতায় আসেন জেনারেল আইয়ুব খান। ১৯৬৯-এর গণ অভ্যুত্থানে তার তখতে তাউস উল্টে যায়। ক্ষমতায় আসেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল ইয়াহিয়া খান। ১৯৭০-এর নির্বাচনে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের ৩০০ আসনের ১৬০টিতে জয়ী হয় আওয়ামী লীগ। পশ্চিম পাকিস্তানের কোনো আসন না পেলেও পূর্ব পাকিস্তানের ১৬২টি আসনের দুটি বাদে সব কটি আসনে জয়ী হয় তারা। প্রথমবারের মতো পাকিস্তানের শাসনক্ষমতা নিয়ন্ত্রণের সুযোগ পায় বাংলাদেশের মানুষ। পাকিস্তানি সামরিক জান্তা নির্বাচিত জাতীয় পরিষদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে অস্বীকৃতি জানায়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান বাহিনী বাংলাদেশে গণহত্যা শুরু করে। এ দুঃসময়ে বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়। শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশে ৯ মাস যাবৎ নৃশংস গণহত্যা চালায়। অপারেশন সার্চলাইট-নামের অভিযানে ঢাকার চারটি স্থান পাকিস্তান সেনাবাহিনীর টার্গেট হিসেবে রাখা হয়। যার মধ্যে ছিল শেখ মুজিবের ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাসভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, রাজারবাগ পুলিশ লাইন এবং তৎকালীন পিলখানার ইপিআর হেড কোয়ার্টার (বর্তমান বিজিবি)। ঢাকার চারটি স্থান ছাড়াও রাজশাহী, যশোর, খুলনা, রংপুর, সৈয়দপুর, কুমিল্লা, সিলেট ও চট্টগ্রাম ছিল অপারেশন সার্চলাইট-এর আওতাভুক্ত এলাকা।

মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষাধিক মানুষ শহীদ হয়েছে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর হাতে। এর অকাট্য প্রমাণ বহন করছে তৎকালে প্রকাশিত আন্তর্জাতিক পত্রিকাগুলো। অস্ট্রেলিয়ার পত্রিকা হেরাল্ড ট্রিবিউনের রিপোর্টে বলা হয়, ২৫ মার্চ রাতে শুধু ঢাকা শহরেই ১ লাখ লোককে হত্যা করেছিল পাকিস্তান সেনাবাহিনী। মার্কিন সিনেটর অ্যাডওয়ার্ড কেনেডি ভারতের শরণার্থী শিবিরগুলো পরিদর্শন করেন ৭১ সালে। তিনি পাকিস্তানি সৈন্যদের বিরুদ্ধে সরাসরি গণহত্যা চালানোর অভিযোগ করেন। গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এ বাংলাদেশের হত্যাযজ্ঞকে বিশ শতকের পাঁচটি ভয়ংকর গণহত্যার অন্যতম বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানি বাহিনী যে এ দেশে নৃশংসভাবে গণহত্যা চালিয়েছে, তা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতা ও বুদ্ধিজীবীদের কেউ কেউ তা স্বীকারও করেছেন। বেলুচিস্তানের একজন নেত্রী স্পষ্ট ভাষায় ৩০ লাখ বাঙালিকে হত্যা করার জন্য অভিযুক্ত করেছেন পাকিস্তান বাহিনীকে। ২৫ মার্চ গণহত্যার নৃশংস বর্ণনা বিশ্ব মিডিয়াতে ছাপা হয়েছে গুরুত্বের সঙ্গে। বিদেশি সাংবাদিকদের মধ্যে একমাত্র সাইমন ড্রিং ওই রাতে ঢাকায় ছিলেন। পরে লন্ডনে পালিয়ে গিয়ে ৩১ মার্চ ডেইলি টেলিগ্রাফ পত্রিকায় তিনি তাঁর প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, নিরস্ত্র বেসামরিক মানুষের ওপর পাকিস্তান সেনাবাহিনী ভারী অস্ত্রশস্ত্রসহ সব ধরনের স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র ব্যবহার করে। ইকবাল হলকে তারা প্রধান লক্ষ্যবস্তু হিসেবে বেছে নেয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোর ওপর ভারী কামানের গোলা নিক্ষেপ করা হয়, একই সঙ্গে চালানো হয় মেশিনগানের গুলি। শুধু ইকবাল হলেই প্রথম ধাক্কায় ২০০ ছাত্র নিহত হন। বিশ্বের নামিদামি সংবাদমাধ্যমে বাংলাদেশে পাকিস্তানি গণহত্যার যে চিত্র তুলে ধরা হয়েছে, যা এক কথায় ভয়াবহ। টাইমস একাত্তরের এপ্রিলের শুরুতেই লিখেছে গণহত্যায় প্রাণহানি ৩ লাখ ছাড়িয়েছে। নিউজউইক এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে লিখেছে নিহতের সংখ্যা ৭ লাখ। দ্য বাল্টিমোর সান ১৪ মে ১৯৭১ লিখেছে ৫ লাখ। দ্য মোমেন্টো জুনের ১৩ তারিখে লিখেছে নিহত হয়েছে ৫ থেকে ১০ লাখ। কাইরান ইন্টারন্যাশনাল ২৮ জুলাই লিখেছে ৫ লাখ। ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল ২৩ জুলাইয়ের প্রতিবেদনে বলেছে, গণহত্যায় নিহতের সংখ্যা ২ থেকে ১০ লাখ। টাইমস সেপ্টেম্বরে বলছে ১০ লক্ষাধিক। লন্ডনের দ্য হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেট এক্সপ্রেস, ১ অক্টোবর বলেছে শহীদের সংখ্যা ২০ লাখ। ন্যাশনাল জিওগ্রাফি ১৯৭২ সালের সেপ্টেম্বরে লিখেছে শহীদের সংখ্যা ৩০ লাখ।

পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণে একাত্তরের ক্ষত নিরসন হওয়া জরুরি। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে গণহত্যার জন্য জার্মানি একাধিকবার ক্ষমা চেয়েছে। জার্মানির চ্যান্সেলর উইলি ব্র্যান্ড ১৯৭০ সালে পোল্যান্ড সফরে যান। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে জার্মানি পোল্যান্ড দখল করেছিল। সেখানে ইহুদিদের ওপর বর্বর গণহত্যা চালানো হয়। এ হত্যাকাণ্ডে উইলি ব্র্যান্ডের কোনো দায় ছিল না।  তারপরও তিনি নিজে হাঁটু গেড়ে জার্মান জাতির পক্ষ থেকে ক্ষমা চান। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে জাপানি সেনাবাহিনী চীন, কোরিয়াসহ বিভিন্ন দেশে নির্যাতন-নিপীড়ন চালিয়েছে। তারা সেজন্য ক্ষমা চেয়েছে। এমনকি ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণও দেওয়া হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের ভাষ্য, পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব আমনা বালুচের ঢাকা সফরকালে পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইবার পরামর্শ দিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের কর্তাব্যক্তিরা এমন কথা বলে দেশবাসীর বাহাবা পেলেও পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব এ বিষয়ে মুখ খোলেননি।  তবে বিশ্বাস করি, পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব তাঁর দেশের ক্ষমতা নিয়ন্ত্রকদের প্রতিক্রিয়ার ভয়ে প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি। আশা করা যায়, পররাষ্ট্র সচিব আমনা বালুচ তাঁর দেশের সরকারকে বাংলাদেশের প্রত্যাশা সম্পর্কে অভিহিত করবেন।

আমি ব্যক্তিগতভাবে পাকিস্তানের সঙ্গে সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পক্ষে। তবে তার আগে একাত্তরের গণহত্যার জন্য ক্ষমাপ্রার্থনার বিষয়টি খুবই প্রাসঙ্গিক ও জরুরি। একাত্তরে বাংলাদেশে গণহত্যায় জড়িত ছিল পাকিস্তানের সামরিক জান্তা। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে পাকিস্তানের জনগণ কিংবা কোনো নির্বাচিত সরকারের সম্পর্ক ছিল না। ফলে এখন যাঁরা পাকিস্তানের ক্ষমতায় আছেন, তাঁদের ব্যক্তিগতভাবে এজন্য দায়ী ভাবার কিছু নেই। ক্ষমা চাইলে বরং পাকিস্তানিদের মনের ঔদার্য প্রমাণিত হবে। বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ককে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিকশিত করার সুযোগ ঘটবে। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য বাড়ানো যাবে বহুগুণ। সার্ককে পুনরুজ্জীবিত করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুসম্পর্ক প্রভাব বিস্তারের সুযোগ পাবে।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
সুতা আমদানি নয়
সুতা আমদানি নয়
একদিন সবাইকে মরতে হবে
একদিন সবাইকে মরতে হবে
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
পলিটেকনিক আন্দোলন
পলিটেকনিক আন্দোলন
বিচার বিভাগের মর্যাদা
বিচার বিভাগের মর্যাদা
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গ্রহণযোগ্য নয়
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গ্রহণযোগ্য নয়
যুবসমাজই দেশের চালিকাশক্তি
যুবসমাজই দেশের চালিকাশক্তি
সরকার রক্ষার আন্দোলন
সরকার রক্ষার আন্দোলন
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
মহানবীর পারিবারিক জীবন
মহানবীর পারিবারিক জীবন
আত্মসংস্কারে বদলে যাবে জাতি
আত্মসংস্কারে বদলে যাবে জাতি
সর্বশেষ খবর
ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে ৩১ দফা: তারেক রহমান
ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে ৩১ দফা: তারেক রহমান

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

যৌন হেনস্থার অভিযোগ অনুরাগের বিরুদ্ধে: ‘সম্মতি ছাড়া গায়ে হাত’
যৌন হেনস্থার অভিযোগ অনুরাগের বিরুদ্ধে: ‘সম্মতি ছাড়া গায়ে হাত’

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপে কুমিল্লার দাপট, খুলনাকে হারালো ১৩৪ রানে
জাতীয় ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপে কুমিল্লার দাপট, খুলনাকে হারালো ১৩৪ রানে

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীতাকুণ্ড-সন্দ্বীপ রুটে ফেরি চালু রাখার দাবি
সীতাকুণ্ড-সন্দ্বীপ রুটে ফেরি চালু রাখার দাবি

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ এপ্রিল)

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক ইউপি সদস্য নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক ইউপি সদস্য নিহত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাঁশখালীতে লবণের মাঠ দখল নিয়ে গোলাগুলিতে আহত ৩০
বাঁশখালীতে লবণের মাঠ দখল নিয়ে গোলাগুলিতে আহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বানারীপাড়ায় শিক্ষিকার ঘরে মধ্যরাতে ডাকাতি, ২১ ভরি স্বর্ণালঙ্কার লুট
বানারীপাড়ায় শিক্ষিকার ঘরে মধ্যরাতে ডাকাতি, ২১ ভরি স্বর্ণালঙ্কার লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে কুয়েটের শিক্ষার্থীদের অনশনের প্রতি সংহতি
ঢাবিতে কুয়েটের শিক্ষার্থীদের অনশনের প্রতি সংহতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা করতে কায়রো যাচ্ছে হামাসের প্রতিনিধিদল
গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা করতে কায়রো যাচ্ছে হামাসের প্রতিনিধিদল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়েল এস্টেট কেলেঙ্কারিতে মহেশবাবু
রিয়েল এস্টেট কেলেঙ্কারিতে মহেশবাবু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাগের চরিত্রে অক্ষয় নয়, চূড়ান্ত কার্তিক
নাগের চরিত্রে অক্ষয় নয়, চূড়ান্ত কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জালিয়াতির শিকার সনু
জালিয়াতির শিকার সনু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডক্টরেট ও স্বর্ণপদকে সম্মানিত অভিনেত্রী মিঠাই
ডক্টরেট ও স্বর্ণপদকে সম্মানিত অভিনেত্রী মিঠাই

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে শাহবাগে ‘ব্লকেড’
কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে শাহবাগে ‘ব্লকেড’

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিরাপত্তার জন্যই কি ভারত ছেড়ে হঠাৎ বিদেশে স্থায়ী সাইফ?
নিরাপত্তার জন্যই কি ভারত ছেড়ে হঠাৎ বিদেশে স্থায়ী সাইফ?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৮২-তেও অমিতাভের ফিটনেস রহস্য জানালেন নিজেই
৮২-তেও অমিতাভের ফিটনেস রহস্য জানালেন নিজেই

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের মিত্ররা লন্ডনে বৈঠক করবে বুধবার
ইউক্রেনের মিত্ররা লন্ডনে বৈঠক করবে বুধবার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এডিসি নাজমুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক এডিসি নাজমুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতির তথ্য চাওয়ায় কালের কণ্ঠের সাংবাদিককে উল্টো সাজা দিলেন ইউএনও
দুর্নীতির তথ্য চাওয়ায় কালের কণ্ঠের সাংবাদিককে উল্টো সাজা দিলেন ইউএনও

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশু সোয়াইবের সারা শরীরজুড়ে ছ্যাঁকা, হাতের নখ উপড়ানো, করানো হতো ভিক্ষা
শিশু সোয়াইবের সারা শরীরজুড়ে ছ্যাঁকা, হাতের নখ উপড়ানো, করানো হতো ভিক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ কেনাকাটায় সারা’র র‌্যাফেল ড্র বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
ঈদ কেনাকাটায় সারা’র র‌্যাফেল ড্র বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নরসিংদীতে ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীতে ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১৫
মাগুরায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের ফেরত দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িংয়ে নজর ভারতের
চীনের ফেরত দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িংয়ে নজর ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের রাজনৈতিক কৌশলের সঙ্গে নাৎসি জার্মানির মিল দেখছেন আল গোর
ট্রাম্পের রাজনৈতিক কৌশলের সঙ্গে নাৎসি জার্মানির মিল দেখছেন আল গোর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবর আজমদের কোচ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে মাইক হেসন
বাবর আজমদের কোচ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে মাইক হেসন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইডেনে ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে যা বললেন ভোগলে
ইডেনে ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে যা বললেন ভোগলে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি হ্রাসের পূর্বাভাস আইএমএফের
বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি হ্রাসের পূর্বাভাস আইএমএফের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়ের জন্য দুবাইয়ে বাড়ি কিনলেন অভিষেক-ঐশ্বরিয়া!
মেয়ের জন্য দুবাইয়ে বাড়ি কিনলেন অভিষেক-ঐশ্বরিয়া!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
পলকের ‘হারানো সোয়েটার’ পাওয়া গেছে
পলকের ‘হারানো সোয়েটার’ পাওয়া গেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ সেনাসদস্য নেবে কাতার: প্রেস সচিব
বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ সেনাসদস্য নেবে কাতার: প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে ভিসার মেয়াদের বেশি অবস্থান করলেই ৫০ হাজার রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা, ৬ মাসের জেল
সৌদিতে ভিসার মেয়াদের বেশি অবস্থান করলেই ৫০ হাজার রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা, ৬ মাসের জেল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে প্রথমবারের মতো সরাসরি আলোচনায় আগ্রহ পুতিনের
যুদ্ধ বন্ধে প্রথমবারের মতো সরাসরি আলোচনায় আগ্রহ পুতিনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
পাকিস্তানে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের গেজেট প্রকাশ নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চেয়ে ইসির চিঠি
ইশরাকের গেজেট প্রকাশ নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চেয়ে ইসির চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে গিয়ে শিক্ষার্থী নিখোঁজ
কুমিল্লায় জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে গিয়ে শিক্ষার্থী নিখোঁজ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালত প্রাঙ্গণে কামরুল-দীপু মনি-পলকদের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত প্রাঙ্গণে কামরুল-দীপু মনি-পলকদের ওপর ডিম নিক্ষেপ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ে করলে বা বাচ্চা হলেই মিলবে ৬ লাখ টাকা!
যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ে করলে বা বাচ্চা হলেই মিলবে ৬ লাখ টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দোহায় পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি পেছাল
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি পেছাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে ৬২ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ দিবে কোরিয়া
বাংলাদেশকে ৬২ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ দিবে কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারভেজ হত্যাকাণ্ড: সেই দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার
পারভেজ হত্যাকাণ্ড: সেই দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের হাতে অতি গোপনীয়-এআই সক্ষমতাসম্পন্ন অস্ত্র!
ইরানের হাতে অতি গোপনীয়-এআই সক্ষমতাসম্পন্ন অস্ত্র!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে মধু খাওয়ার উপকারিতা
সকালে মধু খাওয়ার উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে গুলি চালানো যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে গুলি চালানো যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনাকে দেয়া ডিগ্রি বাতিলের বিষয়টি পর্যালোচনা করছে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়
হাসিনাকে দেয়া ডিগ্রি বাতিলের বিষয়টি পর্যালোচনা করছে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার আমিরের মায়ের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
কাতার আমিরের মায়ের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারি
বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের আগে উড়োজাহাজে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণ রক্ষা পেল ২৯৪ যাত্রী
উড্ডয়নের আগে উড়োজাহাজে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণ রক্ষা পেল ২৯৪ যাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাস্টবিন থেকে উদ্ধার শিশু পেল মায়ের কোল
ডাস্টবিন থেকে উদ্ধার শিশু পেল মায়ের কোল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস, তিন বছরে সর্বনিম্ন ডলারের দাম
মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস, তিন বছরে সর্বনিম্ন ডলারের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কাশ্মীরে বন্দুক হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত
কাশ্মীরে বন্দুক হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ‘ক্লিন এনার্জি’ হাইড্রোজেন বোমা কতটা বিধ্বংসী?
চীনের ‘ক্লিন এনার্জি’ হাইড্রোজেন বোমা কতটা বিধ্বংসী?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট টেস্ট: কত রান হলে জিততে পারে বাংলাদেশ?
সিলেট টেস্ট: কত রান হলে জিততে পারে বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের গাজাবাসীকে সমর্থন, যা বললেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি
ফের গাজাবাসীকে সমর্থন, যা বললেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার রাষ্ট্রের বিষয়, তাই তাড়াহুড়া নয় : সালাহউদ্দিন
সংস্কার রাষ্ট্রের বিষয়, তাই তাড়াহুড়া নয় : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার দিকনির্দেশনা মেনেই বৈঠক করা হচ্ছে: ড. আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার দিকনির্দেশনা মেনেই বৈঠক করা হচ্ছে: ড. আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ঢাবি শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে ঢাবি শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুন টাইমলাইনে ইউনূস
জুন টাইমলাইনে ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সঞ্চয়পত্র বন্ধক রেখে মিলবে ঋণ
এবার সঞ্চয়পত্র বন্ধক রেখে মিলবে ঋণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে শিগগিরই ৭৯০০ কোটি টাকার চুক্তি
বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে শিগগিরই ৭৯০০ কোটি টাকার চুক্তি

নগর জীবন

মহাবিপদ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সে
মহাবিপদ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সে

পেছনের পৃষ্ঠা

আট ঘণ্টার ম্যারাথন বৈঠক
আট ঘণ্টার ম্যারাথন বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবীর জন্য আশার বাতিঘর হতে চায় বাংলাদেশ
পৃথিবীর জন্য আশার বাতিঘর হতে চায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই

সম্পাদকীয়

বেতন-ভাতা অনিয়মিত ময়লা ফেলে প্রতিবাদ
বেতন-ভাতা অনিয়মিত ময়লা ফেলে প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান সমস্যার মধ্যে আছেন ব্যবসায়ীরা
নানান সমস্যার মধ্যে আছেন ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদনে ধস, বড় ক্ষতি ব্যবসায়
উৎপাদনে ধস, বড় ক্ষতি ব্যবসায়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীর আলু যাচ্ছে মালয়েশিয়ায়
রাজশাহীর আলু যাচ্ছে মালয়েশিয়ায়

নগর জীবন

সুবাস ছড়াচ্ছে স্বর্ণচাঁপা
সুবাস ছড়াচ্ছে স্বর্ণচাঁপা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই কলেজ ফের রণক্ষেত্র
দুই কলেজ ফের রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতায় যে বসে লুটেপুটে খেতে চায়
ক্ষমতায় যে বসে লুটেপুটে খেতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে কার কথায় হিংসা করছেন
বিএনপিকে কার কথায় হিংসা করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি গত ১৫ বছর দেশের মাটি ছাড়েনি
বিএনপি গত ১৫ বছর দেশের মাটি ছাড়েনি

নগর জীবন

গুমের সাজা যাবজ্জীবন, মৃত্যুতে ফাঁসি
গুমের সাজা যাবজ্জীবন, মৃত্যুতে ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নথি কোথায় সাগর রুনি হত্যা মামলার
নথি কোথায় সাগর রুনি হত্যা মামলার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রথম কাজ খাল খনন কর্মসূচি
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রথম কাজ খাল খনন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটকদের ওপর হামলা কাশ্মীরে, নিহত ২৬
পর্যটকদের ওপর হামলা কাশ্মীরে, নিহত ২৬

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের পথে হাঁটছে সরকার
ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের পথে হাঁটছে সরকার

নগর জীবন

গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে

সম্পাদকীয়

বিএনপি কার্যালয়ে ককটেল হামলায় গ্রেপ্তার ৩
বিএনপি কার্যালয়ে ককটেল হামলায় গ্রেপ্তার ৩

দেশগ্রাম

মশক নিধন ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে সেনাবাহিনী
মশক নিধন ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে সেনাবাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

র‌্যাবের গুলিতে নিহতের ঘটনায় দুই মামলা
র‌্যাবের গুলিতে নিহতের ঘটনায় দুই মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন হত্যা মামলায় গাজীপুর আদালতে দীপু মনি-পলকসহ ছয়জন
তিন হত্যা মামলায় গাজীপুর আদালতে দীপু মনি-পলকসহ ছয়জন

নগর জীবন

পদ্মায় জালে ৩০ কেজির বাঘাইড়
পদ্মায় জালে ৩০ কেজির বাঘাইড়

দেশগ্রাম

ভাতিজা হত্যার অভিযোগ চাচার বিরুদ্ধে
ভাতিজা হত্যার অভিযোগ চাচার বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

গৃহপরিচারিকা নির্যাতনে পরীমণির বিরুদ্ধে মামলা
গৃহপরিচারিকা নির্যাতনে পরীমণির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বিএনপির দুই নেতার বিরোধ সংঘর্ষে চার গ্রামের মানুষ
বিএনপির দুই নেতার বিরোধ সংঘর্ষে চার গ্রামের মানুষ

দেশগ্রাম