শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই

খায়রুল কবির খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই

যেখানে যাই সেখানেই মানুষের কাছ থেকে প্রশ্ন আসে- নির্বাচন কবে হবে? দেশের মানুষ নির্বাচনের জন্য উন্মুখ বছরের পর বছর ধরে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার পাশাপাশি সর্বস্তরের মানুষ রাজপথে নেমেছিল গণতন্ত্রহীনতার অপমান থেকে রক্ষা পেতে। শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগের কর্তৃত্ববাদী শাসন অবসানের পর দীর্ঘ আট মাস কেটে গেলেও নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। সম্প্রতি নির্বাচন বিষয়ে স্পষ্ট হতে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে বিএনপির একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হয়েছিলেন।  দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর আশা ছিল, এ বৈঠকে নির্বাচন সম্পর্কিত সুস্পষ্ট রোডম্যাপ পাওয়া যাবে। এ নিয়ে জনমনে যে প্রশ্ন রয়েছে তার সদুত্তর মিলবে।

বিএনপির সাত সদস্যবিশিষ্ট প্রতিনিধিদল রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হয়েছিলেন সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে। অন্তর্বর্তী সরকারকে বিএনপি যৌক্তিক কারণেই নিজেদের সরকার বলে মনে করে। কারণ বিএনপিসহ স্বৈরশাসনবিরোধী দলগুলোর আন্দোলনের ফসল এ অন্তর্বর্তী সরকার। কিন্তু বৈঠক শেষে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলতে বাধ্য হয়েছেন, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনায় একেবারেই সন্তুষ্ট হতে পারেনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি। বিএনপির প্রতিনিধিদল সরকারপ্রধানের কাছে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সুস্পষ্ট তারিখ জানতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সুনির্দিষ্টভাবে কোনো ডেডলাইন দেননি প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বরাবরের মতোই ডিসেম্বর থেকে জুন মাসের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছেন। বিএনপির পক্ষ থেকে সাফ সাফ বলে দেওয়া হয়েছে, ডিসেম্বরের মধ্যে তারা নির্বাচন চান।

বিএনপির পক্ষ থেকে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসা হয়েছিল আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাতে। নিছক চা পান বা খোশগল্পের জন্য নয়। কবে নির্বাচন হবে সে ডেডলাইন সম্পর্কে অবহিত হওয়াও ছিল তাদের উদ্দেশ্য। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টা কথামালা দিয়েই বিএনপি প্রতিনিধিদলকে বিদায় করেছেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেননি, ডিসেম্বরে ভোট হবে না। বলেছেন, ডিসেম্বর থেকে ছাব্বিশের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ডিসেম্বরের মধ্যেই ভোট হতে হবে। নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময়সীমা না দেওয়ায় বিএনপি যে অসন্তুষ্ট সেটিও স্পষ্ট করা হয়েছে সাংবাদিকদের কাছে।

ফ্যাসিবাদী শাসনের জাঁতাকলে দীর্ঘ পৌনে ১৬ বছর নিষ্পেষিত হয়েছে বিএনপি। দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল হিসেবে তারা ডিসেম্বরে নির্বাচন চাওয়ার পাশাপাশি এ নিয়ে রোডম্যাপ চেয়ে আসছিল।

কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে ধরি মাছ না ছুঁই পানি নীতি অবলম্বন করা হচ্ছিল। প্রথমে বলা হচ্ছিল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে। পরে বলা হলো কম সংস্কার চাইলে ডিসেম্বরে আর বেশি সংস্কার চাইলে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। হঠাৎ করে কোনো কোনো উপদেষ্টার পাখা গজাতে শুরু করল। এদের একজন বলে বসলেন, জনগণ নাকি তাদের পাঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চায়। আরেকজন দাবি করলেন, এ সরকার নাকি অনির্বাচিত নয়। সোজা কথায় অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টার আচরণে জনমনে যে সন্দেহ দানা বেঁধে উঠছে তা প্রত্যাশিত ছিল না। এ প্রেক্ষাপটে সরকারের অবস্থান জানতে ১৬ এপ্রিল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে যান বিএনপির শীর্ষস্থানীয় আটজন নেতা। প্রতিনিধিদলে ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমদ, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমেদ এবং ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার কাছ থেকে কোনো সুস্পষ্ট জবাব পাওয়া যায়নি। বিএনপি মহাসচিব প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তাঁর কাছে দেশে বিদ্যমান পরিস্থিতিতে দ্রুত করণীয় কিছু বিষয়ে মতামত ও পরামর্শ শীর্ষক এ চিঠি হস্তান্তর করেন।

চিঠিতে বিএনপি উল্লেখ করে, দীর্ঘ ১৬ বছরের লড়াইয়ে ১৭০০-এর বেশি বিরোধী নেতা-কর্মী গুম, সহস্রাধিক খুন এবং ৬০ লাখের বেশি নেতা-কর্মী আহত, পঙ্গু ও গায়েবি মামলায় হয়রানির শিকার হয়েছেন। এ ছাড়া ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের গণ অভ্যুত্থানে ২ সহস্রাধিক তরুণ, ছাত্র, শ্রমিক ও নারী-শিশু জীবন উৎসর্গ করেছেন এবং আরও কয়েক হাজার আহত ও পঙ্গু হয়েছেন। ফ্যাসিবাদের পতন এবং গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার লড়াইকে অসীম আত্মত্যাগ ও সাহসী লড়াইয়ের এক গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস বলে অভিহিত করেছে বিএনপি।

চিঠিতে বলা হয়, মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে গণতন্ত্র ও মানবিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার প্রতিটি লড়াইয়ের নেতৃত্বদানকারী বা সক্রিয় অংশীদার হিসেবে বিএনপি সর্বদা জনগণের কল্যাণে কাজ করে এসেছে। সেই লক্ষ্যে বিএনপি ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভ্যুত্থানের সুফল জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে এবং তাদের আকাক্সক্ষা পূরণে একটি টেকসই ক্ষেত্র তৈরির জন্য সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনার ভার গ্রহণে অধ্যাপক ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন জানিয়েছে এবং পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে ও সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে। বিএনপি আশা প্রকাশ করে, অধ্যাপক ইউনূস ও তাঁর নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা হলো- দ্রুত ফ্যাসিবাদী দল, তাদের দলীয় সরকার ও সহযোগীদের আইনের আওতায় এনে গণবিরোধী ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার, দুর্নীতি ও লুটপাটের বিচার এবং পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা, নিহত ও আহতদের ক্ষতিপূরণ ও সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা, দ্রব্যমূল্য ও আইনশৃঙ্খলার উন্নতি ঘটানো এবং দ্রুত একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের হাতে রাষ্ট্রক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়া।

বিএনপি গণতন্ত্রের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ দল। স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এ দলের প্রতিষ্ঠাতা। বাকশালী শাসনের অবসান ঘটিয়ে তিনি দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। এরশাদের সেনা-শাসনের বিরুদ্ধে গণ অভ্যুত্থান গড়ে তুলতে নেতৃত্ব দিয়েছে বিএনপি। নির্যাতিত হয়েছে কিন্তু তারা স্বৈরাচারের সঙ্গে আপস করেনি। ওয়ান-ইলেভেনের অবৈধ শাসকরা বিএনপির ওপর যে নির্যাতন চালিয়েছে তা শিউরে ওঠার মতো। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে ভরা হয়েছে মিথ্যা অভিযোগে। শহীদ জিয়া ও বেগম খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠপুত্র তারেক রহমানের ওপর পৈশাচিক নির্যাতন চালানো হয়েছে। তাঁকে পঙ্গু করার ষড়যন্ত্র চলেছে। তারপরও বিএনপিকে মাথানত করানো যায়নি। আওয়ামী দুঃশাসনের পৌনে ষোল বছরে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে লাখ লাখ মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলা ও হামলার নির্মম শিকার হয়েছেন শহীদ জিয়ার শিষ্যরা। কিন্তু তারা মাথানত করেননি। এ সময়ে বিএনপিতে ভাঙন ধরানোর চেষ্টা চলেছে। দলীয় নিবেদিতপ্রাণ কর্মীরা তা রুখে দিয়েছেন। মুনাফিকদের মতো বিএনপি বা অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা ছাত্রলীগ সেজে তস্কর বৃত্তিতে জড়িত হয়নি।

বিএনপি দেশ পরিচালনায় জনগণকেই অথরিটি মনে করে। কীভাবে দেশ চলবে তা দেশের মালিক মোক্তার জনগণই নির্ধারণ করবে। এ কারণে বিএনপি দ্রুত নির্বাচন চায়। সংস্কার কিংবা অন্য কোনো অজুহাতে নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টা হলে জনগণ তা মেনে নেবে না।

হঠাৎ গজিয়ে ওঠা কিছু রাজনৈতিক দল আবিষ্কার করছে বিএনপি নাকি সংস্কার চায় না। অথচ বিএনপির আত্মপ্রকাশ সংস্কারের লক্ষ্য নিয়ে। দেশে গণতান্ত্রিক পদ্ধতি প্রবর্তন করেছে বিএনপি শহীদ জিয়ার নেতৃত্বে। দেশের কৃষিব্যবস্থার সংস্কারে শহীদ জিয়া যে পদক্ষেপ নিয়েছিলেন তা ছিল সুদূরপ্রসারী। দেশের রাজনৈতিক সংস্কারের কৃতিত্বও তাঁর পাওনা। বাংলাদেশ থেকে জনশক্তি রপ্তানি শুরু হয় বিএনপি আমলেই। আর তাই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, পত্রপত্রিকা খুললেই সংস্কার আর সংস্কার। সংস্কার শুরু করেছে বিএনপি।  শহীদ জিয়া প্রথম সংস্কার শুরু করেন খাল খননের মধ্য দিয়ে। বিএনপি যদি জনগণের ভোটে ক্ষমতায় আসে তাহলে বাংলাদেশের সব খাল খনন করে জীবিত করা হবে। প্রথম কাজ হবে খাল খনন কর্মসূচি। রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের লক্ষ্যে দেশের জনগণের স্বার্থে ৩১ দফা বাস্তবায়ন অত্যন্ত জরুরি।

এর মধ্য দিয়েই বাংলাদেশে শান্তি ফিরে আসবে। সব সেক্টর দুর্নীতিমুক্ত হবে। দেশে থাকবে না একনায়কতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা।  আর সে জন্যই আগে দরকার নির্বাচন। এটি আজ সবচেয়ে বড় জনদাবি।

লেখক : যুগ্ম মহাসচিব, বিএনপি। সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর জিএস

এই বিভাগের আরও খবর
শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
বাতিঘর বাংলাদেশ
বাতিঘর বাংলাদেশ
জঞ্জাল থেকে সার
জঞ্জাল থেকে সার
ইসলাম জ্ঞানালোকে আলোকিত হতে বলে
ইসলাম জ্ঞানালোকে আলোকিত হতে বলে
বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ
বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
সুতা আমদানি নয়
সুতা আমদানি নয়
একদিন সবাইকে মরতে হবে
একদিন সবাইকে মরতে হবে
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে
পলিটেকনিক আন্দোলন
পলিটেকনিক আন্দোলন
বিচার বিভাগের মর্যাদা
বিচার বিভাগের মর্যাদা
সর্বশেষ খবর
বার্সার সঙ্গে শিরোপা লড়াইয়ে থাকল রিয়ালও
বার্সার সঙ্গে শিরোপা লড়াইয়ে থাকল রিয়ালও

৩৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাপল ও মেটাকে ৭০০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা
অ্যাপল ও মেটাকে ৭০০ মিলিয়ন ইউরো জরিমানা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নকল বই ছাপানোর কারখানা সিলগালা
নকল বই ছাপানোর কারখানা সিলগালা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাত-পা বিচ্ছিন্ন করে বিএনপি কর্মীকে হত্যা, গ্রেফতার ৫
হাত-পা বিচ্ছিন্ন করে বিএনপি কর্মীকে হত্যা, গ্রেফতার ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৬তম বিসিএসের প্রশ্নপত্র ফাঁসের খবর ভিত্তিহীন: পিএসসি
৪৬তম বিসিএসের প্রশ্নপত্র ফাঁসের খবর ভিত্তিহীন: পিএসসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৪ এপ্রিল)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাফ নদ থেকে দুই জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
নাফ নদ থেকে দুই জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা আমজাদ কারাগারে
বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা আমজাদ কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে বাংলাদেশে ৩ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক
পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে বাংলাদেশে ৩ দিনের রাষ্ট্রীয় শোক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েটের ভিসি-প্রোভিসিকে সরিয়ে দিচ্ছে সরকার
কুয়েটের ভিসি-প্রোভিসিকে সরিয়ে দিচ্ছে সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে কুমিল্লায় এনসিপির বিক্ষোভ মিছিল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে কুমিল্লায় এনসিপির বিক্ষোভ মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ উল্টে পুকুরে, প্রাণ গেল কিশোরের
পিকআপ উল্টে পুকুরে, প্রাণ গেল কিশোরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্ল্যাকমেইল করা বন্ধ করুন: যুক্তরাষ্ট্রকে চীন
ব্ল্যাকমেইল করা বন্ধ করুন: যুক্তরাষ্ট্রকে চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কায় দারিদ্র্যের হার উদ্বেগজনক : বিশ্বব্যাংক
শ্রীলঙ্কায় দারিদ্র্যের হার উদ্বেগজনক : বিশ্বব্যাংক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানিদের ভারত ছাড়তে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিল মোদি সরকার
পাকিস্তানিদের ভারত ছাড়তে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিল মোদি সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্থনা সম্মেলনে শীর্ষ নেতাদের নিয়ে টিএএস চেয়ারম্যানের লাঞ্চ মিটিং
আর্থনা সম্মেলনে শীর্ষ নেতাদের নিয়ে টিএএস চেয়ারম্যানের লাঞ্চ মিটিং

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

এলডিসি থেকে উত্তরণ : জাতীয় সংলাপ করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে
এলডিসি থেকে উত্তরণ : জাতীয় সংলাপ করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দ্বিতীয় টেস্টের দল ঘোষণা বাংলাদেশের, ডাক পেলেন এনামুল
দ্বিতীয় টেস্টের দল ঘোষণা বাংলাদেশের, ডাক পেলেন এনামুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
আশুগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কোনো ওষুধ নেই, রোগীদের ভোগান্তি
ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্রে কোনো ওষুধ নেই, রোগীদের ভোগান্তি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে হামলার চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ
কাশ্মীরে হামলার চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প জুনিয়র
আগামী সপ্তাহে দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প জুনিয়র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর ধরে কোমায় সৌদি যুবরাজ, ৩৬তম জন্মদিনও কাটল হাসপাতালের বিছানায়
২০ বছর ধরে কোমায় সৌদি যুবরাজ, ৩৬তম জন্মদিনও কাটল হাসপাতালের বিছানায়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে বরযাত্রীবাহী বাইকের সংঘর্ষে নিহত ১
চট্টগ্রামে বরযাত্রীবাহী বাইকের সংঘর্ষে নিহত ১

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

র‌্যাবের নতুন মুখপাত্র ইন্তেখাব চৌধুরী
র‌্যাবের নতুন মুখপাত্র ইন্তেখাব চৌধুরী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজের সংঘর্ষ এড়াতে সমঝোতা চুক্তি হচ্ছে
ঢাকা কলেজ-সিটি কলেজের সংঘর্ষ এড়াতে সমঝোতা চুক্তি হচ্ছে

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাশ্মীরগামী পর্যটকদের বুকিং বাতিলের হিড়িক
কাশ্মীরগামী পর্যটকদের বুকিং বাতিলের হিড়িক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর জুড়ে ব্যাপক ধড়পাকড়
কাশ্মীর জুড়ে ব্যাপক ধড়পাকড়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদক মামলায় একজনের কারাদণ্ড
মাদক মামলায় একজনের কারাদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাগুলোতে প্রযুক্তি শিক্ষার জন্য কাতার চ্যারিটির সহায়তা কামনা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা
মাদ্রাসাগুলোতে প্রযুক্তি শিক্ষার জন্য কাতার চ্যারিটির সহায়তা কামনা করেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের সম্পর্কে যা জানা গেল
কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের সম্পর্কে যা জানা গেল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনআইডি সংশোধনে দেশজুড়ে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম
এনআইডি সংশোধনে দেশজুড়ে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাতসকালে কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবক নিহত
সাতসকালে কুমিল্লায় ট্রেনে কাটা পড়ে ৩ যুবক নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাশ্মীরে হামলা : মোদিকে ফোন করে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প
কাশ্মীরে হামলা : মোদিকে ফোন করে যা বললেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের ছবি প্রকাশ
কাশ্মীরের পাহেলগাঁওয়ে হামলাকারীদের ছবি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
শাওনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘সংসদ ভবনে পালিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন’
‘সংসদ ভবনে পালিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাইয়ের খুনিকে জড়িয়ে ধরলেন বোন, অশ্রুসিক্ত ক্ষমার বার্তা
ভাইয়ের খুনিকে জড়িয়ে ধরলেন বোন, অশ্রুসিক্ত ক্ষমার বার্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলকে বাদ দিয়ে আরব সফরে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প
ইসরায়েলকে বাদ দিয়ে আরব সফরে যাচ্ছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি চাকরিজীবীদের সামনে টানা তিন দিনের ছুটি
সরকারি চাকরিজীবীদের সামনে টানা তিন দিনের ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানিদের ভারত ছাড়তে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিল মোদি সরকার
পাকিস্তানিদের ভারত ছাড়তে ৪৮ ঘণ্টা সময় বেঁধে দিল মোদি সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০ বছর ধরে কোমায় সৌদি যুবরাজ, ৩৬তম জন্মদিনও কাটল হাসপাতালের বিছানায়
২০ বছর ধরে কোমায় সৌদি যুবরাজ, ৩৬তম জন্মদিনও কাটল হাসপাতালের বিছানায়

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীর হামলা : দেশে ফিরেই বিমানবন্দরে মোদির বৈঠক
কাশ্মীর হামলা : দেশে ফিরেই বিমানবন্দরে মোদির বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে নতুন জাতের মুরগি উদ্ভাবন, বছরে দেবে দুই শতাধিক ডিম
পাকিস্তানে নতুন জাতের মুরগি উদ্ভাবন, বছরে দেবে দুই শতাধিক ডিম

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে হামলার চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ
কাশ্মীরে হামলার চাঞ্চল্যকর ভিডিও প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোটাস কন্যার জন্মদিন পালন, ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে দিল ছাত্রদল
লোটাস কন্যার জন্মদিন পালন, ছাত্রলীগ নেতাকে পুলিশে দিল ছাত্রদল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসামি গ্রেপ্তারে লাগবে না অনুমতি, ডিএমপির অফিস আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত
আসামি গ্রেপ্তারে লাগবে না অনুমতি, ডিএমপির অফিস আদেশ ৩ মাসের জন্য স্থগিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর হামলা নিয়ে যা বলল পাকিস্তান
কাশ্মীর হামলা নিয়ে যা বলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯ কর্মকর্তা বাধ্যতামূলক অবসরে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯ কর্মকর্তা বাধ্যতামূলক অবসরে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক আইনমন্ত্রীর ‘বান্ধবীখ্যাত’ তৌফিকার ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
সাবেক আইনমন্ত্রীর ‘বান্ধবীখ্যাত’ তৌফিকার ৩৮ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশান্ত মহাসাগরে গোপনে সামরিক নেটওয়ার্ক তৈরি করছে চীন!
প্রশান্ত মহাসাগরে গোপনে সামরিক নেটওয়ার্ক তৈরি করছে চীন!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে দুই অস্ত্রধারীকে গুলি করে হত্যার দাবি ভারতীয় সেনাবাহিনীর
কাশ্মীরে দুই অস্ত্রধারীকে গুলি করে হত্যার দাবি ভারতীয় সেনাবাহিনীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএফআইইউ ওয়েব সাইটে আওয়ামী ভূত!
বিএফআইইউ ওয়েব সাইটে আওয়ামী ভূত!

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বাংলাদেশের সঙ্গে এলএনজি সরবরাহ সমঝোতা স্মারক নবায়ন করবে কাতার
বাংলাদেশের সঙ্গে এলএনজি সরবরাহ সমঝোতা স্মারক নবায়ন করবে কাতার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ গোয়েন্দা প্রধানের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ গোয়েন্দা প্রধানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পুরো ম্যাচটা আমি একা হারিয়ে দিয়েছি'
'পুরো ম্যাচটা আমি একা হারিয়ে দিয়েছি'

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার আমলে আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হয়েছে: আইন উপদেষ্টা
হাসিনার আমলে আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা হয়েছে: আইন উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাশ্মীর হামলা: যা বললেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
কাশ্মীর হামলা: যা বললেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার নির্দেশেই তার দোসররা মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়ি পুড়িয়েছে: রিজভী
হাসিনার নির্দেশেই তার দোসররা মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়ি পুড়িয়েছে: রিজভী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি থেকে ফেরার সময় পাকিস্তানের আকাশপথ এড়িয়ে গেলেন মোদি
সৌদি থেকে ফেরার সময় পাকিস্তানের আকাশপথ এড়িয়ে গেলেন মোদি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
লুটেরাদের নির্লজ্জ জীবন
লুটেরাদের নির্লজ্জ জীবন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ
বিএনপি-জামায়াতের শেষ সুযোগ

সম্পাদকীয়

বিদ্যুৎ গিলে খাচ্ছে অবৈধ অটোরিকশা
বিদ্যুৎ গিলে খাচ্ছে অবৈধ অটোরিকশা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোচনায় সাংবিধানিক কাউন্সিল
আলোচনায় সাংবিধানিক কাউন্সিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কী নেই ধর্মপুরে!
কী নেই ধর্মপুরে!

পেছনের পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়াকে এক কাপড়ে বের করে দেওয়া হয়েছিল
খালেদা জিয়াকে এক কাপড়ে বের করে দেওয়া হয়েছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন শঙ্কা মারবার্গ ভাইরাস
নতুন শঙ্কা মারবার্গ ভাইরাস

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত পণ্য বহনে বড় ক্ষতি
অতিরিক্ত পণ্য বহনে বড় ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটবলে কেন এ বিতর্ক !
ফুটবলে কেন এ বিতর্ক !

মাঠে ময়দানে

প্রস্তুত থাকুন যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায়
প্রস্তুত থাকুন যে কোনো ষড়যন্ত্র মোকাবিলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সালাহউদ্দিন লাভলুর ‘ফুলগাঁও’
সালাহউদ্দিন লাভলুর ‘ফুলগাঁও’

শোবিজ

জয়া আহসান প্রসঙ্গে পূজা
জয়া আহসান প্রসঙ্গে পূজা

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের দীর্ঘস্থায়ী অবস্থান বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ
রোহিঙ্গাদের দীর্ঘস্থায়ী অবস্থান বাংলাদেশের জন্য চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসসহ সাত জনের নামে দুদকের মামলা বাতিল
ড. ইউনূসসহ সাত জনের নামে দুদকের মামলা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের নতুন ছাঁটাই প্ল্যান
ট্রাম্পের নতুন ছাঁটাই প্ল্যান

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদ ভবনেই লুকিয়ে ছিলেন শিরীনসহ ১২ জন
সংসদ ভবনেই লুকিয়ে ছিলেন শিরীনসহ ১২ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান উত্তাপ
ভারত-পাকিস্তান উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্ভবত নির্বাচন খুব তাড়াতাড়ি তারা করবেন না
সম্ভবত নির্বাচন খুব তাড়াতাড়ি তারা করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

নদী দখল করে স্থাপনা
নদী দখল করে স্থাপনা

দেশগ্রাম

মামুনুল হকের আহ্বান ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের
মামুনুল হকের আহ্বান ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত
দ্বিতীয় ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ভগ্নদশা!
খুলনা বিভাগীয় স্টেডিয়ামে ভগ্নদশা!

মাঠে ময়দানে

রোমাঞ্চ ছড়ানো টেস্ট জিতল জিম্বাবুয়ে
রোমাঞ্চ ছড়ানো টেস্ট জিতল জিম্বাবুয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার ডেথ রেফারেন্স শুনানি শুরু
মামলার ডেথ রেফারেন্স শুনানি শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ জনকে বেঁধে রেখে ডাকাতি
১৬ জনকে বেঁধে রেখে ডাকাতি

খবর

সদস্যদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করব
সদস্যদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করব

শোবিজ

কারিগরি শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের রূপরেখা আজ
কারিগরি শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের রূপরেখা আজ

খবর

ভয়াবহ মানবিক সংকটে গাজাবাসী
ভয়াবহ মানবিক সংকটে গাজাবাসী

পূর্ব-পশ্চিম

পারভেজ হত্যার প্রধান আসামিসহ গ্রেপ্তার ২
পারভেজ হত্যার প্রধান আসামিসহ গ্রেপ্তার ২

পেছনের পৃষ্ঠা