শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই

খায়রুল কবির খোকন
প্রিন্ট ভার্সন
দেশবাসীর প্রত্যাশা একটাই

যেখানে যাই সেখানেই মানুষের কাছ থেকে প্রশ্ন আসে- নির্বাচন কবে হবে? দেশের মানুষ নির্বাচনের জন্য উন্মুখ বছরের পর বছর ধরে। জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার পাশাপাশি সর্বস্তরের মানুষ রাজপথে নেমেছিল গণতন্ত্রহীনতার অপমান থেকে রক্ষা পেতে। শেখ হাসিনা বা আওয়ামী লীগের কর্তৃত্ববাদী শাসন অবসানের পর দীর্ঘ আট মাস কেটে গেলেও নির্বাচন নিয়ে ধোঁয়াশা কাটিয়ে ওঠা সম্ভব হয়নি। সম্প্রতি নির্বাচন বিষয়ে স্পষ্ট হতে মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে বিএনপির একটি উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হয়েছিলেন।  দলের সর্বস্তরের নেতা-কর্মীর আশা ছিল, এ বৈঠকে নির্বাচন সম্পর্কিত সুস্পষ্ট রোডম্যাপ পাওয়া যাবে। এ নিয়ে জনমনে যে প্রশ্ন রয়েছে তার সদুত্তর মিলবে।

বিএনপির সাত সদস্যবিশিষ্ট প্রতিনিধিদল রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে মিলিত হয়েছিলেন সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে। অন্তর্বর্তী সরকারকে বিএনপি যৌক্তিক কারণেই নিজেদের সরকার বলে মনে করে। কারণ বিএনপিসহ স্বৈরশাসনবিরোধী দলগুলোর আন্দোলনের ফসল এ অন্তর্বর্তী সরকার। কিন্তু বৈঠক শেষে মির্জা ফখরুল সাংবাদিকদের বলতে বাধ্য হয়েছেন, প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আলোচনায় একেবারেই সন্তুষ্ট হতে পারেনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি। বিএনপির প্রতিনিধিদল সরকারপ্রধানের কাছে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের সুস্পষ্ট তারিখ জানতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সুনির্দিষ্টভাবে কোনো ডেডলাইন দেননি প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বরাবরের মতোই ডিসেম্বর থেকে জুন মাসের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলেছেন। বিএনপির পক্ষ থেকে সাফ সাফ বলে দেওয়া হয়েছে, ডিসেম্বরের মধ্যে তারা নির্বাচন চান।

বিএনপির পক্ষ থেকে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বসা হয়েছিল আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচনের বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছাতে। নিছক চা পান বা খোশগল্পের জন্য নয়। কবে নির্বাচন হবে সে ডেডলাইন সম্পর্কে অবহিত হওয়াও ছিল তাদের উদ্দেশ্য। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টা কথামালা দিয়েই বিএনপি প্রতিনিধিদলকে বিদায় করেছেন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেননি, ডিসেম্বরে ভোট হবে না। বলেছেন, ডিসেম্বর থেকে ছাব্বিশের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ডিসেম্বরের মধ্যেই ভোট হতে হবে। নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময়সীমা না দেওয়ায় বিএনপি যে অসন্তুষ্ট সেটিও স্পষ্ট করা হয়েছে সাংবাদিকদের কাছে।

ফ্যাসিবাদী শাসনের জাঁতাকলে দীর্ঘ পৌনে ১৬ বছর নিষ্পেষিত হয়েছে বিএনপি। দেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় দল হিসেবে তারা ডিসেম্বরে নির্বাচন চাওয়ার পাশাপাশি এ নিয়ে রোডম্যাপ চেয়ে আসছিল।

কিন্তু সরকারের পক্ষ থেকে ধরি মাছ না ছুঁই পানি নীতি অবলম্বন করা হচ্ছিল। প্রথমে বলা হচ্ছিল ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হবে। পরে বলা হলো কম সংস্কার চাইলে ডিসেম্বরে আর বেশি সংস্কার চাইলে ২০২৬ সালের জুনের মধ্যে নির্বাচন হবে। হঠাৎ করে কোনো কোনো উপদেষ্টার পাখা গজাতে শুরু করল। এদের একজন বলে বসলেন, জনগণ নাকি তাদের পাঁচ বছর ক্ষমতায় দেখতে চায়। আরেকজন দাবি করলেন, এ সরকার নাকি অনির্বাচিত নয়। সোজা কথায় অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো কোনো উপদেষ্টার আচরণে জনমনে যে সন্দেহ দানা বেঁধে উঠছে তা প্রত্যাশিত ছিল না। এ প্রেক্ষাপটে সরকারের অবস্থান জানতে ১৬ এপ্রিল প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করতে যান বিএনপির শীর্ষস্থানীয় আটজন নেতা। প্রতিনিধিদলে ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমদ, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সালাহউদ্দিন আহমেদ এবং ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু। কিন্তু প্রধান উপদেষ্টার কাছ থেকে কোনো সুস্পষ্ট জবাব পাওয়া যায়নি। বিএনপি মহাসচিব প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে তাঁর কাছে দেশে বিদ্যমান পরিস্থিতিতে দ্রুত করণীয় কিছু বিষয়ে মতামত ও পরামর্শ শীর্ষক এ চিঠি হস্তান্তর করেন।

চিঠিতে বিএনপি উল্লেখ করে, দীর্ঘ ১৬ বছরের লড়াইয়ে ১৭০০-এর বেশি বিরোধী নেতা-কর্মী গুম, সহস্রাধিক খুন এবং ৬০ লাখের বেশি নেতা-কর্মী আহত, পঙ্গু ও গায়েবি মামলায় হয়রানির শিকার হয়েছেন। এ ছাড়া ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের গণ অভ্যুত্থানে ২ সহস্রাধিক তরুণ, ছাত্র, শ্রমিক ও নারী-শিশু জীবন উৎসর্গ করেছেন এবং আরও কয়েক হাজার আহত ও পঙ্গু হয়েছেন। ফ্যাসিবাদের পতন এবং গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার লড়াইকে অসীম আত্মত্যাগ ও সাহসী লড়াইয়ের এক গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস বলে অভিহিত করেছে বিএনপি।

চিঠিতে বলা হয়, মহান মুক্তিযুদ্ধ থেকে শুরু করে গণতন্ত্র ও মানবিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার প্রতিটি লড়াইয়ের নেতৃত্বদানকারী বা সক্রিয় অংশীদার হিসেবে বিএনপি সর্বদা জনগণের কল্যাণে কাজ করে এসেছে। সেই লক্ষ্যে বিএনপি ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের ছাত্র-শ্রমিক-জনতার অভ্যুত্থানের সুফল জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে এবং তাদের আকাক্সক্ষা পূরণে একটি টেকসই ক্ষেত্র তৈরির জন্য সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনার ভার গ্রহণে অধ্যাপক ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন জানিয়েছে এবং পূর্ণ সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে ও সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছে। বিএনপি আশা প্রকাশ করে, অধ্যাপক ইউনূস ও তাঁর নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে জনগণের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা হলো- দ্রুত ফ্যাসিবাদী দল, তাদের দলীয় সরকার ও সহযোগীদের আইনের আওতায় এনে গণবিরোধী ও মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচার, দুর্নীতি ও লুটপাটের বিচার এবং পাচারকৃত অর্থ ফেরত আনা, নিহত ও আহতদের ক্ষতিপূরণ ও সুচিকিৎসা নিশ্চিত করা, দ্রব্যমূল্য ও আইনশৃঙ্খলার উন্নতি ঘটানো এবং দ্রুত একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের হাতে রাষ্ট্রক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়া।

বিএনপি গণতন্ত্রের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ দল। স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এ দলের প্রতিষ্ঠাতা। বাকশালী শাসনের অবসান ঘটিয়ে তিনি দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নেন। এরশাদের সেনা-শাসনের বিরুদ্ধে গণ অভ্যুত্থান গড়ে তুলতে নেতৃত্ব দিয়েছে বিএনপি। নির্যাতিত হয়েছে কিন্তু তারা স্বৈরাচারের সঙ্গে আপস করেনি। ওয়ান-ইলেভেনের অবৈধ শাসকরা বিএনপির ওপর যে নির্যাতন চালিয়েছে তা শিউরে ওঠার মতো। বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে ভরা হয়েছে মিথ্যা অভিযোগে। শহীদ জিয়া ও বেগম খালেদা জিয়ার জ্যেষ্ঠপুত্র তারেক রহমানের ওপর পৈশাচিক নির্যাতন চালানো হয়েছে। তাঁকে পঙ্গু করার ষড়যন্ত্র চলেছে। তারপরও বিএনপিকে মাথানত করানো যায়নি। আওয়ামী দুঃশাসনের পৌনে ষোল বছরে বিএনপি নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে লাখ লাখ মামলা দায়ের করা হয়েছে। মামলা ও হামলার নির্মম শিকার হয়েছেন শহীদ জিয়ার শিষ্যরা। কিন্তু তারা মাথানত করেননি। এ সময়ে বিএনপিতে ভাঙন ধরানোর চেষ্টা চলেছে। দলীয় নিবেদিতপ্রাণ কর্মীরা তা রুখে দিয়েছেন। মুনাফিকদের মতো বিএনপি বা অঙ্গ সংগঠনের নেতা-কর্মীরা ছাত্রলীগ সেজে তস্কর বৃত্তিতে জড়িত হয়নি।

বিএনপি দেশ পরিচালনায় জনগণকেই অথরিটি মনে করে। কীভাবে দেশ চলবে তা দেশের মালিক মোক্তার জনগণই নির্ধারণ করবে। এ কারণে বিএনপি দ্রুত নির্বাচন চায়। সংস্কার কিংবা অন্য কোনো অজুহাতে নির্বাচন বিলম্বিত করার চেষ্টা হলে জনগণ তা মেনে নেবে না।

হঠাৎ গজিয়ে ওঠা কিছু রাজনৈতিক দল আবিষ্কার করছে বিএনপি নাকি সংস্কার চায় না। অথচ বিএনপির আত্মপ্রকাশ সংস্কারের লক্ষ্য নিয়ে। দেশে গণতান্ত্রিক পদ্ধতি প্রবর্তন করেছে বিএনপি শহীদ জিয়ার নেতৃত্বে। দেশের কৃষিব্যবস্থার সংস্কারে শহীদ জিয়া যে পদক্ষেপ নিয়েছিলেন তা ছিল সুদূরপ্রসারী। দেশের রাজনৈতিক সংস্কারের কৃতিত্বও তাঁর পাওনা। বাংলাদেশ থেকে জনশক্তি রপ্তানি শুরু হয় বিএনপি আমলেই। আর তাই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, পত্রপত্রিকা খুললেই সংস্কার আর সংস্কার। সংস্কার শুরু করেছে বিএনপি।  শহীদ জিয়া প্রথম সংস্কার শুরু করেন খাল খননের মধ্য দিয়ে। বিএনপি যদি জনগণের ভোটে ক্ষমতায় আসে তাহলে বাংলাদেশের সব খাল খনন করে জীবিত করা হবে। প্রথম কাজ হবে খাল খনন কর্মসূচি। রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতের লক্ষ্যে দেশের জনগণের স্বার্থে ৩১ দফা বাস্তবায়ন অত্যন্ত জরুরি।

এর মধ্য দিয়েই বাংলাদেশে শান্তি ফিরে আসবে। সব সেক্টর দুর্নীতিমুক্ত হবে। দেশে থাকবে না একনায়কতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থা।  আর সে জন্যই আগে দরকার নির্বাচন। এটি আজ সবচেয়ে বড় জনদাবি।

লেখক : যুগ্ম মহাসচিব, বিএনপি। সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর জিএস

এই বিভাগের আরও খবর
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
বাজেটের চ্যালেঞ্জ
পবিত্র ঈদুল আজহা
পবিত্র ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
হজ ও ঈদুল আজহা
পরিবেশ ও কোরবানি
পরিবেশ ও কোরবানি
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
নির্বাচন দিতে টালবাহানা কেন?
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
বানরের পিঠা ভাগের পর নির্বাচন
রাজস্ব বাড়ান
রাজস্ব বাড়ান
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
প্রাথমিকে স্কুল ফিডিং
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জিয়া : অনন্য রাষ্ট্রনায়ক
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিপর্যয় মানুষের কামাই
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
৪০০ হাজিকে পুড়িয়ে হত্যার সেই বর্বরতা
গণহত্যার বিচার
গণহত্যার বিচার
সর্বশেষ খবর
উজিরপুরে বাসচাপায় কলেজছাত্র নিহত
উজিরপুরে বাসচাপায় কলেজছাত্র নিহত

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সীতাকুণ্ডে সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আইসিসি বিচারকদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ইইউ-জাতিসংঘের উদ্বেগ
আইসিসি বিচারকদের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ইইউ-জাতিসংঘের উদ্বেগ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শিশু হত্যা বন্ধ করুন; ইতালীয় কোচের বার্তা
গাজায় শিশু হত্যা বন্ধ করুন; ইতালীয় কোচের বার্তা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের
ঈদের ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইদহে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ৬
ঝিনাইদহে দুই মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ৬

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস; ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন
উত্তাল লস অ্যাঞ্জেলেস; ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ভ্যানচালক নিহত
ঠাকুরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় ভ্যানচালক নিহত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রস্তুত হামজারা, ঢাকায় হাজির সিঙ্গাপুর
প্রস্তুত হামজারা, ঢাকায় হাজির সিঙ্গাপুর

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঈদের দ্বিতীয় দিনেও অনেকে ঢাকা ছাড়ছেন
ঈদের দ্বিতীয় দিনেও অনেকে ঢাকা ছাড়ছেন

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়
যুক্তরাষ্ট্র এখন বিনিয়োগের জন্য নিরাপদ নয়

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
শেরপুরে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোমার নতুন কোচ গাসপেরিনি
রোমার নতুন কোচ গাসপেরিনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ, নিহত বেড়ে ২
বাগেরহাটে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে সংঘর্ষ, নিহত বেড়ে ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০ লাখ টাকার গয়নাসহ ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে উধাও বানর
২০ লাখ টাকার গয়নাসহ ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে উধাও বানর

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো
মেসিকে ভালো লাগে: রোনালদো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প
ইলন মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা
মেট্রোরেলে রান্না বা কাঁচা মাংস বহনে ডিএমটিসিএলের নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় একই পরিবারের ১৬ সদস্যসহ নিহত ৭৫
গাজায় একই পরিবারের ১৬ সদস্যসহ নিহত ৭৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
৫ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটিতেও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঈদের ছুটিতেও ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উজিরপুরে বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে কলেজছাত্র নিহত
উজিরপুরে বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে কলেজছাত্র নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেরি থেকে মেঘনায় ছিটকে পড়া শাশুড়ি-পুত্রবধূর লাশ উদ্ধার
ফেরি থেকে মেঘনায় ছিটকে পড়া শাশুড়ি-পুত্রবধূর লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে কসাই সংকটে কোরবানি হয়নি অনেক পশু : অপেক্ষা দ্বিতীয় দিনের
সিলেটে কসাই সংকটে কোরবানি হয়নি অনেক পশু : অপেক্ষা দ্বিতীয় দিনের

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার ঈদ শুভেচ্ছা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৌলভীবাজারে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
মৌলভীবাজারে দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে ফ্রেঞ্চ ওপেনের নতুন রানি গাউফ
সাবালেঙ্কাকে হারিয়ে ফ্রেঞ্চ ওপেনের নতুন রানি গাউফ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার গরমে মৃত্যু হয়নি কোনো হাজির : সৌদি আরব
এবার গরমে মৃত্যু হয়নি কোনো হাজির : সৌদি আরব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৩৫ হাজার মানুষের পরিশ্রমে পরিচ্ছন্ন হয়েছে দেশের সব সিটি করপোরেশন
৩৫ হাজার মানুষের পরিশ্রমে পরিচ্ছন্ন হয়েছে দেশের সব সিটি করপোরেশন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!
কোরবানির মাংসের কেজি ৬০০ টাকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়
রাত ১টার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড় হতে পারে যেসব জেলায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল
এপ্রিল নির্বাচন হওয়ার উপযুক্ত সময় নয়: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের
রাশিয়ার সু-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইউক্রেনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০
বাগেরহাটে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে
আবারও ভারত-মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, আতঙ্ক অরুণাচলে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত
কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দিদের ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো
ঈদুল আজহায় উত্তর আফ্রিকায় ভেড়া সংকট, যে উদ্যোগ নিল মরক্কো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’
১৩২ হলে শাকিব খানের ‘তাণ্ডব’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা
এবার বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে মামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে
ব্রাজিল দলের সহকারী কোচের দায়িত্ব পেলেন আনচেলত্তির ছেলে

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়
খালেদা জিয়ার সঙ্গে বিএনপি নেতাদের ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময়

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা
হজযাত্রীদের ভাষাগত ভিন্নতার জটিল কাজটি সহজ করেন যারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির
নরওয়ের কাছে বিধ্বস্ত হয়ে বিশ্বকাপ বাছাই শুরু ইতালির

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭
রাজধানীতে কোরবানির মাংস কাটতে গিয়ে আহত ৭৭

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট
আগামী ডিসেম্বরের আগেই নির্বাচন করা সম্ভব : ১২ দলীয় জোট

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন
ডিসেম্বরের পরে নির্বাচন দেওয়ার কোনও যৌক্তিকতা নেই: খোকন

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস
ঈদ মৌসুমে টানা ৫ দিন বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ
বর্জ্যের কারণে ঢাকাবাসীর ঈদ আনন্দে বিঘ্ন ঘটবে না : আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক
একটি গোষ্ঠী দেশকে গণতান্ত্রিক ধারা থেকে সরিয়ে নিতে কাজ করছে: ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা
কোরবানির মাংস বিক্রির হাট, নিম্নআয়ের মানুষের মিলনমেলা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন
বন্ধু তুমি, শত্রু তুমি: ট্রাম্প-মাস্ক নাটকের ১০ দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়
ঐতিহাসিক গোর-এ-শহীদ ময়দানে লক্ষাধিক মুসল্লির ঈদের নামাজ আদায়

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদযাত্রায় ছয়দিনে যমুনা সেতুতে ১৯ কোটির বেশি টাকা টোল আদায়
ঈদযাত্রায় ছয়দিনে যমুনা সেতুতে ১৯ কোটির বেশি টাকা টোল আদায়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ
জুলাই সনদ ঘোষণাপত্র ও লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত আবদুল্লাহ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!
বিশ্বনাথে কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে কোরবানির মাংস!

১৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির
জাতি যেন-তেন নির্বাচন চায় না: জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ
গোবিপ্রবিতে উপাচার্যের আয়োজনে কোরবানি ও মধ্যাহ্নভোজ

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বে রুশ সাবেক প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক মধ্যস্থতার প্রস্তাব
ট্রাম্প-মাস্ক দ্বন্দ্বে রুশ সাবেক প্রেসিডেন্টের হাস্যরসাত্মক মধ্যস্থতার প্রস্তাব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক