শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৪৪, বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫

গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা

এলডিসি থেকে উত্তরণ : জাতীয় সংলাপ করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে

নিজস্ব প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
এলডিসি থেকে উত্তরণ : জাতীয় সংলাপ করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে

গত ১৬ বছরে বাংলাদেশের অর্থনীতি ধ্বংস করা হয়েছে। বিশেষ করে পুঁজিবাজার, ব্যাংক প্রতিষ্ঠান, গার্মেন্টস, এনার্জি সেক্টরে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়েছে। একইসঙ্গে বিদেশেও অনেক টাকা পাচার হয়েছে। এলডিসি উত্তরণের মতো জায়গায় এদেশ এখন নেই। কারণ রাজনৈতিক অস্থিরতা, বাণিজ্য অনিশ্চয়তা এবং দুর্বল অর্থনৈতিক সূচক এই উত্তরণের প্রস্তুতিতে বড় বাধা। এলডিসির বিষয়ে আমাদের চিন্তা করতে হবে এবং প্রস্তুতি নিতে হবে। এছাড়াও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে জাতীয় সংলাপ করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।

বুধবার রাজধানীর শেরাটন হোটেলে চেঞ্জ ইনেশিয়েটিভ আয়োজিত ‘বাংলাদেশের এলডিসি উত্তরণ : প্রস্তুতি ও বাস্তবতা’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা এসব কথা বলেন।

চেঞ্জ ইনেশিয়েটিভের নির্বাহী পরিচালক মো. জাকির হোসাইন খানের সভাপতিত্বে বৈঠকে বক্তব্য দেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি, জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম প্রধান সমন্বয়ক সাদিয়া ফারজানা দিনা, লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয়ের সোয়াস’র অধ্যাপক মুশতাক খান, অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের (ইআরডি) অতিরিক্ত সচিব ও জাতিসংঘ উইং প্রধান এ কে এম সোহেল, বাংলাদেশ ডিফেন্স জার্নালের প্রধান সম্পাদক আবু রুশদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের মুদ্রানীতি বিভাগের অতিরিক্ত পরিচালক (গবেষণা) ড. ওমর ফারুক, বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়ন চেম্বার অফ কমার্সের চেয়ারপার্সন নুরিয়া লোপেজ, এজেন্স ফ্রঁসেজ দ্য ডেভেলপমেন্ট (এএফডি)-এর কান্ট্রি ডিরেক্টর সিনথিয়া মেলা, ইউএনডিপি বাংলাদেশের কান্ট্রি ইকোনমিক অ্যাডভাইজার মি. ওয়াইস প্যারে, জাতীয় প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আইয়ুব ভুঁইয়া, ঢাকা ইনস্টিটিউট অফ রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিটিক্সের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান, ড একেএম ওয়াসিকুল করিম প্রমুখ। বৈঠকে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন চেঞ্জ ইনেশিয়েটিভের গবেষণা প্রধান ইশতিয়াক বারী।

বক্তারা আরও বলেন, রাজনৈতিক অস্থিরতা, গুরুতর অর্থনৈতিক প্রতিবন্ধকতা এবং অপর্যাপ্ত তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে উত্তরণের ফলে সম্ভাব্য বাংলাদেশের জনস্বার্থ এবং দীর্ঘমেয়াদি গভীর নেতিবাচক প্রভাবের সম্মুখীন হতে পারে। যদিও সংখ্যাগতভাবে বাংলাদেশ যোগ্যতার মানদণ্ড পূরণ করেছে। কিন্তু অনির্ভর তথ্যভিত্তিক বর্তমান বৈশ্বিক অনিশ্চয়তা এবং অভ্যন্তরীণ অর্থনৈতিক দুর্বলতার কারণে এই উত্তরণ বিলম্বের চেষ্টা করা আবশ্যক। সম্প্রতি জাতিসংঘের সিডিপি ২০২৫-এর ফেব্রুয়ারিতে প্রদত্ত পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদনে বেসরকারি খাতের আস্থার ঘাটতির কথা উল্লেখ করে, আলোচনায় একটি যৌক্তিক সময়সীমা নির্ধারণে প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেওয়া হয়, যাতে স্মুথ ট্রান্সজিশন স্ট্র্যাটেজি বাস্তবায়ন, গুরুত্বপূর্ণ বাণিজ্য চুক্তি সুরক্ষা এবং জাতীয় স্বার্থ রক্ষার জন্য পর্যাপ্ত সময় পাওয়া যায়।

আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাংলাদেশ একটি গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে আছে। কিন্তু এর উন্নয়নের ফাও বয়ান-ভুয়া পরিসংখ্যান, ভেঙে পড়া আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং রপ্তানির ভিত্তি বিপজ্জনকভাবে সংকীর্ণ অবস্থায় আছে। এলডিসি উত্তরণ ভঙ্গুর প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভর করে হতে পারে না। প্রকৃত উত্তরণের জন্য সিদ্ধান্ত গ্রহণে নির্বাচিত সাংসদের মাধ্যমে ম্যান্ডেট প্রয়োজন। গণতান্ত্রিক বৈধতা ছাড়া কোনো মাইলফলকই অর্থবহ নয়।

জোনায়েদ সাকি বলেন, বর্তমানে বিশ্ব বাণিজ্যে শ্রম ও পরিবেশগত মানকে অগ্রাধিকার প্রদান করছে। এ প্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের নীতির পরিবর্তন ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে। বাংলাদেশকে কৌশলগত সুবিধা অর্জনের জন্য এলডিসি উত্তরণে সময় নিতে হবে। নির্ভরযোগ্য তথ্য, প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার এবং একটি জাতীয় সংলাপ ছাড়া এই উত্তরণে তাড়াহুড়ো করা আমাদের অর্থনৈতিক অস্তিত্বকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে।

সাদিয়া ফারজানা দিনা বলেন, নিয়মিত তথ্য নিরীক্ষা এবং স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় তথ্য ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন।

অধ্যাপক মুশতাক খান বলেন, বাংলাদেশ উত্তরণের পথে রয়েছে। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তুতিমূলক কাজ ছাড়াই। আমাদের ব্যাংকিং ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে, বিদ্যুৎ খাতের চুক্তি দুর্নীতিতে জর্জরিত এবং পোশাক খাতের বাইরে আমাদের রপ্তানি প্রতিযোগিতা সক্ষমতা ঠুটো জগন্নাথ। এই অবস্থায় চামড়া ও খাদ্যের মতো শিল্পগুলোকে অরক্ষিত শুল্কের মুখে ঠেলে দেবে, যা ভারতীয় ও চীনা প্রতিযোগিতার মুখে ধসের ঝুঁকি তৈরি করবে।

এ কে এম সোহেল বলেন, আমরা একতরফাভাবে স্থগিত করতে পারি না, তবে খরচ, প্রতিযোগিতা সক্ষমতা এবং প্রাতিষ্ঠানিক ঘাটতি বিষয়ক সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে অতিরিক্ত সময় প্রদানের জন্য একটি ন্যায্য যুক্তি উপস্থাপন করতে পারি। ঋণের শর্তাবলী ইতিমধ্যে কঠোর হচ্ছে, শুল্কমুক্ত সুবিধা শেষ হয়ে যাচ্ছে এবং কৌশলগত সংস্কারের জন্য আমাদের সুযোগ সংকুচিত হচ্ছে।

আবু রুশদ বলেন, অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক নিরাপত্তাহীনতা, আঞ্চলিক উত্তেজনা এবং বৈশ্বিক অনিশ্চয়তার মধ্যে বাংলাদেশ তার অভ্যন্তরীণ ফাটল উপেক্ষা করার মতো অবস্থায় নেই। জনগণ ১৭ বছর ধরে সুষ্ঠু নির্বাচন দাবি করেছে এবং গণতন্ত্রের নামেও তা পায়নি। যখন জনগণের অধিকার ও মর্যাদা অবহেলিত থাকে, তখন রোলস রয়েসের মতো সাফল্যের প্রতীক দেখাবেন না। সমাধান অবশ্যই রাজনৈতিক হতে হবে এবং তা জরুরিভাবে আসতে হবে।

বিডি প্রতিদিন/এমআই
 

এই বিভাগের আরও খবর
টানা তিন দিন বন্ধ পুঁজিবাজার
টানা তিন দিন বন্ধ পুঁজিবাজার
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
বস্ত্র খাতে আট মাসে বেকার ২৬ হাজার কর্মী
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
খেলাপির ঝুঁকিতে ৬০০ কারখানা
এবার এনবিআরের ৩ সদস্য ও ১ কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর
এবার এনবিআরের ৩ সদস্য ও ১ কমিশনারকে বাধ্যতামূলক অবসর
ব্যাংক ও এসএমই খাতের সংস্কার ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হবে : অর্থ উপদেষ্টা
ব্যাংক ও এসএমই খাতের সংস্কার ডিসেম্বরের মধ্যে শেষ হবে : অর্থ উপদেষ্টা
অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ
অর্থবছরের প্রথম দিনেই মোংলা বন্দরে একসঙ্গে ৪ বিদেশি জাহাজ
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক
এনবিআরের আরও ৫ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান করছে দুদক
সর্বশেষ খবর
অর্থবছর শেষে বেড়েছে খাদ্য মজুদ
অর্থবছর শেষে বেড়েছে খাদ্য মজুদ

১৮ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

হলিউডে বিশেষ সম্মান পেলেন দীপিকা
হলিউডে বিশেষ সম্মান পেলেন দীপিকা

১ মিনিট আগে | শোবিজ

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

‌ইসরায়েলকে ‘কষিয়ে চড়’ মারার হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
‌ইসরায়েলকে ‘কষিয়ে চড়’ মারার হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
রাজবাড়ীতে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পরিষদের গাইবান্ধা জেলা কাউন্সিল
জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা পরিষদের গাইবান্ধা জেলা কাউন্সিল

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, চালক নিহত
সিরাজগঞ্জে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, চালক নিহত

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে ফল উৎসব
শ্রীপুরে ফল উৎসব

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্বাস্থ্য অধিদফতরকে ১৯ হাজার ডেঙ্গু পরীক্ষার কিট দিল চীন
স্বাস্থ্য অধিদফতরকে ১৯ হাজার ডেঙ্গু পরীক্ষার কিট দিল চীন

৪৬ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ইতালি নাগরিক তাবেলা হত্যায় তিনজনের যাবজ্জীবন
ইতালি নাগরিক তাবেলা হত্যায় তিনজনের যাবজ্জীবন

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গল সীমান্ত দিয়ে আরও ২৩ জনকে পুশইন
শ্রীমঙ্গল সীমান্ত দিয়ে আরও ২৩ জনকে পুশইন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কেন প্রাণ নেই মঙ্গলে? নতুন তথ্য নাসার
কেন প্রাণ নেই মঙ্গলে? নতুন তথ্য নাসার

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যেসব ফোনে চলবে না গুগল ক্রোম
যেসব ফোনে চলবে না গুগল ক্রোম

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শাবিপ্রবির ২০৫ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা
শাবিপ্রবির ২০৫ কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা তিন দিন বন্ধ পুঁজিবাজার
টানা তিন দিন বন্ধ পুঁজিবাজার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অফলাইনে যেভাবে ব্যবহার করবেন গুগল ম্যাপ
অফলাইনে যেভাবে ব্যবহার করবেন গুগল ম্যাপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে গলা কেটে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে যুবককে গলা কেটে হত্যা, প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালী বিএনপির সভাপতি স্নেহাংশু, সম্পাদক টোটন
পটুয়াখালী বিএনপির সভাপতি স্নেহাংশু, সম্পাদক টোটন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিনামূল্যে বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে ৩৮ জনের ছানি অপারেশন
বিনামূল্যে বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে ৩৮ জনের ছানি অপারেশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যান্টি-এজিং ট্রিটমেন্টেই শেফালির সর্বনাশ?
অ্যান্টি-এজিং ট্রিটমেন্টেই শেফালির সর্বনাশ?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনূর্ধ্ব-১৮ এশিয়া কাপ হকি: হংকংকে হারিয়ে দারুন শুরু বাংলাদেশের
অনূর্ধ্ব-১৮ এশিয়া কাপ হকি: হংকংকে হারিয়ে দারুন শুরু বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে শিক্ষার্থী খুন
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে শিক্ষার্থী খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেইমারের সই করা বল চুরি, যুবকের ১৭ বছরের কারাদণ্ড
নেইমারের সই করা বল চুরি, যুবকের ১৭ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে বিআরটিএ’র নতুন নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত
সেই সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুম চাকরিচ্যুত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত
কর্মস্থল থেকে উধাও এসপি আরিফুর বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে
এলপি গ্যাসের দাম আরও কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান
দেশে গরু-ছাগলের চেয়ে ডক্টরেট ডিগ্রির সংখ্যা বেশি: বদিউর রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | টক শো

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান
ইসরায়েলের গণহত্যায় সহায়তা করছে মাইক্রোসফট-অ্যামাজনসহ বহু প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া
রাশিয়ায় আরও ৩০ হাজার সেনা পাঠাচ্ছে উত্তর কোরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী
ভিসা জটিলতার মূল কারণ হলো জাল সনদ : লুৎফে সিদ্দিকী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার
নেতানিয়াহুর মৃত্যু অনিবার্য, ইরানি জেনারেলের হুঙ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না
বোমা ফেলে ইরানের পরমাণু শিল্প ধ্বংস করা যাবে না

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার
চোরাই স্বর্ণ পড়ে টিকটকে স্ত্রীর অভিনয়, স্বামী গ্রেপ্তার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন
মার্কিন সহায়তা স্থগিত, ইউরোপের সঙ্গে যৌথ অস্ত্র উৎপাদনের চেষ্টায় ইউক্রেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ
সিলেটের জেলা প্রশাসকের বিরুদ্ধে ক্ষেপলেন সাবেক মেয়র আরিফ

১৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ
স্ত্রী-সন্তানকে মাসে ৪ লাখ রুপি দিতে হবে, শামিকে আদালতের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা
জাপানে ভয়াবহ সুনামির আশঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব
ইরানের কাছ থেকে লিখিত বার্তা পেল সৌদি আরব

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ
শেখ রেহানার স্বামী-দেবরের জমিসহ ১০ তলা ভবন ক্রোকের নির্দেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল
প্রশাসনে ৫ উপ-সচিব পদে রদবদল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে হেরে যা বললেন মিরাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা
গাজা যুদ্ধ বন্ধে মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব পেয়েছে হামাস, চলছে আলোচনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি বিএনপির বিরুদ্ধে নতুন ষড়যন্ত্র : ফারুক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!
ছাত্রলীগের তালিকায় দেওয়া হয়েছিল বিসিএসে নিয়োগ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ

সম্পাদকীয়

৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা
৯৪ বিলিয়ন ডলার পোশাক রপ্তানির সম্ভাবনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম
ছাত্র-পুলিশ সংঘর্ষে উত্তপ্ত চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর
রাতের বেপরোয়া পরিবহন খুবই ভয়ংকর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল
দুর্নীতিতে অলরাউন্ডার কামাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ
সম্পদের পাহাড় তারিকের, জব্দের আদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা
ফুটবলে ইতিহাস গড়ল দেশের মেয়েরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা
নগদের মালিকানা এবং নিয়ন্ত্রণ ঘিরে জটিলতা

পেছনের পৃষ্ঠা

এ কেমন হাসপাতাল!
এ কেমন হাসপাতাল!

পেছনের পৃষ্ঠা

গুমের অন্ধকার অধ্যায়
গুমের অন্ধকার অধ্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র
হাতপাখার মিটিং বিএনপির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত
ঢাকায় নতুন সৌদি রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি
আমাদের লড়াই এখনো শেষ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড
হাসিনার ছয় মাস কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’
তৌসিফ-তটিনীর ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

ভাবি-জিনাত রেহানা
ভাবি-জিনাত রেহানা

শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থায় নির্বাচন, সব দল একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে
মালয়েশিয়া সর্বোচ্চ ৪০ হাজার কর্মী নেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস
অবশেষে গাজায় যুদ্ধবিরতির আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই
শিল্পী জিনাত রেহানা আর নেই

শোবিজ

বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে
বুঝে না বুঝে হাসিনার ষড়যন্ত্রে পা দিচ্ছে

নগর জীবন

সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার
সাবেক এমপি দুর্জয় গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!
বাংলাদেশ সফরে আসছে না ভারতীয় ক্রিকেট দল!

পেছনের পৃষ্ঠা

এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি
এনআইডি সংশোধনে কমেছে ভোগান্তি

নগর জীবন

এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার
এনডিপির মহাসচিব সোহেলকে বহিষ্কার

নগর জীবন

ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার
ধর্ষণের বিচার দাবিতে মানববন্ধন, শ্রমিক দল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম