শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:১২, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২৫

লুটেরাদের নির্লজ্জ জীবন

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
লুটেরাদের নির্লজ্জ জীবন

বাংলায় প্রচলিত একটি প্রবাদ আছে, যার এক কান কাটা সে লজ্জায় কাটা কান ঢেকে হাঁটে। কিন্তু যার দুই কান কাটা সে কোনো কানই ঢাকে না। তার লজ্জাশরমের বালাই থাকে না। পতিত আওয়ামী লীগের কিছু পলাতক, কিছু লুটেরাকে এখন মনে হচ্ছে দুই কান কাটা। তাদের লজ্জা বলে কিছু নেই। তাদের বিন্দুমাত্র অনুশোচনা নেই। অতীত বেহায়াপনার জন্য এরা মোটেও অনুতপ্ত নন। ৫ আগস্টে গণ অভ্যুত্থানের পর এরা প্রায় সবাই বিদেশে পালিয়ে গেছে। বিদেশে পালিয়ে এরা কোনো কষ্টের জীবনে নেই। বরং ১৫ বছর ধরে এরা যে লুটতন্ত্র কায়েম করেছিল, সেই লুটের টাকায় বিলাসী জীবনযাপন করছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিলাসী জীবনের প্রতিযোগিতাও হচ্ছে। লাজ লজ্জাহীনভাবে তারা উৎসব করছে। এসব পলাতক নেতা শুধু রাজনীতির জন্যই কলঙ্ক নয়, দেশের জন্য ভয়ংকর বিপজ্জনক। এরাই বাংলাদেশকে ধ্বংসের প্রান্তরে নিয়ে গিয়েছিলেন। হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করে দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু বানিয়েছেন এই বেহায়া দুর্বৃত্তরা। এরা এখন আইন বিচারের ঊর্ধ্বে। বিদেশে নিরাপদ জীবনে এরা দাঁত কেলিয়ে হাসছেন। সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লন্ডনে আওয়ামী লীগের এক নেতার ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানে পতিত আওয়ামী লীগের চার মন্ত্রীকে দেখা গেল। ভাবলেসহীন এই লুটেরা বিদেশে যেন অবকাশযাপন করছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের নিয়ে এখন সমালোচনার ঝড়। এই ভিডিও তাদের প্রবাস জীবনের একটি অংশ মাত্র। আওয়ামী লীগের লুটেরাদের বিদেশে বিত্তের বৈভব আরও বিশাল ব্যাপ্তির। ১৫ বছর আওয়ামী লীগ জোর করে ক্ষমতা দখল করেছিল। এ সময়ে সুবিধাভোগী, দুর্নীতিবাজ কিছু মন্ত্রী, এমপি সর্বক্ষণ ব্যস্ত ছিল লুটপাটে। এই লুটের টাকা তারা দেশে কোনো কাজে লাগাননি। দেশে বিনিয়োগও করেননি। সব টাকা তারা বিদেশে পাচার করেছেন। অনুসন্ধানে এসব পলাতক লুটেরার বিদেশে বিলাসী জীবনের এক ব্যাপক বিবরণ পাওয়া যাচ্ছে। যুক্তরাজ্য, কানাডা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, দুবাই, সিঙ্গাপুর এবং ভারতে এরা বিত্তের বিকৃত উৎসব করছে। রাজার হালে জীবনযাপন করছেন। তাদের যে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করা হচ্ছে কিংবা সম্পদ জব্দ করা হচ্ছে তা কিছুই নয়। সাগর থেকে এক বালতি জল তুলে নিলে যেমন হয় এদের সেরকম সম্পত্তি জব্দ করা হচ্ছে। তাই এদের বিদেশে পাচারকৃত অর্থ দ্রুত উদ্ধারের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা উচিত বলেই সংশ্লিষ্টরা মনে করেন।

বিদেশে যেসব আওয়ামী লুটেরা সম্পদের পাহাড় গড়েছেন, তাদের মধ্যে সবার শীর্ষে আছেন সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী। সাইফুজ্জামান চৌধুরীর যুক্তরাজ্যেই ২ শতাধিক ফ্ল্যাট বা অ্যাপার্টমেন্ট, বাড়িঘর রয়েছে। দুবাইতে রয়েছে সাতটি অ্যাপার্টমেন্ট। এ ছাড়াও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তিনি দুটি ফ্ল্যাটের মালিক। এসব বিষয় নিয়ে যুক্তরাজ্যের তদন্ত হলেও এখন পর্যন্ত তদন্তের কোনো অগ্রগতি নেই। সাইফুজ্জামান চৌধুরী এখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ রাখছেন না। তিনি লন্ডনেই অবস্থান করছেন। আওয়ামী লীগের কোনো কর্মসূচি বা অন্যান্য কোনো কিছুতে তাকে দেখা যায় না। লন্ডনে তার নিজস্ব ব্যবসার কাজে ব্যস্ত রয়েছেন। স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে সেখানেই অবস্থান করছেন।

শীর্ষ লুটেরাদের মধ্যে দ্বিতীয় আলোচিত হলো সাবেক বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। নসরুল হামিদ বিপু এই মুহূর্তে দুবাইতে অবস্থান করছেন। দুবাইতে তার বিপুল সম্পদ রয়েছে। এ সম্পদগুলোর মধ্যে বেশ কিছু তার নামে, কিছু তার স্ত্রী পুত্র, কন্যার নামে এবং বাকিগুলো বেনামে। এই বেনামি সম্পদগুলো থেকে তিনি এখন খরচ করছেন। সম্প্রতি বিপুর ঢাকায় কিছু সম্পত্তি জব্দ করা হয়েছে। তবে এতে তার বিপুল লুট ভান্ডারের কোনো ক্ষতি হবে না বলেই সংশ্লিষ্টরা মনে করেন। আলোচিত লুটেরাদের মধ্যে তৃতীয় হলেন সাবেক অর্থমন্ত্রী লোটাস কামাল। লোটাস কামালের বিপুল পরিমাণ দুবাইতে সম্পদের সন্ধান পাওয়া গেছে। দুবাই ছাড়াও যুক্তরাজ্য এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও এই লুটেরার বিপুল সম্পদের হদিস পাওয়া যাচ্ছে। বর্তমানে সপরিবারে এই লুটেরা দুবাইতে অবস্থান করছেন বলে জানা গেছে। যেখানে একাধিক ব্যবসায় বিনিয়োগ করেছে তার মেয়ে। আ হ ম মোস্তফা কামাল আওয়ামী লীগের সঙ্গে কোনো যোগাযোগ রাখছেন না। আওয়ামী লীগের লুটেরাদের সবচেয়ে বড় আড্ডাখানা এখন ভারত। তবে, আওয়ামী লীগের লুটেরারা বিলাসবহুল ফ্ল্যাট, বাড়ি ভাড়া নিয়ে আরাম আয়েশে জীবনযাপন করছেন। কলকাতার যেসব আওয়ামী লুটেরা বিলাসী জীবনযাপন করছেন, তাদের মধ্যে রয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন, সাবেক মন্ত্রী জাহিদ মালেক, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, জাহাঙ্গীর কবির নানক, মাহবুব উল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমসহ আরও অনেকে। এরা প্রত্যেকেই নিউ টাউনে বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট, ফ্ল্যাট নিয়ে বসবাস করছেন। তারা বিপুল পরিমাণ টাকা পয়সা পাচার করেছেন। বেশির ভাগই পরিবার পরিজন নিয়ে সেখানে নিরাপদে দিন কাটাচ্ছেন।

বিভিন্ন সূত্র বলছে, ভারতেও এসব লুটেরার বেশ কিছু বেনামি বিনিয়োগ রয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে যে বিনা ভিসায়, বিনা অনুমতিতে তারা এত দিন ধরে ভারতে অবস্থান করছেন কীভাবে?

লুটেরাদের দ্বিতীয় বৃহত্তম অংশ অবস্থান করছেন যুক্তরাজ্যে। ৫ আগস্টের পর আওয়ামী লীগের এই দুর্নীতিবাজ লুটেরা পালিয়ে প্রথমে ভারতে যান এবং রহস্যময়ভাবে ভারত থেকে তারা ভিসার সিল সংগ্রহ করতে সক্ষম হন। সেখান থেকে তারা চলে যান যুক্তরাজ্যে। যুক্তরাজ্যে তাদের বাড়িঘর সবই আছে। সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আবদুর রহমান আগে থেকেই লন্ডনে বাড়ি কিনে রেখেছিলেন। তার মেয়ে সেখানে বসবাস করেন। পালিয়ে যাওয়ার পর তিনি সেখানে তার লুণ্ঠিন বিপুল পরিমাণ সম্পদ নিয়ে রাজার হালে জীবনযাপন করছেন। আরেক সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম। তিনিও ভারত থেকে যুক্তরাজ্যে যান এবং সেখানেই অবস্থান করছেন। শ ম রেজাউল করিমেরও লন্ডনে একাধিক বাড়ি রয়েছে। তার ছেলেমেয়ে সেখানেই থাকেন। সাবেক পররাষ্ট্র মন্ত্রী হাছান মাহমুদ এখন লন্ডনে অবস্থান করছেন। তিনি লন্ডন, ব্রাসেলস দুই জায়গায় থাকেন। ব্রাসেলসে তিনি একটি কোম্পানিও খুলেছেন। হাছান মাহমুদ তার লুণ্ঠিত টাকা যুক্তরাজ্য ছাড়াও দুবাইতেও রেখেছেন বলে জানা গেছে। লন্ডনে হাছান মাহমুদের তিনটি বাড়ির সন্ধান পাওয়া গেছে। এ ছাড়াও ব্রাসেলসে তার দুটি ফ্ল্যাট রয়েছে বলেও তার ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে। হাছান মাহমুদের স্ত্রীর নামে ব্রাসেলসে দুটি ফ্ল্যাট পাওয়া গেছে। এ ছাড়াও হাছান মাহমুদের বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ রয়েছে বেলজিয়ামে। দুবাইতেও হাছান মাহমুদের বিপুল বিনিয়োগ আছে।

সাবেক নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীরও লন্ডনে বাড়ি রয়েছে। তিনিও ৫ আগস্টের পর পালিয়ে ভারতে যান। পরে তিনি সেখান থেকে লন্ডনে চলে যান। সেখানে তিনি স্থায়ী ভাবে বসবাস করছেন। লন্ডনে তার বেশ কিছু ফ্ল্যাট রয়েছে। টানা ১০ বছর নৌপরিবহন মন্ত্রী থাকা অবস্থায় তিনি ব্যাপক পরিমাণ দুর্নীতি করেছিলেন। এই লুটের টাকা সবই তিনি তার ব্রিটিশ নাগরিক স্ত্রীর কাছে পাচার করেছেন। সেই টাকা দিয়ে তিনি এখন রাজার হালে জীবনযাপন করছেন। লন্ডনে তার বেনামি বিনিয়োগ প্রায় হাজার কোটি টাকা।

লুটেরা আওয়ামী নেতাদের তৃতীয় ঠিকানা হলো সংযুক্ত আরব আমিরাত। দুবাইতে প্রচুর লুটেরা আওয়ামী লীগার এখন মহা সুখে দিন কাটাচ্ছেন। এদের মধ্যে শীর্ষে আছেন নসরুল হামিদ বিপু। নসরুল হামিদ বিপু সেখানে প্রায় হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ এবং ব্যবসা রয়েছে বলে জানা গেছে। আ হ ম কামালেরও দুবাইতে বিপুল পরিমাণ বিত্ত এবং ব্যবসার সন্ধান পাওয়া গেছে। শামীম ওসমান দুবাইতে ছিলেন। দুবাইতে তার ব্যবসা, বাড়িঘর রয়েছে। তবে বর্তমানে তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন বলে একাধিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।

লুটেরা আওয়ামী লীগের চতুর্থ আবাসস্থল এখন যুক্তরাষ্ট্র। তবে যারা যুক্তরাষ্ট্রে স্থায়ী না তারা এখন সুবিধা করতে পারছেন না। যারা যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক নন বা গ্রিন কার্ড পাননি এমন লুটেরারা এখন আস্তে আস্তে অন্য দেশে পাড়ি জমানো শুরু করেছেন। শেখ হাসিনার বিশেষ সহকারী আওয়ামী লীগের বিপ্লব বড়ুয়া এখন যুক্তরাষ্ট্রে। এ ছাড়াও অন্তত পাঁচজন সাবেক মন্ত্রী এবং এমপি যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। এরা ১৫ বছর ক্ষমতায় ছিল শুধু নিজেদের আখের গোছানোর জন্য। এরা দেশের জন্য তো কিছু করেনইনি, আওয়ামী লীগের জন্যও কিছু করেননি। আওয়ামী লীগের কর্মীদের জন্য কিছু করেননি। এরা বিদেশে কিছুদিন ঘাপটি মেরে থাকলেও এখন তারা স্বাভাবিক জীবনে ফিরছেন। অনেকেই বিদেশ থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ করছেন বটে। তবে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীদের তারা কোনো ধরনের সহায়তা করছেন না। এজন্য বাংলাদেশে তৃণমূলের কর্মীরা এখন এসব বেহায়া দুর্বৃত্তদের গণশত্রু হিসেবে চিহ্নিত করেন। এসব লুটেরার বিদেশে যে বিপুল পরিমাণ অর্থ রয়েছে তা উদ্ধারের জন্য সরকার কী ব্যবস্থা নিচ্ছে সেটি নিয়ে জনমনে ক্রমশ প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। এই সম্পদগুলো জনগণের। দ্রুত যদি সম্পদগুলো উদ্ধার না করা হয় তাহলে জুলাই বিপ্লবের প্রত্যাশা নষ্ট হবে। অবশ্য বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেছেন, বিভিন্ন দেশে চুক্তি হচ্ছে। বিভিন্ন দেশ থেকে তাদের লুণ্ঠিত অর্থ উদ্ধারের চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে সংশ্লিষ্টরা মনে করেন এসব সম্পদ উদ্ধারের জন্য দ্রুত আন্তর্জাতিক ফোরামে ব্যবস্থা না নিলে এসব লুটের টাকা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে যাবে।

এই বিভাগের আরও খবর
তিন মাসে শোকজ পেলেন চার এনসিপি নেতা
তিন মাসে শোকজ পেলেন চার এনসিপি নেতা
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
বাংলাদেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন চায় জার্মানি
বাংলাদেশে নিরপেক্ষ নির্বাচন চায় জার্মানি
তেহরান থেকে নিরাপদ স্থানে সরে গেছেন বাংলাদেশিরা
তেহরান থেকে নিরাপদ স্থানে সরে গেছেন বাংলাদেশিরা
সরকারি সেবায় ঘুষ-দুর্নীতির শিকার ৩২ শতাংশ নাগরিক
সরকারি সেবায় ঘুষ-দুর্নীতির শিকার ৩২ শতাংশ নাগরিক
মিলেছে ২৫৩ গুমের অকাট্য প্রমাণ
মিলেছে ২৫৩ গুমের অকাট্য প্রমাণ
ভোটে থাকছে না পোস্টার
ভোটে থাকছে না পোস্টার
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
তৃতীয় দিনেও এগিয়ে বাংলাদেশ
তৃতীয় দিনেও এগিয়ে বাংলাদেশ
অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর
অডিও ফাঁসে নড়বড়ে গদি থাই প্রধানমন্ত্রীর
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
পুলিশকে মারধর করে পালালেন হত্যার আসামি
পুলিশকে মারধর করে পালালেন হত্যার আসামি
সর্বশেষ খবর
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী
নোবেল ‘জাতীয় বেয়াদব’: রবি চৌধুরী

এই মাত্র | শোবিজ

নির্বাচনের কথা বললেই আপনারা গোসসা করেন: সরকারকে আলাল
নির্বাচনের কথা বললেই আপনারা গোসসা করেন: সরকারকে আলাল

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’ প্রকাশ: কারা ছিলেন মোসাদের টার্গেটে?

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত, ১৮টি প্রস্তাব বাছাই
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত, ১৮টি প্রস্তাব বাছাই

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় স্বস্তির সুবাতাস বইছে সবজির বাজারে
বগুড়ায় স্বস্তির সুবাতাস বইছে সবজির বাজারে

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গতি ফিরল সিরাজগঞ্জ-বগুড়া রেলপথ নির্মাণের কাজ
গতি ফিরল সিরাজগঞ্জ-বগুড়া রেলপথ নির্মাণের কাজ

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ আর্চারিতে রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে স্বর্ণ জিতলেন আলিফ
এশিয়া কাপ আর্চারিতে রুদ্ধশ্বাস লড়াইয়ে স্বর্ণ জিতলেন আলিফ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রেললাইনে বসে আড্ডা দিয়ে গিয়ে প্রাণ গেল তিন যুবকের
রেললাইনে বসে আড্ডা দিয়ে গিয়ে প্রাণ গেল তিন যুবকের

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা
রিভার ট্যুরিজমে সম্ভাবনার দ্বার খুলছে হাউজবোট, ঢাকায় প্রথমবারের মতো বিশেষ মেলা

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
‘ঐতিহাসিক’ সফরে তুরস্কে আর্মেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে একটি কাঁঠালের জন্য খুন
মানিকগঞ্জে একটি কাঁঠালের জন্য খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি; ভুয়া পরীক্ষার্থীর কারাদণ্ড
হবিগঞ্জে নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি; ভুয়া পরীক্ষার্থীর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছুটির দিনেও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ
ছুটির দিনেও সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
সিরাজগঞ্জে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেধাবী শিক্ষার্থী মালিহার দায়িত্ব নিলেন লক্ষ্মীপুরের ডিসি
মেধাবী শিক্ষার্থী মালিহার দায়িত্ব নিলেন লক্ষ্মীপুরের ডিসি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি
৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা ও নবম পে-স্কেলের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লে. কর্নেল (অব.) গাজী সিরাজুল ইসলাম আর নেই
লে. কর্নেল (অব.) গাজী সিরাজুল ইসলাম আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার
দুর্গন্ধ ছড়ানোয় ফাঁস হলো রহস্য: অভিনেত্রী আয়েশা খানের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮২
সারাদেশে ২৪ ঘণ্টায় পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৭৮২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৪ সালে শিশুদের প্রতি সহিংসতা ‘ভয়াবহ মাত্রায়’ পৌঁছেছে : জাতিসংঘ
২০২৪ সালে শিশুদের প্রতি সহিংসতা ‘ভয়াবহ মাত্রায়’ পৌঁছেছে : জাতিসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসচাপায় ট্রাক চালক নিহত
বাসচাপায় ট্রাক চালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের
ট্রাম্পকে শান্তিতে নোবেল দেওয়ার আহ্বান পাকিস্তান সেনাপ্রধানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি
ফেসবুকে পোস্ট দিয়ে দেশ ছাড়লেন মাহিয়া মাহি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশে ফিরেছেন ৩৬ হাজার ৬০১ হাজি
দেশে ফিরেছেন ৩৬ হাজার ৬০১ হাজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ধ্যার মধ্যে বিভিন্ন জেলায় ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কসংকেত
সন্ধ্যার মধ্যে বিভিন্ন জেলায় ঝড়ের আভাস, নদীবন্দরে সতর্কসংকেত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাঈমের ৫ শিকার; লঙ্কানদের বিপক্ষে বাংলাদেশের লিড
নাঈমের ৫ শিকার; লঙ্কানদের বিপক্ষে বাংলাদেশের লিড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে সেই ঘাতক ট্রাকচালক গ্রেফতার
সিলেটে সেই ঘাতক ট্রাকচালক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল
সেই ছাত্রীকে বিয়ে করলেন নোবেল

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
ইরান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করলে ভয়াবহ পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি
যুদ্ধের খরচে নাজেহাল ইসরায়েল, বিপর্যস্ত অর্থনীতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল
সকালে কোন মিসাইল ব্যবহার করেছে ইরান, বুঝতেই পারছে না ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প
আবারও রহস্যজনক বার্তা দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের
ইরান ইস্যুতে ট্রাম্পকে পিছু হটার আহ্বান স্টারমারের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা
ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্রে রুশ বিশেষজ্ঞরা, ইসরায়েলকে মস্কোর সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?
সত্যিই কি ইরানের পর পাকিস্তানের পরমাণু কর্মসূচিতে হামলা চালাবে ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের মধ্যে সম্ভাব্য ‘যুদ্ধের প্রস্তুতি’ নিচ্ছে তুরস্ক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি
ইরানের এক রাতের হামলায় হাসপাতালে ২৭১ ইসরায়েলি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!
যুক্তরাষ্ট্র ‘পরমাণু হামলার জবাব দেবে’ শুনেই ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে উত্তর কোরিয়া!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে
ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকে পাকিস্তান কঠিন পরিস্থিতিতে পড়েছে, দাবি রিপোর্টে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর
পাঁচ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প
ইরানে হামলার সিদ্ধান্তের আগে কূটনীতির জন্য দুই সপ্তাহ সময় দেবেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল
ফোর্ডো ধ্বংসে যুক্তরাষ্ট্রের বাংকার বাস্টার চায় ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র বিশ্বের সম্মানিতদের আনন্দিত করেছে : খামেনি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা
লজ্জা ভুলে ট্রেন্ড! ইরানের টিভি স্টুডিওতে হামলা নিয়ে ইসরায়েলে ব্যঙ্গ, বিশ্বব্যাপী নিন্দা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত
হাঁটুর বয়সী মেয়েকে বিয়ে, বিতর্কে জড়ান অভিনেতা ভরত

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের
ইরানের হামলায় ‘ক্লাস্টার বোমা’ ব্যবহারের অভিযোগ ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ
ইরান ইস্যুতে পুতিন- শি জিনপিংয়ের ফোনালাপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী
যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি দিল ইরান সমর্থিত ইরাকি শিয়া মিলিশিয়াগোষ্ঠী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ
নিজ বাড়িতে মিলল ইসরায়েলি ২ নারীর গুলিবিদ্ধ মরদেহ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির
ভয় না পেয়ে জনগণকে দৃঢ় থাকার আহ্বান খামেনির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য
ইরান কখনোই পারমাণবিক অস্ত্র ‘অর্জন করতে পারবে না' বলে একমত যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!
ইরানি হামলায় পাত্তা পাচ্ছে না ইসরায়েলের আয়রন ডোম!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?
কোন ভরসায় টিকে আছেন নেতানিয়াহু?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের কি ইরানের ফোর্ডো পারমাণবিক কেন্দ্র ধ্বংস করার সক্ষমতা আছে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান
‘সংলাপের কোনো জায়গা নেই’, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ার করলো ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্কে সামান্থা, আলোচনায় প্রাক্তন স্ত্রী শ্যামলী
পরিচালকের সঙ্গে সম্পর্কে সামান্থা, আলোচনায় প্রাক্তন স্ত্রী শ্যামলী

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে
ধ্বংসযজ্ঞ তেল আবিব তেহরানে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা
সুইস ব্যাংকে ২০২৪ সালে জমা ৮,৫৭০ কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে
এনটিআরসিএর ছেলেখেলা লাখো চাকরিপ্রার্থীর সঙ্গে

নগর জীবন

জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব
জ্বালানি খাতে বিপুর দুর্নীতির পারিবারিক উৎসব

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না
সাংগঠনিক বিশৃঙ্খলা বরদাশত করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক
গ্যাস বিপর্যয় দুর্ভোগে গ্রাহক

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত
ঘরোয়া ফুটবলে অশনিসংকেত

মাঠে ময়দানে

জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প
জুভেন্টাস ফুটবলারদের একি বললেন ট্রাম্প

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা
আন্তর্জাতিক ট্রেকিংয়ে দেশের পাহাড়প্রেমীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের
বাংলাদেশকে সমর্থনের আশ্বাস যুক্তরাষ্ট্রের

প্রথম পৃষ্ঠা

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে আরও পেছাল বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য
রাষ্ট্রপতির ক্ষমতা বাড়াতে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

অলিভিয়া কেন অন্তরালে
অলিভিয়া কেন অন্তরালে

শোবিজ

ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা
ট্রাম্পের পাগলপন্থা ও ইরানি বাস্তবতা

সম্পাদকীয়

দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব
দেশজুড়ে বাহারি ফলের উৎসব

নগর জীবন

হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত
হেডিংলিতে ইংল্যান্ডের সামনে নতুন ভারত

মাঠে ময়দানে

সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া
সম্পর্ক প্রসঙ্গে জয়া

শোবিজ

আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল
আরবীয় বাধায় আটকাল রিয়াল

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি
নির্বাচনের নির্দেশনা এখনো আসেনি

প্রথম পৃষ্ঠা

রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু
রিপন মাহমুদের কথায় কুমার শানু

শোবিজ

ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত
ব্যাটারদের দাপট অব্যাহত

মাঠে ময়দানে

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন

পেছনের পৃষ্ঠা

৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন
৪০ টাকায় অরিজিৎ সিংয়ের আয়োজন

শোবিজ

বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা
বিচারপ্রার্থীদের সেবায় গাফিলতি হলে কঠোর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স
আস্থা রেখেছেন হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি
টেস্ট অভিষেকের রজতজয়ন্তী পালন করবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ
চ্যানেল আইতে কৃষকের ঈদ আনন্দ

শোবিজ

পারবেন কি সোনা জিততে
পারবেন কি সোনা জিততে

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার
ছাত্রদল নেতার মুক্তি দাবি বাবার

দেশগ্রাম