শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫

একদিন সবাইকে মরতে হবে

মাওলানা সেলিম হোসাইন আজাদী
প্রিন্ট ভার্সন
একদিন সবাইকে মরতে হবে

মানুষসহ প্রতিটি প্রাণীকেই একদিন মরতে হবে। আমাদের এই পুরো জীবনটা আসলে মৃত্যুর জন্য তৈরি হওয়া। ঔপন্যাসিক শরৎচন্দ্র এক লেখায় জীবনকে তারাবাতির সঙ্গে তুলনা করেছেন। তারাবাতি যেভাবে অনেক সময় নিয়ে অনেক উপাদান দিয়ে তৈরি হয়। তারপর সেটা কারখানা থেকে বাজারে আসে। বাজার থেকে মানুষ বাসায় নিয়ে আসে। তারপর অপেক্ষায় থাকে কবে উৎসবের দিন আসবে। দিন শেষে যখন সন্ধ্যা নামে তখন তারাবাতির মাথায় আগুন দিয়ে মুহূর্তেই পুড়িয়ে ছাই করে ফেলা হয়। আমাদের জীবনটাও ঠিক এমনই। কত আয়োজনে আমরা জীবন সাজাই। মাথার ঘাম পায়ে ফেলে জমি কিনি। বাড়ি করি। গাড়ি হাঁকাই। সন্তানসন্ততিকে বিদেশে সেটেল করি। তারপর একদিন ওই তারাবাতির মতো মরে শেষ হয়ে যাই। শেষ বলতে দুনিয়ার জীবন শেষ হয়ে যাওয়ার কথা বলছি। নয়তো সত্যিকারের জীবন তো শুরু হয় মৃত্যুর দুয়ারে প্রবেশ করার মাধ্যমে।

হাদিস শরিফ থেকে জানা যায়, মৃত্যুর দুয়ার দুই রকমের হয়। একটি শান্তির মৃত্যু। অন্যটি শাস্তির মৃত্যু। যারা আল্লাহওয়ালা, নবীওয়ালা, অলি-বুজুর্গদের সঙ্গে যাদের দিল জুড়ে থাকে; তাদের মৃত্যু হয় শান্তির। আর যারা আল্লাহর দুশমন, নবীর দুশমন, অলিদের বিরুদ্ধে যারা কাজ করে; তাদের মৃত্যু আসে শাস্তির বার্তা নিয়ে। ইমাম গাজ্জালি (রহ.) এহইয়াউল উলুমুদ্দিনে মৃত্যুর আলোচনায় উল্লেখ করেছেন, গোনাহগার বান্দার জন্য মৃত্যুর সময় আজরাইলের চেহারা দেখাও বড় ধরনের আজাব। একবার ইবরাহিম নবী আজরাইলকে বললেন, তুমি গোনাহগার বান্দাকে যে সুরতে জান কবজ কর, সে সুরতে তোমাকে দেখতে চাই। আজরাইল বললেন, হে আল্লাহর নবী! আপনি তো সে সুরত সহ্য করতে পারবেন না। তারপরও যেহেতু আপনি দেখতে চেয়েছেন দেখুন তাহলে। এই বলে আজরাইল ফেরেশতা মুহূর্তে তাঁর বেশ পাল্টে ফেলেন। ইবরাহিম নবী দেখলেন, আজরাইলের পুরো শরীর ঘোর কালো হয়ে গিয়েছে। তাঁর চুলগুলো শলাকার মতো খাড়া হয়ে গিয়েছে। গায়ের দুর্গন্ধে টেকা যাচ্ছে না। নাকমুখ দিয়ে আগুন বেরোচ্ছে। এমন ভয়ংকর চেহারা দেখে ইবরাহিম নবী আতঙ্কে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন। অনেক পরে জ্ঞান ফিরলে তিনি বললেন, গোনাহগার বান্দাকে  যদি আর কোনো আজাব না-ও দেওয়া হয়, কেবল আজরাইলের এই ভয়ংকর চেহারা দেখার শাস্তিই তার জন্য যথেষ্ট।

অন্যদিকে নেককার বান্দার কাছে আজরাইল ফেরেশতা আসবেন সুন্দর যুবকের বেশে। তাঁকে দেখেই মৃত্যুর আজাব হালকা হয়ে যাবে। সে সুরতও ইবরাহিম নবী দেখেছেন। তিনি আরজ করলেন, ওহে প্রাণহরণকারী আজরাইল গো! তুমি যে সুরতে নেকবান্দাদের জান কবজ কর, তা আমাকে দেখাও। আজরাইল ফেরেশতা সঙ্গে সঙ্গে একুশ বছরের তাগড়া যুবকে পরিণত হলেন। তাঁর চোখে সুরমা। দাড়িতে আতর। পুরো শরীর জরির পোশাকে ঢাকা। যেন কোনো রাজপুত্র দাঁড়িয়ে আছেন। এমন অবস্থা দেখে ইবরাহিম নবী বললেন, মুমিন বান্দাকে যদি আর কোনো পুরস্কার আল্লাহ না দেন, কেবল তোমার এই সুশ্রী চেহারা দেখেই তার মৃত্যু হয়, তবু তার জন্য যথেষ্ট হবে।

নেককার ও গোনাহগার বান্দার মৃত্যুর আলোচনা করতে গিয়ে রসুল (সা.) বলেছেন, যখন কোনো নেক বান্দার মৃত্যুর সময় হাজির হয়, তখন আল্লাহ আজরাইল ফেরেশতাকে ডেকে বলেন, হে আজরাইল! আমার ওমুক বান্দাকে দেখতে ইচ্ছে করছে। সে দুনিয়ায় নির্দিষ্ট সময় অবস্থান করেছে। এখন সময় এসেছে তার প্রেমাস্পদ প্রভুর সঙ্গে দেখা করার। যাও খুব আদরের সঙ্গে তার জান কবজ কর। নির্দেশ পেয়ে আজরাইল ফেরেশতা তাঁর বিশাল বাহিনী নিয়ে ওই নেক বান্দার কাছে ছুটে যান। তাঁর হাতে থাকে রংবেরঙের ফুলের তোড়া। ৫০০ ফেরেশতা দুই সারিতে দাঁড়িয়ে তাকে জান্নাতের সুসংবাদ দিতে থাকেন। এমন দৃশ্য দেখে শয়তানের অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। সে দুঃখে কপাল চাপড়াতে থাকে। রাগে মাথার চুল টানতে থাকে। অন্যান্য শয়তান তাকে জিজ্ঞেস করে, তুমি এমন করছ কেন? জবাবে সে বলে, আমি এই ব্যক্তিকে পথভ্রষ্ট করার জন্য কতই না চেষ্টা করেছি। কিন্তু সে সফল হয়ে গিয়েছে। মৃত্যুর ফেরেশতা তাকে জান্নাতের খোশখবর শুনিয়ে তার রুহ কবজ করছে। আর যখন গোনাহগারের মৃত্যুর সময় হয় আল্লাহর আজরাইল ফেরেশতাকে ডেকে বলেন, আমার অমুক বান্দা নাফরমানিতে ডুবেছিল জীবনভর। তাকে আমি অনেক সুযোগ দিয়েছি তওবা করার জন্য। অনেকবার মৃত্যুর মুখ থেকে তাকে ফিরিয়ে এনেছি, হয়তো এতে সে ভয় পাবে। কিন্তু না, সে যতবার সুযোগ পেয়েছে ততবার আগের চেয়ে বেশি বেপরোয়া হয়েছে। এখন যাও খুব কষ্ট দিয়ে তার জান কবজ কর। 

লেখক : প্রিন্সিপাল, সেইফ এডুকেশন ইনস্টিটিউট

পীর সাহেব, আউলিয়ানগর

এই বিভাগের আরও খবর
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
সুতা আমদানি নয়
সুতা আমদানি নয়
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে
পলিটেকনিক আন্দোলন
পলিটেকনিক আন্দোলন
বিচার বিভাগের মর্যাদা
বিচার বিভাগের মর্যাদা
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গ্রহণযোগ্য নয়
বিবাহবহির্ভূত সম্পর্ক গ্রহণযোগ্য নয়
যুবসমাজই দেশের চালিকাশক্তি
যুবসমাজই দেশের চালিকাশক্তি
সরকার রক্ষার আন্দোলন
সরকার রক্ষার আন্দোলন
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
শুঁটকি থেকে সিংহদুয়ার
মহানবীর পারিবারিক জীবন
মহানবীর পারিবারিক জীবন
আত্মসংস্কারে বদলে যাবে জাতি
আত্মসংস্কারে বদলে যাবে জাতি
সর্বশেষ খবর
ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে ৩১ দফা: তারেক রহমান
ঘরে ঘরে পৌঁছাতে হবে ৩১ দফা: তারেক রহমান

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

যৌন হেনস্থার অভিযোগ অনুরাগের বিরুদ্ধে: ‘সম্মতি ছাড়া গায়ে হাত’
যৌন হেনস্থার অভিযোগ অনুরাগের বিরুদ্ধে: ‘সম্মতি ছাড়া গায়ে হাত’

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপে কুমিল্লার দাপট, খুলনাকে হারালো ১৩৪ রানে
জাতীয় ক্রিকেট চ্যাম্পিয়নশিপে কুমিল্লার দাপট, খুলনাকে হারালো ১৩৪ রানে

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সীতাকুণ্ড-সন্দ্বীপ রুটে ফেরি চালু রাখার দাবি
সীতাকুণ্ড-সন্দ্বীপ রুটে ফেরি চালু রাখার দাবি

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ এপ্রিল)

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক ইউপি সদস্য নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় সাবেক ইউপি সদস্য নিহত

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাঁশখালীতে লবণের মাঠ দখল নিয়ে গোলাগুলিতে আহত ৩০
বাঁশখালীতে লবণের মাঠ দখল নিয়ে গোলাগুলিতে আহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বানারীপাড়ায় শিক্ষিকার ঘরে মধ্যরাতে ডাকাতি, ২১ ভরি স্বর্ণালঙ্কার লুট
বানারীপাড়ায় শিক্ষিকার ঘরে মধ্যরাতে ডাকাতি, ২১ ভরি স্বর্ণালঙ্কার লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবিতে কুয়েটের শিক্ষার্থীদের অনশনের প্রতি সংহতি
ঢাবিতে কুয়েটের শিক্ষার্থীদের অনশনের প্রতি সংহতি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা করতে কায়রো যাচ্ছে হামাসের প্রতিনিধিদল
গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা করতে কায়রো যাচ্ছে হামাসের প্রতিনিধিদল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়েল এস্টেট কেলেঙ্কারিতে মহেশবাবু
রিয়েল এস্টেট কেলেঙ্কারিতে মহেশবাবু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাগের চরিত্রে অক্ষয় নয়, চূড়ান্ত কার্তিক
নাগের চরিত্রে অক্ষয় নয়, চূড়ান্ত কার্তিক

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জালিয়াতির শিকার সনু
জালিয়াতির শিকার সনু

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ডক্টরেট ও স্বর্ণপদকে সম্মানিত অভিনেত্রী মিঠাই
ডক্টরেট ও স্বর্ণপদকে সম্মানিত অভিনেত্রী মিঠাই

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে শাহবাগে ‘ব্লকেড’
কুয়েট উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে শাহবাগে ‘ব্লকেড’

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিরাপত্তার জন্যই কি ভারত ছেড়ে হঠাৎ বিদেশে স্থায়ী সাইফ?
নিরাপত্তার জন্যই কি ভারত ছেড়ে হঠাৎ বিদেশে স্থায়ী সাইফ?

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৮২-তেও অমিতাভের ফিটনেস রহস্য জানালেন নিজেই
৮২-তেও অমিতাভের ফিটনেস রহস্য জানালেন নিজেই

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনের মিত্ররা লন্ডনে বৈঠক করবে বুধবার
ইউক্রেনের মিত্ররা লন্ডনে বৈঠক করবে বুধবার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক এডিসি নাজমুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
সাবেক এডিসি নাজমুলের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্নীতির তথ্য চাওয়ায় কালের কণ্ঠের সাংবাদিককে উল্টো সাজা দিলেন ইউএনও
দুর্নীতির তথ্য চাওয়ায় কালের কণ্ঠের সাংবাদিককে উল্টো সাজা দিলেন ইউএনও

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশু সোয়াইবের সারা শরীরজুড়ে ছ্যাঁকা, হাতের নখ উপড়ানো, করানো হতো ভিক্ষা
শিশু সোয়াইবের সারা শরীরজুড়ে ছ্যাঁকা, হাতের নখ উপড়ানো, করানো হতো ভিক্ষা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঈদ কেনাকাটায় সারা’র র‌্যাফেল ড্র বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
ঈদ কেনাকাটায় সারা’র র‌্যাফেল ড্র বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নরসিংদীতে ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা
নরসিংদীতে ইউপি সদস্যকে কুপিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১৫
মাগুরায় বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১৫

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনের ফেরত দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িংয়ে নজর ভারতের
চীনের ফেরত দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের বোয়িংয়ে নজর ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের রাজনৈতিক কৌশলের সঙ্গে নাৎসি জার্মানির মিল দেখছেন আল গোর
ট্রাম্পের রাজনৈতিক কৌশলের সঙ্গে নাৎসি জার্মানির মিল দেখছেন আল গোর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবর আজমদের কোচ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে মাইক হেসন
বাবর আজমদের কোচ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে মাইক হেসন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইডেনে ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে যা বললেন ভোগলে
ইডেনে ঢোকায় নিষেধাজ্ঞা প্রসঙ্গে যা বললেন ভোগলে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি হ্রাসের পূর্বাভাস আইএমএফের
বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধি হ্রাসের পূর্বাভাস আইএমএফের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেয়ের জন্য দুবাইয়ে বাড়ি কিনলেন অভিষেক-ঐশ্বরিয়া!
মেয়ের জন্য দুবাইয়ে বাড়ি কিনলেন অভিষেক-ঐশ্বরিয়া!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
পলকের ‘হারানো সোয়েটার’ পাওয়া গেছে
পলকের ‘হারানো সোয়েটার’ পাওয়া গেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ সেনাসদস্য নেবে কাতার: প্রেস সচিব
বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ সেনাসদস্য নেবে কাতার: প্রেস সচিব

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদিতে ভিসার মেয়াদের বেশি অবস্থান করলেই ৫০ হাজার রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা, ৬ মাসের জেল
সৌদিতে ভিসার মেয়াদের বেশি অবস্থান করলেই ৫০ হাজার রিয়াল পর্যন্ত জরিমানা, ৬ মাসের জেল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধে প্রথমবারের মতো সরাসরি আলোচনায় আগ্রহ পুতিনের
যুদ্ধ বন্ধে প্রথমবারের মতো সরাসরি আলোচনায় আগ্রহ পুতিনের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ
পাকিস্তানে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ প্রকাশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাকের গেজেট প্রকাশ নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চেয়ে ইসির চিঠি
ইশরাকের গেজেট প্রকাশ নিয়ে আইন মন্ত্রণালয়ের পরামর্শ চেয়ে ইসির চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে গিয়ে শিক্ষার্থী নিখোঁজ
কুমিল্লায় জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করতে গিয়ে শিক্ষার্থী নিখোঁজ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদালত প্রাঙ্গণে কামরুল-দীপু মনি-পলকদের ওপর ডিম নিক্ষেপ
আদালত প্রাঙ্গণে কামরুল-দীপু মনি-পলকদের ওপর ডিম নিক্ষেপ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ে করলে বা বাচ্চা হলেই মিলবে ৬ লাখ টাকা!
যুক্তরাষ্ট্রে বিয়ে করলে বা বাচ্চা হলেই মিলবে ৬ লাখ টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দোহায় পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি পেছাল
জামায়াত নেতা এটিএম আজহারের আপিল শুনানি পেছাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে ৬২ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ দিবে কোরিয়া
বাংলাদেশকে ৬২ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার ঋণ দিবে কোরিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারভেজ হত্যাকাণ্ড: সেই দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার
পারভেজ হত্যাকাণ্ড: সেই দুই ছাত্রীকে বহিষ্কার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইরানের হাতে অতি গোপনীয়-এআই সক্ষমতাসম্পন্ন অস্ত্র!
ইরানের হাতে অতি গোপনীয়-এআই সক্ষমতাসম্পন্ন অস্ত্র!

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সকালে মধু খাওয়ার উপকারিতা
সকালে মধু খাওয়ার উপকারিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে গুলি চালানো যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে গুলি চালানো যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

হাসিনাকে দেয়া ডিগ্রি বাতিলের বিষয়টি পর্যালোচনা করছে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়
হাসিনাকে দেয়া ডিগ্রি বাতিলের বিষয়টি পর্যালোচনা করছে অস্ট্রেলিয়ার শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতার আমিরের মায়ের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
কাতার আমিরের মায়ের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারি
বেনজীরের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড অ্যালার্ট জারি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের আগে উড়োজাহাজে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণ রক্ষা পেল ২৯৪ যাত্রী
উড্ডয়নের আগে উড়োজাহাজে আগুন, অল্পের জন্য প্রাণ রক্ষা পেল ২৯৪ যাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাস্টবিন থেকে উদ্ধার শিশু পেল মায়ের কোল
ডাস্টবিন থেকে উদ্ধার শিশু পেল মায়ের কোল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস, তিন বছরে সর্বনিম্ন ডলারের দাম
মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস, তিন বছরে সর্বনিম্ন ডলারের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কাশ্মীরে বন্দুক হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত
কাশ্মীরে বন্দুক হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের ‘ক্লিন এনার্জি’ হাইড্রোজেন বোমা কতটা বিধ্বংসী?
চীনের ‘ক্লিন এনার্জি’ হাইড্রোজেন বোমা কতটা বিধ্বংসী?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেট টেস্ট: কত রান হলে জিততে পারে বাংলাদেশ?
সিলেট টেস্ট: কত রান হলে জিততে পারে বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের গাজাবাসীকে সমর্থন, যা বললেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি
ফের গাজাবাসীকে সমর্থন, যা বললেন অ্যাঞ্জেলিনা জোলি

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সমৃদ্ধ ও টেকসই পৃথিবী রেখে যেতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কার রাষ্ট্রের বিষয়, তাই তাড়াহুড়া নয় : সালাহউদ্দিন
সংস্কার রাষ্ট্রের বিষয়, তাই তাড়াহুড়া নয় : সালাহউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার দিকনির্দেশনা মেনেই বৈঠক করা হচ্ছে: ড. আলী রীয়াজ
প্রধান উপদেষ্টার দিকনির্দেশনা মেনেই বৈঠক করা হচ্ছে: ড. আলী রীয়াজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ঢাবি শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
রাজধানীতে ঢাবি শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুন টাইমলাইনে ইউনূস
জুন টাইমলাইনে ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সঞ্চয়পত্র বন্ধক রেখে মিলবে ঋণ
এবার সঞ্চয়পত্র বন্ধক রেখে মিলবে ঋণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে শিগগিরই ৭৯০০ কোটি টাকার চুক্তি
বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে শিগগিরই ৭৯০০ কোটি টাকার চুক্তি

নগর জীবন

মহাবিপদ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সে
মহাবিপদ অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সে

পেছনের পৃষ্ঠা

আট ঘণ্টার ম্যারাথন বৈঠক
আট ঘণ্টার ম্যারাথন বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবীর জন্য আশার বাতিঘর হতে চায় বাংলাদেশ
পৃথিবীর জন্য আশার বাতিঘর হতে চায় বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই
অতি উৎসাহীদের থামাতে হবে এখনই

সম্পাদকীয়

বেতন-ভাতা অনিয়মিত ময়লা ফেলে প্রতিবাদ
বেতন-ভাতা অনিয়মিত ময়লা ফেলে প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান সমস্যার মধ্যে আছেন ব্যবসায়ীরা
নানান সমস্যার মধ্যে আছেন ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

উৎপাদনে ধস, বড় ক্ষতি ব্যবসায়
উৎপাদনে ধস, বড় ক্ষতি ব্যবসায়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহীর আলু যাচ্ছে মালয়েশিয়ায়
রাজশাহীর আলু যাচ্ছে মালয়েশিয়ায়

নগর জীবন

সুবাস ছড়াচ্ছে স্বর্ণচাঁপা
সুবাস ছড়াচ্ছে স্বর্ণচাঁপা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই কলেজ ফের রণক্ষেত্র
দুই কলেজ ফের রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমতায় যে বসে লুটেপুটে খেতে চায়
ক্ষমতায় যে বসে লুটেপুটে খেতে চায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে কার কথায় হিংসা করছেন
বিএনপিকে কার কথায় হিংসা করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি গত ১৫ বছর দেশের মাটি ছাড়েনি
বিএনপি গত ১৫ বছর দেশের মাটি ছাড়েনি

নগর জীবন

গুমের সাজা যাবজ্জীবন, মৃত্যুতে ফাঁসি
গুমের সাজা যাবজ্জীবন, মৃত্যুতে ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নথি কোথায় সাগর রুনি হত্যা মামলার
নথি কোথায় সাগর রুনি হত্যা মামলার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রথম কাজ খাল খনন কর্মসূচি
বিএনপি ক্ষমতায় এলে প্রথম কাজ খাল খনন কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যটকদের ওপর হামলা কাশ্মীরে, নিহত ২৬
পর্যটকদের ওপর হামলা কাশ্মীরে, নিহত ২৬

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের পথে হাঁটছে সরকার
ভবদহ সমস্যার স্থায়ী সমাধানের পথে হাঁটছে সরকার

নগর জীবন

গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে

সম্পাদকীয়

বিএনপি কার্যালয়ে ককটেল হামলায় গ্রেপ্তার ৩
বিএনপি কার্যালয়ে ককটেল হামলায় গ্রেপ্তার ৩

দেশগ্রাম

মশক নিধন ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে সেনাবাহিনী
মশক নিধন ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে সেনাবাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

র‌্যাবের গুলিতে নিহতের ঘটনায় দুই মামলা
র‌্যাবের গুলিতে নিহতের ঘটনায় দুই মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন হত্যা মামলায় গাজীপুর আদালতে দীপু মনি-পলকসহ ছয়জন
তিন হত্যা মামলায় গাজীপুর আদালতে দীপু মনি-পলকসহ ছয়জন

নগর জীবন

পদ্মায় জালে ৩০ কেজির বাঘাইড়
পদ্মায় জালে ৩০ কেজির বাঘাইড়

দেশগ্রাম

ভাতিজা হত্যার অভিযোগ চাচার বিরুদ্ধে
ভাতিজা হত্যার অভিযোগ চাচার বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

গৃহপরিচারিকা নির্যাতনে পরীমণির বিরুদ্ধে মামলা
গৃহপরিচারিকা নির্যাতনে পরীমণির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

বিএনপির দুই নেতার বিরোধ সংঘর্ষে চার গ্রামের মানুষ
বিএনপির দুই নেতার বিরোধ সংঘর্ষে চার গ্রামের মানুষ

দেশগ্রাম