শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ মার্চ, ২০২৫

সাধারণ নির্বাচনের পথে যত বাধা

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
সাধারণ নির্বাচনের পথে যত বাধা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে দুটো সম্ভাব্য সময়ের কথা বলেছেন। কম সংস্কার চাইলে নির্বাচন হতে পারে ডিসেম্বরে। বেশি সংস্কার চাইলে ২০২৬ সালের জুনে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার কিছুদিন আগে বলেছিলেন, ডিসেম্বরে নির্বাচন হতে পারে, এটা মাথায় রেখেই কমিশন প্রস্তুতি নিচ্ছে। সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান ডিসেম্বরে নির্বাচন হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। বিএনপি জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নেওয়ার জন্য নেতা-কর্মীদের নির্দেশনা দিয়েছে। জামায়াতে ইসলামী প্রার্থী মনোনয়নপ্রক্রিয়া শুরু করেছে, যদিও দলটি নির্বাচনের চেয়ে সংস্কারে বেশি উৎসাহী। সব মিলিয়ে পরিবেশ-পরিস্থিতি যা দেখা যাচ্ছে, তাতে মনে করা যেতে পারে যে জাতীয় নির্বাচন এ বছরের মধ্যেই হয়ে যাবে। 

জেনারেল ইলেকশনের আগে স্থানীয় সরকার ভোট করার যে পরিকল্পনা ছিল বা আছে তার বাস্তবায়নও কঠিন হতে পারে। অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে, এমন কেউ কেউ জাতীয় নির্বাচনের আগেই স্থানীয় সরকারের ইলেকশন করার কথা বলেছেন বিভিন্ন সময়ে। প্রধান উপদেষ্টা নিজেও বলেছিলেন যে জাতীয় নির্বাচনের সঙ্গে সঙ্গে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের কথাও ভাবা হচ্ছে। স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশনের প্রধান বলেছিলেন, বেশির ভাগ মানুষ আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চায়। তিনি একটি জরিপের কথা উল্লেখ করে জানিয়েছিলেন যে ৬৪ শতাংশেরও বেশি মানুষ এই নির্বাচন আগে দেখতে চান। সমবায় ও স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদও এক বক্তৃতায় জানিয়েছিলেন যে সরকার জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন করার ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে। জামায়াতে ইসলামী ও নুরুল হক নুরের গণঅধিকার পরিষদেরও এ ব্যাপারে সায় রয়েছে।

বর্তমান সংবিধানে না থাকলেও স্থানীয় সরকারব্যবস্থায় মৌলিক গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার কথাও বলা হয়েছিল। মৌলিক গণতন্ত্র- এই টার্মটি ব্যবহার করা না হলেও মেম্বার-কাউন্সিলরদের ভোটে চেয়ারম্যান ও মেয়র নির্বাচনের কথা বলা হয়েছিল, যা মৌলিক গণতন্ত্রেরই নামান্তর। মৌলিক গণতন্ত্র সম্পর্কে নতুন প্রজন্মের অনেকের পরিষ্কার ধারণা থাকার কথা না। পাকিস্তানের সামরিক প্রেসিডেন্ট আইয়ুব খান ডিক্রির মাধ্যমে মৌলিক গণতন্ত্রের বিধানসংবলিত শাসনতন্ত্র জারি করেছিলেন সম্ভবত ১৯৬২ সালে। সেই ব্যবস্থায় চেয়ারম্যান থেকে শুরু করে প্রেসিডেন্ট পর্যন্ত ইউনিয়নের ওয়ার্ড মেম্বারদের ভোটে নির্বাচিত করার বিধান করা হয়েছিল।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে দুটো সম্ভাব্য সময়ের কথা বলেছেন১৯৬৫ সালের জানুয়ারি মাসে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট ইলেকশন সামনে রেখে তৎকালীন দুই পাকিস্তানের সবগুলো দল মিলে আইয়ুব খানের বিপক্ষে গঠন করে কম্বাইন্ড অপজিশন পার্টি (কপ)। কপের মনোনীত প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হয়েছিলেন পাকিস্তান রাষ্ট্রের জনক মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর বোন মিস ফাতিমা জিন্নাহ। মিস জিন্নাহ ও কপের বেসিক ডেমোক্র্যাসির ইলেকশনে যাওয়ার উদ্দেশ্য ছিল, জিততে পারলে এক বছরের মধ্যে জনগণের গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনা হবে। অর্থাৎ পুনরায় ইলেকশন হবে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে। কিন্তু তৎকালীন দুই পাকিস্তানের সবগুলো দল মিলেও মৌলিক গণতন্ত্রের মেম্বারের মেজরিটির সমর্থন আদায় করতে পারেনি। সেই সময়ে পূর্ব পাকিস্তানের অর্থাৎ বর্তমান বাংলাদেশের ৫৩ দশমিক ১২ শতাংশ তথাকথিত মৌলিক ভোটার আইয়ুব খানের মার্কায় ভোট দিয়েছিলেন। আর পশ্চিম পাকিস্তানে ৭০ শতাংশের বেশি বিডি মেম্বার আইয়ুব খানকে ভোট দিয়েছিলেন। এই হলো মৌলিক গণতন্ত্রের মাহাত্ম্য।

গ্রাম বা ওয়ার্ডের মতো ছোট ছোট ইউনিটে সাধারণত সেই ব্যক্তিরাই মেম্বার নির্বাচিত হয়ে থাকেন, স্থানীয়ভাবে যারা অর্থবিত্তে প্রভাবশালী। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই এই শ্রেণির লোকদের সমাজ ও রাষ্ট্রের প্রতি কোনো কমিটমেন্ট থাকে না। গ্রামে আধিপত্য ধরে রাখাই তাদের মূল লক্ষ্য। আধিপত্যই যখন মুখ্য, তখন ক্ষমতার ছায়ায় থাকতেই তারা পছন্দ করেছিলেন। কড়কড়ে নোটের প্রলোভন তো ছিলই। সেই মৌলিক গণতন্ত্র বা বেসিক ডেমোক্র্যাসি ফিরিয়ে আনার একটা চিন্তাভাবনা যে আছে, তার আভাস রয়েছে। গণতন্ত্রের বিচারে নিঃসন্দেহে এটি একটি খারাপ চিন্তা।

পক্ষান্তরে বিএনপি ও সমমনা দলগুলো জাতীয় সংসদের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচনের বিপক্ষে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান গত ২৭ ফেব্রুয়ারি দলের বর্ধিত সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে পরিষ্কার বলেছেন, সংস্কার ও স্থানীয় নির্বাচন- এসব ইস্যু নিয়ে জনগণের সামনে একধরনের ধূম্রজাল সৃষ্টি করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন, রক্তপিচ্ছিল পথে রাজপথে গড়ে ওঠা জাতীয় ঐক্য ও জাতীয় নির্বাচনের পরিবেশ বিনষ্টের অপচেষ্টা চলছে। তিনি যে অপচেষ্টার কথা বলছেন, হালফিল বাস্তবতায় তাকে অমূলক বলা যায় না।

কোনো কোনো উপদেষ্টাকে আমরা ইতোপূর্বেও বলতে শুনেছি যে এই সরকার কেবল একটা নির্বাচন করার জন্য আসেনি। এই সরকারকে বিপ্লবী সরকার ঘোষণা, সেকেন্ড রিপাবলিক ঘোষণা, গণপরিষদ গঠন করে নতুন শাসনতন্ত্র প্রণয়নের মতো উচ্চমার্গীয় কথাবার্তাও হয়েছে। গণ অভ্যুত্থানের নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রদের দ্বারা গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টি সেই চিন্তাগুলোকেই সামনে নিয়ে এসেছে ঘোষিত নীতি হিসেবে। তারা সেকেন্ড রিপাবলিক ঘোষণা করতে চান। জাতীয় সংসদের আগে তারা গণপরিষদের ইলেকশন চান।

গণপরিষদ নতুন সংবিধান প্রণয়ন করবে। নতুন সংবিধানের পর জাতীয় নির্বাচন ও নির্বাচিত সরকার। এরূপ দাবির তাৎপর্য অনুধাবন করা কঠিন নয়। জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রশ্নে বিএনপির অবস্থান আর জাতীয় নাগরিক পার্টির অবস্থানের মধ্যে যে বৈপরীত্য রয়েছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই।

ডিসেম্বরে জেনারেল ইলেকশন হবে কি না, হলেও ভোট কতখানি অবাধ ও স্বচ্ছ হবে, তা-ও নিশ্চিত করে বলা যায় না। যে দেশে বহুদিন, বহু বছর ধরে অবাধ ও স্বচ্ছ ইলেকশনের দেখা পাওয়া যায়নি, মানুষ ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পায়নি, সেই দেশের মানুষ সহজে মন থেকে সন্দেহের কাঁটা উপড়ে ফেলতে পারে না। ঘর পোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলে ভয় পায়। সব দিক দিয়ে অবাধ ও স্বচ্ছ একটি ইলেকশনের জন্য যে উপাদানগুলো বর্তমান থাকা অপরিহার্য, সেগুলো আছে কি না, তা নজর করে দেখা দরকার। সরকার এবং প্রশাসনের নিরপেক্ষতা ও সক্ষমতা, ইলেকশন কমিশনের নিরপেক্ষতা, ক্ষমতা ও ক্ষমতা প্রয়োগের সক্ষমতা, গণতন্ত্রের প্রতি রাজনৈতিক দল এবং নেতা-কর্মীদের কমিটমেন্ট- এগুলো স্বচ্ছ ইলেকশনের জন্য জরুরি। আর দরকার ভোটার সাধারণের সচেতনতা। সরকার, ইলেকশন কমিশন, রাজনৈতিক দল কিংবা ভোটার সাধারণ- কারও পক্ষেই বিচ্ছিন্নভাবে অবাধ ও স্বচ্ছ নির্বাচন নিশ্চিত করা সম্ভব নয়।

শুনতে ভালো না শোনালেও অনেক ক্ষেত্রেই সরকারের সক্ষমতা প্রমাণিত হয়নি।

দেশে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান চলছে। প্রতিদিনই গ্রেপ্তার হচ্ছে কমবেশি। এই অভিযানের মধ্যেও শহর ও গ্রামে ছিনতাই, ধর্ষণ, গণপিটুনির ঘটনা ঘটে চলেছে আকসার। যখন এরকম একটি অভিযান চলছে, তখন ছোটবড় সব শয়তানের ছেড়ে দে মা পালিয়ে বাঁচি- অবস্থা হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু হচ্ছে বিপরীত। কেন এমন হচ্ছে?

অনেক ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী অরাজনৈতিক সরকার কেন প্রত্যাশিত সাফল্য দেখাতে পারছে না,  সন্ত্রাসবিরোধী অভিযানেও কেন অপরাধীরা ভয় পাচ্ছে না, তার কারণ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে। রাজপথের বিপ্লবীরা নতুন দল করেছেন- জাতীয় নাগরিক পার্টি। পার্টির নেতা সরকারের উপদেষ্টা ছিলেন। পদত্যাগ করে দলের হাল ধরেছেন। খুব ভালো কথা। এই তরুণদের নিয়ে সাধারণ মানুষের আশা-ভরসা ছিল অনেক। গত সাত মাসে সেটা কতখানি অবশিষ্ট আছে, বলা মুশকিল। এটা ওপেন সিক্রেট যে বৈষম্যবিরোধীরা সরকারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে চলেছে শুরু থেকেই। সরকারে তাদের প্রতিনিধিও রয়েছে। বর্তমান তথ্য উপদেষ্টাকে জুলাই আন্দোলনের মাস্টারমাইন্ড বলে ড. ইউনূসই পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। এমতাবস্থায় অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে নতুন দলের নেতাদের একটা নিবিড় সম্পর্ক থাকা বিচিত্র নয়। দলটি কিংস পার্টি নয়, তা প্রমাণ করা কঠিন। হালফিল বাস্তবতায় ড. ইউনূস সরকারের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে বৈকি। আর সরকারের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে অবাধ নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হতে পারে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দলীয় নেতা-কর্মীদের জনগণের বিপক্ষে যায়, এমন কাজ করা থেকে বিরত থাকার জন্য পূর্বাপর হুঁশিয়ারি দিয়ে আসছেন। উচ্ছৃঙ্খল অনেক নেতা-কর্মীকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। দলীয় হাইকমান্ডের এ অবস্থান প্রশংসনীয়। তারপরও মাঠপর্যায়ের একশ্রেণির বেপরোয়া নেতা-কর্মীদের দলটি বাগে আনতে পারেনি। গণতন্ত্রের জন্য অবস্থাটি ইতিবাচক নয়। সুশৃঙ্খল দল হিসেবে জামায়াতে ইসলামীর সুনাম শুনেছি। তাহলেও কোনো কোনো জায়গায় তাদের বিরুদ্ধেও সংঘশক্তি প্রদর্শনের অভিযোগ রয়েছে। নাগরিক ঐক্যের নেতা মাহমুদুর রহমান মান্নাকে তাঁর নির্বাচনি এলাকায় ঢুকতে না দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। অনেক জায়গায় স্থানীয় প্রশাসন রাজনৈতিক দলের চাপে ঠিকমতো কাজ করতে পারছে না বলে অভিযোগ রয়েছে। এই আচরণগুলো গণতান্ত্রিক রীতিনীতির সঙ্গে যায় না। এগুলোর পরিবর্তন দরকার।

দেশের মানুষ এমন একটি নির্বাচন চায়, যা হবে সর্ববিচারে অবাধ, নিরপেক্ষ ও অন্তর্ভুক্তিমূলক। কোনো ছোট দল বা স্বতন্ত্র সম্ভাব্য প্রার্থীকে যদি তার নির্বাচনি এলাকায় ঢুকতেই দেওয়া না হয়, তা হলে অবাধ নির্বাচন হবে কোন জাদুবলে?

    লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় : শিক্ষার্থীদের আবাসন সংকট নিরসনে ছাত্রদলের ৫ দফা দাবি

১২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান
অপ-সাংবাদিকতা গণমাধ্যমের বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করে : প্রেস কাউন্সিল চেয়ারম্যান

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি
রাহুলের সেঞ্চুরিতে দিল্লির ১৯৯ রানের পুঁজি

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ
৫ বছর পর বন্দিদশা থেকে গৃহকর্মীকে উদ্ধার করলো পুলিশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের
ফাইনালে টাইব্রেকারে হেরে শিরোপা হাতছাড়া বাংলাদেশের

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আন্তর্জাতিক জাদুঘর দিবস পালিত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ
ঝিনাইদহে প্রশিক্ষণ সামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া
বিদায়ের আগে পর্তুগিজ কাপ জিততে চান ডি মারিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪
ঝিনাইদহের মহেশপুর সীমান্তে আটক ২৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য সস্ত্রীক সিঙ্গাপুর গেলেন মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন
পদোন্নতিতে অতিরিক্ত আইজিপি হলেন ১২ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত
নওগাঁয় কোরবানির জন্য ৭ লাখ ৮৮ হাজার ৩২০ পশু প্রস্তুত

১ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে
মিরপুরে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’
‘উত্তম কৃষিতে বদলাবে সোয়া দুই কোটি কৃষকের জীবনযাত্রা’

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর
গ্রাহক সন্তুষ্টি ও প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের প্রতিশ্রুতি: ভিভোর ফ্ল্যাগশিপ স্টোর

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ
রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি
চাঁদপুরে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাপান স্বেচ্ছাসেবক দলের আলোচনা সভা
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাপান স্বেচ্ছাসেবক দলের আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত কলেজের জন্য ‘প্রশাসক’ নিয়োগে ঢাকা কলেজে নতুন অধ্যক্ষ
সাত কলেজের জন্য ‘প্রশাসক’ নিয়োগে ঢাকা কলেজে নতুন অধ্যক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রসিকে তালা দিল বিক্ষুব্ধ নগরবাসী
রসিকে তালা দিল বিক্ষুব্ধ নগরবাসী

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইংল্যান্ডে সাব্বিরের ১৫২ রানের বিধ্বংসী ইনিংস
ইংল্যান্ডে সাব্বিরের ১৫২ রানের বিধ্বংসী ইনিংস

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসচাপায় শিশু নিহত
বাসচাপায় শিশু নিহত

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরও ১১ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন
আরও ১১ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসের ধাক্কায় কলেজছাত্রী নিহত
বাসের ধাক্কায় কলেজছাত্রী নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার তদন্ত ডিবিতে স্থানান্তর
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার তদন্ত ডিবিতে স্থানান্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

২২ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

১৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা
খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা