শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫

মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়

আমরা ধরে নিই লোকটি একজন ফেরিওয়ালা। মাথায় তার চাঙারি, বিক্রি করে মাছ। গ্রামে নয়, শহরে- এই রাজধানীতেই। হাঁক দিয়ে যায় পাড়ায় পাড়ায়। কিন্তু একদা সে গ্রামে ছিল। জেলে নয়, চাষি। জমিজমা বেদখল ও ভাগাভাগি হয়ে গেছে। যা ছিল সেটুকু হাতছাড়া হওয়ার আগে বিক্রি করে দিয়ে এখন ফেরিওয়ালা হয়েছে। ভূমি এখন তার মাথায়, বিক্রি করে পাওয়া টাকাটাই পুঁজি। কত টাকার মাছ আছে তার ঝুড়িতে? হাজার তিনেক! কিন্তু সে মাছ খায় না। খাবার কথা স্বপ্নেও ভাবে না। তার স্ত্রী মাছ রান্না করছে, সে পরিবারের সবাইকে নিয়ে গোল হয়ে বসে মাছে-ভাতে খাবার খাচ্ছে, এটা স্মৃতি হিসেবে ঝাপসা, স্বপ্ন হিসেবে সুদূরের। কিন্তু এখন সে পা রাখে কোথায়? জনাকীর্ণ, মানুষের ভারে ডুবু ডুবু ঢাকায় তার আশ্রয় কোনখানে? কোন বস্তিতে? আমরা জানি না। জানার আগ্রহ নেই। জানা সম্ভব নয়।

তবে এটা নিশ্চিত জানি যে ঈদ-পার্বণ এলে হাজার হাজার, হাজার কেন বলছি যে লাখ লাখ মানুষ নিজের জীবন বিপন্ন করে হলেও গ্রামের দিকে ছুটে যায়, এ ফেরিওয়ালাটি তাদের একজন নয়। যারা বাসে, লঞ্চে, ট্রেনে যে যেভাবে পারে গ্রামে ছুটে যাবে, সেখানে তাদের একটা আশ্রয় আছে, এ মানুষটির জন্য সেরকম কিছু নেই। এ লোকটি একেবারেই নিরাশ্রয়, তবে মনে মনে আর পাঁচজনের মতোই সে-ও গৃহী বৈকি। এ মানুষটি একা নয়, এমন হাজার হাজার, লাখ লাখ নরনারী রয়েছে এ শহরে। যাদের জীবনে কোনো ছুটি নেই, তাদের উৎসবও নেই। ছুটি নিলেই অনাহার। এরা পুঁজি যেটুকু আছে আঁকড়ে ধরে রাখে। কেননা তারা জানে, যে কোনো মুহূর্তে তা বেহাত হয়ে যেতে পারে। এদের পুলিশে গুঁতোয়, মাস্তানরা চাঁদার জন্য শাসায়। গ্রামে যদি আশ্রয় থাকত তাহলে জীবন বিপন্ন করে হলেও সেখানে ছুটত, যেমন লাখ লাখ মানুষ ছুটেছে। কেননা গ্রামের ওই আশ্রয়ে জীবন আছে বলে তারা মনে করত।

ছুটিতে ছুটতে ছুটতে পড়ি তো মরি হয়ে যারা দেশের বাড়িতে যায় তাদের আবার ঠিক ওভাবেই ফিরে আসতে হয়। সেই ঠেলাঠেলি ঠাসাঠাসি ধাক্কাধাক্কি-বাসে, লঞ্চে, ট্রেনে। সেই ওষ্ঠাগত প্রাণ। সময়মতো না ফিরতে পারলে চাকরি যাবে। শহর থেকে বাড়িতে গিয়ে যখন পৌঁছেছে আপনজনেরা তখন আনন্দে আত্মহারা হয়ে যায়। সুবাতাস বয়ে যায় খুশির। কিন্তু তারাই, ওই আপনজনেরাই আবার দুশ্চিন্তায় পড়ে যদি দেখে প্রিয়জনটির তাড়া নেই ঢাকায় ফেরার। তাহলে কি চাকরি নেই? কোনো সর্বনাশ কি ঘটে গেছে, যে জন্য বাড়িতে ফিরে এসেছে, ফেরত যাওয়ার জন্য উসখুস করছে না? এবং তারা স্বস্তি পায় যখন দেখে প্রিয়জনটি আবার রওনা হয়েছে আমরা ধরে নিই লোকটি একজন ফেরিওয়ালা। মাথায় তার চাঙারি, বিক্রি করে মাছবান্ধবহীন সেই মরুভূমিতে, রাজধানীর সেই অনিশ্চিত শহরে। কেননা প্রিয়জনেরা সবাই নিকটজন তো অবশ্যই কিন্তু উপার্জনে অক্ষম হলে সে অতি প্রিয়জনটি বাড়ির গাছটিও নয়, এমনকি শুকনো কাঠও নয়, যেন সে ঝরে পড়া পাতা একটি।

কিন্তু কেন এমনটা ঘটল? ঘটার প্রধান কারণ হচ্ছে উন্নতি। এ এক বিশেষ ধরনের উন্নতি, যাতে একজন ফুলেফেঁপে ফুড়ে সিঁড়ি ভেঙে খাড়াখাড়ি উঠে যায় ওপরের দিকে, আর অন্য ১০ জন সেই উন্নতির বোঝা বহন করতে গিয়ে নানা মাত্রায় অবনত হতে থাকে। এ উন্নতির আরও একটি বৈশিষ্ট্য আছে। সেটি হলো, আত্মকেন্দ্রিকতা। এক কথায় একে পুঁজিবাদী ধারার উন্নতি বলা খুবই সংগত। উন্নতির এ ধারায় ব্যক্তি যে নিজের মধ্যে সহৃদয়তা, সহমর্মিতা, সমাজের প্রতি দায়িত্ববোধ ইত্যাদিকে বিকশিত করবে, তা কিন্তু মোটেই সম্ভব নয়। উন্নতি এবং এসব মানবিক বিবেচনা মোটেই একসঙ্গে যায় না। উন্নতির সিঁড়ি ভাঙতে গেলে অবশ্যই এ ধরনের সব রকম বোঝা সবেগে নিচে নিক্ষেপ করতে হয়। নইলে পদে পদে আশঙ্কা থাকে কাত কিংবা চিৎ হয়ে পড়ে যাওয়ার। মানবিক গুণাবলির চাঙারি কাঁধে বহন করে মস্ত বড় হয়েছে এমন কাহিনি এ যুগে রূপকথাতেও পাওয়া যায় না।

উন্নতির এ দর্শন নতুন কোনো বস্তু নয়। ব্রিটিশ যুগে এটি কার্যকর ছিল, পাকিস্তানি জমানায় বদলায়নি, স্বাধীন বাংলাদেশে একেবারে লক লক করে বেড়ে উঠেছে। উনবিংশ শতাব্দীতে যে নতুন শিক্ষাব্যবস্থার প্রবর্তন করা হয়েছিল তখন প্রস্তাবনা ছিল এ রকমের যে একটা শিক্ষিত শ্রেণি তৈরি করলেই চলবে, সেই শ্রেণির কাছ থেকে শিক্ষা নিচের দিকে চুইয়ে চুইয়ে পড়তে থাকবে। এমনকি বিদ্যাসাগরের মতো শিক্ষা-অন্ত মহাপ্রাণ মানুষও শিক্ষার এ দর্শনে সাড়া দিয়েছিলেন। বহু লোককে নিম্ন মানের শিক্ষা না দিয়ে অল্প লোককে ভালো শিক্ষা দিলে তাতে দেশের মঙ্গল হবে বলে তিনিও বিশ্বাস করতেন। কেননা তারও ভরসা ছিল যে উৎকৃষ্ট শিক্ষায় যারা ধনী হবে তারা শিক্ষাবঞ্চিতদের সযত্ন প্রচেষ্টায় সুশিক্ষিত করে তুলবে। প্রতিবাদ করেছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র। তিনি বলেছিলেন, শিক্ষা জল বা দুধ নয় যে ওপরে ঢাললে তা নিচে পৌঁছে যাবে। নিয়ম তো বরং এই যে শিক্ষা যতটুকু পাওয়া যাবে তা সুযোগপ্রাপ্তরাই নিজেদের দখলে নিয়ে নেবে এবং এমন ব্যবস্থা করবে যাতে বঞ্চিতরা বঞ্চিতই থাকে। বঞ্চিতদের শিক্ষিত করতে যাবে তারা কোন দুঃখে? প্রতিদ্বন্দ্বী সৃষ্টি করে নিজেদের প্রাপ্ত সুযোগ খর্ব করার মতো মূর্খ তারা নিশ্চয়ই নয়। বাস্তবে এমনটাই দেখা গেছে এবং দেখা যাওয়াটাই স্বাভাবিক বটে।

শিক্ষার ব্যাপারে যা ঘটেছে উন্নতির ব্যাপারেও অবিকল সেটাই ঘটেছে। উন্নতরা তাদের প্রয়োজনে চাকরবাকর পাহারাদার দোকানদার এসব ধরনের চাকরি তৈরি করে। লোক খাটায়, কিন্তু লোকের সঙ্গে নিজেদের উন্নতি ভাগাভাগি করে নেবে এমনটা কখনোই হতে দেয় না। আর এই যে উন্নতি এর ফলে গ্রামাঞ্চলে কর্মসংস্থান নেই, সেখানে অভাব অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের। গ্রামে নদী যেমন শুকিয়েছে তেমনি শুকিয়েছে উন্নতির সম্ভাবনা। জীবিকা অর্জনের সুযোগ নেই বলেই মানুষ শহরে ছোটে। শহর তাদের টানে, গ্রাম তাদের ঠেলে বের করে দেয়। সবটাই ঘটে উন্নতির মারাত্মক কারণে।

আমাদের দরকার সামাজিক যানবাহনের। চাই একতলা দোতলা বাস। দরকার কিছুটা মিটিয়েছে মেট্রোরেল। প্রয়োজন নৌপথে যাতায়াতের বন্দোবস্ত। কিন্তু উন্নতির যে ভয়াবহ খপ্পরে আমরা পড়েছি তার পক্ষে সামাজিক যানবাহনের ব্যাপারে মনোযোগ দেওয়াটা যে কত কঠিন, ঢাকার রাজপথে তো প্রতিমুহূর্তেই তার প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। প্রাইভেট গাড়িগুলো চলছে না, পাবলিক বাসের জন্য শত শত পাবলিক লাইন ধরে প্রতীক্ষা করছে- এ দৃশ্য কার কাছে অপরিচিত? আমাদের উন্নতি প্রাইভেটে বিশ্বাস করে, পাবলিককে পারলে পিষে মেরে ফেলে, নুইসেন্স বিবেচনা করে। যে জন্য চিকিৎসা মানেই এখন প্রাইভেট হাসপাতালে ছোটা, সরকারি হাসপাতালে তারাই যায় যারা আমাদের ওই ফেরিওয়ালা বন্ধুটির দলে।

কিন্তু আমরা যারা এসব কথা বলছি তারা কী চাই? আকাক্সক্ষাটা কী? না, আমরা বড় কিছু চাই না, চাই সামাজিকীকরণ। যেমন যানবাহনের শ্রেণিবৈষম্য নিরসন। আমরা চাই গ্রাম যেন মানুষকে আশ্রয়স্থল থেকে উৎপাটিত করে শহরের দিকে ঠেলে না দেয়। তার জন্য প্রয়োজন হবে কর্মসংস্থানের, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের। ছোট ও মাঝারি শিল্প গড়ে তোলা দরকার। নদী ও জলাশয়ের সর্বোত্তম ব্যবহার চাই। চাই ফসলি বৃক্ষের সাহায্যে সামাজিক বনায়ন। চাইব আইনশৃঙ্খলা ব্যবস্থার উন্নতি, যাতে গ্রামে থাকাটা বিপজ্জনক বলে ধারণা না হয়। দরকার মফস্বলে উন্নত মানের শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তোলা। চিকিৎসার উন্নয়নের জন্য আয়োজন করা প্রয়োজন। প্রয়োজন  সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবনের। আমরা চাইব গ্রামকে শহরের দিকে টেনে না এনে শহর নিজেই গ্রামের দিকে রওনা দিক।

বিকেন্দ্রীকরণের সিদ্ধান্ত রাষ্ট্রীয় পর্যায়েই নিতে হবে। কিন্তু রাষ্ট্রের শাসনকর্তা যে শাসকশ্রেণি তারা তো কিছুতেই চাইবে না যে, ক্ষমতা তাদের হাত থেকে জনগণের হাতে চলে যাক। তাদের চেষ্টা ক্ষমতা যেখানে থাকার সেখানেই থাকবে। ফেরিওয়ালা তার সম্পত্তি মাথায় করে নিয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরবে, সম্পত্তিবানরা তাদের ব্যক্তিগত সম্পত্তি কীভাবে বৃদ্ধি করা যায় সে চিন্তা দিয়ে মাথাভর্তি করে রাখবে। কিন্তু যে দেশে কয়েক কোটি মানুষের দাঁড়ানোর কোনো জায়গা নেই, সে দেশকে কোন অর্থে স্বাধীন বলা যাবে সে প্রশ্নটা তো থাকবেই। আমরা তার মুখোমুখি হলে দায়িত্ব বাড়ে। আর সে দায়িত্বটা অন্য কিছুর নয়, আমাদের অসমাপ্ত মুক্তিযুদ্ধকে আরও সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার বটে। মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, সহজে শেষ হবারও নয়।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
শেখ হাসিনার কারাদণ্ড
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
হিজরি সনের তাৎপর্য ও হিজরতের চেতনা
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সংকটে রপ্তানি খাত
সংকটে রপ্তানি খাত
নতুন বাংলাদেশ
নতুন বাংলাদেশ
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
বিভিন্ন ঘটনার স্মৃতিবিজড়িত দিন পবিত্র আশুরা
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ফুল আর জুতার মালা মুদ্রার দুই পিঠ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
ক্ষমতার লোভে বিপ্লবের সর্বনাশ
পিটিয়ে হত্যা
পিটিয়ে হত্যা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
সিকৃবিতে শহীদ স্মরণে ‘জুলাই ৩৬ গেইট’ উদ্বোধন
সিকৃবিতে শহীদ স্মরণে ‘জুলাই ৩৬ গেইট’ উদ্বোধন

৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার
কক্সবাজারে ৩ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমাদের মূল লক্ষ্য নির্বাচন : হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমাদের মূল লক্ষ্য নির্বাচন : হাসনাত আব্দুল্লাহ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে বাড়ছে করোনা রোগী
সিলেটে বাড়ছে করোনা রোগী

১২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বেনাপোলে ২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাক 
ড্রাইভার আটক
বেনাপোলে ২০টি বাংলাদেশি পাসপোর্টসহ ভারতীয় ট্রাক  ড্রাইভার আটক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাগলা মসজিদের নিজস্ব ওয়েবসাইট উদ্বোধন
পাগলা মসজিদের নিজস্ব ওয়েবসাইট উদ্বোধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ ফি বাড়ানোর নির্দেশ ট্রাম্পের
বিদেশি পর্যটকদের জন্য জাতীয় উদ্যানের প্রবেশ ফি বাড়ানোর নির্দেশ ট্রাম্পের

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ, লুকিয়ে দাফনের সময় পুলিশের হানা
গৃহবধূকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ, লুকিয়ে দাফনের সময় পুলিশের হানা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বোমার আঘাতে ১০ বার গৃহহারা, শেষ আশ্রয়েই খুন হন বাবা ও ভাই
বোমার আঘাতে ১০ বার গৃহহারা, শেষ আশ্রয়েই খুন হন বাবা ও ভাই

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ
নোয়াখালী জেলা বিএনপির দপ্তর সম্পাদকের দায়িত্ব পেলেন এডভোকেট পলাশ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ১৮টি গাছ কেটে নেয়ার অভিযোগ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের
পাকিস্তানে ভবন ধসে প্রাণ গেল ৫ জনের

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী
দলের কেউ অপরাধ করলেই ব্যবস্থা নেবে বিএনপি: রিজভী

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার
সিলেটে ধর্ষণের ঘটনায় ৩ যুবক গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি
প্রথম নারী সভাপতি পেতে পারে ভারতের ক্ষমতাসীন দল বিজেপি

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু
যশোরে বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান
জাবি ছাত্রদলের ১৫ নেতাকে অব্যাহতি প্রদান

৫৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত ২০৪

৫৮ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প
পুতিনের সঙ্গে ফোনালাপে ইউক্রেন বিষয়ে অগ্রগতি হয়নি : ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাবনায় দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১
পাবনায় দুই শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে ১০ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
টাঙ্গাইলে ১০ কিলোমিটার ম্যারাথন প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক
‘কুলি’-তে আমির খানের রাফ লুক, ফার্স্ট লুকেই চমক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত অন্তত ৬৩
টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল, মৃত অন্তত ৬৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রামগতিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা
রামগতিতে বসুন্ধরা শুভসংঘের নবগঠিত কমিটির পরিচিতি ও কর্মপরিকল্পনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সর্বাধিক পঠিত
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাংলাদেশে সম্ভব নয়: এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা
জায়েদ খানের অতিথি তানজিন তিশা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত
ইরানে গুপ্তচরবৃত্তির দায়ে দুই ফরাসি নাগরিক অভিযুক্ত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিতে ট্রাম্পের দাবি আবারও খারিজ করলেন জয়শঙ্কর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম