শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫

সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর

ফল-ফসলে সমৃদ্ধ গ্রাম বলতে যেমনটি বোঝায়, চুয়াডাঙ্গা জেলার জীবননগরের রায়পুর গ্রাম যেন তারই প্রতিচ্ছবি। পাখির চোখে দেখলে মনে হয় ফসল বৈচিত্র্যে ভরপুর কৃষকের মাঠে রঙিন কার্পেট বিছানো। চার দশক ধরে বিভিন্ন দেশের কৃষিচিত্র দেখে যেমনটি ভেবেছি, আমার দেশের কৃষি খেত ভরে থাকবে উচ্চমূল্যের ফল-ফসলে, কৃষক থাকবেন সবচেয়ে এগিয়ে, তারুণ্যের শক্তিতে কৃষি অর্থনীতি হবে দারুণ টেকসই। ঠিক সেদিকেই যেন ধীরে ধীরে এগোচ্ছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যশোর, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ প্রভৃতি জেলাগুলো। বিগত দশকে তরুণদের হাতে ঘটেছে কৃষির অনন্য বিকাশ। কৃষি অগ্রসরতার কারণেই কভিড-১৯সহ নানা প্রতিকূলতার ভিতরেও বাংলাদেশের মানুষ খাদ্যঘাটতির মুখোমুখি হয়নি।

যাই হোক, রায়পুর গ্রামের সাদ্দাম হোসেন একজন উদ্যমী তরুণ। কৃষির প্রতি অনুরাগ থেকে অর্জন করেন কৃষি ডিপ্লোমা। তারপর চাকরি দিয়ে জীবিকা শুরু করলেও নতুন কৃষির টানে ফিরে এসেছেন মাঠে। আর নতুন নতুন ফল-ফসল চাষ করে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন পুরো এলাকায়।

সাদ্দাম হোসেনের সঙ্গে তাঁর ভাই হৃদয় হোসেনও যুক্ত এই কৃষি উদ্যোগে। নতুন নতুন ফল-ফসলের প্রতি তাঁদের আগ্রহের অন্যতম কারণ মূলত নার্সারি ব্যবসা। এখানে শত বিঘার ওপরে তাঁদের কৃষি কার্যক্রম। আছে নানান ধরনের বিদেশি ফল ফসলের চাষ। তবে এই সময়ে সবচেয়ে আকর্ষণীয় তাঁদের মিষ্টি আঙুরের বাগান। বিকালের উজ্জ্বল রোদে বিশাল জলাশয়ের পাশের এই বাগানে পেকে থাকা টসটসে আঙুর যে রং ছড়াচ্ছে, দেখে মনে হয় কোনো ভিনদেশের বাগান। কিন্তু না, বাংলাদেশের জমিন। এই জমিনে তরুণরা বিস্ময় ফলিয়ে যাচ্ছেন।

চুয়াডাঙ্গাগত শতকের নব্বইয়ের দশক থেকে দেশে আঙুর চাষের চেষ্টা চলেছে। দেশের মাটিতে আঙুরের ফলন হয়েছে ঠিকই, কিন্তু স্বাদ ছিল বেজায় টক। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ তখনো জানত না আঙুর গাছ দেখতে কেমন। গাজীপুরের কাশিমপুর এস্টেটের আঙুর চাষের দৃশ্য টেলিভিশনে তুলে ধরার পর অনেক দর্শক চিঠি লিখেছিলেন। বলছিলেন, কোনোমতেই সেটি বাংলাদেশের দৃশ্য নয়। পরের সপ্তাহে পলিটেকনিক্যাল ইনস্টিটিউটের একদল শিক্ষার্থীর সেখানে নিয়ে গিয়েছিলাম। শিক্ষার্থীরা গাছে থোকা থোকা আঙুর ঝুলে থাকতে দেখে অভিভূত হয়েছিল। কিন্তু আঙুর খেয়ে খুশি হতে পারেনি। কারণ সেই আঙুর ছিল টক। ফলে তখন আঙুর চাষের সম্প্রসারণ তেমন ঘটেনি। এরপর বিচ্ছিন্নভাবে বাড়ির কোণে বা ছাদে অনেকেই আঙুর চাষের চেষ্টা করেছেন।

আঙুর চাষের উৎপত্তি মূলত পশ্চিম এশিয়া এবং ভূমধ্যসাগরীয় অঞ্চলে। বিশেষ করে বর্তমান ইরান, তুরস্ক এবং ককেশাস অঞ্চলে প্রাচীনকাল থেকেই আঙুরের চাষ হয়ে আসছে। ইতিহাসবিদদের মতে, ৬  থেকে ৮ হাজার বছর আগে মানুষ প্রথম আঙুর চাষ শুরু করে এবং পরবর্তী সময়ে তা ইউরোপ, মধ্য এশিয়া ও অন্যান্য অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। তবে বাংলাদেশে বাণিজ্যিকভাবে আঙুর চাষের ইতিহাস একেবারেই নতুন। ফলভরা এই দেশে একসময় ভাবাই যেত না আঙুরের থোকা থোকা সৌন্দর্য দেখা যাবে। কিন্তু সময় বদলেছে। আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি আর কৃষকদের প্রচেষ্টায় এখন দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে গড়ে উঠছে আঙুরের বাগান।

একেবারে নিজের চেষ্টা ও উদ্যোগে বিভিন্ন দেশ থেকে আনা ফলের চারা উৎপাদনের উপযোগিতা যাচাই করছেন সাদ্দাম হোসেন। কখনো সফল হচ্ছেন, কখনো বা ব্যর্থ।

সাদ্দাম হোসেন তাঁর অভিজ্ঞতা থেকে জানালেন, আঙুর চাষের জন্য আদর্শ জমি খুঁজে নেওয়াই প্রথম চ্যালেঞ্জ। জমিন এমন হওয়া দরকার, যেখানে পরিমিত বৃষ্টি হবে, কিন্তু মাটিতে পানি জমে থাকবে না। আবার আবহাওয়া হতে হবে শুষ্ক ও উষ্ণ। সাধারণত আঙুর পাকার সময় বৃষ্টি হলে আঙুরের গুণাগুণসহ আকৃতি নষ্ট হয়ে যায়। আবার পাখি আঙুর খেয়ে ফেলে বলে এ নিয়েও সতর্ক থাকতে হবে। যথাযথ পরিচর্যা পেলে একটি আঙুর গাছই বছরের পর বছর ধরে ফলন দিতে পারে। তাই মূল বিনিয়োগ মূলত এককালীন।

বিদেশে এমন অনেক বাগান দেখেছি, যেখান থেকে দর্শনার্থীরা নিজের হাতে ফল হার্ভেস্ট করতে বা তুলতে পারে। নিজ হাতে তোলা ফল ন্যায্যমূল্যে কিনে নেওয়ার সুযোগও থাকে। এই বাগান থেকেই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে আঙুর। পাইকারি ক্রেতা লিমনের সঙ্গে কথা হয়। লিমন জানালেন, দেশি আঙুর বললে ক্রেতারা বিশ্বাস করেন না, বলেন দেশের আঙুর মিষ্টি হয় নাকি!

ব্যক্তি উদ্যোগে দেশে কৃষি অর্থনীতির এই চর্চাগুলো অগ্রসর হচ্ছে। এতে পুরোপুরি ঝুঁকি নিচ্ছেন কৃষক। তবে উদ্যোক্তা সাদ্দাম হোসেন বলছেন, সরকারের কৃষি বিভাগের পর্যাপ্ত সহযোগিতা থাকলে আরও বেশি দূর অগ্রসর হওয়ার সুযোগ পাওয়া যেত।

সাদ্দামের আঙুরবাগান এখন যেন একটা অনুপ্রেরণার নাম। এই এলাকার মাটিতে যে আঙুরের মতো বিদেশি ফল চাষ হতে পারে, তা আগে কেউ কল্পনাও করেনি। কিন্তু সাদ্দাম সেই অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখিয়েছেন। তাঁর সফলতা দেখে এলাকার অনেকেই স্বপ্ন দেখছেন- তাঁরাও একদিন এই মাটিতে আঙুর ফলাবেন, গড়ে তুলবেন নিজেদের বাগান।

বাগানে ঘোরাঘুরির সময় কয়েকজন নবীন উদ্যোক্তার সঙ্গে কথা হলো। তাঁদের চোখমুখে ছিল আত্মবিশ্বাস আর আশার আলো। একজন বললেন, সাদ্দাম ভাই শুধু একজন কৃষক নন, তিনি আমাদের অনুপ্রেরণার উৎস। আগে ভাবতাম এই মাটিতে ধান বা শাকসবজিই চাষ হবে, কিন্তু এখন বিশ্বাস হচ্ছে- যদি ইচ্ছা থাকে আর সঠিক দিকনির্দেশনা পাওয়া যায়, তাহলে আঙুর চাষও সম্ভব।

আরেকজন বললেন, আমরা ইতোমধ্যে সাদ্দাম ভাইয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তিনি আমাদের পরামর্শ দিচ্ছেন। আমরা ছোট ছোট জায়গা থেকে শুরু করতে চাই। ধীরে ধীরে বাগান বড় করব। শুধু টাকাপয়সার কথা ভাবছি না- যদি সঠিকভাবে এই চাষ কৌশল রপ্ত করতে পারি, তাহলে আমাদের গ্রামে অনেক মানুষের জন্য কাজের সুযোগ তৈরি হবে। যুবসমাজকে ধরে রাখা যাবে।

বিষয়টা এখন আর শুধু কৃষির মধ্যে সীমাবদ্ধ নেই। এক উদ্যোক্তা বলছিলেন, সাদ্দামের বাগান দেখতে এখন নানা জায়গা থেকে মানুষ আসে। কিছুটা পর্যটনের মতো পরিবেশ তৈরি হয়েছে। আবার বাজারেও এই আঙুরের চাহিদা বাড়ছে। আগে বাইরের ফলের দিকে তাকিয়ে থাকতে হতো, এখন নিজেরাই যদি উৎপাদন করতে পারি, তাহলে সেটা একটা বড় অগ্রগতি হবে। আমরা বিশ্বাস করি, আগামী দুই-তিন বছরের মধ্যে আমাদের এলাকা আঙুর চাষের জন্য আলাদাভাবে পরিচিতি পাবে।

কথাগুলো শুনে মনে হলো, এই বাগান যেন একটা নতুন আশা, নতুন স্বপ্নের নাম। সাদ্দাম দেখিয়েছেন, সাহস আর পরিশ্রম থাকলে নিজের মাটিতে দাঁড়িয়ে নতুন দিগন্তে পৌঁছানো সম্ভব।

সাদ্দাম হোসেনের মতো তরুণদের নিরলস চেষ্টা দেখিয়ে দিচ্ছে, সঠিক পরিকল্পনা, ধৈর্য আর উদ্ভাবনী দৃষ্টিভঙ্গি থাকলে দেশের কৃষিই হয়ে উঠতে পারে টেকসই উন্নয়নের প্রধান চালিকাশক্তি। উদ্যোক্তাদের প্রতি অনুরোধ, অন্যের সাফল্য দেখে অতি উৎসাহে বড় বিনিয়োগে যাবেন না। বিনিয়োগের আগে উৎপাদন কৌশল, বাজার পরিস্থিতি এবং নিজের সামর্থ্য যাচাই করে নিতে হবে। সুপরিকল্পিত বিনিয়োগে সাফল্যের সুযোগ আছে। পাশাপাশি প্রয়োজন সরকারের কৃষি বিভাগের সহযোগিতা। আমার বিশ্বাস প্রশিক্ষণ সহায়তা, বাজার ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা আর কৃষিপণ্যকে মূল্যায়নের রাষ্ট্রীয় প্রতিশ্রুতি পেলে মিষ্টি আঙুরের স্বাদ ছড়িয়ে পড়বে সারা দেশে।

শাইখ সিরাজ

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
চিকিৎসা ব্যয়
চিকিৎসা ব্যয়
বিক্ষোভ অবরোধ
বিক্ষোভ অবরোধ
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
সর্বশেষ খবর
কাদের মির্জার সহযোগী নিষিদ্ধ যুবলীগ নেতা রুমেল বিমানবন্দরে আটক
কাদের মির্জার সহযোগী নিষিদ্ধ যুবলীগ নেতা রুমেল বিমানবন্দরে আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ
বিয়ের রাতে স্বামীর টাকা-স্বর্ণালংকার নিয়ে পালালেন নববধূ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-ছেলের মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার
সাবেক এমপি জেবুন্নেসা আফরোজ গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা
স্মারক ডাকটিকিট অবমুক্ত করলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ
গাইবান্ধায় হ্যাকারের বাড়িতে অভিযান, বিপুল পরিমাণ সরঞ্জাম জব্দ

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সচিবালয় অভিমুখে ইশরাক সমর্থকদের লংমার্চে পুলিশের বাধা
সচিবালয় অভিমুখে ইশরাক সমর্থকদের লংমার্চে পুলিশের বাধা

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অভিবাসী বিতাড়নে যুক্তরাষ্ট্রে ‘যুদ্ধকালীন আইন’ প্রয়োগ স্থগিত
অভিবাসী বিতাড়নে যুক্তরাষ্ট্রে ‘যুদ্ধকালীন আইন’ প্রয়োগ স্থগিত

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় বিডার দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ভালুকায় বিডার দিনব্যাপী কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ২২ জুন
জবির প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ২২ জুন

৩৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কালবৈশাখী ঝড়ে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কালবৈশাখী ঝড়ে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে ১৫৬৬ জন গ্রেফতার
২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে ১৫৬৬ জন গ্রেফতার

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঝিনাইগাতী সীমান্তে পরিত্যক্ত ৩০০ বোতল মদ উদ্ধার
ঝিনাইগাতী সীমান্তে পরিত্যক্ত ৩০০ বোতল মদ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বনরক্ষীদের ওপর হামলা বরদাশত নয়, কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে : পরিবেশ সচিব
বনরক্ষীদের ওপর হামলা বরদাশত নয়, কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে : পরিবেশ সচিব

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মানববন্ধন
রংপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মানববন্ধন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক শিক্ষকদের মানববন্ধন
শেরপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক শিক্ষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইকবাল খন্দকারের উপস্থাপনায় দুই অনুষ্ঠান
ইকবাল খন্দকারের উপস্থাপনায় দুই অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জনরোষের আগেই নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান ফারুকের
জনরোষের আগেই নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান ফারুকের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় আন্তঃকলেজ ব্যাডমিন্টন উৎসবে ২৩ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা
কুমিল্লায় আন্তঃকলেজ ব্যাডমিন্টন উৎসবে ২৩ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের গরুর মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের গরুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ‘বিশাল-সুন্দর’ কর প্রস্তাব আটকে দিলেন পাঁচ রিপাবলিকান
ট্রাম্পের ‘বিশাল-সুন্দর’ কর প্রস্তাব আটকে দিলেন পাঁচ রিপাবলিকান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ক্রেডিট রেটিং কেড়ে নিল মুডিজ
যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ক্রেডিট রেটিং কেড়ে নিল মুডিজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুন্সিগঞ্জে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
মুন্সিগঞ্জে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বিপুল পরিমাণ গলদা রেণু উদ্ধার
বরিশালে বিপুল পরিমাণ গলদা রেণু উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টটেনহ্যামকে হারাল ভিলা
টটেনহ্যামকে হারাল ভিলা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক’ স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
‘ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক’ স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা
‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে