শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৩৫, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫

ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই

আমাদের দেশে ক্ষমতার হস্তান্তর বহুবার ও নানাভাবে ঘটেছে, কিন্তু ক্ষমতার প্রকৃত রূপান্তর এখনো ঘটেনি। ব্রিটিশ আসার আগে রাজা-বাদশাহদের একজনের কাছ থেকে আরেকজনের কাছে হস্তান্তরিত হয়। কিন্তু তাতে ওই ক্ষমতার চরিত্র এবং তার সঙ্গে সমাজের রূপ মোটেই বদলাত না। ব্রিটিশ আসার পর ক্ষমতার একটা রূপান্তর হলো।

রাজ্য তখন রাষ্ট্রে পরিণত হলো এবং ওই রাষ্ট্র পুরো ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করে সমাজেও একটা পরিবর্তন আনল। বাংলার দিকে তাকালে আমরা দেখব, এখানে শিল্প ও পুঁজির এক ধরনের বিকাশ ঘটেছিল; বাণিজ্য করার নাম করে ইংরেজরা এসে বিকাশের সেই সম্ভাবনাকে নষ্ট করে দিল। চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রবর্তন করে কৃষককে জমিদারের এবং জমিদারকে রাষ্ট্রের প্রজায় পরিণত করল। একদিকে স্থানীয় শিল্পের বিকাশের সম্ভাবনা বিনষ্ট হওয়ায় এবং অন্যদিকে ভূমিতে কৃষকের অধিকার হারিয়ে যাওয়ায় সমাজে এক ধরনের নেতিবাচক বৈপ্লবিক পরিবর্তন ঘটল।

ইস্ট ইন্ডিয়া কম্কানির আনুকূল্যে ও ইংরেজি শিক্ষার মাধ্যমে একটি মধ্যবিত্ত শ্রেণির বিকাশ ঘটল, যেটি ইংরেজের সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে কিছুটা ক্ষমতা পেল এবং ইংরেজ শাসনকে স্থায়িত্ব দানের কাজে সহযোগিতা করল। এই মধ্যবিত্ত শ্রেণিই সংস্কৃতি ও রাজনীতিতে প্রধান ভূমিকা পালন করেছে।

১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গবিরোধী আন্দোলনের একটা বড় দুর্বলতা ছিল, সেটা হলো রাজনৈতিকভাবে ধর্মের ব্যবহার। ফলে ধর্মনিরপেক্ষতা বিপন্ন হলো এবং ধর্মীয় পুনর্জাগরণবাদ বিকশিত হতে থাকল। এতে সুবিধা হলো ব্রিটিশ শাসকের। কেননা ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন ধর্মীয় সাম্ক্রদায়িকতার কারণে বিভক্ত হয়ে পড়ল। সাম্রাজ্যবাদবিরোধী বিক্ষোভ সাম্ক্রদায়িকতার গলিপথে প্রবেশ করে দাঙ্গার রূপ নিল এবং শেষ পর্যন্ত ১৯৪৭ সালে বাংলায় যে একটা প্রায় বৈপ্লবিক পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল, সেটা সাম্ক্রদায়িক দাঙ্গার মধ্য দিয়ে রক্তাক্ত সংঘর্ষে পরিণত হলো এবং পরিণতিতে দেশভাগ ঘটল।

ইংরেজ শাসক যা করল তা হলো, তাদেরই অনুগতদের হাতে দুই রাষ্ট্রের শাসনক্ষমতা দিয়ে এ ধারণার সৃষ্টি করল যে তারা স্বাধীনতা দিচ্ছে। সাতচল্লিশের দেশভাগে দুটি নতুন রাষ্ট্র তৈরি হলো ঠিকই, কিন্তু সেটি দাঁড়াল ক্ষমতা হস্তান্তরের আনুষ্ঠানিকতায়।

রাষ্ট্র রয়ে গেল আগের মতোই আমলাতান্ত্রিক এবং তার অভ্যন্তরে অর্থনীতি থেকে গেল পুঁজিবাদী। সাতচল্লিশের পরপরই পূর্ববঙ্গে নতুন জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটেছে। এই জাতীয়তাবাদ আগের মতো ধর্মভিত্তিক নয়, ভাষাভিত্তিক বটে এবং সে কারণে ইহজাগতিক, ধর্মনিরপেক্ষ ও গণতান্ত্রিক। এই জাতীয়তাবাদী আন্দোলন শুরু হয়েছিল স্বায়ত্তশাসনের আন্দোলন হিসেবে, কিন্তু একাত্তরে এসে তা স্বাধীনতার দাবিতে বিকশিত হলো।

একাত্তর সালেই আমরা পূর্ববঙ্গবাসী প্রথম স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করলাম। সে যুদ্ধকে আমরা মুক্তিযুদ্ধ বলি এ কারণে যে কেবল স্বায়ত্তশাসন কিংবা নতুন রাষ্ট্র নয়, অস্কষ্টভাবে হলেও আকাঙ্ক্ষাটা ছিল মুক্তির। সেই মুক্তি অর্জন ব্রিটিশের রেখে যাওয়া পুরনো সমাজব্যবস্থাকে অক্ষুণ্ন রেখে কিছুতেই সম্ভব ছিল না। স্বপ্নটা ছিল একটি গণতান্ত্রিক সমাজের, যেখানে মানুষের সঙ্গে মানুষের অধিকার ও সুযোগের কোনো বৈষম্য থাকবে না এবং ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ ঘটবে, কিন্তু সে লক্ষ্য আমরা অর্জন করতে পারিনি এবং পারিনি বলে আজ চারদিকে এত হতাশা, সংঘাত ও সংকট।

একাত্তরের যুদ্ধের আগে উনসত্তরে যে অভ্যুত্থান হয়েছিল, সেখানেও আকাঙ্ক্ষা ছিল একটি সামাজিক বিপ্লবের। কিন্তু সামাজিক ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেইবিপ্লবকে সম্ভব করার জন্য প্রয়োজনীয় নেতৃত্ব দেওয়ার মতো রাজনৈতিক শক্তি দেশে ছিল না। অভ্যুত্থানের চালিকাশক্তি ছিলেন বামপন্থীরা, যাঁরা সমাজ বিপ্লবে বিশ্বাস করেন, কিন্তু তাঁরা ছিলেন বিভক্ত এবং অসংগঠিত। তাঁদের শক্তি ছিল, কিন্তু সে শক্তি সংগঠিত হতে পারেনি। কেননা সে সময়ে মূল রাজনৈতিক দ্বন্দ্বটা ছিল পাঞ্জাবিদের সঙ্গে বাঙালির; সেই দ্বন্দ্বের সমাধান না করে সমাজে বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনা সম্ভব ছিল না। বামপন্থীরা এই সত্যকে নিজেদের কর্মসূচির মধ্যে ধারণ করতে পারেননি। পাঞ্জাবি রাষ্ট্রশক্তি এবং বাঙালি জনগণ—এই দুই পক্ষের দ্বন্দ্বের ক্ষেত্রটাতে জাতীয়তাবাদীরা যেভাবে আন্দোলন পরিচালনা করলেন, বামপন্থীরা সেভাবে এগিয়ে আসতে পারলেন না। ফলে সাতচল্লিশ সালের পর থেকেই সব গণতান্ত্রিক আন্দোলনে যে বামপন্থীদের ভূমিকা ছিল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ, স্বাধীনতার আন্দোলন তাঁদের নেতৃত্বে পরিচালিত হলো না। নেতৃত্ব চলে গেল জাতীয়তাবাদীদের হাতে।

নামে স্বাধীন হলেও এই শাসক শ্রেণি কিন্তু আগের চেয়েও পরাধীন। আগের পরাধীনতা ছিল প্রত্যক্ষ ও গ্লানিকর, কিন্তু বর্তমানের পরাধীনতা অপ্রত্যক্ষ এবং ‘সম্মানজনক’। এই শাসক শ্রেণি যে কতটা পরাধীন তার প্রমাণ পাওয়া যায় কেবল যে ঋণদাতা সংস্থাগুলোর পরামর্শ গ্রহণের মধ্য দিয়ে তা নয়, দৈনন্দিন রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে পুঁজিবাদী বিশ্বপ্রভুদের নির্দেশ অক্ষরে অক্ষরে মান্য করার মধ্যেও। এতে তারা অসম্মানের কিছু দেখে না, বরং বিদেশিরা কতটা ঝুঁকেছে তার মধ্য দিয়েই তারা নিজেদের রাজনৈতিক চরিতার্থতা নিরূপণ করছে।

এই যে কখনো সরাসরি সামরিক শাসন, কখনো সাংবিধানিক-অসাংবিধানিক স্বৈরশাসন আমাদের দেশে এসেছে এবং আছে, তার মধ্য দিয়ে ক্ষমতার হস্তান্তর ঘটছে বটে, কিন্তু জনগণের মুক্তির যে স্বপ্ন, তা মোটেই বাস্তবায়িত হচ্ছে না। উল্টো দেখা যাচ্ছে যে এই শাসক শ্রেণি যে নামেই আসুক বা যে সরকারই গঠন করুক, তাদের মূল কাজ লুণ্ঠন ও দেশের সম্কদ বিদেশে পাচার করা এবং দেশের ভূমি, বন্দর সাম্রাজ্যবাদীদের কাছে তুলে দেওয়া। ক্ষমতা-বুভুুক্ষু এবং দেশপ্রেমবিবর্জিত এমন শাসক আমাদের ইতিহাসে আর কখনোই দেখা যায়নি।

জনগণের যে আকাঙ্ক্ষা, সেটি যে বাস্তব রূপ গ্রহণ করল না, তার কারণ হলো তাদের পক্ষের যে শক্তি, সেটি এখনো, এতসব ঘটনা ও সংগ্রামের পরও সংগঠিত হয়ে উঠতে পারেনি। আর এ কারণেই দেশপ্রেমবিবর্জিত শাসকের দৌরাত্ম্য অক্ষুণ্ন রেখেছে এবং ক্ষমতা ক্রমাগত বৃদ্ধি করে চলেছে। অন্যদিকে জনগণের মধ্যে হতাশা দেখা দিয়েছে। দেশ এখন ইসলামী জঙ্গিবাদেরও লালনভূমি বটে। মানুষ বিক্ষুব্ধ; আর নিয়ম এই যে বিক্ষোভ কোনো না কোনো দিক দিয়ে প্রকাশিত হবেই। বিক্ষোভ যদি দেশপ্রেমীদের নেতৃত্বে এগোত, তাহলে আমরা সমাজ বিপ্লবের অভিমুখে অগ্রসর হতে পারতাম। শাসক শ্রেণির নির্যাতন ও তাদের করতলগত গণমাধ্যম এবং রাষ্ট্রের বাহিনী ও মব ভায়োলেন্সের কবলে দেশবাসী নিরন্তর পীড়িত হচ্ছে। স্বাধীনতাবিরোধী শক্তি সর্বত্রে দৃশ্যমান; যেমন সরকারে, তেমনি রাজনীতিতে প্রকাশ্য দৌরাত্ম্যপনার ফলে ধর্মীয় মৌলবাদ ও জঙ্গি তৎপরতার লক্ষণ স্কষ্ট। এমন দৃষ্টান্ত পৃথিবীর নানা দেশে আছে, আমাদের দেশেও দেখা যাচ্ছে; যেটি অনভিপ্রেত ও হতাশাজনক বটে।

এককথায় বলা যায়, শাসকদের স্বপ্ন বাস্তব রূপ লাভ করেছে। কেননা তাঁরা তাঁদের স্বাধীনতা পেয়ে গেছেন। কিন্তু জনগণের মুক্তির যে স্বপ্ন, তার বাস্তবায়ন তাঁদের কাছে প্রত্যাশা করা গাবগাছ থেকে আমের আশা করার শামিল। স্কষ্টই বোঝা যাচ্ছে, মুক্তির আন্দোলন শেষ হয়ে যায়নি। প্রশ্ন হলো, এই আন্দোলন কারা পরিচালনা করবেন? করবেন তাঁরাই, যাঁরা একই সঙ্গে দেশপ্রেমিক ও গণতান্ত্রিক। কেবল দেশপ্রেমিক হলেই চলবে না, কেননা বর্তমান শাসকরাও নিজেদের দেশপ্রেমিক বলে থাকেন। তাই গণতান্ত্রিকও হতে হবে। বিশ্বপুঁজিবাদের অবরোধের মধ্যে গণতন্ত্রের অঙ্গীকার দুটি—এক. সাম্রাজ্যবাদবিরোধী হওয়া; দুই. সমাজ বিপ্লবে বিশ্বাস করা। এই দুটি গুণ যাঁদের মধ্যে নেই, তাঁরা কিছুতেই গণতান্ত্রিক হতে পারেন না।

দেশপ্রেমের অর্থটাও পরিষ্কার। সেটা হলো দেশের মানুষকে ভালোবাসা। দেশ বলতে ভূমি বোঝায়, কিন্তু তার চেয়েও বেশি বোঝায় দেশের মানুষ। আমাদের শাসকরা ভূমিতে আগ্রহী; মাতৃভূমি সাম্রাজ্যবাদীদের কাছে তুলে দিতে দ্বিধা নেই। কিন্তু জনগণের প্রতি বিরূপ, যে জন্য তাঁদের মধ্যে দেখি সাম্রাজ্যবাদের তোষণও। কিন্তু জনগণের দুর্দশামোচনে কোনো আগ্রহ দেখি না, বরং জনগণের তাঁরা চিহ্নিত শত্রু। হানাদার পাঞ্জাবিরাও কিন্তু ‘দেশপ্রেমিক’ ছিল; তারা পূর্ব বাংলার ভূমিকে দখলে রাখতে চেয়েছিল মানুষকে মেরে ফেলে।

ক্ষমতার হস্তান্তর বারবার ঘটছে, আরো ঘটবে, কিন্তু ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর না ঘটলে যে আমাদের মুক্তি নেই, তা অতীতের ইতিহাস প্রমাণ করছে, ভবিষ্যতের ইতিহাসও করবে, যদি না সমাজ বিপ্লবে বিশ্বাসীরা এগিয়ে না আসেন এবং নিজেদের সংগঠিত করে রাষ্ট্র ও সমাজে মৌলিক পরিবর্তন না আনেন। মৌলিক পরিবর্তনের অর্থ হচ্ছে ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ, নাগরিকদের ভেতর অধিকার ও সুযোগের সাম্য প্রতিষ্ঠা এবং সব ক্ষেত্রে যথার্থ জনপ্রতিনিধিদের কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠা। সেটা না ঘটলে কী ঘটবে, তা তো আমরা প্রতিক্ষণই দেখতে পারছি।

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
সর্বশেষ খবর
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়
রোনালদো-ফেলিক্সের নৈপুণ্যে আল নাসরের টানা আট জয়

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন
মোহাম্মদপুর বেড়িবাঁধ এলাকায় গ্যারেজে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড
মধ্যরাতে পুরান ঢাকার বংশালে অগ্নিকাণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ‘হলুদ রেখা’ লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন
হবিগঞ্জের নতুন ডিসি আবু হাসনাত মোহাম্মদ আরেফিন

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন
রাতে শহিদ মিনারে শিক্ষকদের মোমবাতি প্রজ্বলন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

২০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি
পাবনায় পৌঁছেছেন রাষ্ট্রপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা