শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৬, রবিবার, ০২ নভেম্বর, ২০২৫

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি

আতিকুর রহমান রুমন
অনলাইন ভার্সন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি

বাংলাদেশের ইতিহাসে শেখ হাসিনার শাসনকাল চিরকাল কলঙ্কিতভাবে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। এক ভয়াবহ অন্ধকার সময় হিসেবে চিহ্নিত হবে। যেখানে গণতন্ত্র ছিল মুখোশে, উন্নয়ন ছিল কাগজে, আর রাষ্ট্রের প্রতিটি শিরায় প্রবাহিত হয়েছিল ভয়, দুর্নীতি ও প্রতিহিংসা। ২০০৯ সালে বিতর্কিত নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতায় ফিরে তিনি ধীরে ধীরে দেশকে রূপান্তর করেন একদলীয় শাসনের ঘাঁটিতে। প্রশাসন, বিচার বিভাগ, নির্বাচন কমিশন- সবকিছু দখল করে নির্মাণ করেন ব্যক্তিনির্ভর রাষ্ট্রব্যবস্থা, যেখানে জনগণ নয়, শাসকই সর্বেসর্বা।

গণতন্ত্রের প্রাণ হলো- ভোটাধিকার। কিন্তু শেখ হাসিনা এই অধিকারই কেড়ে নিয়েছিলেন জনগণের কাছ থেকে। ২০১৪ সালে একতরফা নির্বাচনের মাধ্যমে তিনি গণতন্ত্রকে হত্যা করেন। ২০১৮ সালে রাতের ভোটের মাধ্যমে তার কফিনে শেষ পেরেক ঠুঁকে দেন।  ভোট হয় আগের রাতে, কেন্দ্র দখল হয় সরকারি বাহিনীর হাতে, নির্বাচন কমিশন পরিণত হয় আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে। জনগণ ভোট দিতে ভয় পেত। ফল আগেই নির্ধারিত থাকত। এই ভুয়া নির্বাচনের মাধ্যমে শেখ হাসিনা কার্যত বাংলাদেশের নির্বাচনব্যবস্থা সম্পূর্ণ ধ্বংস করে ফেলেন।

বিরোধী দলের রাজনীতি নির্মূল করতে তিনি প্রয়োগ করেছেন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের সর্বোচ্চ রূপ। গুম, খুন, মিথ্যা মামলা, পুলিশি নির্যাতন- এসব হয়ে ওঠে তার শাসনের প্রতিদিনের চিত্র। সংবাদমাধ্যমের ওপর আরোপ করা হয় কঠোর নিয়ন্ত্রণ। সাংবাদিক, মানবাধিকারকর্মী ও ভিন্নমতের চিন্তাবিদদের ওপর চলে হয়রানি ও কারা নির্যাতন। প্রশাসন পরিণত হয় এক ভয়াবহ দমনযন্ত্রে, যার একমাত্র কাজ ছিল বিরোধী মতকে চুপ করিয়ে রাখা।

শেখ হাসিনার চালানো দমননীতি সবচেয়ে বেশি অনুভব করেছে জিয়া পরিবার। বাংলাদেশের ইতিহাসে জিয়া পরিবার সবচেয়ে বেশি রাষ্ট্রীয় নিপীড়নের শিকার হয়েছে। ১/১১-এর অবৈধ সরকার এবং শেখ হাসিনার দীর্ঘ শাসনকালজুড়ে জিয়া পরিবারের ওপর চালানো হয়েছে পরিকল্পিত প্রতিহিংসা। ২০০৭ সালের ৭ মার্চ কোনো ওয়ারেন্ট ছাড়াই তারেক রহমানকে গ্রেপ্তার করা হয়। রিমান্ডের নামে তার ওপর চলে নির্মম নির্যাতন। ইলেকট্রিক শক, ঝুলিয়ে পেটানো, মেঝেতে ফেলে আঘাত করা। যার ফলে তার মেরুদণ্ডের হাড় ভেঙে যায়, হাঁটুর লিগামেন্ট ছিঁড়ে যায় এবং তিনি প্রায় পঙ্গুত্বের শিকার হন। এরপর তার বিরুদ্ধে শতাধিক সাজানো মামলা দেওয়া হয়, কিন্তু কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। 

একই সময়ে বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগারে পাঠানো হয়। আর রাজনীতির সঙ্গে জড়িত না থেকেও জিয়া পরিবারের ছোট ছেলে আরাফাত রহমান কোকো মিথ্যা মামলা মাথায় নিয়ে নির্বাসনে অসুস্থ হয়ে করুণ মৃত্যুবরণ করেন। প্রায় ৪১ বছরের স্মৃতিবিজড়িত শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ও বাংলাদেশের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী, আপসহীন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার বাড়ি থেকে বল প্রয়োগের মাধ্যমে উচ্ছেদ, পরিবারের ওপর প্রশাসনিক হয়রানি এবং তারেক রহমানের বক্তব্য গণমাধ্যমে নিষিদ্ধ করা- সবই ছিল প্রতিহিংসার অংশ। উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির নেতৃত্ব মুছে ফেলা।

অন্যদিকে উন্নয়নের নামে দেশজুড়ে চালানো হয় দুর্নীতির উৎসব। পদ্মা সেতু, রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মেট্রোরেল, মাতারবাড়ী, পায়রা, এলএনজি টার্মিনাল- প্রতিটি মেগা প্রকল্পই পরিণত হয় মেগা দুর্নীতির আখড়ায়। কোথাও একটি বালিশের দাম ২৭ হাজার টাকা, কোথাও চুক্তির নামে বিদেশে পাচার কোটি কোটি ডলার। বিদ্যুৎ খাতে ‘ক্যাপাসিটি চার্জ’-এর নামে প্রতি বছর শত শত কোটি টাকা গচ্ছিত হয় ক্ষমতাসীন গোষ্ঠীর পকেটে। এসব লুণ্ঠনের ফলে দেশ ঋণের ভারে জর্জরিত হয়ে পড়ে। মাথাপিছু ঋণ দাঁড়ায় দেড় লাখে। বিদেশে পাচার হয় আনুমানিক ২৩৪ বিলিয়ন ডলার।

রাষ্ট্রের সম্পদ লুটপাটের পাশাপাশি শেখ হাসিনা নিজের পারিবারিক পূজাকেও পরিণত করেন রাষ্ট্রীয় নীতিতে। শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন এবং তার ম্যুরাল নির্মাণ প্রকল্পের নামে রাষ্ট্রীয় তহবিল থেকে ব্যয় করা হয় হাজার হাজার কোটি টাকা। ম্যুরাল, বিলবোর্ড, উৎসব, বিদেশ সফর ও সরকারি প্রচারণায় ছিল সীমাহীন অপচয় ও আত্ম গৌরবের প্রদর্শনী। সরকার ব্যস্ত ছিল নিজেদের প্রচারযজ্ঞে। এ যেন এক ‘মুজিববাদী রাজদরবার’, যেখানে রাষ্ট্রের অর্থ ছিল কেবল ব্যক্তিপূজার পেছনে ঢালার উপকরণ।

শেখ হাসিনার শাসনে স্বজনপ্রীতি ছিল রাষ্ট্রীয় সংস্কৃতির অংশ। সরকারি চাকরি, ব্যবসা, ব্যাংক ঋণ, প্রকল্প- সব জায়গায় প্রাধান্য পেয়েছে আওয়ামী লীগের অনুসারীরা। ভিন্ন মতাবলম্বীরা ছিল বঞ্চিত ও হয়রানির শিকার। প্রশাসন ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হয়ে ওঠে দলীয় ঘাঁটি, আর যোগ্যতার জায়গা দখল করে নেয় দলীয় আনুগত্য। ভারতের প্রতি শেখ হাসিনার অন্ধ আনুগত্য বাংলাদেশের সার্বভৌমত্ব প্রশ্নবিদ্ধ করেছে বারবার। তিনি ভারতের স্বার্থ রক্ষায় সব দিয়েছেন- ট্রানজিট, বন্দর, নিরাপত্তা সুবিধা- কিন্তু বাংলাদেশের জন্য কিছুই আদায় করতে পারেননি।

২০১৮ সালের ৩০ মে শেখ হাসিনার সরকারি বাসভবন গণভবনে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্ন-উত্তর পর্বে বলেছিলেন- ‘ভারতকে যা দিয়েছি সেটি তারা সারা জীবন মনে রাখবে!’ সীমান্তে হত্যাকাণ্ড অব্যাহত থেকেছে, আর তিস্তা নদীর পানিবণ্টনের প্রতিশ্রুতি থেকেছে কেবল কাগজে। দেশবাসী দেখেছে কীভাবে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র পরিণত হয় প্রতিবেশী দেশের করুণার উপনিবেশে। ধর্মীয় ও সামাজিক বৈষম্যও তার শাসনের বড় একটি দিক ছিল। দাড়ি-টুপি পরা ধর্মপ্রাণ মানুষকে সন্দেহের চোখে দেখা হয়েছে, ইসলামি শিক্ষা ও সংস্কৃতিকে অবমূল্যায়ন করা হয়েছে। সমাজে সৃষ্টি হয় গভীর বিভাজন, যা দেশের দীর্ঘদিনের সহনশীলতা ও সম্প্রীতির সংস্কৃতিকে ধ্বংস করেছে।

এই দমন, বৈষম্য ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে শেষ পর্যন্ত ফেটে পড়ে তরুণ সমাজ। বৈষম্যবিরোধী ছাত্ররা স্বাধীনতার চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে রাজপথে নামে। ২০২৪ সালের ৩৬ দিনব্যাপী বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্রদের সঙ্গে যোগ দেয় দেশের প্রায় সব রাজনৈতিক দলসহ সাধারণ মানুষ। আন্দোলন পরিণত হয় এক মরণপণ লড়াইয়ে, যেখানে দেড় হাজারেরও বেশি তরুণ প্রাণ দেন। আহত-পঙ্গু হন প্রায় ২৫ হাজার। তাদের ত্যাগেই জেগে ওঠে জাতি- একই স্লোগানে : স্বৈরাচারের পতন চাই।

অবশেষে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট, বাঁধভাঙা জনরোষের মুখে শেখ হাসিনা প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে যান ভারতে। তার এই পলায়নই নিশ্চিত করে ১৬ বছরের অবৈধ, দুর্নীতিগ্রস্ত ও প্রতিহিংসাপরায়ণ শাসনের অবসান। সেই দিন বাংলাদেশ মুক্ত হয় এক স্বৈরশাসকের কবল থেকে। গণতন্ত্র, ন্যায়বিচার ও স্বাধীনতার নতুন সূর্যোদয় ঘটে।

জুলাইয়ের ভয়াবহ গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে অভিযুক্ত স্বৈরাচার শেখ হাসিনা নির্লজ্জভাবে প্রতিবেশী দেশ ভারতে পলায়নের পর তার বিরুদ্ধে ঢাকার বিভিন্ন থানা ও নিম্ন আদালতে এ পর্যন্ত প্রায় ৫৭৬টি মামলা দায়ের হয়েছে। এর বাইরে দেশের বিভিন্ন জেলায় আরও কয়েক শ মামলা চলমান রয়েছে।  এই বিপুলসংখ্যক মামলার মধ্যে তিন শতাধিক অভিযোগ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে সুনির্দিষ্টভাবে গৃহীত হয়েছে এবং আনুষ্ঠানিক বিচার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে।

২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট মাসজুড়ে চলা মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলাগুলোর মধ্যে শেখ হাসিনার বিচারকাজ ইতোমধ্যে শেষ হয়েছে।  এ মামলার রায় ঘোষিত হবে ১৩ নভেম্বর। দেশের জনগণ আজ তার বিচারের অপেক্ষায়। কারণ শেখ হাসিনা শুধু একজন ব্যর্থ শাসক নন- তিনি এই জাতির স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব ও মানবতার শত্রু। দেশবাসী তার সর্বোচ্চ শাস্তি প্রত্যাশা করছে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ
 

এই বিভাগের আরও খবর
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
সর্বশেষ খবর
রাতভর রুশ হামলায় ইউক্রেনে বিদ্যুৎবিহীন ৬০ হাজার মানুষ
রাতভর রুশ হামলায় ইউক্রেনে বিদ্যুৎবিহীন ৬০ হাজার মানুষ

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইবতেদায়ি শিক্ষকদের যমুনা অভিমুখী লংমার্চে পুলিশের বাধা
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের যমুনা অভিমুখী লংমার্চে পুলিশের বাধা

৪ মিনিট আগে | জাতীয়

এভারেস্টে টানা তুষারপাত, আটকা পড়েছেন শতাধিক পর্যটক
এভারেস্টে টানা তুষারপাত, আটকা পড়েছেন শতাধিক পর্যটক

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রক্রিয়া চলছে : মির্জা ফখরুল
দেশে একটা নৈরাজ্য সৃষ্টির প্রক্রিয়া চলছে : মির্জা ফখরুল

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান
আবারও জামায়াতের আমির নির্বাচিত ডা. শফিকুর রহমান

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যা, স্বামী-শাশুড়ি পলাতক
মাদারীপুরে গৃহবধূকে পিটিয়ে হত্যা, স্বামী-শাশুড়ি পলাতক

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাড়ে ৪ হাজার হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত
বৃষ্টিতে চাঁপাইনবাবগঞ্জে সাড়ে ৪ হাজার হেক্টর জমির ফসল ক্ষতিগ্রস্ত

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোডের কিছু নির্ভরযোগ্য অ্যাপ
ফেসবুক থেকে ভিডিও ডাউনলোডের কিছু নির্ভরযোগ্য অ্যাপ

২৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
বিএনপির ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

ক্যারিবীয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের’ নিন্দা রাশিয়ার
ক্যারিবীয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের ‘অতিরিক্ত শক্তি প্রয়োগের’ নিন্দা রাশিয়ার

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্যাম্পেইন শুরু
জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ক্যাম্পেইন শুরু

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি
বগুড়ায় সাশ্রয়ী স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে একসঙ্গে কাজ করবে সাইক ও বিপিসি

৪৪ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

জ্বালানি ও জনবল সংকটে বন্ধ কুতুবদিয়ার ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স
জ্বালানি ও জনবল সংকটে বন্ধ কুতুবদিয়ার ওয়াটার অ্যাম্বুলেন্স

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের মধ্যেই সব নতুন বই পেয়ে যাবো: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
নভেম্বরের মধ্যেই সব নতুন বই পেয়ে যাবো: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন
নাসার তৈরি সুপারসনিক বিমানের সফল উড্ডয়ন

৫১ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

শিক্ষার্থীরা সঞ্চয়ে আগ্রহী হবেন যেভাবে
শিক্ষার্থীরা সঞ্চয়ে আগ্রহী হবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

মুকুট পুনরুদ্ধার থেকে এক জয় দূরে সিনার
মুকুট পুনরুদ্ধার থেকে এক জয় দূরে সিনার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচল শুরু
মেট্রোরেল চলাচল শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের মধ্যে সব সময় একটা ‘শেকি’ ব্যাপার দেখা যায় : সারোয়ার তুষার
সরকারের মধ্যে সব সময় একটা ‘শেকি’ ব্যাপার দেখা যায় : সারোয়ার তুষার

১ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঝিনাইদহে কৃষককে হত্যা, দুজন গ্রেফতার
ঝিনাইদহে কৃষককে হত্যা, দুজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ ঢাকার
মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি ও স্থিতিশীলতার ওপর গুরুত্বারোপ ঢাকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমবার মার্কিন রাজধানী সফরে যাচ্ছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট
প্রথমবার মার্কিন রাজধানী সফরে যাচ্ছেন সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক বাতিলের রায় দিয়েই রাজনৈতিক সংকটের শুরু : আপিল বিভাগকে বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেনেভা ক্যাম্পে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ পরিদর্শন
জেনেভা ক্যাম্পে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে যৌথ পরিদর্শন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার হাতছানি স্মিথের
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে খেলার হাতছানি স্মিথের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের
কাতারের নিরাপত্তা হুমকির বিরুদ্ধে সংহতি পুনর্ব্যক্ত বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা
এবারের ইজতেমা জাতীয় নির্বাচনের পর: ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন চার সুবিধা ঘোষণা আমিরাতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুনমিং শিক্ষা সহযোগিতা সম্মেলনে আইইউবিএটির প্রতিনিধি দল
কুনমিং শিক্ষা সহযোগিতা সম্মেলনে আইইউবিএটির প্রতিনিধি দল

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব
বিএনপি নেতার অর্থায়নে কাঠের সেতু, ৬ হাজার মানুষের দুর্ভোগ লাঘব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে
ইসলামি আলেমের সম্ভাব্য সফর প্রসঙ্গে ভারতের মন্তব্য ঢাকার নজরে এসেছে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার
বেপরোয়া ট্রাম্পের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান ওবামার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা
১৫ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে প্রাথমিক শিক্ষকদের আন্দোলন ঘোষণা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা
বৃষ্টিপাতের মধ্যেই ১০ জেলায় ঝড়ের আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক
নীল রঙের কুকুর! বিজ্ঞানীরাও হতবাক

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব
হোটেলে রুম না পেয়ে থাকতে চাইলেন মান্নাতে, ভক্তকে শাহরুখের জবাব

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের
নাইজেরিয়ায় সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে
তিন দলের চার নেতা কুশলী প্রচারে

নগর জীবন

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা