শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:৫১, শনিবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২৫

শেষ ভালো যার সব ভালো তার

ফাইজুস সালেহীন
ফাইজুস সালেহীন
অনলাইন ভার্সন
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কতখানি ঐক্য গড়েছে, আর কতখানি বিভেদ সৃষ্টি করেছে- প্রশ্নটি এড়িয়ে যাওয়া কঠিন। যে নিরপেক্ষতা ও বিচক্ষণতার সঙ্গে কমিশনের কাজ করা উচিত ছিল, তা করেনি। তবে আশার কথা এই যে কমিশন বিভেদের বীজ বুনে গেলেও ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের পথে বাধাগুলো মনে হয় কেটে গেছে। রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতভিন্নতাও অনেকটাই কমে এসেছে। ঘোষিত সময়ের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের অটল অবস্থান এ ক্ষেত্রে ধন্বন্তরির মতো কাজ করেছে। জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও বাস্তবায়ন প্রশ্নে সোচ্চার জামায়াতে ইসলামী ও এনসিপিও এখন আর অতটা কড়া অবস্থানে নেই। দল দুটি নির্বাচনি যাত্রায় সরব ও সক্রিয়। অবশ্য জামায়াতে ইসলামী আগে থেকেই ইলেকশন ক্যাম্পেইনে ছিল। সব আসনেই দাঁড়িপাল্লার প্রার্থীরা মাঠ চষে বেড়াচ্ছেন। জামায়াতের কেন্দ্রের নেতারা পিআর, গণভোট, জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দান, আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধকরণ, গণহত্যার বিচার ইত্যাদি ইস্যুতে মাউথ ফায়ার করলেও নির্বাচনি এলাকাগুলোতে তাদের মনোনীত প্রার্থীরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই কাইন্ড অ্যান্ড কুল। তারা বাড়ি বাড়ি যাচ্ছেন, ভোট প্রার্থনা করছেন। এমনকি তারা যাচ্ছেন চাপের মধ্যে থাকা আওয়ামী লীগের সমর্থকদের বাড়িতেও। এসব দেখে তথ্যাভিজ্ঞ মহল আগে থেকেই বলছিল যে জামায়াত গরম কথার ফুলকি যতই ছড়াক না কেন, কাজের বেলায় ইলেকশন মেইল মিস করবে না।

এনসিপিও একই পথের যাত্রী। তরুণদের দলটিও ইলেকশনের ট্রেন ধরতে ব্যস্ত সময় পার করছে। নির্বাচন ছাড়া জুলাই সনদ বাস্তবায়ন যে সম্ভব নয়, তা তারা বেশ বুঝতে পেরেছে। জুলাই জুলাই করে ইলেকশনের ট্রেন মিস হয়ে গেলে এনসিপির অস্তিত্বের সংকট দেখা দেবে। সংস্কার, গণভোট ও গণপরিষদ গঠনের মাধ্যমে ইলেকশন বিলম্বিত করে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনের মতো সাংগঠনিক ভিত তৈরি করা বা বিনা ভোটে দীর্ঘদিন সরকারের ছায়া হয়ে সুবিধা ভোগ করার স্বপ্নটি যে ইউটোপিয়া ছিল, এত দিনে এই দলের নেতাদের তা বুঝতে বাকি থাকার কথা নয়। সবগুলো কিংবা উল্লেখযোগ্যসংখ্যক আসনেও শাপলাকুঁড়ির পক্ষে শক্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা গড়ে তোলা কঠিন। এটা হচ্ছে অপ্রিয় বাস্তবতা। বিএনপি বা জামায়াতে ইসলামীর আনুকূল্য ছাড়া এনসিপির বড় নেতাদেরও অনেকের পক্ষে ইলেকশনে জিতে আসা কঠিন হতে পারে। এমতাবস্থায় সংস্কারের আগে ইলেকশনে কিছু আসনে হলেও জিতে অস্তিত্ব রক্ষার গুরুত্ব অনেক বেশি।

তবে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যেভাবে এগোচ্ছিল, সেই ধারাটি অব্যাহত থাকলে এবং ইন্টেরিমের আশকারা পেলে, এনসিপি হয়তো অবস্থান পরিবর্তন করত না। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকার সেই ঝুঁকি নেয়নি। ইলেকশনের আগে গণভোটের দাবিও সরকার মেনে নেয়নি। জুলাই সনদ প্রশ্নে গণভোট ও জাতীয় নির্বাচন হবে একই দিনে। আগামী পার্লামেন্টকে জুলাই সনদ অনুমোদনের জন্য ঐকমত্য কমিশন যে ২৭০ দিন সময় বেঁধে দিয়েছিল, তা-ও রহিত করা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা জুলাই সনদ প্রশ্নে সিদ্ধান্ত গ্রহণের বল নিজের কোর্টে না রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর দিকে ঠেলে দিয়েছেন। বিষয়টি এনসিপির মনমতো হয়নি। ইন্টেরিম নিজে গোল না করে রাজনৈতিক কোর্টে পাস করে দেওয়ায় শাপলাকুঁড়ির দলটি হতাশ হলেও মনে হয় মেনেই নিয়েছে। এমত পরিস্থিতেতে আশা করা যায় দেশ একটি প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।

'হলফ করে বলা যায় না যে বাহাত্তরের সংবিধানই ফ্যাসিবাদের জন্ম দিয়েছে। আসলে ফ্যাসিবাদের জন্ম হয় রাজনৈতিক সংস্কৃতির জঠরে, ফ্যাসিবাদের চোখ ফোটে দুর্নীতির তাপে বা ওমে। সেই জায়গায় সংস্কার না করে আমরা পড়ে আছি সংবিধান নিয়ে।'

আশা করি নির্বাচনের যে জোর হাওয়া বইছে, তা আর বাধাগ্রস্ত হবে না। এই পর্যায়ে ইতিহাসের প্রয়োজনে ৫ আগস্টের পর সৃষ্ট জাতীয় ঐক্য-সম্ভাবনার জমিনে দাঁড়িয়ে যা যা হয়েছে, সে বিষয়ে কিঞ্চিৎ আলোকপাত করা বাঞ্ছনীয়। পযবেক্ষক মহলের অনেকেই মনে করে, এসব কর্মকাণ্ডের মধ্যে পলিটিকাল স্ক্যামের অনেক উপাদান ছিল। সংবিধান সংস্কার কমিশনসহ বেশ কয়েকটি কমিশন এমন কিছু সুপারিশ করেছিল, যেগুলো ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে পাওয়া স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশের হৃৎপিণ্ডে আঘাত করার শামিল। সংবিধান সংস্কার কমিশন বাংলাদেশের নাম পরিবর্তনেরও প্রস্তাব করেছিল। সে সময়ে জাতীয় সংগীত পরিবর্তনের দাবি উঠেছিল কোনো কোনো মহল থেকে। স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন কৌশলে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে আইউব খানের মৌলিক গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার প্রস্তাব করেছিল। গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন এমন কিছু সুপারিশ করেছিল, যা অনুসরণ করা হলে অনেকগুলো পত্রিকা ও টেলিভিশন বন্ধ হয়ে যেতে পারত। উল্লেখযোগ্যসংখ্যক পেশাজীবী সাংবাদিক ও সংবাদকর্মী চাকরি হারাতেন।

অভিযোগ রয়েছে যে ওই কমিশন একটি বিশেষ পত্রিকা গোষ্ঠীর স্বার্থে সুপারিশগুলো তৈরি করেছিল। অন্তর্বর্তী সরকার ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সেসব সুপারিশ ইগনোর করেছে বলেই প্রতীয়মান হয়। জুলাই সনদে কেবল ছয়টি কমিশনের সুপারিশ আমলে নেওয়া হয়েছে। বলতে দ্বিধা নেই, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত জটিলতা তৈরির চাইতে উপেক্ষা করা হাজার গুণে ভালো।

তবে জুলাই সনদের কেন্দ্রে রয়েছে সংবিধান, যা এখনো বহাল। বলা হচ্ছে যে সংবিধানই সমস্যার মূল। এই সংবিধানই নাকি ফ্যাসিবাদের জন্ম দিয়েছে! অতঃপর প্রশ্ন উঠবে, কোন সংবিধান ফ্যাসিবাদের জন্ম দিয়েছে? সেটা কি ১৯৭২ সালে গৃহীত গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের শাসনতন্ত্র, নাকি ১৭ বার সংশোধিত হওয়ার পরের সংবিধান? ১৯৭২ সালে যে শাসনতন্ত্র হয়েছিল তার কিছু সীমাবদ্ধতা তো ছিলই। ধর্মভিত্তিক রাজনীতি নিষিদ্ধ করা গণতন্ত্রের বিচারে সমর্থনযোগ্য নয়। ধর্মনিরপেক্ষতার নীতির ভুল ব্যাখ্যার সুযোগ তৈরি হয়েছিল। উপজাতি জনগোষ্ঠী বাঙালি জাতীয়তাবাদ নিয়ে তখনই প্রশ্ন তুলেছিল। শাসনতন্ত্রের সত্তর অনুচ্ছেদ পার্লামেন্টে ব্রুট মেজরিটির বিপদ ডেকে এনেছিল। পঁচাত্তরের পট পরিবর্তনের পর সত্তর অনুচ্ছেদ ছাড়া বাহাত্তরের সংবিধানের অসংগতিগুলোর সমাধান করা হয়েছে। তা সত্ত্বেও এমন কথা হলফ করে বলা যায় না যে বাহাত্তরের সংবিধানই ফ্যাসিবাদের জন্ম দিয়েছে। আসলে ফ্যাসিবাদের জন্ম হয় রাজনৈতিক সংস্কৃতির জঠরে, ফ্যাসিবাদের চোখ ফোটে দুর্নীতির তাপে বা ওমে। সেই জায়গায় সংস্কার না করে আমরা পড়ে আছি সংবিধান নিয়ে। সংবিধানে বিচারবহির্ভূত হত্যার বিধান নেই। ভোট জালিয়াতি, দিনের ভোট রাতে, বাকস্বাধীনতা হরণ কিংবা মানবাধিকার লঙ্ঘনের কোনো সমর্থনও সংবিধানে নেই। এগুলো আছে দুর্নীতিমনস্ক রাজনৈতিক সংস্কৃতির মধ্যে। তারপরও এ কথা বলছি না যে সংবিধান সংস্কার- সংশোধনের প্রয়োজন নেই। ১৭ বার যে জিনিস ব্যবচ্ছেদ করা হয়েছে, সেটা যে কিম্ভূতকিমাকার অবয়ব ধারণ করেছে, তাতে আর সন্দেহ কী! গত অর্ধ শতাব্দে বাহাত্তরের সংবিধানের কিছু সংশোধনী আনা হয়েছে সময়ের প্রয়োজনে ও জনস্বার্থে। কিছু সংশোধনী আনা হয়েছে কোটারি স্বার্থে। কোটারি স্বার্থে যে সংশোধনীগুলো আনা হয়েছে, সেগুলো পরগাছাতুল্য। সেই পরগাছাগুলো চিহ্নিত করে ছেঁটে রাষ্ট্রের ফান্ডামেন্টাল গাইড লাইন ঝঞ্ঝালমুক্ত করা সময়ের দাবি। এইরূপ পরিমার্জনের জন্য জনগণের দ্বারা নির্বাচিত পার্লামেন্টই যথোপযুক্ত ফোরাম। নির্বাচিত সংসদ প্রয়োজন মনে করলে সংবিধান বিশেষজ্ঞদের সহায়তা নেবে। জুলাই সনদে যেসব সুপারিশ করা হয়েছে সেগুলোও এই কাজে সহায়ক হবে। এজন্য গণভোট জরুরি না।

এখন জাতীয় জীবনে সবচেয়ে বড় কর্তব্য হচ্ছে একটি অবাধ এবং সব অর্থে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করা। সুষ্ঠু ভোটের মাধ্যমে একটি দক্ষ পার্লামেন্ট গঠিত হলে সেটা হবে জুলাই আন্দোলনের সার্থক উপসংহার। সরকার, প্রশাসন, ইলেকশন কমিশন ও নির্বাচনি কর্মকর্তাদের শতভাগ নিরপেক্ষতা নিশ্চিত করা জরুরি। পার্লামেন্টে নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রায়শই সরকারকে কর্তৃত্ববাদী হয়ে উঠতে ইন্ধন জোগায়। শাসনতন্ত্রের সত্তর অনুচ্ছেদ বিলোপ না হওয়া পর্যন্ত এই ঝুঁকিটি থেকেই যাবে। নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা আরও অনেক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। একটি ব্যালান্সড পার্লামেন্টের জন্য ভোটার সাধারণের সচেতনতা অত্যাবশ্যকীয়। রাজনৈতিক দলের সক্রিয় কর্মী-সমর্থকরা সাধারণত ভোট দেন মার্কা দেখে। কোনো দলে সরব ও সক্রিয় নন- এমন ভোটারের সংখ্যাও কিন্তু দেশে কম নেই।

এই ভোটার শ্রেণিটি সংশ্লিষ্ট দলের আদর্শ-উদ্দেশ্য ও প্রার্থীর যোগ্যতা দেখে ভোট দিলে ভারসাম্যপূর্ণ জাতীয় সংসদ গঠিত হওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে।

জুলাই অভ্যুত্থানের পর গত ১৫টি মাস আমাদের গিয়েছে বিবিধ অনিশ্চয়তা ও অস্থিরতার মধ্য দিয়ে। তুমুল একটা নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি জাতিকে করেছে শঙ্কিত, বিচলিত ও যন্ত্রণাবিদ্ধ। রাজনৈতিক বিভেদ পরিস্থিতি ঘোলাটে করে তুলেছিল। এখন পরিস্থিতির অনেকটাই উন্নতি হয়েছে। আমরা আশায় বুক বেঁধে রইলাম। শেষ ভালো যার, সব ভালো তার।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
সর্বশেষ খবর
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ
জাপানের শ্রম ঘাটতি পূরণে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর
রাজনৈতিক দলগুলোর অবস্থান বুঝে জোটে যাওয়ার সিদ্ধান্ত হবে: নুর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’
‌‌‌‌‘স্বাধীনতা ও গণতন্ত্র রক্ষায় ঐক্যবদ্ধভাবে ধানের শীষে ভোট দিতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
মেহেরপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা
বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে গাজীপুরে বিএনপির শোভাযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো
আরবি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা উন্নয়নের উদ্যোগ নিচ্ছে উপসাগরীয় দেশগুলো

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন
আগামীর বাংলাদেশে বাংলাদেশপন্থী রাজনীতি করতে চাই : মাহদী আমিন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪
চট্টগ্রামে পৃথক ঘটনায় গ্রেফতার ৪

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
নোয়াখালীতে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
শ্রীমঙ্গলে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু
নির্বাচন বিরোধীদের ৭ নভেম্বরের চেতনায় পরাজিত করতে হবে : আমীর খসরু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি
পরবর্তী আইপিএলও খেলবেন ধোনি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা
ডি ককের সেঞ্চুরিতে পাকিস্তানকে হেসেখেলে হারাল প্রোটিয়ারা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
শনিবার থেকে আন্দোলনে নামছেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন ঠেকাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে

নগর জীবন

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের
দাম বাড়লেও ঘরে পাট নেই কৃষকের

দেশগ্রাম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না
মতানৈক্য রাজপথের কর্মসূচিতে মীমাংসা হবে না

নগর জীবন

শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে
শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারণ করে এগিয়ে যেতে হবে

নগর জীবন