শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

রিং অব ফায়ার

মানবসভ্যতার চিরন্তন হুমকি

শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
মানবসভ্যতার চিরন্তন হুমকি

পৃথিবীর ভূগর্ভ যেন এক জীবন্ত অগ্নিকুণ্ড। সেই অগ্নিকুণ্ডের মুখের আবরণ বারবার ফেটে বেরিয়ে আসে লাভা, ছাই ও গ্যাস। ভূতাত্ত্বিকরা এই অঞ্চলকে বলেন ‘রিং অব ফায়ার’। এটি প্রশান্ত মহাসাগরকে ঘিরে বিস্তৃত এক অগ্নিপূর্ণবলয়, যেখানে পৃথিবীর প্রায় ৭৫ শতাংশ সক্রিয় আগ্নেয়গিরির অবস্থান। শুধু তাই নয়, বিশ্বের ৯০ শতাংশ বড় ভূমিকম্পও ঘটে এই অঞ্চলকে ঘিরে। আর একটি বড় অগ্ন্যুৎপাত বা ভূমিকম্প বদলে দিতে পারে বিস্তৃত এলাকার মানচিত্র। বাড়িঘর ধ্বংস, প্রাণহানি, কৃষিজমি নষ্ট, এমনকি জলবায়ু পরিবর্তনের কারণও হতে পারে বড় বিস্ফোরণ। এজন্য রিং অব ফায়ারকে মানবসভ্যতার জন্য এক চিরন্তন হুমকি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

ইতিহাস ঘাঁটলে দেখা যায়, রিং অব ফায়ার অঞ্চল মানবসভ্যতার সবচেয়ে বড় কিছু বিপর্যয়ের জন্ম দিয়েছে। ১৮৮৩ সালে ইন্দোনেশিয়ার ক্রাকাতোয়া বিস্ফোরণ এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, এর শব্দ পৃথিবীর এক-তৃতীয়াংশ জায়গা থেকে শোনা গিয়েছিল। সুনামি ও অগ্ন্যুৎপাতে প্রায় ৩৬ হাজার মানুষের প্রাণহানি ঘটে। ১৯৯১ সালে ফিলিপাইনের পিনাতুবো অগ্ন্যুৎপাত প্রায় ৮০০ মানুষ মারা যায়। গৃহহীন হয় লক্ষাধিক। এই অগ্ন্যুৎপাত থেকে নির্গত ছাই পৃথিবীর গড় তাপমাত্রা প্রায় দুই বছর ধরে ০.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস কমিয়ে দেয়। বাংলাদেশ কি ঝুঁকিতে? ভূতাত্ত্বিকরা বলছেন, বাংলাদেশ ভারতীয় ও ইউরেশীয় টেকটোনিক প্লেটের সংযোগস্থল থেকে দূরে অবস্থান করছে। এখানে সক্রিয় আগ্নেয়গিরি নেই, ভবিষ্যতেও সরাসরি কোনো অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা নেই। এখানকার সবচেয়ে নিকটবর্তী সক্রিয় আগ্নেয়গিরিগুলো ইন্দোনেশিয়া, মিয়ানমার ও আন্দামান-নিকোবর অঞ্চলে। সেগুলোর প্রভাব বাংলাদেশে সরাসরি পড়বে না। তবে পরোক্ষ ঝুঁকি রয়েছে। বড় ধরনের অগ্ন্যুৎপাত হলে প্রচুর আগ্নেয় ছাই ও সালফার ডাই-অক্সাইড বায়ুমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়ে। এতে সূর্যের আলো কমে গিয়ে বৈশ্বিক তাপমাত্রা সাময়িকভাবে কমে যেতে পারে। এতে বাংলাদেশের কৃষি, বৃষ্টিপাতের ধরন এবং মৌসুমি জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। ১৮১৫ সালে ইন্দোনেশিয়ার তাম্বোরা অগ্ন্যুৎপাতের প্রভাবে বৈশ্বিক জলবায়ু বদলে গিয়েছিল। পরের বছরটিতে পৃথিবীতে গ্রীষ্মকাল আসেনি। তখন বাংলাদেশসহ এশিয়ার কৃষি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।

মূলত রিং অব ফায়ার প্রশান্ত মহাসাগরের চারপাশে প্রায় ৪০ হাজার কিলোমিটার দীর্ঘ এক অগ্নিবলয়। এটি উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকার পশ্চিম উপকূল থেকে শুরু হয়ে জাপান, ফিলিপাইন, ইন্দোনেশিয়া হয়ে নিউজিল্যান্ড পর্যন্ত বিস্তৃত। এই অঞ্চলের টেকটনিক প্লেটগুলো প্রতিনিয়ত একে অপরের সঙ্গে ধাক্কা খাচ্ছে। কখনো ভেঙে যাচ্ছে, কখনো সরে যাচ্ছে। ফলে ভূত্বকের নিচের ৭০০-১২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার গলিত শিলা ভেন্ট দিয়ে বাইরে বেরিয়ে আসছে।

তথ্য বলছে, বর্তমানে পৃথিবীতে প্রায় ১ হাজার ৩৫০টি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি রয়েছে। এর অধিকাংশই রিং অব ফায়ার অঞ্চলে। শুধু ইন্দোনেশিয়ায়ই সক্রিয় আগ্নেয়গিরির সংখ্যা শতাধিক।

জাপানে আছে প্রায় ১২০টি। আবার যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কা ও হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জও এই বলয়ের অন্তর্ভুক্ত। রিং অব ফায়ার অঞ্চলে বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ বাস করে। শুধু ইন্দোনেশিয়ায়ই প্রায় ২৭ কোটি মানুষের জীবনযাপন সরাসরি আগ্নেয়গিরি ও ভূমিকম্পের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। জাপানের টোকিও বিশ্বের অন্যতম ভূমিকম্পপ্রবণ নগরী। আবার চিলি, মেক্সিকো ও পেরুতে আগ্নেয়গিরি কার্যক্রমে প্রায়ই মানুষের জীবন-জীবিকা বিপন্ন হয়। ঘনবসতি, দুর্বল অবকাঠামো এবং সীমিত দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অনেক দেশের ঝুঁকি আরও বাড়িয়ে দেয়। এসব আগ্নেয়গিরি মানবসমাজের জন্য একদিকে যেমন হুমকি, অন্যদিকে ভৌগোলিক পরিবর্তনের শক্তিশালী চালিকাশক্তি। আগ্নেয়গিরির ইতিবাচক প্রভাবও কম নয়। লাভা ঠান্ডা হয়ে উর্বর মাটি তৈরি করে, যা কৃষির জন্য উপকারী। খনিজ সম্পদের বিশাল ভান্ডারও ভূগর্ভ থেকে বেরিয়ে আসে। পর্যটন শিল্পে হাওয়াই, আইসল্যান্ড বা জাপানের আগ্নেয়গিরি গুরুত্বপূর্ণ আকর্ষণ।

আধুনিক বিজ্ঞান আগ্নেয়গিরি পর্যবেক্ষণে অনেক অগ্রগতি করেছে। সিসমিক কার্যকলাপ, গ্যাস নির্গমন ও ভূমি ফোলাভাব মাপার মাধ্যমে বিজ্ঞানীরা অনেক সময় অগ্ন্যুৎপাতের পূর্বাভাস দিতে পারেন। তবে নির্ভুলভাবে তার সময় ও মাত্রা বলা এখনো অসম্ভব। ফলে রিং অব ফায়ার অঞ্চলের মানুষের জন্য এখনো সচেতনতা, দুর্যোগ-পরিকল্পনা ও নিরাপদ অবকাঠামোই প্রধান সুরক্ষা।

রিং অব ফায়ার মানবসভ্যতার কাছে যেমন আতঙ্ক, তেমনই এক প্রাকৃতিক বিস্ময়। এখানকার অগ্ন্যুৎপাত আমাদের স্মরণ করিয়ে দেয় যে, পৃথিবী একটি জীবন্ত গ্রহ, যার ভিতরে চলছে অগ্নির অদৃশ্য খেলা। ভূপৃষ্ঠের যখন বরফ পড়ছে, তখন ভূগর্ভে ১২০০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার লাভা মাটি ফুঁড়ে বেরিয়ে আসার জন্য ছটফট করছে। মানুষ প্রযুক্তি দিয়ে এই ঝুঁকি কিছুটা কমাতে পারলেও প্রকৃতিকে পুরোপুরি বশ মানাতে পারেনি। তাই রিং অব ফায়ার আজও মানবসভ্যতার জন্য এক চিরন্তন হুমকি হয়ে রয়ে গেছে।

 

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীর বাসাবাড়িতে হঠাৎ সাপের উপদ্রব
রাজধানীর বাসাবাড়িতে হঠাৎ সাপের উপদ্রব
চট্টগ্রামের সমুদ্রে অদ্ভুত ‘অদৃশ্য মাছ’
চট্টগ্রামের সমুদ্রে অদ্ভুত ‘অদৃশ্য মাছ’
টেকসই ফ্যাশনে বাঁচবে পৃথিবী
টেকসই ফ্যাশনে বাঁচবে পৃথিবী
আতঙ্ক এবার ‘রেড ইয়ার্ড স্লাইডার’
আতঙ্ক এবার ‘রেড ইয়ার্ড স্লাইডার’
সমুদ্রে লুকিয়ে থাকা সর্ববৃহৎ ‘জীবন্ত স্থাপত্য’!
সমুদ্রে লুকিয়ে থাকা সর্ববৃহৎ ‘জীবন্ত স্থাপত্য’!
হারিয়ে যাচ্ছে পরিবেশের বন্ধু শামুক-ঝিনুক
হারিয়ে যাচ্ছে পরিবেশের বন্ধু শামুক-ঝিনুক
কৃষকের বন্ধু মেছো বিড়াল
কৃষকের বন্ধু মেছো বিড়াল
দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ কূটনৈতিক পাড়া
দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ কূটনৈতিক পাড়া
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
মৌমাছির অদ্ভুত নাচ
জলবায়ুতে নতুন সতর্কবার্তা
জলবায়ুতে নতুন সতর্কবার্তা
নয়নাভিরাম ছাদবাগান
নয়নাভিরাম ছাদবাগান
যে ইঁদুর ক্যানসার প্রতিরোধী
যে ইঁদুর ক্যানসার প্রতিরোধী
সর্বশেষ খবর
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান
লালমনিরহাটে আ.লীগ-জাপার ৫৬ ইউপি সদস্যের বিএনপিতে যোগদান

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড
এটাই আমার সেরা সময়: হলান্ড

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক
কুড়িগ্রামে পাঠাগার উদ্বোধন করলেন অতিরিক্ত মহাপরিচালক

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা
বিশ্বকাপ জিতে পুলিশে চাকরিসহ একাধিক পুরস্কারে ভাসলেন রিচা

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ
সিলেটে দেওয়ানী আদালতে মামলা নিষ্পত্তির হার ১০৫ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড
শেষ মুহূর্তের গোলে টটেনহ্যামের মাঠে হার এড়াল ইউনাইটেড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন
জাহানারা ইস্যুতে বিসিবির তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী
আমি আর আমার ছেলে একসঙ্গে বড় হয়েছি: শ্রাবন্তী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু
আগামী নির্বাচন হবে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও ফ্যাসিস্ট নির্মূলের: মিনু

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের
বিএনপির সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার প্রত্যয় চব্বিশের শহীদ পরিবারের সদস্যদের

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট
শাটডাউন মার্কিন অর্থনীতিতে ‘প্রত্যাশার চেয়েও মারাত্মক’ প্রভাব ফেলছে: কেভিন হ্যাসেট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান
মুরাদনগরে বিএনপির জনসভায় ঐক্যের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২৫৮০ মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নিউইয়র্কে বিএনপির সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা
শেরপুরে বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ আটক ২
বান্দরবানে মদসহ আটক ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান
নির্বাচনের আগে সংস্কার ও গণভোট ইস্যুতে ঝামেলা হতে পারে: সেলিমা রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা
৩৭ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে সিরিজ হারল দক্ষিণ আফ্রিকা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল
শহীদ জিয়া বাংলাদেশের ইতিহাসে এক ক্ষণজন্মা রাষ্ট্রনায়ক: ডা. পাভেল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল
ওয়ার্ল্ড আর্চারি এশিয়ার সভাপতি হলেন বাংলাদেশের চপল

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী
তারুণ্যনির্ভর নতুন বাংলাদেশ গড়তে এখনই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার সময় : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়
সমালোচনার মাঝেই শেষ হলো গামিনির বাংলাদেশ অধ্যায়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা
অতিরিক্ত গাছপালা নয়, সীমিত সবুজ পরিবেশেই বেশি শান্তি : গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী
ত্বকী হত্যায় জড়িত শামীম-অয়ন-আজমেরী-নিজাম: রফিউর রাব্বী

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল
গিয়াসউদ্দিনকে মিষ্টিমুখ করালেন বিএনপির মনোনীত প্রার্থী আজহারুল

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল
দেশে বিএনপির হাত ধরে বারবার গণতন্ত্র এসেছে: অ্যাটর্নি জেনারেল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ
বগুড়া আরডিএ’র নিয়োগ জালিয়াতি, জড়িতদের তথ্য পেয়েছে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
আমেরিকায় গরুর মাংসের দামে রেকর্ড, তদন্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির
জামায়াতের সঙ্গে কোনো ঐক্য হবে না: হেফাজত আমির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!
ইউরোপের একটিমাত্র দেশকে রাশিয়ার তেল কেনার সুযোগ দেবেন ট্রাম্প!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন
দক্ষিণ চীন সাগরে ভারতের ব্রাহ্মস ক্ষেপণাস্ত্র মোতায়েন করল ফিলিপাইন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের
অনির্দিষ্টকালের জন্য পাঠদান বন্ধের ঘোষণা শিক্ষকদের

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়বেটিসসহ যেসব রোগ থাকলে নাও মিলতে পারে মার্কিন ভিসা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা
ডায়াবেটিস-হৃদ্‌রোগীদের জন্য দুঃসংবাদ, বন্ধ হতে পারে মার্কিন ভিসা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!
মাত্র দুই দিনেই ম্লান হলো ট্রাম্পের একচ্ছত্র ক্ষমতা!

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিক্ষকদের আন্দোলনে পড়াশোনার ক্ষতি হলে কঠোর ব্যবস্থা : গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত উত্তেজনা চায় না: রাজনাথ সিং

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন
রাজধানীর টিটিপাড়া ৬ লেনের রেলওয়ে আন্ডারপাস উদ্বোধন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের
চার লাখ যথেষ্ট নয়, শামির কাছে ভরণপোষণ বাবদ ১০ লাখ দাবি হাসিনের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা
যোগ্য প্রার্থী দলের মনোনয়ন পাবেন: রুমিন ফারহানা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তান নৌবাহিনীর জাহাজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি
এশিয়া কাপ ট্রফি বিতর্ক, যে পদক্ষেপ নিল আইসিসি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির
মানিকগঞ্জে অবশেষে ধরা পড়লো বিশাল আকৃতির সেই কুমির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে
অবশেষে মুখ খুললেন রাশমিকা, জানালেন কেন বিয়ে করছেন বিজয়কে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ
করাচি-চট্টগ্রাম সরাসরি শিপিং চালু করল পাকিস্তান ও বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!
ফের বিশ্বকাপে খেলার ইঙ্গিত দিলেন মেসি!

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প
জটিলতায় স্থবির জাইকা ঋণের ৫ মেগাপ্রকল্প

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?
পপি সিড বা পোস্ত দানা কী, আইন কী বলে?

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি
বিচারক সভ্যতার শিকড় না বুঝে আইনের ব্যাখ্যা দিতে পারেন না : প্রধান বিচারপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধের মধ্যে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল
দাবি না মানলে ১১ নভেম্বর কঠোর কর্মসূচির ঘোষণা দেবে আট দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ
সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা
ইরানে প্রাচীন বিজয়ের স্মৃতিস্তম্ভ উন্মোচন, শত্রুর প্রতি সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ
১৫ নভেম্বর থেকে নতুন পোশাকে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের সংকট চরমে
ফের সংকট চরমে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী
সাঁড়াশি অভিযানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ
জেলে বসেই হত্যার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা
ব্যাংক কর্মকর্তা থেকে ব্যাংক লুটেরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা
সেনাবাহিনীই শেষ ভরসা

প্রথম পৃষ্ঠা

মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে এবার রুমানার অভিযোগ

মাঠে ময়দানে

সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম
সহিহ আকিদার দলগুলো ঐক্যবদ্ধ হলে সর্বোত্তম

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল
যুক্তরাষ্ট্রের আটলান্টিক সিটির কাউন্সিলর বাংলাদেশি সোহেল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত
বাংলাদেশের সঙ্গে উত্তেজনা চায় না ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের
যুক্তরাষ্ট্রে আটকাবস্থা থেকে মুক্তি বাংলাদেশি মাসুমা খানের

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই হতে হবে তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস
অবশেষে চালু টিটিপাড়া ছয় লেন আন্ডারপাস

পেছনের পৃষ্ঠা

লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন
লাইনচ্যুত বগি রেখে চলে গেল ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক
অনশনের ১০০ ঘণ্টা পূর্ণ, নিবন্ধন ছাড়া উঠবেন না তারেক

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল
নির্বাচন নিয়ে কথা বললেন না আসিফ নজরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে
নারীর ক্ষমতায়ন প্রশ্নে দলগুলো প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করেছে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা
রপ্তানি ধরে রাখতে আসছে লজিস্টিক সুবিধা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট
১৫ জনের মনোনয়ন চায় শিক্ষক কর্মচারী ঐক্যজোট

পেছনের পৃষ্ঠা

কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ
কাকরাইলে চার্চের ফটকে ককটেল নিক্ষেপ

খবর

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়া যাবে না

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে
রাজনীতি স্থিতিশীল থাকলে অর্থনীতি আরও ভালোভাবে চলবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান
শিক্ষকদের ওপর পুলিশের লাঠিচার্জ জলকামান

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা
জুলাই আন্দোলনে আহতদের চিকিৎসায় ২০ বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ
স্ত্রী-সন্তানদের নিয়ে বরিশালে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা
ওয়ানগালায় মেতেছেন শিল্পীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে
শ্রমিকদের মানববন্ধন প্রেস ক্লাবের সামনে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল
নির্বাচন বিলম্বিত করে ক্ষমতার স্বাদ নিতে চায় কয়েকটি দল

নগর জীবন

বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে
বিশৃঙ্খলার চেষ্টা করলে জনগণই প্রতিরোধ করবে

খবর