শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০২:৩০, শনিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৫

প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার

আধুনিক সভ্যতা প্রযুক্তির গতিতে এগিয়ে চলেছে। কৃষি, চিকিৎসা, শিক্ষা থেকে শুরু করে অর্থনীতি কিংবা বিনোদন জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রযুক্তি আজ অনিবার্য সঙ্গী। কিন্তু প্রযুক্তি যত সুযোগ সৃষ্টি করছে, তার সঙ্গে বাড়ছে ঝুঁকিও। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই এই সময়ে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে। তবে প্রশ্ন একটাই, আমরা কি প্রযুক্তির ব্যবহারে যথেষ্ট দায়িত্বশীল? ২০২৫ সালের শুরুতে জি-৭ দেশগুলোর নেতারা জাপানের হিরোশিমায় এক গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিয়েছেন : কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ ও দায়িত্বশীলতার আওতায় আনতে হবে। তারা বলেছিলেন, ‘কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এখন শুধু প্রযুক্তি নয়, এটি সামাজিক কাঠামো ও নীতির সঙ্গে সম্পর্কিত।’

জি-৭ দেশগুলো ২০২৩ সালে ‘হিরোশিমা এআই প্রসেস’ নামে একটি উদ্যোগ নেয়, যেখানে কপিরাইট লঙ্ঘন, ভুয়া তথ্য ছড়ানো, এবং কনটেন্ট নির্মাতাদের অধিকার সুরক্ষার বিষয়ে ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠনের সিদ্ধান্ত হয়। ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টও ChatGPT-সহ বিভিন্ন এআই প্ল্যাটফর্মের ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপের আইন প্রণয়ন প্রক্রিয়া শুরু করে।

যুক্তরাষ্ট্রে, ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যান নিজেই মার্কিন সিনেটে সাক্ষ্য দিয়েছেন, এআই নিয়ন্ত্রণের প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করে। অর্থাৎ প্রযুক্তির নির্মাতারাই এখন বলছেন, ‘অতিরিক্ত স্বাধীনতা নয়, প্রয়োজন দায়িত্বশীল সীমারেখা।’

এ যেন প্রযুক্তির এক নতুন যুগ, যেখানে বিশ্ব প্রযুক্তি ব্যবহার করবে, কিন্তু সতর্কভাবে। ২০২৪ সালে প্রকাশিত ‘ন্যাশনাল এআই পলিসি’র খসড়ায় বলা হয়েছে দেশের উন্নয়ন কাঠামোতে এআই ব্যবহারের ক্ষেত্র বাড়াতে হবে, তবে তার সঙ্গে থাকতে হবে ন্যায্যতা, স্বচ্ছতা, নিরাপত্তা ও মানবাধিকার রক্ষার দিকনির্দেশনা।

তবে বিশেষজ্ঞদের মতে, নীতির ভাষা এখনো অনেকটাই তাত্ত্বিক। বাস্তবে এআই ব্যবহারের ক্ষেত্রে দায়বদ্ধতা, স্বচ্ছতা, এবং তথ্য সুরক্ষার আইন স্পষ্ট নয়। উদাহরণস্বরূপ, বাংলাদেশসহ অনেকে দেশেই এখনো ‘এআই দ্বারা তৈরি কনটেন্ট’-এর মালিকানা সংজ্ঞায়িত হয়নি। একজন শিল্পী যদি বলেন, ‘আমার ছবির ধরন ব্যবহার করে এআই ছবি তৈরি করেছে’ তার আইনি প্রতিকার কোথায়?

প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহারএই জায়গায় আইন ও নীতিমালা দরকার। কারণ প্রযুক্তির উন্নয়ন মানে শুধু যন্ত্রের সক্ষমতা নয়, নৈতিক সুরক্ষাও।

এআইভিত্তিক অনলাইন লার্নিং ও পার্সোনালাইজড কোচিং প্ল্যাটফর্ম বাংলাদেশে ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে। ChatGPT ও Google Gemini-এর মতো টুল অনেক শিক্ষার্থী ব্যবহার করছে প্রবন্ধ লেখা, অনুবাদ বা গবেষণা সহায়তায়।

তবে এটি আবার এক নতুন ধরনের ‘নির্ভরতা’ তৈরি করছে। শিক্ষার্থীরা অনেক সময় নিজের চিন্তা বাদ দিয়ে এআই-এর চিন্তা গ্রহণ করছে। ফলে শেখার জায়গা সংকুচিত হচ্ছে।

অন্যদিকে এআইনির্ভর শিক্ষাপদ্ধতি গ্রামীণ শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছানোর নতুন সুযোগও তৈরি করেছে। উদাহরণস্বরূপ এআইচালিত ভয়েস অ্যাসিস্ট্যান্ট এখন গ্রামীণ স্কুলে ইংরেজি উচ্চারণ শেখানোর কাজে ব্যবহৃত হচ্ছে।

কৃষি বাংলাদেশের প্রাণ। এখন সেই কৃষিও প্রযুক্তিনির্ভর হচ্ছে। এআইভিত্তিক ‘AgriTech’ সমাধান যেমন ‘KrishiBot’ ও ‘Smart Crop Advisory’ অ্যাপ, মাটির গুণমান বিশ্লেষণ ও ফলনের পূর্বাভাস দিতে পারে।

কিন্তু প্রশ্ন হলো, এই তথ্য সংগ্রহের সময় কৃষকের ব্যক্তিগত বা অর্থনৈতিক তথ্য কতটা সুরক্ষিত? এই ডেটা যদি বিদেশি কোম্পানির হাতে যায়, তবে কৃষি নীতিনির্ধারণে তা কেমন প্রভাব ফেলবে?

এআই আমাদের জীবন সহজ করছে, কিন্তু একই সঙ্গে আমাদের ওপর ‘নজরদারি’ও বাড়াচ্ছে। সামাজিক মাধ্যমের অ্যালগরিদম এখন জানে আপনি কী পছন্দ করেন, কোথায় যান, এমনকি কী ভাবেন। ডেটা হলো নতুন ‘রসদ’, কিন্তু এই রসদ যদি অসৎভাবে ব্যবহার হয়, তবে তা হয়ে দাঁড়াবে অস্ত্র।

এআইভিত্তিক ‘ডিপফেক’ ভিডিও এখন রাজনীতি ও সমাজে ভয়াবহ বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে। কারও মুখ বসিয়ে মিথ্যা ভিডিও বানানো বা ভুয়া সংবাদ ছড়ানোসহ অপরাধামূলক কাজে ব্যবহার হচ্ছে। এই ডিজিটাল প্রতারণা থামাতে এখনই নিয়ন্ত্রণ প্রয়োজন।

বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের সাম্প্রতিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী পাঁচ বছরে বিশ্বজুড়ে প্রায় ৮৩ মিলিয়ন চাকরি বিলুপ্ত হবে, যার বড় অংশটি অটোমেশন ও এআই দ্বারা প্রতিস্থাপিত হবে।

বাংলাদেশেও ব্যাংক, বিমা, কল সেন্টার, ও প্রোডাকশন সেক্টরে এআই প্রয়োগের ফলে একই ধরনের ঝুঁকি তৈরি হবে। তবে এর বিকল্প পথও আছে। নতুন দক্ষতা শেখা, পুনঃপ্রশিক্ষণ, এবং মানবিক বুদ্ধিমত্তার (emotional intelligence) ওপর গুরুত্ব বাড়ানো।

প্রযুক্তি মানুষের জায়গা দখল করবে- এ ভয় বাস্তব নয়। বরং মানুষ যদি প্রযুক্তিকে বুঝতে না পারে, তখনই প্রযুক্তি তার বিপরীতে দাঁড়ায়।

দায়িত্বশীল প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য আমাদের কিছু মৌলিক দিক স্পষ্টভাবে নির্ধারণ করতে হবে। প্রথমত আইন প্রণয়ন ও সংস্কারের বিষয়টি এখন সময়ের দাবি। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহারের জন্য একটি আলাদা ও আধুনিক আইন তৈরি করতে হবে, যেখানে স্বচ্ছতা, নিরীক্ষণ এবং মানব তত্ত্বাবধানের বাধ্যবাধকতা স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকবে। প্রযুক্তির দ্রুত অগ্রগতির সঙ্গে তাল মিলিয়ে এই আইনগুলোকে সময়োপযোগী রাখতে হবে, যাতে ব্যবহারকারীর অধিকার ও নিরাপত্তা উভয়ই সুরক্ষিত থাকে।

দ্বিতীয়ত ডেটা সুরক্ষা ও গোপনীয়তা নিশ্চিত করা অপরিহার্য। ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ, সংরক্ষণ ও ব্যবহারের ক্ষেত্রে স্পষ্ট নীতিমালা থাকতে হবে, যাতে নাগরিকের গোপনীয়তা বিঘ্নিত না হয়। এ ক্ষেত্রে ইউরোপীয় ইউনিয়নের জিডিপিআর (GDPR)-এর মতো কাঠামো অনুসরণ করা যেতে পারে, যা তথ্য ব্যবহারের নৈতিক ও আইনি মানদণ্ড নির্ধারণে বিশ্বজুড়ে একটি আদর্শ মডেল হিসেবে স্বীকৃত।

তৃতীয়ত শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাবিষয়ক জ্ঞানকে অন্তর্ভুক্ত করা জরুরি। স্কুল থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষাক্রমে এআই-সম্পর্কিত মৌলিক ধারণা ও নৈতিকতা শেখানো উচিত। পাশাপাশি সরকারি ও বেসরকারি খাতের কর্মীদেরও নিয়মিত প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা বৃদ্ধির সুযোগ দিতে হবে, যাতে তারা প্রযুক্তির পরিবর্তনশীল পরিবেশে সক্ষমভাবে কাজ করতে পারেন।

চতুর্থত জনগণের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ। এআইসংক্রান্ত নীতি ও কাঠামো তৈরিতে শুধু প্রযুক্তিবিদ বা প্রশাসক নয়, সমাজবিজ্ঞানী, শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক ও নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদেরও যুক্ত করতে হবে। এতে প্রযুক্তির সামাজিক ও মানবিক প্রভাব নিয়ে একটি ভারসাম্যপূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হবে।

সবশেষে আন্তর্জাতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রেও বাংলাদেশকে সক্রিয় ভূমিকা নিতে হবে। জি-৭, ইউনেস্কো বা অন্যান্য আন্তর্জাতিক সংস্থার নীতিমালা ও অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়ে বৈশ্বিক মানদণ্ডে নিজেদের সংযুক্ত করা জরুরি। কারণ প্রযুক্তি এখন আর কোনো একক দেশের সম্পদ নয়, এটি এক বৈশ্বিক বাস্তবতা, যার সঠিক ব্যবহার নিশ্চিত করতে সম্মিলিত প্রচেষ্টা ছাড়া বিকল্প নেই।

প্রযুক্তি নিজে ভালো বা মন্দ নয়। তার ব্যবহারই নির্ধারণ করে সে উন্নয়নের হাতিয়ার নাকি ধ্বংসের অস্ত্র। বাংলাদেশ এখন যে মোড়ে দাঁড়িয়ে আছে, সেখানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আমাদের উন্নয়নের গতি বহু গুণ বাড়াতে পারে। কিন্তু সেই সঙ্গে বাড়বে দায়িত্বের চাপ। আমরা যদি এখনই দায়িত্বশীল ব্যবহার, স্বচ্ছ নীতি এবং মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি গ্রহণ না করি, তবে প্রযুক্তি আমাদের নিয়ন্ত্রণ করবে, আমরা নই।

অতএব প্রযুক্তিকে ভয় না পেয়ে, তাকে বুঝে, নিয়ন্ত্রণে এনে, দায়িত্বশীলভাবে ব্যবহার করা শিখতে হবে।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
সর্বশেষ খবর
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টঙ্গীতে কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিকাণ্ডে নাশকতার প্রমাণ মিললে দৃঢ় পদক্ষেপ : অন্তর্বর্তী সরকার
অগ্নিকাণ্ডে নাশকতার প্রমাণ মিললে দৃঢ় পদক্ষেপ : অন্তর্বর্তী সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটায় গ্রামীণ নারী দিবস পালিত
কুয়াকাটায় গ্রামীণ নারী দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা অনিয়মে বিএনপির সাত হাজার নেতা-কর্মী বহিষ্কার: মামুন মাহমুদ
নানা অনিয়মে বিএনপির সাত হাজার নেতা-কর্মী বহিষ্কার: মামুন মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালালে আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
শাহজালালে আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে সহকারী কমিশনারের ওপর জেলেদের হামলা
বরিশালে সহকারী কমিশনারের ওপর জেলেদের হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্লাইট বিপর্যয়, চরম ভোগান্তিতে শত শত যাত্রী
ফ্লাইট বিপর্যয়, চরম ভোগান্তিতে শত শত যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চিঠিপত্রে লিখে ফেলব জেলা ও বিভাগ কুমিল্লা’
‘চিঠিপত্রে লিখে ফেলব জেলা ও বিভাগ কুমিল্লা’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিএনপির ৩১ দফা ও মাদকবিরোধী আলোচনা সভা
মোংলায় বিএনপির ৩১ দফা ও মাদকবিরোধী আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএনসির নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি প্রচেষ্টা ব্যর্থ, ১৮ জনকে সাজা
ডিএনসির নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি প্রচেষ্টা ব্যর্থ, ১৮ জনকে সাজা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাঙামাটিতে ভারবোয়াচাপ বিহারে ২৯তম কঠিন চীবর দান সম্পন্ন
রাঙামাটিতে ভারবোয়াচাপ বিহারে ২৯তম কঠিন চীবর দান সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় নিরাপত্তা জোরদার, মোতায়েন ৫ হাজারেরও বেশি পুলিশ
উত্তরায় নিরাপত্তা জোরদার, মোতায়েন ৫ হাজারেরও বেশি পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
কলাপাড়ায় ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্ট শিক্ষার্থীরা এক হয়ে দেশে পরিবর্তন এনেছে: ইউজিসি চেয়ারম্যান
৫ আগস্ট শিক্ষার্থীরা এক হয়ে দেশে পরিবর্তন এনেছে: ইউজিসি চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা

দেশগ্রাম

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন