শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৫

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাই

আমাদের প্রত্যাশা ছিল মানুষ শুধু স্বাধীনতা পাবে না, মুক্তিও পাবে। কেননা মুক্তিযুদ্ধটা ছিল সর্বাত্মক জনযুদ্ধ এবং এটার লক্ষ্য ছিল সর্বাধিক মুক্তি অর্জনের। মুক্তির জন্য আমরা প্রয়োজনে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ চেয়েছিলাম।

ঐক্য ও সংগ্রামী চেতনার বিকাশ চাইগণতান্ত্রিক রাষ্ট্রের বৈশিষ্ট্যগুলো মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বেরিয়ে এসেছিল। সেই রাষ্ট্রে প্রধানত যেটা থাকবে, সেটা হলো অধিকার এবং সুযোগের সমতা। এই সাম্য আমাদের আগের রাষ্ট্রে ছিল না। আর অর্থনৈতিক মুক্তি, যেটা মুক্তির প্রাথমিক শর্ত, সেটা কিন্তু এই আকাক্সক্ষার মধ্য দিয়েই প্রতিফলিত হলো। দেশ কেবল রাষ্ট্রীয়ভাবে, রাজনৈতিকভাবে স্বাধীন হবে তা নয়, রাষ্ট্র মানুষকে অর্থনৈতিকভাবে মুক্ত করবে এবং সুযোগ ও অধিকার অবারিত হবে, এটাই ছিল স্বপ্ন।

এই রাষ্ট্রকে গণতান্ত্রিক করতে হলে প্রধান উপাদান হবে ধর্মনিরপেক্ষতা এবং ভাষাভিত্তিক জাতীয়তাবাদ। এগুলোর ভিত্তিতেই নতুন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলো। ধর্মনিপেক্ষতার বিষয়টিও স্পষ্ট করা দরকার। ধর্মনিরপেক্ষতা মানে এটা নয় যে কেবল সব ধর্মের সমান অধিকার থাকবে এবং সব ধর্মের চর্চা বাড়বে। ধর্মনিরপেক্ষতার মূল বিষয় হলো, রাষ্ট্র এবং ধর্ম পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হবে। অর্থাৎ ধর্ম হবে ব্যক্তির ব্যক্তিগত বিশ্বাস ও আচরণের ব্যাপার।

রাষ্ট্রের সঙ্গে ধর্মের সম্পর্ক থাকবে না। এই যে মৌলিক ব্যাপার, সেটা খুব জরুরি ছিল। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র কখনই এককেন্দ্রিক হবে না। রাষ্ট্রের ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ ঘটবে। জনপ্রতিনিধিদের শাসন প্রতিষ্ঠিত হবে। পাকিস্তান রাষ্ট্র এবং ব্রিটিশ আমলে রাষ্ট্র ছিল আমলাতান্ত্রিক। গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র হওয়ার একটা প্রয়োজনীয় শর্ত হচ্ছে আমলাতান্ত্রিক ব্যবস্থার জায়গায় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা আসবে। অর্থাৎ ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ ঘটবে এবং জনপ্রতিনিধিরা এই রাষ্ট্রের কর্তা হবে। আমলাতন্ত্র জনপ্রতিনিধিদের নিয়ন্ত্রণে পরিচালিত হবে। এ ক্ষেত্রে সমাজতন্ত্র ও গণতন্ত্রের মধ্যে কোনো পার্থক্য নেই। সেজন্যই আমাদের সংবিধানে সমাজতন্ত্রের কথাটা এসেছিল। এটা ওপর থেকে কেউ চাপিয়ে দেয়নি। এটা মুক্তির আকাক্সক্ষার ভিতর থেকেই এসেছিল।

সেটা একেবারেই যে পূর্ণ হয়নি, তা নয়। ভৌগোলিকভাবে আমরা একটা স্বাধীন রাষ্ট্র পেয়েছি। আমরা স্বাধীন রাষ্ট্র, সংবিধান, রাষ্ট্রভাষা পেলাম, পরিচয় পেলাম রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে। পাকিস্তান একটা অস্বাভাবিক রাষ্ট্র ছিল। ওই রাষ্ট্র ভাঙতই। এবং সেটা কেবল ভৌগোলিক দূরত্বের কারণেই নয়, ভাঙত বৈষম্যের কারণে। ভৌগোলিক দূরত্ব ওই বৈষম্যকেই বৃদ্ধি করেছিল। আশা ছিল বাংলাদেশে আঞ্চলিক বৈষম্য থাকবে না। কিন্তু আঞ্চলিক বৈষম্যের জায়গায় আমরা বাংলাদেশে পেলাম শ্রেণিগত বৈষম্য। শ্রেণিগত বৈষম্যটা ক্রমাগত বেড়েছে। অধিকার ও সুযোগের সমতা প্রতিষ্ঠিত না করে রাষ্ট্র উল্টো দিকে গেছে। ক্রমাগত বৈষম্য বৃদ্ধি পেয়েছে।

একাত্তরে যে ঐক্য গড়ে উঠেছিল তা ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে স্বাধীনতার পরপরই। সংঘর্ষপ্রবণ হয়েছে মানুষ। প্রত্যেকটা মানুষ ব্যক্তিগত স্বার্থ দেখছে। অল্প কিছু লোক ধনী হয়ে গেল। পাকিস্তান আমলে অবাঙালিরা ধনী হতো, পরে বাঙালিরা ধনী হয়েছে। ভয়ংকর একটা ঘটনা ঘটেছে বাংলাদেশে। সেটা হলো কর্মের সংস্থান হয়নি। যারা ধনী হলো, তারা প্রায় সবাই হঠাৎ করে ধনী হয়েছে। অবৈধ উপায়ে ধনী হয়েছে। ব্যবসাবাণিজ্যের মাধ্যমে কেউ ধনী হয়েছে। কেউ হয়েছে ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে ঋণখেলাপি হয়ে। অনেকে ধনী হয়েছে বিদেশি কোম্পানির এজেন্ট হিসেবে। এসব বড়লোকের অধিকাংশেরই দেশপ্রেম নেই। তারা ধারণা করছে বাংলাদেশের কোনো ভবিষ্যৎ নেই। তাই তারা তাদের ভবিষ্যৎ এই দেশে দেখতে পাচ্ছে না। তাদের সন্তানরা বাইরে লেখাপড়া করছে। তারা সম্পত্তি বাইরে পাচার করছে। নির্বাচিত সরকার আসে, সামরিক সরকার আসে, এসেছে অন্তর্বর্তী সরকারও। কিন্তু ব্যবস্থার কোনো পরিবর্তন ঘটেনি। বরং আরও ভয়াবহ রূপ পরিগ্রহ করেছে। মর্মান্তিক ব্যাপার হলো, সরকার কর্মসংস্থানকে গুরুত্ব দিচ্ছে না। সাম্প্রতিককালে দেখা যাচ্ছে, বিনিয়োগও হচ্ছে না। যেসব কলকারখানা সচল ছিল চব্বিশের ৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে রাজনৈতিক প্রতিহিংসার বলি হয়েছে অগণিত কলকারখানা। আগুনে পুড়েছে, ভাঙচুর হয়েছে, বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। মালিকরা কেউ জেলে আর অনেকে দেশান্তরী হয়েছে। অরাজকতা, সন্ত্রাসের ব্যাপকতা সৃষ্টি হয়েছে। মব সন্ত্রাস তো এখন ক্ষমতার উচ্ছিষ্ট ভোগীদের কারণে লুণ্ঠন-সন্ত্রাসের অভয়ারণ্যে পরিণত। সুবিচার নেই, কোথাও দাঁড়াবার জায়গা নেই। মানুষ তাই নির্ভরশীল হচ্ছে আধিদৈবিক শক্তির ওপরে। মনে করছে, পরকালে সে শাস্তি পাবে। অথচ আমরা ভেবেছিলাম এই রাষ্ট্র সত্যিকার অর্থেই জনপ্রতিনিধিদের দ্বারা পরিচালিত হবে। কিন্তু রাষ্ট্রে সেটা নিরবচ্ছিন্নভাবে ঘটেনি।

জাতীয় ঐক্যের কথা সরকার বলছে, কিন্তু ঐক্যের কথা বলতে হলে প্রথমেই বুঝতে হবে কার বিরুদ্ধে ঐক্য এবং কীসের জন্য ঐক্য। কার বিরুদ্ধে ঐক্য সেটা একাত্তরে আমরা জানতাম, ঐক্য ছিল পাকিস্তানি শোষকদের বিরুদ্ধে। একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ গড়ার জন্য ঐক্য। এখন ওই ঐক্য নেই। মুক্তিযুদ্ধের যে আদর্শ, সে আদর্শ সামনে আনতে হবে। সে আদর্শটা ছিল একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করা। ওই আদর্শে যারা বিশ্বাস করে, তাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। এই ঐক্যটা শুধু মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে-বিপক্ষে কথা বলে আসবে না। একাত্তরে যুদ্ধে অংশগ্রহণ করাটা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষে হওয়ার নিরিখ নয়। নিরিখটা হচ্ছে, আমলাতান্ত্রিক রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো, সাম্রাজ্যবাদের পৃষ্ঠপোষক-দোসরদের বিরুদ্ধে ঐক্য এখন অতীব জরুরি। কেননা সাম্রাজ্যবাদের চোখ পড়েছে আমাদের ভূমি, বন্দর ও প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর।

জামায়াতের নায়েবে আমির বলেছেন, জুলাই আন্দোলনের রূপকার তাঁদের দল। তবে ছদ্মবেশে জুলাই আন্দোলনের নেপথ্যে থেকেছে। স্বাধীন বাংলা বেতারের গান, রবীন্দ্র, নজরুল, ডিএল রায়ের গানে উজ্জীবিত করতে পেরেছে আমজনতাকে। স্বৈরাচারী সরকারের পতনে জামায়াত যে ভরকেন্দ্রে ছিল এটা আন্দোলনে অংশ নেওয়া অগণিত মানুষের ধারণাতেই আসেনি।

দেশে মৌলবাদের বিকাশের ক্ষেত্রটা নষ্ট হলো না। সেটা ব্যাপক আকারে সামনে চলে এসেছে, এটাও অসত্য নয়। দরিদ্র মানুষ মুক্তির কোনো পথ পাচ্ছে না। মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তি বলে যারা নিজেদের মনে করেন, তাদের আচরণ আদর্শ আচরণ নয়। ব্যক্তিগত স্বার্থকে তারাও বড় করে দেখছেন। কাজেই মানুষের মধ্যে হতাশার সৃষ্টি হচ্ছে। বৈষম্যের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রকাশের পথ খুঁজে পাচ্ছিল না। যার ফলে মানুষ মৌলবাদের দিকে ঝুঁকে পড়ছে। এটা আন্তর্জাতিকভাবেও সত্য।

আজকের যুগে সবচেয়ে শক্তিশালী হচ্ছে ইলেকট্রনিক মিডিয়া। আমাদের দেশের সরকারি ইলেকট্রনিক মিডিয়ায় তো খোলাখুলি আলোচনাই হতে পারে না। কিন্তু বিদেশি ইলেকট্রনিক মিডিয়া যে দেশের সার্বিক পরিস্থিতির সংবাদ দিচ্ছে, তাতে তো সরকারের নিয়ন্ত্রণ নেই। এই সংবাদ আমরাও পাচ্ছি, বিদেশিরাও পাচ্ছে। সবচেয়ে বড় কথা হলো, এই যুগে ভাবমূর্তির ব্যাপারে অতিরিক্ত স্পর্শকাতর হলে ভাবমূর্তি আরও নষ্ট হয়। তখন মনে হয়, অনেক কিছু লুকানোর আছে, যা প্রকাশ করা যাবে না। ভাবমূর্তি নির্ভর করবে আমরা কী করছি তার ওপর। সমষ্টিগতভাবে আমরা কী করছি সেটাই বিবেচ্য। মব ভায়োলেন্সের নৃশংস সব ঘটনা আমরা যেমন দেখছি, তেমনি সারা বিশ্ব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেখছে। এতে দেশের ভাবমূর্তি তলানিতে ঠেকছে।

প্রত্যাশা হচ্ছে, সমাজ গড়তে মুক্তিযুদ্ধের যে আদর্শ তা বাস্তবায়নের জন্য আন্দোলন অব্যাহত রাখা। এ আদর্শ বাস্তবায়িত হলে মানুষ ওই চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হবে। এই ঐক্য তখন একটা নতুন বিকল্প রাজনৈতিক শক্তিকে পুষ্ট করবে।

অতীতকে ভোলার তো প্রশ্নই ওঠে না। অতীত ভুলতে পারে উন্মাদ বা বিকৃতমনের মানুষ। স্মৃতিভ্রংশ মানুষ যেমন স্বাভাবিক মানুষ নয়, স্মৃতিভ্রংশ জাতিও তেমন স্বাভাবিক জাতি নয়। চাইলেই কি আমরা অতীতকে ভুলে যেতে পারব? অতীত তো আমাদের বর্তমানের মধ্যে প্রবহমাণ রয়েছে। সে কারণে অতীতকে ভোলার প্রশ্নই ওঠে না। আমাদের দুটি কাজ করতে হবে। অতীতে যে ভালো কাজগুলো ছিল, সেগুলোকে বিকশিত করতে হবে। অতীতে যে গণতান্ত্রিক উপাদান, ঐক্য, যে সংগ্রামী চেতনা ছিল তার বিকাশ চাই। আর যে খারাপ দিকগুলো যেমন, সংকীর্ণতা, পশ্চাৎপদতা, সেগুলোকে পরিহার করতে হবে।

♦ লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
মূল্যস্ফীতি ও কর্মহীনতা
ফল বিপর্যয়
ফল বিপর্যয়
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
কোথায় হারাল সেই কাচারিঘরগুলো
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
প্রয়োজন প্রযুক্তির দায়িত্বশীল ব্যবহার
রাজপথে শিক্ষকরা
রাজপথে শিক্ষকরা
জাতীয় সনদ
জাতীয় সনদ
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
নতুন ট্যারিফ
নতুন ট্যারিফ
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
গুদাম-গার্মেন্টে আগুন
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
বুড়িগঙ্গা বাঁচান
সর্বশেষ খবর
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
রাজধানীতে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
টঙ্গীতে কিশোরীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিকাণ্ডে নাশকতার প্রমাণ মিললে দৃঢ় পদক্ষেপ : অন্তর্বর্তী সরকার
অগ্নিকাণ্ডে নাশকতার প্রমাণ মিললে দৃঢ় পদক্ষেপ : অন্তর্বর্তী সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়াকাটায় গ্রামীণ নারী দিবস পালিত
কুয়াকাটায় গ্রামীণ নারী দিবস পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নানা অনিয়মে বিএনপির সাত হাজার নেতা-কর্মী বহিষ্কার: মামুন মাহমুদ
নানা অনিয়মে বিএনপির সাত হাজার নেতা-কর্মী বহিষ্কার: মামুন মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালালে আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন
শাহজালালে আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে সহকারী কমিশনারের ওপর জেলেদের হামলা
বরিশালে সহকারী কমিশনারের ওপর জেলেদের হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্লাইট বিপর্যয়, চরম ভোগান্তিতে শত শত যাত্রী
ফ্লাইট বিপর্যয়, চরম ভোগান্তিতে শত শত যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘চিঠিপত্রে লিখে ফেলব জেলা ও বিভাগ কুমিল্লা’
‘চিঠিপত্রে লিখে ফেলব জেলা ও বিভাগ কুমিল্লা’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় বিএনপির ৩১ দফা ও মাদকবিরোধী আলোচনা সভা
মোংলায় বিএনপির ৩১ দফা ও মাদকবিরোধী আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিএনসির নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি প্রচেষ্টা ব্যর্থ, ১৮ জনকে সাজা
ডিএনসির নিয়োগ পরীক্ষায় জালিয়াতি প্রচেষ্টা ব্যর্থ, ১৮ জনকে সাজা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাঙামাটিতে ভারবোয়াচাপ বিহারে ২৯তম কঠিন চীবর দান সম্পন্ন
রাঙামাটিতে ভারবোয়াচাপ বিহারে ২৯তম কঠিন চীবর দান সম্পন্ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় নিরাপত্তা জোরদার, মোতায়েন ৫ হাজারেরও বেশি পুলিশ
উত্তরায় নিরাপত্তা জোরদার, মোতায়েন ৫ হাজারেরও বেশি পুলিশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা
কলাপাড়ায় ৬ ব্যবসায়ীকে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ আগস্ট শিক্ষার্থীরা এক হয়ে দেশে পরিবর্তন এনেছে: ইউজিসি চেয়ারম্যান
৫ আগস্ট শিক্ষার্থীরা এক হয়ে দেশে পরিবর্তন এনেছে: ইউজিসি চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!
সূর্য হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে গেলে কী পরিণতি হবে পৃথিবীর!

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়
ঘুম থেকে জেগে মুমিনের করণীয়

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা
আড়াল থেকে কাঞ্চনকে দেখেছিলেন চম্পা

শোবিজ

অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের
অপেক্ষা শুধু প্রথম উড্ডয়নের

পেছনের পৃষ্ঠা

কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি
কালো মাটির উইকেট দেখে বিস্মিত স্যামি

মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর
ঐতিহাসিক জুলাই সনদ স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক প্রতিমন্ত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে
ঝাল কমেছে মরিচে ঝাঁজ পিঁয়াজে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ
ভোটের আগেই নতুন বেতনের সুপারিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি
লক্ষ্যহীন পথে অর্থনীতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন
বসুন্ধরা সিটিতে ইয়োয়োসো স্টোরের উদ্বোধন

নগর জীবন

প্রেমের দেবী মধুবালা
প্রেমের দেবী মধুবালা

শোবিজ

পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি
পাসপোর্টেও লেখা আছে আমি ম্যারিড : মাহি

শোবিজ

নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস
নাটোরে বাবা-মেয়ের এইচএসসি পাস

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া
জন্মের খাটটি সংরক্ষণে রেখেছেন জয়া

শোবিজ

চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন
চট্টগ্রামে সিএইচসিপিদের মানববন্ধন

খবর

পাখির জন্য ভালোবাসা
পাখির জন্য ভালোবাসা

শনিবারের সকাল

আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার
আবাসিক হোটেল থেকে আটক চার

নগর জীবন

মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ
মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর সিরিজ

মাঠে ময়দানে

আয়ের শীর্ষে রোনালদো
আয়ের শীর্ষে রোনালদো

মাঠে ময়দানে

বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা
বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ, মামলা

দেশগ্রাম

নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প
নারী ফুটবলারদের প্রস্তুতি ক্যাম্প

মাঠে ময়দানে

বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির
বিচক্ষণতার অভাব এনসিপির

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক
নায়িকার চোখের আয়নায় দাড়ি কাটছে নায়ক

শোবিজ

জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে
জনগণের সঙ্গে প্রতারণা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়
শেজাদের নেতৃত্বে বসুন্ধরার জয়

মাঠে ময়দানে

ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের
ফিফায় এক ধাপ উন্নতি হামজাদের

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
বসুন্ধরা কিংস অ্যাকাডেমি টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

মাঠে ময়দানে

ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা
ঢাকা মেট্রো বাদ পড়ায় হতাশ ক্রিকেটাররা

মাঠে ময়দানে

পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা
পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জুলাই যোদ্ধারা

খবর

নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল
নির্বাচনে বাধা সৃষ্টি করতে চায় একটি মহল

নগর জীবন