শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫

অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

অধ্যাপিকা ড. হোসনে-আরা বেগম
প্রিন্ট ভার্সন
অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা বন্দোবস্তের পরিবর্তন

বন্দোবস্ত বলতে প্রথা, প্রচলন, কৃষ্টি-কালচার, সংস্কৃতি এ জাতীয় সব ইতিবাচক ব্যক্তিগত জীবন, পারিবারিক জীবন, সামাজিক জীবন, রাষ্ট্রীয় জীবনঘনিষ্ট পরস্পরের সহায়ক, লেনদেন কার্যকারিতার অনুশীলন। এই অনুশীলনের নেতিবাচকতা হ্রাস করে ইতিবাচকতা বৃদ্ধির দ্বারা সাম্য, গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধিসহ বাস্তবায়ন টেকসই করতে আইনকানুন, নীতিমালা-বিধিমালা প্রণয়ন করা হয়। যাতে নাগরিকদের গ্রহণযোগ্যতা প্রতিষ্ঠিত হয়।

সাদাচোখে নাগরিক কোনো সার্বভৌম অঞ্চলের স্থায়ী বাসিন্দাদের কল্যাণে তাদের মতামতে দেশ শাসন করার বাধ্যবাধকতা থাকলে সে দেশের স্বীয় বাসিন্দাদেরই নাগরিক বলা হয়। অর্থাৎ নাগরিকরাই স্বীয় দেশের মালিক। এই মালিকরা তাদের দেশ পরিচালনার জন্য উপযুক্ত ব্যক্তিদের শর্ত সাপেক্ষে নাগরিকদের কল্যাণে সুবিধা দেওয়া, সেবার দায়িত্ব হস্তান্তর করেন। রাষ্ট্র থেকে দায়িত্ব পাওয়া ব্যক্তিরা সেবা দেওয়ার তহবিল বাবদ সামর্থ্যবান নাগরিকের কাছ থেকে খাজনা, ট্যাক্স, ভ্যাট, শুল্ক ইত্যাদি দিয়ে রাষ্ট্রের তহবিল জোগান দেন। রাষ্ট্রের তহবিল দ্বারা নাগরিকদের প্রতিশ্রুত সেবা দিতে তারা অঙ্গীকারবদ্ধ। ‘It is an unwritten gentlemen agreement in between political person and civil person’ অর্থাৎ ‘জনগণ এবং নাগরিকের সঙ্গে জনপ্রতিনিধি, রাজনীতিবিদদের অলিখিত চুক্তি।’ এই চুক্তি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই চুক্তি ভঙ্গকারী সব ধর্ম, পৌরাণিক, সামাজিকভাবে ঘৃণিত এবং পাপিষ্ঠ ব্যক্তি। তাই রাজনীতিবিদ, জনপ্রতিনিধি হওয়া অত্যন্ত কঠিন। আমাদের মতো এনজিওরা এই গুরুত্বপূর্ণ কাজ সম্পাদনের সাহস করে না, এজন্যই প্রায় সব এনজিওর গঠনতন্ত্রে রাজনীতি না করার আইন সন্নিবেশিত আছে। ফলে এনজিওদের তাদের কর্ম-এরিয়াতে আয়েশচিত্তে দায়িত্ব পালনের সুযোগ থাকে। এনজিওতে সরকারি বরাদ্দ না থাকলে নাগরিকদের দেওয়া খাজনা, ট্যাক্স, ভ্যাটের মাধ্যমে যে তহবিল সরবরাহ করা হয়, তার হিস্সা আসে না। ফলে অর্থনৈতিকভাবেও নাগরিকদের প্রতি এনজিওদের দায়বদ্ধতার চুক্তি জিওর মতো নয়। এজন্যই আমার অনুমান বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে সুশীলরা গালি দেওয়ার কারণ হিসেবে ‘এনজিও মার্কা সরকার’ বলে থাকেন।

অধ্যাপিকা ড. হোসনে-আরা বেগমজিও, জনপ্রতিনিধি অর্থাৎ রাজনৈতিক ব্যক্তি এবং এনজিও অর্থাৎ স্বেচ্ছায় সমাজসেবক ব্যক্তিদের মধ্যে মৌলিক তফাত জিও ব্যক্তির কাছ থেকে দেশের মালিক জনগণের প্রতি দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ এবং তাদের প্রত্যাশা প্রতিপালন করার বাধ্যবাধকতা আছে। এনজিও ব্যক্তির কাছে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ বাধ্যবাধকতা নাই, ঐচ্ছিকভাবে অতি ভালো মানুষ হওয়ার জন্য সেবা দেওয়ার রেওয়াজ, প্রথা বিদ্যমান আছে। তাই এনজিওদের কাজকে আয়েশি কাজ বলা যায়। জিওদের দায়িত্ব পালন আয়েশি নয়- আবশ্যিক, ঝুঁকিযুক্ত গুণসম্পন্নভাবে করতে হয়। অপরদিকে জিওদের কার্যক্রম ব্যয় বাজেটের জন্য ঝুঁকি বা চ্যালেঞ্জ নেই। এনজিওদের কার্যক্রমের ব্যয় বাজেট সংগ্রহের ঝুঁকি ও চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হয়। তাই জিও-এনজিওকে একাকার করে দেখার সুযোগ নাই।

১৭৫৭ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত এই অঞ্চলে অভ্যুত্থান, বিপ্লব হয়ে আসছে। অভ্যুত্থান, বিপ্লবের প্রাথমিক কাজ সংগ্রাম। ওই সময়কালের ইংরেজদের বিরুদ্ধে সব সংগ্রামে মুসলিম ছাত্র-জনতা অগ্রসারিতে ছিল। বেশুমার আত্মাহুতি দিয়েছিল। পাকিস্তান আন্দোলনে ছাত্রসমাজের পক্ষে শেখ মুজিবুর রহমানের ভূমিকা অস্বীকারের উপায় নাই। মুসলিমদের আন্দোলনের বাড়াবাড়িতে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি/বিলেতি এনজিও, পরবর্তী সময়ে ব্রিটিশ সরকার এবং সর্বশেষ গভর্নর লর্ড মাউন্টব্যাটেন মুসলমানদের প্রতি রুষ্ট, ক্ষিপ্ত অবস্থায় নগণ্য, অগুরুত্বপূর্ণ যা দেওয়ার তাই দিয়ে এমনভাবে বর্ডার বিভক্তি করেছিলেন, যাতে ভারত এবং পাকিস্তানের আন্তবর্ডার বিবাদই শুধু নয়, অঞ্চলের মধ্যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা-হাঙ্গামা বেধে যাওয়ার স্বনির্ভর উপাদান আজও বিদ্যমান। ১৯৪৭ সালের পর ১৯৭১ পর্যন্ত পাকিস্তান আন্দোলনে সামনের সারির নেতা শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানিদের বিরুদ্ধে সংগ্রাম-অভ্যুত্থান-বিপ্লব ইত্যাদিতে লেগে থেকে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান বর্তমান বাংলাদেশকে স্বাধীন করলেন, তা যেমন ঠিক তেমনি অনেক অঠিক- যা ছিল নাগরিকদের প্রতি জনপ্রতিনিধি বা রাজনীতিবিদদের প্রতিশ্রুতি/অঙ্গীকার ভঙ্গকরণ, রাজনীতিকে ব্যবসা গণ্যকরণ। যার ফলে তাকে বলতে হয়েছিল ‘সাড়ে সাত কোটি মানুষ আট কোটি কম্বল, আমার কম্বল কোথায়।’ ‘সবাই পায় সোনার খনি, আমি পেয়েছি চোরের খনি’ এরকম বাস্তবসুন্দর বাক্যগুলো শুধু রেটরিক হিসেবে আছে।

রাজনীতিবিদরা তাদের প্রতিশ্রুত নাগরিক দায়িত্ব ভুলে গিয়ে রাজনীতিকে রাজার নীতি গণ্য করে নিজেরা রাজাধিরাজ হতে চাইলেন বা হলেন। ফলে বিলাস জীবনের স্বাচ্ছন্দ্যবহুলতা ভোগ করার জন্য বিশ্বের স্ব^র্গতুল্য সিটিতে বাড়িঘর, ব্যবসা, ভোগবিলাসের আধিক্য করলেন। ছোটখাটো রাজনীতিবিদ-আমলা নিদেনপক্ষে বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অবস্থান করবেন, রাজকীয় ব্যবসাবাণিজ্য করবেন, চূড়ান্ত বিলাস ভোগ করবেন। তাই যুদ্ধ প্রশিক্ষণ বিমানের প্রশিক্ষক, তার পরিবার, প্রশিক্ষণার্থী, যাবতীয় জায়জোগাড় বিশ্বের সর্বাধিক জনঘনত্ব মহানগরী ঢাকাতেই করতে হবে, রাখতে হবে! মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, অভিভাবকের আত্মাহুতির বিলাপ তাদের নিকট বিলাস। সব অভ্যুত্থান এবং বিপ্লবের শক্তিধর জ্বালানি উপাদান হচ্ছে বৈষম্য। দেশের অন্যান্য অঞ্চলের সঙ্গে উত্তরবঙ্গের অর্থনীতি ও সম্পদ বৈষম্যজনিত কারণে সব অভ্যুত্থানে উত্তরবঙ্গের ছাত্র-জনতা নীরব, নিরীহ সৈনিকের কাজ করেন। কারণ বেকারত্বের মধ্যে তারা জর্জরিত। ঠাকুরগাঁও, লালমনিরহাট, ঈশ্বরদীর পরিত্যক্ত বিমানবন্দরকে প্রশিক্ষণ বিমানবন্দর হিসেবে গড়ে তুললে প্রশিক্ষণ ক্লাসের ছাত্র-শিক্ষকদের বাড়িতে ঝি হিসেবে, আয়া-পিয়ন হিসেবে, বাজার-ব্যাগবাহী হিসেবে কাজ করার সুযোগ পেত, তাহলে বেকারদের ক্ষিপ্ততা কমত। নব্বইয়ের অভ্যুত্থান, চব্বিশের ৩৬ জুলাইয়ের অভ্যুত্থান এগুলোর মৌলিক চেতনা ছিল বন্দোবস্তের পরিবর্তন। যে পরিবর্তন দেখে আমাদের মতো দুর্বল মানুষ জনপ্রতিনিধি বা রাজনীতিবিদ হওয়ার প্রস্তাবে হাউমাউ করে কেঁদে উঠত, ভয়ে জড়সড় হতো। আন্তর্জাতিক অর্থনীতিবিদ বর্তমান অরাজনৈতিক সরকারের প্রধান প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে একান্ত সাক্ষাতে তিনি বলেছিলেন, ‘তোমার এদিকে আসার ইচ্ছা আছে কি?’ উত্তরে বলেছি, ‘কোনোই সুযোগ নাই, স্যার। আপনার সহায়তাপুষ্ট টিএমএসএসের একটি পর্যায় না আসা পর্যন্ত রাজনীতিবিদদের মতো নাগরিক দায়বদ্ধ কোনো দায়িত্ব পালনের সাহস, শক্তি, প্রজ্ঞা, সামর্থ্য কিছুই আমার নাই। আমাকে মুক্ত রেখে টিএমএসএসের অধিকার, হক, প্রাপ্য বুঝিয়ে দিলে আমরা তৃণমূলের উন্নয়নে যা করছি তা সরকারের সম্পূরক-পরিপূরক ভূমিকা পালন হচ্ছে।  ফলে সরকারের স্থায়িত্ব, রাষ্ট্রের উৎপাদন, উন্নয়নে ইতিবাচক ভূমিকা রাখছে।’

প্রিয় পাঠক, জনপ্রতিনিধি-রাজনৈতিক ব্যক্তিরা যদি দেশ তথা সামষ্টিক উন্নয়নে আনন্দ না পান ব্যক্তি উন্নয়ন, পারিবারিক উন্নয়ন এবং নিজস্ব বলয়ের উন্নয়ন তাদের আনন্দের ইস্যু হয়- সে ক্ষেত্রে বন্দোবস্তের পরিবর্তন না করে ব্যক্তির পরিবর্তন দ্বারা কখনোই কাক্সিক্ষত উন্নয়ন আসবে না। অর্জন উদ্দেশ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য করে খালেস নিয়তে উন্নয়নের কাজ, পুণ্যের কাজ যা-ই করা হোক না কেন ফল দেবে না, কাজে আসবে না। প্রায় প্রত্যেকটি জেলা-উপজেলায় সুরম্য মডেল মসজিদ স্থাপনের পরও মসজিদের খতিবকে পালিয়ে যেতে হয়। অধীনস্থ প্রশিক্ষিত সশস্ত্র সর্ববাহিনী, নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী এবং নিরীহ প্রায় দুই কোটি নাগরিক পক্ষে থাকা সত্ত্বেও লক্ষ্মণ সেনের মতো পলায়নপর হতে হতো না। পরাক্রমশালী ব্রিটিশ- যাদের রাজ্যে সূর্য অস্ত যেত না, তাদেরও ফকির বিদ্রোহ, বাঁশের কেল্লা ব্যবহারকারী নিরস্ত্র জনতার কাছে দেশ ছেড়ে দিতে হয়েছে। সততা শক্তি, অন্যায়-অনাচার একরকম ব্যাধি। এই ব্যাধিতে আক্রান্ত ব্যক্তিরা নিজেদের ধ্বংসের জন্য যথেষ্ট।

তৃণমূল গণমানুষের কল্যাণে ব্যাপক কাজের জন্যই শক্তিধর ব্যক্তিদের সান্নিধ্যে যেতে হয়। তাই যারা দায়িত্বের স্টিয়ারিং ধরে থাকেন তাদের কাছে টিএমএসএসকে যেতেই হয়। যেহেতু টিএমএসএস প্রায় বিদেশি অনুদানহীন সংস্থা, সংস্থার আজীবন সদস্য যারা, মূলত মালিক তারাও অনুদান দিয়ে সংস্থার কার্যক্রম পরিচালনায় ব্যয় বহন করতে পারেন না। তাই ব্যবসাবাণিজ্য, কোম্পানি, শিল্প-কারখানা দ্বারা দাতার বিকল্প হিসেবে নীতিসহায়তা নেওয়ার জন্য সব সরকারের কাছে ধরনা দিতে হয়, ভবিষ্যতেও এভাবেই করে যেতে হবে।

সরকারি অনুশাসন মেনে স্বাধীন অঞ্চলের মধ্যে জনগণের সম্পৃক্ততায়, সহায়তায় পরিচালিত ক্ষুদ্র টিএমএসএসের ব্যবস্থাপনা অনুশাসন করতে গিয়ে কতই না ভুল হচ্ছে। ভুলের পরিকল্পনার সময় বা ভুল হওয়ার সময় ভুল ধরার ব্যক্তি, এখতিয়ারাধীন বেতনভুক্ত ব্যক্তি অপেক্ষা উপদেষ্টা, পরামর্শক, আজীবন সদস্য তাদের ওপরে যথেষ্ট প্রত্যাশা থাকলেও এ পর্যন্ত টিএমএসএসের উপদেষ্টা, পরামর্শক দ্বারা ভুল সংঘটিত হওয়ার আগে বা ভুল চলাকালীন ভুল ধরে দেওয়ার অর্জন নাই বললেই চলে। অনুমিত হয় কর্তাব্যক্তির ভুল সংশ্লিষ্ট মতলববাজিদের কাছে সহায়ক। তাই উন্মুক্ত অংশীদারিমূলক ব্যবস্থাপনা এবং সবার সক্রিয় অনুসন্ধান দ্বারা টিএমএসএসের বেতনভুক্ত কর্মকর্তাদের উপার্জনের সঙ্গে সম্পদের সামঞ্জস্যতা অনুসন্ধানের কাজ এগোচ্ছে না। তাই জিওতেই শুধু না এনজিওতেও ব্যক্তি পরিবর্তন নয়, নিয়মনীতির পরিবর্তন, আমূল ও বন্দোবস্তের পরিবর্তন দরকার। নচেত বঞ্চিত ব্যক্তিদের দ্বারা বিপ্লব হতে বাধ্য। সাধু সাবধান।

লেখক : প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক, টিএমএসএস

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নড়বড়ে রেলপথ
নড়বড়ে রেলপথ
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই
মানসম্মত শিক্ষার জন্য জাতীয়করণ চাই
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
হালাল উপার্জন ইবাদত কবুলের শর্ত
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
মাছ চাষে চাই আধুনিক প্রযুক্তি
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন
লাল-সবুজের জয়
লাল-সবুজের জয়
মানবতার বহরে হামলা
মানবতার বহরে হামলা
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
দেশের অবস্থা কোন দিকে
দেশের অবস্থা কোন দিকে
সর্বশেষ খবর
মোংলায় বিএনপির মাদকবিরোধী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
মোংলায় বিএনপির মাদকবিরোধী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন
বাগেরহাটে ভাইয়ের হাতে ভাই খুন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
গাজায় ইসরায়েলকে বোমাবর্ষণ বন্ধ করতে বললেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে বোলিংয়ে বাংলাদেশ
শেষ টি-টোয়েন্টিতে টস জিতে বোলিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চেন্নাইয়ে ব্লেন্ডেড লার্নিং বিষয়ক আন্তর্জাতিক সভায় যোগ দিচ্ছেন বাউবির উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ
চেন্নাইয়ে ব্লেন্ডেড লার্নিং বিষয়ক আন্তর্জাতিক সভায় যোগ দিচ্ছেন বাউবির উপাচার্য ও কোষাধ্যক্ষ

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হোয়াইটওয়াশের লক্ষ্যে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশের লক্ষ্যে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে নিখোঁজের দুই দিন পর কিশোরের মরদেহ উদ্ধার
নড়াইলে নিখোঁজের দুই দিন পর কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাল টাকায় মোবাইল ক্রয়, যুবকের ১৪ বছর কারাদণ্ড
জাল টাকায় মোবাইল ক্রয়, যুবকের ১৪ বছর কারাদণ্ড

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অতিবৃষ্টিতে উত্তরের ৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা
অতিবৃষ্টিতে উত্তরের ৪ জেলায় বন্যার আশঙ্কা

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝালকাঠিতে বিশ্ব শিক্ষক দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
ঝালকাঠিতে বিশ্ব শিক্ষক দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিনেমার টানে ৩০ লাখের চাকরি ছাড়েন 'ব্যাডস অব বলিউড' তারকা
সিনেমার টানে ৩০ লাখের চাকরি ছাড়েন 'ব্যাডস অব বলিউড' তারকা

৪৫ মিনিট আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়ি ভাড়া বাড়লো ৫০০, প্রত্যাখ্যান করে আন্দোলনের ডাক

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নীলফামারীতে সম্মাননা পেলেন সাত শিক্ষক
নীলফামারীতে সম্মাননা পেলেন সাত শিক্ষক

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে চেকপোস্টে হামলা, পুলিশের ৫ সদস্য আহত
সিলেটে চেকপোস্টে হামলা, পুলিশের ৫ সদস্য আহত

৫২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

গঙ্গাচড়ায় দুই মিনিটের ঝড়ে দুই শতাধিক ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত
গঙ্গাচড়ায় দুই মিনিটের ঝড়ে দুই শতাধিক ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দক্ষিণাঞ্চলের পাঁচ জেলায় ৬ অক্টোবর থেকে ডাকা পরিবহন ধর্মঘট স্থগিত
দক্ষিণাঞ্চলের পাঁচ জেলায় ৬ অক্টোবর থেকে ডাকা পরিবহন ধর্মঘট স্থগিত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৬
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২৬

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উড়ালসেতু নয়, মেধা-প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড : রিজভী
উড়ালসেতু নয়, মেধা-প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষাই জাতির মেরুদণ্ড : রিজভী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় ১২ লাখ ৬৮ হাজার শিশু কিশোর পাবে টাইফয়েড টিকা
কুমিল্লায় ১২ লাখ ৬৮ হাজার শিশু কিশোর পাবে টাইফয়েড টিকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাঙ্কেল ইনজুরিতে এমবাপ্পে
অ্যাঙ্কেল ইনজুরিতে এমবাপ্পে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এয়ারগানের গুলিতে যুবক আহত, তিনজন আটক
এয়ারগানের গুলিতে যুবক আহত, তিনজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রির ৫৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত
ব্রির ৫৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে লালমনিরহাটে পদযাত্রা, স্মারকলিপি
তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে লালমনিরহাটে পদযাত্রা, স্মারকলিপি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিসি লেকে প্রাচীর নির্মাণ বন্ধের দাবিতে শিশুদের প্রতিবাদী চিত্রাঙ্কন
ডিসি লেকে প্রাচীর নির্মাণ বন্ধের দাবিতে শিশুদের প্রতিবাদী চিত্রাঙ্কন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী বিশ্বকাপেও হাত মেলাননি ভারত-পাকিস্তান অধিনায়ক
নারী বিশ্বকাপেও হাত মেলাননি ভারত-পাকিস্তান অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাল পরিষ্কারে সিসিকের অভিযান
খাল পরিষ্কারে সিসিকের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় বজ্রপাতে নারীর মৃত্যু
বগুড়ায় বজ্রপাতে নারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাধ্যমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে ৫ দফা বাস্তবায়নের দাবি
চাঁপাইনবাবগঞ্জে মাধ্যমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে ৫ দফা বাস্তবায়নের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লার হোমনায় বজ্রপাতে তিনজনের মৃত্যু
কুমিল্লার হোমনায় বজ্রপাতে তিনজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম, আরও যেসব পরিবর্তন আসছে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা
মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি, আবার ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের
বিশ্বকাপ থেকে লজ্জাজনক বিদায় ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০
গাজায় ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ৯৩টি হামলা, নিহত অন্তত ৭০

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি
ভারত এবার নিজ যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষের নিচেই চাপা পড়বে, পাকিস্তানি মন্ত্রীর হুঁশিয়ারি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী
মাত্র ১৮ টাকা কাবিনে বিয়ে, পরে স্বামীর আরেক স্ত্রীর খবর জানলেন অভিনেত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের
যুক্তরাষ্ট্রকে আরব সাগরে বন্দর নির্মাণের প্রস্তাব পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি
প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিল ‘শক্তি’, ভারতে রেড অ্যালার্ট জারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সুখবর দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ
বিশ্ব শিক্ষক দিবস আজ

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর
কুমিরকে সর্দির ভয় দেখাবেন না : চরমোনাই পীর

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের
কোটি ডলারের স্টেডিয়াম নয়, হাসপাতাল দরকার: দাবি মরক্কোর জেন-জিদের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার
আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোজাম্মেল গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত
২০০ শিক্ষককে গোল্ডেন ভিসা দিচ্ছে আমিরাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার
দক্ষিণ কোরিয়ার বিরুদ্ধে ‘বিশেষ অস্ত্র’ মোতায়েন উত্তর কোরিয়ার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ
ইসরায়েলে গ্রেটা থুনবার্গসহ ফ্লোটিলা কর্মীদের অমানবিক নির্যাতনের অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প
ইন্টারনেটহীন আফগানদের গল্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি
আয়ারল্যান্ড সিরিজের সূচি প্রকাশ করল বিসিবি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল
গাজায় সাময়িক বোমা হামলা বন্ধ করেছে ইসরায়েল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘কৈফিয়ত’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ওএসডি ৬৯ উপসচিবকে পদায়ন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের
গাজা থেকে সেনা প্রত্যাহারে সম্মতি দিয়েছে ইসরায়েল : দাবি ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় ব্যারিস্টার আহসান হাবিব গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে
আফ্রিকার চ্যাম্পিয়ন হয়েই বিশ্বকাপে জিম্বাবুয়ে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ
ডুবে যাওয়া জাহাজ থেকে মিলল ১০ লাখ ডলারের সম্পদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘‌সংস্কারের নামে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা হচ্ছে’
‘‌সংস্কারের নামে আওয়ামী লীগের পুনর্বাসন করা হচ্ছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ অক্টোবর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা
বিএনপির মনোনয়ন পাচ্ছেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান
আগস্টে ডলারের বিপরীতে শক্তিশালী টাকার মান

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক
নারী বাউলশিল্পীর রহস্যজনক মৃত্যু, স্বামী আটক

নগর জীবন

আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ
আরেকটি হোয়াইটওয়াশের সুযোগ

মাঠে ময়দানে

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চান পাঁচ নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

হাওয়ায় বিনিয়োগ, নিঃস্ব হচ্ছেন কোটিপতিরাও
হাওয়ায় বিনিয়োগ, নিঃস্ব হচ্ছেন কোটিপতিরাও

পেছনের পৃষ্ঠা

বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা
বেগমপাড়া যেভাবে লুটেরাদের ঠিকানা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সংকট কাটছে না এনসিপিতে
সংকট কাটছে না এনসিপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু
ট্রাম্পের কথা রাখলেন না নেতানিয়াহু

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী
মাঠ চষছেন বিএনপির অর্ধ ডজন মনোনয়নপ্রত্যাশী

নগর জীবন

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইপিও খরায় শেয়ারবাজার
আইপিও খরায় শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক
চলতি সপ্তাহেই প্রশাসক পেতে যাচ্ছে পাঁচ ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া
স্বস্তির বাহন এখন বিষফোড়া

নগর জীবন

মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা
মোটরসাইকেল থেকে নামিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা
অতিরিক্ত এসপির ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে
বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠায় বুদ্ধের শিক্ষা ভূমিকা রাখতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা
স্ত্রী-শাশুড়ি মিলে যুবককে হত্যাচেষ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩
উত্তরায় সমন্বয়ক পরিচয়ে চাঁদাবাজি আটক ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক
সচিবালয়ে আজ থেকে নিষিদ্ধ ওয়ান টাইম ইউজ প্লাস্টিক

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা
পিআর মানে স্থায়ী অস্থিরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা
৮০ পয়সার ভ্যাকসিন ২০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের
ঐক্যের শেষ চেষ্টা কমিশনের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি
মহাসড়কে প্রাইভেট কার থামিয়ে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভাব-অনটনেই দিন কাটছে শিক্ষকদের
অভাব-অনটনেই দিন কাটছে শিক্ষকদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা
নারায়ণগঞ্জ রুটে নারী ট্রেনচালকের ওপর হামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়
ধর্মের ভিত্তিতে বিভাজন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে
অবরোধ প্রত্যাহার জনজীবন স্বাভাবিক খাগড়াছড়িতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে
সমুদ্রে নিখোঁজ পাঁচ জেলে

দেশগ্রাম