শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২৫

দেশের অবস্থা কোন দিকে

আবদুল আউয়াল ঠাকুর
প্রিন্ট ভার্সন
দেশের অবস্থা কোন দিকে

ঘাটে-মাঠে, বাজারে-বাসে, রাস্তায়-আড্ডায় যেখানেই যান না কেন, সর্বত্রই এ প্রশ্ন শুনতে পাবেন-দেশে হচ্ছেটা কী? যারা এ প্রশ্ন করেন, তাদের কাছে কোনো উত্তর নেই। নেই এর সূত্র উৎস নিয়ে কোনো খবর বা গুজবের বার্তাও। তবু প্রশ্ন রয়ে গেছে। বলা যায় দেয়ালেরও কান আছে, বাতাসের গতি আছে। কোন দেয়ালের কোনো কথা হয়তো বাতাসের বেগে ইথারে ভর করে হু হু করে এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে ছড়িয়ে পড়ছে; আর  সে কথা মানুষের কান স্পর্শ করে যাচ্ছে। বিষয় কী, তা কারও জানা নেই। এক অজানা মনোভঙ্গি কাজ করছে। যেন সবকিছুই স্বাভাবিক। সেই যে কবি জীবনানন্দের কবিতার পঙ্ক্তি ‘কি কথা তাহার সাথে’? আসলে কথা কী? এর কি কোনো জবাব কোথাও আছে? না বলা দুষ্কর। গত কয়েক বছরের হিসাবে ফারাক থাকলেও, মাসের হিসাবে পরপর শ্রীলঙ্কায়, বাংলাদেশে, নেপালে তরুণদের যে বিপ্লব হয়ে গেল তার সর্বশেষ উদাহরণ এখন পর্যন্ত নেপাল। নেপালে ঘটনার পরপরই সেখানকার সাবেক প্রধান বিচারপতিকে অনুরোধ করে ক্ষমতায় বসিয়েছে তরুণরা।

নেপালের বিপ্লব নিয়ে নানা কথা আছে। অনেকে মনে করেন সেখানে প্রো-চায়নিজ সরকার থাকায় এই বিপ্লবে ভারতের হাত রয়েছে। মূল বিষয় সেটি নয়। দেখা যাচ্ছে, নেপালের অন্তর্বর্তী সরকার ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন দেওয়ার কথা প্রথম দিকেই ঘোষণা দিয়েছে। বোধ করি সেভাবেই কাজ চলছে। শ্রীলঙ্কার কথাও অনেকটা অনুরূপ। সেখানে বিপ্লব-পরবর্তী এখন শান্ত বাস্তবতা বিরাজ করছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সবচেয়ে বড় কথা, যে দুর্নীতিকে কেন্দ্র করে সেখানে বিপ্লব হয়েছিল সেখানে এখন দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। দেশটি অগ্রগতির দিকে যাচ্ছে। সে বিবেচনায় বাংলাদেশে ফ্যাসিবাদবিরোধী অভ্যুত্থান হয়েছে তা বছর উতরে গেছে। আসলে এ থেকে জনগণের কতটা উপকার হয়েছে, সেটি খুব স্পষ্ট করে বলা যাচ্ছে না। অভ্যুত্থানের মূল শক্তিই বলছে অভ্যুত্থান ব্যর্থ হয়েছে। তবে এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায়, দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে। ফ্যাসিবাদের জাঁতাকলে যেভাবে জনগণ পিষ্ট হচ্ছিল, তার থেকে খানিকটা হলেও নিস্তার মিলেছে। জনস্বার্থ বিবেচনায় দেখার রয়েছে আরও অনেক কিছু।

খুব সোজাসাপ্টা করে বললে এই দাঁড়ায় যে একটি স্বচ্ছ, সবার গ্রহণযোগ্য জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে গোটা জাতি গত সাড়ে পনেরো বছর লড়াই করেছে। মূল দবি ছিল ভোটাধিকার, মৌলিক অধিকার, কথা বলার অধিকার, লেখার অধিকার ফেরত পাওয়া। আর ছিল কাজের সুযোগ লাভের অধিকার, বৈষম্য নিরসনের আকাক্সক্ষা। সব মিলিয়ে একটি স্বাধীন দেশের মানুষ যখন নিজ দেশে প্রবাসী হয়ে উঠেছিল তাদের দাবি যখন পদদলিত হচ্ছিল, তখনই তারা রুখে দাঁড়ায়। এই দাঁড়াবার পদ্ধতিটা এবার আলাদা ছিল। সাধারণত দেখা যায়, রাজনীতিবিদরাই লড়াই করে বিজয় অর্জন করেন। এবার কেবল রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী নন, বরং শিক্ষার্থীরাই নেমে পড়েছিল সরকারবিরোধী আন্দোলনে। এবং সফলতা মূলত সেখানেই আসে। বলার অপেক্ষা রাখে না, এই খেলা যারা খেলেছেন তারা পাকা খেলোয়াড়, ওস্তাদের ওস্তাদ। অতিসতর্কে ঘুঁটি চালিয়েছেন। এই অভিজ্ঞতার আলোকে যদি বাংলাদেশের বিপ্লব বিবেচনায় নেওয়া হয়, তাহলে এটা বোঝা দুষ্কর যে আমাদের পরিণতি কোথায়? কারণ আমরা এখন পর্যন্ত কার্যত একটি নির্বাচনের কাছে পৌঁছাতে পারিনি। সরকারের পক্ষ থেকে আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের কথা বলা হলেও তা যে হালে খুব একটা পানি পাবে-ভাবসাব দেখে তা মনে হচ্ছে না। কথা এ কারণে যে গত কয়েক দিনের কিছু ঘটনা ভাবিয়ে তোলার সূত্র হিসেবে কাজ করছে। জাতিসংঘ অধিবেশনে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে যাওয়া সফরসঙ্গীদের ছ্যারাব্যারা অবস্থাটা কোনো বিবেচনাতেই কাম্য ছিল না। আগে থেকেই মিডিয়ায় এ নিয়ে যথেষ্ট সতর্ক করা হয়েছিল। সেখানে যে একটা প্রতিরোধ পরিস্থিতি হতে পারে, সেটি কার্যত অজানা ছিল না। তা সত্ত্বেও যা ঘটেছে, তাতে সরকারের অবস্থান খুব শক্তপোক্ত মনে হওয়ার কোনো কারণ নেই। এরপর বলা হলো, সেখানে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনায় নির্বাচন নিয়ে আশঙ্কার অবসান হয়েছে। এটা বলা কষ্টকর, আসলে কী হয়েছে? সফরের বিশেষ মিশন কতটা সফল হয়েছে? সে কথা থাক। এই সফরের আগে বাংলাদেশে যে আলোচিত ঘটনাটি ঘটেছে, তা হলো একজন মার্কিন নাগরিকের গ্রেপ্তার। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তি কে? তার আসল পরিচয় কী? সেটি অবশ্যই তদন্তের ব্যাপার। এগুলো খুব জটিল অঙ্কের বিষয়। যারা ডিল করেন তারা ভালো বলতে পারবেন। তবে জনগণের জানা দরকার, ঐতিহ্যবাহী বাংলা একাডেমির বইমেলা স্থগিত করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, অমর একুশে বইমেলা আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে অনুষ্ঠিত হবে। ডাকসু নির্বাচন নিয়ে এখনো চলছে তোলপাড়। নীলক্ষেতে ব্যালট পেপার ছাপার বিষয়টি ভিসিকে না জানিয়ে করা হয়েছে বলে তিনি নিজেই জানিয়েছেন। মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্রের হিসাব অনুযায়ী, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে ৩৩০টি, যার মধ্যে দলবদ্ধ ধর্ষণ ৬৬টি। ২২টি ছিল ধর্ষণের পর হত্যা। এ সময়ে গণপিটুনিতে নিহত হয়েছেন ৮৯ জন, যার মধ্যে ঢাকাতেই হত্যার শিকার হয়েছেন ৪৫ জন। এ সময়ে রাজনৈতিক সহিংসতায় মারা গেছেন ৪৪ জন। রাজনৈতিক সহিংসতায় এ পর্যন্ত বিএনপির ১ হাজার ৪৭৭ জন নিহত হয়েছেন। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন খোদ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানসহ অনেকেই। বাড়তি পণ্যমূল্যে জনগণের নাজেহাল অবস্থা। ঘুষ-দুর্নীতির কোনো সুরাহা করা যায়নি। কীভাবে করা যাবে তার কোনো ফর্মুলাও সংশ্লিষ্টদের জানা আছে বলে মনে হয় না। এই বাস্তবতায় প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, চলতি মাস খুবই বিপজ্জনক। পুলিশের উদ্ধৃতি দিয়ে প্রকাশিত রিপোর্টে বলা হয়েছে, যদি নির্বাচনমুখী প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সত্যিকার অর্থে ঐক্য না হয়, তাহলে ফ্যাসিস্টদের ষড়যন্ত্র আরও ঘনীভূত হবে। বলা হচ্ছে, জুলাই বিপ্লবের পক্ষে থাকা কয়েকটি দল ইতোমধ্যে আন্দোলন কর্মসূচি দিয়ে মাঠে নেমেছে। এটা মোটেই ভালো লক্ষণ নয়।

মার্কিন নাগরিককে কে আনল, কে ধরল, এটা জনগণের জানা দরকার। ডাকসু নির্বাচনে কে কীভাবে ভিসিকে না জানিয়ে নীলক্ষেতে ব্যালট ছাপল সেটি জানার অধিকার জনগণের রয়েছে। জননিরাপত্তা কেন নিশ্চিত করা যাচ্ছে না, সে উদ্বেগ নিরসন জরুরি। বিনিয়োগ স্থবিরতায় নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হচ্ছে না। কেন বিনিয়োগ ত্বরান্বিত করা যাচ্ছে না, সেটি জানার অধিকার জনগণের রয়েছে। চাল ডাল তেলের দাম কেন মধ্যবিত্তের নাগালে নেই, সে ব্যাপারে পরিষ্কার ধারণা জনগণকে দেওয়া আবশ্যকীয়। এসব অতীব জরুরি প্রশ্নের কোনো সদুত্তর কারও কাছে না থাকার কারণেই নানা কথা হচ্ছে। কার গোয়ালে কে ধোঁয়া দেয়, সেটি সবার জানা নেই। গণ-ঔৎসুক্য নিরসনে কার্যকর না হলে, জন-আকাক্সক্ষার প্রত্যাশিত নির্বাচন করা কতটা সম্ভব হবে-সে প্রশ্ন থেকেই যাবে।

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট

এই বিভাগের আরও খবর
লাল-সবুজের জয়
লাল-সবুজের জয়
মানবতার বহরে হামলা
মানবতার বহরে হামলা
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
শান্তি মানবতা মধ্যপন্থার ধর্ম ইসলাম
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
জাতীয় উদ্যানেও প্রাণীদের অপমৃত্যু
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়
জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
বিজয়াদশমী
বিজয়াদশমী
সর্বশেষ খবর
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা, বিয়ে কবে?
গোপনে বাগদান সারলেন বিজয় ও রাশমিকা, বিয়ে কবে?

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব
পাবনা-ঢাকা সরাসরি রেল যোগাযোগ চালু শিগগিরই : রেল সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শত্রুমিত্র বোঝা দায়
শত্রুমিত্র বোঝা দায়

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লক্ষ্মীপুরে খালে মিলল নিখোঁজ রাজমিস্ত্রির হাত-পা বাঁধা মরদেহ
লক্ষ্মীপুরে খালে মিলল নিখোঁজ রাজমিস্ত্রির হাত-পা বাঁধা মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়
রোমাঞ্চকর ম্যাচ জিতে টাইগারদের সিরিজ জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব
জাতিসংঘে ড. ইউনূসের অংশগ্রহণে বাংলাদেশের অবস্থান আরও সুদৃঢ় হয়েছে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪
মোহাম্মদপুরে বিশেষ পুলিশি অভিযানে গ্রেফতার ১৪

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিন জনের মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান
সিরিজ জয়ের জন্য বাংলাদেশের প্রয়োজন ১৪৮ রান

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’
‘বিএনপি সরকার গঠন করলে স্কুলের কারিকুলামে ক্রীড়া অন্তর্ভুক্ত হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর
ডেমরায় ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও ব্যাপক গণসংযোগ নবীউল্লাহ নবীর

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বিদেশে পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত
বাগেরহাটে সন্ত্রাসীদের হামলায় সাংবাদিক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার
এক মাস পর খুলেছে বাকৃবির হল, ক্লাস শুরু রবিবার

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক
আশুলিয়ায় ৯ লক্ষাধিক টাকাসহ ২৮ জুয়াড়ি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা
মধ্যরাত থেকে শুরু নিষেধাজ্ঞা, তীরে ফিরেছেন জেলেরা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে’
‘ইসলামকে ক্ষমতায় আনতে নারী সমাজকে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার
তুরস্কে মোসাদের দুই গুপ্তচর গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার
রংপুরে অপহরণ-হত্যাচেষ্টা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস
জনগণকে ধোঁকা দেওয়ার দিন শেষ : মির্জা আব্বাস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
শনিবার বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ
পারিবারিক বিরোধে ভাইকে গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি
শিশুহত্যার অভিযোগে পরকীয়া প্রেমিকসহ মাকে গ্রেপ্তারের দাবি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা
মাগুরায় বাংলাদেশ কংগ্রেসের প্রস্তাবিত কমিটির পরিচিতি সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করা হবে : প্রিন্স
প্রথম ১৮ মাসে এক কোটি বেকারের কর্মসংস্থান করা হবে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জরুরি : দুদু
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন জরুরি : দুদু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
সাগর ও নদীতে ইলিশ ধরায় নিষেধাজ্ঞা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ
নাম বদলের খেলায় বিপদে দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান
সেই ফারিয়ার পক্ষে লড়তে চান ফজলুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার
সমঝোতা হলে ১০০ আসন ছাড়তে পারে জামায়াত: গোলাম পরওয়ার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা
ফ্লোটিলা সদস্যদের আটক, ইসরায়েলের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের নিন্দা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের
জাতিসংঘ সভাপতির পদ থেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহারে বাংলাদেশকে কৃতজ্ঞতা ফিলিস্তিনের

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর
ইতালি থেকে গাজায় রওনা হয়েছে ১০০ ত্রাণকর্মীর নতুন নৌবহর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প
মধ্যপ্রাচ্যের ‘৩ হাজার বছরের’ সংঘাত সমাধান করব : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি
বিশ্বকাপের টিকিটের লড়াইয়ে কঠিন পরীক্ষায় জার্মানি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’
‘শিগগিরই আসনভিত্তিক একক প্রার্থীকে ‘গ্রিন সিগন্যাল’ দেবে বিএনপি’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান
পানি সংকটে রাজধানী সরাচ্ছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে
কেনিয়াকে কাঁদিয়ে বিশ্বকাপে ফিরল জিম্বাবুয়ে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস
কবে থেকে কমবে বৃষ্টি, যা জানালো আবহাওয়া অফিস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
মিরপুরে যাত্রী নামিয়ে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’
৯ রানে ৬ উইকেট হারানো নিয়ে জাকের বললেন, ‘এমন হতেই পারে’

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু
সাবেক স্ত্রীকে আইনি নোটিস পাঠালেন কুমার শানু

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত
ইরানের আক্রমণ ক্ষমতা ১০ গুণ বেড়েছে : জেনারেল নেজাত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ
মসজিদে যেসব কাজ করা নিষেধ

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল
ফ্লোটিলার ৪৭০ অধিকারকর্মীকে ফেরত পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু করেছে ইসরায়েল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন
সব ন্যাটো দেশই এখন রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ করছে : পুতিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ
হ্যাকারদের কবলে ইসলামী ব্যাংকের ফেসবুক পেজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যে বার্তা দিল আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জুলাই সনদ বাস্তবায়িত হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভেনেজুয়েলার উপকূলের কাছে ৫ মার্কিন যুদ্ধবিমানের উপস্থিতি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ
৯ মাসে ছয়শ'র বেশি ধর্ষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের
জার্মান সেনাবাহিনী শক্তিশালী করার ঘোষণায় কড়া মন্তব্য পুতিনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার
পদ্মার এক পাঙ্গাসের দাম ৩৫ হাজার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী
হাসপাতালের মেঝেতে ৪৪ লাখ রোগী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস
যুক্তরাজ্যের শহর থেকে সরিয়ে নেওয়া হলো সেই রাজহাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা
রেস্টুরেন্টে অসুস্থতা অনুভব, হাসপাতালে নেওয়ার পর জবি ছাত্রদল নেতাকে মৃত ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ অক্টোবর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি
জামায়াতের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত গণঅধিকার ও এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে
চ্যালেঞ্জ আরাকান আর্মি, অপহৃত শত শত জেলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের
ব্যাপক প্রস্তুতি জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ
আমজাদ হোসেনের মৃত্যু মেনে নিতে কষ্ট হয় : আবদুল আজিজ

শোবিজ

চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা
চামড়াশিল্পের হাল ধরছে বেপজা

পেছনের পৃষ্ঠা

নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি
নড়বড়ে রেলপথ বারবার লাইনচ্যুতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম
বেড়েছে চাল ডাল আটার দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা
দিনাজপুরে মার্সেলো তরমুজ চাষে সফল চাষিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি
পোশাক খাতে বেড়েছে রপ্তানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া
ইস্পাতশিল্পে মন্দার ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে
সমঝোতা করতে ১০০ আসন ছেড়ে দিতে হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী
প্রথমবারের মতো ভারত যাচ্ছেন তালেবান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন
মিরপুরে যাত্রীদের নামিয়ে বাসে গুলি আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ
বিদেশ যেতে সর্বস্বান্ত মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের
৪৮ লাখ টাকা দিয়েও মুক্তি মেলেনি আসলামের

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপ্রিয় কমলা দামা
শান্তিপ্রিয় কমলা দামা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো
ফুটওভার ব্রিজটির চলন্ত সিঁড়িগুলো অকেজো

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০
চাঁদপুরে বিএনপি জামায়াত সংঘর্ষ আহত ২০

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রেন থেকে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার
ট্রেন থেকে ভারতীয় পণ্য উদ্ধার

দেশগ্রাম

ক্যানসার আক্রান্ত যুবকের দোকানে দুর্বৃত্তের হানা
ক্যানসার আক্রান্ত যুবকের দোকানে দুর্বৃত্তের হানা

দেশগ্রাম

শান্তির জন্য যুদ্ধ!
শান্তির জন্য যুদ্ধ!

সম্পাদকীয়

শ্বশুরকে হত্যার অভিযোগ
শ্বশুরকে হত্যার অভিযোগ

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসাছাত্রের প্রাণহানি
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মাদরাসাছাত্রের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজের ২২ ঘণ্টা পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৬৩ জন
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত আরও ২৬৩ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার, দুই পাচারকারী গ্রেপ্তার
নারী শিশুসহ ৩৮ জন উদ্ধার, দুই পাচারকারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ ভাইবোনদের বিরুদ্ধে
গাছে বেঁধে নির্যাতনের অভিযোগ ভাইবোনদের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী
ভোটে জয়ের ব্যাপারে সবাই আশাবাদী

নগর জীবন