শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৫ অক্টোবর, ২০২৫

সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
প্রিন্ট ভার্সন
সব প্রশ্নের একমাত্র সমাধান নির্বাচন

গত বছরের আগস্ট মাসে দায়িত্ব গ্রহণের পর অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে এক বছরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠান এবং নির্বাচিত প্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরের কাজটি কী দুরূহ ছিল? এ কথা সত্য, জুলাই অভ্যুত্থান অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর নির্দিষ্ট কিছু দায়িত্ব অর্পণ করেছে- নির্বাচনের আগে প্রয়োজনীয় সংস্কার এবং গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত পলাতক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সহযোগীদের বিচার। যে কোনো অনির্বাচিত সরকারের ওপর এ ধরনের দায়িত্ব পালনে জটিলতা থাকা সত্ত্বেও জাতীয় প্রয়োজনে নিঃসন্দেহে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। কিন্তু ক্ষমতা গ্রহণের পর এক বছর দুই মাস কাটিয়ে দিলেও এখন পর্যন্ত তারা সংস্কারকাজ সম্পন্ন করতে পারেনি। এ সময়ের মধ্যে পুনর্গঠিত আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি) সরকার পক্ষ গত জুন মাস পর্যন্ত জুলাই চব্বিশের অভ্যুত্থানে মানবতাবিরোধী অপরাধে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে দায়ের করা পাঁচটি মামলায় অভিযোগের সমর্থনে আনুষ্ঠানিকভাবে সাড়ে আট হাজার পৃষ্ঠার চার্জশিট দাখিল করা ছাড়া আর কিছু করতে পারেনি। বিচার সম্পন্ন হতে কত দিন লাগবে তা নির্ভর করে ট্রাইব্যুনালের ওপর।

কিন্তু নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিলম্ব ইতোমধ্যে নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। বিশেষ করে অন্তর্বর্তী সরকারের সাংবিধানিক বৈধতার প্রশ্ন। এ সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেই যেহেতু সংবিধান বাতিল করেনি এবং সংবিধানে অন্তর্বর্তী সরকারের বিধান নেই, সেজন্য সরকারকে যতই জুলাই বিপ্লবের ফলাফল হিসেবে ক্ষমতা গ্রহণকারীদের জনগণের সরকার বলা হোক না কেন, বিপ্লবকে আইনগত ভিত্তির ওপর দাঁড় করাতে এবং ২০২৪ সালের ৮ আগস্ট থেকে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ অধিবেশন শুরু হওয়ার পূর্ববর্তী সময় পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকারের কর্মকাণ্ডের বৈধতা দেওয়ার জন্যই অন্তর্বর্তী সরকারের উচিত ছিল যত দ্রুত সম্ভব নির্বাচন অনুষ্ঠান করা। বাংলাদেশে নির্দলীয় কেয়ারটেকার সরকারের অধীনে চারটি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। সংবিধান নির্বাচন অনুষ্ঠানে কেয়ারটেকার সরকারগুলোকে বেঁধে দিয়েছিল মাত্র তিন মাস সময়। মাত্র নব্বই দিনে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনো সমস্যা হয়নি। সে ক্ষেত্রে বিপ্লব-উত্তর অন্তর্বর্তী সরকারের চৌদ্দ মাস কাক্সিক্ষত সংস্কার, বিচার ও নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য পর্যাপ্ত সময় ছিল। জুলাই বিপ্লব ছিল স্বৈরাচারী শাসকের বিরুদ্ধে দেশের বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর ব্যাপক ক্ষোভের অনিবার্য পরিবর্তনের আকাক্সক্ষার ফলশ্রুতি। যে কোনো দেশে বিপ্লব-উত্তর সরকারের কাছে যা আশা করা হয়, তাহলো, সাবেক সরকারের অন্যায়ের সব শিকড় উপড়ে ফেলা এবং প্রাতিষ্ঠানিক শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা। সে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যেই তড়িঘড়ি নির্বাচন অনুষ্ঠান জরুরি ছিল, যা করতে সরকার ব্যর্থ হয়েছে।

সরকারকেবল তা-ই নয়, নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিলম্বের সুযোগ নিয়ে ছোটবড় সব রাজনৈতিক দল, এমনকি যারা বিপ্লবের সঙ্গে কোনোভাবেই সংশ্লিষ্ট ছিল না, তারাও বিপ্লবে তাদের কৃতিত্ব দাবি করে জাতিকে তাদের নিজ নিজ তত্ত্বের ভিত্তিতে জ্ঞান দান করতে শুরু করেছে, যা এখনো বন্ধ হয়নি। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন চলতি বছরের মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত সময়ে ৩৫টি রাজনৈতিক দল ও জোটের সঙ্গে ১৬৬টি প্রস্তাব নিয়ে ৪৫ দফা অধিবেশনে বসেছে এবং ৬২টি প্রস্তাবে অধিকাংশ দল ঐকমত্য প্রকাশ করেছে। বোঝাই যায়, প্রক্রিয়াটি দীর্ঘ, জটিল ও সময়ক্ষেপণকারী এবং কোনোভাবেই বৈপ্লবিক চেতনা ও গতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ ছিল না। বিপ্লব মানেই দ্রুত পরিবর্তন, যে গতিতে বিপ্লব চূড়ান্ত লক্ষ্যে পৌঁছেছে, সেই গতিতেই পরিবর্তন ঘটিয়ে বিপ্লবের আকাক্সক্ষার চূড়ান্ত রূপ দেওয়া হলে অন্তর্বর্তী সরকারকে এত প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হতো না। বিপ্লবের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে সংশ্লিষ্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সঙ্গে সংশ্লিষ্টরা নতুন রাজনৈতিক সংগঠন জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) গঠন করেছে। শেখ হাসিনার পলায়নের দিন গত বছরের ৫ আগস্ট তারা যদি নিজেদের উদ্যোগেই সরকার গঠন করতে চাইত, তাহলে সহজেই তারা তা পারত। তাহলে পরিস্থিতি সম্পূর্ণ ভিন্ন হতো। কিন্তু বিপ্লবীরা রাজনৈতিক দায়িত্ব গ্রহণের পথে অগ্রসর না হয়ে তাদের সদিচ্ছা ও বিচক্ষণতার প্রমাণ দিয়েছে। তারা দেশে ও বিদেশে সবার গ্রহণযোগ্য ব্যক্তিত্ব নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ওপর অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের দায়িত্ব ন্যস্ত করে নির্ভার থাকতে চেয়েছে।

কিন্তু অবিলম্বে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত না হওয়ায় যত দিন যাচ্ছে, তাদের বিপদের ঝুঁকি বাড়ছে। পতিত আওয়ামী লীগও তার অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠন এবং ২০০৯ থেকে পরবর্তী দেড় দশক ধরে আওয়ামী শাসনের সুবিধাভোগীদের আক্রোশের মুখ্য টার্গেট শেখ হাসিনা ও তার সরকারকে উৎখাতকারী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও অন্যান্য নেতৃস্থানীয়রা। তাদের ওপর ক্ষোভের ঝাল ঝেড়েছে নিউইয়র্ক ও লন্ডনে তথ্য ও সম্প্রচারবিষয়ক উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা করে এবং জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদান করতে নিউইয়র্কে আগত বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের দুই সদস্য এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন ও যুগ্ম সচিব ডা. তাসনীম জারার ওপর হামলা চালিয়ে। জুলাই বিপ্লবের স্বীকৃতি ও বিপ্লবকে গণভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশে পরবর্তী জাতীয় সংসদ অধিবেশনে বসলে বিপ্লবসহ অন্তর্বর্তী সরকারের সব কাজের বৈধতা দিতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী শিশির মনির সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে বলেছেন, জুলাই বিপ্লবকে আইনি ভিত্তি না দেওয়া কারও জন্য নিরাপদ নয়।

সংস্কার ও বিচারের নামে সময়ক্ষেপণ একদিকে জনমনে অন্তর্বর্তী সরকারের অভিপ্রায় নিয়ে প্রশ্ন তোলার সুযোগ করে দিচ্ছে, অপরদিকে ভারতের রাজধানী দিল্লিতে অবস্থানরত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঔদ্ধত্যপূর্ণ ও উসকানিমূলক কথাবার্তায় দেশবিরোধী অপশক্তি ‘শেখ হাসিনা এখনো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, ‘ড. ইউনূসের সরকার অবৈধ ও অসাংবিধানিক’ ইত্যাদি বলে দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা চালাচ্ছে। দেশবাসী অবগত যে ‘নিজের নাক কেটে পরের যাত্রা ভঙ্গে’ আওয়ামী লীগের জুড়ি নেই। তারা পঁচাত্তর থেকে শিক্ষা নেয়নি, চব্বিশের জুলাই-আগস্টে নজিরবিহীন হত্যা ও তাণ্ডবের পরিণতিতে ক্ষমতা থেকে উৎখাত ও সদলবলে পলায়নের পরও কৃতকর্মের জন্য তাদের মাঝে অনুশোচনার লেশমাত্র নেই। কোনো ধরনের আত্মসমালোচনা নেই। অতএব তাদের ব্যাপারে সামান্য ছাড় দেওয়া হলে তারা প্রথম সুযোগেই যাকে পাবে তার ওপর মরণকামড় বসাতে কোনো দ্বিধা করবে না। আবারও দেশজুড়ে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে দ্বিতীয়বার চিন্তা করবে না। কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতাংশ তাদের বেলায় প্রযোজ্য : ‘নাগিনীরা চারি দিকে ফেলিতেছে বিষাক্ত নিঃশ্বাস/শান্তির ললিত বাণী শোনাইবে ব্যর্থ পরিহাস-।’

শুধু নির্বাচন নয়, যে কোনো কাজে বিলম্ব মানেই সমমনাদের মধ্যে বিভ্রান্তি এবং যে কোনো দুর্বলতার অর্থ বাংলাদেশের জন্য চির-অভিশাপতুল্য রাজনৈতিক অপশক্তি আওয়ামী লীগের জন্য মাথা চাড়া দিয়ে ওঠার সুযোগ সৃষ্টি করে দেওয়া। বিএনপির ভূমিকাতেই তা স্পষ্ট। দেশে যখন ঐক্য জরুরি তখন বিএনপি নেতারা তাদের সমমনাদের ব্যাপারে আক্রমণাত্মক কথাবার্তা বলছে বিপ্লব সফল হওয়ার পর থেকেই। এনসিপি গঠন নিয়ে তাদের ঘোর আপত্তি। তারা আশা করেছিলেন, এনসিপি তাদের সঙ্গে থাকবে। কিন্তু বিএনপির সে ইচ্ছা পূরণ না হওয়ায় তাদের নেতারা বিভিন্ন সময়ে এনসিপির নেতাদের আক্রমণ করে কথা বলেছেন, যা এখনো থেমে নেই। এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরা শারমিন এক টেলিভিশন টক শোতে দুঃখ করে বলেছেন, ‘আমাদের নিয়ে বিএনপির অনেক বর্ষীয়ান নেতা যেভাবে আক্রমণাত্মক বক্তব্য দেন, তাতে আমরা খুব আহত হই। আমরা আশা করেছিলাম বাংলাদেশে অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে রাজনৈতিক সংস্কৃতিরও পরিবর্তন হবে। কিন্তু তা হয়নি।’ 

শুধু এনসিপি নয়, জামায়াতে ইসলামীকে নিয়েও বিএনপির আপত্তির শেষ নেই। অথচ জামায়াতকে নিয়ে বিএনপি একাধিকবার জোট গঠন করেছিল এবং ১৯৯১ সালে জামায়াতের সমর্থন নিয়েই বিএনপি বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে সরকার গঠন করেছিল। তা না হলে তখন বিএনপির পক্ষে সরকার গঠন করা সম্ভব হতো না। জামায়াত ছাড়াও দেশের গুরুত্বপূর্ণ আরও চারটি ইসলামী সংগঠন বিএনপির নেতৃত্বাধীন ২০-দলীয় জোটের শরিক ছিল। সেগুলো হচ্ছে ইসলামী ঐক্যজোট, খেলাফত মজলিশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম ও বাংলাদেশ ইসলামিক পাটি। কিন্তু বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান এবং দলের অন্যান্য নেতা এখন ‘ধর্মকে কেন্দ্র করে কোনো রাজনৈতিক দল হতে পারে না’ মর্মে বক্তব্য দিয়ে ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে দূরত্ব সৃষ্টি করতে চেষ্টা করছেন, যা আগামী নির্বাচনে বিএনপির ওপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। এসব দল বিএনপির সঙ্গে ছিল ইসলাম সম্পর্কে দলটির লিবারেল দৃষ্টিভঙ্গির কারণে। কিন্তু দেশ ও জাতির এই যুগসন্ধিক্ষণে ইসলামপন্থি দলগুলোকে দূরে সরিয়ে রাখার কৌশল অবলম্বন করা বিএনপির নিজস্ব নীতিগত সিদ্ধান্ত, নাকি কোনো মহলের আরোপিত সিদ্ধান্তের বহিঃপ্রকাশ তা নিয়ে নানা গুজব রয়েছে।

সবকিছু দেখে মনে হয়, বিপ্লব-উত্তর পরিস্থিতিতে বিএনপির মাঝে আওয়ামী লীগের চরিত্রেরই প্রতিফলন ঘটেছে। তাদের শীর্ষ নেতা থেকে অধস্তন নেতাদের কথাবার্তা, বডি ল্যাঙ্গুয়েজ ও আচার-আচরণেই তা স্পষ্ট। ক্ষমতার রাজনীতিতে অতীতেও দুটি দলের মধ্যে মৌলিক কোনো পার্থক্য দেখা যায়নি। দুর্নীতিপরায়ণতার ক্ষেত্রেও নয়। বিএনপি ক্ষমতায় থাকাকালে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের দুর্নীতিসূচকে বাংলাদেশ বেশ কবার শীর্ষ অবস্থানে ছিল। এ স্বভাব সহজে পরিবর্তনযোগ্য নয়। গত বছরের ৫ আগস্টের পর চাঁদাবাজি, দখল-লুণ্ঠনের আওয়ামী রাজত্ব হাতবদল হয়ে বিএনপির হাতে এসেছে। নির্বাচনে তারা যদি আওয়ামী লীগের কেন্দ্র দখল ও ভোটারদের ভোট কেন্দ্র থেকে বহিষ্কার করে ধানের শীষে সিল মেরে ব্যালট বাক্স পূর্ণ করে তাহলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।  

অন্তর্বর্তী সরকারের কাজগুলো সহজ হতো জুলাই সনদের ভিত্তিতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে আবশ্যিক সংস্কারসাধন, বিশেষ করে যথাসম্ভব সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে সংবিধান সংস্কার প্রস্তাব বাস্তবায়ন এবং বেঁধে দেওয়া সময়ের মধ্যে জুলাই গণহত্যা এবং মানবতাবিরোধী অন্যান্য অপরাধের মামলার মধ্যে প্রতীকী হলেও অন্তত একটি মামলায় পলাতক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অনুপস্থিতিতে বিচারপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করে রায় ঘোষণা করা। ট্রাইব্যুনাল বিশেষ ধরনের আদালত, যার কাজ দ্রুত বিচার নিষ্পন্ন করা। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ দলের শীর্ষ নেতাদের বিচারিক হত্যার মাধ্যমে নির্মূল করার উদ্দেশ্যে শেখ হাসিনা স্বয়ং বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। তার গড়া ট্রাইব্যুনালে এখন তিনি ও তার সহযোগীরাই আসামি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ-উত্তর ন্যুরেমবার্গ ‘ইন্টারন্যাশনাল মিলিটারি ট্রাইব্যুনাল’ গঠিত হওয়ার এক বছরের কম সময়ে নাৎসি জার্মানির ২২ জন রাজনৈতিক ও সামরিক নেতা এবং ছয়টি জার্মান সংগঠনের বিচার সম্পন্ন করে ১০ জনকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছিল। বিচারে ও ট্রাইব্যুনালে বিচারক, আইনজীবীরা ছিলেন মিত্রবাহিনীর সদস্য দেশগুলোর। বহু জটিলতা সত্ত্বেও বিচার সম্পন্ন ও দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে তারা বিলম্ব করেননি। অনেক ক্ষেত্রে দৃষ্টান্ত স্থাপনের জন্যই বিচারের ব্যবস্থা করা হয়। বাংলাদেশে ভবিষ্যতে কোনো সরকারপ্রধান বা সরকারি দল যাতে ক্ষমতা প্রয়োগে সংবিধানপ্রদত্ত এখতিয়ারের বাইরে চলে না যায়, সেজন্য আইসিটির উচিত ছিল দ্রুত বিচার সম্পন্ন করা। তাতে অন্তর্বর্তী সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হতো এবং কোনো প্রশ্নে বিড়ম্বনার মুখে পড়তে হতো না।

আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের মাঝামাঝি সময়ে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে প্রস্তুতি জোরেশোরে চলছে। কেউ কেউ বলার চেষ্টা করছেন, আওয়ামী লীগকে ছাড়া নির্বাচন অন্তর্ভুক্তিমূলক বলে গণ্য হবে না। তারা যে কোনোভাবে আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ করে দিতে চান। কিন্তু দেশে অতীতেও একাধিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে, যে নির্বাচন অন্তর্ভুক্তিমূলক ছিল না। কখনো আওয়ামী লীগ নির্বাচন বর্জন করেছে, আবার কখনো বিএনপি নির্বাচন বর্জন করেছে। আওয়ামী লীগ বা বিএনপির প্রতিনিধিত্ব ছাড়াই রাষ্ট্র পরিচালিত হয়েছে। সরকারব্যবস্থা এক চলমান প্রক্রিয়া, কোনো দল সরকারে না থাকলেও সরকার পরিচালনব্যবস্থা থেমে যাবে না। বর্তমানে দেশে একটি বিশেষ অবস্থা চলছে, বিশেষ ধরনের সরকার ক্ষমতায় আছে। সরকার আওয়ামী লীগের কার্যক্রমের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। তাদের নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ নেই। বিভিন্ন মহল থেকে দাবি উঠেছে আওয়ামী লীগ ও তাদের সরকার রাষ্ট্র পরিচালনা করার নামে জনগণের ওপর যেভাবে জুলুম চালিয়েছে, হত্যা করেছে এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ লুণ্ঠন করেছে, সেসব অপরাধের কারণেই আওয়ামী লীগকে আরও কয়েক মেয়াদ পর্যন্ত নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ থেকে বিরত রাখা উচিত।

                লেখক : যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী সিনিয়র সাংবাদিক ও অনুবাদক

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের
পোনা চাষে মাসে লাখ টাকা আয় বিশ্বনাথের দিলদারের

১ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

খালি পেটে পানি পানের যত উপকার
খালি পেটে পানি পানের যত উপকার

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে ফের কমেছে স্বর্ণের দাম

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

৩৩ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন
টিভিতে আজকের কোন খেলা কোথায় দেখবেন

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আবহাওয়া যেমন থাকবে আজ

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন
আশুলিয়ায় মরদেহ পোড়ানোসহ সাত হত্যায় আজ সাক্ষ্যগ্রহণের ১৮তম দিন

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ
ইসির সঙ্গে বিএনপি-জামায়াতসহ ১২ দলের বৈঠক আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা
পৃথিবীর  কাছাকাছি আসছে তিনটি গ্রহাণু, তবে ঝুঁকি নেই বলছে নাসা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে
পরিচয় গোপন করে চ্যাটের সুবিধা আনছে হোয়াটসঅ্যাপে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?
ঢাকার বাতাস আজ কতটা বিষাক্ত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বুধবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঈমান ও ইসলামের পরিচয়
ঈমান ও ইসলামের পরিচয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ
চাঁদপুরের যেসব এলাকায় ৯ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না আজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি
১৯ নভেম্বর: আজকের নামাজের সময়সূচি

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা