শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৩ মার্চ, ২০২৫

শিল্পবাণিজ্যের এক কিংবদন্তির বিদায়

শাহেদ আলী ইরশাদ
প্রিন্ট ভার্সন
শিল্পবাণিজ্যের এক কিংবদন্তির বিদায়

সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী, ডাক নাম মনি। এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারপারসন। প্রতিষ্ঠা করেছেন এপেক্স ট্যানারি লিমিটেড, এপেক্স ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেড, এপেক্স ফার্মা লিমিটেড, বুø ওশান ফুটওয়্যার লিমিটেড। বাংলাদেশের অন্যতম খ্যাতিমান শিল্পপতি, ব্যবসায়ী নেতা ও জনহিতৈষী সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর মৃত্যুতে দেশ একজন উজ্জ্বল নক্ষত্র হারাল। দেশের বাণিজ্য, অর্থনীতি ও শিল্প খাতে তাঁর অবদান চিরকাল স্মরণীয় থাকবে। গতকাল সকালে সিঙ্গাপুরের একটি হাসপতালে শেষনিঃশ্বাস ত্যাগ করেন সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর।

১৯৪২ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর কলকাতায় জন্মগ্রহন করেন তিনি। তাঁর বাবা স্যার সৈয়দ নাসিম আলী ছিলেন প্রথম বাঙালি মুসলিম বিচারক, ১৯৩৩ সালে কলকাতা হাই কোর্টের বিচারক হিসেবে নিয়োগ পান। পাঁচ বছর বয়সে বাবা মারা যান। বড় ও সেজ ভাইয়ের তত্ত্বাবধানে বেড়ে ওঠা তাঁর। বড় ভাই ছিলেন সমাজসেক, মেজ ভাই ধার্মিক, সেজ ভাই কলকাতা কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিষ্ঠাতা। ছোটবেলা থেকেই তিনি ছিলেন একরোখা। কারও কথা শুনতেন না। বড় ভাই এস এ মাসুদ যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রি নেন। পরে তিনিও কলকাতা হাই কোর্টের বিচারক ছিলেন। বাবার মতো তিনিও ১৯৭৭ সালে প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ পান। আর মেজ ভাই এস এ মওদুদ বিলেত থেকে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশোনা শেষ করে যোগ দেন সিভিল সার্ভিসে। আর সেজ ভাই এস এ মনসুর ছিলেন ভারতের কমিউনিস্ট পার্টির প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার্স পরীক্ষা দিয়েই ১ হাজার ৯০০ রুপিতে পাকিস্তান টোব্যাকোর ফাইন্যান্স বিভাগে চাকরি নেন। প্রবেশন পিরিয়ড শেষ হওয়ার ছয় মাস আগে এবং যোগদানের ১৮ মাসের মাথায় ১৯৬৬ সালের অক্টোবরে তাঁর চাকরি স্থায়ী করা হয়। পরের মাস নভেম্বরের ১ তারিখে জয়পুরহাটের সংসদ সদস্য মফিজ চৌধুরীর মেয়ে নিলুফারকে বিয়ে করেন। ১৯৭০ সালে রাজনৈতিক পরিস্থিতি উত্তপ্ত হলে তাঁকে পুর্ব পাকিস্তানে (ঢাকায়) বদলি করা হয়। ঢাকা এসে পরিস্থিতি আরও খারাপ হওয়ায় পরবর্তী সময়ে বদলি করা হয় লন্ডনে প্রধান কার্যালয়ে। শর্ত দেওয়া হয়েছিল তিনি লন্ডনে বসবাসের আবেদন করতে পারবেন না এবং স্বাধীনতার পর দেশে ফিরে আসবেন। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর দেশ স্বাধীনের পর ২৫ ডিসেম্বর লন্ডন থেকে কলকাতা হয়ে পরিবার ও আত্মীয়স্বজন নিয়ে বাংলাদেশে আসেন ১৯৭২ সালের জানুয়ারিতে। মঞ্জুর এলাহীর শ্বশুর মফিজ চৌধুরীর কাছের বন্ধু ছিলেন সঞ্চয় সেন। ভারতের চামড়াশিল্পে রাজার মতো ছিলেন সঞ্চয় সেন। ভারতের সবচেয় বড় ট্যানারির মালিক ছিলেন সঞ্চয় সেনের বাবা। সঞ্চয় সেন ফেডারেশন অব ইন্ডিয়ান চেম্বারস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফআইসিসিআই) সভাপতি ছিলেন। একটি ডেলিগেশন নিয়ে বাংলাদেশে আসেন তিনি। ১৯৭২ সালের মে অথবা জুন মাসের কোনো একদিন সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর শ্বশুর মফিজ চৌধুরী তাঁর বাসায় লিহাই ইউনিভার্সিটি বন্ধু এফআইসিসিআইর সভাপতি সঞ্চয় সেন ও অন্য সফরসঙ্গীদের নৈশভোজের আয়োজন করেন। সেখানে সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর সঙ্গে কথা হয় এক ফরাসি ব্যবসায়ীর। রেমন্ড ক্লেয়ার নামের ওই ফরাসি ব্যবসায়ী মঞ্জুর এলাহীকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, তুমি কী করো? মঞ্জুর এলাহী বলেন, চাকরি। মঞ্জুর এলাহীও জানতে চেয়েছিলেন তুমি কী করো, বলেন, ব্যবসা করি। ফ্রান্স থেকে রাসায়নিক আমদানি করি। আবার ঢাকা থেকে চামড়া কিনে ফ্রান্স নিয়ে যাই। দেশের পরিস্থিতি ভালো না হওয়ায় মঞ্জুর এলাহীর বিশ্বাস হচ্ছিল না। এ ছাড়া চট্টগ্রাম বন্দরও বন্ধ। তখন ফরাসি ব্যবসায়ীকে জিজ্ঞেস করেন, চামড়া কীভাবে নেন। জবাবে ওই ব্যবসায়ী বলেন, কার্গো উড়োজাহাজ পুরোটা ভাড়া নিয়ে রাসায়নিক আনি, তারপর আবার চামড়া কিনে সেটিতে ভরে নিয়ে যাই। ফরাসি ব্যবসায়ী তাঁর কোম্পানিতে জয়েন করার প্রস্তাব দিলে সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী তখন হেসে উড়িয়ে দিয়ে বলেন, আমি ভালো চাকরি করি। মাইনে ভালো। তোমার কোম্পানিতে কেন জয়েন করব। ব্যবসায়ী বলেন, আমি জয়েন করতে বলছি না। তোমাকে আমার কোম্পানির এজেন্ট হতে বলছি। কমিশনে ব্যবসা করবে।

মঞ্জুর এলাহী তখন কৌতূহলী হয়ে জানতে চাইলেন, কেমন কমিশন। রেমন্ড ক্লেয়ার জানান, এত এত কমিশন পাবে। হিসাব করে দেখেন অনেক টাকা। নৈশভোজ শেষে সবাই চলে যাওয়ার পর শ্বশুর এবং সঞ্চয় সেন বসে ছিলেন। তখন মঞ্জুর এলাহী ফরাসি ব্যবসায়ীর প্রস্তাবের কথা শ্বশুরকে জানান। তাঁর শ্বশুর কোনো কথা না বললেও সঞ্চয় সেন ছিলেন এক্সাইটেড। বলেন, ভালো তো। আমি ওদের হল্যান্ডার ফ্রান্স কোম্পানির প্রতিনিধিত্ব করি। আমার কাছে লোক চেয়েছিল, আমি ভুলে গেছিলাম। তুমি এই প্রস্তাবে রাজি হয়ে যাও। কিন্তু সমস্যা বাধল অন্যখানে। চাকরি ছেড়ে ব্যবসা করার কথা বউকে জানালে তিনি হেসে উড়িয়ে দেন। বড় ভাইকে জানালে তিনিও হাসেন। বলেন, ভালো চাকরি করছ। তখন মঞ্জুর এলাহীর মধ্যে জেদ চাপল। শ্বশুরের সঙ্গে দেখা করে বিষয়টি জানালেন। শ্বশুর অভয় দিয়ে বলেন, ভালো তো, করো। তখন বলেন, আপনার মেয়ে তো রাজি হচ্ছে না। তিনি বললেন, আমি রাজি করাব। ১৯৭২ সালের জুলাই বা আগস্টের দিকে। তখন মঞ্জুর এলাহীর বয়স ৩০ বছর। চাকরি ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিলেন। ফরাসি ব্যবসায়ীর এজেন্ট হিসেবে কাজ শুরু করলেন। কয়েকবার বিমানে করে ফ্রান্সেও গেছেন।

হাজারীবাগ থেকে চামড়া কিনে রেমন্ড ক্লেয়ারের হল্যান্ডার গ্রুপের কাছে কমিশনে বিক্রি করতে থাকেন সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী। ১৯৭৫ সালে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর সরকার ট্যানারি বেসরকারি খাতে ছেড়ে দেওয়ার উদ্যোগ নিলে ১২ লাখ ২২ হাজার টাকায় ওরিয়েন্ট ট্যানারি কিনে নেন মঞ্জুর এলাহী। সেখানে ছিল কিছু জমি, টিনশেডের ঘর এবং কয়েকটি ড্রাম। সেই কারখানাকে সংস্কার করে ১৯৭৬ সালে যাত্রা শুরু করে এপেক্স ট্যানারি। ট্যানারিতে চামড়া প্রক্রিয়াজাত করে রপ্তানি করা শুরু করেন সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী। জাপানি ক্রেতা প্রতিষ্ঠান মিজুজে ছিল চামড়ার প্রথম ক্রেতা। ১৪ বছর পর গাজীপুরের সফিপুরে ৫০ বিঘা জমিতে জুতার কারখানা স্থাপনের কাজ শুরু করেন। ১৯৯০ সালে দেশে ফিরে প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত হন একমাত্র ছেলে সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর।

ছোটবেলা থেকেই তাঁর স্বপ্ন ছিল একটা কারখানা করার এবং সেখানে কিছু কর্মসংস্থান হবে। মানুষের চাকরি হবে। কিসের কারখানা করবেন সেটা তাঁর কাছে পরিষ্কার ছিল না। এটুকু ছিল একটা ম্যানুফ্যাকচারিং ফ্যাক্টরি করবেন। তাঁর সেই স্বপ্ন তিনি পূরণ করেছেন। কয়েক দশকের কর্মজীবনে সৈয়দ মঞ্জুর এলাহী বাংলাদেশের আর্থিক ও শিল্প খাতের রূপান্তরে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড এবং পাইওনিয়ার ইনস্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন। এ ছাড়া তিনি দেশের অন্যতম সফল ব্যবসায়িক গোষ্ঠী এপেক্স গ্রুপের চেয়ারম্যান ছিলেন। ব্যবসায়িক দক্ষতার জন্য তিনি বহু পুরস্কারে ভূষিত হন। যার মধ্যে বিজনেস এক্সিকিউটিভ অব দ্য ইয়ার ২০০০ (আমেরিকান চেম্বার অব কমার্স, বাংলাদেশ) এবং বিজনেস পারসন অব দ্য ইয়ার ২০০২ উল্লেখযোগ্য। তাঁর জীবনব্যাপী অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে লাইফটাইম অ্যাচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়েছিল ইউকে-বাংলাদেশ কেটালিস্টস অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি থেকে।

ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি মঞ্জুর এলাহী জনসেবার প্রতি নিবেদিত ছিলেন। তিনি ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে দুইবার বাংলাদেশের সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, যেখানে তাঁর পেশাদারিত এবং নেতৃত্ব ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছিল। ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অব বাংলাদেশ (সিআরএবি), সানবিমস স্কুল লিমিটেড এবং এমটিবি ফাউন্ডেশনের মতো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান হিসেবেও তিনি অবদান রেখেছেন। এ ছাড়াও তিনি ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগ (সিপিডি), ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ ফ্রিডম ফাউন্ডেশনের প্রভাবশালী বোর্ড সদস্য ছিলেন।

কলকাতায় জন্মগ্রহণ করা মঞ্জুর এলাহী সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ডিগ্রি অর্জনের পর পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় চলে আসেন। পরবর্তী সময়ে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতকোত্তর সম্পন্ন করেন। তিনি ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের (ডিইউএএ) প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন, যা তাঁর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আজীবন সংযোগকে দৃঢ় করে।

বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজের (বিএপিএলসি) ভাইস চেয়ারম্যান এবং বাংলাদেশ ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক ও বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের পরিচালক হিসেবেও তিনি দায়িত্ব পালন করেন। তিনি মেট্রোপলিটন চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এমসিসিআই) এবং বাংলাদেশ এমপ্লয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিইএ) প্রেসিডেন্ট ছিলেন, যা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি এবং করপোরেট উৎকর্ষের প্রতি তাঁর অঙ্গীকারকে তুলে ধরে। এ ছাড়াও সমাজকল্যাণ ও দানশীল কাজের প্রতি তাঁর গভীর আগ্রহ ছিল। তিনি অসংখ্য দাতব্য সংস্থার সঙ্গে গভীরভাবে জড়িত ছিলেন, যা সমাজের প্রতি তাঁর দায়বদ্ধতার প্রতিফলন। অবসরে তিনি সত্যজিৎ রায় নির্মিত ছবি দেখতেন। তাঁর প্রিয় নায়ক ছিলেন দীলিপ কুমার। সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর ছেলে সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর এবং মেয়ে মুনিজে মঞ্জুর। করোনার প্রথম ঢেউয়ে সৈয়দ মঞ্জুর এলাহীর জীবনসঙ্গী নিলুফার মঞ্জুর করোনায় আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।

লেখক : জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগে শ্লথগতি
বিনিয়োগে শ্লথগতি
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
খুলে পড়ল বিমানের চাকা
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
জুলুমের পরিণাম ভয়াবহ
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
মানবপ্রেমিক হজরত শাহজালাল (রহ.)
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
‘পুরানো সেই দিনের কথা’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
সর্বশেষ খবর
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল
সাম্য হত্যার প্রতিবাদে রাবি ছাত্রদলের মশাল মিছিল

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ
রাজবাড়ীতে পুলিশ সদস্যকে মারধরের অভিযোগ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট
মিরপুরের শ্যামলপল্লি বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১
গুলিস্তানে নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, আটক ১১

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি
চাঁদপুরে স্বর্ণের দোকানে ডাকাতি

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাপান স্বেচ্ছাসেবক দলের আলোচনা সভা
তারেক রহমানের ৩১ দফা বাস্তবায়নে জাপান স্বেচ্ছাসেবক দলের আলোচনা সভা

১০ মিনিট আগে | পরবাস

খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ
খালেদা জিয়ার সঙ্গে অলি আহমদের সাক্ষাৎ

১২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সাত কলেজে নতুন প্রশাসক, হেড কোয়ার্টার হবে ঢাকা কলেজ
সাত কলেজে নতুন প্রশাসক, হেড কোয়ার্টার হবে ঢাকা কলেজ

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রসিকে তালা দিল বিক্ষুব্ধ নগরবাসী
রসিকে তালা দিল বিক্ষুব্ধ নগরবাসী

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইংল্যান্ডে সাব্বিরের ১৫২ রানের বিধ্বংসী ইনিংস
ইংল্যান্ডে সাব্বিরের ১৫২ রানের বিধ্বংসী ইনিংস

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাসচাপায় শিশু নিহত
বাসচাপায় শিশু নিহত

৩২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আরও ১১ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন
আরও ১১ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বাসের ধাক্কায় কলেজছাত্রী নিহত
বাসের ধাক্কায় কলেজছাত্রী নিহত

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার তদন্ত ডিবিতে স্থানান্তর
ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার তদন্ত ডিবিতে স্থানান্তর

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে মুস্তাফিজের বিশ্বরেকর্ড

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি আরবে ১৫ হাজার অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার
সৌদি আরবে ১৫ হাজার অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার তিন বাংলাদেশি
পশ্চিমবঙ্গে গ্রেফতার তিন বাংলাদেশি

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক দুদক চেয়ারম্যানসহ চারজনের নামে মামলার আবেদন
সাবেক দুদক চেয়ারম্যানসহ চারজনের নামে মামলার আবেদন

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

হত্যা মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যা মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৮ কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ
১৮ কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন অধ্যক্ষ-উপাধ্যক্ষ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মেঘনায় ধরা পড়ল ২৯ কেজির বিগহেড
মেঘনায় ধরা পড়ল ২৯ কেজির বিগহেড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িমারী স্থলবন্দরে আটকা পণ্যবাহী ২০ ট্রাক-কাভার্ডভ্যান
বুড়িমারী স্থলবন্দরে আটকা পণ্যবাহী ২০ ট্রাক-কাভার্ডভ্যান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনবিআর দুই ভাগ: আলোচনায় বসছেন উপদেষ্টা, কলম বিরতিও চলবে
এনবিআর দুই ভাগ: আলোচনায় বসছেন উপদেষ্টা, কলম বিরতিও চলবে

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি
আদালত থেকে পালালেন হত্যা মামলার আসামি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শিক্ষকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে শিক্ষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ
টস হেরে ব্যাটিংয়ে দিল্লি, একাদশে মুস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূষণের বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট অভিযান: জরিমানা ও সংযোগ বিচ্ছিন্ন
দূষণের বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের মোবাইল কোর্ট অভিযান: জরিমানা ও সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রস্তুতি নিতে মাঠে ডিএনসিসি প্রশাসক
কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় প্রস্তুতি নিতে মাঠে ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার
হত্যা মামলায় স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে
নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী সংগঠন আওয়ামী লীগের ৩ নেতা কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত
বাংলাদেশ এড়িয়ে সেভেন সিস্টার্সকে যুক্ত করতে নতুন প্রকল্প হাতে নিল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
ভারতের স্থলবন্দর দিয়ে বাংলাদেশি পোশাকসহ বিভিন্ন পণ্য প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত
দিল্লি থেকে ৪০ রোহিঙ্গাকে ধরে নিয়ে সাগরে ফেলে দিলো ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি
পাকিস্তানে হামলা নিয়ে বিভক্ত ভারতের রাজনীতি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’
‘ভারতের বড় বড় যুদ্ধবিমান ঘুড়ির মতো ভেঙেছে পাকিস্তান’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত
গাজা যুদ্ধ বন্ধে রাজি নেতানিয়াহু, দিয়েছেন যেসব শর্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার
পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, ভারতীয় ইউটিউবার গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া
বিমানবন্দর থেকে আটক নুসরাত ফারিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি
‘বিরল’ সেই ছাগল ২৩ লাখে বিক্রি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
ভোক্তা ও ব্যবসায়ীদের স্বার্থে ভারত-বাংলাদেশের ব্যবসা চলমান থাকবে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট
কোরবানির হাট কাঁপাবে ৪০ মণ ওজনের সম্রাট

২০ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের প্রেসিডেন্ট পদে লড়বে বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা : বেজে উঠল সাইরেন, প্রধান বিমানবন্দর বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে
ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হচ্ছে নুসরাত ফারিয়াকে

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা
৩ হাজারের বেশি কবর খোঁড়া শয্যাশায়ী মনু মিয়ার প্রিয় ঘোড়াটি মেরে ফেলল দুর্বৃত্তরা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস
ভারতের মহাকাশ অভিযান ব্যর্থ, মাঝপথে বাতিল মিশন-রকেট ধ্বংস

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’
‘বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সব অধিকার ভোগ করার জন্য প্রস্তুত রয়েছি’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী
অবশেষে ব্যাংকক গেলেন পার্থর স্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে
ডিবি কার্যালয়ে নুসরাত ফারিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা
রাক্ষুসে ব্যাংক পরিচালকরা অধরা

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের
হজযাত্রীদের সুরক্ষায় নতুন উদ্যোগ সৌদি আরবের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া
গাজার ভিডিও নিজেদের হামলা বলে প্রচার! ভুয়া খবরে সয়লাব ভারতের মিডিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর
বিস্ফোরণে কেঁপে উঠল ক্যালিফোর্নিয়ার শহর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক
দিল্লির গোলামি থেকে মুক্ত হয়ে ওয়াশিংটনের দাসত্ব মেনে নেওয়া হবে না : মামুনুল হক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি
ভেঙে ফেলা হতে পারে মিঠুন চক্রবর্তীর মহারাষ্ট্রের বাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ
পাসপোর্টে ডলার এনডোর্সমেন্ট সর্বোচ্চ ফি ৩০০ টাকা নির্ধারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার
মাইমুনার পরিবারের সন্ধান চায় ডিএমপির ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে
পাকিস্তানকে সমর্থন: তুরস্কের সঙ্গে চুক্তি স্থগিত করলো আইআইটি বোম্বে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ
ভারতের সঙ্গে সংঘর্ষে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ভাবমূর্তির পুনর্জাগরণ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু
আইসিসি’র পরোয়ানা : ভ্যাটিকান সফরও বাতিল করলেন নেতানিয়াহু

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তলানিতে শেয়ারবাজার
তলানিতে শেয়ারবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাসের পাতায় আলফাজ
ইতিহাসের পাতায় আলফাজ

মাঠে ময়দানে

নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে
নগর ভবনে তালা, অবাঞ্ছিত ঘোষণা উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি
অসময়ে তিস্তার রুদ্রমূর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি
সবার এত প্রশংসা পুরো ক্যারিয়ারে পাইনি

শোবিজ

খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল
খুলনায় সমাবেশে তারুণ্যের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা
বিএনপিতে যোগ দিতে পারবেন যারা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম
হামজাদের জন্য প্রস্তুত জাতীয় স্টেডিয়াম

মাঠে ময়দানে

দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ
দিনদিন বাড়ছে অসন্তোষ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির টার্গেট তরুণরা
বিএনপির টার্গেট তরুণরা

নগর জীবন

পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব
পিএসএলে আজ মাঠে ফিরবেন সাকিব

মাঠে ময়দানে

ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ
ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক স্থাপনে গুরুত্বারোপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ
বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল আজ

মাঠে ময়দানে

রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প
রুলিংয়ে ক্ষুব্ধ ডোনাল্ড ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনেমা কেন মার খায়
সিনেমা কেন মার খায়

শোবিজ

খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা
খোলাবাজারে ডলার বাড়ল আড়াই টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কান কথা
কান কথা

শোবিজ

স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার
স্নাতকোত্তর প্রতিবন্ধীর খামারে গরুর সমাহার

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি
ক্রিকেটারদের ইচ্ছাকে প্রাধান্য দেবে বিসিবি

মাঠে ময়দানে

ঈদে আসছে ‘নাদান’
ঈদে আসছে ‘নাদান’

শোবিজ

হেরেই গেল ‘এ’ দল
হেরেই গেল ‘এ’ দল

মাঠে ময়দানে

শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান
শিরোপা উৎসবে মাতোয়ারা মোহামেডান

মাঠে ময়দানে

প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস
প্রধান আসামির ফাঁসি, তিনজন খালাস

প্রথম পৃষ্ঠা

একঝাঁক তারকার ‘কিং’
একঝাঁক তারকার ‘কিং’

শোবিজ

ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’
ভারত-পাকিস্তান ‘সন্ত্রাসের ভারসাম্য’

সম্পাদকীয়

পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা
পাসপোর্ট এনডোর্সমেন্ট ফি ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে
শারাপোভা প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম জয় করেন ২০০৪ সালে

মাঠে ময়দানে

দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়
দিল্লি বা ওয়াশিংটনের গোলামি নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ
সেনানিবাসসংলগ্ন এলাকায় সমাবেশ মিছিল নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা