শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৫ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩০, বুধবার, ০৫ মার্চ, ২০২৫

ভাসানী ও ঘাড় ধাক্কা খাওয়া এক প্রধানমন্ত্রী

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
ভাসানী ও ঘাড় ধাক্কা খাওয়া এক প্রধানমন্ত্রী

রাজনীতি হলো রাজার নীতি। রাজতন্ত্রের যুগে এটিই ছিল নিয়ম। প্রজাতন্ত্রের যুগে প্রজারাই দেশের মালিক মোক্তার। এমনকি এ আধুনিক যুগে যেসব দেশে সাংবিধানিক রাজতন্ত্র রয়েছে, সেখানেও রাজাকে চলতে হয় প্রজাদের কথায়। প্রজাদের দ্বারা নির্বাচিত পার্লামেন্ট নির্ধারণ করে দেয় রাজা বা রানি কত বেতন-ভাতা পাবেন। কী করবেন আর কী করবেন না। রাজতন্ত্রে কে রাজা হবেন তা নির্ধারণে প্রজাদের কোনো ভূমিকা নেই। রাজার পুত্র বা কন্যা রাজা বা রানি হবেন এটিই সুনির্ধারিত নিয়ম।

কিন্তু প্রজাতন্ত্র বা গণতন্ত্রের যুগে বস্তির ছেলেও জনসমর্থনের জোরে রাষ্ট্রপতি হওয়ার নজির রয়েছে। শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট প্রেমদাসা ছিলেন বস্তির ছেলে। ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট ডি সিলভা লুলা ছিলেন হতদরিদ্র পরিবারের সন্তান। পঞ্চম শ্রেণির বেশি লেখাপড়া করতে পারেননি অর্থাভাবে। সেই লুলা প্রেসিডেন্ট হয়ে দেনার দায়ে দেউলিয়ার দ্বারপ্রান্তে দাঁড়ানো ব্রাজিলকে প্রায় আকাশে উঠিয়েছেন। তাঁর সুশাসনে ব্রাজিল পৃথিবীর অন্যতম বড় অর্থনীতির দেশ হিসেবে স্বীকৃত। রাস্তার ঝাড়ুদার হিসেবে তিনি কাজ করেছেন, তিনি জাম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট হয়েছেন জনসমর্থনের গুণে। নামিবিয়ার রাষ্ট্রপতি শ্যাম নাজোমো ছিলেন পেশায় নাপিত।

বাংলাদেশের রাজনীতির প্রবাদপুরুষ মজলুম জননেতা মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী। এশিয়া, আফ্রিকা ও লাতিন আমেরিকার কণ্ঠস্বর হিসেবে ভাবা হতো এ নেতাকে। ভাসানীর জন্ম নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারে। বিয়ে করেন জমিদারকন্যাকে। যিনি ছিলেন তাঁর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। অথচ এ মানুষটি আমৃত্যু গ্রামের অতিসাধারণ কৃষক কিংবা শহরের বস্তিবাসীর মতো জীবনযাপন করেছেন। শ্বশুরবাড়ির সূত্রে যে সম্পদ অর্জন করেছেন, তার সবই দান করে দিয়েছেন গরিবদের মধ্যে।

মওলানা ভাসানী ভারতের দেওবন্দ মাদরাসায় দুই বছর পড়াশোনা করলেও কোনো সনদ অর্জন করেননি। কৃষক শ্রমিক ও গরিব মানুষের জন্য আন্দোলন সংগ্রাম করেছেন সারা জীবন। ভারতের আসামের বাঙালিদের অবস্থা যখন বিপন্ন তখন ছুটে গিয়েছেন তাদের পাশে। ভাসানচরে কৃষকদের সংগঠিত করেছেন। তাদের নেতৃত্ব দিয়ে বন্যার কবল থেকে বাঁচাতে বাঁধ তৈরি করেছেন। স্থাপন করেছেন মাদরাসা ও বিদ্যালয়। বাঙালিদের প্রতি আসাম সরকারের বৈষম্যের অবসান ঘটিয়েছেন। ভাসানচরের মানুষের কাছে তিনি ছিলেন পীর। ভাসানচরের মওলানা হিসেবেও তাঁর পরিচিতি গড়ে ওঠে। পৈতৃক নাম আবদুল হামিদ খানের সঙ্গে যুক্ত হয় ভাসানী শব্দটি।

মওলানা ভাসানী কংগ্রেস থেকে যোগ দেন মুসলিম লীগে। আসাম মুসলিম লীগের সভাপতি ও বিধানসভার সদস্যও নির্বাচিত হন। ১৯৪৭ সালে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হলে আসাম থেকে মওলানা ভাসানীকে বহিষ্কার করা হয়। তিনি চলে আসেন পূর্ব পাকিস্তানে। মুসলিম লীগের বড় মাপের নেতা হওয়া সত্ত্বেও কায়েমি স্বার্থবাদীরা তাকে দলের বাইরে রাখে নিজেদের নেতৃত্ব হারানোর ভয়ে। মওলানা ভাসানী টাঙ্গাইলের মুসলিম লীগ নেতা ও জমিদার পন্নীর বিরুদ্ধে জয়ী হন প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে। ষড়যন্ত্রমূলকভাবে সেই নির্বাচন বাতিল করে তাঁর জয় কেড়ে নেওয়া হয়। ১৯৪৯ সালে মওলানার নেতৃত্বে গড়ে ওঠে আওয়ামী মুসলিম লীগ। পরবর্তী সময়ে দলের নাম থেকে মুসলিম শব্দটি বাদ দেওয়া হয়। ১৯৫৪ সালের প্রাদেশিক পরিষদ নির্বাচনে শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক ও হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে নিয়ে যুক্তফ্রন্ট গঠন করেন তিনি।

ওই নির্বাচনে যুক্তফ্রন্টের কাছে মুসলিম লীগের ভরাডুবি ঘটে। প্রাদেশিক পরিষদে যুক্তফ্রন্ট যেখানে পায় ২২৮টি, মুসলিম লীগ পায় মাত্র ৯টি আসন। শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হকের নেতৃত্বে প্রাদেশিক সরকার গঠিত হয়। এ সময় মওলানা ভাসানী বিশ্ব শান্তি সম্মেলনে যোগ দিতে সুইডেন সফর করেন। ওই সময় ইউরোপের কয়েকটি দেশ ভ্রমণের সুযোগও হয় মওলানার। খন্দকার মোহাম্মদ ইলিয়াস তাঁর ভাসানী যখন ইউরোপে বইতে সে সফরের যে চিত্র তুলে ধরেছেন তা সত্যিকার অর্থেই অনন্য। এতে বলা হয়, লাগেজ বলতে মওলানা ভাসানীর আজীবনের সাথি একটি মাত্র স্যুটকেস। দৈর্ঘ্য ষোলো ইঞ্চি। সম্পদ বলতে তাঁর মধ্যে থাকে একটি গামছা, একটি লুঙ্গি, একটি খদ্দরের পাঞ্জাবি, মাথার একটা টুপি, কিছু তামাকপাতা ও চুনের একটি ডিব্বা। এসব নিয়েই পূর্ব বাংলার শহরে-গ্রামে সফর করেন এবং এসব নিয়েই তিনি গেছেন ইউরোপ সফরে। চিরসাথি স্যুটকেসটিতে তালা নেই। সেই বস্তু বিদায় নিয়েছে বহু দিন আগেই। ফলে চির উন্মুক্ত স্যুটকেসটি দড়ি বা শাড়ির পাড় দিয়ে বেঁধে নিয়ে এখানে-সেখানে যেতে হয়।

...ঢাকা থেকে যে দড়ি দিয়ে তাঁর একমাত্র লাগেজ বেঁধে আনা হয়েছিল লন্ডনে, একদিন সেটা হারিয়ে গেল। অনেক খোঁজাখুঁজির পর দেখা গেল সেটা ডাস্টবিনে শোভা পাচ্ছে। বাসার ঝাডুদার রাবিশ মনে করে সেটা ডাস্টবিনে ফেলে দিয়েছিলেন।

একদিন তাঁর ইউরোপ সফরসঙ্গীরা বলল, হুজুর, এটা ফেলে দিয়ে একটা নতুন স্যুটকেস কিনে নেন না কেন? উত্তরে তিনি বললেন, জীবনের বহুদিনের সঙ্গী আমার এ স্যুটকেসটি। বিদেশ-বিভুঁইয়ে ওকে না ফেলে দিয়ে দেশে গিয়েই না হয় বদলানো যাবে।

লন্ডন থেকে স্টকহোমে যাওয়ার পথেও ছেঁড়া লুঙ্গির একাংশ দিয়ে বেঁধে স্যুটকেসটি নিয়ে যাওয়া হলো। স্টকহোম থেকে পুনরায় লন্ডনে ফেরার পথেও সেই ছেঁড়া লুঙ্গির বাঁধন। কিন্তু লন্ডন এয়ারপোর্টে এসে রহস্যজনকভাবে স্যুটকেসটি হারিয়ে যায়। স্যুটকেসটি হারানোর ফলে সফরসঙ্গীরা খুব খুশি হন। সিদ্ধান্ত হলো, একটা নতুন স্যুটকেস ক্রয় করা হবে।

যেদিন স্যুটকেস কেনার জন্য বাসা থেকে বের হচ্ছিলেন ঠিক তখনই মওলানার সঙ্গে কয়েকবার জেলখাটা সেই স্যুটকেসটি নিয়ে হাজির ব্রিটিশ এয়ারওয়েজের লোক।

বললেন, মনে কিছু করবেন না স্যার, স্যুটকেসটি ভুলক্রমে ব্রাসেলসে চলে গিয়েছিল। আমরা দুঃখিত। মওলানার তখনো বেলজিয়াম দেখার সুযোগ হয়নি অথচ তাঁর জেলখাটা স্যুটকেসটি সে দেশটা এক চক্কর ঘুরে এসেছে। পুরোনো সাথি পেয়ে হুজুরের আনন্দ আর ধরে না। তিনি আরও খুশি হলেন দেখে যে বিমান কোম্পানি তাঁর ভাঙা স্যুটকেসটি মেরামত করে তাতে একটা তালা লাগিয়ে এক জোড়া চাবি ঝুলিয়ে দিয়েছে।

আমাদের দেশের রাজনীতিতে পচন ধরেছে। এ নিয়ে দ্বিমত পোষণের কোনো সুযোগ নেই। শুধু মওলানা ভাসানী নয়, এ দেশে ছিলেন হাজী দানেশের মতো ত্যাগী রাজনীতিক। অধ্যাপক মোজাফফর আহমদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ যাঁরা, তাঁরাও তাঁর সততা নিয়ে কখনো প্রশ্ন করেননি। আওয়ামী লীগের পৌনে ১৬ বছরের শাসনামলে অনেক মন্ত্রী-এমপির বিরুদ্ধে দুর্নীতি-অসততার অভিযোগ উঠলেও মতিয়া চৌধুরী ও সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের ব্যক্তিগত সততা নিয়ে কেউ কখনো প্রশ্ন তোলেননি। ১৯৯১ সালের নির্বাচনে চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়া থেকে ৮ দলীয় জোটের প্রার্থী হিসেবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন সিপিবি নেতা মোহাম্মদ ইউসুফ। ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারিতে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। সংসদ নির্বাচনে তিনি নিজের পকেট থেকে কোনো অর্থ ব্যয় করেননি। ব্যয় করার সামর্থ্যও তাঁর ছিল না। এলাকাবাসী চাঁদা দিয়ে তাঁকে সংসদে পাঠান রাঙ্গুনিয়ার পক্ষে কথা বলার জন্য। মৃত্যুকালে ধনসম্পদ দূরের কথা চিকিৎসা খরচ জোগানোরও অর্থ ছিল না। মোহাম্মদ ইউসুফের ভাই ছিলেন চায়ের দোকানদার। ভাইয়ের সংসারে দুই বেলা খাবার জুটলেও নিজের চিকিৎসার খরচ জোগানোর উপায় ছিল না। পাকিস্তান আমলে পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন আবু হোসেন সরকার। তাঁকেও বিনা চিকিৎসায় মরতে হয়েছে অসহায়ভাবে। একসময় রাজনীতিতে এমন নেতার অভাব না থাকলেও এখন টাউট-বাটপার আর লোভীরাই রাজনীতির নিয়ন্ত্রক। শুধু বাংলাদেশ নয়, একসময় আমাদের উপমহাদেশের রাজনীতিতে যাঁরা নেতৃত্ব দিয়েছেন, তাঁদের প্রায় সবাই ছিলেন ত্যাগী। মহাত্মা গান্ধী ছিলেন ধনাঢ্য পরিবারের সন্তান। কিন্তু তিনি গ্রামের একজন সাধারণ গরিব কৃষকের মতোই জীবনযাপন করতেন। পাকিস্তানের পাখতুন খোয়ার আবদুল গফফার খান ট্রেনে চলাচলের জন্য তৃতীয় শ্রেণির টিকিট কিনতেন। ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের চারবারের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন সিপিএম নেতা মানিক সরকার। ২০ বছর দায়িত্ব পালনের পর ২০১৮ সালে তিনি যখন মুখ্যমন্ত্রী পদ ছাড়েন তখন ঘর ভাড়া করে থাকার সামর্থ্যও ছিল না এ ত্যাগী নেতার। তিনি পার্টি অফিসে ওঠেন বসবাসের জন্য।

আর ভারতের দুইবারের প্রধানমন্ত্রী গুলজারিলাল নন্দ বাসা ভাড়া দিতে না পারায় বাড়িওয়ালা তাঁকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বের করে দেন বাসা থেকে। ৯৪ বছরের বৃদ্ধ সাবেক প্রধানমন্ত্রী এজন্য সংবাদ শিরোনামে পরিণত হন। গুলজারিলাল নন্দ দুবার ভারতের অস্থায়ী প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন। মন্ত্রীও ছিলেন বহুদিন ধরে। অবসর জীবনে সরকারের পক্ষ থেকে তাঁকে মাসে ৫০০ টাকা ভাতা দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়। কিন্তু তিনি তা প্রত্যাখ্যান করেন। বলেন, দেশের জন্য যে আত্মত্যাগ করেছি, তা টাকার বিনিময়ে বিক্রি করতে পারব না। সরকারি আবাসনসহ বিভিন্ন সুযোগসুবিধার প্রস্তাবও ফিরিয়ে দেন। বলেন, কদিন আর বাঁচব। এভাবেই জীবনটা কেটে যাক না। এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন তিনি। তারপর মুম্বাইয়ের সেন্ট্রাল কলেজের অর্থনীতির অধ্যাপক হন। দেশের স্বাধীনতার জন্য আন্দোলন করতে গিয়ে বারবার কারাবরণ করেন।

আয়ের আর কোনো উৎস না থাকায় বন্ধুদের অনুরোধে কিছুটা বাধ্য হয়েই তিনি সরকারি ভাতা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু সেটাও সময়মতো হাতে পেতেন না। দুই মাস ভাতা না আসায় বাকি রয়ে যায় বাড়িভাড়া। কদিন ঠিকমতো খাওয়াদাওয়া হয়নি, টাকার অভাবে বন্ধ হয়ে যায় ওষুধ খাওয়া। সম্বল ছিল কেবল একটা ছেঁড়া মাদুর, পুরোনো চাদর, অ্যালুমিনিয়ামের একটা বাসন, একটা পেয়ালা, প্লাস্টিকের একটা বালতি আর একটা মগ। বাড়িওয়ালা ঘর থেকে বের করে দিলে কাকুতিমিনতি করে কয়েক দিন সময় চান গুলজারিলাল নন্দ। প্রতিবেশীদের অনুরোধে কিছুটা নরম হলেন বাড়িওয়ালা। সময় দেওয়া হলো আরও পনেরো দিন। রাস্তা দিয়ে যাওয়ার সময় হইচই দেখে এক নবীন সাংবাদিক বিষয়টি লক্ষ করেন। জুতসই খবর হবে ভেবে বৃদ্ধের ও বাড়ির ছবি তুলে নিলেন সাংবাদিক। মনে মনে ভাবেন তাঁর প্রতিবেদনের শিরোনাম হবে, টাকার জন্য এক অসহায় বৃদ্ধকে বাড়ি থেকে বের করে দিলেন পাষাণ হৃদয়ের এক বাড়িওয়ালা।

পত্রিকা অফিসে গিয়ে সাংবাদিক সম্পাদককে ঘটনাটি জানান। ছবিগুলো দেখে সম্পাদক তো হতবাক।

পরদিন সকালে খবরের কাগজে ছবিসহ প্রকাশিত হলো, অসহায় অবস্থায় জীবনযাপন করে চলেছেন ভারতের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী।

গুলজারিলাল নন্দের দুরবস্থার খবর পৌঁছে যায় সে সময়ের প্রধানমন্ত্রী পি ভি নরসীমা রাওয়ের কাছে। মন্ত্রী-আমলাসহ তিনি হাজির হন বৃদ্ধ নেতার আস্তানায়। বাড়িওয়ালা বুঝতে পারলেন না, ঘটনাটা কী। পরে শুনলেন, তাঁর ভাড়াটে যে সে কেউ নন, ভারতের একজন স্বাধীনতাসংগ্রামী ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী। সঙ্গে সঙ্গে তিনি গুলজারিলাল নন্দের কাছে ক্ষমা চান। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বলেন, আপনি ক্ষমা চাচ্ছেন কেন, আপনার তো কোনো দোষ নেই। আমি ভাড়া দিতে পারিনি, সেটি তো আমার অপরাধ।

ভারতের রাষ্ট্রপতি এ পি জে আবদুল কালাম কখনো প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে জড়িত হননি। দেশের জন্য অসামান্য অবদানের পুরস্কার হিসেবে রাষ্ট্রপতি পদে নির্বাচিত হন তিনি। ভারতের এ সাবেক রাষ্ট্রপতি যখন মারা যান তখন তাঁর রেখে যাওয়া সম্পত্তি ছিল আড়াই হাজার বই, চারটি শার্ট, ছয়টি প্যান্ট, তিনটি স্যুট, ছেচল্লিশটি ডক্টরেট এবং পদ্মশ্রী, পদ্মভূষণ ও ভারতরত্ন পুরস্কার।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
ইস্তাম্বুল শান্তি আলোচনা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
বাড়তি শুল্কের বোঝা
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
অপরিপক্ব বিষযুক্ত ফল নয়
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
দোয়ায় যে কারণে কাজ হয় না
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর
সাদ্দাম হোসেনের মিষ্টি আঙুর
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
চিকিৎসা ব্যয়
চিকিৎসা ব্যয়
বিক্ষোভ অবরোধ
বিক্ষোভ অবরোধ
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে ১৫৬৬ জন গ্রেফতার
২৪ ঘণ্টায় বিশেষ অভিযানে ১৫৬৬ জন গ্রেফতার

এই মাত্র | জাতীয়

ঝিনাইগাতী সীমান্তে পরিত্যক্ত ৩০০ বোতল মদ উদ্ধার
ঝিনাইগাতী সীমান্তে পরিত্যক্ত ৩০০ বোতল মদ উদ্ধার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বনরক্ষীদের ওপর হামলা বরদাশত নয়, কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে : পরিবেশ সচিব
বনরক্ষীদের ওপর হামলা বরদাশত নয়, কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে : পরিবেশ সচিব

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মানববন্ধন
রংপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মানববন্ধন

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক শিক্ষকদের মানববন্ধন
শেরপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক শিক্ষকদের মানববন্ধন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার
পাকিস্তানের কাছে স্পর্শকাতর তথ্যপাচারের অভিযোগে ভারতে শিক্ষার্থী গ্রেফতার

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান
আফ্রিকায় বন্ধু খুঁজছে মধ্যপ্রাচ্যে ‘নিঃসঙ্গ’ ইরান

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইকবাল খন্দকারের উপস্থাপনায় দুই অনুষ্ঠান
ইকবাল খন্দকারের উপস্থাপনায় দুই অনুষ্ঠান

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

জনরোষের আগেই নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান ফারুকের
জনরোষের আগেই নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণার আহ্বান ফারুকের

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুমিল্লায় আন্তঃকলেজ ব্যাডমিন্টন উৎসবে ২৩ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা
কুমিল্লায় আন্তঃকলেজ ব্যাডমিন্টন উৎসবে ২৩ প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের গরুর মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের গরুর মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ‘বিশাল-সুন্দর’ কর প্রস্তাব আটকে দিলেন পাঁচ রিপাবলিকান
ট্রাম্পের ‘বিশাল-সুন্দর’ কর প্রস্তাব আটকে দিলেন পাঁচ রিপাবলিকান

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ক্রেডিট রেটিং কেড়ে নিল মুডিজ
যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষ ক্রেডিট রেটিং কেড়ে নিল মুডিজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ
বিয়ের পরও একাধিক নারীর সঙ্গে অনলাইন ডেট করতেন অভিজিৎ

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুন্সিগঞ্জে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
মুন্সিগঞ্জে স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বিপুল পরিমাণ গলদা রেণু উদ্ধার
বরিশালে বিপুল পরিমাণ গলদা রেণু উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ৭ কলেজের শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টটেনহ্যামকে হারাল ভিলা
টটেনহ্যামকে হারাল ভিলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক’ স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
‘ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক’ স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে খুলনায় উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে খুলনায় উৎসবের আমেজ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বৈধ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় চাপ অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র’
‘বৈধ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় চাপ অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাস্তায় ৫০০ টাকার ‘নোটবৃষ্টি’!
রাস্তায় ৫০০ টাকার ‘নোটবৃষ্টি’!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘শহীদ ফারহান ফাইয়াজ’ সড়কের ফলক উন্মোচন করলো ডিএসসিসি
‘শহীদ ফারহান ফাইয়াজ’ সড়কের ফলক উন্মোচন করলো ডিএসসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহিষ্ণু সমাজ এবং আমাদের করণীয়: গাজীপুরে আলোচনা সভা
অসহিষ্ণু সমাজ এবং আমাদের করণীয়: গাজীপুরে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় দুই হ্যাকারের বাড়ি থেকে সিম কার্ড-ডিভাইস ও নগদ টাকা জব্দ
গাইবান্ধায় দুই হ্যাকারের বাড়ি থেকে সিম কার্ড-ডিভাইস ও নগদ টাকা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের শিক্ষকদের মানববন্ধন
খাগড়াছড়িতে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের শিক্ষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শান্তি আলোচনার কয়েক ঘণ্টা পরই ইউক্রেনের বাসে ড্রোন হামলা রাশিয়ার
শান্তি আলোচনার কয়েক ঘণ্টা পরই ইউক্রেনের বাসে ড্রোন হামলা রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় মাহিন্দ্রা-লরি সংঘর্ষে নিহত ৩
খুলনায় মাহিন্দ্রা-লরি সংঘর্ষে নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস
দুপুরের মধ্যে ঝড়ের পূর্বাভাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা
‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব
পিএসএলে যোগ দিলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান
নগর ভবনের সামনে ইশরাক সমর্থকদের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে