শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৩, শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

নার্গিস বেগম (ছদ্মনাম) সৌদি আরব থেকে দুই বছর আগে দেশে ফিরে আসেন। দেশে ফেরার আগে নার্গিস তার স্বামী বা নিজের বাড়ির লোকদের কোনো খবর না জানিয়েই চুপচাপ ফেরেন। এরপর ঢাকায় তার গ্রামের পরিচিত এক নারীর বাসায় ওঠেন। সৌদিতে কাজ করতে গিয়ে বেশ কয়েকবার এই নারী তার মালিকের মাধ্যমে যৌন নির্যাতনের শিকার হন। পরে গর্ভধারণ করলে দেশে ফেরেন। এসেই গোপনে গর্ভপাত করান এবং তার স্বামীর কাছে ফিরে যান। নার্গিসের মতো আরও অনেক নারী শ্রমিক বিদেশে কাজ করতে গিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করেন এবং লোকলজ্জার ভয়ে ও সংসার টিকিয়ে রাখতে গোপনে অবৈধ গর্ভপাত করান। হাতে গোনা কয়েকজন কিছু এনজিওর সহায়তা নিয়ে সন্তান প্রসব করে পরে পরিত্যাগপত্র দিয়ে সন্তানটিকে সেই প্রতিষ্ঠানের জিম্মায় রেখে যান।

দেশের প্রবাসী নারীদের নিয়ে কাজ করে এমন বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যে জানা যায়, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসব ঘটনায় পরিচিতদের কাছে লুকিয়ে রেখে এই নারী শ্রমিকরা নিজেদের ভ্রƒণ নষ্ট করে ফেলেন। দু-একজন ছাড়া স্বামী ও তার পরিবার নারী শ্রমিকটি গর্ভবতী হয়ে পড়েছেন এটি জানার পর আর সংসার করতে পারেন না। জানাজানি হলে এই নারীদের তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন গ্রহণ করে না। এক্ষেত্রে অনেকে আবার বিদেশে কাজের জন্য পাড়ি জমান। আর না হলে পথেঘাটে ঘুরে বেড়ান। আর যারা গর্ভপাতের সুযোগ পান না তারা সাহায্যকারী কোনো প্রতিষ্ঠানের সহায়তা নিয়ে সন্তান জন্ম দেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নারী শ্রমিকরা গর্ভধারণের বিষয়টি লুকিয়ে রাখেন এবং দেশে ফেরার পর লুকিয়ে গর্ভপাত করান। এক্ষেত্রে ভ্রƒণ হত্যার পাশাপাশি তারা অনিরাপদ গর্ভপাতের মাধ্যমে নিজের জীবনও ঝুঁকিতে ফেলেন। সংশ্লিষ্টরা জানান, এই নারী শ্রমিকরা শিশুটির জন্ম দিয়ে তার মুখ পর্যন্ত দেখতে চান না। কিন্তু আমরা এই নবজাতক শিশুদের ভবিষ্যৎ ও সুস্থতার কথা ভেবে বিশেষ করে তাদের বুকের দুধ পান করানোর জন্য এ মায়েদের কিছুদিন শিশুটির সঙ্গে থাকার অনুরোধ করি। এর মধ্যে কিছু নারী শ্রমিক অনুরোধে সাড়া দেন, অনেকেই দেন না। যে নারীরা অনুরোধ রাখেন তারা কিছুদিন আমাদের প্রতিষ্ঠানে থেকে শিশুদের বুকের দুধ পান করান। এরপর এই শিশুদের পরিত্যাগপত্রের মাধ্যমে আমাদের কাছে স্ট্যাম্পের মাধ্যমে পরিত্যাগ করে দিয়ে যান। এরপর এসব শিশুর অভিভাবক হিসেবে আমরা তাদের দেখভাল ও লালন-পালন করি। বাংলাদেশ অভিবাসী মহিলা শ্রমিক অ্যাসোসিয়েশনের (বমসা) সেক্রেটারি শেখ রুমানা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, আমাদের কাছে চার বছর আগে যে ১১ জন প্রবাসী নারী শ্রমিক সহায়তা নিতে এসেছিলেন তারা সিলেটের। এদের অধিকাংশই নিজেদের ভ্রƒণ নষ্ট করে ফেলেন। এরা সৌদি আরব, জর্ডান ও দুবাই থেকে দেশে ফেরেন। সংসার করার জন্য তারা এ সিদ্ধান্ত নেন। এর মধ্যে দুবাইফেরত গর্ভবতী এক নারী তার সন্তান প্রসব করেন। সে লুঙ্গি দিয়ে শিশু সন্তানটিকে পেঁচিয়ে রাতের আঁধারে আমাদের অফিসে আসেন। এ সময় এই নারী ও তার সন্তানকে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে নিয়ে দুজনের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। এক্ষেত্রে এই নারীর স্বামী সেই সন্তানকে গ্রহণ করার আগ্রহ প্রকাশ করলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এমন হয় না। তবে যে নারীরা ইনজেকশনের মাধ্যমে গর্ভপাত করিয়ে ভ্রƒণ হত্যা করেন তারা নিজের জীবনও ঝুঁকিতে ফেলেন। পরবর্তীতে নানারকম শারীরিক সমস্যায় ভোগেন।

ভাগ্যহারা শিশু যেভাবে ভাগ্য ফিরে পায় : ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের রাইটস ও গভর্ন্যান্স সেক্টরের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যে, চলতি বছরের এখন পর্যন্ত দুজন নারী প্রবাসে কাজ করতে গিয়ে গর্ভধারণ করে আহ্ছানিয়া মিশনের সহায়তা নিয়েছেন। বছরে গড়ে ২০ থেকে ২৫ জন নারী শ্রমিক অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করে দেশে ফিরে এখানে সাহায্য নিতে আসেন। এরই মধ্যে এ ধরনের ৩৫ থেকে ৪০টি শিশুর অভিভাবকত্ব এই প্রতিষ্ঠানটি নিশ্চিত করেছে। এ ধরনের সেবা না হলে শিশুগুলো হয়তো আর পৃথিবীর আলো দেখতে পারত না। কিংবা পথশিশু হিসেবেই তারা বেড়ে উঠত। জানা যায়, দেশে দম্পতিদের সন্তান দত্তক নেওয়ার কোনো বিধান না থাকায় অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন ১৮৯০ এর ৭ ও ৮ নম্বর ধারা অনুযায়ী আহ্ছানিয়া মিশন প্রবাসী নারী শ্রমিকদের এই সন্তানদের নিঃসন্তান দম্পতিদের পরিবারে প্রতিপালনের জন্য দিয়ে থাকে। যারা নিঃসন্তান এবং দীর্ঘ সময় যে দম্পতির সন্তান হচ্ছে না তাদের যাচাইবাছাইয়ের মাধ্যমে এসব শিশুর প্রতিপালন করতে দেওয়া হয়। সাধারণত একেকটি শিশুর প্রতিপালনের জন্য অনেক আবেদন থাকে। চিকিৎসক, ব্যাংকার ও প্রকৌশলীদের সন্তান প্রতিপালনের জন্য গুরুত্ব দেওয়া হয়। দম্পতিদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে যাদের যোগ্যতা থাকে শেষ পর্যন্ত তাদেরই সন্তানটিকে দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাছাই করে স্থানীয় প্রশাসন ও এফিডেভিট এবং কোর্টের রায়ের মাধ্যমে শিশুটির প্রতিপালনের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ছয় মাস পর্যন্ত তাদের নজরদারি করার পর একটি অনাপত্তিপত্র দেওয়া হয়। এরপর কোর্টের মাধ্যমে অবশেষে আইনত শিশুটি সেই দম্পতির সন্তান হয়ে যায়।

ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের রাইটস ও গভর্ন্যান্স সেক্টরের টিম লিডার এস কে মোহাব্বত হোসেন বলেন, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রবাসী যে নারী শ্রমিকরা বিদেশে কাজ করতে গিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করে দেশে ফেরেন তারা গর্ভে থাকা অবস্থায় ভ্রƒণটি নষ্ট করে ফেলেন। এ ধরনের ক্ষেত্রে প্রতি ১০ জন নারী যারা মালিকের অত্যাচারের শিকার হয়ে গর্ভধারণ করে দেশে আসেন তাদের মধ্যে আটজনই ভ্রƒণ নষ্ট করে দেওয়াকে নিরাপদ মনে করেন। আর দুজন যাদের আর গর্ভপাতের সুযোগ থাকে না বা সন্তান জন্মদানের ক্ষেত্রে কোনো প্রতিষ্ঠানের সহায়তা পায় তারা শিশুটিকে পৃথিবীতে আনেন। এ ধরনের পরিস্থিতিতে যারা ভিকটিম হয় তারা পরিবার ও সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ফলে এই নারীরা ট্রমাটাইজড হয়ে যান। ফলে শুধু ভিকটিম নয়, এসব ক্ষেত্রে পরিস্থিতি বুঝতে ভিকটিমের পরিবারসহ কমিউনিটিকেও এ ব্যাপারে সচেতন করতে হয়। তবে এসব ক্ষেত্রে দেশে নারী ভিকটিমদের জন্য সরকারি যে সুযোগ-সুবিধা তা পর্যাপ্ত নয়। জানা যায়, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মধ্যে সৌদি আরব, ওমান, কাতার, দুবাই এবং কিছু ক্ষেত্রে ভারতে গিয়ে নারী শ্রমিকরা এ অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করছেন। বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তবর্তী জেলা যেমন-সাতক্ষীরা, যশোর, খুলনা, বাগেরহাট, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ, বরিশাল ও কুড়িগ্রামের নারী শ্রমিকরা বেশি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে কাজ করতে যান এবং বিদেশে ভয়ংকর অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়ে দেশে আসেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এ ধরনের নারীদের কাউন্সেলিং সুবিধা প্রয়োজন। কিন্তু একক কোনো প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এ ধরনের সেবা দেওয়া সম্ভব নয়। সম্প্রতি দেশের ২৫টি জেলায় ডিস্ট্রিক্ট সার্ভিস ডিরেক্টরি তৈরি করা হয়েছে। এর ফলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এ ধরনের ভিকটিমদের সমন্বিতভাবে সেবা দেওয়া যাবে। এর আওতায় এসব নারী শ্রমিকদের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া, তাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করা, বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উপার্জনের জন্য দক্ষতা তৈরি করার মতো সেবা দেওয়া হবে। এর মাধ্যমে এসব নারীর দক্ষতা যখন বৃদ্ধি পাবে তখন তাদের পরিবারেও ফিরে যাওয়ার সুযোগ ফিরে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ, মা-বাবাকে কুপিয়ে জখম
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ, মা-বাবাকে কুপিয়ে জখম
শাহজালালে যাত্রীর পেটে ২৮২০ পিস ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পেটে ২৮২০ পিস ইয়াবা
আম পাড়া নিয়ে সংঘর্ষ, টেঁটাবিদ্ধসহ আহত ৮
আম পাড়া নিয়ে সংঘর্ষ, টেঁটাবিদ্ধসহ আহত ৮
কাভার্ড ভ্যান চালককে কুপিয়ে ছিনতাই
কাভার্ড ভ্যান চালককে কুপিয়ে ছিনতাই
বিএসএফের পুশইন চেষ্টা রুখে দিল বিজিবি-জনতা
বিএসএফের পুশইন চেষ্টা রুখে দিল বিজিবি-জনতা
জামায়াত কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ প্রতিবাদ, বিক্ষোভ
জামায়াত কার্যালয়ে অগ্নিসংযোগ প্রতিবাদ, বিক্ষোভ
বৃষ্টিতে কমেছে ঢাকার বায়ুদূষণ
বৃষ্টিতে কমেছে ঢাকার বায়ুদূষণ
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৬৬২
সারা দেশে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ১৬৬২
সর্বশেষ খবর
প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?
প্রি-ওয়ার্কআউটে কেমন খাবার খাবেন?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারত নদীতে বাঁধ দিয়ে আধিপত্যবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটায় : সাকি
ভারত নদীতে বাঁধ দিয়ে আধিপত্যবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ ঘটায় : সাকি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিট থাকতে ৫ অভ্যাস
ফিট থাকতে ৫ অভ্যাস

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মাদ্রিদ ওপেনে হেরে অবসরের ইঙ্গিত দিলেন জোকোভিচ
মাদ্রিদ ওপেনে হেরে অবসরের ইঙ্গিত দিলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে লড়বে বাংলাদেশ
ফাইনালে ভারতের বিপক্ষে লড়বে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'চোরতন্ত্রের ব্যবস্থা শেখ মুজিবের সময় থেকে গড়িয়েছে হাসিনার সময় পর্যন্ত'
'চোরতন্ত্রের ব্যবস্থা শেখ মুজিবের সময় থেকে গড়িয়েছে হাসিনার সময় পর্যন্ত'

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে জনগণের সমর্থন ছিল : প্রেস সচিব
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধে জনগণের সমর্থন ছিল : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ মে)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে হুথি নিয়ন্ত্রিত বন্দরে ইসরায়েলের হামলা
ইয়েমেনে হুথি নিয়ন্ত্রিত বন্দরে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যুক্তরাষ্ট্রের কারাগার থেকে পালালেন খুনের আসামিসহ ১১ বন্দি
যুক্তরাষ্ট্রের কারাগার থেকে পালালেন খুনের আসামিসহ ১১ বন্দি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে পুলিশের চুরি যাওয়া অস্ত্র উদ্ধার, আটক ২
চাঁদপুরে পুলিশের চুরি যাওয়া অস্ত্র উদ্ধার, আটক ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে স্কুলছাত্রী অপহরণ মামলার দুই আসামি গ্রেফতার
টেকনাফে স্কুলছাত্রী অপহরণ মামলার দুই আসামি গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় মা-বাবাকে কুপিয়ে জখম
মেয়েকে উত্ত্যক্তের প্রতিবাদ করায় মা-বাবাকে কুপিয়ে জখম

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের রূপরেখা নিয়ে ববিতে আলোচনা সভা
বাংলাদেশের রূপরেখা নিয়ে ববিতে আলোচনা সভা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

করিমগঞ্জে বজ্রপাতে যুবক নিহত
করিমগঞ্জে বজ্রপাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে দুই খুন
রাজধানীতে দুই খুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অর্থপাচারকারীদের শান্তিতে থাকতে দেওয়া হবে না : গভর্নর
অর্থপাচারকারীদের শান্তিতে থাকতে দেওয়া হবে না : গভর্নর

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

গাজায় প্রতি ৪ মিনিটে একবার হামলা, প্রাণ গেল শতাধিক মানুষের
গাজায় প্রতি ৪ মিনিটে একবার হামলা, প্রাণ গেল শতাধিক মানুষের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউএফটিতে ‘লেদার ক্রাফট এক্সিবিশন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত
বিইউএফটিতে ‘লেদার ক্রাফট এক্সিবিশন ২০২৫’ অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে ছাত্রলীগ ও শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
সিলেটে ছাত্রলীগ ও শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রমেকে ক্যান্সার, কিডনি ও হৃদরোগ বিভাগ নির্মাণের অগ্রগতি পরিদর্শন
রমেকে ক্যান্সার, কিডনি ও হৃদরোগ বিভাগ নির্মাণের অগ্রগতি পরিদর্শন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অবৈধভাবে পাচারকালে ৩০ হাজার রেনু উদ্ধার, নদীতে অবমুক্ত
অবৈধভাবে পাচারকালে ৩০ হাজার রেনু উদ্ধার, নদীতে অবমুক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়নবিরোধী কর্মশালা
রংপুরে মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়নবিরোধী কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যৌতুক না দেওয়ায় বিয়ের আসর থেকে বর পালাল, সংঘর্ষে আহত ৫
যৌতুক না দেওয়ায় বিয়ের আসর থেকে বর পালাল, সংঘর্ষে আহত ৫

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মার দুই ইলিশ ১৪ হাজার টাকায় বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ ১৪ হাজার টাকায় বিক্রি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জার্মান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জার্মান ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের
ভারতের আরও একটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান; দাবি শেহবাজের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে : মির্জা আব্বাস
গত ৮ মাসে ৯০ হাজার কোটি টাকা পাচার হয়েছে : মির্জা আব্বাস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতই থাকবে, জানাল ভারত
পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু পানি চুক্তি স্থগিতই থাকবে, জানাল ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ, মার্কিন সিনেট থেকে গ্রেফতার বেন কোহেন
গাজায় হত্যাযজ্ঞের প্রতিবাদ, মার্কিন সিনেট থেকে গ্রেফতার বেন কোহেন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!
ফের গাজা নিয়ন্ত্রণে নেয়ার কথা বললেন ট্রাম্প!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প
পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে
চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত
মার্কিন পণ্যে ‘শুল্ক মওকুফ’ নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করল ভারত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একের পর এক বাস নিয়ে কাকরাইলে আসছেন জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীরা
একের পর এক বাস নিয়ে কাকরাইলে আসছেন জবির সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা
‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি শিক্ষার্থীদের দাবি ‘ন্যায়সংগত’, মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের
জবি শিক্ষার্থীদের দাবি ‘ন্যায়সংগত’, মেনে নেওয়ার আহ্বান জামায়াতের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু
ঈদযাত্রায় বাসের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ জেলায় তাপপ্রবাহ, বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির শঙ্কা
৬ জেলায় তাপপ্রবাহ, বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টির শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়ামাল জাদুতে শিরোপা নিশ্চিত করল বার্সেলোনা
ইয়ামাল জাদুতে শিরোপা নিশ্চিত করল বার্সেলোনা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি
বিচ্ছেদের পরেই অনুরাগের থেকে অনেক কিছু পেয়েছি: কাল্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

করিডোর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার: ফারুক
করিডোর নিয়ে সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার: ফারুক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে

মোহামেডানে শিরোপার ঘ্রাণ
মোহামেডানে শিরোপার ঘ্রাণ

মাঠে ময়দানে

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশেই মরুভূমির সুস্বাদু সাম্মাম
দেশেই মরুভূমির সুস্বাদু সাম্মাম

শনিবারের সকাল