শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০১:৩৩, শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

নার্গিস বেগম (ছদ্মনাম) সৌদি আরব থেকে দুই বছর আগে দেশে ফিরে আসেন। দেশে ফেরার আগে নার্গিস তার স্বামী বা নিজের বাড়ির লোকদের কোনো খবর না জানিয়েই চুপচাপ ফেরেন। এরপর ঢাকায় তার গ্রামের পরিচিত এক নারীর বাসায় ওঠেন। সৌদিতে কাজ করতে গিয়ে বেশ কয়েকবার এই নারী তার মালিকের মাধ্যমে যৌন নির্যাতনের শিকার হন। পরে গর্ভধারণ করলে দেশে ফেরেন। এসেই গোপনে গর্ভপাত করান এবং তার স্বামীর কাছে ফিরে যান। নার্গিসের মতো আরও অনেক নারী শ্রমিক বিদেশে কাজ করতে গিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করেন এবং লোকলজ্জার ভয়ে ও সংসার টিকিয়ে রাখতে গোপনে অবৈধ গর্ভপাত করান। হাতে গোনা কয়েকজন কিছু এনজিওর সহায়তা নিয়ে সন্তান প্রসব করে পরে পরিত্যাগপত্র দিয়ে সন্তানটিকে সেই প্রতিষ্ঠানের জিম্মায় রেখে যান।

দেশের প্রবাসী নারীদের নিয়ে কাজ করে এমন বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যে জানা যায়, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এসব ঘটনায় পরিচিতদের কাছে লুকিয়ে রেখে এই নারী শ্রমিকরা নিজেদের ভ্রƒণ নষ্ট করে ফেলেন। দু-একজন ছাড়া স্বামী ও তার পরিবার নারী শ্রমিকটি গর্ভবতী হয়ে পড়েছেন এটি জানার পর আর সংসার করতে পারেন না। জানাজানি হলে এই নারীদের তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন গ্রহণ করে না। এক্ষেত্রে অনেকে আবার বিদেশে কাজের জন্য পাড়ি জমান। আর না হলে পথেঘাটে ঘুরে বেড়ান। আর যারা গর্ভপাতের সুযোগ পান না তারা সাহায্যকারী কোনো প্রতিষ্ঠানের সহায়তা নিয়ে সন্তান জন্ম দেন। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই নারী শ্রমিকরা গর্ভধারণের বিষয়টি লুকিয়ে রাখেন এবং দেশে ফেরার পর লুকিয়ে গর্ভপাত করান। এক্ষেত্রে ভ্রƒণ হত্যার পাশাপাশি তারা অনিরাপদ গর্ভপাতের মাধ্যমে নিজের জীবনও ঝুঁকিতে ফেলেন। সংশ্লিষ্টরা জানান, এই নারী শ্রমিকরা শিশুটির জন্ম দিয়ে তার মুখ পর্যন্ত দেখতে চান না। কিন্তু আমরা এই নবজাতক শিশুদের ভবিষ্যৎ ও সুস্থতার কথা ভেবে বিশেষ করে তাদের বুকের দুধ পান করানোর জন্য এ মায়েদের কিছুদিন শিশুটির সঙ্গে থাকার অনুরোধ করি। এর মধ্যে কিছু নারী শ্রমিক অনুরোধে সাড়া দেন, অনেকেই দেন না। যে নারীরা অনুরোধ রাখেন তারা কিছুদিন আমাদের প্রতিষ্ঠানে থেকে শিশুদের বুকের দুধ পান করান। এরপর এই শিশুদের পরিত্যাগপত্রের মাধ্যমে আমাদের কাছে স্ট্যাম্পের মাধ্যমে পরিত্যাগ করে দিয়ে যান। এরপর এসব শিশুর অভিভাবক হিসেবে আমরা তাদের দেখভাল ও লালন-পালন করি। বাংলাদেশ অভিবাসী মহিলা শ্রমিক অ্যাসোসিয়েশনের (বমসা) সেক্রেটারি শেখ রুমানা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে জানান, আমাদের কাছে চার বছর আগে যে ১১ জন প্রবাসী নারী শ্রমিক সহায়তা নিতে এসেছিলেন তারা সিলেটের। এদের অধিকাংশই নিজেদের ভ্রƒণ নষ্ট করে ফেলেন। এরা সৌদি আরব, জর্ডান ও দুবাই থেকে দেশে ফেরেন। সংসার করার জন্য তারা এ সিদ্ধান্ত নেন। এর মধ্যে দুবাইফেরত গর্ভবতী এক নারী তার সন্তান প্রসব করেন। সে লুঙ্গি দিয়ে শিশু সন্তানটিকে পেঁচিয়ে রাতের আঁধারে আমাদের অফিসে আসেন। এ সময় এই নারী ও তার সন্তানকে ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে নিয়ে দুজনের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়। এক্ষেত্রে এই নারীর স্বামী সেই সন্তানকে গ্রহণ করার আগ্রহ প্রকাশ করলেও বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এমন হয় না। তবে যে নারীরা ইনজেকশনের মাধ্যমে গর্ভপাত করিয়ে ভ্রƒণ হত্যা করেন তারা নিজের জীবনও ঝুঁকিতে ফেলেন। পরবর্তীতে নানারকম শারীরিক সমস্যায় ভোগেন।

ভাগ্যহারা শিশু যেভাবে ভাগ্য ফিরে পায় : ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের রাইটস ও গভর্ন্যান্স সেক্টরের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যে, চলতি বছরের এখন পর্যন্ত দুজন নারী প্রবাসে কাজ করতে গিয়ে গর্ভধারণ করে আহ্ছানিয়া মিশনের সহায়তা নিয়েছেন। বছরে গড়ে ২০ থেকে ২৫ জন নারী শ্রমিক অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করে দেশে ফিরে এখানে সাহায্য নিতে আসেন। এরই মধ্যে এ ধরনের ৩৫ থেকে ৪০টি শিশুর অভিভাবকত্ব এই প্রতিষ্ঠানটি নিশ্চিত করেছে। এ ধরনের সেবা না হলে শিশুগুলো হয়তো আর পৃথিবীর আলো দেখতে পারত না। কিংবা পথশিশু হিসেবেই তারা বেড়ে উঠত। জানা যায়, দেশে দম্পতিদের সন্তান দত্তক নেওয়ার কোনো বিধান না থাকায় অভিভাবক ও প্রতিপাল্য আইন ১৮৯০ এর ৭ ও ৮ নম্বর ধারা অনুযায়ী আহ্ছানিয়া মিশন প্রবাসী নারী শ্রমিকদের এই সন্তানদের নিঃসন্তান দম্পতিদের পরিবারে প্রতিপালনের জন্য দিয়ে থাকে। যারা নিঃসন্তান এবং দীর্ঘ সময় যে দম্পতির সন্তান হচ্ছে না তাদের যাচাইবাছাইয়ের মাধ্যমে এসব শিশুর প্রতিপালন করতে দেওয়া হয়। সাধারণত একেকটি শিশুর প্রতিপালনের জন্য অনেক আবেদন থাকে। চিকিৎসক, ব্যাংকার ও প্রকৌশলীদের সন্তান প্রতিপালনের জন্য গুরুত্ব দেওয়া হয়। দম্পতিদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে যাদের যোগ্যতা থাকে শেষ পর্যন্ত তাদেরই সন্তানটিকে দীর্ঘ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বাছাই করে স্থানীয় প্রশাসন ও এফিডেভিট এবং কোর্টের রায়ের মাধ্যমে শিশুটির প্রতিপালনের দায়িত্ব দেওয়া হয়। ছয় মাস পর্যন্ত তাদের নজরদারি করার পর একটি অনাপত্তিপত্র দেওয়া হয়। এরপর কোর্টের মাধ্যমে অবশেষে আইনত শিশুটি সেই দম্পতির সন্তান হয়ে যায়।

ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের রাইটস ও গভর্ন্যান্স সেক্টরের টিম লিডার এস কে মোহাব্বত হোসেন বলেন, বেশির ভাগ ক্ষেত্রে প্রবাসী যে নারী শ্রমিকরা বিদেশে কাজ করতে গিয়ে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করে দেশে ফেরেন তারা গর্ভে থাকা অবস্থায় ভ্রƒণটি নষ্ট করে ফেলেন। এ ধরনের ক্ষেত্রে প্রতি ১০ জন নারী যারা মালিকের অত্যাচারের শিকার হয়ে গর্ভধারণ করে দেশে আসেন তাদের মধ্যে আটজনই ভ্রƒণ নষ্ট করে দেওয়াকে নিরাপদ মনে করেন। আর দুজন যাদের আর গর্ভপাতের সুযোগ থাকে না বা সন্তান জন্মদানের ক্ষেত্রে কোনো প্রতিষ্ঠানের সহায়তা পায় তারা শিশুটিকে পৃথিবীতে আনেন। এ ধরনের পরিস্থিতিতে যারা ভিকটিম হয় তারা পরিবার ও সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ফলে এই নারীরা ট্রমাটাইজড হয়ে যান। ফলে শুধু ভিকটিম নয়, এসব ক্ষেত্রে পরিস্থিতি বুঝতে ভিকটিমের পরিবারসহ কমিউনিটিকেও এ ব্যাপারে সচেতন করতে হয়। তবে এসব ক্ষেত্রে দেশে নারী ভিকটিমদের জন্য সরকারি যে সুযোগ-সুবিধা তা পর্যাপ্ত নয়। জানা যায়, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর মধ্যে সৌদি আরব, ওমান, কাতার, দুবাই এবং কিছু ক্ষেত্রে ভারতে গিয়ে নারী শ্রমিকরা এ অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করছেন। বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তবর্তী জেলা যেমন-সাতক্ষীরা, যশোর, খুলনা, বাগেরহাট, চুয়াডাঙ্গা, ঝিনাইদহ, বরিশাল ও কুড়িগ্রামের নারী শ্রমিকরা বেশি মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোতে কাজ করতে যান এবং বিদেশে ভয়ংকর অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়ে দেশে আসেন। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, এ ধরনের নারীদের কাউন্সেলিং সুবিধা প্রয়োজন। কিন্তু একক কোনো প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এ ধরনের সেবা দেওয়া সম্ভব নয়। সম্প্রতি দেশের ২৫টি জেলায় ডিস্ট্রিক্ট সার্ভিস ডিরেক্টরি তৈরি করা হয়েছে। এর ফলে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এ ধরনের ভিকটিমদের সমন্বিতভাবে সেবা দেওয়া যাবে। এর আওতায় এসব নারী শ্রমিকদের মানসিক স্বাস্থ্যসেবা দেওয়া, তাদের আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করা, বিভিন্ন প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উপার্জনের জন্য দক্ষতা তৈরি করার মতো সেবা দেওয়া হবে। এর মাধ্যমে এসব নারীর দক্ষতা যখন বৃদ্ধি পাবে তখন তাদের পরিবারেও ফিরে যাওয়ার সুযোগ ফিরে আসবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আসামির টাকা আত্মসাৎ, পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
আসামির টাকা আত্মসাৎ, পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ
গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ
রাজধানীতে জোড়া খুন
রাজধানীতে জোড়া খুন
সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড
সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড
সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে
সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে
কফিনমিছিল
কফিনমিছিল
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির
কাঠগড়ায় গলায় ব্লেড দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা আসামির
ফেনীতে পুলিশকে মেরে হ্যান্ডকাফসহ পালালেন বিএনপি নেতা
ফেনীতে পুলিশকে মেরে হ্যান্ডকাফসহ পালালেন বিএনপি নেতা
চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
চার বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস
কচুরিপানার নিচে মিলল নিখোঁজ শিশুর লাশ
কচুরিপানার নিচে মিলল নিখোঁজ শিশুর লাশ
বিএনপি নেতার মৃত্যু, পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
বিএনপি নেতার মৃত্যু, পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
সর্বশেষ খবর
পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
পঞ্চগড়ে যুবদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

জুলাই যোদ্ধাদের ঐক্যই আমাদের শক্তি : মৎস্য উপদেষ্টা
জুলাই যোদ্ধাদের ঐক্যই আমাদের শক্তি : মৎস্য উপদেষ্টা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া ও মৌন মিছিল
গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে দেশব্যাপী বিএনপির দোয়া ও মৌন মিছিল

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অটোরিকশা চালককে হত্যার ঘটনায় আটক ১
অটোরিকশা চালককে হত্যার ঘটনায় আটক ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাকৃবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
গাকৃবিতে জুলাই শহীদদের স্মরণে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

গণঅভ্যুত্থানের ১২ মামলায় চার্জশিট জমা
গণঅভ্যুত্থানের ১২ মামলায় চার্জশিট জমা

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন
প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের স্বীকৃতি ও এমপিওভুক্তির দাবিতে গাইবান্ধায় মানববন্ধন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে : পথসভায় এনসিপি নেতৃবৃন্দ
গোপালগঞ্জকে চিরতরে মুজিববাদ মুক্ত করা হবে : পথসভায় এনসিপি নেতৃবৃন্দ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় চাঞ্চল্যকর মান্না হত্যার রহস্য উদঘাটন
কুমিল্লায় চাঞ্চল্যকর মান্না হত্যার রহস্য উদঘাটন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে যুবদলের বিক্ষোভ
টাঙ্গাইলে যুবদলের বিক্ষোভ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

৩৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ
তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ
গাইবান্ধায় জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল সমাবেশ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরাকে নরওয়ের কোম্পানির তেলক্ষেত্রে ড্রোন হামলা
ইরাকে নরওয়ের কোম্পানির তেলক্ষেত্রে ড্রোন হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনো অপশক্তি আমাদের এখন পথরোধ করতে পারবে না : বাউবি উপাচার্য
কোনো অপশক্তি আমাদের এখন পথরোধ করতে পারবে না : বাউবি উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ
জুলাই অভ্যুত্থানের অন্যতম প্রধান কারণ ছিল বেকারত্ব : আসিফ মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দববনের হরিণের 
মাংসসহ দুই পাচারকারী আটক
সুন্দববনের হরিণের  মাংসসহ দুই পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসিফ মাহমুদের এপিএস হলেন আয়মন রাহাত
আসিফ মাহমুদের এপিএস হলেন আয়মন রাহাত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে যুবদলের বিক্ষোভ
বরিশালে যুবদলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ সম্পর্কে যা জানা গেল
এসএসসির পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশের তারিখ সম্পর্কে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিএমইউয়ে জুলাই বিপ্লবের তাৎপর্য নিয়ে স্মৃতিচারণ ও সম্মাননা
সিএমইউয়ে জুলাই বিপ্লবের তাৎপর্য নিয়ে স্মৃতিচারণ ও সম্মাননা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লক্ষ্মীপুরে যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল
লক্ষ্মীপুরে যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া জেলা যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল
বগুড়া জেলা যুবদলের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুটবল খেলতে গিয়ে বজ্রপাতে নিহত ১
ফুটবল খেলতে গিয়ে বজ্রপাতে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং
গোপালগঞ্জের সংঘর্ষ নিয়ে ভুয়া তথ্য ছড়াচ্ছে আওয়ামী লীগ: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?
দ্রুজ কারা, যাদের জন্য সিরিয়ায় হামলা করছে ইসরায়েল?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির
গোপালগঞ্জে হামলায় জড়িতদের গ্রেফতারে ২৪ ঘণ্টার আল্টিমেটাম এনসিপির

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর
গ্লোবাল সুপার লিগ: রূপকথা লিখে ফাইনালে রংপুর

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ভিডিও গোপালগঞ্জের দাবি করে পোস্ট করলেন জয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ
টি-টোয়েন্টিতে শীর্ষ পাঁচ উইকেটশিকারির তালিকায় মুস্তাফিজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!
যে বৈজ্ঞানিক উপায়ে বংশগত রোগমুক্ত হলো শিশুরা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের
লঙ্কানদের মাটিতে ইতিহাস গড়ে সিরিজ জয় টাইগারদের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের
গোপালগঞ্জের হামলা নির্বাচন পেছানোর নতুন ষড়যন্ত্র কিনা প্রশ্ন ফারুকের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা
সিরিয়ার সংঘর্ষ ও ইসরায়েলি হামলায় নিহত অন্তত ৩০০, যুদ্ধবিরতির চেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা
সিরিয়ায় টিভি ভবনে হামলা, দৌড়ে পালালেন উপস্থাপিকা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ
মুন্নী সাহা ও তার স্বামীর ১৮ কোটি ১৬ লাখ টাকা অবরুদ্ধের আদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া
ইয়েমেনের জেলে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন নার্স নিমিষা প্রিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প
কোককে বলেছি আখের চিনি ব্যবহার করতে: ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা
বগুড়ায় শাশুড়ি ও পুত্রবধূকে গলা কেটে হত্যা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ
গোপালগঞ্জে চলছে ২২ ঘণ্টার কারফিউ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩
শ্যামলীতে চাপাতির মুখে ছিনতাই: গ্রেফতার ৩

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়
৮০ বছর পর বসনিয়ার কুতাইসি মসজিদে নামাজ আদায়

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা
গোপালগঞ্জে হামলাসহ চলমান পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস
টানা ৫ দিন ভারী বর্ষণের আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়
নেইমারের মাইলফলক ছোঁয়া গোলে সান্তোসের জয়

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা
গ্লোবাল সুপার লিগের ফাইনালে রংপুরের প্রতিপক্ষ গায়ানা

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার
সিরিয়ার জনগণ যুদ্ধকে ভয় পায় না, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি আল শারার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল
ঢাবিতে ছাত্রদলের মশাল মিছিল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ঘণ্টার ব্যবধানে মোহাম্মদপুর দুই খুন, আটক ২
এক ঘণ্টার ব্যবধানে মোহাম্মদপুর দুই খুন, আটক ২

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা
সাব-রেজিস্ট্রি অফিস ভূমি মন্ত্রণালয় গ্রহণে প্রস্তুত: ভূমি উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়া জয়ের পর যা বললেন লিটন
ইতিহাস গড়া জয়ের পর যা বললেন লিটন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’
‘দিল্লি গেছে স্বৈরাচার, পিন্ডি যাবে রাজাকার’

সম্পাদকীয়

কঠোর অবস্থানে এনবিআর
কঠোর অবস্থানে এনবিআর

পেছনের পৃষ্ঠা

রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস
রেকর্ড উৎপাদনের পরও ইলিশ রপ্তানিতে ধস

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী
বাবার চেয়েও ভয়ংকর পুত্র পাপ্পা গাজী

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি
যেভাবে অশ্লীলতায় ডুবেছিল ঢাকাই ছবি

শোবিজ

ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য
ইলিয়াস মোল্লাহর বস্তিবাণিজ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র
১০ বিলিয়ন ডলার হাতাল বেপরোয়া প্রতারক চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি
প্রশাসনে ফের বড় পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ
অবশেষে বন্ধ সেই বাড়ি ভাঙার কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী
যেখানে সংকট সেখানেই ভরসা সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ
চুরি করতে গিয়ে পুলিশ সদস্যের স্ত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!
স্কুলছাত্র ইনামুলের বিমান উড়ছে আকাশে!

নগর জীবন

অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
অদম্য লিতুনজিরার পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়
ক্যাকটাস থেকে চন্দন সব মিলছে বৃক্ষমেলায়

রকমারি নগর পরিক্রমা

নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে
নির্বাচন পিছিয়ে দিতেই ষড়যন্ত্র চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা
চার জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?
জয়া কি টালিউডে নিষিদ্ধ হচ্ছেন?

শোবিজ

এক রাতেই সব শেষ শবনমের
এক রাতেই সব শেষ শবনমের

শোবিজ

গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ
গণভবনে ১১১ কোটি টাকা ব্যয়ের পদ্ধতিতে টিআইবির উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়
রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা নেই সোহাগ হত্যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম
প্রতিদিন ২০০ টন বর্জ্য সামলাতে হিমশিম

রকমারি নগর পরিক্রমা

লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার
লাথি মেরে বের করে দেওয়ার হুমকি জামায়াত নেতার

পেছনের পৃষ্ঠা

কফিনমিছিল
কফিনমিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড
সেনা টহল টিমের তৎপরতায় ব্যাহত নৃশংস হত্যাকাণ্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার
থাকা-খাওয়ার খোঁটা দেওয়ায় ট্রিপল মার্ডার

পেছনের পৃষ্ঠা

উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা
উদ্বিগ্ন বিএনপি, অন্য দলগুলোরও নিন্দা

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন
চট্টগ্রামে ছয় মাসে ১৩০ খুন

নগর জীবন

বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে
বিক্ষোভ রূপ নেয় সরকার পতন আন্দোলনে

প্রথম পৃষ্ঠা