শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৭, শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

অন্দরমহলে নানান মেরূকরণ, হিসাবনিকাশ ভিন্ন হলেও লক্ষ্য সবার এক
শফিউল আলম দোলন
প্রিন্ট ভার্সন
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

দেশের রাজনীতি কোন দিকে যাচ্ছে। ভোটের সমীকরণই কী হবে? নির্বাচনি মাঠে নিজ নিজ সুবিধা নিশ্চিত করতে কে কাকে পাশে টানবে, কে কার সঙ্গে জোট বাঁধবে, এ নিয়ে রাজনীতির অন্দরে চলছে নানা মেরূকরণ। হিসাবনিকাশ ভিন্ন হলেও সবার লক্ষ্য এক ও অভিন্ন। সবার উদ্দেশ্যই ক্ষমতা ভাগাভাগির দরকষাকষিতে ভোটের আগে নিজেদের শক্তিশালী অবস্থান। শিগগিরই পর্দার অন্তরালে ঘটতে যাচ্ছে অনেক কিছু। যার তৎপরতা ইতোমধ্যেই শুরু হয়েছে। চলমান পরিস্থিতিতে নির্বাচনি রোডম্যাপ নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ওপর রাজনৈতিক দলগুলোর চাপ আরও বাড়তে চলেছে। রাজনৈতিক দলের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের নেতা এবং বিশ্লেষকদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে নয়া মেরুকরণের পথে হাঁটছে দেশের রাজনীতি। বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, এনসিপি- তিনটি দলই ভিন্ন ভিন্ন লক্ষ্য নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাদাভাবে ঐক্য গড়ার চেষ্টা করছে। তবে এ কার্যক্রমে দলগুলো আবার সচেতনভাবেই এড়িয়ে চলছে একে অপরকে। ফলে কে কার পক্ষে তা নিয়ে এক ধরনের প্রচ্ছন্ন লড়াই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে দলগুলোর ভিতরে।

দলের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ও নিবন্ধন স্থগিত হওয়ার পর এখন আর মাঠে নেই আওয়ামী লীগ। এ নিয়ে রাজনীতির হাওয়া মোড় দিচ্ছে নানান দিকে। নতুন মেরুকরণের আভাস পাওয়া যাচ্ছে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ভোটের ও মাঠের রাজনীতিতে বিএনপি এখন দেশের অপ্রতিদ্বন্দ্বী জায়গায় রয়েছে। জামায়াতে ইসলামী ও নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মধ্যে দৃশ্যত বর্তমানে কিছুটা দ্বন্দ্ব দেখা গেলেও সেটি কৃত্রিম কিংবা কত দূর যাবে তা সামনের পরিস্থিতি বলে দেবে। এবি পার্টির সঙ্গে এনসিপিসহ বেশ কয়েকটি দলের জোট হতে পারে। আবার বিএনপিও কাছে টানতে পারে তাদের সবাইকেই। অন্যদিকে ইসলামী আন্দোলনসহ বেশ কয়েকটি ইসলামপন্থি দলের মধ্যেও নির্বাচনি সমঝোতার লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। বাম ঘরানার রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যেও একটা ঐক্য তৈরি হতে পারে নিজেদের ভিত শক্ত করতে। যাতে শেষ পর্যন্ত বড় দলের সঙ্গে দরকষাকষিটা ভালোভাবে করা যায়।

সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ ও চব্বিশের গণ অভ্যুত্থান নিয়ে বিএনপি ও এনসিপির অবস্থান এখন অভিন্ন। এমনকি বিএনপির সঙ্গে এনসিপির জোট গঠন নিয়েও রয়েছে নানা আলোচনা। সম্প্রতি আওয়ামী লীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করে নিষিদ্ধ করা, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের আইনে আওয়ামী লীগের দলগত বিচারের বিধান যুক্ত করা এবং জুলাইয়ের ঘোষণাপত্র জারি করার দাবিতে ফ্যাসিবাদবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আপত্তিকর স্লোগান নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়। এ বিষয়ে বিএনপির নীতিনির্ধারকদের বক্তব্য হলো, শাহবাগ ও যমুনার সামনে নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন হতে পারত। কিন্তু সেই শাহবাগে যদি জাতীয় সংগীত গাওয়ার ক্ষেত্রে বাধা আসে, বিএনপিকে কেউ কেউ ভুয়া ভুয়া বলে স্লোগান দিতে চায়, কেউ যদি বলে গোলাম আযমের বাংলায়-এ কথাগুলো আমাদের মনের মধ্যে দাগ কাটে। এটা হয় না। আমরা সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে সংগ্রাম করেছি। তাহলে কেন, কী কারণে শাহবাগে কারও কারও উপস্থিতিতে এ ধরনের স্লোগান হয়? তখন বুঝতে হবে, কে কী চায়, কাদের মধ্যে দেশপ্রেম আছে। এটা বিচার-বিশ্লেষণের সময় কিন্তু এখন।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক অধ্যাপক ড. মাহবুব উল্লাহ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ ও চব্বিশের গণ অভ্যুত্থান- এই দুই ইস্যুতে বিএনপির যে অবস্থান তা নতুন নয়। তবে এনসিপির অবস্থান তাদের কাছে নতুন মনে হয়েছে। এর কারণ হতে পারে জন-আকাঙ্ক্ষাকে দলটি বুঝতে পেরেছে। আরেকটি হতে পারে যেহেতু আওয়ামী লীগ ভোটে অংশ নিতে পারবে না, এজন্য দলটির (আওয়ামী লীগের) ভোট টানার বিষয় থাকতে পারে। বিশ্লেষকদের পর্যবেক্ষণ, রাজনীতিতে শেষ বলে কিছু নেই। এনসিপির সঙ্গে জামায়াতের একটা বিরোধ আপাতদৃষ্টিতে দেখা যাচ্ছে। কিন্তু ভবিষ্যতে তা না-ও থাকতে পারে। তবে নতুন বাস্তবতায় বিএনপির সঙ্গে জামায়াতের এক জোট হওয়ার সম্ভাবনা নেই। ইসলামি দলগুলো একটি নির্বাচনি সমঝোতায় যেতে পারে। সে ক্ষেত্রে এনসিপির অবস্থান কী হবে, তা এখনো অস্পষ্ট। সবকিছু নির্ভর করছে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার ওপর। আবার এখনো জামায়াত নিবন্ধন ফিরে পায়নি, আর এনসিপির নিবন্ধন নেই- এগুলোও কিন্তু বাস্তবতা।

বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু বাংলাদেশ প্রতিদিনকে নতুন নির্বাচনি জোট গঠন সম্পর্কে এক প্রশ্নের জবাবে বলেন, বিএনপি যা করছে এটা কোনো জোটের রূপ না। আমরা চাচ্ছি জনগণের কাছে যাওয়ার জন্য। নির্বাচন নিয়ে জনগণের যে দাবি, সেটা নিয়েই দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে।

তিনি বলেন, বিএনপি ডিসেম্বরে নির্বাচন চায়। এই দাবিকে অন্য দলগুলোও সমর্থন করছে। আমরা আলাপ করে দেখছি যে, সব পলিটিক্যাল পার্টিই এখন জরুরি ভিত্তিতে একটা নির্বাচন চায়। আমরা আলোচনা করে সবার মতামত নিয়ে তারপর নির্বাচনের জন্য যা করা প্রয়োজন, তা-ই করব। প্রয়োজনে সব দল মিলে আন্দোলন হবে। কিন্তু সেটার জন্য আলাদা জোট করার এখনই কোনো প্রয়োজন দেখছি না। তবে আমি মনে করি আন্দোলনে যাওয়ার আগেই এই সরকার একটা নির্বাচনের রোডম্যাপ দেবে। কারণ অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস একজন নন্দিত ব্যক্তি বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ড. আসাদুজ্জামান রিপন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রাজনীতিতে আরেকটা মেরুকরণ আর কী হবে। আওয়ামী লীগের কার্যক্রম বন্ধ করা হয়েছে, নিবন্ধনও স্থগিত করা হয়েছে। ভোটে হয়তো তারা অংশ নিতে পারবে না। যেসব দল মাঠে আছে, তারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারে। আবার এর মধ্যে কোনো কোনো দল মিলে একসঙ্গে ফ্রন্ট করতে পারে। তবে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান তো আগেই সুস্পষ্ট ভাষায় বলেছেন, জনগণের ভোটে রাষ্ট্রক্ষমতায় গেলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে যুক্ত সব দলকে নিয়ে সরকার গঠন করবেন।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক কাজী মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান বলেন, শেষ পর্যন্ত ইসলামপন্থিরা এক লাইনে চলে আসবে। অথবা বিরোধী দল হওয়ার জন্য ইসলামপন্থিরা এক ধারায় ঐক্যবদ্ধ হতে পারে নির্বাচনের আগে। আবার যারা বৈষম্যবিরোধী আছে তাদের থেকে যেসব দল বেরোচ্ছে, তাদের মধ্যে একটা ঐক্য হতে পারে।

আসন ভাগাভাগির জোট করতে চায় জামায়াত : জামায়াতে ইসলামী বিভিন্ন দলকে নিয়ে ঐক্য করার লক্ষ্যে কাজ শুরু করে মূলত ৫ আগস্টের পর। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামসহ কওমি মাদরাসাকেন্দ্রিক বিভিন্ন দল আছে এই ঐক্য প্রক্রিয়ায়। তবে এই জোট এখনই আত্মপ্রকাশ করবে না।

এ প্রসঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল মিয়া গোলাম পরওয়ার সম্প্রতি বলেছেন, জোট গঠনের প্রাথমিক আলাপ তাঁরা এগিয়ে রেখেছেন। দ্বিতীয় পর্যায়ে আবারও বসবেন। এখনো ভিতরে ভিতরে বিভিন্ন পর্যায়ে যোগাযোগ হচ্ছে। এই জোট চূড়ান্ত রূপ নেবে যখন নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষিত হবে। তখন হয়তো পরিষ্কার হবে সবকিছু।

এই বিভাগের আরও খবর
কামব্যাক করার ম্যাচ আজ
কামব্যাক করার ম্যাচ আজ
কুমিল্লায় দুই ভাইয়ের বিরোধে নারী নির্যাতন
কুমিল্লায় দুই ভাইয়ের বিরোধে নারী নির্যাতন
হামলাকারীরা শনাক্ত, যুবদল নেতা বহিষ্কার
হামলাকারীরা শনাক্ত, যুবদল নেতা বহিষ্কার
ট্রাম্পের বিগ বিউটিফুল বিল পাস
ট্রাম্পের বিগ বিউটিফুল বিল পাস
হাতীবান্ধা থানাও অবরুদ্ধ করে দুর্বৃত্তরা
হাতীবান্ধা থানাও অবরুদ্ধ করে দুর্বৃত্তরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
পিআর পদ্ধতিতে রোধ হবে দুর্নীতি
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় আপস হবে না
দলের শৃঙ্খলা রক্ষায় আপস হবে না
হামাসের সিদ্ধান্ত জানা যাবে শিগগিরই
হামাসের সিদ্ধান্ত জানা যাবে শিগগিরই
ছুটির দিনেও বিক্ষোভ অবরোধ
ছুটির দিনেও বিক্ষোভ অবরোধ
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু
চট্টগ্রামে ৪৪তম জাতীয় সাইক্লিং প্রতিযোগিতা শুরু

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
মাধবদী বাজারে আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত
হাজারীখিল অভয়ারণ্যে ৩৩ অজগর অবমুক্ত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪
বগুড়ায় অপহৃত তিন শিক্ষার্থী উদ্ধার, আটক ৪

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার
খাগড়াছড়ির মানিকছড়ি ডিসিপার্ক পরিদর্শনে বিভাগীয় কমিশনার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১
ধারালো অস্ত্রের আঘাতে নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন
ঝিনাইদহে ভাগ্নের হাতে মামা খুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'
'এনসিপির কার্যালয় হবে নিপীড়িত-নির্যাতিত মানুষের আশ্রয়স্থল'

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল দুই বিমানবন্দর
আটকে গেল দুই বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

ব্রুক-স্মিথের জোড়া সেঞ্চুরি
ব্রুক-স্মিথের জোড়া সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

ঘরে স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ
ঘরে স্কুলছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ

দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

সম্পাদকীয়

জাপানের কাছে হেরে শুরু মেয়েদের
জাপানের কাছে হেরে শুরু মেয়েদের

মাঠে ময়দানে

সীমান্তে ভারতীয় গ্রেপ্তার
সীমান্তে ভারতীয় গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান
আগুনে পুড়লো ৪২ দোকান

দেশগ্রাম

ইমাম নিয়োগ নিয়ে সংঘর্ষ
ইমাম নিয়োগ নিয়ে সংঘর্ষ

দেশগ্রাম

দ্বন্দ্বের জেরে কাটা পড়ল ফলদ গাছ
দ্বন্দ্বের জেরে কাটা পড়ল ফলদ গাছ

দেশগ্রাম