শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৩, শনিবার, ১৭ মে, ২০২৫

বিশেষ লেখা

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

যন্ত্রপাতি আমদানিতে স্মরণকালের খরা
মোস্তফা কামাল
অনলাইন ভার্সন
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

প্রধান উপদেষ্টার পাঁচ নির্দেশনার পর যারপরনাই অপেক্ষা ছিল পুঁজিবাজারের পরিস্থিতি দেখা ও আলামত বোঝার। কিন্তু পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও বাজারকে শক্তিশালী করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশনার প্রভাব দৃশ্যমান নয়। বরং দেখা যাচ্ছে উল্টো চিত্র। গত আট-নয় মাসে শেয়ারবাজার থেকে ৮০ হাজার কোটি টাকা ‘নাই’ হয়ে গেছে বলে বিনিয়োগকারীদের অভিযোগ।

বিনিয়োগকারীদের অনেকের বড় ক্ষোভ বিএসইসির চেয়ারম্যান রাশেদ মাকসুদকে নিয়ে। তাঁদের ভাষ্য অনুযায়ী, তিনি অর্থ উপদেষ্টার পরম আত্মীয়। কারো আত্মীয় হওয়া অভিযোগের বিষয় নয়। কিন্তু তাঁর ক্ষেত্রে কেন এটি অভিযোগ? প্রধান উপদেষ্টা নিজের চোখে শেয়ারবাজারকে দেখছেন, না অর্থ উপদেষ্টার আত্মীয়ের চোখ দিয়ে দেখছেন—এমন ইঙ্গিতপূর্ণ তেতো প্রশ্নও উঠেছে। দরবেশ বাবার পর জামাই বাবার কাজকারবার নিয়েও নানা কথা ঘুরছে শেয়ারবাজারে।

শেয়ারবাজারের টানা টালমাটাল পরিস্থিতিতে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার ৯ মাস পর প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকটিকে মন্দের ভালো বলছিলেন সরকারের সমালোচকরাও। তাই প্রধান উপদেষ্টার শেয়ারবাজার নিয়ে বৈঠকটি বিনিয়োগকারীদের কতটা আস্থা ফেরাতে পারবে, এ নিয়ে ব্যাপক কথা চালাচালি হচ্ছিল। শেয়ারবাজারকে দেশের অর্থনীতির আয়না বলে থাকেন অনেকে।

বিশ্বের সব দেশ যে কারণে এমন শেয়ার মার্কেট গঠনে উদ্যোগী হয়, শ্রীলঙ্কা এটা বুঝেছিল। তাই অর্থনীতির চেহারা ফেরাতে তাদের বেশি সময় লাগেনি। আর এখানে ১৮ লাখ বিনিয়োগকারীর প্রায় ৯০ শতাংশ পুঁজিই হাওয়া। ক্রমাগত লোকসানে গত ৯ মাসে ৩০ হাজার বিনিয়োগকারী সব শেয়ার বিক্রি করে কেনাবেচার বিও অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দিয়েছেন। ৫৭ হাজার বিনিয়োগকারী নিষ্ক্রিয় হয়ে গেছেন।

এই সময়ে স্টক এক্সচেঞ্জের প্রধান সূচক ১০০০ পয়েন্টের বেশি কমেছে, যার কারণে পুঁজিবাজারের গুরুচরণ দশা। আধুনিক বিশ্বে শেয়ারবাজার যেকোনো দেশের অর্থনীতির হৃদস্পন্দন। এর স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে হলে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত, পেশাদার ও দূরদর্শী ব্যবস্থাপনা গড়ে তোলার বিকল্প নেই। বিগত কয়েক বছরে বিনিয়োগকারীদের পুঁজি শেষ। নতুন করে সেখানে বিনিয়োগকারী আনতে পারার ওপর নির্ভর করছে অনেক কিছুই। লুকানোর কোনো সুযোগ নেই যে দেশের শেয়ারবাজার এখন আইসিইউতে। একে উদ্ধার করতে বাইরে থেকে একজন বিশেষজ্ঞকে হায়ার করে আনা হয়েছে। বিগত দুই যুগে যাঁদের নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠানের চেয়ারম্যান হিসেবে বসানো হয়েছে, তাঁরা সবাই সরকারের ইচ্ছায়ই বসেছেন। সরকারের উচ্চ মহলের ইচ্ছায় কাজ করেছেন।

দুর্বল কম্পানির শেয়ার বুক বিল্ডিং সিস্টেমে উচ্চমূল্যে বাজারে আনার বিষয়ে অভিযোগ আছে তাঁদের বিরুদ্ধে। ওই সবের ৭০ শতাংশ এখন মৃত অবস্থায়। ৫ আগস্টের পর বিএসইসি চেয়ারম্যান এবং অনেক সদস্যকে চলে যেতে হয়েছে। কিন্তু তাঁদের স্থলে যাঁদের বসানো হয়েছে, ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে তাঁরা এই গ্রহেরই। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে আগের পথের পথিকই তাঁরা। তাঁদের কৃতকর্মের জেরে ব্যাংকসহ পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কম্পানিগুলোর বেশির ভাগের শেয়ারমূল্য ফেস ভ্যালুর অর্ধেকে, কোনোটির মূল্য চার ভাগের এক ভাগ! এটিই বাস্তবতা। কারণ একাডেমিক থিওরির সঙ্গে পুঁজিবাজারের বাস্তবতা অনেক ক্ষেত্রেই মেলে না। দরবেশ বাবা-জামাই বাবারাই এই বাজারে সেরার সেরা। তাঁদের ছিলছিলায় দেড় যুগ ধরে দেশের পুঁজিবাজার দুর্নীতি ও লুটপাট বান্ধব অবস্থায় থিতু হয়ে আছে। ৫ আগস্ট-পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহে তা আরো পোক্ত হয়েছে, যা পুঁজিবাজারকে ক্রমে মহাশ্মশানমুখীই করছে। চব্বিশের ৫ আগস্ট বিপ্লবের পর পরিবর্তনের আশায় ৬-৭-৮ আগস্ট মানুষ নতুন সরকারের প্রতি আশাবাদী হয়। তলানিতে পড়ে থাকা শেয়ারের মূল্যে ব্যাপক ঊর্ধ্বগতি দেখা যায়।

৮ আগস্ট নতুন সরকার ক্ষমতায় বসতে না বসতেই বাজারে দরপতন শুরু হয়। ৯ মাস ধরে তা চলছেই। করপোরেট কালচারে ‘হায়ার অ্যান্ড ফায়ার’ নৈমিত্তিক ঘটনা। ভালো করলে পুরস্কার, ব্যর্থ হলে অপসারণ। কিন্তু এ ক্ষেত্রে বড় ব্যত্যয়। অর্থনীতির স্বাস্থ্য ভালো না হলে যত ঝানু ও জ্ঞানী লোক বসানো হোক না কেন, কেবল শেয়ারবাজার নয়, কাঁচামালের বাজার জমানোও অসম্ভব। দেশি-বিদেশি জাত না খুঁজে বিনিয়োগ বাড়ানো, পুঁজিবাজারের শক্তি বাড়ানো, জনবান্ধব করনীতি সময়ের দাবি। রাষ্ট্রের ঋণনির্ভরতা কমাতে বিনিয়োগ, উৎপাদন বৃদ্ধি, অভ্যন্তরীণ উৎস ও পুঁজিবাজার ব্যাপক ভূমিকা রাখতে পারে। প্রয়োজনে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট ছোট-বড়দের সঙ্গে সরকার দফায় দফায় বসতে পারে। গৃহীত সিদ্ধান্ত ও নির্দেশনাগুলো বাস্তবায়নে তাদের পরামর্শ ও সহযোগিতা পাওয়া সরকারের জন্য কঠিন নয়। ব্যবসায়ী ও বিনিয়োগকারীদের নিয়ে বসলে তাঁরা আরো পথ দেখাতে পারবেন।

এ ক্ষেত্রে ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীদের বিশেষ আকাঙ্ক্ষা ও চাহিদা হচ্ছে—তাঁদের রাজনীতিমুক্ত রাখা। নিশ্চিন্তে ব্যবসায় মনোযোগী থাকতে দেওয়া। সেই সঙ্গে গুরুতর অভিযোগে জড়িত থাকলে তাঁদের বিচার অবশ্যই করতে হবে। তা ব্যবসা বা ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ বা উৎপাদনের চাকা বন্ধ করে নয়। ব্যাপক বিনিয়োগ, গতিময় ব্যবসা, চাঙ্গা পুঁজিবাজার, অভ্যন্তরীণ সম্পদ বৃদ্ধিসহ সম্ভাবনার দরজা-জানালা খোলা রাখা সরকারকে মোটাদাগে বাজেট সহায়তাও দিতে পারে। তখন বাজেট সহায়তার জন্য বিশ্বব্যাংক, এডিবির কাছে এত ধরনা দিতে হবে না। সরকার সেই চেষ্টা করছে না, ঘটনা এমন নয়। সরকারের চেষ্টা-তৎপরতায় কোনো কমতি-ঘাটতি নেই। কিন্তু রাষ্ট্রের অর্থনীতির মেরুদণ্ড পুঁজিবাজারকে বেহাল রেখে ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীদের অবিরাম দূরে ঠেলে, বদনামে ডুবিয়ে রেখে সেই চেষ্টায় সাফল্য আশা করা কতটা ফলদায়ক, তার উত্কৃষ্ট উদাহরণ গত আট-নয় মাসের বাংলাদেশ। চারদিকে নতুন করে সমানে বায়নানামা-দাবির মহোৎসব। এদের মধ্যে যারা বড় বড় অফিসে কলম চালায়, ক্ষমতাধর—তাদের দাবিগুলো পূরণ হয়ে যাচ্ছে তুলনামূলক সহজেই। বাকিরা রাস্তায় লাঠিপেটা খাচ্ছে।

ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা না পারছেন রাস্তায় নামতে বা কলমবিরতি করতে, না পারছেন ব্যবসা টিকিয়ে রাখতে। এ অবস্থার মধ্যে বিদেশি বিনিয়োগের রাজকীয় আয়োজনে অনেক উৎসাহ-উদ্দীপনা জাগিয়ে এখন উল্টো খবর। একদিকে বিদেশি বিনিয়োগের বন্যা বইয়ে দেওয়ার ঢেঁকুর, অন্যদিকে দেশি-বিদেশি সব বিনিয়োগই কেবল অতলমুখী। বিনিয়োগকারীদের আগ্রহের সূচক হিসেবে বিডায় নিবন্ধিত বিনিয়োগ প্রস্তাবের সংখ্যা নিম্নমুখী। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যে প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের নিট প্রবাহেও খরার টান। শিল্পের মূলধনী যন্ত্র আমদানিরও নিম্নমুখী অবস্থা। বাংলাদেশ ব্যাংকের ব্যালান্স অব পেমেন্টের (বিওপি) পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, চলতি অর্থবছরের জুলাই থেকে মার্চ—এই ৯ মাসে এফডিআইয়ের নিট প্রবাহ ছিল ৮৬ কোটি ১০ লাখ ডলার। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের একই সময়ে তা ছিল ১১৬ কোটি ৪০ লাখ ডলার। এ হিসাবে চলতি অর্থবছরের ৯ মাসে এফডিআইয়ের নিট প্রবাহ কমেছে ২৬ শতাংশ।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যই বলছে, চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে মূলধনী যন্ত্র আমদানির ঋণপত্র নিষ্পত্তি বা আমদানি বাবদ অর্থ পরিশোধ হয়েছে ১৫২ কোটি ১৫ লাখ ৫০ হাজার ডলারের। গত অর্থবছরের একই সময়ে তা হয়েছিল ২১৩ কোটি ৩৩ লাখ ডলারের। অর্থাৎ মূলধনী যন্ত্র আমদানি কমেছে ২৮.৬৮ শতাংশ।

বিনিয়োগ থাকলেই তো নিয়োগ, ফ্যাক্টরি স্থাপন, যন্ত্রপাতি আমদানির পর্ব চলে। স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের কাছে এসংক্রান্ত তথ্যসাবুদ আরো বেশি আছে। নিজ গরজেই তা জোগাড় রাখেন তাঁরা। দেশি আর বিদেশি—সব বিনিয়োগকারীই উচ্চ সুদ, বিদ্যুৎ, জ্বালানি, পরিবহন ব্যয়, রাজনৈতিক পরিস্থিতিকে মাপেন একই পাল্লায়। লগ্নি করা বিনিয়োগের গ্যারান্টি উভয়েরই কাম্য। সেই ভরসার জাগতিক জায়গা ফাঁপা রেখে বিনিয়োগ দূরে থাক, যা আছে তা রক্ষা করাই কঠিন।

লেখক : সাংবাদিক-কলামিস্ট; ডেপুটি হেড অব নিউজ, বাংলাভিশন

বিডি প্রতিদিন/নাজিম

এই বিভাগের আরও খবর
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
মুক্তিযুদ্ধ শেষ হয়নি, শেষ হওয়ারও নয়
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
পাখিবান্ধব নগর ও সমাজ গড়ার আহ্বান
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
আর কত নির্যাতনের শিকার হবেন চিকিৎসকরা
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
উৎপাদন রপ্তানির খরায় কুপোকাত রিজার্ভ রেমিট্যান্সের বড়াই
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
সেদিনও ছিল আকাশে বৈশাখীর ভরা পূর্ণিমার চাঁদ
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
ইন্টারনেটের ব্যবহার শুধু বিনোদনে নয়, বদল হোক উৎপাদনশীলতায়
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
শিল্প ব্যবসাকে সব কিছুর ঊর্ধ্বে রাখা উচিত
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
বিনিয়োগ কমে যাওয়ায় অর্থনীতিতে মন্দা
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
যুদ্ধ কারো জন্যই চূড়ান্ত বিজয় আনবে না
সর্বশেষ খবর
টটেনহ্যামকে হারাল ভিলা
টটেনহ্যামকে হারাল ভিলা

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

‘ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক’ স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার
‘ক্ষুদ্রঋণ ব্যাংক’ স্থাপনের ওপর গুরুত্বারোপ প্রধান উপদেষ্টার

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত
এবার ফারাক্কা বাঁধ প্রকল্পের ওপর সামরিক মহড়া দিল ভারত

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে খুলনায় উৎসবের আমেজ
তারুণ্যের সমাবেশ ঘিরে খুলনায় উৎসবের আমেজ

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘বৈধ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় চাপ অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র’
‘বৈধ গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় চাপ অব্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র’

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

রাস্তায় ৫০০ টাকার ‘নোটবৃষ্টি’!
রাস্তায় ৫০০ টাকার ‘নোটবৃষ্টি’!

১৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

‘শহীদ ফারহান ফাইয়াজ’ সড়কের ফলক উন্মোচন করলো ডিএসসিসি
‘শহীদ ফারহান ফাইয়াজ’ সড়কের ফলক উন্মোচন করলো ডিএসসিসি

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

অসহিষ্ণু সমাজ এবং আমাদের করণীয়: গাজীপুরে আলোচনা সভা
অসহিষ্ণু সমাজ এবং আমাদের করণীয়: গাজীপুরে আলোচনা সভা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় দুই হ্যাকারের বাড়ি থেকে সিম কার্ড-ডিভাইস ও নগদ টাকা জব্দ
গাইবান্ধায় দুই হ্যাকারের বাড়ি থেকে সিম কার্ড-ডিভাইস ও নগদ টাকা জব্দ

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের শিক্ষকদের মানববন্ধন
খাগড়াছড়িতে মসজিদ ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রমের শিক্ষকদের মানববন্ধন

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে ড্রোন হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে ড্রোন হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টির আভাস, কমতে পারে তাপমাত্রা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় মাহিন্দ্রা-লরি সংঘর্ষে নিহত ৩
খুলনায় মাহিন্দ্রা-লরি সংঘর্ষে নিহত ৩

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কীভাবে এতটা ফিট থাকেন আনুশকা? জানুন সেই রহস্য
কীভাবে এতটা ফিট থাকেন আনুশকা? জানুন সেই রহস্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে রাশিয়ার ড্রোন হামলা, নিহত ৯
ইউক্রেনে বেসামরিক বাসে রাশিয়ার ড্রোন হামলা, নিহত ৯

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক শিক্ষকদের মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে ৫ দফা দাবিতে মউশিক শিক্ষকদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনের হয়ে যুদ্ধ, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিককে ১৩ বছরের কারাদণ্ড রাশিয়ার
ইউক্রেনের হয়ে যুদ্ধ, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিককে ১৩ বছরের কারাদণ্ড রাশিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র উপায় দ্রুত জাতীয় নির্বাচন: মঈন খান
গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার একমাত্র উপায় দ্রুত জাতীয় নির্বাচন: মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জেরুজালেমে ছুরিকাঘাতে পুলিশ কর্মকর্তা আহত, হামলাকারী নিহত
জেরুজালেমে ছুরিকাঘাতে পুলিশ কর্মকর্তা আহত, হামলাকারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিবচরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু
শিবচরে ট্রেনে কাটা পড়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে এবার তুর্কি ব্র্যান্ডের পোশাক বিক্রি বন্ধ করল মিন্ত্রা-আজিও
ভারতে এবার তুর্কি ব্র্যান্ডের পোশাক বিক্রি বন্ধ করল মিন্ত্রা-আজিও

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাইপারটেনশন নিয়ে অবহেলা নয়
হাইপারটেনশন নিয়ে অবহেলা নয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ
ব‌কেয়া বেতনের দাবি‌তে টঙ্গী‌তে মহাসড়ক অ‌বরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব আলো দিবসে খুশির আলো ছড়ানোর প্রত্যয়ে আকিজ এলইডি লাইট
বিশ্ব আলো দিবসে খুশির আলো ছড়ানোর প্রত্যয়ে আকিজ এলইডি লাইট

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

কলম্বিয়ায় পাঁচ মাসে ৬৬ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত: জাতিসংঘ
কলম্বিয়ায় পাঁচ মাসে ৬৬ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা
এমআরএ ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইপিএলে ইউনাইটেডকে হারিয়েছে চেলসি
ইপিএলে ইউনাইটেডকে হারিয়েছে চেলসি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওড়িশায় বজ্রপাতে একদিনে ৯ জনের মৃত্যু
ওড়িশায় বজ্রপাতে একদিনে ৯ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচ্ছেদের ৪ বছর পর নতুন প্রেমের গুঞ্জন সামান্থার
বিচ্ছেদের ৪ বছর পর নতুন প্রেমের গুঞ্জন সামান্থার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত
সেই শিক্ষার্থীর সঙ্গে কথা বললেন উপদেষ্টা মাহফুজ, দিলেন বাসায় দাওয়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ: পাকিস্তানের প্রশংসা করে যা বলল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের
আকাশে খুলে গেল চাকা, যাত্রী নিয়ে শাহজালালে নিরাপদে অবতরণ বিমানের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড
শিশু আছিয়া ধর্ষণ ও হত্যা মামলায় প্রধান আসামি হিটু শেখের মৃত্যুদ্ণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে
এনসিপি-জামায়াতের দূরত্ব বাড়ছে

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স
বিমানের চাকা খুলে যাওয়ার ঘটনায় তদন্তে বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
সিরিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার
১০ লাখ গাজাবাসীকে স্থায়ীভাবে লিবিয়ায় স্থানান্তরের পরিকল্পনা আমেরিকার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার
স্ত্রীকে হত্যার পর ৯৯৯-এ কল করে লাশ নিয়ে যেতে বলা সেই যুবক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি
ভারত-পাকিস্তানের মাঝে রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বিপজ্জনক সীমান্তের একটি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি
পাকিস্তানকে কেবল ট্রেলার দেখানো হয়েছে, রাজনাথের হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস
আজ খোলা থাকবে সরকারি অফিস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা
কবরস্থানের সভাপতি পদে নির্বাচন, লড়বেন দুই বিএনপি নেতা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ
এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’র আত্মপ্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার
গৃহবধূর গরু নিয়ে যাওয়া সেই স্বেচ্ছাসেবক নেতা বহিষ্কার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল
আবারও বাংলাদেশ দলে ডাক পেলেন ফাহমিদুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে
পুঁজিবাজার রসাতলে বিনিয়োগ তলানিতে

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি
আইপিএল: মুস্তাফিজকে দলে নিয়েও বড় বিপদে দিল্লি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প
পরমাণু চুক্তির কাছাকাছি ইরান-আমেরিকা: ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে
চেতনানাশক ওষুধ খাইয়ে মাদরাসা শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ, পল্লী চিকিৎসক কারাগারে

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার
ইয়াংগুন দূতাবাসের প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী
স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন
১০০০ করে বন্দি বিনিময়ে রাজি রাশিয়া-ইউক্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ডিজিটাল রূপান্তরে নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা
‌‘আহত’ সেজে অনুদান বাগালেন বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের নেতা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!
১৯ বছর পর আবারও একসঙ্গে শাহরুখ-রানি!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে সাত কলেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা
রায়ে অসন্তুষ্ট আছিয়ার মা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম
কমতে শুরু করেছে ইলিশের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার
শিক্ষার্থীদের দাবি মানল সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার
ভাগ্য ফেরে না, ফিরিয়ে দেয় পরিবার

পেছনের পৃষ্ঠা

কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি
কোন দিকে যাচ্ছে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছোটপর্দার নায়িকারা
ছোটপর্দার নায়িকারা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি
হারিয়ে যাচ্ছে ঔষধি গুল্ম বিষকাঁটালি

পেছনের পৃষ্ঠা

৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার
৮ কিমি নির্মাণে আট বছর পার

নগর জীবন

আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়
আইসিসিবিতে শিক্ষার্থীর ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে
দেশের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র শুরু হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে
আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয় জুলাই যোদ্ধাদের দখলে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ
এক দশকে কোরবানি পশুর চাহিদা বেড়েছে ৭৯ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু
ঘুরে ঘুরে গাছ লাগান দুই বন্ধু

শনিবারের সকাল

বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার
বোতল ছুড়ে মারা শিক্ষার্থীকে দাওয়াত তথ্য উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত
ভুয়া সনদে জুলাই বিপ্লবের অনুদান তদন্ত কমিটি গঠিত

নগর জীবন

নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নারী-পুরুষের সমান সুযোগ নিশ্চিতে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া
সবজিতে স্বস্তি, গরুর মাংসের দাম চড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...
শিল্পী খুঁজছেন অমিত-সানী...

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র পরিচালক - নারায়ণ ঘোষ মিতা

শোবিজ

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেয়েছে গোপালগঞ্জের ব্রোঞ্জের গয়না

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বলিউডে দর্শনা
এবার বলিউডে দর্শনা

শোবিজ

নীপা-শিবলীর সার্থকতা
নীপা-শিবলীর সার্থকতা

শোবিজ

পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা
পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ
লিটনের নেতৃত্বে নামছে নতুন বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে যুবারা
ফাইনালে যুবারা

মাঠে ময়দানে

ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা
ফের স্পেনসেরা বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা
কানে নিষিদ্ধ অভিনেতা

শোবিজ

তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা
তৃতীয় দিন শেষে এগিয়ে কিউইরা

মাঠে ময়দানে

পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা
পদ্মার দুই ইলিশের দাম ১৪ হাজার টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের
সিরিজ জয় ইমার্জিং দলের

মাঠে ময়দানে