শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫ আপডেট: ০১:১৭, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ও আধুনিক মাল্টিমিডিয়াসমৃদ্ধ শ্রেণিকক্ষ। সবুজ ঘাসে মোড়ানো বিশাল খেলার মাঠ, আন্তর্জাতিক মানের সুইমিংপুল, ফুটবল ও ক্রিকেট খেলার আলাদা মাঠ। নাচ-গান শেখার পৃথক স্টুডিও এবং বিদেশি ভাষা রপ্ত করার ল্যাঙ্গুুয়েজ ক্লাব। শ্রেণিকক্ষে পাঠদানের সঙ্গে একজন শিক্ষার্থী এসব সুযোগ-সুবিধা পাবেন বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে। আন্তর্জাতিক মানের এ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি দেশের অন্য যে কোনো স্কুলের চেয়ে ব্যতিক্রম। কারণ শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মানোন্নয়নের পাশাপাশি এখানে তাদের বিশ্ব নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলার পরিবেশ ও শিক্ষা দেওয়া হয়। শিক্ষা কার্যক্রমের সঙ্গে পাঠ্যক্রমবহির্ভূত বিভিন্ন কার্যকলাপ শেখানোর ওপর জোর দেওয়া হয়। এতে সৃজনশীলতা বিকাশে শিক্ষার্থীকে আর আলাদা করে স্কুলের বাইরে যেতে হয় না। এমন একটি স্কুলেই ভর্তির হওয়ার স্বপ্ন দেশের সব শিক্ষার্থী এবং তাদের অভিভাবকের। দেশখ্যাত বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান এই বিশ্বমানের স্কুলটির স্বপ্নদ্রষ্টা।

রাজধানী ঢাকার বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার এন ব্লকে দৃষ্টিনন্দন এই স্কুল ক্যাম্পাসটি ১০ বিঘা জমির ওপর অবস্থিত। প্রখ্যাত স্থপতি মোহাম্মদ ফয়েজ উল্লাহ সাত তলা স্কুল ভবনের স্থাপত্য নকশা করেছেন। জাতীয় শিক্ষাক্রমের আওতায় এই স্কুলে প্রতিটি শ্রেণিতে বাংলা মিডিয়াম এবং ইংরেজি ভার্সন চালু আছে। গত বছর নার্সারি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তির মধ্য দিয়ে স্কুলটির যাত্রা শুরু হলেও আগামী বছরের জানুয়ারি থেকে নবম শ্রেণির শিক্ষাকার্যক্রম এবং জুন মাস থেকে একাদশ শ্রেণির শিক্ষাকার্যক্রম শুরু হতে যাচ্ছে। জাতীয় পাঠ্যক্রমের নিয়ম অনুযায়ী যাত্রা শুরুর বছরে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। এরই মধ্যে স্কুল কর্তৃপক্ষ নবম শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তির সরকারি অনুমতি পেয়েছেন। নবম শ্রেণিতে বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা দুটি বিভাগ থাকবে। একইভাবে আগামী বছরের জুনে কলেজ কার্যক্রম শুরু হবে। কলেজেও বাংলা এবং ইংরেজি ভার্সন থাকবে।

এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটি বাইরে থেকে দেখতে যেমন দৃষ্টিনন্দন। একইভাবে স্কুলটির ভিতরের নকশাও মনোমুগ্ধকরভাবে তৈরি করা হয়েছে। এতে পর্যাপ্ত আলো-বাতাস প্রবেশ করতে পারে। বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার বাইরে ঢাকার অন্যান্য এলাকা থেকে শিক্ষার্থীদের পরিবহনের জন্য স্কুলের আছে ৮টি বাস। স্কুলের শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত প্রতিটি শ্রেণিতে আছে বিশাল মাল্টিমিডিয়া স্ক্রিন। প্রতিটি শ্রেণি শিক্ষার্থীদের বয়স ও জ্ঞানের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে সাজানো হয়েছে। এর পাশাপাশি আরও আছে কনফারেন্স রুম, দৃষ্টিনন্দন লাইব্রেরি, আধুনিক সায়েন্সল্যাব, ক্যাফেটেরিয়া, বিশাল অডিটোরিয়াম, মেডিকেল রুমসহ অন্যান্য সুবিধা।

পড়ালেখার পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করতে এই স্কুলে আছে বাস্কেট বল ও ভলিবল কোর্ট, টেনিস কোর্ট, হকি গ্রাউন্ড, ব্যাডমিন্টন, হাডুডু, টেবিল টেনিস ও ফুটসাল খেলার ব্যবস্থা। দক্ষ প্রশিক্ষকদের দিয়ে শিক্ষার্থীদের খেলাধুলায় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। দেশের অন্য কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এত বিশেষায়িত ও ব্যাপক পরিসরে শিক্ষার্থীদের জন্য খেলাধুলার ব্যবস্থা নেই।

স্কুলে জাতীয় পাঠ্যবইয়ের বিভিন্ন বিষয়ে শিক্ষা প্রদানের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা বিকাশে ছবি আঁকা, নাচ-গান শেখার জন্য আলাদা শিক্ষক ও ক্লাসের ব্যবস্থাও আছে। আছে আধুনিক কম্পিউটার ক্লাব। আরও আছে অত্যাধুনিক সায়েন্স ল্যাবরেটরি এবং আকস্মিক শিক্ষার্থীদের শারীরিক অসুস্থতায় বিশ্রামের জন্য এমআই রুম। মানসিক সমস্যার সমাধানে কাউন্সেলিংয়ের ব্যবস্থা।

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায়, সেখানে দিন শুরু হয় অ্যাসেম্বলির মধ্য দিয়ে। শিক্ষার্থীরা শিক্ষকদের নির্দেশনায় শৃঙ্খলা মেনে অ্যাসেম্বলির লাইনে দাঁড়ায়। জাতীয় সংগীত ও শপথবাক্য পাঠ শেষে তারা লাইন ধরে নিজ নিজ শ্রেণির উদ্দেশ্যে রওনা হয়। শ্রেণিতে প্রবেশের আগেই ফেস আইডি পাঞ্চ সিস্টেমে শিক্ষার্থীরা নিজের উপস্থিতি ডিজিটালি নিশ্চিত করে। নার্সারি শ্রেণিতে (বাংলা ভার্সন) ক্লাস চলাকালীন দেখা যায়, বড় মাল্টিমিডিয়া স্ক্রিনে একজন শিক্ষক আনন্দদায়ক পরিবেশে আন্তরিকতার সঙ্গে শিশুদের পাঠদান করছেন। শিক্ষকরা বিভিন্ন খেলনা দিয়ে শিশুদের পাঠদান করছিলেন। পাশেই স্কুলের আর্ট রুমে ছবি আঁকায় মগ্ন ছিল অন্য শ্রেণির শিক্ষার্থীরা। ছবি আঁকার শিক্ষিকা সাবিহা শারমিন বলেন, ‘ছবি আঁকার জন্য প্রয়োজনীয় সব ব্যবস্থাই এখানে রাখা আছে। আর্ট রুমে প্রথম থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা ছবি আঁকা শিখছে। সপ্তাহে এক দিন শিক্ষার্থীরা নিজেদের নির্ধারিত সময়ে ছবি আঁকা শেখে।’  

এ স্কুলের প্রতিটি শ্রেণিতে আছে চারটি শাখা। শিক্ষার্থীদের জন্য আছে ডিজিটাল আইডি কার্ডের ব্যবস্থা। এই কার্ড ব্যবহার করে শিক্ষার্থীরা বাস সার্ভিস সেবা গ্রহণ এবং ক্যাফেটেরিয়া ও টিউশন ফি দিতে পারে। আবার এই কার্ড ব্যবহার করেই শিক্ষার্থীদের স্কুল প্রাঙ্গণ ত্যাগ নিশ্চিত করতে হয়।

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আনিছুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, পাঠ্যপুস্তকের শিক্ষা প্রদানের পাশাপাশি আমাদের আছে আর্ট, মিউজিক ও ডান্স স্টুডিও। খেলাধুলার জন্য প্রচুর সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। অন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এখানেই স্কুলটি ব্যতিক্রম। শিক্ষার্থীদের একাডেমিক রুটিনে সৃজনশীল বিষয়গুলো শেখানোর পাশাপাশি শুক্র এবং শনিবারও আলাদা করে সৃজনশীল বিষয়গুলো শেখানো হয়। যারা সৃজনশীল শিক্ষায় দক্ষ ও আগ্রহী, তারা আলাদা সেশনেও অংশ নেয়। এজন্য কোনো শিক্ষার্থীকে এসব বিষয়ের জন্য স্কুলের বাইরে আলাদা করে শিখতে হবে না।

স্কুলের প্রতিটি ক্লাসে সর্বোচ্চ ৪০ জন শিক্ষার্থীকে পাঠদান করা যায়। আর প্রতিটি বিষয়ের জন্য স্কুলটিতে আছেন বিশেষজ্ঞ শিক্ষক। আরও আছে ৪৫০ সিটের বড় অডিটোরিয়াম। যেখানে আধুনিক সাউন্ড সিস্টেমের ব্যবস্থা আছে। শিক্ষার্থীদের জন্য আধুনিক প্রযুক্তির কম্পিউটার ল্যাবেরও ব্যবস্থা রয়েছে। স্কুলটিতে আছে খুবই সুন্দর গোছানো একটি সমৃদ্ধ লাইব্রেরি। এ ছাড়া স্কুলে একটি অত্যাধুনিক ল্যাঙ্গুয়েজ ক্লাব করা হচ্ছে। প্রাথমিক পরিকল্পনা অনুযায়ী সেখানে ইংরেজি, ফ্রেঞ্চ, আরবি এবং চাইনিজ এই চারটি ভাষা শিক্ষা দেওয়া হবে। পরবর্তীতে আরও ভাষা শিক্ষা দেওয়ার পরিকল্পনা আছে।

ইংরেজি ভার্সনের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী মো. ফারজাদ রহমান বলে, এই স্কুলের ক্যাম্পাস বেশ বড়। এখানে অনেক সুযোগ-সুবিধাও আছে। শিক্ষকরাও অত্যন্ত আন্তরিক। আমাদের শ্রেণিতে ডিজিটাল বোর্ড ও হোয়াইট বোর্ড দুটোই আছে। আমরা আনন্দের সঙ্গে পড়ালেখা করি।

 

শ্রেণিকক্ষ

ইংরেজি ভার্সনের চতুর্থ শ্রেণির শিক্ষার্থী মোহাম্মদ সিয়াম রেজার বাবা নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক ড. সেলিম রেজা বলেন, ‘আমার সন্তান আগে একটি ইংলিশ মিডিয়াম স্কুুলে পড়ত। কিন্তু ভিতর থেকে অনুভব করি যে, দেশীয় কারিকুলামে সন্তানের শিক্ষা নেওয়া প্রয়োজন। তেমন যুগোপযোগী স্কুল খুঁজে না পেয়ে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে সন্তানকে ভর্তি করাই। এটি উন্নতমানের স্কুল, যেখানে দক্ষ শিক্ষকরা আছেন। এখানে ভর্তির পর সিয়ামের মেধা এবং চারিত্রিক বিকাশ সুশৃঙ্খল ও সুন্দরভাবে ঘটছে। তার মেধা ও মননশীলতা উন্নয়নের বিষয়গুলোতে আমরা খুব সন্তুষ্ট। এখানে পাঠ্যবইয়ের বাইরে সৃজনশীল যে বিষয়গুলো আছে সেগুলো অনেক স্কুলেই নেই। বিনামূল্যে সাঁতার শেখানোর বিষয়টিকে আমার সন্তান খুব পছন্দ করে। ঢাকার অন্য স্কুলগুলোতে বসুন্ধরার মতো এত বিশাল খেলার মাঠ আর পাওয়া যাবে না।’

খেলাধুলার বিকাশে স্কুলে আরও আছে আন্তর্জাতিক মানের সুইমিংপুল ও ২৫ মিটার প্র্যাকটিস পুল। আরও একটি সুইমিংপুল নির্মাণাধীন আছে। এ ছাড়া ভলিবল মাঠ, স্কোয়াশ মাঠ, লং টেনিস মাঠ, বাস্কেট বল, ব্যাডমিন্টন এবং পূর্ণাঙ্গ শুটিং কমপ্লেক্স আছে। এখন নিয়মিত ফুটবল মাঠে অনুশীলন চলছে। স্কুল সময়ের পরও অনুশীলন হয়। শুক্র ও শনিবার শিক্ষার্থীদের জন্য আধুনিক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রাখা হচ্ছে।

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শারীরিক শিক্ষা ও ক্রিয়াবিজ্ঞানে গ্র্যাজুয়েশন শেষ করা স্কুলটির ক্রীড়া শিক্ষক মো. আশিকুজ্জামান বলেন, এখানে জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত খেলোয়াড়সহ বেশ কয়েকজন প্রশিক্ষক শিক্ষার্থীদের গড়ে তোলার জন্য আছেন। নিয়মিত রুটিনের অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীদের শারীরিক উন্নতির বিষয়টি লক্ষ্য রাখছি। এজন্য নিয়মিত ক্লাসের সঙ্গে ওয়ার্ম আপ ও কুল ডাউনের ব্যবস্থা আছে। কিছু কার্ডিও সেশন করা হয়। এই স্কুলে খেলাধুলার মাধ্যমে আমরা একটি বিপ্লব ঘটাতে চলেছি। শিশুদের সৃজনশীলতা বাড়াতে তাদের পছন্দের যে কোনো একটি খেলায় বিশ্বমানের করে গড়ে তুলতে চাচ্ছি। আমাদের আছে ইনডোর ক্রিকেট স্টেডিয়াম, নেট প্র্যাকটিস গ্রাউন্ড। আছে দুটি ফুটবল মাঠ। ফুটসালের মাঠ নির্মাণ করা হয়েছে। তিনটি বাস্কেট বল মাঠ আছে। আধুনিক খেলাধুলার সুবিধা নিশ্চিতে আমরা স্পোর্টস বায়োমেকানিক্স, স্পোর্টস ফিজিওলজিক্যাল ডেভেলপমেন্ট যুক্ত করেছি। সপ্তাহে দুই-তিন দিন শিক্ষার্থীরা সাঁতার শেখে।  ঢাকায় সুস্থ বিনোদন ব্যবস্থার অভাব। এখানে খেলার মাঠ নেই। শিশুরা ঘরবন্দি। আমরা শিশুদের ঘর থেকে বাইরে খেলার সুযোগ করে দিচ্ছি।  এজন্য এ স্কুলে খেলাকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হয়।

স্কুলের সহযোগী শিক্ষক মো. জাহাঙ্গীর আলম বলেন, আমাদের লক্ষ্য এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আন্তর্জাতিক মানে রূপান্তরিত করা। স্কুলের স্পোর্টস অংশটিকে যদি আমরা মিনি স্পোর্টস একাডেমি বলি, তাহলে বাড়িয়ে বলা হবে না। এখানে শুধু শিক্ষার্থীরা আনন্দের জন্য খেলবে এমন নয়, ভবিষ্যতে কেউ যদি এখান থেকে ক্যারিয়ার গড়তে চায় সে সুবিধাগুলোও আমরা নিশ্চিত করতে চাই। শীতকালে সাঁতারের জন্য পুলে গিজারের ব্যবস্থাও আছে। প্রতি বছরই স্কুলে কয়েক ধরনের ও কয়েক ধাপে শিক্ষা সফর থাকবে। আন্তর্জাতিক মান মেনে এখানে ৩০ জন শিক্ষার্থীর জন্য একজন শিক্ষক শিক্ষা দান করেন।

উন্নতমানের আধুনিক শিক্ষা নিশ্চিতের পাশাপাশি নৈতিক, চারিত্রিক, শারীরিক ও মেধার বিকাশকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেয় এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সেজন্যই শিক্ষাসংশ্লিষ্ট ও অবহিত মহল মনে করেন, আগামী প্রজন্মের নাগরিকদের যোগ্যতর করে গড়ে তুলতে বিশেষ অবদান রাখবে আন্তর্জাতিক মানের  শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ‘বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’।

 

মো. আনিছুর রহমান , অধ্যক্ষ,

জ্ঞান নৈতিকতা ও দক্ষতা আমাদের পিলার

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আনিছুর রহমান , অধ্যক্ষ, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আনিছুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, জাতীয় পাঠ্যক্রমের ওপর ভিত্তি করে স্কুলটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে উপযুুক্ত ও যোগ্য নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে চান। লেখাপড়ার পাশাপাশি ভবিষ্যৎ কর্মক্ষেত্রে এ প্রজন্মের শিশুরা যাতে তাদের দক্ষতা কাজে লাগিয়ে শক্ত মনোবলসম্পন্ন  ব্যক্তি হিসেবে গড়ে ওঠার সুযোগ পায়। একই সঙ্গে জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এ প্রজন্ম যাতে অবদান রাখতে পারে সে উদ্দেশ্য নিয়েই বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে। এ স্কুলে একাডেমিক বিষয়ের পাশাপাশি এক্সট্রা কারিকুলাম অ্যাক্টিভিটির ওপর যথেষ্ট গুরুত্ব দেওয়া হয়।  শিক্ষার্থীকে শ্রেণিভিত্তিক জ্ঞান নিশ্চিতের সঙ্গে মানবিক ও নৈতিকতা জ্ঞানসম্পন্ন মানুষ হিসেবে গড়ে তোলাই আমাদের উদ্দেশ্য। বর্তমান সময়ে বিশ্বে যে ট্রেন্ড চলছে তার সঙ্গে শিক্ষার্থীদের পরিচিত করাতে চাই, যাতে ভবিষ্যতে তারা আন্তর্জাতিক পর্যায়েও নিজেকে খাপখাইয়ে নিতে পারে। জ্ঞান, নৈতিকতা ও দক্ষতা এ তিনটি হচ্ছে আমাদের পিলার।

অধ্যক্ষ মো. আনিছুর রহমান বলেন, বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষকরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস, নর্থ সাউথ ও ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি থেকে পাস করেছেন। অনেক যাচাইবাছাইয়ের মাধ্যমে এখানে শিক্ষক নিয়োগ হয়। এখানে যেমন ৩০ বছরের অভিজ্ঞতাসম্পন্ন শিক্ষক আছেন তেমনি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করে নতুন শিক্ষকতা শুরু করেছেন এমন শিক্ষকও আছেন। দেশের প্রতিষ্ঠিত ও স্বনামধন্য ইংরেজি মাধ্যমের শিক্ষকরা এখানে যেমন এসেছেন, আবার আবদুর রউফ এবং নূর মোহাম্মদ স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকেও শিক্ষকরা এসেছেন।

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আনিছুর রহমান বলেন, জাতীয় পাঠ্যক্রমের সিলেবাস আরও সাবলীল ও আকর্ষণীয় করে শিক্ষার্থীদের শিক্ষা দেওয়ার জন্য দক্ষ শিক্ষক নিয়োগ করতে পেরেছি। শিক্ষকের দিক দিয়ে এ স্কুল অন্য অনেক স্কুল থেকে আলাদা। এ স্কুলের যে সুবিধাদি তা শ্রেণিকক্ষ থেকে অবকাঠামো সবকিছুই ব্যতিক্রম। এ স্কুলের নান্দনিক নকশা সবার মন কাড়বে। আমাদের সব ল্যাবরেটরি আধুনিক প্রযুক্তির। এর সঙ্গে দেওয়া হয়েছে আধুনিক সব যন্ত্রপাতি। এখানে যে পাঠ্যপুস্তকবহির্ভূত কার্যক্রম ও খেলার ব্যবস্থা আছে এটি একেবারেই ব্যতিক্রমী। এখানকার শিক্ষার্থীদের সৃজনশীল শিক্ষা বা খেলায় দক্ষতা অর্জনের জন্য অন্য কোথাও যেতে হয় না। এজন্য এ স্কুলটিকে আমি বলি ‘ট্যালেন্ট ডেন’। 

অধ্যক্ষ আনিছুর রহমান আরও বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের ইচ্ছা এ স্কুলের ১০০ ভাগ শিক্ষার্থীই সাঁতার শিখবে। আমরা তা বাস্তবায়নের চেষ্টা করছি। এরই মধ্যে যারা সাঁতার জানে না, সাঁতারে দুর্বল এবং সাঁতার জানে তাদের আলাদা তালিকা করেছি। যারা উৎসাহী হবে, তারা ছুটির দিনগুলোতে সকাল ও বিকালে প্রশিক্ষকের মাধ্যমে সাঁতার শেখার সেশনে অংশ নেবে। এ প্রতিষ্ঠানের বেশির ভাগ প্রশিক্ষকই বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান-বিকেএসপির। স্কুলে নার্সারি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সবার জন্য সাঁতার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এখানে সাঁতার শেখার জন্য একটি এবং প্রশিক্ষণের জন্য আরও তিনটি সুইমিংপুল আছে। এ স্কুলে দুটি ফুটবল মাঠ আছে। বিকালে শিক্ষার্থীরা মাঠে ফুটবল প্র্যাকটিস করে। শিগগিরই তায়কান্দো শুরু করতে যাচ্ছি।

 

রওজা ইমাম, শিক্ষার্থী

শিক্ষার সঙ্গে সৃজনশীল বিষয়ে জোর দেওয়া হচ্ছে

রওজা ইমাম, শিক্ষার্থী, পঞ্চম শ্রেণি, ইংরেজি ভার্সন

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের ইংরেজি ভার্সনের পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী রওজা ইমাম। এ শিক্ষার্থী এর আগে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের মতো একটি ব্যতিক্রমী স্কুল আর দেখেনি। রওজার ভাষায়, এর আগে আমি সাত বছর সিলেটে ছিলাম, কিন্তু সেখানে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুলের মতো এত উন্নতমানের স্কুল আমি পাইনি। এ স্কুলে ভর্তি হওয়ার পর গান, নাচ বা ছবি আঁকা শেখার জন্য আমাকে আর আলাদা করে অন্য কোথাও যেতে হয় না। এখানেই বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল আমার দৃষ্টিতে  দেশের অন্য স্কুলগুলো থেকে আলাদা।

এ শিক্ষার্থী আরও বলে, এ স্কুলে পাঠ্যবইয়ের সঙ্গে নাচ, সাঁতার ও গানের মতো সৃজনশীল বিষয়গুলোর ওপর জোর দেওয়া হয়। এগুলো আমাদের সৃজনশীলতার বিকাশ ঘটায়। আমরা অত্যন্ত আনন্দিত যে, আমাদের প্রিন্সিপাল স্যার লেখাপড়ার পাশাপাশি নানাবিধ সৃজনশীল কার্যক্রমে সম্পৃক্ত হওয়ার সুযোগ দিয়েছেন।

দেশের বেশির ভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যেখানে সুইমিংপুল নেই সেখানে বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজে এ বিষয়টিকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছে। কারণ সাঁতার শেখা থাকলে ভবিষ্যতে যে কোনো বিপদ-আপদে আমাদের কাজে লাগবে। এ স্কুলে অনেক দিবসভিত্তিক অনুষ্ঠান যেমন স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, পয়লা বৈশাখসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেওয়ার সুযোগ আছে। এতে আমাদেন সৃজনশীলতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেশের অন্য কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এত সৃজনশীল কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার সুযোগ আছে বলে জানা নেই। সবচেয়ে বড় কথা হলো আমাদের অধ্যক্ষ ও অন্য শিক্ষকরা আমাদের অনেক সময় দেন, যা আমাদের মেধার বিকাশে সহায়ক। এতে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মধ্যে একটি সুন্দর সম্পর্ক গড়ে উঠছে।

এই বিভাগের আরও খবর
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
প্লাস্টিক বোতলজাত পানিতে স্বাস্থ্যঝুঁকি
প্লাস্টিক বোতলজাত পানিতে স্বাস্থ্যঝুঁকি
মানসম্পন্ন চিকিৎসা ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি জরুরি
মানসম্পন্ন চিকিৎসা ও মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি জরুরি
স্বাভাবিক সন্তান প্রসবে উৎসাহিত করছে আদ্-দ্বীন হাসপাতাল
স্বাভাবিক সন্তান প্রসবে উৎসাহিত করছে আদ্-দ্বীন হাসপাতাল
আলো ছড়াচ্ছে রোগীর সেবায়
আলো ছড়াচ্ছে রোগীর সেবায়
এক নীরব ব্যথার গল্প হাঁটুর অস্টিওআর্থ্রাইটিস
এক নীরব ব্যথার গল্প হাঁটুর অস্টিওআর্থ্রাইটিস
বিশ্বমানের সেবায় ঢেলে সাজানো হচ্ছে স্বাস্থ্য খাত
বিশ্বমানের সেবায় ঢেলে সাজানো হচ্ছে স্বাস্থ্য খাত
সেবা দিয়ে মানুষের পাশে আছি
সেবা দিয়ে মানুষের পাশে আছি
আধুনিক চিকিৎসাসেবাই মূল লক্ষ্য
আধুনিক চিকিৎসাসেবাই মূল লক্ষ্য
মানুষের আস্থা অর্জনই আমাদের লক্ষ্য
মানুষের আস্থা অর্জনই আমাদের লক্ষ্য
বেসরকারি হাসপাতালকে প্রণোদনা দিতে হবে
বেসরকারি হাসপাতালকে প্রণোদনা দিতে হবে
হৃদ্‌রোগ চিকিৎসায় অত্যাধুনিক সেবা
হৃদ্‌রোগ চিকিৎসায় অত্যাধুনিক সেবা
সর্বশেষ খবর
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজা সিটিতে ইসরায়েলি হামলা, পালাচ্ছে ফিলিস্তিনিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়
অর্থনৈতিক অঞ্চল: অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ বিপর্যয়

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা
ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের বিরোধিতা, টিভি ভাঙলেন শিবসেনা নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার
ফের উল্টো পথে শেয়ারবাজার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে
গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় কাজ করতে হবে ঐক্যবদ্ধভাবে

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন
বাবা-মায়ের কবরে সমাহিত ফরিদা পারভীন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়
সালাহর শেষ মুহূর্তের গোলে লিভারপুলের জয়

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ
বৃষ্টির বাধায় সমতায় শেষ বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড যুব সিরিজ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার
ভারতের কাছে পাকিস্তানের উত্তাপহীন হার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক
টেকনাফে ১ লাখ ২০ হাজার ইয়াবাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে পারলে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক হ্রাসের সম্ভাবনা রয়েছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার
কুমিল্লায় নিখোঁজের একদিন পর ঝোঁপ থেকে মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে ফুঁসছে তিস্তা, উত্তরাঞ্চলে বন্যার শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা
ইসরায়েলি বিমানবন্দরে হুথির ড্রোন হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি
আফ্রিদির ক্যামিওতে পাকিস্তানের সম্মানজনক পুঁজি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
আসামের ‌এনআইটি থেকে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮
চাকসু নির্বাচনে মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু, ভোটার ২৭ হাজার ৬৩৮

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি
কুড়িগ্রামে বাড়ছে নদীর পানি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
ফটিকছড়িতে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান
পিএসসির নতুন সচিব আব্দুর রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন
কক্সবাজার স্টেডিয়ামে ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা, তদন্ত কমিটি গঠন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে
জীবিত নবজাতক কবরস্থান থেকে হাসপাতালে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার
বুড়িচংয়ে অপহৃত যুবক উদ্ধার, ৩ অপহরণকারী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী
নেপালে সরকার পতনের পর হঠাৎ কেন আলোচনায় বলিউডের এই অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে
কাতারে হামলায় সৌদির আকাশপথ ব্যবহার করে ইসরায়েল, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে
সেই ফারিয়াসহ তিনজন কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম
ব্যারিস্টার ফুয়াদরা জানেন না কোথায় থামতে হবে : হামিম

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি
অক্টোবরের শুরুতেই চার দিনের সরকারি ছুটি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ
কাতারে হামাস নেতাদের হত্যায় স্থল অভিযান চালাতে অস্বীকৃতি জানায় মোসাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো
ইসরায়েলকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে গাজার পথে ছুটল জাহাজগুলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই
অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে ছিনতাই, দুই ছিনতাইকারী জীবিত নেই

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা
সমঝোতার ভিত্তিতেই ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো
কাতারে জরুরি সম্মেলনে বসছে ইসলামিক দেশগুলো

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান
সৌদি, তুরস্ক ও ইরাকের জন্যও অপেক্ষা করছে ইসরায়েলি বোমা: সাবেক আইআরজিসি প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম
সরকার ও উপদেষ্টারা মাহফুজদের যথেচ্ছ ব্যবহার করে এখন মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিচ্ছে : নাহিদ ইসলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক
ভাঙ্গায় অবরোধের নেতৃত্ব দেওয়া প্রধান সমন্বয়ক আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা
লন্ডনে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টা, সরকারের তীব্র নিন্দা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি
ডাকসুর প্রথম সভা অনুষ্ঠিত, সিনেট সদস্য হচ্ছেন ৫ ছাত্র প্রতিনিধি

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন
ম্যাচ হারা নিয়ে যা বললেন লিটন

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে
নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম
মদিনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হলেন ৩ বাংলাদেশি আলেম

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প
যে কারণে রাশিয়ার ওপর বড় নিষেধাজ্ঞা দিতে পারছেন না ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া জটিল পর্যায়ে নেওয়া হচ্ছে : সালাহউদ্দিন আহমেদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার
‘ঋণের দায়ে’ স্ত্রী-সন্তানদের হত্যার পর আত্মহত্যা: লাখ টাকা ধার করে চল্লিশা করলো পরিবার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না
৫ টন চাল, ৬০০ কেজি পেঁয়াজ, এক কড়াইয়ে রেকর্ড রান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের
যাবজ্জীবন সাজার মেয়াদ কমানোর উদ্যোগ সরকারের

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফরিদপুরে আজকের মধ্যে রাস্তা না ছাড়লে আইন প্রয়োগ : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়
ফরিদা পারভীনকে শেষ শ্রদ্ধা শহীদ মিনারে, দাফন কুষ্টিয়ায়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস, পাহাড়ধসের শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন
এবার রোমানিয়ায় ঢুকলো রাশিয়ার ড্রোন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর
শিগগিরই দেশে ফিরছেন তারেক রহমান : লুৎফুজ্জামান বাবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা
টাইগারকে নিয়ে সমালোচনার ঝড়, যা বললেন মা আয়েশা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু
চলতি বছর ডেঙ্গুতে ১৫০ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ
সীমানা নিয়ে এখনো উত্তাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ
আট বছরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে দ্বিগুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

আনারপুরায় কাগজকলে আগুন
আনারপুরায় কাগজকলে আগুন

নগর জীবন

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসা ছাত্রের লাশ উদ্ধার
শীতলক্ষ্যায় নৌকাডুবি দুই মাদরাসা ছাত্রের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
বিএম কলেজের ছাত্র সংসদ নির্বাচনের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

নগর জীবন

রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ
রাশিয়ায় দুই ট্রেন লাইনচ্যুত রেললাইনে বিস্ফোরণ

পূর্ব-পশ্চিম

সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার
সাদাপাথর লুটের ঘটনায় বিএনপি নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার
ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি চক্রের তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে
কোনো মহল কর্মসূচি দিয়ে নির্বাচনের বিরোধিতা করছে

নগর জীবন