শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৩, শনিবার, ০৫ জুলাই, ২০২৫

বৃক্ষমেলায় নিষিদ্ধ পলিথিনের ছড়াছড়ি

মেলায় সর্বত্র ছড়িয়ে আছে পলিথিন-প্লাস্টিক বোতল, গাছ কিনলে বিনামূল্যে মিলছে একাধিক পলিথিন, মাইকে পলিথিন ও প্লাস্টিক নির্দিষ্ট স্থানে ফেলার আহ্বান
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
বৃক্ষমেলায় নিষিদ্ধ পলিথিনের ছড়াছড়ি

রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের পাশে চলছে মাসব্যাপী বৃক্ষমেলা। মেলার প্রবেশপথের এক পাশে লেখা ‘পরিকল্পিত বনায়ন করি, সবুজ বাংলাদেশ গড়ি’। অপর পাশে লেখা ‘প্লাস্টিক দূষণ আর নয়, বন্ধ করার এখনই সময়’। আর সেই বৃক্ষমেলাই সয়লাব নিষিদ্ধ পলিথিন ও প্লাস্টিকে। গাছ কিনলে বিনামূল্যে মিলে যাচ্ছে একাধিক পলিথিন ব্যাগ। পরিবেশবান্ধব বাণী লেখা গেটের মাঝ দিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সামনে দিয়ে নিষিদ্ধ পলিথিনের ব্যাগে গাছ নিয়ে বের হচ্ছেন ক্রেতারা। গত বৃহস্পতিবার সরেজমিন মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে এমনটাই দেখা গেছে।

সময় তখন দুপুর ১২টার কাছাকাছি। প্রখর রোদেও বৃক্ষপ্রেমীরা ছুটে আসছিলেন মেলায়। তবে সংখ্যায় অনেকটাই কম। অধিকাংশই নারী ক্রেতা। ঘুরে ঘুরে দেখছিলেন, ছবি তুলছিলেন, দরদামে মিলে গেলে কিনে ফেলছিলেন পছন্দের গাছ। গাছগুলোর গোড়ার মাটি আটকাতে ব্যবহার করা হয়েছে পিপি (সিমেন্টের ব্যাগ) ব্যাগ। সেই ব্যাগটি আবার পলিথিন ব্যাগে ঢুকিয়ে তুলে দেওয়া হচ্ছে ক্রেতার হাতে। গাছটি একটু বড় হলে দেওয়া হচ্ছে একাধিক পলিথিন। পাঁচটি গাছের সঙ্গে মিলছে কমপক্ষে পাঁচটি পলিথিন ব্যাগ। এ ছাড়া পুরো মেলা প্রাঙ্গণের যত্রতত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে পলিথিন, প্লাস্টিকের বোতল, একবার ব্যবহার্য চায়ের কাপ, প্লেট, চিপসের প্যাকেটসহ নানান ধরনের প্লাস্টিক বর্র্জ্য। দোকানগুলোতেও বিক্রির বিভিন্ন উপকরণ ও সরঞ্জামগুলোও রাখা হয়েছে পলিথিনের মোড়কে।

অথচ, এ বছরের পরিবেশ দিবসের প্রতিপাদ্য-‘প্লাস্টিক দূষণ আর নয়, বন্ধ করার এখনই সময়’। গত ২৫ জুন বৃক্ষমেলার পাশাপাশি একই স্থানে পরিবেশ মেলা উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পরিবেশ মেলা উদ্বোধনের সময় সবাইকে পলিথিন ও প্লাস্টিক বর্জনের আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘প্লাস্টিক পরিবেশের বিষ। এটা কেবল মানুষ নয়, পৃথিবীর সব প্রাণীর জন্য ক্ষতিকর। দূষণ রোধে কেবল পলিথিন বর্জন নয়, পলিথিন উৎপাদন বন্ধ করা প্রয়োজন। গোড়াতে উৎপাদন বন্ধ করতে পারলে পলিথিন বর্জনের বিষয়টা আর থাকে না।’ সেই স্থানেই গড়ে উঠেছে কয়েক টন পলিথিন ও প্লাস্টিকের সাময়িক বাজার!

এদিকে মেলার গেট দিয়ে ঢোকার পর ১৫-২০ গজ পার হলেই হাতের ডান পাশে রাখা হয়েছে ময়লা ফেলার একটি স্বচ্ছ বিন। দুপুরের মধ্যেই সেই বিনের অর্ধেকটা ভরে গেছে একবার ব্যবহার্য পলিথিন আর প্লাস্টিকে। আশপাশে ছড়িয়ে-ছিটিয়েও রয়েছে নিষিদ্ধ বস্তুটি। অন্যদিকে কিছুক্ষণ পর পর বন বিভাগের তথ্য কেন্দ্র থেকে মাইকে ক্রেতা-বিক্রেতাদের উদ্দেশে বলা হচ্ছিল-পলিথিন ও প্লাস্টিক যত্রতত্র না ফেলে একটি নির্দিষ্ট স্থানে ফেলার জন্য। বিষয়টি নিয়ে একাধিক ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তারা বলেন, পলিথিন নিষিদ্ধ হলে তো মেলায় পলিথিনই থাকত না। মাইকেও নির্দিষ্ট স্থানে ফেলার জন্য বলত না। মাদক সেবন নিষিদ্ধ। কারও কাছে মাদক পাওয়া গেলে তাকে পুলিশ ধরে নিয়ে যায়। মামলা হয়। সরকারের তরফ থেকে নিশ্চয়ই নির্দিষ্ট স্থানে বসে সেবন করতে বলা হয় না।

পলিথিন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা আছে কি না এ বিষয়ে জানতে চাইলে এক নার্সারির মালিক বলেন, পলিথিন ব্যাগ ব্যবহার না করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তবে ব্যবহার করা যাবে না-এমন নিষেধাজ্ঞা পাননি। এ ছাড়া অনেক ক্রেতাই গাছ কিনে পলিথিনে দিতে বলেন। পলিথিন দিতে না পারলে অন্য দোকানে চলে যান। সব দোকানে পলিথিন নিষিদ্ধ হলে আমরাও আনতাম না।

গবেষণা প্রতিষ্ঠান চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের প্রধান নির্বাহী এবং আন্তর্জাতিক জলবায়ু অর্থনীতি বিশ্লেষক এম জাকির হোসেন খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিষয়টা প্রদীপের নিচে অন্ধকারের মতো। বৃক্ষমেলার আয়োজনে আছে পরিবেশ অধিদপ্তর। পলিথিন বন্ধ করবেও তারা। এখন যারা একটা কমপ্লায়েন্সের আয়োজক, তারাই যদি আইন ভঙ্গ করে সেখানে ভালো কি আশা করা যায়? পরিবেশ অধিদপ্তরের বিভিন্ন অনুষ্ঠানেও প্লাস্টিকের ব্যানার, পানির বোতল ব্যবহার করা হয়। বৃক্ষমেলার চারিদিকে প্লাস্টিকের ব্যানারে ছেয়ে ফেলা হয়েছে। তিনি বলেন, রাজস্ব বোর্ডের মতো পরিবেশ অধিদপ্তরের সংস্কার প্রয়োজন। প্রতিষ্ঠানটার রেগুলেটরি বডি আলাদা থাকলে এ ধরনের ঘটনায় সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিত। এ ছাড়া যারা এই অধিদপ্তরে চাকরি পান, তারা তাদের ছাত্রজীবনে, কর্মজীবনে, ছোটবেলার কতটুকু পরিবেশবান্ধব ছিল সেটা শনাক্ত করা জরুরি।

তিনি বলেন, যতক্ষণ না পলিথিন ও প্লাস্টিকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করা না হবে, ততক্ষণ এটা বন্ধ হবে না। হ্যাঁ, কিছু অভিযান হবে। তবে এটা হবে লোকদেখানো কসমেটিক্স পরিবর্তন, গোড়া থেকে স্থায়ী পরিবর্তন হবে না। ধূমপানে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়। তাই এটার ওপরে ৩০০ শতাংশ কর আরোপ করা হয়েছে।

আর পলিথিন শত শত বছরেও পচে না। স্থায়ীভাবে পরিবেশ ধ্বংস করে দিচ্ছে। খাদ্যচক্র, জীববৈচিত্র্য ও জনস্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। এটার ওপর ৫০০ শতাংশ কর আরোপ কেন হয় না? কেন ২০-৩০ পয়সায় একটা পলিথিন পাওয়া যায়? যতক্ষণ পর্যন্ত উৎসে হাত দেওয়া না হবে, পলিথিন বা প্লাস্টিক কমবে না। যুবশক্তি, ড্রোন, এআই প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে পলিথিন উৎপাদনের রিয়েল টাইম ডেটা সংগ্রহ করে ব্যবস্থা নিতে হবে। একই সঙ্গে যারা পরিবেশবান্ধব বিকল্প পণ্য তৈরি করছে তাদের প্রণোদনা দিতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
বর্জ্য দিলে খাবার মেলে!
বর্জ্য দিলে খাবার মেলে!
মশা ছাড়া কি টিকবে প্রকৃতি?
মশা ছাড়া কি টিকবে প্রকৃতি?
কার্বন নিয়ে বিপজ্জনক সিদ্ধান্ত ট্রাম্প প্রশাসনের, ঝুঁকিতে বিশ্ব
কার্বন নিয়ে বিপজ্জনক সিদ্ধান্ত ট্রাম্প প্রশাসনের, ঝুঁকিতে বিশ্ব
পানি বাণিজ্যের বিপুল সম্ভাবনা
পানি বাণিজ্যের বিপুল সম্ভাবনা
ডেথ ভ্যালির ‘চলমান পাথর’
ডেথ ভ্যালির ‘চলমান পাথর’
ধেয়ে আসছে হিমবাহ, ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ধেয়ে আসছে হিমবাহ, ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
পানির নিচে প্রাচীন শহর!
পানির নিচে প্রাচীন শহর!
র‌্যাফ্লেশিয়া : যে ফুল ছড়ায় পচা মাংসের গন্ধ!
র‌্যাফ্লেশিয়া : যে ফুল ছড়ায় পচা মাংসের গন্ধ!
ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস
ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস
ফারাক্কা খুলে দেওয়ায় দিশাহারা পদ্মা-মহানন্দা তীরের মানুষ
ফারাক্কা খুলে দেওয়ায় দিশাহারা পদ্মা-মহানন্দা তীরের মানুষ
মৌমাছি না থাকলে কত বছর বাঁচতাম?
মৌমাছি না থাকলে কত বছর বাঁচতাম?
নদীর বাঁধে ভারসাম্য হারাচ্ছে পৃথিবী!
নদীর বাঁধে ভারসাম্য হারাচ্ছে পৃথিবী!
সর্বশেষ খবর
নারী বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ
নারী বিশ্বকাপের দল ঘোষণা করল বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের সহায়তা চায় ইসি
নতুন ভোটার অন্তর্ভুক্তি, জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন কর্তৃপক্ষের সহায়তা চায় ইসি

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৬৫
সারাদেশে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার ১৬৬৫

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সোমবারের মধ্যে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপের আশঙ্কা
সোমবারের মধ্যে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপের আশঙ্কা

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক
আবদুস সালামকে দেখতে হাসপাতালে ডা. রফিক

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাফনদী থেকে ট্রলারসহ ১২ জেলে অপহৃত, অভিযোগ আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে
নাফনদী থেকে ট্রলারসহ ১২ জেলে অপহৃত, অভিযোগ আরাকান আর্মির বিরুদ্ধে

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন দিনের মাথায় আবারও বন্ধ কাপ্তাই বাঁধের ১৬ জলকপাট
তিন দিনের মাথায় আবারও বন্ধ কাপ্তাই বাঁধের ১৬ জলকপাট

২৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

খোকসায় বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আনিস
খোকসায় বিএনপির সভাপতি আলাউদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক আনিস

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সরকারিভাবে লক্ষাধিক টাকা বেতনে ১০০ নার্স নেবে কুয়েত
সরকারিভাবে লক্ষাধিক টাকা বেতনে ১০০ নার্স নেবে কুয়েত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কুতুবদিয়ায় এক জেলের লাশ উদ্ধার
কুতুবদিয়ায় এক জেলের লাশ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রকৃতি ধ্বংস করে নয়, প্রকৃতি রক্ষা করে উন্নয়ন: উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান
প্রকৃতি ধ্বংস করে নয়, প্রকৃতি রক্ষা করে উন্নয়ন: উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুতুবদিয়ায় জেলের মরদেহ উদ্ধার
কুতুবদিয়ায় জেলের মরদেহ উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে কৃষি প্রকৌশল অনুষদ চালুর ঘোষণা উপাচার্যের
শেকৃবিতে কৃষি প্রকৌশল অনুষদ চালুর ঘোষণা উপাচার্যের

৩৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

খালেদা জিয়াকে বাদ দিয়ে দেশের ইতিহাস লেখা যাবে না: ডা. শাহাদাত
খালেদা জিয়াকে বাদ দিয়ে দেশের ইতিহাস লেখা যাবে না: ডা. শাহাদাত

৩৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার
পান্থপথ থেকে ঝিনাইদহ যুবলীগ নেতা জন ও শাকিল গ্রেপ্তার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার
বেসরকারি মিরপুর কলেজে শিক্ষা ক্যাডার অধ্যক্ষ নিয়োগ দিল সরকার

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু
মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারীরা এখন মুক্তিযুদ্ধকে চ্যালেঞ্জ করার সাহস পাচ্ছে : টুকু

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

পীরগাছায় একই লাইনে দুই ট্রেন, অল্পের জন্য রক্ষা
পীরগাছায় একই লাইনে দুই ট্রেন, অল্পের জন্য রক্ষা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বিএডিসি কর্মচারীদের বিক্ষোভ, বেতন বৈষম্য দূরীকরণের দাবি
ফরিদপুরে বিএডিসি কর্মচারীদের বিক্ষোভ, বেতন বৈষম্য দূরীকরণের দাবি

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে চাল আমদানি, কমছে দাম
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে চাল আমদানি, কমছে দাম

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে রবিবারের হরতাল ও ৫টি মহাসড়ক অবরোধের সমর্থনে বিএনপির মিছিল সমাবেশ
বাগেরহাটে রবিবারের হরতাল ও ৫টি মহাসড়ক অবরোধের সমর্থনে বিএনপির মিছিল সমাবেশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মানিকগঞ্জে নৌকাবাইচ দেখতে মানুষের ঢল
মানিকগঞ্জে নৌকাবাইচ দেখতে মানুষের ঢল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন সরকারের এক হাজার শয্যার হাসপাতালের
জায়গা পরিদর্শনে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চীন সরকারের এক হাজার শয্যার হাসপাতালের জায়গা পরিদর্শনে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে গণপিটুনিতে কিশোর নিহত; পরিবারের দাবি—পরিকল্পিত হত্যা
চট্টগ্রামে গণপিটুনিতে কিশোর নিহত; পরিবারের দাবি—পরিকল্পিত হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু
সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো বিরল প্রজাতির পাইন্না সাপ
কুয়াকাটা সৈকতে ভেসে এলো বিরল প্রজাতির পাইন্না সাপ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তরুণ নেতৃত্বে সামাজিক পরিবর্তনের লক্ষ্যে মতবিনিময়
তরুণ নেতৃত্বে সামাজিক পরিবর্তনের লক্ষ্যে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলায় নদীতে পড়ে নিখোঁজ লাইটার জাহাজের কর্মচারী
মোংলায় নদীতে পড়ে নিখোঁজ লাইটার জাহাজের কর্মচারী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত
নওগাঁর আত্রাইয়ে বিএনপির বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের ভয়ঙ্কর সেই ড্রোন নিয়ে গবেষণা করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

১০ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ
কয়েকটি দেশে রয়েছে ইরানের অস্ত্র কারখানা, চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত
ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলের বেন গুরিয়নের ফ্লাইট স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স
ভারতে তৈরি হবে যুদ্ধবিমানের ইঞ্জিন, সহযোগিতা করবে ফ্রান্স

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন সম্পন্ন করার যাবতীয় প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হচ্ছে : সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব
ড. ইউনূসের কারণে বিশেষ সুবিধা পেয়েছে বাংলাদেশ : প্রেসসচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন
আমাকেও বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া হতে পারে : অমর্ত্য সেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের
শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনের মধ্যেই ভারতে নতুন রাষ্ট্রদূত ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
১৩ বছর পর ঢাকায় পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট
রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব
কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী
নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

মেট্রোরেলের জমি অধিগ্রহণের আড়ালে ৫ কোটি টাকা লুট
মেট্রোরেলের জমি অধিগ্রহণের আড়ালে ৫ কোটি টাকা লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা