শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০১:৪৩, শনিবার, ০৫ জুলাই, ২০২৫

বৃক্ষমেলায় নিষিদ্ধ পলিথিনের ছড়াছড়ি

মেলায় সর্বত্র ছড়িয়ে আছে পলিথিন-প্লাস্টিক বোতল, গাছ কিনলে বিনামূল্যে মিলছে একাধিক পলিথিন, মাইকে পলিথিন ও প্লাস্টিক নির্দিষ্ট স্থানে ফেলার আহ্বান
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
বৃক্ষমেলায় নিষিদ্ধ পলিথিনের ছড়াছড়ি

রাজধানীর শেরেবাংলা নগরে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রের পাশে চলছে মাসব্যাপী বৃক্ষমেলা। মেলার প্রবেশপথের এক পাশে লেখা ‘পরিকল্পিত বনায়ন করি, সবুজ বাংলাদেশ গড়ি’। অপর পাশে লেখা ‘প্লাস্টিক দূষণ আর নয়, বন্ধ করার এখনই সময়’। আর সেই বৃক্ষমেলাই সয়লাব নিষিদ্ধ পলিথিন ও প্লাস্টিকে। গাছ কিনলে বিনামূল্যে মিলে যাচ্ছে একাধিক পলিথিন ব্যাগ। পরিবেশবান্ধব বাণী লেখা গেটের মাঝ দিয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সামনে দিয়ে নিষিদ্ধ পলিথিনের ব্যাগে গাছ নিয়ে বের হচ্ছেন ক্রেতারা। গত বৃহস্পতিবার সরেজমিন মেলা প্রাঙ্গণ ঘুরে এমনটাই দেখা গেছে।

সময় তখন দুপুর ১২টার কাছাকাছি। প্রখর রোদেও বৃক্ষপ্রেমীরা ছুটে আসছিলেন মেলায়। তবে সংখ্যায় অনেকটাই কম। অধিকাংশই নারী ক্রেতা। ঘুরে ঘুরে দেখছিলেন, ছবি তুলছিলেন, দরদামে মিলে গেলে কিনে ফেলছিলেন পছন্দের গাছ। গাছগুলোর গোড়ার মাটি আটকাতে ব্যবহার করা হয়েছে পিপি (সিমেন্টের ব্যাগ) ব্যাগ। সেই ব্যাগটি আবার পলিথিন ব্যাগে ঢুকিয়ে তুলে দেওয়া হচ্ছে ক্রেতার হাতে। গাছটি একটু বড় হলে দেওয়া হচ্ছে একাধিক পলিথিন। পাঁচটি গাছের সঙ্গে মিলছে কমপক্ষে পাঁচটি পলিথিন ব্যাগ। এ ছাড়া পুরো মেলা প্রাঙ্গণের যত্রতত্র ছড়িয়ে-ছিটিয়ে আছে পলিথিন, প্লাস্টিকের বোতল, একবার ব্যবহার্য চায়ের কাপ, প্লেট, চিপসের প্যাকেটসহ নানান ধরনের প্লাস্টিক বর্র্জ্য। দোকানগুলোতেও বিক্রির বিভিন্ন উপকরণ ও সরঞ্জামগুলোও রাখা হয়েছে পলিথিনের মোড়কে।

অথচ, এ বছরের পরিবেশ দিবসের প্রতিপাদ্য-‘প্লাস্টিক দূষণ আর নয়, বন্ধ করার এখনই সময়’। গত ২৫ জুন বৃক্ষমেলার পাশাপাশি একই স্থানে পরিবেশ মেলা উদ্বোধন করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। পরিবেশ মেলা উদ্বোধনের সময় সবাইকে পলিথিন ও প্লাস্টিক বর্জনের আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘প্লাস্টিক পরিবেশের বিষ। এটা কেবল মানুষ নয়, পৃথিবীর সব প্রাণীর জন্য ক্ষতিকর। দূষণ রোধে কেবল পলিথিন বর্জন নয়, পলিথিন উৎপাদন বন্ধ করা প্রয়োজন। গোড়াতে উৎপাদন বন্ধ করতে পারলে পলিথিন বর্জনের বিষয়টা আর থাকে না।’ সেই স্থানেই গড়ে উঠেছে কয়েক টন পলিথিন ও প্লাস্টিকের সাময়িক বাজার!

এদিকে মেলার গেট দিয়ে ঢোকার পর ১৫-২০ গজ পার হলেই হাতের ডান পাশে রাখা হয়েছে ময়লা ফেলার একটি স্বচ্ছ বিন। দুপুরের মধ্যেই সেই বিনের অর্ধেকটা ভরে গেছে একবার ব্যবহার্য পলিথিন আর প্লাস্টিকে। আশপাশে ছড়িয়ে-ছিটিয়েও রয়েছে নিষিদ্ধ বস্তুটি। অন্যদিকে কিছুক্ষণ পর পর বন বিভাগের তথ্য কেন্দ্র থেকে মাইকে ক্রেতা-বিক্রেতাদের উদ্দেশে বলা হচ্ছিল-পলিথিন ও প্লাস্টিক যত্রতত্র না ফেলে একটি নির্দিষ্ট স্থানে ফেলার জন্য। বিষয়টি নিয়ে একাধিক ক্রেতার দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তারা বলেন, পলিথিন নিষিদ্ধ হলে তো মেলায় পলিথিনই থাকত না। মাইকেও নির্দিষ্ট স্থানে ফেলার জন্য বলত না। মাদক সেবন নিষিদ্ধ। কারও কাছে মাদক পাওয়া গেলে তাকে পুলিশ ধরে নিয়ে যায়। মামলা হয়। সরকারের তরফ থেকে নিশ্চয়ই নির্দিষ্ট স্থানে বসে সেবন করতে বলা হয় না।

পলিথিন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা আছে কি না এ বিষয়ে জানতে চাইলে এক নার্সারির মালিক বলেন, পলিথিন ব্যাগ ব্যবহার না করার জন্য পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তবে ব্যবহার করা যাবে না-এমন নিষেধাজ্ঞা পাননি। এ ছাড়া অনেক ক্রেতাই গাছ কিনে পলিথিনে দিতে বলেন। পলিথিন দিতে না পারলে অন্য দোকানে চলে যান। সব দোকানে পলিথিন নিষিদ্ধ হলে আমরাও আনতাম না।

গবেষণা প্রতিষ্ঠান চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের প্রধান নির্বাহী এবং আন্তর্জাতিক জলবায়ু অর্থনীতি বিশ্লেষক এম জাকির হোসেন খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, বিষয়টা প্রদীপের নিচে অন্ধকারের মতো। বৃক্ষমেলার আয়োজনে আছে পরিবেশ অধিদপ্তর। পলিথিন বন্ধ করবেও তারা। এখন যারা একটা কমপ্লায়েন্সের আয়োজক, তারাই যদি আইন ভঙ্গ করে সেখানে ভালো কি আশা করা যায়? পরিবেশ অধিদপ্তরের বিভিন্ন অনুষ্ঠানেও প্লাস্টিকের ব্যানার, পানির বোতল ব্যবহার করা হয়। বৃক্ষমেলার চারিদিকে প্লাস্টিকের ব্যানারে ছেয়ে ফেলা হয়েছে। তিনি বলেন, রাজস্ব বোর্ডের মতো পরিবেশ অধিদপ্তরের সংস্কার প্রয়োজন। প্রতিষ্ঠানটার রেগুলেটরি বডি আলাদা থাকলে এ ধরনের ঘটনায় সঙ্গে সঙ্গে ব্যবস্থা নিত। এ ছাড়া যারা এই অধিদপ্তরে চাকরি পান, তারা তাদের ছাত্রজীবনে, কর্মজীবনে, ছোটবেলার কতটুকু পরিবেশবান্ধব ছিল সেটা শনাক্ত করা জরুরি।

তিনি বলেন, যতক্ষণ না পলিথিন ও প্লাস্টিকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করা না হবে, ততক্ষণ এটা বন্ধ হবে না। হ্যাঁ, কিছু অভিযান হবে। তবে এটা হবে লোকদেখানো কসমেটিক্স পরিবর্তন, গোড়া থেকে স্থায়ী পরিবর্তন হবে না। ধূমপানে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হয়। তাই এটার ওপরে ৩০০ শতাংশ কর আরোপ করা হয়েছে।

আর পলিথিন শত শত বছরেও পচে না। স্থায়ীভাবে পরিবেশ ধ্বংস করে দিচ্ছে। খাদ্যচক্র, জীববৈচিত্র্য ও জনস্বাস্থ্যের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। এটার ওপর ৫০০ শতাংশ কর আরোপ কেন হয় না? কেন ২০-৩০ পয়সায় একটা পলিথিন পাওয়া যায়? যতক্ষণ পর্যন্ত উৎসে হাত দেওয়া না হবে, পলিথিন বা প্লাস্টিক কমবে না। যুবশক্তি, ড্রোন, এআই প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে পলিথিন উৎপাদনের রিয়েল টাইম ডেটা সংগ্রহ করে ব্যবস্থা নিতে হবে। একই সঙ্গে যারা পরিবেশবান্ধব বিকল্প পণ্য তৈরি করছে তাদের প্রণোদনা দিতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
মাটির নিচে রহস্যময় মহাসাগর!
মাটির নিচে রহস্যময় মহাসাগর!
প্লাস্টিক দ্বীপ : সমুদ্রে ভাসমান নতুন মহাদেশ
প্লাস্টিক দ্বীপ : সমুদ্রে ভাসমান নতুন মহাদেশ
কৃষকের বন্ধু দাঁড়াশ
কৃষকের বন্ধু দাঁড়াশ
উপকারী মশা টক্সোরিঙ্কাইটিস
উপকারী মশা টক্সোরিঙ্কাইটিস
পরিবেশবান্ধব দেশি মেশিনে কুপোকাত মশা
পরিবেশবান্ধব দেশি মেশিনে কুপোকাত মশা
প্যাঁচা অশুভ পাখি নয়
প্যাঁচা অশুভ পাখি নয়
গাছের শরীরে সোনা!
গাছের শরীরে সোনা!
থামছে না গাছ হত্যা
থামছে না গাছ হত্যা
বাদুড় কেন এত রোগ ছড়ায়
বাদুড় কেন এত রোগ ছড়ায়
ফুলের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে মৌমাছি
ফুলের অভাবে হারিয়ে যাচ্ছে মৌমাছি
কাচের অদৃশ্য দূষণ
কাচের অদৃশ্য দূষণ
টেলিগ্রাফ প্ল্যান্ট প্রকৃতির নৃত্যশিল্পী
টেলিগ্রাফ প্ল্যান্ট প্রকৃতির নৃত্যশিল্পী
সর্বশেষ খবর
দূর করুন ব্ল্যাক হেডস
দূর করুন ব্ল্যাক হেডস

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

৫৪ মিনিট আগে | শোবিজ

ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা
ঘানার তারকা ফুটবলারের বিরুদ্ধে ৫ ধর্ষণ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু
টেক্সাসে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া ও বন্যায় ১৩ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স
আল-হিলালকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিলের ফ্লুমিনেন্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'
'স্মরণকালের সবচেয়ে ভালো নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান
ইসরায়েলকে চরম শিক্ষা দিয়েছে ইরানের সশস্ত্র বাহিনী : পেজেশকিয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে 'ইতিবাচক' হামাস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই
ঐতিহ্যবাহী খেলাধুলা প্রচারে ওয়ার্ল্ড এথনোস্পোর্টস ইউনিয়নের সঙ্গে এমওইউ সই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩
চুয়াডাঙ্গায় ট্যাংকলরি চাপায় ইজিবাইক চালকসহ নিহত ৩

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন
বগুড়ায় টিএমএসএস ফিটনেস ও জিম সেন্টার উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম
জুলাই সনদ অবশ্যই সংবিধানে সংযুক্ত করতে হবে : নাহিদ ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম
ভারতের আধিপত্য রুখতে বিএনপিকে ক্ষমতায় আনতে হবে : আব্দুস সালাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী
হাতিরঝিলে ম্যারাথনে দৌড়ালেন দেশি-বিদেশি ৮০০ প্রতিযোগী

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
খানসামায় পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার
পুঁজিবাজারের মাঠ খেলার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত: বিএসইসি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন
বিএনপি জনগণের রাজনীতি করে: ওবায়দুর রহমান চন্দন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি
দেড় কোটি প্রবাসীর ভোটাধিকার নিশ্চিতে ৫ দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব
চার ওমরাহ প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স স্থগিত করলো সৌদি আরব

৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক
ঝিনাইদহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’
‘জুলাই শহিদদের স্বীকৃতিস্বরূপ সনদ প্রদানের বিষয়ে কাজ করছে সরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য মৌলিক সংস্কার অবশ্যই করতে হবে: ডা. শফিকুর রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
গাজীপুরে গোসলে নেমে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড
ফজরকে আদালতে নেয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা, শুরু হয়নি চারজনের রিমান্ড

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত
দেশে আরও ছয়জনের শরীরে করোনা শনাক্ত

৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার
মুরাদনগরের ধর্ষণকাণ্ডে চাঞ্চল্যকর তথ্য দিল র‍্যাব, মূল হোতা গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা
তাহসানের সঙ্গে বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মিথিলা

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল
ইরান ছেড়েছে জাতিসংঘের পরমাণু পরিদর্শক দল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়
ধামরাইয়ে নাচের কারণে কনের বিয়ে ভাঙার সংবাদটি সত্য নয়

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন
তালেবান সরকারকে প্রথম দেশ হিসেবে রাশিয়ার স্বীকৃতি দেয়া নিয়ে যা বলল চীন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ
ইসরায়েলের সঙ্গে সব ধরনের বাণিজ্য বন্ধ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের
মেটিকুলাস ডিজাইনে সমস্যা কোথায়, প্রশ্ন মাহফুজ আলমের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম
সবজির বাজার চড়া, সহনীয় মুরগির দাম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের
কিছু দেশের ওপর ৭০ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপের হুঁশিয়ারি ট্রাম্পের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু
২০০৮ সালের অবৈধ নির্বাচনে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে : দুলু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ
টানা ৩ দিনের ছুটিতে দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের
দেশের এ পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন, প্রশ্ন জামায়াত আমিরের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০
গাজায় ৪৮ ঘণ্টার নারকীয় ইসরায়েলি তাণ্ডব, নিহত ৩০০

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া
১৯৭৪ সালের চুক্তিতে ফিরতে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ করতে প্রস্তুত সিরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ, প্রার্থীদের জন্য এনটিআরসিএ’র সুখবর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী
পিআর পদ্ধতিতে ভোটাধিকার নিশ্চিত হবে, বন্ধ হবে মনোনয়ন বাণিজ্য : মাসুদ সাঈদী

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো
বিএনপির বিকল্প প্ল্যাটফর্ম তৈরির লক্ষ্যে ইসলামি দলগুলো

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা
প্রতিপক্ষ শ্রীলঙ্কা: চমক রেখে বাংলাদেশের টি-২০ দল ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা
এমন কাউকে নির্বাচিত করবেন না যাকে পালিয়ে যেতে হয় : জ্বালানি উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে
এখন অনলাইনেও দান করা যাবে পাগলা মসজিদে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন
ইরানের সঙ্গে সংঘাত কেবল কূটনৈতিকভাবে সমাধান করা উচিত: ট্রাম্পকে পুতিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন
তিব্বত ইস্যুতে ভারতকে নাক গলাতে মানা করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ
খুলনার সঙ্গে সারা দেশের ট্রেন চলাচল বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জিরো টলারেন্সে বিএনপি
জিরো টলারেন্সে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন
রনি টকশোতে অসত্য তথ্য ছড়াচ্ছেন

নগর জীবন

হত্যা করলেই মিলত টাকা
হত্যা করলেই মিলত টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!
আমে ভরা বাজার তবু কমেনি দাম!

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য
মামলা হয়নি তবু গ্রেপ্তার আতঙ্কে গ্রাম পুরুষশূন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি
ট্রাফিক সিগন্যালে দেশীয় প্রযুক্তির স্বয়ংক্রিয় বাতি

নগর জীবন

শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল
শতকোটি টাকার মন্ত্রী তাজুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া
চালের বাজারে পাগলা ঘোড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে গেল চার বিমানবন্দর
আটকে গেল চার বিমানবন্দর

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল
মুজিব পরিবার জমিদারতন্ত্র করেছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি
২২ লাখ পরিবারের জীবনমান বদলে দিয়েছেন যিনি

শনিবারের সকাল

নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’
নতুন করে বাঁচতে শেখাবে ‘চলো হারিয়ে যাই’

শোবিজ

ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে
ওষুধ সরবরাহ বন্ধ তৃণমূল স্বাস্থ্য কেন্দ্রে

নগর জীবন

জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা
জয়েই শেষটা রাঙাতে চান মেয়েরা

মাঠে ময়দানে

দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন
দেশের এই পরিস্থিতিতে কীসের নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা
যুক্তরাষ্ট্রে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা
ড্রেন পরিষ্কার, লাইটিং ও নিরাপত্তায় কাজ করছেন তরুণরা

শনিবারের সকাল

ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা
ছয় মাসের জন্য কানাডায় ববিতা

শোবিজ

হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের
হারের বৃত্ত ভাঙার ম্যাচ মিরাজদের

মাঠে ময়দানে

টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন
টি-২০ স্কোয়াডে নাঈম-সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা
নতুন ভালোবাসায় পারসা ইভানা

শোবিজ

ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত
ব্রুক-স্মিথের সেঞ্চুরিতেও এগিয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

রানের দেখা নেই লিটনের
রানের দেখা নেই লিটনের

মাঠে ময়দানে

উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ
উইম্বলডনের তৃতীয় রাউন্ডে জোকোভিচ

মাঠে ময়দানে

নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর
নব্বই পেরোনো এক নরসুন্দর

শনিবারের সকাল

অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস
অমিতাভের বার্তা জয়ার উচ্ছ্বাস

শোবিজ

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা- শিবলী সাদিক

শোবিজ

আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা
আইএস তহবিলে অর্থ পাঠাতেন গ্রেপ্তারকৃতরা

প্রথম পৃষ্ঠা

আনকাট ‘শোলে’
আনকাট ‘শোলে’

শোবিজ