শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

পাকিস্তান রাষ্ট্রে আমাদের দেশের রাজনৈতিক প্রবাহের তপ্ত হাওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাবে সদস্যদের উপস্থিতি ও আলাপ-আলোচনায় সরাসরি প্রভাব ফেলত। যেমন আইউব খানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে যখন ফাতেমা জিন্নাহর সঙ্গে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলছিল, তখন প্রতিদিন আমাদের আলোচনার বিষয় ছিল বিরোধীদলীয় প্রার্থীর সুবিধা-অসুবিধা নিয়ে। ক্লাবে তখন টেলিভিশন এসে গেছে। মনোযোগ দিয়ে আমরা খবর শুনতাম। যদিও তথাকথিত মৌলিক গণতন্ত্রীদেরই কেবল ভোটাধিকার ছিল, তবু আমাদের আশা ছিল অন্তত পূর্ব পাকিস্তানে আইউব খানের হার হবে। যেদিন ফল বের হবে, সেদিন আমরা উদ্বিগ্ন পরীক্ষার্থীর মতো ক্লাবে বসে আছি টেলিভিশনের সামনে। ফল ঘোষণা শুরু হলো এবং আমাদের উদ্বেগ ক্রমশ বিষণ্নতায় পরিণত হতে থাকল। এমনকি পূর্ব পাকিস্তানেও ফাতেমা জিন্নাহ হেরে গেলেন। চোখমুখে আমাদের হতাশা ছিল দেখার মতো।

আমার শিক্ষক ড. খান সারওয়ার মুরশিদ তখন রোজই ক্লাবে আসতেন, সেদিনও উপস্থিত ছিলেন। তাঁর বক্তব্যটি এখনো মনে পড়ে। বলেছিলেন, আকাশে উড়ছিলাম, একেবারে পাতালে পড়ে গেলাম। ওটি ছিল সে সময়ে ক্লাবে উপস্থিত সবারই অনুভূতি।

ওই হতাশা কাটতে সময় লেগেছে। পঁয়ষট্টির যুদ্ধের পরপরই আমি ইংল্যান্ডে যাই উচ্চশিক্ষা লাভের আবশ্যকতায়। দুই বছর আট মাস পরে আটষট্টির জুলাই মাসে দেশে ফিরে ক্লাবে গেছি। অনেকের সঙ্গে দেখা, দুয়েকজন বন্ধু আবার এসেছেন ফিরেছি শুনে দেখা করার জন্য। পরিবেশটি মনে হলো আগের চেয়েও বিষণ্নতায় ভারাক্রান্ত। কেউ কোনো আলোর সন্ধান দিতে পারছেন না। কেউ কেউ দেখলাম বৈষয়িক বিষয়ে আলাপ করছেন। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে অবগত হলাম। বিলেত থেকে আমি একটা গাড়ি এনেছি কি না, জানতে চাইলেন একাধিক হিতৈষী। আনিনি শুনে আমার অবিবেচনায় হতাশই হলেন। দেশে তখন আইউব খানের উন্নয়নমূলক উদ্যাপনের অত্যুৎসাহী উদ্যোগ চলছে।

তার মধ্যেও কাউকে কাউকে পাওয়া গেল যারা আশা ছাড়েননি, আগের মতোই আছেন। সেই সময়েই টের পাওয়া গেল- বাইরে রাজনৈতিক অসন্তোষ বাড়ছে এবং আরও বাড়বে এমন ভরসা করা সম্ভব হচ্ছে। তখন ক্লাবে আমরা যারা সমমনা, তারা মিলিত হই, আলাপ করি কী করা যায়। ওই সব কথাবার্তার ভিতর থেকেই সিদ্ধান্ত বের হয়ে এলো যে প্রশাসনপন্থিদের জবরদখল হটিয়ে দিয়ে শিক্ষক সমিতিকে চাঙা করা দরকার। আমরা ঠিক করলাম সমিতির নির্বাচনে অংশ নেব। প্রফেসর আবু মহামেদ হবিবুল্লাহকে রাজি করানো গেল সভাপতি হতে। নির্বাচনে তেমন প্রতিদ্বন্দ্বিতা হলো না। আমরা সবাই জিতলাম। এই বিজয়ের ফলে মনে হলো ক্লাবের পরিবেশটি বদলে গেছে।

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীআইউব খান অতিনিকৃষ্ট একটি কালো আইন চালু করে বিশ্ববিদ্যালয়কে সরকারি প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছিলেন। শিক্ষক সমিতি থেকে আমাদের দাবি ছিল এই আইন বাতিল করার। দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও ওই দাবি উঠেছিল। পশ্চিম পাকিস্তানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও তখন এ দাবিতে সরব হয়ে ওঠে। আইউববিরোধী আন্দোলন তখন ধীরে ধীরে চাঙা হয়ে উঠছে। ছাত্ররা স্বৈরশাসনবিরোধী যে এগারো দফা দেয় তাতেও বিশ্ববিদ্যালয়ের কালো আইন বাতিলের দাবি ছিল। উনসত্তরের গণ অভ্যুত্থান এগিয়ে আসছিল। মনে হচ্ছিল গুমোট কেটে যাচ্ছে, সামনে একটি ঝড়ের পালা। ওই বছরের শুরুর দিকেই অনেকগুলো ঘটনা ঘটে। তার মধ্যে একটি হচ্ছে সামরিক বাহিনীর হাতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. শামসুজ্জোহার শহীদ হওয়া। এই ঘটনায় ব্যাপক প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়। জোহা শহীদ হন ফেব্রুয়ারির ১৭ তারিখে, পরের দিন, ক্লাবে শিক্ষক সমিতির প্রতিবাদ সভা ডেকে দিবসটিকে আমরা শিক্ষক দিবস হিসেবে ঘোষণা করি। আমি তখন সমিতির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন আন্দোলনের অংশ হিসেবে আমরা রাজপথে মিছিল করি। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মিছিল করা বোধ করি ওই প্রথম। ড. হবিবুল্লাহর নেতৃত্বে আমরা নতুন গভর্নর এ কে এম আহসানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে একটি স্মারকলিপি প্রদান করি। আমরা পূর্ববঙ্গের সব কটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বড় একটি সভায় মিলিত হয়েছিলাম। স্থান ছিল ক্লাবের হলঘর। মনে পড়ে, সে সভায় স্বায়ত্তশাসনের পক্ষে আমি একটি প্রবন্ধ পড়েছিলাম। বলা বহুল্য আমাদের সব তৎপরতারই কেন্দ্রীয় দপ্তর ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাব। আলোচনা, সমাবেশ, পরামর্শ বৈঠক সবকিছু ওইখানেই হতো। এই সময়ে আমরা সমমনা কয়েকজন ঠিক করেছিলাম একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা বের করব। পত্রিকা অবশ্য শেষ পর্যন্ত বের করা সম্ভব হয়নি, কিন্তু সে নিয়ে আমাদের কথাবার্তাও ক্লাবেই হতো। ক্লাব তখন অত্যন্ত প্রাণবন্ত, সারা দেশের মতোই।

একাত্তরে ২৫ মার্চের আগপর্যন্ত প্রতিদিনই একবার না একবার আমরা ক্লাবে মিলিত হতাম। সভা হতো। কী ঘটতে যাচ্ছে এবং আমাদের কী করণীয়, তা নিয়ে সরবে কথাবার্তা চলত। বিদেশে বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য চিঠির খসড়া আমরা ওইখানে বসেই তৈরি করতাম। ক্লাবের একটি কামরা শিক্ষক সমিতিকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল কার্যালয় হিসেবে ব্যবহারের জন্য।

শিক্ষকদের এসব তৎপরতার ওপর সামরিক কর্তৃপক্ষের যে চোখ ছিল, সেটি টের পাওয়া গেছে ২৫ মার্চের রাতেই। ওই রাতে আমরা ক্লাব থেকে বাসায় চলে যাই ৮টার পরে। টেলিভিশনের সংবাদে বোঝা গেল যে মুজিব-ইয়াহিয়া আলোচনা ফলপ্রসূ হয়নি এবং আওয়ামী লীগ ২৭ তারিখে হরতাল ডেকেছে। ওদিকে তখনকার ইকবাল হল থেকে কয়েকজন ব্যস্তসমস্ত ছাত্র এসে জানাল যে রাস্তায় রাস্তায় ব্যারিকেড তৈরি করা হচ্ছে, সামরিক বাহিনী হামলা করবে বলে তাদের আশঙ্কা। আমরা বিষণ্ন মনে যার যার ঘরে ফিরলাম। তারপর মধ্যরাত্রে সেই অবিশ্বাস্য গণহত্যার সূত্রপাত। হানাদাররা ছাত্রাবাস ও শিক্ষকদের আবাসে তো তাদের নৃশংসতার প্রমাণ দিয়েছেই, ক্লাবকেও বাদ দেয়নি। সেখানেও ঢুকেছে, যাকে পায় হত্যা করবে বলে। সবাই চলে গিয়েছিল, বেয়ারারদের ভিতর চারজন যেতে পারেনি; সে রাতে ক্লাবভবনেই তারা প্রাণ হারিয়েছে।

ক্লাবের শিক্ষকরা সভা-সমাবেশ করে বলেই হানাদার খুনিদের ওই আক্রোশ। আগস্ট মাসে আমাদের পাঁচজন সহকর্মীকে তারা তাদের বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়। এদের মধ্যে চারজন আবুল খায়ের, রফিকুল ইসলাম, কে এ এম সা’দউদ্দীন ও এ এন এম শহীদুল্লা ছিলেন পরপর ক্লাবের সম্পাদক; আর আহসানুল হক ছিলেন শিক্ষক সমিতির তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক। বোঝা যায় ক্লাব ও সমিতিকে হানাদাররা একই চোখে দেখত। ক্লাবে অনুষ্ঠিত সভায় শিক্ষকরা কে কী বলতেন, সে বিষয়েও তারা অবগত ছিল; বন্দি শিক্ষকদের তারা শিক্ষকদের সভার ছবি পর্যন্ত দেখিয়েছে। বোঝা গেছে ক্লাবে গুপ্তচরদের বিলক্ষণ আনাগোনা ছিল।

হানাদারদের আত্মসমর্পণের দুই দিন পর আবার আমরা ক্লাবে ঢুকি। আমাদের মন ভারাক্রান্ত ছিল ১৪ ডিসেম্বর আলবদরদের নৃশংসতায় শহীদ হওয়া সহকর্মীদের হারানোর ব্যথায়। ক্লাবে ঢুকে হল কামরার কার্পেটে দেখলাম রক্তের ছাপ। সম্ভবত ক্লাবের সেই চারজন কর্মীর গায়ের রক্ত, ২৫ মার্চের কালরাতে যারা আটকা পড়ে গিয়েছিল ক্লাব ভবনে। এত বছর পর তাদের নাম স্পষ্টভাবে স্মরণ করতে পারছি না, সে আমার ব্যর্থতা, কিন্তু তাদের চেহারা পরিষ্কার দেখতে পাই। খুবই হাসিখুশি এবং অত্যন্ত বিনয়ী ছিল তারা।

ক্লাবের সঙ্গে এখন আমার আগের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে; কিন্তু ক্লাব যে বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনের অপরিহার্য অংশ, সে নিয়ে কোনো সংশয় নেই। সেখানে অধ্যাপক কাজী মোতাহার হোসেন আসতেন অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে দাবা খেলতে। নূর মোহাম্মদ স্যার আসতেন টেনিস খেলার জন্য। আমরা যেতাম পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হতে ও কথা বলতে।

এখন ক্লাবও হয়তো ঠিক আগের মতো নেই; তেমন কথা অবশ্য পুরাতনরা সব সময়েই বলে থাকেন নতুনের সম্বন্ধে। ক্লাব নিশ্চয়ই নতুন সময়ের নতুন রকমের প্রয়োজন মেটাচ্ছে। এবং সেখানে নিয়মিত নির্বাচনও হয়- যেমন ক্লাবের তেমনি শিক্ষক সমিতির, যা নিয়ে ছাত্ররা শিক্ষকদের হিংসা করে। কারণ তাদের সংসদের নির্বাচন অনেককাল হয়নি।

অতিসম্প্রতি অবশ্য শিক্ষার্থীদের সে আক্ষেপ ঘোচার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। ঢাবিসহ কয়েকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের জোরদার প্রস্তুতি ও প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে ডাকসুর নির্বাচন হতে যাচ্ছে আগামী ৯ সেপ্টেম্বর। সুষ্ঠুভাবে এ ভোট অনুষ্ঠিত হোক, এবং নিয়মিত এ চর্চা যেন অব্যাহত থাকে সে কামনা করি।

যাই হোক, বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে আমার অনেক ঋণ, ক্লাবের কাছেও কম নয়। ওই ঋণ অপরিশোধ্য।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
আয়াতুল কুরসি
আয়াতুল কুরসি
বাণিজ্যে স্থবিরতা
বাণিজ্যে স্থবিরতা
ডেঙ্গুর থাবা
ডেঙ্গুর থাবা
‘নাই’ হয়ে যাচ্ছে দিঘিগুলো
‘নাই’ হয়ে যাচ্ছে দিঘিগুলো
চিকিৎসা ক্ষেত্রে দেশের মানুষের ভোগান্তি!
চিকিৎসা ক্ষেত্রে দেশের মানুষের ভোগান্তি!
ব্যবহারের রকমসকম
ব্যবহারের রকমসকম
রসুলের প্রতি ভালোবাসা আমাদের ইমানি দায়িত্ব
রসুলের প্রতি ভালোবাসা আমাদের ইমানি দায়িত্ব
সর্বশেষ খবর
স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ
স্ত্রী-ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী রুহুল হকের ৫৬ ব্যাংক হিসাব জব্দ

৪৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর
বদলে যাচ্ছে ইইউভুক্ত দেশে প্রবেশ পদ্ধতি, রবিবার থেকে কার্যকর

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা শুরু
দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের আলোচনা শুরু

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেন উদ্ধার শেষে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন প্রকৌশলী
ট্রেন উদ্ধার শেষে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন প্রকৌশলী

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম বাস্তবায়নে সমন্বয় কমিটি
টাইফয়েড টিকাদান কার্যক্রম বাস্তবায়নে সমন্বয় কমিটি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বাসচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু, প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ
বাসচাপায় শিক্ষকের মৃত্যু, প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ কমিশনের জরুরি সভা কাল
পুলিশ কমিশনের জরুরি সভা কাল

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মেঘনায় মাছ ধরায় ১৭ জেলে আটক
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে মেঘনায় মাছ ধরায় ১৭ জেলে আটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপে বাংলাদেশিদের মিছিল-সমাবেশে যোগ না দেওয়ার আহ্বান
মালদ্বীপে বাংলাদেশিদের মিছিল-সমাবেশে যোগ না দেওয়ার আহ্বান

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

গাজা শান্তি আলোচনায় যোগ দিচ্ছেন ট্রাম্প জামাতা কুশনার
গাজা শান্তি আলোচনায় যোগ দিচ্ছেন ট্রাম্প জামাতা কুশনার

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের জন্য ভিসানীতি শিথিল না করার ঘোষণা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর
ভারতের জন্য ভিসানীতি শিথিল না করার ঘোষণা ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা হুমকি মোকাবিলায় নতুন প্রজন্মের যুদ্ধবিমান তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
চীনা হুমকি মোকাবিলায় নতুন প্রজন্মের যুদ্ধবিমান তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিটি আইন সংশোধন : অভিযোগ দায়ের হলে এমপি হওয়া যাবে না
আইসিটি আইন সংশোধন : অভিযোগ দায়ের হলে এমপি হওয়া যাবে না

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

বাইক দুর্ঘটনায় জনপ্রিয় পাঞ্জাবি গায়ক নিহত
বাইক দুর্ঘটনায় জনপ্রিয় পাঞ্জাবি গায়ক নিহত

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

জামালপুরে প্রাথমিক শিক্ষায় প্রমিত বাংলা ভাষার প্রয়োগ শীর্ষক কর্মশালা
জামালপুরে প্রাথমিক শিক্ষায় প্রমিত বাংলা ভাষার প্রয়োগ শীর্ষক কর্মশালা

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মৌলিক অধিকারের দাবিতে কেরানীগঞ্জে বধিরদের অবস্থান কর্মসূচি
মৌলিক অধিকারের দাবিতে কেরানীগঞ্জে বধিরদের অবস্থান কর্মসূচি

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

টাঙ্গাইলে বিভাগীয় ক্যাডেট এসআইদের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ
টাঙ্গাইলে বিভাগীয় ক্যাডেট এসআইদের প্রশিক্ষণ সমাপনী কুচকাওয়াজ

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে সাংবাদিকদের নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ফরিদপুরে সাংবাদিকদের নিয়ে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে সামরিক কনভয়ে গুলিবর্ষণে ১১ সেনা নিহত
পাকিস্তানে সামরিক কনভয়ে গুলিবর্ষণে ১১ সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রের নির্মাণশৈলী উন্নত করতে হবে : তথ্য উপদেষ্টা
সরকারি অনুদানপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রের নির্মাণশৈলী উন্নত করতে হবে : তথ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাসড়ক পরিদর্শনে গিয়ে যানজটে আটকা পড়লেন উপদেষ্টা
মহাসড়ক পরিদর্শনে গিয়ে যানজটে আটকা পড়লেন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু
প্রতিবেশী একটি দেশ বাংলাদেশের গণতন্ত্র ধ্বংসে সহযোগিতা করেছে : দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালদ্বীপে বাংলাদেশিদের জন্য দূতাবাসের সতর্কবার্তা
মালদ্বীপে বাংলাদেশিদের জন্য দূতাবাসের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রায় ১৩ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেবে ডিএনসিসি
প্রায় ১৩ লাখ শিশুকে টাইফয়েডের টিকা দেবে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা
সংস্কার হলে শ্রম খাতের ব্যাপক পরিবর্তন আসবে: শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি
কুড়িগ্রামে ‘লাল চন্দন’ ভেবে বিক্রি হচ্ছে নদীতে ভেসে আসা গাছের গুঁড়ি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৩ লাখ শিক্ষার্থীকে টাইফয়েডের টিকা দেবে ডিএনসিসি
১৩ লাখ শিক্ষার্থীকে টাইফয়েডের টিকা দেবে ডিএনসিসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৮ লাখ ২৯ হাজার শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেবে চসিক
৮ লাখ ২৯ হাজার শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেবে চসিক

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যায় আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা
রামপুরায় ২৮ জনকে হত্যায় আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় ৭ দফা দাবিতে মূক-বধির সংঘের অবস্থান কর্মসূচি
বগুড়ায় ৭ দফা দাবিতে মূক-বধির সংঘের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা
নিজেকে নোবেলের যোগ্য বলছেন ট্রাম্প, বিশেষজ্ঞরা বলছেন উল্টোটা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের
গাজায় হামলা চালিয়ে যাওয়ার হুমকি ইসরায়েলের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের সম্পর্ক ভাঙনের গুঞ্জনে সৃজিত-মিথিলা
ফের সম্পর্ক ভাঙনের গুঞ্জনে সৃজিত-মিথিলা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন
কেউ যদি বাহুবলে কথা বলে তার পরিণতি হাসিনার মতোই হবে : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ
আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ
জাহাজভাঙা শিল্পে কালো মেঘ

নগর জীবন

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!
হামাস কি ইসরায়েলের মদতে সৃষ্টি!

সম্পাদকীয়

নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন
নতুন দুই টিভি চ্যানেল অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে
ভোটের মাঠে চার দলের চার প্রার্থী প্রচারে

নগর জীবন

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের জাতীয়করণে হবে উচ্চ কমিশন
বিএনপি ক্ষমতায় এলে শিক্ষকদের জাতীয়করণে হবে উচ্চ কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা