শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

পাকিস্তান রাষ্ট্রে আমাদের দেশের রাজনৈতিক প্রবাহের তপ্ত হাওয়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাবে সদস্যদের উপস্থিতি ও আলাপ-আলোচনায় সরাসরি প্রভাব ফেলত। যেমন আইউব খানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে যখন ফাতেমা জিন্নাহর সঙ্গে তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলছিল, তখন প্রতিদিন আমাদের আলোচনার বিষয় ছিল বিরোধীদলীয় প্রার্থীর সুবিধা-অসুবিধা নিয়ে। ক্লাবে তখন টেলিভিশন এসে গেছে। মনোযোগ দিয়ে আমরা খবর শুনতাম। যদিও তথাকথিত মৌলিক গণতন্ত্রীদেরই কেবল ভোটাধিকার ছিল, তবু আমাদের আশা ছিল অন্তত পূর্ব পাকিস্তানে আইউব খানের হার হবে। যেদিন ফল বের হবে, সেদিন আমরা উদ্বিগ্ন পরীক্ষার্থীর মতো ক্লাবে বসে আছি টেলিভিশনের সামনে। ফল ঘোষণা শুরু হলো এবং আমাদের উদ্বেগ ক্রমশ বিষণ্নতায় পরিণত হতে থাকল। এমনকি পূর্ব পাকিস্তানেও ফাতেমা জিন্নাহ হেরে গেলেন। চোখমুখে আমাদের হতাশা ছিল দেখার মতো।

আমার শিক্ষক ড. খান সারওয়ার মুরশিদ তখন রোজই ক্লাবে আসতেন, সেদিনও উপস্থিত ছিলেন। তাঁর বক্তব্যটি এখনো মনে পড়ে। বলেছিলেন, আকাশে উড়ছিলাম, একেবারে পাতালে পড়ে গেলাম। ওটি ছিল সে সময়ে ক্লাবে উপস্থিত সবারই অনুভূতি।

ওই হতাশা কাটতে সময় লেগেছে। পঁয়ষট্টির যুদ্ধের পরপরই আমি ইংল্যান্ডে যাই উচ্চশিক্ষা লাভের আবশ্যকতায়। দুই বছর আট মাস পরে আটষট্টির জুলাই মাসে দেশে ফিরে ক্লাবে গেছি। অনেকের সঙ্গে দেখা, দুয়েকজন বন্ধু আবার এসেছেন ফিরেছি শুনে দেখা করার জন্য। পরিবেশটি মনে হলো আগের চেয়েও বিষণ্নতায় ভারাক্রান্ত। কেউ কোনো আলোর সন্ধান দিতে পারছেন না। কেউ কেউ দেখলাম বৈষয়িক বিষয়ে আলাপ করছেন। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধির বিষয়ে অবগত হলাম। বিলেত থেকে আমি একটা গাড়ি এনেছি কি না, জানতে চাইলেন একাধিক হিতৈষী। আনিনি শুনে আমার অবিবেচনায় হতাশই হলেন। দেশে তখন আইউব খানের উন্নয়নমূলক উদ্যাপনের অত্যুৎসাহী উদ্যোগ চলছে।

তার মধ্যেও কাউকে কাউকে পাওয়া গেল যারা আশা ছাড়েননি, আগের মতোই আছেন। সেই সময়েই টের পাওয়া গেল- বাইরে রাজনৈতিক অসন্তোষ বাড়ছে এবং আরও বাড়বে এমন ভরসা করা সম্ভব হচ্ছে। তখন ক্লাবে আমরা যারা সমমনা, তারা মিলিত হই, আলাপ করি কী করা যায়। ওই সব কথাবার্তার ভিতর থেকেই সিদ্ধান্ত বের হয়ে এলো যে প্রশাসনপন্থিদের জবরদখল হটিয়ে দিয়ে শিক্ষক সমিতিকে চাঙা করা দরকার। আমরা ঠিক করলাম সমিতির নির্বাচনে অংশ নেব। প্রফেসর আবু মহামেদ হবিবুল্লাহকে রাজি করানো গেল সভাপতি হতে। নির্বাচনে তেমন প্রতিদ্বন্দ্বিতা হলো না। আমরা সবাই জিতলাম। এই বিজয়ের ফলে মনে হলো ক্লাবের পরিবেশটি বদলে গেছে।

সিরাজুল ইসলাম চৌধুরীআইউব খান অতিনিকৃষ্ট একটি কালো আইন চালু করে বিশ্ববিদ্যালয়কে সরকারি প্রতিষ্ঠানে পরিণত করেছিলেন। শিক্ষক সমিতি থেকে আমাদের দাবি ছিল এই আইন বাতিল করার। দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও ওই দাবি উঠেছিল। পশ্চিম পাকিস্তানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও তখন এ দাবিতে সরব হয়ে ওঠে। আইউববিরোধী আন্দোলন তখন ধীরে ধীরে চাঙা হয়ে উঠছে। ছাত্ররা স্বৈরশাসনবিরোধী যে এগারো দফা দেয় তাতেও বিশ্ববিদ্যালয়ের কালো আইন বাতিলের দাবি ছিল। উনসত্তরের গণ অভ্যুত্থান এগিয়ে আসছিল। মনে হচ্ছিল গুমোট কেটে যাচ্ছে, সামনে একটি ঝড়ের পালা। ওই বছরের শুরুর দিকেই অনেকগুলো ঘটনা ঘটে। তার মধ্যে একটি হচ্ছে সামরিক বাহিনীর হাতে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. শামসুজ্জোহার শহীদ হওয়া। এই ঘটনায় ব্যাপক প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়। জোহা শহীদ হন ফেব্রুয়ারির ১৭ তারিখে, পরের দিন, ক্লাবে শিক্ষক সমিতির প্রতিবাদ সভা ডেকে দিবসটিকে আমরা শিক্ষক দিবস হিসেবে ঘোষণা করি। আমি তখন সমিতির ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বায়ত্তশাসন আন্দোলনের অংশ হিসেবে আমরা রাজপথে মিছিল করি। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের মিছিল করা বোধ করি ওই প্রথম। ড. হবিবুল্লাহর নেতৃত্বে আমরা নতুন গভর্নর এ কে এম আহসানের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে একটি স্মারকলিপি প্রদান করি। আমরা পূর্ববঙ্গের সব কটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বড় একটি সভায় মিলিত হয়েছিলাম। স্থান ছিল ক্লাবের হলঘর। মনে পড়ে, সে সভায় স্বায়ত্তশাসনের পক্ষে আমি একটি প্রবন্ধ পড়েছিলাম। বলা বহুল্য আমাদের সব তৎপরতারই কেন্দ্রীয় দপ্তর ছিল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাব। আলোচনা, সমাবেশ, পরামর্শ বৈঠক সবকিছু ওইখানেই হতো। এই সময়ে আমরা সমমনা কয়েকজন ঠিক করেছিলাম একটি সাপ্তাহিক পত্রিকা বের করব। পত্রিকা অবশ্য শেষ পর্যন্ত বের করা সম্ভব হয়নি, কিন্তু সে নিয়ে আমাদের কথাবার্তাও ক্লাবেই হতো। ক্লাব তখন অত্যন্ত প্রাণবন্ত, সারা দেশের মতোই।

একাত্তরে ২৫ মার্চের আগপর্যন্ত প্রতিদিনই একবার না একবার আমরা ক্লাবে মিলিত হতাম। সভা হতো। কী ঘটতে যাচ্ছে এবং আমাদের কী করণীয়, তা নিয়ে সরবে কথাবার্তা চলত। বিদেশে বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য চিঠির খসড়া আমরা ওইখানে বসেই তৈরি করতাম। ক্লাবের একটি কামরা শিক্ষক সমিতিকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল কার্যালয় হিসেবে ব্যবহারের জন্য।

শিক্ষকদের এসব তৎপরতার ওপর সামরিক কর্তৃপক্ষের যে চোখ ছিল, সেটি টের পাওয়া গেছে ২৫ মার্চের রাতেই। ওই রাতে আমরা ক্লাব থেকে বাসায় চলে যাই ৮টার পরে। টেলিভিশনের সংবাদে বোঝা গেল যে মুজিব-ইয়াহিয়া আলোচনা ফলপ্রসূ হয়নি এবং আওয়ামী লীগ ২৭ তারিখে হরতাল ডেকেছে। ওদিকে তখনকার ইকবাল হল থেকে কয়েকজন ব্যস্তসমস্ত ছাত্র এসে জানাল যে রাস্তায় রাস্তায় ব্যারিকেড তৈরি করা হচ্ছে, সামরিক বাহিনী হামলা করবে বলে তাদের আশঙ্কা। আমরা বিষণ্ন মনে যার যার ঘরে ফিরলাম। তারপর মধ্যরাত্রে সেই অবিশ্বাস্য গণহত্যার সূত্রপাত। হানাদাররা ছাত্রাবাস ও শিক্ষকদের আবাসে তো তাদের নৃশংসতার প্রমাণ দিয়েছেই, ক্লাবকেও বাদ দেয়নি। সেখানেও ঢুকেছে, যাকে পায় হত্যা করবে বলে। সবাই চলে গিয়েছিল, বেয়ারারদের ভিতর চারজন যেতে পারেনি; সে রাতে ক্লাবভবনেই তারা প্রাণ হারিয়েছে।

ক্লাবের শিক্ষকরা সভা-সমাবেশ করে বলেই হানাদার খুনিদের ওই আক্রোশ। আগস্ট মাসে আমাদের পাঁচজন সহকর্মীকে তারা তাদের বাসা থেকে তুলে নিয়ে যায়। এদের মধ্যে চারজন আবুল খায়ের, রফিকুল ইসলাম, কে এ এম সা’দউদ্দীন ও এ এন এম শহীদুল্লা ছিলেন পরপর ক্লাবের সম্পাদক; আর আহসানুল হক ছিলেন শিক্ষক সমিতির তৎকালীন সাধারণ সম্পাদক। বোঝা যায় ক্লাব ও সমিতিকে হানাদাররা একই চোখে দেখত। ক্লাবে অনুষ্ঠিত সভায় শিক্ষকরা কে কী বলতেন, সে বিষয়েও তারা অবগত ছিল; বন্দি শিক্ষকদের তারা শিক্ষকদের সভার ছবি পর্যন্ত দেখিয়েছে। বোঝা গেছে ক্লাবে গুপ্তচরদের বিলক্ষণ আনাগোনা ছিল।

হানাদারদের আত্মসমর্পণের দুই দিন পর আবার আমরা ক্লাবে ঢুকি। আমাদের মন ভারাক্রান্ত ছিল ১৪ ডিসেম্বর আলবদরদের নৃশংসতায় শহীদ হওয়া সহকর্মীদের হারানোর ব্যথায়। ক্লাবে ঢুকে হল কামরার কার্পেটে দেখলাম রক্তের ছাপ। সম্ভবত ক্লাবের সেই চারজন কর্মীর গায়ের রক্ত, ২৫ মার্চের কালরাতে যারা আটকা পড়ে গিয়েছিল ক্লাব ভবনে। এত বছর পর তাদের নাম স্পষ্টভাবে স্মরণ করতে পারছি না, সে আমার ব্যর্থতা, কিন্তু তাদের চেহারা পরিষ্কার দেখতে পাই। খুবই হাসিখুশি এবং অত্যন্ত বিনয়ী ছিল তারা।

ক্লাবের সঙ্গে এখন আমার আগের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে; কিন্তু ক্লাব যে বিশ্ববিদ্যালয়ের জীবনের অপরিহার্য অংশ, সে নিয়ে কোনো সংশয় নেই। সেখানে অধ্যাপক কাজী মোতাহার হোসেন আসতেন অধ্যাপক আবদুর রাজ্জাকের সঙ্গে দাবা খেলতে। নূর মোহাম্মদ স্যার আসতেন টেনিস খেলার জন্য। আমরা যেতাম পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হতে ও কথা বলতে।

এখন ক্লাবও হয়তো ঠিক আগের মতো নেই; তেমন কথা অবশ্য পুরাতনরা সব সময়েই বলে থাকেন নতুনের সম্বন্ধে। ক্লাব নিশ্চয়ই নতুন সময়ের নতুন রকমের প্রয়োজন মেটাচ্ছে। এবং সেখানে নিয়মিত নির্বাচনও হয়- যেমন ক্লাবের তেমনি শিক্ষক সমিতির, যা নিয়ে ছাত্ররা শিক্ষকদের হিংসা করে। কারণ তাদের সংসদের নির্বাচন অনেককাল হয়নি।

অতিসম্প্রতি অবশ্য শিক্ষার্থীদের সে আক্ষেপ ঘোচার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। ঢাবিসহ কয়েকটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নির্বাচনের জোরদার প্রস্তুতি ও প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে ডাকসুর নির্বাচন হতে যাচ্ছে আগামী ৯ সেপ্টেম্বর। সুষ্ঠুভাবে এ ভোট অনুষ্ঠিত হোক, এবং নিয়মিত এ চর্চা যেন অব্যাহত থাকে সে কামনা করি।

যাই হোক, বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে আমার অনেক ঋণ, ক্লাবের কাছেও কম নয়। ওই ঋণ অপরিশোধ্য।

                লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড
নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
অর্থনীতির সম্ভাবনা ও সংকট
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
দেড় লাখ টাকার খামারে ৫৫ হাজার কোয়েল
দেড় লাখ টাকার খামারে ৫৫ হাজার কোয়েল
আশুগঞ্জ-আখাউড়া সড়ক
আশুগঞ্জ-আখাউড়া সড়ক
বিপন্ন ব্যাংক খাত
বিপন্ন ব্যাংক খাত
ট্রান্সজেন্ডারিজম : একটি সামাজিক ও নৈতিক সংকট
ট্রান্সজেন্ডারিজম : একটি সামাজিক ও নৈতিক সংকট
সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র
সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র
অবৈধ গ্যাস সংযোগ
অবৈধ গ্যাস সংযোগ
সড়ক কেন মারণফাঁদ
সড়ক কেন মারণফাঁদ
পল্লিসমাজের পুনর্গঠন
পল্লিসমাজের পুনর্গঠন
সর্বশেষ খবর
দ্রুততম মানবের মুকুট ফিরে পেলেন ইমরান
দ্রুততম মানবের মুকুট ফিরে পেলেন ইমরান

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের দলে ডাক পেয়ে যা বললেন সোহান
এশিয়া কাপের দলে ডাক পেয়ে যা বললেন সোহান

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো দেশের বাইরের ক্লাবে শিউলি
প্রথমবারের মতো দেশের বাইরের ক্লাবে শিউলি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন
ভারত ও বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইক্রোবাসের ট্যাংকিতে মিলল ইয়াবা, পাচারকারী আটক
মাইক্রোবাসের ট্যাংকিতে মিলল ইয়াবা, পাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে নদীতে বিলীন পাটুরিয়া ফেরিঘাট, ঝুঁকিতে আরও দুটি
মানিকগঞ্জে নদীতে বিলীন পাটুরিয়া ফেরিঘাট, ঝুঁকিতে আরও দুটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রশান্ত মহাসাগরে বড় অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা
প্রশান্ত মহাসাগরে বড় অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৮ সালের নির্বাচনের কলঙ্ক মোচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার
১৮ সালের নির্বাচনের কলঙ্ক মোচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লঞ্চ থেকে মুমূর্ষু নবজাতককে উদ্ধার করলো কোস্ট গার্ড
লঞ্চ থেকে মুমূর্ষু নবজাতককে উদ্ধার করলো কোস্ট গার্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ
কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হবিগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে ছাত্র-জনতার মানববন্ধন
হবিগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে ছাত্র-জনতার মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী সমঝোতায় জাতীয় পার্টিকে যুক্ত করা হবে না: ডা. তাহের
নির্বাচনী সমঝোতায় জাতীয় পার্টিকে যুক্ত করা হবে না: ডা. তাহের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির প্রয়াত অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলমের স্মরণে দোয়া মাহফিল
ঢাবির প্রয়াত অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলমের স্মরণে দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসারাঙ্গাকে ছাড়াই জিম্বাবুয়ে সফর করবে শ্রীলঙ্কা
হাসারাঙ্গাকে ছাড়াই জিম্বাবুয়ে সফর করবে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন
নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ওয়াসার আর্থিক বিবরণ-হিসাব খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন
ঢাকা ওয়াসার আর্থিক বিবরণ-হিসাব খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের রাজনীতির একটা গুণগত পরিবর্তন 
হতে হবে: এ টি এম আজহারুল ইসলাম
দেশের রাজনীতির একটা গুণগত পরিবর্তন  হতে হবে: এ টি এম আজহারুল ইসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উল্লাপাড়ায় কবর থেকে ৭ কঙ্কাল চুরি
উল্লাপাড়ায় কবর থেকে ৭ কঙ্কাল চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রথম দিনে দু’টি নতুন জাতীয় রেকর্ড, দ্রুততম মানবী সুমাইয়া
প্রথম দিনে দু’টি নতুন জাতীয় রেকর্ড, দ্রুততম মানবী সুমাইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান
দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল
ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা
এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার
আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার

১১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত
কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে
একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র
নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম
ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা
যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে গাড়িচাপায় বাইকের ৩ আরোহী নিহত

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা
বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া
বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘সিকান্দারের’ ভরাডুবির কারণ জানালেন পরিচালক
‘সিকান্দারের’ ভরাডুবির কারণ জানালেন পরিচালক

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭
হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে
একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় লরি উল্টে একই পরিবারের ৪ জন নিহত
কুমিল্লায় লরি উল্টে একই পরিবারের ৪ জন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

মেট্রোরেলের জমি অধিগ্রহণের আড়ালে ৫ কোটি টাকা লুট
মেট্রোরেলের জমি অধিগ্রহণের আড়ালে ৫ কোটি টাকা লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

ফ্যাসিস্ট সরকারের সব অপরাধের দ্রুত বিচার করতে হবে
ফ্যাসিস্ট সরকারের সব অপরাধের দ্রুত বিচার করতে হবে

নগর জীবন

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

দেশগ্রাম

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির দামে পুড়ছে মানুষ
সবজির দামে পুড়ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে ১৪ দিন ধরে রাস্তায় অবস্থান
দুই দাবিতে ১৪ দিন ধরে রাস্তায় অবস্থান

খবর