শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫

কার্বন নিয়ে বিপজ্জনক সিদ্ধান্ত ট্রাম্প প্রশাসনের, ঝুঁকিতে বিশ্ব

জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য কার্বন ডাইঅক্সাইড অন্যতম দায়ী মনে করা হলেও ইপিএ বলছে, এতদিন কার্বন ডাইঅক্সাইডকে যতটা ‘দূষণকারী’ মনে করা হতো আদৌ তা নয়। তাই ‘গ্রিনহাউস’ গ্যাসের তালিকা থেকে এটিকে বাদ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
কার্বন নিয়ে বিপজ্জনক সিদ্ধান্ত ট্রাম্প প্রশাসনের, ঝুঁকিতে বিশ্ব

শিল্পের নামে গ্রিনহাউস গ্যাসের অনিয়ন্ত্রিত নিঃসরণে ঝুঁকিতে পৃথিবী। এতে বাড়ছে তাপমাত্রা। গলছে মেরু অঞ্চলের বরফ। বাড়ছে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা। ধেয়ে আসছে একের পর এক প্রাকৃতিক দুর্যোগ। সেখানে বিশ্বে মাথাপিছু সর্বোচ্চ (১৭.৬১ টন কার্বন ডাইঅক্সাইড সমতুল্য) গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণকারী দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অর্থনৈতিক উন্নতির জন্য গ্রিনহাউস গ্যাস নিয়ন্ত্রণের সব বিধিনিষেধ থেকে বেরিয়ে আসতে চাইছে। এ জন্য ২০০৯ সালে নিরাপদ বায়ু আইনের আওতায় জারি করা এন্ডেঞ্জারমেন্ট ফাইন্ডিং বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। এমনকি কার্বন ডাইঅক্সাইডকে গ্রিন হাউস গ্যাসের তালিকা থেকে বাদ দিতে চাইছে দেশটি। এ সিদ্ধান্তকে শুধু আমেরিকা নয়, সারা বিশ্বের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ মনে করছেন পরিবেশবিদ ও জলবায়ু গবেষকরা। এমনকি প্রতিবাদ এসেছে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন অঙ্গরাজ্য থেকেও।

আমেরিকার পরিবেশ সুরক্ষা সংস্থা (ইপিএ) চলতি মাসের শুরুতে ২০০৯ সালের এন্ডেঞ্জারমেন্ট ফাইন্ডিং বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছে। এ আইনের ওপর ভিত্তি করেই যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিনহাউস গ্যাস উৎপাদনের উৎসগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছিল। সংস্থাটির মতে, গাড়ি ও শিল্পে নির্গমন কমাতে কড়া নিয়ম করলে উপকারের চেয়ে ক্ষতি বেশি হবে। ইপিএ প্রশাসক লি জেলডিন বলেছেন, পরিবেশ রক্ষার যুক্তি দিয়ে জো বাইডেনের জমানায় বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলোর জন্য কার্বন দূষণের যে মান স্থির করা হয়েছিল, তা মার্কিন অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে। এন্ডেঞ্জারমেন্ট ফাইন্ডিং বাতিল করলে আমেরিকানরা অর্থ সাশ্রয় করতে পারবে। গত দুই দশকে তৈরি হওয়া কার্বন ডাইঅক্সাইড, মিথেনসহ গ্রিনহাউস গ্যাস কমানোর নিয়ম শিথিল হয়ে যাবে। এরপর লাইট-ডিউটি, মিডিয়াম-ডিউটি এবং হেভি-ডিউটি যানবাহন ও ইঞ্জিনের সব নির্গমন মানদণ্ডও বাতিল করা হবে।

জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য কার্বন ডাইঅক্সাইড অন্যতম দায়ী মনে করা হলেও ইপিএ বলছে, এতদিন কার্বন ডাই অক্সাইডকে যতটা ‘দূষণকারী’ মনে করা হতো আদৌ তা নয়। তাই ‘গ্রিনহাউস’ গ্যাসের তালিকা থেকে এটাকে বাদ দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। যদিও এন্ডেঞ্জারমেন্ট ফাইন্ডিংয়ে বলা হয়েছিল, কার্বন ডাইঅক্সাইডের মতো গ্রিন হাউস গ্যাস মানুষের স্বাস্থ্য ও পরিবেশের জন্য বিপজ্জনক, তাই এগুলো নিয়ন্ত্রণ করা জরুরি। আমেরিকার ‘ন্যাশনাল ওশেনিক অ্যান্ড অ্যাটমোস্ফিয়ারিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন’ (এনওএএ)-এর তালিকায় দীর্ঘদিন ধরেই ‘ক্ষতিকর’ হিসেবে চিহ্নিত কার্বন ডাইঅক্সাইড। স্বাস্থ্যের পক্ষে বিপজ্জনক ‘গ্রিনহাউস’ গ্যাসের তালিকাতেও রয়েছে এই গ্যাস।

গবেষণা প্রতিষ্ঠান চেঞ্জ ইনিশিয়েটিভের প্রধান নির্বাহী এবং আন্তর্জাতিক জলবায়ু অর্থনীতি বিশ্লেষক এম জাকির হোসেন খান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, এমনিতেই মাথাপিছু গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণের শীর্ষে যুক্তরাষ্ট্র। বর্তমান সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ হবে। এটা শুধু যুক্তরাষ্ট্র নয়, পৃথিবীর জন্য বিপদ ডেকে আনবে। কারণ, বাতাস একটা নির্দিষ্ট দেশ বা অঞ্চলে সীমাবদ্ধ থাকে না। জলবায়ু পরিবর্তনে ভুক্তভোগী হয় বিশ্ব। আমরা আছি অন্যতম ঝুঁকিতে। আমেরিকা রাজনৈতিক, প্রশাসনিক নাকি বৈজ্ঞানিক ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে তা পরিষ্কার নয়। আন্তর্জাতিক আদালতের রায়ে বলা আছে, পরিবেশ রক্ষার সঙ্গে মানবাধিকার যুক্ত। এই সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হলে সাময়িকভাবে আমেরিকান কোম্পানিগুলো লাভবান হলেও পরে ক্ষতির মুখে পড়বে। মামলা-জরিমানা হবে। কারণ, কেউ ছেড়ে দেবে না। আমাদের মতো এলডিসি দেশগুলোর উচিত এটা নিয়ে নিজেদের প্ল্যাটফর্মে আলোচনা করা। সবাই মিলে দূষণকারী দেশ ও কোম্পানিগুলোর পণ্যে কার্বন ট্যাক্স বসানো উচিত। যে কোম্পানির দূষণ বেশি, তাদের পণ্যে ট্যাক্স বেশি বসাতে হবে। তিনি বলেন, এমনিতে জলবায়ু পরিবর্তন ও বায়ুদূষণের জন্য দায়ী দেশগুলো জলবায়ু তহবিলের অর্থ ছাড় দিচ্ছে না। বাংলাদেশেরই পাওনা আছে ৫ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন ডলার। আমেরিকা যেমন বিভিন্ন দেশকে শুল্কের ফাঁদে ফেলেছে। এলডিসি দেশগুলোর উচিত কার্বন ট্যাক্স বসিয়ে পাওনা আদায় করে নেওয়া। কপ সম্মেলনে কার্বন ট্রেডিংয়ের ফাঁদে পা দেওয়া যাবে না। কারণ, কার্বন ট্রেডিংয়ের অর্থ পেতে যে পরিমাণ গাছ দরকার, সেটা আমাদের নেই। জলবায়ু গবেষক ও বিজ্ঞানীরা বলছেন, গ্রিনহাউস গ্যাস নিয়ে আসল বৈজ্ঞানিক প্রমাণ উপেক্ষা করে কিছু নির্বাচিত রিপোর্টের ভিত্তিতে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইপিএ। যদি এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হয় এবং আদালত তা সমর্থন করেন, তাহলে ভবিষ্যতে কোনো প্রশাসনই যুক্তরাষ্ট্রে বড় উৎসগুলো (গাড়ি, বিদ্যুৎ কেন্দ্র, শিল্প কারখানা) থেকে গ্রিন হাউস গ্যাস নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না।

এদিকে ইপিএর এই প্রস্তাবের ঘোর বিরোধিতা করেছে রাজ্যগুলো। ক্যালিফোর্নিয়ার অ্যাটর্নি জেনারেল রব বোন্টাসহ একাধিক ডেমোক্র্যাট শাসিত রাজ্যের আইন কর্মকর্তারা ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনকে এন্ডেঞ্জারমেন্ট ফাইন্ডিং বাতিলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন। তারা বলছেন, এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হলে যুক্তরাষ্ট্রের সব গ্রিনহাউস গ্যাস নিয়ন্ত্রণের আইনি ভিত্তি ভেঙে পড়বে। এতে যুক্তরাষ্ট্রের জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলার প্রচেষ্টা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। রব বোন্টা বলেছেন, এই প্রস্তাব বেআইনি এবং এই সিদ্ধান্ত শক্তি দপ্তরের (ডিওই) একটি অসম্পূর্ণ, যাচাই-বাছাইহীন ও বৈজ্ঞানিকভাবে দুর্বল খসড়া রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে করা হয়েছে। এর মাধ্যমে গত ১৫ বছর ধরে সমর্থন পাওয়া জলবায়ু বিজ্ঞানের প্রমাণ উপেক্ষা করা হচ্ছে।

মিশিগানের অ্যাটর্নি জেনারেল ডানা নেসেল বলেন, ইপিএর প্রস্তাব আসলে নিজের বৈজ্ঞানিক সিদ্ধান্ত অস্বীকার করে আইনগত দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা। জলবায়ু পরিবর্তন ও এর জন্য দায়ী দূষণ থেকে কোনো রাজ্যই নিরাপদ নয়।

এই বিভাগের আরও খবর
বর্জ্য দিলে খাবার মেলে!
বর্জ্য দিলে খাবার মেলে!
মশা ছাড়া কি টিকবে প্রকৃতি?
মশা ছাড়া কি টিকবে প্রকৃতি?
পানি বাণিজ্যের বিপুল সম্ভাবনা
পানি বাণিজ্যের বিপুল সম্ভাবনা
ডেথ ভ্যালির ‘চলমান পাথর’
ডেথ ভ্যালির ‘চলমান পাথর’
ধেয়ে আসছে হিমবাহ, ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
ধেয়ে আসছে হিমবাহ, ঝুঁকিতে বাংলাদেশ
পানির নিচে প্রাচীন শহর!
পানির নিচে প্রাচীন শহর!
র‌্যাফ্লেশিয়া : যে ফুল ছড়ায় পচা মাংসের গন্ধ!
র‌্যাফ্লেশিয়া : যে ফুল ছড়ায় পচা মাংসের গন্ধ!
ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস
ভেটিভার : ভূমিধস রোধে এক জাদুকর ঘাস
ফারাক্কা খুলে দেওয়ায় দিশাহারা পদ্মা-মহানন্দা তীরের মানুষ
ফারাক্কা খুলে দেওয়ায় দিশাহারা পদ্মা-মহানন্দা তীরের মানুষ
মৌমাছি না থাকলে কত বছর বাঁচতাম?
মৌমাছি না থাকলে কত বছর বাঁচতাম?
নদীর বাঁধে ভারসাম্য হারাচ্ছে পৃথিবী!
নদীর বাঁধে ভারসাম্য হারাচ্ছে পৃথিবী!
পানিশূন্য হওয়ার পথে কাবুল
পানিশূন্য হওয়ার পথে কাবুল
সর্বশেষ খবর
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এক মাস পর আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: এক মাস পর আরও এক শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেলের সিটে ২০ হাজার ইয়াবা, যুবক আটক
মোটরসাইকেলের সিটে ২০ হাজার ইয়াবা, যুবক আটক

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ
নিখোঁজের একদিন পর পুকুরে মিলল যুবকের মরদেহ

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০
গোপালগঞ্জে যাত্রীবাহী বাস খাদে পড়ে আহত ২০

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত
যমুনা এক্সপ্রেস ট্রেন বিমানবন্দর রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় লাইনচ্যুত

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী
প্রতি মাসে পাচ্ছেন ঢাবির ছয় শতাধিক শিক্ষার্থী

৩৯ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি
সাংবাদিক বিভুরঞ্জনের খোলা চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা
হাতি রক্ষায় ৪০ কোটি টাকার প্রকল্প রেলওয়ের, বসছে সেন্সরযুক্ত রোবটিক ক্যামেরা

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
বগুড়ায় ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া
পুতিন-জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠকের পরিকল্পনা হয়নি: রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চকরিয়া থানা হাজতে যুবকের মৃত্যু, তিন পুলিশ প্রত্যাহার
চকরিয়া থানা হাজতে যুবকের মৃত্যু, তিন পুলিশ প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান
খেলাপি ঋণ ও অব্যবস্থাপনায় বন্ধ হচ্ছে ৯ আর্থিক প্রতিষ্ঠান

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ
বাঁধভাঙা বন্যা কেড়ে নিয়েছিল সাবা নগরীর সব সুখ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নতুন ফুটবলার কিনতে কারো চলে যাওয়ার অপেক্ষা করবে না ম্যানইউ: আমুরি
নতুন ফুটবলার কিনতে কারো চলে যাওয়ার অপেক্ষা করবে না ম্যানইউ: আমুরি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশের মাটিতে হাসিনার বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি হতে হবে : মির্জা ফখরুল
দেশের মাটিতে হাসিনার বিচার ও সর্বোচ্চ শাস্তি হতে হবে : মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ক্যামেরুনে অপহৃত ১০ শিশু উদ্ধার, আটক ৫০
ক্যামেরুনে অপহৃত ১০ শিশু উদ্ধার, আটক ৫০

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা
পণ্যের বদলে আসছে ইয়াবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা
সব সম্পর্ক ও স্বার্থের ঊর্ধ্বে আল্লাহর ভালোবাসা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ আগস্ট)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস
ঢাকার বৃষ্টি নিয়ে যা জানাল আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?
এক বছরে কতটা এগোল বাংলাদেশ?

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই
ক্ষমতার বৈপ্লবিক রূপান্তর ভিন্ন মুক্তি নেই

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন
যেসব কারণে কুসুম গরম পানি পান করবেন

৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার
ভারতের কাছে বাংলাদেশের হার

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা
একটুতেই রেগে যান জয়া, কারণ জানালেন মেয়ে শ্বেতা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা
এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার
আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার

১৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত
কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম
ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র
নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে
একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে
একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা
যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা
বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি
তারেক রহমানের নেতৃত্বে দেশ গড়ার চ্যালেঞ্জ হাতে নিয়েছি : এ্যানি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
রাশিয়াকে কঠোর আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা অংশে ১৫ কিলোমিটার যানজট

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সবজি ও ডিমের ঊর্ধ্বমুখী দামে ক্রেতারা বিপাকে
সবজি ও ডিমের ঊর্ধ্বমুখী দামে ক্রেতারা বিপাকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন আমরা হাসিনাকে এ ভারতে আশ্রয় দিয়েছি, প্রশ্ন ওয়েইসির
কেন আমরা হাসিনাকে এ ভারতে আশ্রয় দিয়েছি, প্রশ্ন ওয়েইসির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট
রাজশাহী মেডিকেল ক্যাম্পাসের শত শত গাছ লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?
রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জট খুলবে কবে?

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব
কর্মমুখী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিণত করব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী
নদীতে নেই ইলিশ দাম ঊর্ধ্বমুখী

পেছনের পৃষ্ঠা

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

দেশগ্রাম