শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৭, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫

কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
কেন পাল্লা দিয়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমাচ্ছেন বিশ্বের ধনী ব্যক্তিরা?

বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে পাল্লা দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ দুবাইসহ সংযুক্ত আরব আমিরাতে পাড়ি জমাচ্ছেন ধনী ব্যক্তিরা। আগের বছরগুলোর তুলনায় এ সংখ্যা নজিরবিহীনভাবে বাড়ছে বলে জানিয়েছে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স।

প্রতিষ্ঠানটির হিসাব অনুযায়ী, চলতি বছর বিশ্বের নানা প্রান্তের কোটিপতিরা উল্লেখযোগ্যভাবে আরব আমিরাতে পাড়ি জমাবেন। এ সংখ্যা দাঁড়াতে পারে ৯ হাজার ৮০০ জনে, যা বিশ্বের যেকোনও দেশের চেয়ে বেশি।

সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, সংযুক্ত আরব আমিরাত, বিশেষ করে দুবাই শহর দীর্ঘ সময় ধরে আশপাশের দেশের ধনীদের স্বাগত জানিয়ে আসছে। তবে এখন পশ্চিমা দেশগুলো থেকেও এখানে পাড়ি জমানো কোটিপতির সংখ্যা উল্লেখযোগ্য হারে বাড়ছে।

কিন্তু এর পেছনে কারণ কী? কেন, গোটা বিশ্ব থেকে পাল্লা দিয়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিতে পাড়ি জমাচ্ছেন ধনী ব্যক্তিরা?

জানা গেছে, দুবাইসহ সংযুক্ত আরব আমিরাতের কোথাও আয়কর দিতে হয় না। এছাড়াও বর্তমান বিশ্বের অন্যান্য শহরে বিলাসী জীবনযাপন করা দিন দিন প্রায় কঠিন হয়ে পড়ছে, অথচ সংযুক্ত আরব আমিরাতে সহজেই এমন জীবনধারা উপভোগ করা যায়।

পাশাপাশি আরব আমিরাতে নিরাপত্তাব্যবস্থা বেশ কড়া। দেশটি ধনীদের জন্য আকর্ষণীয় জায়গা হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলেছে। অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা, অপরাধের নিম্নমুখী হার, ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ ও অবাধ বিলাসিতার সুযোগ থাকায় দেশটি কোটিপতিদের কাছে জনপ্রিয় গন্তব্যে পরিণত হয়েছে।

ধনী ও দক্ষ বিদেশিদের টানতে আরব আমিরাত গোল্ডেন ভিসা চালু করেছে। এই ভিসার মাধ্যমে ১০ বছরের আবাসিক মর্যাদার সুযোগ পাওয়া যায়।

দুবাইয়ে স্থানান্তরে কাজ করছে আরেকটি পরামর্শক প্রতিষ্ঠান স্কাইবাউন্ড ওয়েলথ ম্যানেজমেন্ট। প্রতিষ্ঠানটির প্রধান মাইক কোডি বলেন, তার অনেক গ্রাহক মনে করেন- এখন নিজ দেশে সফল হওয়া যেন বোঝা হয়ে দাঁড়িয়েছে।

তার মতে, নিজ দেশে ধনীদের ওপর একদিকে যেমন কর ও নজরদারি বাড়ানো হয়, সে অনুযায়ী সুযোগ-সুবিধা পাওয়া যায় না। বরং সুযোগ-সুবিধা তুলনামূলক কমিয়ে দেওয়া হয়। অথচ দুবাইয়ে সম্পদ লুকানোর কিছু নেই; বরং সম্পদশালী হওয়া স্বাভাবিক বিষয়।

কোডি আরও বলেন, “লন্ডনে আমার গ্রাহকেরা ফিসফিসিয়ে নিজেদের সম্পদের কথা বলেন। তবে দুবাইয়ে তারা মুক্তভাবে বাঁচতে পারেন।”

বিলাসী ইনফ্লুয়েন্সারদের শীর্ষ গন্তব্যও এখন দুবাই। এখানে আছে বড় বড় শপিং মল, বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু ভবন ও কৃত্রিম দ্বীপ ‘দ্য পাম’—যেখানে ছড়িয়ে–ছিটিয়ে আছে সারি সারি পাঁচতারকা হোটেল।

যদিও দুবাই শহর নিয়ে সমালোচনাও আছে। স্বল্প বেতনের অভিবাসী শ্রমিকদের ঘামঝরানো পরিশ্রমে এখানকার অর্থনীতি টিকে আছে। কিন্তু সেখানে এসব শ্রমিক ব্যাপক বৈষম্যের শিকার হন বলেও বিশ্বব্যাপী সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে সমালোচনা করা হয়।

আমলাতান্ত্রিক জটিলতা নেই

দুবাইসহ সংযুক্ত আরব আমিরাতে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা খুবই কম। বলা যায়, মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিতে আমলাতান্ত্রিক জটিলতা নেই বললেই চলে।

পরামর্শক প্রতিষ্ঠান স্কাইবাউন্ড ওয়েলথ ম্যানেজমেন্টের প্রধান মাইক কোডি বলেন, তার গ্রাহকদের বেশির ভাগই ৩০ থেকে ৪০ বছরের পেশাজীবী। তাদের কেউ প্রযুক্তি উদ্যোক্তা, কেউ পারিবারিক ব্যবসায় জড়িত, কেউ আবার পরামর্শক ও ফান্ড ম্যানেজার।

এমনই একজন একটি ক্লাউড সফটওয়্যার কোম্পানির প্রতিষ্ঠাতা। ৪২ বছর বয়সী ওই ধনী ব্যক্তি নিজের কোম্পানি বিক্রির মূলধনি মুনাফার কর থেকে বাঁচতে যুক্তরাজ্য থেকে আরব আমিরাতে পাড়ি জমিয়েছেন।

ধনী ব্যক্তিদের দেশ ছাড়ার দিক থেকে বর্তমানে শীর্ষে আছে যুক্তরাজ্য। দেশটি থেকে ‘নন-ডম’ স্ট্যাটাসধারীদের অনেকেই এখন পাড়ি জমাচ্ছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতে। ‘নন-ডম স্ট্যাটাস’ বলতে বোঝায়, যুক্তরাজ্যে থাকলেও যাদের স্থায়ী নিবাস ভিন দেশে। 

একসময় এসব মানুষকে যুক্তরাজ্যে তাদের বৈদেশিক আয়ের ওপর কর দিতে হতো না। এখন তারা দেশটিতে কঠোর করনীতির মুখে পড়ছেন।

করসংক্রান্ত আইনে পরিবর্তন আনার পাশাপাশি উত্তরাধিকারবিষয়ক নীতিতে কড়াকড়ি ও ধন–বৈষম্য নিয়ে উচ্চবাচ্যের কারণে যুক্তরাজ্য চলতি বছর রেকর্ড ১৬ হাজার ৫০০ কোটিপতি হারাতে চলেছে বলে জানিয়েছে হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্স।

চলতি বছর যুক্তরাজ্য ছেড়ে আরব আমিরাতে পাড়ি জমানো কোটিপতিদের মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ব্যক্তি জন ফ্রেডরিকসেন। নরওয়ের গণমাধ্যমে তিনি বলেন, “যুক্তরাজ্য নরকে পরিণত হয়েছে।” তাই তিনি আরব আমিরাতে পাড়ি জমিয়েছেন।

যুক্তরাষ্ট্র ছেড়ে দুবাইয়ে পাড়ি জমিয়েছেন প্যাডকো রিয়েল এস্টেটের প্রধান নির্বাহী ম্যাক্স ম্যাক্সওয়েল।‘বিল্ডিং ওয়েলথ উইদাউট বর্ডারস’ পডকাস্টে এ বিষয়ে তিনি বলেন, “আমরা সবাই নিজেদের পছন্দসই একটা জীবনধারার খোঁজে থাকি।”

পরিবারসহ আমিরাতে পাড়ি জমানোর পর এই উদ্যোক্তা দেখেছেন, একই অর্থ ব্যয় করে সেখানে তার পরিবার আগের চেয়ে ভালো জীবনযাপন করতে পারছে।

হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্সের দুবাই অফিসের ফিলিপ আমারান্তে বলেন, ধনী ব্যক্তিরা তাদের সম্পদ ও বিলাসী জীবনধারা ধরে রাখতে চান। তারা ব্যবসার ক্ষেত্রে আমলাতান্ত্রিক জটিলতাও চান না। এ ক্ষেত্রে আরব আমিরাতের বার্তা স্পষ্ট। দেশটি জানিয়েছে, তারা ব্যবসার জন্য উন্মুক্ত।

কোডি বলেন, “আমার গ্রাহকদের কাছে সংযুক্ত আরব আমিরাত যেন একেবারে যুৎসই জায়গা।”

রিয়েল এস্টেট গবেষণাপ্রতিষ্ঠান নাইট ফ্রাঙ্কের মধ্যপ্রাচ্য বিভাগের প্রধান ফয়সাল দুররানি বলেন, ধনী পরিবারগুলো শুধু বসবাসই নয়, এখন তাদের ব্যবসা আর ব্যক্তিগত অফিসও দুবাইয়ে নিয়ে আসছে, যা আগে দেখা যায়নি।

হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্সের হিসাব অনুযায়ী, সবচেয়ে বেশি কোটিপতি আছে, বিশ্বের এমন ২০টি শহরের একটিতে পরিণত হয়েছে দুবাই। শহরটিতে বর্তমানে ৮১ হাজার ২০০ কোটিপতি ও ২০ জন শতকোটিপতি বসবাস করেন।

হেনলি অ্যান্ড পার্টনার্সের তথ্যমতে, গত বছর দুবাইয়ে এক কোটি ডলার বা এর বেশি মূল্যের ৪৩৫টি বাড়ি বিক্রি হয়েছে। অথচ নিউইয়র্ক ও লন্ডনে যৌথভাবে এর চেয়ে কম বিক্রি হয়েছে। উচ্চমূল্যের সম্পত্তির বাজারে এটিই এখন সবচেয়ে ব্যস্ততম শহর। পশ্চিমা দেশের তুলনায় আরব আমিরাতে এসব সম্পত্তি তুলনামূলক সস্তা।

দুররানি বলেন, “মোনাকো আর সুইজারল্যান্ডের ক্রেতারা আমাদের কাছে ১০ কোটি ডলারে দুবাইয়ে একটি অ্যাপার্টমেন্ট কিনতে চান। কিন্তু দুবাইয়ে ওই দামে পুরো একটি ভবন কেনা সম্ভব।” সূত্র: ফ্রান্স২৪, এনডিটিভি, এএফপি

বিডি প্রতিদিন/একেএ
 

এই বিভাগের আরও খবর
সুমুদ ফ্লোটিলার ছয় সক্রিয়কর্মী এখনও ইসরায়েলের হেফাজতে
সুমুদ ফ্লোটিলার ছয় সক্রিয়কর্মী এখনও ইসরায়েলের হেফাজতে
শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮
শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট
ভারী বৃষ্টি, দিল্লি বিমানবন্দরে নামতে পারল না ১৫ ফ্লাইট
গ্রিসে অভিবাসী বহনকারী নৌকা ডুবে চারজনের প্রাণহানি
গ্রিসে অভিবাসী বহনকারী নৌকা ডুবে চারজনের প্রাণহানি
এবার সুমুদ ফ্লোটিলার ১৩০ জনকে জর্ডানে পাঠিয়েছে ইসরায়েল
এবার সুমুদ ফ্লোটিলার ১৩০ জনকে জর্ডানে পাঠিয়েছে ইসরায়েল
ভারী বর্ষণে বিপর্যস্ত দিল্লি, বিমান চলাচল বিঘ্ন
ভারী বর্ষণে বিপর্যস্ত দিল্লি, বিমান চলাচল বিঘ্ন
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান
চীনা যুদ্ধবিমান-ক্ষেপণাস্ত্র কতোটা কার্যকর জানাল পাকিস্তান
ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগের আহ্বান জানালেন তার প্রথম প্রধানমন্ত্রী ফিলিপ
ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগের আহ্বান জানালেন তার প্রথম প্রধানমন্ত্রী ফিলিপ
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
সর্বশেষ খবর
সংস্কার হয়েছে, কিন্তু বৈষম্য আরও বেড়েছে : রেহমান সোবহান
সংস্কার হয়েছে, কিন্তু বৈষম্য আরও বেড়েছে : রেহমান সোবহান

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

বিনিয়োগে ধস, অনিশ্চয়তায় থমকে গেছে বিদেশি পুঁজি
বিনিয়োগে ধস, অনিশ্চয়তায় থমকে গেছে বিদেশি পুঁজি

৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

উৎপাদন ব্যয় বাড়ায় বিনিয়োগে অনীহা, ঝিমিয়ে পড়েছে অর্থনীতি
উৎপাদন ব্যয় বাড়ায় বিনিয়োগে অনীহা, ঝিমিয়ে পড়েছে অর্থনীতি

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়
শনির উপগ্রহে প্রাণের উপাদান থাকার সম্ভাবনা মিলল গবেষণায়

৫৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল
রক্তে প্লাটিলেট বাড়ায় যেসব ফল

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ব্রাজিলের হয়ে বিশ্বকাপ মাতাতে চান রোনালদোর সতীর্থ বেন্তো
ব্রাজিলের হয়ে বিশ্বকাপ মাতাতে চান রোনালদোর সতীর্থ বেন্তো

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুমুদ ফ্লোটিলার ছয় সক্রিয়কর্মী এখনও ইসরায়েলের হেফাজতে
সুমুদ ফ্লোটিলার ছয় সক্রিয়কর্মী এখনও ইসরায়েলের হেফাজতে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এই দল পারবে, ইনশাআল্লাহ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ব: হামজা
এই দল পারবে, ইনশাআল্লাহ জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ব: হামজা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮
শনিবার থেকে গাজায় ২৩০ বার বিমান হামলা, নিহত ১১৮

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?
কেমন আয় করছে বরুণ-জাহ্নবীর সিনেমা?

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম
হংকং ম্যাচ খেলতে ঢাকায় শামিত সোম

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি
মাদ্রাসা ক্রিকেট চালু করতে যাচ্ছে বিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে জাল নোটসহ চক্রের দুই তরুণী গ্রেফতার
হবিগঞ্জে জাল নোটসহ চক্রের দুই তরুণী গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ
চোরাই মোবাইল উদ্ধারে গিয়ে হামলার শিকার পুলিশ

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বুধবার হচ্ছে না জকসু নির্বাচন কমিশন গঠন
বুধবার হচ্ছে না জকসু নির্বাচন কমিশন গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়ামালকে ছাড়াই ক্যাম্প শুরু করলো স্পেন
ইয়ামালকে ছাড়াই ক্যাম্প শুরু করলো স্পেন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মব করে ছিনিয়ে নিল অটোরিকশা
মব করে ছিনিয়ে নিল অটোরিকশা

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৮ অক্টোবর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ
আলপির জোড়া গোলে সিরিয়াকে হারালো বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সোনারগাঁয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে পরিবেশ বিষয়ক কর্মসূচি
সোনারগাঁয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে পরিবেশ বিষয়ক কর্মসূচি

৭ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থার উন্নতি
শিক্ষাবিদ সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শারীরিক অবস্থার উন্নতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা
হাসপাতালে নবজাতক ফেলে পালালেন মা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা
ইংল্যান্ডের বিপক্ষে লড়াই করে হারলো টাইগ্রেসরা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০
মিয়ানমারে বৌদ্ধদের উৎসবে জান্তার বোমা হামলায় নিহত ৪০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তুরস্কের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশীতে আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন
শহীদ আবরার ফাহাদ স্মৃতি স্মরণে পলাশীতে আগ্রাসনবিরোধী আট স্তম্ভ উদ্বোধন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী
সাবের হোসেন চৌধুরীর বাসায় তিন রাষ্ট্রদূতের বৈঠক, যা বললেন পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান
এবার আকাশে অপ্রতিরোধ্য সক্ষমতা অর্জনে আরও এক ধাপ এগোল পাকিস্তান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
জন্মসনদ থাকুক বা না থাকুক, প্রতিটি শিশুকে টিকা দিতে হবে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস
যুদ্ধবিরতির জন্য যেসব প্রধান শর্ত দিল হামাস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!
জনপ্রশাসনে সচিবের চেয়ারে বসতে চান না কেউ!

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা
ইসফাকের জায়গায় বিসিবি পরিচালক রুবাবা দৌলা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফিরে যে বার্তা দিলেন জামায়াত নেতা ডা. তাহের

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে
পাঁচ ব্যাংক একীভূত : ২ লাখ টাকার কম আমানত ফেরত সবার আগে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত
রাশিয়া থেকে আরও পাঁচটি এস-৪০০ ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনতে চায় ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের
থুনবার্গকে ‘ঝামেলাবাজ’ আখ্যা দিয়ে ‘ডাক্তার দেখানোর’ পরামর্শ ট্রাম্পের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা
আইন সচিব হলেন বিচারক লিয়াকত আলী মোল্লা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি
টাইগ্রেসদের সামনে আজ ইতিহাস গড়ার হাতছানি

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ
ইসরায়েলের কারাগারে আমাদের সাথে অমানবিক আচরণ করা হয়েছে : থুনবার্গ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান
অতীত থেকে শিক্ষা নিয়ে জবাবদিহিতার রাজনীতি গড়তে চাই : তারেক রহমান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি
ট্রাইব্যুনালে অভিযুক্ত হলে এমপি হওয়া যাবে না, প্রজ্ঞাপন জারি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ
প্রবাসী আয়েও কর বসাতে চায় আইএমএফ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৭ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন
স্ত্রী চিৎকারে জানলেন নোবেল জয়, প্রথমে ভেবেছিলেন ভালুক দেখেছেন

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম
ভোক্তাপর্যায়ে কমলো এলপিজির দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা
আবারও চীনা অস্ত্রের কার্যকারিতা নিয়ে পাকিস্তানের প্রশংসা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার রূপার দামেও ইতিহাস
এবার রূপার দামেও ইতিহাস

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!
ক্লিনিক্যালি ডেড তবুও তিনি দেখলেন সবকিছু-কথা বললেন মৃত স্বজনদের সাথেও!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে গ্রেনেড হামলায় বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত
সিলেটে উদয়ন ট্রেন লাইনচ্যুত

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর
পালিয়ে যাওয়ার ১৩ বছর পর মৃত স্বামীর সম্পত্তি দাবি প্রথম স্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের
বদলি ও পদায়নে নতুন নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল
নির্বাচন নিয়ে ‘গভীর ষড়যন্ত্র’ চলছে, সতর্ক থাকুন : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে
সৌদি বিনিয়োগ বাংলাদেশের মূলধন বাজারে ভূমিকা রাখতে পারে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’
স্পেনের চলচ্চিত্র উৎসবে যাচ্ছে ‘আলী’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের সূচিতে পরিবর্তন

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট
হঠাৎ আলোচনায় সেফ এক্সিট

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে
উপদেষ্টা আসার খবরে তোড়জোড় সড়ক মেরামতে

পেছনের পৃষ্ঠা

হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী
হেলিকপ্টারে এসে প্রার্থিতা ঘোষণা করলেন প্রবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ওরা এখনো কারাগারে
ওরা এখনো কারাগারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?
কানাডার সরকারি সংস্থার তালিকায় সন্দেহভাজন বাংলাদেশি কতজন?

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই
কিছু উপদেষ্টার মৃত্যু ছাড়া সেফ এক্সিট নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের
অভিষেক হচ্ছে সাইফ হাসানের

মাঠে ময়দানে

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে বাড়ছে সেবার পরিধি

পেছনের পৃষ্ঠা

লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা
লোম বাছতে কম্বল উজাড় অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট
আগ্রহের কেন্দ্রে বসুন্ধরার প্লট

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে
বিএনপি জামায়াত ও গণঅধিকার পরিষদের একক প্রার্থী মাঠে

নগর জীবন

ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের
দ্রুত আবরার হত্যার বিচার দাবি আধিপত্য প্রতিরোধ আন্দোলনের

নগর জীবন

সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে
সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র রুখতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান
বিবিসি সাক্ষাৎকারে অন্য রকম তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে
সোশ্যাল মিডিয়ার ফেতনা থেকে বাঁচতে হবে

সম্পাদকীয়

হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ
হামজায় উজ্জীবিত বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে
তিনটি শক্তি এ অঞ্চলে আধিপত্য বিস্তারের চেষ্টা করছে

নগর জীবন

পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট
পঞ্চম দফায়ও বিল পাসে ব্যর্থ সিনেট

পূর্ব-পশ্চিম

তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী
তানজিন তিপিয়া - রন্ধনশিল্পী

রকমারি লাইফ স্টাইল

লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস
লাইনচ্যুত উপবন এক্সপ্রেস

নগর জীবন

‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’
‘মাস্টারমাইন্ড জনগণ’

সম্পাদকীয়

বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে
বেনাপোলে ঘুষের টাকাসহ আটক নারী কর্মকর্তা কারাগারে

নগর জীবন

সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে
সংস্কারের ভিত্তিতেই নির্বাচন হতে হবে

নগর জীবন

শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন
শেখ হাসিনা দেশকে ভারতের কাছে বিক্রি করে দিয়ে ছিলেন

খবর

ইসরায়েলি দস্যুপনা
ইসরায়েলি দস্যুপনা

সম্পাদকীয়

নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান
নিজেই নিজের বিউটিশিয়ান

রকমারি লাইফ স্টাইল

কমিউনিটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন মোর্শেদ হাসান খান
কমিউনিটি ব্যাংকের স্বতন্ত্র পরিচালক হলেন মোর্শেদ হাসান খান

নগর জীবন

ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ভবন ধসে নিহত বেড়ে ৬৭
ইন্দোনেশিয়ায় স্কুল ভবন ধসে নিহত বেড়ে ৬৭

পূর্ব-পশ্চিম