শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৭, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫

চতুর্থ পর্ব

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

আজিজ খান ফারুক খান ভাইবেরাদারের অর্থ পাচার
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

সামিটের ব্যবসার ধরন সম্পূর্ণ ভিন্নরকম। বাংলাদেশ ছাড়া কোথাও তাদের কোনো মৌলিক ব্যবসা নেই। বরং অন্য দেশগুলোয় তারা যৌথ অংশীদারি এবং শেয়ার কেনার মাধ্যমে ব্যবসা করে। এ ছাড়া সামিট ইন্টারন্যাশনালের শেয়ার বিক্রি করে বিভিন্ন দেশ থেকে অর্থ সংগ্রহ করে। অর্থাৎ সামিট গ্রুপের পুরো কার্যক্রম যদি বিশ্লেষণ করা যায়, দেখা যাবে তাদের ব্যবসার মূল কেন্দ্র হলো বাংলাদেশ। বাংলাদেশে যেমন বিদ্যুৎ, টেলিকম, আবাসনসহ অন্যান্য খাতে ব্যবসা করেছে। সেসব সেক্টরেই সামিট বিনিয়োগ করেছে, যেখানে সহজে টাকা উপার্জন করা যায় এবং রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ আছে। মজার ব্যাপার হলো, এসব ব্যবসা করতে গিয়ে প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে সরকারের সঙ্গে তাদের একটা সমঝোতা হয়েছে এবং বিপুল পরিমাণ কর রেয়াত পেয়েছে। ধরা যাক বেসরকারি খাতে বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং কুইক রেন্টালের কথা। সেখানে সামিট সরকারের সঙ্গে এমনভাবে চুক্তি করে যাতে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো অলস বসে থাকলেও সামিট টাকা পাবে। অর্থাৎ বিনিয়োগে কোনো ঝুঁকি নেই। একইভাবে যখন তারা টেলিকম ব্যবসা শুরু করে, তখনো শেয়ার বিক্রির জন্য কর রেয়াত পায়। যখন সামিট সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপনের জন্য কাজ শুরু করে, তখনো তাকে সরকারের পক্ষ থেকে দেওয়া হয় বিভিন্ন ধরনের সুযোগসুবিধা। অর্থাৎ সরকারের ছাড়, সুযোগসুবিধা এবং আনুকূল্য ছাড়া সামিট কোনো ব্যবসাই করতে পারেনি। অথচ এ পুরো লভ্যাংশের টাকা চলে গেছে সিঙ্গাপুরে। এ টাকা সিঙ্গাপুর থেকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কালো টাকা রূপান্তরিত হয়েছে সাদা টাকায়।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগ পর্যন্ত সামিট গ্রুপের কর্মপরিধি ও কার্যক্রম বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বিদ্যুৎ এবং তথ্যপ্রযুক্তি ছাড়াও বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের ব্যবসা সম্প্রসারণের চেষ্টা করেছে। সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট লিমিটেড, এসপিএল লিমিটেডের মাধ্যমে বন্দর ব্যবসায় যুক্ত হয়েছেন আজিজ খান। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে প্রতিষ্ঠানটি হয়ে উঠেছিল ড্রাই ডক লিমিটেড (সিডিডিএল) অভ্যন্তরীণ কনটেইনার টার্মিনাল ফ্যাসিলিটিজগুলোর অন্যতম। তালিকাভুক্ত কোম্পানি দেশের রপ্তানি কনটেইনারের ২০ এবং আমদানি পণ্যের কনটেইনারের ৭ দশমিক ৬ শতাংশ হ্যান্ডলিং করত। মুন্সীগঞ্জে এসপিএল লিমিটেডের গড়ে তোলা মুক্তাপুর টার্মিনাল দেশের বেসরকারি খাতে প্রথম অভ্যন্তরীণ নৌ টার্মিনাল ফ্যাসিলিটিজ। এটি করার ক্ষেত্রেও তারা সরকারের সহযোগিতা পেয়েছে। সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট ইস্ট গেটওয়ে আই প্রাইভেট লিমিটেডের মাধ্যমে ভারতের কলকাতা বন্দরে জেটি পরিচালনার সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। অর্থাৎ বাংলাদেশে ব্যবসা করে সেখান থেকে সরকারি সুযোগসুবিধা নিয়ে এবং নানানরকম নয়ছয় করে আবার ভারতের কলকাতা বন্দরে তারা বিনিয়োগ করেছে। এ ছাড়া কোম্পানির সিঙ্গাপুরভিত্তিক সাবসিডিয়ারি সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট পিটিআই লিমিটেড আন্তর্জাতিক শিপিং কোম্পানি ও ফ্রেড কোম্পানিগুলোর সঙ্গে লিয়াজোঁ করে চট্টগ্রাম, মুক্তারপুর ও কলকাতা বন্দর ব্যবসায় প্রয়োজনে সরঞ্জাম সংগ্রহ করে এ কোম্পানি। ভারতের পার্টনায়ও একটি বন্দর উন্নয়নের কাজ করছে সামিট। যেটি এখন নির্মাণাধীন। এটা করেছে বাংলাদেশ থেকে লাভের টাকায়। বাংলাদেশের বাইরে ভারতের ত্রিপুরায় প্রথমবারের মধ্যে একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের শেয়ার কেনে সামিট। অর্থাৎ পাচারকৃত অর্থ দিয়ে তারা শুধু শেয়ার কেনে। ওএনজিসি ত্রিপুরা পাওয়ার লিমিটেডের ২৩ দশমিক ৫ শতাংশ শেয়ার কিনেছে সামিট ইন্ডিয়া ত্রিপুরা। তবে এ শেয়ার কেনার ক্ষেত্রেও সামিট একই রকম কৌশল অবলম্বন করেছে। বাংলাদেশ থেকে অর্জিত টাকা সিঙ্গাপুরে জমা হয়েছে এবং সিঙ্গাপুর থেকে তারা ত্রিপুরার ওএনজিসির পাওয়ার প্ল্যান্টের শেয়ার কিনেছে। অথচ এটি বাংলাদেশের টাকায় করা। কিন্তু এতে বাংলাদেশ সরকারের কোনো লাভ হচ্ছে না।

বাংলাদেশ থেকে পাচারকৃত অর্থের ওপর ভর করে ২০১৬ সালে বিশ্বব্যাংক গ্রুপের প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স করপোরেশন (আইএফসি) এবং অন্যান্য বিনিয়োগকারীকে সঙ্গে নিয়ে সিঙ্গাপুরভিত্তিক সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড প্রতিষ্ঠা করেন আজিজ খান। পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে বিদ্যুৎ প্রকল্পের উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক জেনারেল ইলেকট্রিকের সঙ্গে চুক্তি করে। এ ছাড়া ফিনল্যান্ডভিত্তিক ওয়াট সিলারের সঙ্গে বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়ার বাজারে সহযোগিতার উদ্দেশ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে সামিট। বর্তমানে জেরা, জি মিতশুবিসি ও তাইও ইন্স্যুরেন্স সামিটের ইকুইটি হোল্ডারস হিসেবে পরিচিত। অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ আহরণ এবং রীতিমতো লুণ্ঠনের মাধ্যমে তা সম্পূর্ণ বিদেশে পাচার করে। তার ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ সংগ্রহ করে সামিট গড়ে তুলেছে তার পুরো সাম্রাজ্য। যে টাকা বাংলাদেশের মানুষের রক্তঘামে অর্জিত। কিন্তু সেটির মালিকানা এ দেশের জনগণের নেই।

সিঙ্গাপুরে নিবন্ধিত সামিট ইন্টারন্যাশনাল দক্ষিণ এশিয়ার বিদ্যুৎ এলএনজি অবকাঠামো ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে তাদের কোম্পানি প্রোফাইলে বলা হয়। কিন্তু বাস্তবে তথ্য হলো, বাংলাদেশ ছাড়া কোথাও তারা বিদ্যুৎ উৎপাদন, অবকাঠামো উন্নয়ন বা অন্য কোনো কাজ করে না। তারা শেয়ার কেনার মাধ্যমে ওই ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হয়। একদিকে যেমন তারা বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন সুযোগসুবিধা নিয়ে বিপুল মুনাফা করে এবং পুরো অর্থই সরকারের নিয়মকানুন উপেক্ষা করে সিঙ্গাপুরে পাঠিয়ে দেয়; সিঙ্গাপুরের কোম্পানিতে বিপুল বিনিয়োগ আছে দেখে তারা অন্যান্য কোম্পানিকেও ইকুইটি শেয়ার কেনায় উদ্বুদ্ধ করে এবং সফল হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৯ সালে সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল ২২ শতাংশ শেয়ার, অর্থাৎ ৩৩ কোটি ডলারের শেয়ার কিনে নেয় জাপানস এনার্জি ফোর নিউ এরা (জেরা)। এতে কোম্পানির ভ্যালুয়েশন দেড় বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ জাপানি কোম্পানিতে বিনিয়োগের মাধ্যমে শতকোটি ডলারের ক্লাবে প্রবেশ করেন আজিজ খান। এ পুরো প্রক্রিয়াটি করা হয়েছে বাংলাদেশের ব্যবসার টাকায়। অথচ বাংলাদেশ এখান থেকে লাভবান হতে পারেনি।

শুধু সিঙ্গাপুর এবং সিঙ্গাপুর ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানির মাধ্যমে সামিট গ্রুপ তার সাম্রাজ্য বিস্তার করছে বিভিন্ন দেশে। সাম্প্রতিক সময়ে তারা সংযুক্ত আরব আমিরাত, মরিশাস, ফিনল্যান্ড, লুক্সেমবার্গসহ বিভিন্ন দেশে তাদের সম্পদের পাহাড় গড়েছে। আজিজ খান পরিবারের ১১ সদস্যের প্রত্যেকেরই বিদেশে কোথাও না কোথাও কোনো না কোনো সম্পদের তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। এ সম্পদগুলো সবই বাংলাদেশের টাকা থেকে তারা বিদেশে পাচার করেছেন বলে দেখা গেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে ২০২৪ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগ পর্যন্ত আজিজ খান পরিবার এবং তাঁর বিভিন্ন সদস্যের সম্পদের নানান বিনিয়োগের খবর পাওয়া যায়। আজিজ খান নিজেই সিঙ্গাপুরের নাগরিক। সিঙ্গাপুরে তাঁর সম্পদের তথ্য প্রকাশিত। তাঁর ছোট ভাই মুহাম্মদ ফয়সাল করিম খান সিঙ্গাপুর ছাড়াও সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিপুল সাম্রাজ্যের মালিক। সেখানে তাঁর বিপুল পরিমাণ সম্পদ আছে। আঞ্জুম আজিজ খান হলেন আজিজ খানের স্ত্রী। যাঁর সিঙ্গাপুরে একাধিক ফ্ল্যাট এবং সম্পদ রয়েছে। এ ছাড়া মরিশাসে তিনি সম্পদ করেছেন বলে জানা গেছে। আয়েশা আজিজ খান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সম্পদের মালিক হয়েছেন। এ ছাড়া তিনি যুক্তরাজ্য, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ফিনল্যান্ডে সম্পদের মালিক হয়েছেন। আদিবা আজিজ খানের আরেক মেয়ে যিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিপুল পরিমাণ সম্পদের পাহাড় করেছেন। এ ছাড়া তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডায় সম্পদ গড়েছেন বলে নিশ্চিত তথ্য পাওয়া গেছে। এভাবে এ পরিবারের সদস্যরা বাংলাদেশের টাকা লুণ্ঠন করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। এ অর্থ সবই দেখানো হচ্ছে সিঙ্গাপুরে তাঁদের সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনালের অর্থ থেকে। কিন্তু বাস্তবতা হলো সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনালের ব্যবসা শুধু বাংলাদেশে। বাংলাদেশ ছাড়া অন্য দেশে শেয়ার কেনা এবং শেয়ারে বিনিয়োগ ছাড়া তাদের কোনো ব্যবসা নেই। একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের যে ধরনের চরিত্র থাকা উচিত, তার কোনোটাই না থাকার পরও সামিট গ্রুপ বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের লুণ্ঠিত অর্থ দিয়ে সম্পদের পাহাড় গড়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসার পরিবেশ তেমন উন্নত হয়নি
ব্যবসার পরিবেশ তেমন উন্নত হয়নি
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
চার ক্যান্টনমেন্টে সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
চার ক্যান্টনমেন্টে সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
উৎসবমুখর রাকসু নির্বাচন, ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ
উৎসবমুখর রাকসু নির্বাচন, ভোট পড়েছে ৬৯.৮৩ শতাংশ
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মৃত্যুকূপে এখনো বিষাক্ত ধোঁয়া
মৃত্যুকূপে এখনো বিষাক্ত ধোঁয়া
হাসিনা অনুকম্পার অযোগ্য, ১৪০০ বার ফাঁসি হওয়া উচিত
হাসিনা অনুকম্পার অযোগ্য, ১৪০০ বার ফাঁসি হওয়া উচিত
স্বাক্ষর করবে না এনসিপি ও চার বাম দল
স্বাক্ষর করবে না এনসিপি ও চার বাম দল
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ক্ষমতার জন্য দীনকে ব্যবহার না করি
ক্ষমতার জন্য দীনকে ব্যবহার না করি
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
সর্বশেষ খবর
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪
কেনিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রীর লাশ দেখতে গিয়ে নিরাপত্তাবাহিনীর গুলিতে নিহত ৪

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল
নভেম্বরে সেনেগাল ও তিউনিসিয়ার বিপক্ষে খেলবে ব্রাজিল

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন
কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা রাইলা ওডিঙ্গা মারা গেছেন

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির
রাকসু নির্বাচনে জয়ের পথে শিবির

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ অক্টোবর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা
খেলায় ফিরলেন টেম্বা বাভুমা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ
ইনসাফ কায়েমে মহানবী (সা.)-এর আদর্শ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী
স্থায়ী যুদ্ধবিরতির বল ‘আফগান তালেবানের কোর্টে’: পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম
যুক্তরাজ্যে অভিবাসনে ভাষাগত দক্ষতার নতুন নিয়ম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ
নির্বাচনের প্রস্তুতি : ছুটির দিনেও ইসি কর্মকর্তাদের অফিস করার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

১১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা