শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৭, শনিবার, ২৩ আগস্ট, ২০২৫

চতুর্থ পর্ব

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

আজিজ খান ফারুক খান ভাইবেরাদারের অর্থ পাচার
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

সামিটের ব্যবসার ধরন সম্পূর্ণ ভিন্নরকম। বাংলাদেশ ছাড়া কোথাও তাদের কোনো মৌলিক ব্যবসা নেই। বরং অন্য দেশগুলোয় তারা যৌথ অংশীদারি এবং শেয়ার কেনার মাধ্যমে ব্যবসা করে। এ ছাড়া সামিট ইন্টারন্যাশনালের শেয়ার বিক্রি করে বিভিন্ন দেশ থেকে অর্থ সংগ্রহ করে। অর্থাৎ সামিট গ্রুপের পুরো কার্যক্রম যদি বিশ্লেষণ করা যায়, দেখা যাবে তাদের ব্যবসার মূল কেন্দ্র হলো বাংলাদেশ। বাংলাদেশে যেমন বিদ্যুৎ, টেলিকম, আবাসনসহ অন্যান্য খাতে ব্যবসা করেছে। সেসব সেক্টরেই সামিট বিনিয়োগ করেছে, যেখানে সহজে টাকা উপার্জন করা যায় এবং রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণ আছে। মজার ব্যাপার হলো, এসব ব্যবসা করতে গিয়ে প্রায় প্রতিটি ক্ষেত্রে সরকারের সঙ্গে তাদের একটা সমঝোতা হয়েছে এবং বিপুল পরিমাণ কর রেয়াত পেয়েছে। ধরা যাক বেসরকারি খাতে বিদ্যুৎ কেন্দ্র এবং কুইক রেন্টালের কথা। সেখানে সামিট সরকারের সঙ্গে এমনভাবে চুক্তি করে যাতে বিদ্যুৎ কেন্দ্রগুলো অলস বসে থাকলেও সামিট টাকা পাবে। অর্থাৎ বিনিয়োগে কোনো ঝুঁকি নেই। একইভাবে যখন তারা টেলিকম ব্যবসা শুরু করে, তখনো শেয়ার বিক্রির জন্য কর রেয়াত পায়। যখন সামিট সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপনের জন্য কাজ শুরু করে, তখনো তাকে সরকারের পক্ষ থেকে দেওয়া হয় বিভিন্ন ধরনের সুযোগসুবিধা। অর্থাৎ সরকারের ছাড়, সুযোগসুবিধা এবং আনুকূল্য ছাড়া সামিট কোনো ব্যবসাই করতে পারেনি। অথচ এ পুরো লভ্যাংশের টাকা চলে গেছে সিঙ্গাপুরে। এ টাকা সিঙ্গাপুর থেকে সারা বিশ্বে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। কালো টাকা রূপান্তরিত হয়েছে সাদা টাকায়।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগ পর্যন্ত সামিট গ্রুপের কর্মপরিধি ও কার্যক্রম বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, বিদ্যুৎ এবং তথ্যপ্রযুক্তি ছাড়াও বিভিন্ন ক্ষেত্রে তাদের ব্যবসা সম্প্রসারণের চেষ্টা করেছে। সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট লিমিটেড, এসপিএল লিমিটেডের মাধ্যমে বন্দর ব্যবসায় যুক্ত হয়েছেন আজিজ খান। আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে প্রতিষ্ঠানটি হয়ে উঠেছিল ড্রাই ডক লিমিটেড (সিডিডিএল) অভ্যন্তরীণ কনটেইনার টার্মিনাল ফ্যাসিলিটিজগুলোর অন্যতম। তালিকাভুক্ত কোম্পানি দেশের রপ্তানি কনটেইনারের ২০ এবং আমদানি পণ্যের কনটেইনারের ৭ দশমিক ৬ শতাংশ হ্যান্ডলিং করত। মুন্সীগঞ্জে এসপিএল লিমিটেডের গড়ে তোলা মুক্তাপুর টার্মিনাল দেশের বেসরকারি খাতে প্রথম অভ্যন্তরীণ নৌ টার্মিনাল ফ্যাসিলিটিজ। এটি করার ক্ষেত্রেও তারা সরকারের সহযোগিতা পেয়েছে। সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট ইস্ট গেটওয়ে আই প্রাইভেট লিমিটেডের মাধ্যমে ভারতের কলকাতা বন্দরে জেটি পরিচালনার সঙ্গে যুক্ত রয়েছে। অর্থাৎ বাংলাদেশে ব্যবসা করে সেখান থেকে সরকারি সুযোগসুবিধা নিয়ে এবং নানানরকম নয়ছয় করে আবার ভারতের কলকাতা বন্দরে তারা বিনিয়োগ করেছে। এ ছাড়া কোম্পানির সিঙ্গাপুরভিত্তিক সাবসিডিয়ারি সামিট অ্যালায়েন্স পোর্ট পিটিআই লিমিটেড আন্তর্জাতিক শিপিং কোম্পানি ও ফ্রেড কোম্পানিগুলোর সঙ্গে লিয়াজোঁ করে চট্টগ্রাম, মুক্তারপুর ও কলকাতা বন্দর ব্যবসায় প্রয়োজনে সরঞ্জাম সংগ্রহ করে এ কোম্পানি। ভারতের পার্টনায়ও একটি বন্দর উন্নয়নের কাজ করছে সামিট। যেটি এখন নির্মাণাধীন। এটা করেছে বাংলাদেশ থেকে লাভের টাকায়। বাংলাদেশের বাইরে ভারতের ত্রিপুরায় প্রথমবারের মধ্যে একটি বিদ্যুৎ কেন্দ্রের শেয়ার কেনে সামিট। অর্থাৎ পাচারকৃত অর্থ দিয়ে তারা শুধু শেয়ার কেনে। ওএনজিসি ত্রিপুরা পাওয়ার লিমিটেডের ২৩ দশমিক ৫ শতাংশ শেয়ার কিনেছে সামিট ইন্ডিয়া ত্রিপুরা। তবে এ শেয়ার কেনার ক্ষেত্রেও সামিট একই রকম কৌশল অবলম্বন করেছে। বাংলাদেশ থেকে অর্জিত টাকা সিঙ্গাপুরে জমা হয়েছে এবং সিঙ্গাপুর থেকে তারা ত্রিপুরার ওএনজিসির পাওয়ার প্ল্যান্টের শেয়ার কিনেছে। অথচ এটি বাংলাদেশের টাকায় করা। কিন্তু এতে বাংলাদেশ সরকারের কোনো লাভ হচ্ছে না।

বাংলাদেশ থেকে পাচারকৃত অর্থের ওপর ভর করে ২০১৬ সালে বিশ্বব্যাংক গ্রুপের প্রতিষ্ঠান ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্স করপোরেশন (আইএফসি) এবং অন্যান্য বিনিয়োগকারীকে সঙ্গে নিয়ে সিঙ্গাপুরভিত্তিক সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড প্রতিষ্ঠা করেন আজিজ খান। পাশাপাশি দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে বিদ্যুৎ প্রকল্পের উন্নয়নে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক জেনারেল ইলেকট্রিকের সঙ্গে চুক্তি করে। এ ছাড়া ফিনল্যান্ডভিত্তিক ওয়াট সিলারের সঙ্গে বাংলাদেশ, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়ার বাজারে সহযোগিতার উদ্দেশ্যে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে সামিট। বর্তমানে জেরা, জি মিতশুবিসি ও তাইও ইন্স্যুরেন্স সামিটের ইকুইটি হোল্ডারস হিসেবে পরিচিত। অর্থাৎ বাংলাদেশ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ আহরণ এবং রীতিমতো লুণ্ঠনের মাধ্যমে তা সম্পূর্ণ বিদেশে পাচার করে। তার ওপর ভিত্তি করে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ সংগ্রহ করে সামিট গড়ে তুলেছে তার পুরো সাম্রাজ্য। যে টাকা বাংলাদেশের মানুষের রক্তঘামে অর্জিত। কিন্তু সেটির মালিকানা এ দেশের জনগণের নেই।

সিঙ্গাপুরে নিবন্ধিত সামিট ইন্টারন্যাশনাল দক্ষিণ এশিয়ার বিদ্যুৎ এলএনজি অবকাঠামো ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ত বলে তাদের কোম্পানি প্রোফাইলে বলা হয়। কিন্তু বাস্তবে তথ্য হলো, বাংলাদেশ ছাড়া কোথাও তারা বিদ্যুৎ উৎপাদন, অবকাঠামো উন্নয়ন বা অন্য কোনো কাজ করে না। তারা শেয়ার কেনার মাধ্যমে ওই ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হয়। একদিকে যেমন তারা বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন সুযোগসুবিধা নিয়ে বিপুল মুনাফা করে এবং পুরো অর্থই সরকারের নিয়মকানুন উপেক্ষা করে সিঙ্গাপুরে পাঠিয়ে দেয়; সিঙ্গাপুরের কোম্পানিতে বিপুল বিনিয়োগ আছে দেখে তারা অন্যান্য কোম্পানিকেও ইকুইটি শেয়ার কেনায় উদ্বুদ্ধ করে এবং সফল হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ২০১৯ সালে সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনাল ২২ শতাংশ শেয়ার, অর্থাৎ ৩৩ কোটি ডলারের শেয়ার কিনে নেয় জাপানস এনার্জি ফোর নিউ এরা (জেরা)। এতে কোম্পানির ভ্যালুয়েশন দেড় বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ জাপানি কোম্পানিতে বিনিয়োগের মাধ্যমে শতকোটি ডলারের ক্লাবে প্রবেশ করেন আজিজ খান। এ পুরো প্রক্রিয়াটি করা হয়েছে বাংলাদেশের ব্যবসার টাকায়। অথচ বাংলাদেশ এখান থেকে লাভবান হতে পারেনি।

শুধু সিঙ্গাপুর এবং সিঙ্গাপুর ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানির মাধ্যমে সামিট গ্রুপ তার সাম্রাজ্য বিস্তার করছে বিভিন্ন দেশে। সাম্প্রতিক সময়ে তারা সংযুক্ত আরব আমিরাত, মরিশাস, ফিনল্যান্ড, লুক্সেমবার্গসহ বিভিন্ন দেশে তাদের সম্পদের পাহাড় গড়েছে। আজিজ খান পরিবারের ১১ সদস্যের প্রত্যেকেরই বিদেশে কোথাও না কোথাও কোনো না কোনো সম্পদের তথ্য পাওয়া যাচ্ছে। এ সম্পদগুলো সবই বাংলাদেশের টাকা থেকে তারা বিদেশে পাচার করেছেন বলে দেখা গেছে।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের অনুসন্ধানে ২০২৪ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগ পর্যন্ত আজিজ খান পরিবার এবং তাঁর বিভিন্ন সদস্যের সম্পদের নানান বিনিয়োগের খবর পাওয়া যায়। আজিজ খান নিজেই সিঙ্গাপুরের নাগরিক। সিঙ্গাপুরে তাঁর সম্পদের তথ্য প্রকাশিত। তাঁর ছোট ভাই মুহাম্মদ ফয়সাল করিম খান সিঙ্গাপুর ছাড়াও সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিপুল সাম্রাজ্যের মালিক। সেখানে তাঁর বিপুল পরিমাণ সম্পদ আছে। আঞ্জুম আজিজ খান হলেন আজিজ খানের স্ত্রী। যাঁর সিঙ্গাপুরে একাধিক ফ্ল্যাট এবং সম্পদ রয়েছে। এ ছাড়া মরিশাসে তিনি সম্পদ করেছেন বলে জানা গেছে। আয়েশা আজিজ খান মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে সম্পদের মালিক হয়েছেন। এ ছাড়া তিনি যুক্তরাজ্য, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ফিনল্যান্ডে সম্পদের মালিক হয়েছেন। আদিবা আজিজ খানের আরেক মেয়ে যিনি সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিপুল পরিমাণ সম্পদের পাহাড় করেছেন। এ ছাড়া তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কানাডায় সম্পদ গড়েছেন বলে নিশ্চিত তথ্য পাওয়া গেছে। এভাবে এ পরিবারের সদস্যরা বাংলাদেশের টাকা লুণ্ঠন করে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। এ অর্থ সবই দেখানো হচ্ছে সিঙ্গাপুরে তাঁদের সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনালের অর্থ থেকে। কিন্তু বাস্তবতা হলো সামিট পাওয়ার ইন্টারন্যাশনালের ব্যবসা শুধু বাংলাদেশে। বাংলাদেশ ছাড়া অন্য দেশে শেয়ার কেনা এবং শেয়ারে বিনিয়োগ ছাড়া তাদের কোনো ব্যবসা নেই। একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানের যে ধরনের চরিত্র থাকা উচিত, তার কোনোটাই না থাকার পরও সামিট গ্রুপ বিশ্বজুড়ে বাংলাদেশের লুণ্ঠিত অর্থ দিয়ে সম্পদের পাহাড় গড়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে ব্যবস্থা
হাসিনার বক্তব্য প্রচার করলে ব্যবস্থা
আন্তর্জাতিক সহায়তা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
আন্তর্জাতিক সহায়তা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
মতামত দিল ২৪ রাজনৈতিক দল
মতামত দিল ২৪ রাজনৈতিক দল
রাস্তায় ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণ ঘরে দগ্ধ পরিবারটি
রাস্তায় ট্রান্সফরমার বিস্ফোরণ ঘরে দগ্ধ পরিবারটি
ঘরে ঘরে মাদকাসক্ত ঋণগ্রস্তে আত্মাহুতি
ঘরে ঘরে মাদকাসক্ত ঋণগ্রস্তে আত্মাহুতি
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আসছেন আজ
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
ফ্যাসিবাদের চক্রান্ত রুখে দেবে ছাত্রসমাজ
ফ্যাসিবাদের চক্রান্ত রুখে দেবে ছাত্রসমাজ
ভারতের দরিদ্রতম মুখ্যমন্ত্রী মমতা
ভারতের দরিদ্রতম মুখ্যমন্ত্রী মমতা
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
হাসিনার বিচার হতেই হবে
হাসিনার বিচার হতেই হবে
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
সর্বশেষ খবর
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান
ইরানে হামলার ক্ষয়ক্ষতি নিয়ে ভিন্নমত, চাকরি হারালেন পেন্টাগনের গোয়েন্দা প্রধান

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুততম মানবের মুকুট ফিরে পেলেন ইমরান
দ্রুততম মানবের মুকুট ফিরে পেলেন ইমরান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপের দলে ডাক পেয়ে যা বললেন সোহান
এশিয়া কাপের দলে ডাক পেয়ে যা বললেন সোহান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো দেশের বাইরের ক্লাবে শিউলি
প্রথমবারের মতো দেশের বাইরের ক্লাবে শিউলি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারত ও বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন
ভারত ও বাংলাদেশের বিশ্বকাপ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাইক্রোবাসের ট্যাংকিতে মিলল ইয়াবা, পাচারকারী আটক
মাইক্রোবাসের ট্যাংকিতে মিলল ইয়াবা, পাচারকারী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ
ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি জানাতে কুয়ালালামপুরে জড়ো হবে লক্ষাধিক মানুষ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মানিকগঞ্জে নদীতে বিলীন পাটুরিয়া ফেরিঘাট, ঝুঁকিতে আরও দুটি
মানিকগঞ্জে নদীতে বিলীন পাটুরিয়া ফেরিঘাট, ঝুঁকিতে আরও দুটি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র
২৪ ঘণ্টা সিসিটিভির আওতায় থাকবে সাদাপাথর পর্যটনকেন্দ্র

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রশান্ত মহাসাগরে বড় অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা
প্রশান্ত মহাসাগরে বড় অগ্ন্যুৎপাতের আশঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১৮ সালের নির্বাচনের কলঙ্ক মোচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার
১৮ সালের নির্বাচনের কলঙ্ক মোচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে পুলিশ : ডিএমপি কমিশনার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লঞ্চ থেকে মুমূর্ষু নবজাতককে উদ্ধার করলো কোস্ট গার্ড
লঞ্চ থেকে মুমূর্ষু নবজাতককে উদ্ধার করলো কোস্ট গার্ড

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ
কুকুরের আক্রমণে পিছু হটল চিতাবাঘ

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হবিগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে ছাত্র-জনতার মানববন্ধন
হবিগঞ্জে সড়ক সংস্কারের দাবিতে ছাত্র-জনতার মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস
ইসরায়েলকে গাজায় ‘মৌলিক চাহিদা’ নিশ্চিত করতে হবে : রেডক্রস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনী সমঝোতায় জাতীয় পার্টিকে যুক্ত করা হবে না: ডা. তাহের
নির্বাচনী সমঝোতায় জাতীয় পার্টিকে যুক্ত করা হবে না: ডা. তাহের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৮৮০

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবির প্রয়াত অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলমের স্মরণে দোয়া মাহফিল
ঢাবির প্রয়াত অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলমের স্মরণে দোয়া মাহফিল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে মতামত দেয়নি ৭ রাজনৈতিক দল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসারাঙ্গাকে ছাড়াই জিম্বাবুয়ে সফর করবে শ্রীলঙ্কা
হাসারাঙ্গাকে ছাড়াই জিম্বাবুয়ে সফর করবে শ্রীলঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন
নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ম্যাচের ভেন্যু পরিবর্তন

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা ওয়াসার আর্থিক বিবরণ-হিসাব খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন
ঢাকা ওয়াসার আর্থিক বিবরণ-হিসাব খতিয়ে দেখতে কমিটি গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের রাজনীতির একটা গুণগত পরিবর্তন 
হতে হবে: এ টি এম আজহারুল ইসলাম
দেশের রাজনীতির একটা গুণগত পরিবর্তন  হতে হবে: এ টি এম আজহারুল ইসলাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল
জুলাই সনদ নিয়ে মতামত দিয়েছে ২৩ দল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উল্লাপাড়ায় কবর থেকে ৭ কঙ্কাল চুরি
উল্লাপাড়ায় কবর থেকে ৭ কঙ্কাল চুরি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ
মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ : পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান
দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান

২২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান
আইনসিদ্ধ হোক বা না হোক, বিয়ে তো করেছিলাম : নুসরাত জাহান

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়
'ফ্যাসিবাদী বিজেপি' ও মোদির বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলেন থালাপতি বিজয়

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল
ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে
যে কারণে যুক্তরাজ্য তলব করলো ইসরাইলি রাষ্ট্রদূতকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা
এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা
হাসিনার উসকানিমূলক বক্তব্য প্রচার করলে তাৎক্ষণিক আইনি ব্যবস্থা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার
আমিরাতে ভিসা সংকটে বড় হুমকির মুখে বাংলাদেশি শ্রমবাজার

১২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ১০ দিন ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত
কিশোরগঞ্জে যুবদলের দুই গ্রুপের সংঘর্ষে একজন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে
একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র
নৌ মহড়ায় সফলভাবে লক্ষ্যবস্তুকে ধ্বংস করল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু
উদ্বোধনের পরদিনই বৈদ্যুতিক তার চুরি, অন্ধকারে স্বপ্নের মওলানা ভাসানী সেতু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম
ঢাবির বিভিন্ন গ্রুপে গুজব-অপতথ্য ছড়ানো হচ্ছে: আবিদুল ইসলাম

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার সাবেক প্রেসিডেন্ট ও ৬ বারের প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা
যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত
সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা
বাড়ি ভাড়া নেওয়ার কথা বলে প্রবেশ, লুটপাট শেষে বৃদ্ধাকে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া
বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা
ভারত থেকে চাল আমদানি শুরু, বাজারে দাম কমার আশা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে
একের পর এক বিশ্ব রেকর্ড গড়ছেন ম্যাথু ব্রিটজকে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সিকান্দারের’ ভরাডুবির কারণ জানালেন পরিচালক
‘সিকান্দারের’ ভরাডুবির কারণ জানালেন পরিচালক

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭
হানি ট্র্যাপ ও চাকরির প্রলোভনে প্রতারণার ঘটনায় গ্রেফতার ৭

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান
এশিয়া কাপের দল ঘোষণা, ফিরলেন সোহান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বেতন নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ
গাজায় দুর্ভিক্ষ, প্রথমবারের মতো স্বীকার করলো জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় লরি উল্টে একই পরিবারের ৪ জন নিহত
কুমিল্লায় লরি উল্টে একই পরিবারের ৪ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পেছালে ভয়ংকর ক্ষতির মুখে পড়বে দেশ : ডা. জাহিদ
নির্বাচন পেছালে ভয়ংকর ক্ষতির মুখে পড়বে দেশ : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক
উপদেষ্টা মাহফুজের বাবা ইউনিয়ন বিএনপির সম্পাদক

প্রথম পৃষ্ঠা

শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর
শত বছরে অক্ষত হীরা জহরতে ভরা রূপজান বিবির কবর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ
রাজনীতিতে মনোনয়ন পেতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ
আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কঠোর পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ
লুটের টাকায় বিভিন্ন দেশে বিনিয়োগ

প্রথম পৃষ্ঠা

পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র
পর্দায় শক্তিশালী কিছু নারী চরিত্র

শোবিজ

ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ
ঢাকায় ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের বিক্ষোভ

নগর জীবন

গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব
গণতান্ত্রিক সহাবস্থানের দৃষ্টান্ত গড়ব

প্রথম পৃষ্ঠা

ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল
ওয়ান স্টুডেন্ট ওয়ান বেড ওয়ান টেবিল

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের আগামী পরিকল্পনা
শাকিবের আগামী পরিকল্পনা

শোবিজ

কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে
কাজ করব মৌলিক অধিকার আদায়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি
কিশোরকে পিটিয়ে ভাইরাল সেই ইউএনও ওএসডি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব
বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ক্লাব

সম্পাদকীয়

বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি
বিচারককে ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা, জামায়াত নেতাকে দল থেকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

মেট্রোরেলের জমি অধিগ্রহণের আড়ালে ৫ কোটি টাকা লুট
মেট্রোরেলের জমি অধিগ্রহণের আড়ালে ৫ কোটি টাকা লুট

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে
আওয়ামীবিরোধীদের কাদা ছোড়াছুড়ি বন্ধ করতে হবে

নগর জীবন

পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ
পিআর বোঝে না রংপুরের মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্ট সরকারের সব অপরাধের দ্রুত বিচার করতে হবে
ফ্যাসিস্ট সরকারের সব অপরাধের দ্রুত বিচার করতে হবে

নগর জীবন

শোক সংবাদ
শোক সংবাদ

খবর

প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪
প্রাইভেট কারের ওপর উল্টে পড়ল কাভার্ড ভ্যান, নিহত ৪

প্রথম পৃষ্ঠা

৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি
৫৩ বছর দেশে সুষ্ঠু রাজনীতি হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের চড়া চালডালের বাজার
ফের চড়া চালডালের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির দামে পুড়ছে মানুষ
সবজির দামে পুড়ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক
হরিণের মাংসসহ শিকারি আটক

দেশগ্রাম

থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
থানা হাজত থেকে যুবকের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তার অধিকার সবার
নিরাপত্তার অধিকার সবার

সম্পাদকীয়

সাদাপাথর লুটকাণ্ড
সাদাপাথর লুটকাণ্ড

সম্পাদকীয়

শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত
শান্তির পথ দেখায় রসুল (সা.)-এর সুন্নত

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে ১৪ দিন ধরে রাস্তায় অবস্থান
দুই দাবিতে ১৪ দিন ধরে রাস্তায় অবস্থান

খবর