শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫ আপডেট: ০০:৩৯, বুধবার, ২৮ মে, ২০২৫

জোরজবরদস্তির অবসান চাই

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
জোরজবরদস্তির অবসান চাই

॥ এক ॥

বাংলাদেশের ইতিহাস ৪ থেকে ৫ হাজার বছরের পুরোনো। আজকের বাংলাদেশ ছিল একসময় ভাষা ও সাংস্কৃতিক দিক থেকে প্রাচীন বাংলার অংশ। গঙ্গা ও ব্রহ্মপুত্র নদ বাদবাকি ভারতবর্ষ থেকে বাংলাকে আলাদা করে রেখেছিল। আর্যরা ককেশীয় অঞ্চল অর্থাৎ রাশিয়া, জর্জিয়া, আর্মেনিয়া ও আজারবাইজান থেকে উড়ে এসে জুড়ে বসে ভারতে। সমৃদ্ধ ভারতবর্ষের একের পর এক সভ্যতা ধ্বংস হয় তাদের আগ্রাসনে। হরপ্পা মহেঞ্জোদারোর মতো সভ্যতা ধ্বংস হয়ে যায় যাযাবর আর্যদের হাতে।

তারা অতিসহজে প্রায় পুরো ভারতবর্ষ দখল করলেও প্রাচীন বাংলার কাছে বারবার পরাজিত হয়। কারণ সে সময়ের বাংলা শুধু সম্পদশালী নয়, সামরিক দিক থেকেও ছিল ভারতবর্ষের যে কোনো রাজ্যের চেয়ে শক্তিশালী।

আনুমানিক হিসেবে বাংলাদেশে সভ্যতার বিকাশ ঘটে ৪ কিংবা ৫ হাজার বছর আগে। বলা হয় বৈদিক যুগেও বাংলায় নগর সভ্যতার অস্তিত্ব ছিল। সে সময়ের অগ্রসর জাতি পারস্য, গ্রিক ও রোমানদের কাছেও গঙ্গারিডাই বা বাংলা সমৃদ্ধ ও শক্তিশালী জাতি হিসেবে বিবেচিত হতো। হাজার হাজার বছর আগে এ ভূখণ্ডের অধিবাসীরা ভারত মহাসাগরের বিভিন্ন দ্বীপে গড়ে তুলেছিল নিজেদের উপনিবেশ। বিশেষ করে আজকের শ্রীলঙ্কার সংখ্যাগরিষ্ঠ অধিবাসী সিংহলীরা যে প্রাচীন বাংলার অধিবাসীদের বংশধর তা একটি প্রতিষ্ঠিত সত্য। শ্রীলঙ্কা কয়েক দশক আগেও পরিচিত ছিল সিংহল নামে। এ নামটিও বাঙালিদের দেওয়া। বাংলার যুবরাজ বিজয় সিংহের নামে রামায়ণে উল্লিখিত লঙ্কার নাম হয় সিংহল। প্রাচীন পারস্য, গ্রিক, রোমান ও আরবদের সঙ্গে এ ভূখণ্ডের মানুষের বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিল।

নদনদীবিধৌত বাংলাদেশ হাজার হাজার বছর ধরে বন্যা ও ঘূর্ণিঝড় উপদ্রুত এলাকা হিসেবেও পরিচিত। যে কারণে এ দেশের ইতিহাসের অনেক উপাদান সহজেই নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। বাংলার ইতিহাসের অধিকাংশ উপাদান বিদেশিদের কাছ থেকে পাওয়া। প্রাচীন বাংলার অধিবাসীরা যে বীরের জাতি, সে সত্য তুলে ধরা হয়েছে প্রাচীন গ্রিক ও রোমান পর্যটক ও ইতিহাসবিদদের ভাষ্যে। কালের বিবর্তনে প্রাচীন বাংলা বারবার তার স্বাধীনতা হারিয়েছে ভিনদেশিদের হাতে। বাংলার সম্পদ লুট করতে এ দেশে এসেছে কর্ণাটক থেকে সেন, আফগানিস্তান ও ধারেকাছের এলাকা থেকে পাঠান, তুর্কিসহ নানান জাতি।

ইতিহাস দিল্লির সালতানাত এবং মুঘল আমলে ইউরোপীয়রা বাংলাকে পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশ হিসেবে বিবেচনা করত। মুঘল আমলে সুবাহ বাংলা সাম্রাজ্যের ৫০ শতাংশ জিডিপির জোগান দিত। মুঘল সাম্রাজ্যর দেশজ উৎপাদনের ১২ শতাংশ উৎপাদিত হতো বাংলায়। যা সে সময়ের ইউরোপের মোট দেশজ উৎপাদনেরও বেশি ছিল।

প্রাচীন বাংলার ইতিহাসের সবচেয়ে কলঙ্কিত অধ্যায় মাৎস্যন্যায়। সপ্তম শতাব্দীতে আজকের বাংলাদেশসহ প্রাচীন বাংলা নৈরাজ্যের মৃগয়া ক্ষেত্রে পরিণত হয়। ১০০ বছর ধরে চলে জোর যার মুল্লুক তার অবস্থা। মাৎস্যন্যায় একটি সংস্কৃত শব্দ, যার অর্থ মাছের ন্যায়। বড় মাছ যেমন ছোট মাছকে গিলে ফেলে সে অবস্থা ছিল বাংলায়। গরিব ও শান্তিপ্রিয় মানুষ ছিল ক্ষমতাধরদের কাছে অসহায়। প্রাচীন বাংলার রাজা ছিলেন শশাঙ্ক। তিনি ছিলেন শক্তিশালী স্বাধীন রাজা। তার আমলে বাংলা উন্নয়নের শিখরে উঠেছিল। আনুমানিক ৬৩৭ খ্রিস্টাব্দে শশাঙ্কের মৃত্যু হয়। তারপর বাংলায় কোনো শক্তিশালী শাসক না থাকায় ছোট ছোট ভূস্বামী বা সামন্ত রাজারা নিজেদের মধ্যে ক্ষমতা দখলের লড়াইয়ে মেতে ওঠেন। সমাজে আইনশৃঙ্খলা বলে কোনো কিছুর অস্তিত্ব ছিল না। দুর্বলদের ওপর সবলদের অত্যাচার সীমা অতিক্রম করে। জনজীবনে চরম দুর্বিষহ অবস্থার সৃষ্টি হয়। দেশে কোনো গ্রহণযোগ্য সরকার না থাকায় রাজনৈতিক বিশৃঙ্খলা চরম আকার ধারণ করে। সমাজে ন্যায়বিচার বা আইনের শাসন বলে কোনো কিছুর অস্তিত্বই ছিল না। রাজনৈতিক অস্থিতিশীলতার ফাঁদে পড়ে সমৃদ্ধ বাংলা বিধ্বস্ত জনপদে পরিণত হয়। কৃষি ও ব্যবসাবাণিজ্যে এর বিরূপ প্রভাব পড়ে। সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার মান ক্ষুণ্ন্ন হয় ব্যাপকভাবে। কথায় কথায় হানাহানি, লুটতরাজ ও নিরাপত্তাহীনতা সাধারণ মানুষের জীবনকে অতিষ্ঠ করে তোলে।

আনুমানিক ৬৫০ থেকে ৭৫০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত বাংলায় চলে জোর যার মুল্লুক তার কিসিমের নৈরাজ্য। যে প্রাচীন বাংলা বা গৌড় ভারতবর্ষের সবচেয়ে শক্তিশালী রাজ্য বলে বিবেচিত হতো, এটি দুর্বল দেশে পরিণত হয়। সেই দুঃসময়ে চীনা দূত ওয়াং-হিউয়েনসের কুপরামর্শ এ দেশবাসীর জন্য দুর্ভোগ বয়ে আনে। তিনি তিব্বতের শক্তিমান রাজা শ্রং-ছান-গেমপোকে বাংলায় সামরিক অভিযান চালানোর পরামর্শ দেন। সপ্তম শতাব্দীর দ্বিতীয়ার্ধে বৃহত্তর বাংলার গৌড় ও মগধে দুটি নতুন রাজবংশ আত্মপ্রকাশ করে। এর একটি পশ্চিম বাংলায় ও আরেকটি বঙ্গ ও সমতট অর্থাৎ দক্ষিণ ও দক্ষিণপূর্ব বাংলার খড়গ রাজবংশ। কিন্তু এ দুই রাজবংশের কোনোটিই বাংলায় ঐক্যবদ্ধ ও শক্তিশালী শাসন প্রতিষ্ঠায় সক্ষম হয়নি।

অষ্টম শতাব্দীর প্রথমার্ধে বাংলা একের পর এক বৈদেশিক আক্রমণে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে। এর মধ্যে কনৌজ রাজ যশোবর্মণ (৭২৫-৭৫২ খ্রি.) আগ্রাসন চালান প্রাচীন বাংলায়। কাশ্মীরের ললিতাদিত্য একের পর এক হামলা ও লুটপাট চালিয়ে বাংলার রাজধানী গৌড় নগরীকে বিধ্বস্ত করেন। কাশ্মীরের ইতিহাসবিদ কলহনের তথ্যানুযায়ী গৌড়ের  পাঁচজন রাজা ললিতাদিত্যের কাছে পরাজিত হন। কেন্দ্রীয় শক্তির অভাবে স্থানীয় সমাজপতিরা স্বাধীন হয়ে ওঠেন এবং নিজেদের মধ্যে প্রাধান্য প্রতিষ্ঠার লড়াইয়ে লিপ্ত হন।

এ অরাজকতার অবসান ঘটে অষ্টম শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে। বাংলার মানুষ জোটবদ্ধ হয়ে গোপাল নামের একজন সামন্তকে তাদের রাজা নির্বাচিত করে। গোপালের নেতৃত্বেই বাংলায় পাল রাজবংশের সূচনা হয় এবং দীর্ঘদিনের মাৎস্যন্যায় যুগের অবসান ঘটে। গোপাল বাংলায় একটি শক্তিশালী কেন্দ্রীয় শাসন প্রতিষ্ঠা করেন। সমাজে শান্তি ও শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনেন। বাংলা শুধু নয়, দক্ষিণ এশিয়ার ইতিহাসে তিনি ছিলেন একমাত্র নির্বাচিত রাজা

গোপাল কীভাবে ক্ষমতায় আসেন তা নিয়ে পণ্ডিতদের মধ্যে মতভেদ আছে। কেউ কেউ যুক্তি দেখান যে জনগণই গোপালকে রাজা নির্বাচিত করেন। তিনি মাৎস্যন্যায়ের অবসান ঘটিয়ে জনসমর্থন লাভ করেন। পাল লিপির ভাষ্য অনুযায়ী গোপাল বেপরোয়া ও স্বেচ্ছাচারী লোকদের পরাভূত করে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠা করেন। বাংলায় যারা মাৎস্যন্যায় অবস্থার সৃষ্টি করেছিল তাদের তিনি সমূলে উৎপাটন করতে সক্ষম হন।

বাংলায় পাল বংশের শাসন চলে ৩০০ বছর ধরে। পালরা ছিলেন বৌদ্ধধর্মের অনুসারী। পাল শাসনে বাংলার সুনাম ছড়িয়ে পড়ে চারদিকে। পালদের দুর্বলতার সুযোগ নিয়ে দক্ষিণ ভারতের কর্ণাটক থেকে আসা সেনরা রাজধানী গৌড়ের ওপর চড়াও হয়। দখল করে নেয় উত্তরবঙ্গ। ইতিহাস বলে, কর্ণাটক থেকে সামন্ত সেন বাংলার রাঢ় অঞ্চলে বসতি স্থাপন করেন। জাতিতে ব্রাহ্মণ হলেও তিনি নিজেকে ক্ষত্রিয় বলে পরিচয় দিতেন। তার পুত্র হেমন্ত সেন রাঢ় অঞ্চলের রাজা হিসেবে নিজেকে ঘোষণা করেন। হেমন্ত সেনের পুত্র বিজয় সেন তার তরবারির জোরে বাংলায় যে সেন রাজত্ব কায়েম করেন তা ১৩২ বছর টিকে ছিল। ১২০৬ সালে ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজি অতর্কিতে নবদ্বীপ আক্রমণ করেন। বৃদ্ধ রাজা লক্ষ্মণ সেন কোনো প্রতিরোধ গড়তে পারেননি। তিনি নবদ্বীপ থেকে পালিয়ে পূর্ববঙ্গে চলে আসেন। আরও ২৪ বছর তার বংশধররা বাংলার একাংশে শাসন বজায় রাখেন।

বাংলায় পাল শাসনের অবসান হয় রক্তের বন্যা বইয়ে দিয়ে। এ দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ ছিল বৌদ্ধ। তারা চরমভাবে নিপীড়িত হয় সেন শাসকদের দ্বারা। যে কারণে বাংলায় মুসলিম অভিযানকে সাধারণ মানুষ স্বাগত জানায় ব্যাপকভাবে। বাংলায় ইসলামের বিস্তার ঘটে সপ্তম শতাব্দীতে হজরত ওসমান (রা.)-এর আমলে। পাল শাসকরা পরধর্মের প্রতি সহিষ্ণু ছিলেন। মুসলিম সুফিসাধকদের ইসলাম ধর্ম প্রচারেরও সুযোগ দেন তারা। তবে সে সময় খুব অল্পসংখ্যক মানুষই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। বাংলার সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ বৌদ্ধদের প্রতি সেন শাসকদের নির্যাতন-নিপীড়নের কারণে বহিরাগত মুসলমানদের অভিযানকে স্বাগত জানায়। দলে দলে মানুষ ইসলামের ছায়াতলে আশ্রয় নেয়।

দুই ॥ মাৎস্যন্যায়ের পৌনে চৌদ্দ শ বছর পর বাংলাদেশ যেন একই ধরনের দুঃসময়ের হাতে জিম্মি। জুলাই গণ অভ্যুত্থানে দেশের মানুষ পৌনে ১৬ বছরের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান ঘটিয়েছিল অনেক আশা নিয়ে। ভেবেছিল দেশে গণতন্ত্র আসবে। দেশবাসী সুশাসনের মুখ দেখবে। দ্রব্যমূল্যের দাম কমবে। দেশের অর্থনীতি চাঙা হবে। কিন্তু গত ১০ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার এসব প্রত্যাশার কোনোটিই পূরণ করতে পারেনি। দেশজুড়ে চলছে মব জাস্টিসের ভয়াবহতা। আইয়ামে জাহেলিয়ায় এমন নৈরাজ্যের অস্তিত্ব ছিল কি না, ইতিহাসে নজির নেই।

দেশপ্রেমিক সেনাবাহিনীকেও ভ্রুকুটি দেখাচ্ছে কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যরা। বন্ধ হয়ে যাচ্ছে একের পর এক কলকারখানা, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। সরকারপ্রধান নাকি ক্ষুব্ধ হয়ে মব জাস্টিসের হোতাদের বলেছেন, এমন ধারা চলতে থাকলে তাঁর পক্ষে দায়িত্ব পালন করা সম্ভব হবে না। আমরা মনে করি দেশের স্বার্থেই সরকারের পদত্যাগ বা দায়িত্ব অস্বীকার নয়, সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে হবে। নৈরাজ্যের হোতাদের ধরতে হবে শক্ত হাতে। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী দেশ শাসনের ভার যাতে জনগণের প্রতিনিধিদের হাতে যায় সে পথে চলতে হবে। দিতে হবে নির্বাচন। একমাত্র জনপ্রতিনিধিদের পক্ষেই সম্ভব নৈরাজ্য সৃষ্টিকারী দানবদের দমন করা। যেমন পৌনে চৌদ্দ শ বছর আগে মাৎস্যন্যায় বা জোরজবরদস্তির অবসান ঘটিয়েছিলেন জনগণের রাজা গোপাল।

লেখাটি শেষ করছি একটি চুটকি দিয়ে।

যুক্তরাষ্ট্রের ৪০তম প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড উইলসন রিগান। যিনি ছিলেন একজন সাবেক অভিনেতা। রিপাবলিকান দলের ওই প্রেসিডেন্ট ১৯৮১ থেকে ১৯৮৯ পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র শাসন করেন। ৩০ মার্চ ১৯৮১ আততায়ীর গুলিতে মারাত্মক আহত হয়েও বেঁচে যান। যুক্তরাষ্ট্রের তৃতীয় প্রেসিডেন্ট টমাস জেফারসন। আজকের বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী দেশ যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা তিনি। ১৮০১ থেকে ১৮০৯ পর্যন্ত সে দেশের প্রেসিডেন্ট পদেও প্রতিষ্ঠিত ছিলেন।

প্রেসিডেন্ট রিগান মাঝরাতে ঘুম থেকে জেগে অস্থিরতা বোধ করছিলেন। নিজের রাজনৈতিক ভবিষ্যৎ তাঁকে সন্দিহান করে তুলছিল। রিগান ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে ধর্মভীরু প্রেসিডেন্ট। নিজের অনিশ্চিত রাজনৈতিক ভবিষ্যতের কথা ভেবে তিনি অস্থির হয়ে সেই রাতের বেলায় রাজধানী ওয়াশিংটনের রাস্তায় হাঁটতে শুরু করলেন। একসময় তিনি নিজেকে আবিষ্কার করলেন ওয়াশিংটন মেমোরিয়ালের সামনে। রিগান নিজের অগোচরেই চেঁচিয়ে বললেন, মান্যবর জর্জ ওয়াশিংটন, আমি এখন কী করব?

সমাধিসৌধের ভিতর থেকে গভীর কণ্ঠে ধ্বনিত হলো, রোনাল্ড রিগান তুমি কংগ্রেসের কাছে যাও। তারপরও রিগান চলতে থাকলেন। আরও কিছুদূর এগিয়ে তিনি জেফারসন মেমোরিয়ালের সামনে নিজেকে আবিষ্কার করলেন। আবেগভরে চেঁচিয়ে জিজ্ঞেস করলেন, মান্যবর টমাস জেফারসন, আমি এখন কী করব?

সমাধিসৌধ থেকে গভীর কণ্ঠে বলা হলো, রোনাল্ড রিগান, তুমি জনগণের কাছে যাও।

-মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।

 

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল :[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ফের কভিড আতঙ্ক
ফের কভিড আতঙ্ক
আইনশৃঙ্খলা
আইনশৃঙ্খলা
মুসলমানদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
মুসলমানদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে
সেনাশাসন নয়, গণতন্ত্রের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী
সেনাশাসন নয়, গণতন্ত্রের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনী
জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন
জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন
বিনিয়োগে বন্ধ্যাবস্থা
বিনিয়োগে বন্ধ্যাবস্থা
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ
তামাক, জর্দা ও ইসলামের বিধান
তামাক, জর্দা ও ইসলামের বিধান
রাজনৈতিক কালবৈশাখি কি আসন্ন?
রাজনৈতিক কালবৈশাখি কি আসন্ন?
হজ মুসলমানদের বিশ্ব সম্মিলন
হজ মুসলমানদের বিশ্ব সম্মিলন
শিল্পে গ্যাসসংকট
শিল্পে গ্যাসসংকট
নির্বাচনি ডেডলাইন
নির্বাচনি ডেডলাইন
সর্বশেষ খবর
ঢাবি ছাত্রীদের সমস্যা সমাধানে উপাচার্যকে স্মারকলিপি ইসলামী ছাত্রীসংস্থার
ঢাবি ছাত্রীদের সমস্যা সমাধানে উপাচার্যকে স্মারকলিপি ইসলামী ছাত্রীসংস্থার

২০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মালয়েশিয়ায় আনোয়ার সরকারের দুই শীর্ষ মন্ত্রীর পদত্যাগ
মালয়েশিয়ায় আনোয়ার সরকারের দুই শীর্ষ মন্ত্রীর পদত্যাগ

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাস প্রধান মোহাম্মদ সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়েছে: নেতানিয়াহু
হামাস প্রধান মোহাম্মদ সিনওয়ারকে হত্যা করা হয়েছে: নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক-অ্যাপল-গুগল-নেটফ্লিক্সসহ ২০ কোটি অ্যাকাউন্টের তথ্য ফাঁস
ফেসবুক-অ্যাপল-গুগল-নেটফ্লিক্সসহ ২০ কোটি অ্যাকাউন্টের তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হাসানের বোলিং তোপে হার দিয়ে পাকিস্তান সফর শুরু বাংলাদেশের
হাসানের বোলিং তোপে হার দিয়ে পাকিস্তান সফর শুরু বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে তৃতীয় দফায় সন্দেহজনক ১৩ হাজার ইউনিফর্ম উদ্ধার
চট্টগ্রামে তৃতীয় দফায় সন্দেহজনক ১৩ হাজার ইউনিফর্ম উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিরাপদ পশু উৎপাদনে চুয়াডাঙ্গার খামারিদের সাফল্য
নিরাপদ পশু উৎপাদনে চুয়াডাঙ্গার খামারিদের সাফল্য

৩ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

কমলাপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের দুই পা বিচ্ছিন্ন
কমলাপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে কিশোরের দুই পা বিচ্ছিন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিঠামইনে স্কুল প্রাঙ্গণে ছুরিকাঘাত, গুরুতর আহত দুই ছাত্র
মিঠামইনে স্কুল প্রাঙ্গণে ছুরিকাঘাত, গুরুতর আহত দুই ছাত্র

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরায় জমি বিরোধে কৃষককে পিটিয়ে হত্যা
সাতক্ষীরায় জমি বিরোধে কৃষককে পিটিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে তিন শহীদ পরিবারকে ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র প্রদান
মুন্সিগঞ্জে তিন শহীদ পরিবারকে ৩০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র প্রদান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিল পাকিস্তান
বাংলাদেশকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য দিল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিষেক মায়ের থেকেও ঐশ্বরিয়াকে বেশি ভয় পায়, শ্বেতার মন্তব্য ভাইরাল
অভিষেক মায়ের থেকেও ঐশ্বরিয়াকে বেশি ভয় পায়, শ্বেতার মন্তব্য ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আমরা খুনি, টাকা পাচারকারী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে : চরমোনাই পীর
আমরা খুনি, টাকা পাচারকারী ও চাঁদাবাজদের বিরুদ্ধে : চরমোনাই পীর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ার ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ইউরোপীয় ইউনিয়ন
সিরিয়ার ওপর অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল ইউরোপীয় ইউনিয়ন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে আসছে গুগল পে
বাংলাদেশে আসছে গুগল পে

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

নারায়ণগঞ্জে পশুর হাটের শিডিউল ক্রয় ‍নিয়ে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত ২০
নারায়ণগঞ্জে পশুর হাটের শিডিউল ক্রয় ‍নিয়ে দফায় দফায় সংঘর্ষ, আহত ২০

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান সব মামলায় খালাস পাওয়ায় ইউট্যাব’র সন্তুষ্টি প্রকাশ
তারেক রহমান সব মামলায় খালাস পাওয়ায় ইউট্যাব’র সন্তুষ্টি প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আমরা ন্যায়বিচার চাই’ স্লোগান ছিল একটি গণরায় : প্রধান বিচারপতি
‘আমরা ন্যায়বিচার চাই’ স্লোগান ছিল একটি গণরায় : প্রধান বিচারপতি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নবীনগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটি
নবীনগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের নতুন কমিটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
মুন্সিগঞ্জে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কমলাপুরে হোটেল থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার
কমলাপুরে হোটেল থেকে নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের
অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল কুয়েত
১৯ বছর পর পাকিস্তানিদের ভিসা নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল কুয়েত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেতাবগঞ্জ চিনি মিল চালুর দাবিতে দিনাজপুরে অবস্থান কর্মসূচি
সেতাবগঞ্জ চিনি মিল চালুর দাবিতে দিনাজপুরে অবস্থান কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের সংশোধিত প্রকল্প অনুমোদন
জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের সংশোধিত প্রকল্প অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীদের কর্মবিরতি
কুমিল্লায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কর্মচারীদের কর্মবিরতি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাণিজ্যিক পশুপালনের দিকে ঝুঁকছেন সৌখিন খামারিরা
বাণিজ্যিক পশুপালনের দিকে ঝুঁকছেন সৌখিন খামারিরা

৫ ঘণ্টা আগে | হাটের খবর

ঈশ্বরগঞ্জে বাস-মাহিন্দ্র সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৩ জনের
ঈশ্বরগঞ্জে বাস-মাহিন্দ্র সংঘর্ষে প্রাণ গেল ৩ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মামুন-জিয়াউল আদালতে হাজির
মামুন-জিয়াউল আদালতে হাজির

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি
হাইকোর্টে বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিতে যে শর্ত দিল ইন্দোনেশিয়া
ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দিতে যে শর্ত দিল ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকায় ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক
জমি বেচে টাকা পাচারের হিড়িক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল
মুক্তি পেলেন এ টি এম আজহারুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাপানের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের
অনির্দিষ্টকালের জন্য সব জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান বন্ধের ঘোষণা বাজুসের

৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে উঠছে স্বর্ণ, গবেষণায় চমকে গেলেন বিজ্ঞানীরা
পৃথিবীর কেন্দ্র থেকে উঠছে স্বর্ণ, গবেষণায় চমকে গেলেন বিজ্ঞানীরা

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে অনন্য কীর্তি গড়লেন কোহলি
বিশ্বের প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে অনন্য কীর্তি গড়লেন কোহলি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল
নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশে নেতাকর্মীদের ঢল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে: তারেক রহমান
ডিসেম্বরের মধ্যেই জাতীয় নির্বাচন হতে হবে: তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক: আজহারুল ইসলাম
আমি এখন স্বাধীন দেশের স্বাধীন নাগরিক: আজহারুল ইসলাম

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি না হলেও বাঁচার পথ খুঁজে নেব : ইরান প্রেসিডেন্ট
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চুক্তি না হলেও বাঁচার পথ খুঁজে নেব : ইরান প্রেসিডেন্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা
আগামী বছরের জুনের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল: প্লে-অফে কে কার প্রতিপক্ষ?
আইপিএল: প্লে-অফে কে কার প্রতিপক্ষ?

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদ দেখা গেছে, ৭ জুন পবিত্র ঈদুল আজহা
চাঁদ দেখা গেছে, ৭ জুন পবিত্র ঈদুল আজহা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশ শুরু
নয়াপল্টনে তারুণ্যের সমাবেশ শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অভিনেতা থেকে ক্রিকেটার, মাধুরীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল বহু তারকার
অভিনেতা থেকে ক্রিকেটার, মাধুরীর সঙ্গে নাম জড়িয়েছিল বহু তারকার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে অস্ত্র রপ্তানি করবে না জার্মানি!
ইসরায়েলে অস্ত্র রপ্তানি করবে না জার্মানি!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় বিতর্কিত গোষ্ঠীর ত্রাণ বিতরণে উপচে পড়া ভিড়
গাজায় বিতর্কিত গোষ্ঠীর ত্রাণ বিতরণে উপচে পড়া ভিড়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপান পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
জাপান পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ হাজার মেগাওয়াট পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা ইরানের
২০ হাজার মেগাওয়াট পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের পরিকল্পনা ইরানের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমান খালাস
তারেক রহমান ও জুবাইদা রহমান খালাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রান্স-যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পশ্চিম তীর দখলের হুমকি ইসরায়েলের
ফ্রান্স-যুক্তরাষ্ট্র ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিলে পশ্চিম তীর দখলের হুমকি ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধই একমাত্র পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধই একমাত্র পরিণতি, যুক্তরাষ্ট্রকে হুঁশিয়ারি রাশিয়ার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিলহজ মাসের বিশেষ আমল
জিলহজ মাসের বিশেষ আমল

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কর্মচারীদের দাবি প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব
কর্মচারীদের দাবি প্রধান উপদেষ্টাকে অবহিত করবেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ধৈর্যের পরীক্ষা নেবেন না : ছাত্রদল সভাপতি
ছাত্রদলের ধৈর্যের পরীক্ষা নেবেন না : ছাত্রদল সভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আন্দোলনকারীদের কড়া বার্তা দিল সরকার
পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আন্দোলনকারীদের কড়া বার্তা দিল সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টালমাটাল ব্যাংকিং খাত
টালমাটাল ব্যাংকিং খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

কপাল পুড়ল যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাসাইলাম প্রার্থীদের
কপাল পুড়ল যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাসাইলাম প্রার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন
জিয়ার মৃত্যু, খালেদার প্রশ্ন, ইউনূসের নির্বাচন

সম্পাদকীয়

চক্ষু হাসপাতালে তুলকালাম
চক্ষু হাসপাতালে তুলকালাম

প্রথম পৃষ্ঠা

মামা-ভাগনের লুটপাটের রাজত্ব
মামা-ভাগনের লুটপাটের রাজত্ব

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এখনো অবরুদ্ধ নগর ভবন থমকে গেছে নাগরিকসেবা
এখনো অবরুদ্ধ নগর ভবন থমকে গেছে নাগরিকসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঁড়িয়াতেও বাজিমাত
হাঁড়িয়াতেও বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরেই নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি এখন পরাণ, যেরকম চরিত্রে আগে অভিনয় করা হয়নি
আমি এখন পরাণ, যেরকম চরিত্রে আগে অভিনয় করা হয়নি

শোবিজ

রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গিয়েছিল গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে
রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান গিয়েছিল গোষ্ঠীর নিয়ন্ত্রণে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসের সতর্কবার্তা
ভারী বৃষ্টি ও ভূমিধসের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিরপুরে এবার স্বামী-স্ত্রী খুন
মিরপুরে এবার স্বামী-স্ত্রী খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখঢাক ছাড়াই হচ্ছে বাল্যবিয়ে
রাখঢাক ছাড়াই হচ্ছে বাল্যবিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঈদে রেজানুর রহমানের একটি পারিবারিক গল্পের খসড়া
ঈদে রেজানুর রহমানের একটি পারিবারিক গল্পের খসড়া

শোবিজ

দুই রাষ্ট্রদূতকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ
দুই রাষ্ট্রদূতকে ঢাকায় ফেরার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জলাশয় হারিয়ে যাচ্ছে
জলাশয় হারিয়ে যাচ্ছে

নগর জীবন

অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান
অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ জুয়েলারি প্রতিষ্ঠান

প্রথম পৃষ্ঠা

হেলমেট ধরে টানাটানি
হেলমেট ধরে টানাটানি

মাঠে ময়দানে

মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান
মামলামুক্ত হলেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় ঈদের তারকারা
বড়পর্দায় ঈদের তারকারা

শোবিজ

হারে শুরু লিটনদের
হারে শুরু লিটনদের

মাঠে ময়দানে

হামজা সামিত ফাহামিদুলকে নিয়ে জাতীয় দল
হামজা সামিত ফাহামিদুলকে নিয়ে জাতীয় দল

মাঠে ময়দানে

ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে শুনানি আজ পর্যন্ত মুলতবি
ইশরাকের মেয়র পদ নিয়ে শুনানি আজ পর্যন্ত মুলতবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন
আগামী বছর জুনের মধ্যে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি
বিচারক নিয়োগে দেশের ইতিহাসে প্রথম গণবিজ্ঞপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি ও জামায়াতের দ্বন্দ্ব দূর করতে হবে
বিএনপি ও জামায়াতের দ্বন্দ্ব দূর করতে হবে

নগর জীবন

সাংবাদিক চরিত্রে তটিনী
সাংবাদিক চরিত্রে তটিনী

শোবিজ

আজহারের মুক্তি, সংবর্ধনা
আজহারের মুক্তি, সংবর্ধনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি ঋণের ওপর নির্ভরতা বাড়বে
বিদেশি ঋণের ওপর নির্ভরতা বাড়বে

পেছনের পৃষ্ঠা