শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ জুলাই, ২০২৫

বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না

দেশের সবখানে এখন কেবলই মাইলস্টোন ট্র্যাজেডির কথা। বেদনা-বিক্ষোভে বাতাস ভারী ও তপ্ত হয়ে উঠেছে। শিশু- সন্তানহারা পিতা-মাতা এখনো স্তব্ধ-বিমূঢ়। স্বজন-পরিজনের মুখে সান্ত্বনার কোনো ভাষা নেই। আছে শুধু চোখের পানি। হাসপাতালের বেডে যন্ত্রণায় কাতর দগ্ধ ফুলের শিশু। যে শিশুর মুখে এখনো লেগে রয়েছে মায়ের দুধের ঘ্রাণ, সেই শিশু; সেসব শিশু জীবন ও মৃত্যুর মাঝখানে লড়াই করে চলেছে। ভাবতে গেলে বুকের ভিতর মোচড় দিয়ে ওঠে দলা পাকানো কষ্ট। প্রশ্ন জাগে, কেন এমন হলো? এ প্রশ্নের কোনো জবাব নেই। এ প্রশ্নের উত্তর খ্ুঁজতে মানুষ ঘুরপাক খাচ্ছে সত্য মিথ্যা ও গুজব-গুঞ্জনের ঘূর্ণিপাকে। কেউ কেউ সামনে নিয়ে আসছেন ষড়যন্ত্রতত্ত্ব।

পাশাপাশি জাতীয় রাজনীতিও থেমে নেই। গণতান্ত্রিক সমাজে রাজনীতি তো থাকতেই হবে। তবে আমাদের রাজনীতি সঠিক পথে চলছে কি না, তা নিয়ে প্রশ্নও আছে। রাজনীতিতে কৌশল জিনিসটি খুব দরকারি। দলগুলোকে কৌশল করেই পথ হাঁটতে হয়। এর মধ্যে দোষের কিছু নেই। কিন্তু কৌশল আর চক্রান্ত যে এক নয় তা সচেতন ব্যক্তিমাত্রই বোঝেন। পরিস্থিতিদৃষ্টে মনে হচ্ছে, সহজ গণতন্ত্রের পথটাকে কঠিন করে দিতে মহলবিশেষ বেশ তৎপর। বিএনপির আশঙ্কা প্রতিশ্রুত সময়ে যাতে সাধারণ নির্বাচন না হতে পারে তার জন্য ফন্দিফিকির চলছে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ঐক্যের পথে বেশি দূর অগ্রসর হতে না পারলেও গত মঙ্গলবার একটা বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সিদ্ধান্তটি হলো কোনো দলীয় প্রধান দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না। এ সিদ্ধান্তে বিএনপির সায় নেই। ঐকমত্য কমিশনের বক্তব্য, দুয়েকটি দল এর  বিরোধিতা করলেও বেশির ভাগ দল এ সিদ্ধান্তের পক্ষে। মেজরিটি মাস্ট বি গ্র্যান্টেড। কিন্তু প্রশ্ন উঠতে পারে যে বেশির ভাগ দলের কথা বলা হচ্ছে, তারা নাগরিকদের কত শতাংশের প্রতিনিধিত্ব করে? ভোটের আগে এ হিসাব বের করা কঠিন। এ সিদ্ধান্তের পক্ষে অবস্থান নেওয়া দলগুলোর মধ্যে জামায়াতে ইসলামী সর্ববৃহৎ। অতীতে যে নির্বাচনগুলোতে জামায়াত পার্টিসিপেট করেছে সেসবের  ফলাফলের ভিত্তিতে এ দলের জনসমর্থনের একটা ধারণা পাওয়া যায়। সেই হিসাব মাথায় রেখে বলা যায়, জামায়াতে ইসলামী সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের প্রতিনিধিত্ব করে না। অন্যান্য দলের মধ্যে এমন অনেক পার্টি রয়েছে, যারা এর আগে কোনো ভোটে অংশ নেয়নি। এনসিপি এখন পর্যন্ত অনিবন্ধিত। সংখ্যাগরিষ্ঠের প্রতিনিধিত্বের দাবি করতে পারে কেবল বিএনপি। কাজেই বিএনপির অভিমত উপেক্ষিত হওয়ার অর্থ সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মত উপেক্ষা করা। এটিই নিরেট বাস্তবতা।

ফাইজুস সালেহীনজাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন রয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে আগে বলা হয়েছিল যে কয়টি বিষয়ে সব দল একমত হবে সেই বিষয়গুলো অন্তর্ভুক্ত করে জুলাই সনদ স্বাক্ষরিত হবে। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন সেই অবস্থানে নেই। একমত না হলেও কমিশন সনদের ভিন্নমত পোষণকারী দল বা দলগুলোর নোট অব ডিসেন্টসহ প্রস্তাবিত সনদে অন্তর্ভুক্ত করতে পারে। এতে কমিশনের নিরপেক্ষতা প্রশ্নবিদ্ধ হতে পারে। উল্লেখ্য প্রধান উপদেষ্টা নিজে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সভাপতি। কাজেই কমিশনের নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন উঠলে প্রধান উপদেষ্টাও নিরপেক্ষ থাকেন না। এটাই সরল উপসংহার।

অন্তর্বর্তী সরকারের ভিতরে নাকি আরেকটি সরকার রয়েছে। ঢাকায় অনুষ্ঠিত এক গোলটেবিল আলোচনায় এ কথা বলেন ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের সক্ষমতা ও নিরপেক্ষতা নিয়েও প্রশ্ন তোলেন। দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বর্তমান সরকারের ঘনিষ্ঠদের অন্যতম। তিনি শেখ হাসিনা আমলের অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। উপরন্তু তিনি একজন তথ্যাভিজ্ঞ ও প্রভাবশালী সুশীল। সুতরাং তার বক্তব্য উড়িয়ে দেওয়ার মতো নয়।

এদিকে রাজনৈতিক পর্যবেক্ষক মহলের অনেকে বলছেন, দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপিকে কোণঠাসা করে দেওয়ার গভীর একটা ষড়যন্ত্র চলছে। যারা এটা করছেন তারা বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিষ্ক্রিয় বা অকার্যকর করে দেওয়ার কৌশল বাস্তবায়ন করতে নানা রকম ফিকির করে চলেছেন। এ ক্ষেত্রে এমনসব দাবি সামনে নিয়ে আসা হচ্ছে, যেগুলো মেনে নেওয়া হলে শিগগিরই নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব হবে না। তারেক রহমান ও বিএনপিকে দুর্বল করে দিয়ে একটি বিলম্বিত ও একতরফা ইলেকশনের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হওয়াই হয়তো মহলবিশেষের অভিলক্ষ্য। এ লক্ষ্যে তারা সামাজিক মাধ্যমকেও ব্যবহার করছে। বিএনপির  রাজনৈতিক আদর্শ বিবর্জিত একশ্রেণির উচ্ছৃঙ্খল ও অপরিণামদর্শী নেতা-কর্মীকে ঘুঁটি হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। দল ওই সব নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করলেও পুলিশ প্রশাসন ওদের গ্রেপ্তার করছে না বলে অভিযোগ রয়েছে। তারেক রহমান নিজেও এ ব্যাপারে উষ্মা প্রকাশ করেছেন। তাহলে কি প্রশাসন বিএনপির লেবেলধারী গুন্ডা, চাঁদাবাজ ও মবোক্র্যাটদের প্রশ্রয় দিয়ে দলটিকে জনবিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার কৌশল করে চলেছে?

প্রশ্ন হলো, বিএনপিকে কেন কোণঠাসা করতে চাওয়া হচ্ছে? কারাইবা করছে এ চক্রান্ত? প্রথমোক্ত প্রশ্নের অতি সরলীকৃত জবাব হচ্ছে বিএনপির জনপ্রিয়তাই এর কারণ। ফ্রি-ফেয়ার ও প্রচলিত আসনভিত্তিক নির্বাচন হলে বিএনপিকে পেছনে ফেলে ক্ষমতায় যাওয়া যাবে না। কাজেই ‘মারি অরি পারি যে প্রকারে।’ অর্থাৎ যেভাবেই হোক, ষড়যন্ত্র বা চালাকি করেই হোক অরি (শত্রু) নিধন করতে হবে। চাণক্যের এ নীতিকেই হয়তো শিরোধার্য করে নিয়েছেন তারা।

কিন্তু প্রকৃতপক্ষে গভীর-সন্ধানী পর্যবেক্ষকদের অনেকে মনে করেন, বিএনপিকে কোণঠাসা করে পেছনে ঠেলে দিতে চাওয়ার নেপথ্যে রয়েছে আরও ডিপরুটেড কোনো কারণ। ইতিহাসের রিসেট বাটন টিপে দেওয়ার সঙ্গে এর সম্পর্ক থাকতে পারে। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধকে যারা বাংলাদেশের ইতিহাসে অপ্রাসঙ্গিক করে দিতে চান, তারা বিএনপিকে টার্গেট করবেন-এটাই স্বাভাবিক। বিএনপির জন্ম মুক্তিযুদ্ধের ছয়-সাত বছর পরে। কিন্তু এ দলের মূল শিকড় প্রোথিত মুক্তিযুদ্ধের মাটিতে, যদিও দলটি কট্টর চেতনাপন্থি নয়, বরং অনেকটাই সমন্বয়বাদী। রিকনসিলিয়েশন তথা জাতীয় ঐক্যের স্বার্থে এবং কিছুটা কৌশলগত কারণে প্রতিষ্ঠালগ্নে ইনক্লুসিভ নীতি গ্রহণ করেছিল। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতাকারী অনেককে তখন দলে জায়গা করে দেওয়া হয়েছে। আওয়ামী লীগ ও সমমনা দলগুলো বিএনপির সমন্বয়বাদী নীতির অপব্যাখ্যা করেছে, যদিও শেখ মুজিবুর রহমান নিজেও একজন বড় সমন্বয়বাদী ছিলেন। তিনি সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা করেছিলেন, জুলফিকার আলি ভুট্টোকে দাওয়াত করে বাংলাদেশে এনেছিলেন, জাতীয় স্মৃতিসৌধেও নিয়ে গিয়েছিলেন। শেখ সাহেব সব বাধা উপেক্ষা করে পিন্ডিতে ইসলামিক কনফারেন্সে যোগ দিয়েছিলেন।  তাহলেও আওয়ামী লীগ কোটারি স্বার্থে বিএনপিকে পাকিস্তানপন্থি দল বলে অপপ্রচার চালিয়েছে। প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের শাহাদাতবরণের পরও জাতীয়তাবাদী দল সমন্বয়বাদী নীতি পরিহার করেনি। কিন্তু যারা এখনো ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের গৌরব মেনে নিতে পারেননি এবং যারা নীতিগতভাবে মুক্তিযুদ্ধকে ইতিহাসের সঠিক সিদ্ধান্ত বলে স্বীকার করেন না, তারা ভালো করেই জানেন যে, বিএনপি মূলগতভাবে মুক্তিযুদ্ধের গৌরব ধারণকারী একটি দল। এ দলের জাতীয়তাবাদী নীতির ভিত্তি হলো মুক্তিযুদ্ধ। জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষক এবং একজন সেক্টর কমান্ডার। এ দল জীবন থাকতে মুক্তিযুদ্ধের গৌরব ম্লান হতে দেবে না। সে কারণেই দলটি দেশের অফিশিয়াল নাম পরিবর্তন ও সংবিধানের মূলনীতির পরিবর্তন প্রস্তাবের বিরোধিতা করেছে। দলটি বাহাত্তরের সংবিধান ছুড়ে ফেলে দেওয়ার পক্ষপাতী নয়। বিএনপি মুক্তিযুদ্ধের গৌরব মুছে দিয়ে ২০২৪ সালের দুনিয়া কাঁপানো গণ অভ্যুত্থানকে প্রতিস্থাপিত করারও পক্ষপাতী নয়। এমনকি গণতান্ত্রিক নীতি বিসর্জন দিয়ে কোনো দলকে নিষিদ্ধ করার পক্ষেও নয় বিএনপি। এমতাবস্থায় যারা মুক্তিযুদ্ধকে অপ্রাসঙ্গিক করে দিতে চান তারা বিএনপিকেই হয়তো প্রধান বাধা মনে করছে।

বিএনপি দীর্ঘদিন ধরেই নানা সংকট ও চাপের মধ্যে রয়েছে। একদিকে মাঠপর্যায়ে অভ্যন্তরীণ কোন্দল, অন্যদিকে প্রশাসনিক বাধা-সব মিলিয়ে দলের সাংগঠনিক শক্তি বারবার আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছে। এর মধ্যেও তারেক রহমানকে ঘিরে দল যে নেতৃত্বকাঠামো বজায় রেখেছে, তা ঈর্ষণীয়। তাই এ নেতার ভাবমূর্তি নষ্ট করার প্রয়াস কেবল ব্যক্তিগত আক্রমণ নয়-এটি দেশের একটি বড় রাজনৈতিক শক্তিকে হীনবল করে দেওয়ার চেষ্টা।

এ পরিস্থিতিতে স্পষ্টতই প্রতিফলিত হচ্ছে যে কোনো মূল্যে বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিষ্ক্রিয় বা শক্তিহীন করে দিয়ে বিলম্বিত একতরফা নির্বাচনের পথ প্রশস্ত করার একটি পরিকল্পনা নিয়ে হয়তো এগোচ্ছে সেই মহলটি। নির্বাচনের আড়ালে একটি নিয়ন্ত্রিত গণতন্ত্রের কাঠামো প্রতিষ্ঠার প্রয়াস লক্ষ করা যাচ্ছে, যেখানে কেবল দেখানোর উপকরণ হিসেবে গণতন্ত্র থাকলেও তার রূপ, রস ও গন্ধ থাকবে না। এবং তখন বিনা বাধায় ইতিহাস রিসেট করা যাবে। কিছু কিছু  কাজের মধ্য দিয়ে সেই আলামতও দেখছে সচেতন মহল। সাম্প্রতিককালের গোপালগঞ্জকাণ্ড সুপরিকল্পিতভাবে ঘটানো হয়েছিল কি না, তা নিয়ে অনেকের মনে প্রশ্ন রয়েছে। এনসিপি জেলায় জেলায় সমাবেশ কর্মসূচি করেছে। অন্য কোনো জেলার নাম করে মার্চ করা হয়নি। কিন্তু মার্চ টু গোপালগঞ্জ কেন বলা হলো? এর মধ্যে কি কোনো উসকানি ছিল? মুজিববাদের কবর দেওয়ার কথা বলা হচ্ছে। মুজিববাদকে তারা কোথায় পাবেন?  মুজিববাদের কবর তো হয়ে গেছে ১৯৭৫ সালেই। শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ তো ভুল করেও কোনো দিন মুজিববাদের সেøাগান দেয়নি। শেখ হাসিনার আমলে যা ছিল তাকে বড়জোর বলা যায় হাসিনাবাদ। তাহলে যে মুজিববাদের অস্তিত্ব নেই সেই মতবাদের কবর দিতে চাওয়া কেন? এগুলো বিভ্রান্তিকর।

এসব কর্মকাণ্ড জাতীয় ঐক্য ও গণতন্ত্রের পথে বিঘ্ন তৈরি করছে। চব্বিশের ঐতিহাসিক গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে অর্জিত গৌরব প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। দয়া করে গণতন্ত্রের পথ সহজ করুন। বাঁকা পথে শেষ পর্যন্ত গ্লানি ছাড়া আর কোনো কিছুই অর্জন করা যায় না। ভালো কিছু তো নয়ই।

                লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
ঋণ পুনঃ তফসিল
ঋণ পুনঃ তফসিল
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
ডাকসু-জাকসু প্রজন্মের আস্থাভঙ্গের নির্বাচন
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
সর্বশেষ খবর
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো
দুই যুগ পর বেনফিকায় মরিনহো

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত
ব্যাংকিং খাত কি ঝুঁকিভিত্তিক পরিদর্শনের জন্য প্রস্তুত

১৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী
একনজরে নবীজি (সা.)এর পূর্ণাঙ্গ জীবনী

১৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ
৪৭তম বিসিএস প্রিলিমিনারি আজ

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর
এখনো অধরা রিজার্ভ কারসাজির হোতা কাজী সাইদুর

৩০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা
ইসলামের দৃষ্টিতে নিলামে কেনাবেচা

৪১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’
‘সুপার ফোরের আগে বিদায় নিতে হবে কল্পনাও করিনি’

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত
পশ্চিম তীর-জর্ডান সীমান্তে বন্দুকধারীর হামলায় ২ ইসরায়েলি নিহত

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ সেপ্টেম্বর)

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত
সৌদি আরব ও পাকিস্তানের প্রতিরক্ষা চুক্তি নিয়ে যা বলল ভারত

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩
লক্ষ্মীপুরে সেনাবাহিনীর অভিযান মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার
গাজায় নিঃশর্ত যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবে যুক্তরাষ্ট্রের ভেটো, এ নিয়ে ৬ বার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি
রাশিয়ায় ৭.৮ মাত্রার ভূমিকম্প, সুনামি সতর্কতা জারি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার
ফরিদপুরে বিকাশ-নগদ প্রতারণা চক্রের দুই সদস্য গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩
রাশিয়ার হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি সন্দেহে ব্রিটেনে গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন
রাশিয়া থেকে এক হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত পেল ইউক্রেন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা
বিসিএস পরীক্ষার্থীদের জন্য জবির বিশেষ পরিবহন সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকার ইন্দিরা রোড থেকে গাজীপুরের আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন
যৌথ বাহিনীর অভিযানে সারা দেশে আটক ২৯ জন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার
জয়ের পরই বাবার মৃত্যুর খবর পেলেন লঙ্কান ক্রিকেটার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা
বাংলাদেশ ও চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে : প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশকে নিয়ে শেষ চারে শ্রীলঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

১৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার
সাবেক ভূমিমন্ত্রীর অর্থপাচারের দুই ‘মাস্টারমাইন্ড’ গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন
কুমিল্লায় মাইকিং করে মাজারে হামলা আগুন

পেছনের পৃষ্ঠা

চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি
চার মাসের কর্মসূচি নিচ্ছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়
ভ্রান্ত বিশ্বাসীদের সঙ্গে নির্বাচনে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
অভিন্ন দাবিতে সাত ইসলামি দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী হতে চান তিন নেতা, অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের
নির্ধারিত রুটে ১৫ শতাংশ ছাড় ঘোষণা বিমানের

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপির তিন মনোনয়নপ্রত্যাশী অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ
গাজা ছাড়ছে সাধারণ মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি
এক যুগ পর সেই ফেলানীর ভাইকে চাকরি দিল বিজিবি

পেছনের পৃষ্ঠা

দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক
দূর হোক জঞ্জাল, স্বস্তি ফিরুক

সম্পাদকীয়

বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে
বৃক্ষের পরিচয় তার ফলে

সম্পাদকীয়

ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে
ইইউ প্রতিনিধিদল সন্তুষ্ট মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি
সীমানা নিয়ে আদালতের দিকে তাকিয়ে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার
সিলেটে ঠিকানায় ফিরছে হকার

নগর জীবন

কবরস্থানে নবজাতক  বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম
কবরস্থানে নবজাতক বন্ধ হাসপাতালের কার্যক্রম

দেশগ্রাম

কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম
কিংসের দ্বিতীয় না মোহামেডানের প্রথম

মাঠে ময়দানে

আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত
আধিপত্য বিস্তারের সংঘর্ষে বিএনপি কর্মী নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড
ইভ্যালির রাসেল শামীমার তিন বছরের কারাদণ্ড

নগর জীবন

জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা
জমি বিরোধে হাতুড়ি নিয়ে হামলা

দেশগ্রাম

বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়
বিএনপি রাজনীতিতে স্থিতিশীলতা চায়

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতেই ভোট
ফেব্রুয়ারিতেই ভোট

সম্পাদকীয়

রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা
রোহিঙ্গা যুবকের কাছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ইয়াবা

দেশগ্রাম

বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি
বিলম্ব সিদ্ধান্তে অর্থনীতির ক্ষতি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
স্বামী-সন্তান হারানো সংগ্রামী বৃদ্ধার পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

নগর জীবন

নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস
নিউইয়র্কে প্রবাসী সমাবেশে ভাষণ দেবেন ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
৭ হাজারের বেশি নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’
ক্যাপিটাল ড্রামায় আসছে ‘চোর’

শোবিজ

বিসিবির নির্বাচন কোন পথে
বিসিবির নির্বাচন কোন পথে

মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট
দুবাইয়ে ১৭৮ যাত্রী নিয়ে আটকা বিমানের ফ্লাইট

নগর জীবন