শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৭, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

স্বাধীন জুম্মল্যান্ড প্রতিষ্ঠার স্বপ্ন দেখিয়ে অশান্ত করা হচ্ছে, গড়ে উঠেছে অস্ত্রাগার
কাজী সোহাগ, খাগড়াছড়ি থেকে
প্রিন্ট ভার্সন
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

পাহাড়ে সন্ত্রাসীদের হাতে রয়েছে একে-৪৭, একে-৫৬, একে-২২, এম-১৬, মার্ক-২ রাইফেল, এম-৪ কার্বাইন, ৪০ এমএম গ্রেনেড লঞ্চার, চায়না রাইফেল, নাইন এমএম পিস্তল, এসএলআর, এসএমজি, এলজি, বিমানবিধ্বংসী রিমোট কন্ট্রোল বোমা, গ্রেনেড, হেভি মেশিনগান, জি-৩ রাইফেল, স্নাইপার রাইফেল। এ ছাড়াও রয়েছে রকেট লঞ্চার, বিভিন্ন ধরনের রাইফেল, হাতবোমা, শক্তিশালী ওয়াকিটকি, দেশি পিস্তল, বন্দুক এবং মর্টার। আছে ড্রোন, সিগন্যাল জ্যামারসহ অত্যাধুনিক প্রযুক্তির বিভিন্ন সরঞ্জাম। এসব অত্যাধুনিক প্রাণঘাতী অস্ত্রের মজুত রয়েছে দেশের তিন পার্বত্য জেলা খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও রাঙামাটিতে থাকা পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে। এসব অস্ত্রের জন্য খাগড়াছড়ির মণিপুরের তারাবন এলাকায় রয়েছে অস্ত্রগুদাম। খুন, গুম, চাঁদাবাজি, অপহরণ আর আধিপত্য বিস্তারে ব্যবহার করা হচ্ছে এসব অস্ত্র। অশান্ত হয়ে উঠছে পাহাড়। বিপুল পরিমাণ অস্ত্রের মজুত, চাঁদাবাজি আর আধিপত্য প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে সন্ত্রাসীরা এখন স্বপ্ন দেখছে তিন পার্বত্য জেলা নিয়ে স্বাধীন জুম্মল্যান্ড প্রতিষ্ঠার। তিন পার্বত্য জেলায় কাজ করা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা এসব তথ্য জানান। বাংলাদেশ প্রতিদিনকে তারা বলেন, বিভিন্ন সংগঠনের নেতাদের সাম্প্রতিক বক্তব্য ও বিবৃতি পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, তাদের দাবিদাওয়ার পেছনে পার্বত্য চট্টগ্রামে একটি ‘জুম্মল্যান্ড’ গঠনের অন্তর্নিহিত ষড়যন্ত্র লুকিয়ে আছে। ভারতের ত্রিপুরা ও মিজোরাম রাজ্যের সঙ্গে পার্বত্য চট্টগ্রামের মানচিত্র যোগ করে কল্পিত ‘জুম্মল্যান্ড’-এর মানচিত্র সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচার করা হচ্ছে। তারা জানান, ৫ আগস্ট সরকারের পট পরিবর্তনের পর দেশের পরিস্থিতি অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে পার্বত্য চট্টগ্রামের পরিস্থিতি আরও ঘোলাটে করার চেষ্টা করা হচ্ছে।

স্থানীয়রা জানান, পাহাড়ে একচ্ছত্র আধিপত্য, চাঁদাবাজি ও ভূমি দখলের লক্ষ্যে অস্ত্র ব্যবহারের মাধ্যমে পাহাড়কে অশান্ত করে তুলেছে সন্ত্রাসীদের আঞ্চলিক চারটি সংগঠন। ওই চার সংগঠন হলো ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট (ইউপিডিএফ-প্রসিত), ইউপিডিএফ (গণতান্ত্রিক), জনসংহতি সমিতি (সন্তু লারমা বা মূল) ও জেএসএস (সংস্কার)। সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, যারা দীর্ঘদিন ধরে পার্বত্য শান্তিচুক্তির বিরোধিতা করে আসছে তারাই আধিপত্য বিস্তার ও নিজের শক্ত অবস্থান জানান দিতে অস্ত্রের হুংকার দিচ্ছে। তারা প্রতিনিয়ত ঘটাচ্ছে নৃশংস ঘটনা। পার্বত্য অঞ্চল নিয়ে আরেক গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে সাম্প্রতিককালে আঞ্চলিক সংগঠনগুলোর মধ্যে সশস্ত্র সংঘর্ষ বেড়ে যাওয়ায় অস্ত্র ও গোলাবারুদের মজুত কমে যায়। ঘাটতি পূরণে তারা পার্শ্ববর্তী রাষ্ট্র থেকে অবৈধ পন্থায় অস্ত্র ও গোলাবারুদ আনছে। চাঁদাবাজির বড় অংশ অস্ত্র ও গোলাবারুদ কিনতে ব্যয় করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা জানান, তিন পার্বত্য জেলা থেকে বছরে চাঁদাবাজি হচ্ছে ৭০০ কোটি টাকার বেশি। গোয়েন্দা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৫ সালে প্রতিবেশী দেশের পুলিশ বাংলাদেশে পাচারের উদ্দেশ্যে জড়ো করা অস্ত্র ও গোলাবারুদের বড় পাঁচটি চালান ধরা পড়ে। চলতি বছরের ১৫ জানুয়ারি ইউপিডিএফ (মূল) দলের সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে উদ্ধার করা হয় একটি ৪০ এমএম গ্রেনেড লঞ্চার, দুটি এম-১৬ রাইফেল, তিনটি একে-৪৭ রাইফেল, ১০টি গ্রেনেড, ১০ হাজার ৫০ রাউন্ড অ্যামুনেশন এবং ১৩টি ম্যাগাজিন। ২১ জানুয়ারি একই দলের সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে পাওয়া যায় একটি ৯ এমএম পিস্তল, তিন রাউন্ড অ্যামুনেশন, দুইটি মোবাইল, ২৫ হাজার টাকা এবং ভারতীয় ২ লাখ ১১ হাজার রুপি। পরের অভিযানে ২৩ জানুয়ারি ইউপিডিএফ (মূল) দলের সন্ত্রাসীদের কাছে পাওয়া যায় একটি একে-৪৭ রাইফেল, দুইটি ম্যাগজিন, ৪৫ রাউন্ড অ্যামুনেশন। ১২ ফেব্রুয়ারি জেএসএস (মূল) দলের সন্ত্রাসীদের কাছ থেকে পাওয়া যায় দুইটি একে-৪৭ অ্যাসল্ট রাইফেল, পাঁচটি মার্কিন তৈরি এম-৪ কার্বাইন, ২০টি ম্যাগাজিন, ৫০৪ রাউন্ড ৭.৬২ মি.মি. অ্যামুনেশন ও ৪ হাজার ৬৭৫ রাউন্ড ৫.৫৬ মি.মি. অ্যামুনেশন। ২৩ মার্চ আরেক অভিযানে পাওয়া যায়-৬ হাজার ২০০ রাউন্ড ৭.৬২ মি.মি. একে সিরিজ রাইফেলের অ্যামুনেশন, ১ হাজার ৮০০ মিটার কর্ডেক্স বিস্ফোরক তার, ৬০০টি উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ডেটোনেটর, ২০ মিটার সেফটি ফিউজ ও বিভিন্ন সামরিক সরঞ্জাম। তবে এটা কোন সন্ত্রাসী দলের, তা জানতে পারেনি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। পার্বত্য শান্তিচুক্তি নিয়ে কাজ করা সংশ্লিষ্টরা জানান, চুক্তি বাস্তবায়নে ঘ খণ্ডের ১৩ নম্বর ধারা অনুযায়ী সরকারের সঙ্গে জেএসএসের চুক্তি স্বাক্ষরের ৪৫ দিনের মধ্যে অস্ত্র জমাদানের জন্য দিন, তারিখ ও স্থান নির্ধারণ এবং সদস্যদের তালিকা দাখিল করার কথা। এটি এখন পর্যন্ত চূড়ান্ত হয়নি এবং জেএসএসের সব অস্ত্র সমর্পণ করা হয়নি। ফলে পাহাড়ে অস্থিরতা এবং শান্তি স্থাপন সম্ভব হচ্ছে না। সশস্ত্র সন্ত্রাসী গোষ্ঠীদের নিয়মিত চাঁদাবাজি, হত্যা, গুম ও অপহরণের কারণে সাধারণ জনগণ নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। শান্তিচুক্তির পর অস্ত্র সমর্পণ না হওয়ায় সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর হামলার মতো ঘটনা ঘটছে। এসব হামলায় এখন পর্যন্ত ৪২ জন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য নিহত ও ১১১ জন আহত হয়েছেন। সংশ্লিষ্টরা জানান, পার্বত্য চট্টগ্রামে চারটি আঞ্চলিক সংগঠনের সশস্ত্র গ্রুপের রয়েছে আর্ম ক্যাডার ও সেমি আর্ম ক্যাডার বাহিনী। এর মধ্যে আর্ম ক্যাডারের সংখ্যা প্রায় ৪ হাজার। অন্যদিকে সেমি আর্ম ক্যাডারের সংখ্যা ১০ হাজারের বেশি। সেমি আর্ম ক্যাডাররা অস্ত্রে প্রশিক্ষিত। তারা ভবিষ্যতে সংগঠনগুলোর জন্য কাজে লাগে। এসব সন্ত্রাসীর কাছে কয়েক হাজার আগ্নেয়াস্ত্র রয়েছে। এসব পরিপ্রেক্ষিতে তিন পার্বত্য জেলায় ১৯৭৭ সালের ৩০ জুন থেকে ৫টি অপারেশন পরিচালনা করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। প্রথম অপারেশন ছিল অপারেশন ডিগ আউট। এটা চলে এক বছর। দ্বিতীয় অপারেশন ট্রাইডেন্ট। ১৯৭৭ সালের ১ জুলাই থেকে শুরু হয়ে এটা চলে ১৯৭৯ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত। ১৯৭৯ সালের ১ এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে ১৯৮৭ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলে অপারেশন পাঞ্চিং টাইগার। চতুর্থ অপারেশনের নাম অপারেশন দাবানল। ১৯৮৮ সালের ১ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে এটা শেষ হয় ২০০১ সালের ৩১ জুলাই। সবশেষ অপারেশন উত্তরণ শুরু হয় ২০০১ সালের ১ আগস্ট থেকে। এ অপারেশন চলছে।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
পাচারের উদ্দেশ্যে বন্দি আট নারী-শিশু টেকনাফে উদ্ধার
পাচারের উদ্দেশ্যে বন্দি আট নারী-শিশু টেকনাফে উদ্ধার
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
কয়েদিরাও ভোট দিতে পারবেন পোস্টাল ব্যালটে
কয়েদিরাও ভোট দিতে পারবেন পোস্টাল ব্যালটে
নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ব্যাখ্যা তামিমের
নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর ব্যাখ্যা তামিমের
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ দুই রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে সাক্ষাৎ দুই রাষ্ট্রদূতের
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে
জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে
যত বাধাই আসুক, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
যত বাধাই আসুক, ফেব্রুয়ারিতে ভোট
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হচ্ছে না
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হচ্ছে না
সর্বশেষ খবর
নেত্রকোনার হাওরে ভেসে ওঠা লাশের পরিচয় মেলেনি
নেত্রকোনার হাওরে ভেসে ওঠা লাশের পরিচয় মেলেনি

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই সিলেট জেলা হাসপাতালের কার্যক্রম চালু হবে
শিগগিরই সিলেট জেলা হাসপাতালের কার্যক্রম চালু হবে

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুর্ঘটনার ঝুঁকি কমাতে এমিরেটসের নতুন নির্দেশনা
দুর্ঘটনার ঝুঁকি কমাতে এমিরেটসের নতুন নির্দেশনা

১১ মিনিট আগে | এভিয়েশন

৪ অক্টোবর থেকে ২২ দিন মেঘনায় মাছ ধরা বন্ধ
৪ অক্টোবর থেকে ২২ দিন মেঘনায় মাছ ধরা বন্ধ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া
ইসরায়েলি কূটনীতিকদের বহিষ্কার করলো কলম্বিয়া

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে পূর্ব মাদারবাড়িতে গোলাগুলি, কিশোরসহ আহত ৪
মধ্যরাতে পূর্ব মাদারবাড়িতে গোলাগুলি, কিশোরসহ আহত ৪

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পূজামণ্ডপে বসুন্ধরা শুভসংঘ চাঁদপুর জেলা শাখার অনুদান
পূজামণ্ডপে বসুন্ধরা শুভসংঘ চাঁদপুর জেলা শাখার অনুদান

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পরীক্ষাগারে রক্তনালীসহ ক্ষুদ্র হৃদ্‌যন্ত্র ও লিভার তৈরি
পরীক্ষাগারে রক্তনালীসহ ক্ষুদ্র হৃদ্‌যন্ত্র ও লিভার তৈরি

৩৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

দিনাজপুরে পলাতক আসামি গ্রেফতার
দিনাজপুরে পলাতক আসামি গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্যাটেলাইটের মাধ্যমে মহাকাশে ডেটা পাঠালো স্পেসকয়েন
স্যাটেলাইটের মাধ্যমে মহাকাশে ডেটা পাঠালো স্পেসকয়েন

৪৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দু’জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৯৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে দু’জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৯৬

৫১ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারীদের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি
নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নারীদের সঙ্গে সংলাপে বসবে ইসি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

বিএড সিলেবাসে বড় পরিবর্তন
বিএড সিলেবাসে বড় পরিবর্তন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাগেরহাটে জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
বাগেরহাটে জাতীয়তাবাদী ওলামা দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে আগুনে দগ্ধ গৃহবধূর মৃত্যু, সুদের কারবারির ঘরে আগুন দিল জনতা
চাঁদপুরে আগুনে দগ্ধ গৃহবধূর মৃত্যু, সুদের কারবারির ঘরে আগুন দিল জনতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’র পর্দা নামলো
সিডনিতে অস্ট্রেলিয়া-বাংলাদেশ বিজনেস এক্সপো’র পর্দা নামলো

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঝিনাইদহে বাসচাপায় শিশুসহ নিহত ২
ঝিনাইদহে বাসচাপায় শিশুসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা: প্যারিসে ইসি সানাউল্লাহ
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা: প্যারিসে ইসি সানাউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বুমরাহ-সিরাজের তোপে ১৬২ রানে গুটিয়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ
বুমরাহ-সিরাজের তোপে ১৬২ রানে গুটিয়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে বিমানবন্দরে দুই প্লেনের সংঘর্ষ
যুক্তরাষ্ট্রে বিমানবন্দরে দুই প্লেনের সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে: টুকু
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গির্জার অস্থায়ী নির্মাণকাঠামো ভেঙে ৩৬ জনের প্রাণহানি
ইথিওপিয়ায় গির্জার অস্থায়ী নির্মাণকাঠামো ভেঙে ৩৬ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের বিপক্ষে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ
পাকিস্তানের বিপক্ষে টস হেরে বোলিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ আজ সংকটাপন্ন সময় পার করছে: ইলিয়াসপত্নী লুনা
দেশ আজ সংকটাপন্ন সময় পার করছে: ইলিয়াসপত্নী লুনা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল
গাজাগামী ফ্লোটিলার দুই জাহাজকে ঘিরে ফেলেছে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা
২০২৬-এর শুরু থেকেই নতুন পে স্কেলে বেতন পাবেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ
কাতারে আক্রমণ হলে প্রতিশোধ নেবে যুক্তরাষ্ট্র, ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা
ব্রেন টিউমারে আক্রান্ত ইলিয়াস কাঞ্চন, লন্ডনে চলছে চিকিৎসা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়
গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়
রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল আমদানিতে শীর্ষে তাইওয়ান, ভারত দ্বিতীয়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন
আইএলটি–টোয়েন্টিতে দল পেলেন সাকিব-তাসকিন

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট
১৬ ঘণ্টা পর জট কেটেছে মেঘনা টোলপ্লাজার, মদনপুরে ১২ কি.মি তীব্র যানজট

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক
গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু
১৮ মাসে ১ কোটি মানুষের কর্মসংস্থানের সিদ্ধান্ত নিয়েছি : আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব
সাবেক শিল্পমন্ত্রীর সেই ছবি নিয়ে যা বললেন স্বরাষ্ট্রসচিব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল
গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরের তিন উপজেলায় মানবদেহে ছড়িয়ে পড়েছে অ্যানথ্রাক্স
রংপুরের তিন উপজেলায় মানবদেহে ছড়িয়ে পড়েছে অ্যানথ্রাক্স

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে
আদালত থেকে পালিয়ে যাওয়া জিসান হত্যা মামলার আসামি কারাগারে

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ
মরক্কোতে তরুণদের সঙ্গে নিরাপত্তা বাহিনীর ব্যাপক সংঘর্ষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন
পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২
যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা
ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু, ৭ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার
সুন্দরবনে কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু, ৭ ঘণ্টা পর লাশ উদ্ধার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আশার পর হতাশা
আশার পর হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবহেলিত মিষ্টি আলুর কেজি ২০০ টাকা
অবহেলিত মিষ্টি আলুর কেজি ২০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা
বিজিবি-বিএসএফের মানবিকতায় বাবা মেয়ের শেষ দেখা

পেছনের পৃষ্ঠা

খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের
খুচরা বাজারে দাপট সুপারশপের

পেছনের পৃষ্ঠা

‘এলডিপির ঘাঁটি’তে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রার্থী পাঁচ
‘এলডিপির ঘাঁটি’তে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রার্থী পাঁচ

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ
ইসির সামনে অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিগারদের মিশন শুরু আজ
নিগারদের মিশন শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত
উৎসবমুখর কক্সবাজার সৈকত

নগর জীবন

অনুসন্ধানে গিয়ে ৬০৮ কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের তথ্য
অনুসন্ধানে গিয়ে ৬০৮ কোটি টাকা মানি লন্ডারিংয়ের তথ্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন
গ্রিন নয়, সবাই রেড সিগন্যালে আছেন

নগর জীবন

রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে
রাষ্ট্রপতির চিঠি পররাষ্ট্র উপদেষ্টাকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি

সম্পাদকীয়

শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল
শাপলা চত্বরের হত্যাযজ্ঞ ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল

নগর জীবন

জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে
জামায়াতকে অনেকে ছায়া সরকার বলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান
মিয়ানমারের ভিতরেই রোহিঙ্গা সংকটের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি
ছুটিতে ঢাকা ছাড়ছে মানুষ, মহাসড়কে ভোগান্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে
বেশি দিন অনির্বাচিত সরকার থাকলে শাসন ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে

খবর

আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী
আমরা রাষ্ট্রদ্রোহী নই, ভারতবিরোধী

নগর জীবন

মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ
মানব পাচারে অপরিবর্তিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ
সাগরে নৌকা থেকে পড়ে জেলে নিখোঁজ

দেশগ্রাম

১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান
১৮ মাসের মধ্যে ১ কোটি কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা
আজ দেশে ফিরছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু
কুমিরের আক্রমণে জেলের মৃত্যু

দেশগ্রাম

দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে
দুর্গাপূজা সুন্দর সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হচ্ছে

নগর জীবন

বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই
বিচারের আগে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার অধিকার নেই

নগর জীবন

রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা
রিটায়ার্ড অ্যাসোসিয়েশনের পাঁচ দফা

নগর জীবন

নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে
নিহত শিশুদের পরিবারকে সম্মাননা দেওয়া হবে

নগর জীবন