শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৩, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

সাইফুল মিলন, গাইবান্ধা
প্রিন্ট ভার্সন
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

চারদিকে সবুজ মাঠ, একপাশে বিশাল ভবন। তবে পুরো ভবনটিই অদৃশ্য। বাইরে থেকে দেখলে মনে হবে কোনো কৃষি জমি। ভবনটির পাশ ঘেঁষে চলে গেছে বালাসীঘাট সড়ক। এই সড়ক ও মাঠের পাশে মাটির নিচে লুকিয়ে আছে অনন্য এক স্থাপনা ‘ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার’। গাইবান্ধা শহর থেকে তিন কিলোমিটার দূরে গাইবান্ধা-বালাসী সড়ক ঘেঁষে স্থাপনাটির অবস্থান।

গাইবান্ধার ফুলছড়ি উপজেলার কঞ্চিপাড়া ইউনিয়নের মদনেরপাড়া এলাকায় কাঁটাতারে ঘেরা ফ্রেন্ডশিপ সেন্টারটি দেখলে মনে হয়, যেন প্রকৃতির মাঝে অদৃশ্যমান কোনো সবুজে ঘেরা মাঠ। বাইরে থেকে দেখলে বোঝার উপায় নেই, এটি কতটা নান্দনিক ও দৃষ্টিনন্দন ভবন। প্রায় আট বিঘা জমির ওপর নির্মিত এ স্থাপত্যের আয়তন ৩২ হাজার বর্গফুট। ফ্রেন্ডশিপ সেন্টারটি সম্পূর্ণ মাটির নিচে অবস্থিত।

খোলা প্রকৃতির মাঝে অবস্থিত পরিবেশবান্ধব নান্দনিক ফ্রেন্ডশিপ সেন্টারের ভবনটিতে দুটি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আছে, সেখানে একসঙ্গে ২০০ জনের প্রশিক্ষণ নেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। থাকার জন্য আবাসিক কক্ষ আছে ২৪টি, উন্নত খাওয়ার ব্যবস্থাসহ রয়েছে আলাদা রেস্তোরাঁ, লাইব্রেরি, আছে হেলিকপ্টারে আসার জন্য হেলিপ্যাডসহ নানা সুবিধা।  এসব তদারকির জন্য সেন্টারে রয়েছেন মোট ১৯ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী। ভবনটির নকশা এমনভাবে করা হয়েছে, ওপর থেকে দেখতে অনেকটা প্রাচীন বৌদ্ধবিহারের মতো। এর নির্মাণশৈলীর অনুপ্রেরণাও নেওয়া হয়েছে প্রাচীন বৌদ্ধবিহার বগুড়ার মহাস্থানগড় থেকে। ফ্রেন্ডশিপ সেন্টারটি নির্মাণ করতে প্রায় দুই বছর সময় লেগেছে। নিয়মিত কাজ করেছেন ৬০-৭০ জন শ্রমিক। সে সময় ভবনটি নির্মাণে ব্যয় হয় প্রায় ৮ কোটি টাকা। ফ্রেন্ডশিপ  সেন্টারটি আছে একাধিক অ্যাওয়ার্ড। ২০১৬ সালে পেয়েছেন ‘আগা খান অ্যাওয়ার্ড ফর আর্কিটেকচার’ পুরস্কার। মাটির নিচে অত্যাধুনিক এই ভবনটির নকশাকার ও স্থপতি কাশেফ মাহবুব চৌধুরী। প্রাকৃতিক সৌন্দর্যে ভরা ও পরিবেশবান্ধব এ ভবনটির নির্মাণকাজ শুরু হয় ২০১০ সালে। টানা দুই বছরের কাজ শেষে ২০১২ সালের অক্টোবরে এর নির্মাণকাজ শেষ হয়। ওই বছরের ১৮ নভেম্বর আনুষ্ঠানিকভাবে কার্যক্রম শুরু হয় এই ফ্রেন্ডশিপ সেন্টারটির।

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

সরেজমিনে দেখা গেছে, স্থাপত্যের ছাদটি মাটির সমতলে। দৃষ্টিনন্দন করতে এ ভবনের ছাদে লাগানো হয়েছে নানা প্রজাতির গাছ, ফুল ও ঘাস। তবে ভবনটিকে শুধু দৃষ্টিনন্দন করাই উদ্দেশ্য নয়, এখানে চলে দাপ্তরিক নানা কাজও। চলে বিভিন্ন ট্রেনিং, সেমিনারসহ নানা কর্মসূচি।

ফ্রেন্ডশিপ সেন্টারের ভবনটিতে মাটির নিচের অন্ধকার দূর করতে ব্যবহার করা হয়েছে প্রাকৃতিক আলোর উৎস স্কাইলাইট। এ ছাড়া রয়েছে প্রাকৃতিকভাবে ভেন্টিলেশন ব্যবস্থাও। ভবনটির প্রতিটি ব্লকের উচ্চতা সমান। ভবন এলাকায় পাঁচটি ওয়াটারপুল রয়েছে। ছাদে যাতে পানি জমে না থাকে, সে জন্য পুরো ছাদে চমৎকার ড্রেনেজ ব্যবস্থা করা হয়েছে। ভবনের তলদেশের চারদিকে আছে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থাও। আছে ক্যারম, দাবা ও ব্যাডমিন্টন খেলার সুব্যবস্থা। ভবনটিতে রয়েছে আধুনিক ইন্টারনেট সুবিধা, জেনারেটর ব্যবস্থাসহ অনেক কিছু। ভবনের ভিতরের সব কিছুই অবাক করা ও দৃষ্টিনন্দন। বিনোদনের জন্য নির্মিত না হলেও ইটের গাঁথুনি দিয়ে নির্মিত ভবনটি দেখতে কৌতূহলী মানুষের ভিড় জমে এখানে। অনবদ্য সৃষ্টি ফ্রেন্ডশিপ সেন্টারটি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ভ্রমণপিপাসুদের কাছে। এর অপরূপ নির্মাণশৈলীর কারণে প্রতিদিন শত শত কৌতূহলী পর্যটক স্থানটিতে ভিড় করেন। গাইবান্ধা শহরের থানা পাড়া থেকে ঘুরতে আসা অবসরপ্রাপ্ত মৎস্য কর্মকর্তা আতাউর রহমান অঙ্গুর বলেন, সুযোগ পেলেই এখানে আসি। এর আগেও অনেকবার এসেছি পরিবারসহ, খুবই চমৎকার একটি জায়গা। একই কথা বললেন, রংপুরের পীরগাছা উপজেলা থেকে ঘুরতে আসা মমতাজুর রহমান। তিনি বলেন, বাহির থেকে বোঝার উপায় নেই এটা। ভিতরে ঢুকলে বোঝা যায়, মাটির নিচে লুকিয়ে আছে নান্দনিক স্থাপনা। তিনি বলেন, শুরুর দিকে একবার এসেছিলাম। আজ এসেছি পরিবারসহ।

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

স্থানীয় বাসিন্দা সিহাব রহমান বলেন, এত সুন্দর স্থাপনা এর আগে কোথাও দেখিনি। দূর-দূরান্ত থেকে মানুষ ঘুরতে আসে এখানে। ভবনটির কারণে এই এলাকায় জেলার বাইরের লোকজন বেশি আসছে। এতে এলাকার আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ঘটছে। তিনি বলেন, ভবনটিতে প্রবেশ করতে অনুমতির প্রয়োজন হয়।

ভবনটি নির্মাণে অংশ নেওয়া স্থানীয় মিস্ত্রি সেলিম মিয়া জানান, ফ্রেন্ডশিপ সেন্টারটির সম্পূর্ণ অবকাঠামো নির্মাণ করতে সময় লেগেছে প্রায় দুই বছর। প্রতিদিন কাজ করেছেন প্রায় ৬০ থেকে ৭০ জন মিস্ত্রি ও শ্রমিক। এমন ভবনের নির্মাণে অংশ নিতে পেরে গর্ববোধ করেন তিনি।

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

এ বিষয়ে ফ্রেন্ডশিপ সেন্টারের সিনিয়র ম্যানেজার লোকমান হোসেন বলেন, ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার ভবনটি পরিবেশবান্ধব। এখানে একসঙ্গে ২০০ জন প্রশিক্ষণ নেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। থাকার জন্য আবাসিক কক্ষ রয়েছে ২৪টি। ভবনটিতে খাওয়ার জন্য আলাদা রেস্তোরাঁ, লাইব্রেরি, হেলিপ্যাডসহ নানা সুবিধা। সে সময় ভবনটি নির্মাণে ব্যয় হয় প্রায় ৮ কোটি টাকা। তিনি বলেন, ভবনটি বিনোদনের জন্য নির্মাণ করা হয়নি। মানুষের জীবনমান উন্নয়নে স্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষিসহ দুস্থ নারী-পুরুষদের এখানে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
উচ্চ ফলনশীল আমনে নতুন স্বপ্ন
উচ্চ ফলনশীল আমনে নতুন স্বপ্ন
ছাদবাগান যেন গবেষণাগার
ছাদবাগান যেন গবেষণাগার
মরুর দুম্বা বাংলাদেশে পালন
মরুর দুম্বা বাংলাদেশে পালন
অ্যাপসে চলছে মুরগির খামার
অ্যাপসে চলছে মুরগির খামার
পুষ্টিকর শৈবাল সুপ উদ্ভাবন
পুষ্টিকর শৈবাল সুপ উদ্ভাবন
মাউন্ট ফুজির চূড়ায় উড়ল লাল-সবুজের পতাকা
মাউন্ট ফুজির চূড়ায় উড়ল লাল-সবুজের পতাকা
সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের পাশে ‘কিন’
সুবিধাবঞ্চিত শিক্ষার্থীদের পাশে ‘কিন’
বর্ষাকালীন তরমুজ চাষে বাজিমাত
বর্ষাকালীন তরমুজ চাষে বাজিমাত
ফুটবলে তার অসাধারণ নৈপুণ্য - বিস্ময়বালক সোহান
ফুটবলে তার অসাধারণ নৈপুণ্য - বিস্ময়বালক সোহান
আশাজাগানিয়া এক তরুণের পথচলা
আশাজাগানিয়া এক তরুণের পথচলা
অঙ্গ প্রতিস্থাপনে সাড়া জাগিয়েছেন ডা. মামুন
অঙ্গ প্রতিস্থাপনে সাড়া জাগিয়েছেন ডা. মামুন
অন্যরকম চা
অন্যরকম চা
সর্বশেষ খবর
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন
কিশোরীকে অপহরণ ও ধর্ষণ মামলায় ভগ্নিপতির যাবজ্জীবন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড
চাঁপাইনবাবগঞ্জে অস্ত্র মামলায় যুবকের ১০ বছর কারাদণ্ড

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা
নেত্রকোনায় এক সপ্তাহ ধরে ভোগন্তিতে পল্লী বিদুৎ গ্রাহকরা

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত
আবারও ইয়েমেনে হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, অনেকে হতাহত

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর
আইএফটি প্রতিষ্ঠায় হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ এবং বুয়েটের মধ্যে এমওইউ স্বাক্ষর

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন
জাকসুতে ভোটগ্রহণ ওএমআর ব্যালটে, দিতে হবে টিক চিহ্ন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়
পদ্মার এক কাতল বিক্রি ৪৪ হাজার টাকায়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০
জেন-জি আন্দোলন : নেপালে নিহত বেড়ে ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন
জামালপুরে শিশু ধর্ষণ মামলায় দুইজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর
রপ্তানিকারকদের শুল্কমুক্ত কাঁচামাল আমদানির সুযোগ দেবে এনবিআর

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে
গণঅসন্তোষ থেকে সরকার পতন, দক্ষিণ এশিয়ার রাজনীতি নতুন বাঁকে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ
যুক্তরাজ্যে সফররত ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস
বিএনপির বিরুদ্ধে দেশে-বিদেশে ষড়যন্ত্র হচ্ছে : মির্জা আব্বাস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত
সাফারি পার্কে পেছন থেকে সিংহের আক্রমণ, পরিচর্যাকারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝালকাঠিতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের
জাতিসংঘ পরিদর্শকদের পরমাণু স্থাপনায় প্রবেশ প্রত্যাখ্যান ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ
বরিশালে ধান চাষে তরুণদের প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ
নেপালের সর্বোচ্চ হোটেলটি এখন ধ্বংসস্তুপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার
গাজীপুরে বসতবাড়ি থেকে বিলুপ্ত প্রজাতির পাইথন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি
অস্থিরতার সুযোগে নেপালে জেল থেকে পালিয়েছে ১৩৫৭২ বন্দি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ
বিসিএস পরীক্ষার নিরাপত্তায় ১২০ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
অবৈধ অভিবাসন রোধে ইইউ’র সহযোগিতা চেয়েছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ, ভিপিসহ বাতিল ৭
রাকসু নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ, ভিপিসহ বাতিল ৭

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা
পান্থকুঞ্জ পার্ক-হাতিরঝিল অংশে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণে নিষেধাজ্ঞা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য
নেপালের রাজপরিবারে ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড, এখনও শেষ হয়নি রহস্য

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে নিষিদ্ধ হলো পাহাড় ও টিলা কাটা
সিলেটে নিষিদ্ধ হলো পাহাড় ও টিলা কাটা

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সিদ্ধিরগঞ্জে ফেনসিডিলসহ যুবক গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে ফেনসিডিলসহ যুবক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
নেপালে আটকে পড়া বাংলাদেশিরা নিরাপদে আছেন : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় মাদকসহ বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদকসহ বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী
ডাকসু নির্বাচনে বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই তন্বী

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন
ডাকসু নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা : কে কত ভোট পেলেন

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ
চূড়ান্ত ফল ঘোষণা : ডাকসুর ভিপি সাদিক, জিএস ফরহাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী
বিক্ষোভকারীদের আগুনে পুড়ে মারা গেলেন নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা
বিপুল ভোটে বিজয়ী সেই সর্ব মিত্র চাকমা

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা
বয়কট! ডাকসু বর্জন করলাম : উমামা ফাতেমা

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম
ভিপি নির্বাচিত হয়ে যে বার্তা দিলেন সাদিক কায়েম

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে যা বললেন সালাহউদ্দিন আহমদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না
সর্বোচ্চ ভোটে বিজয়ী ইসলামী ছাত্রী সংস্থার সভানেত্রী তামান্না

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ
এই পরিকল্পিত প্রহসন প্রত্যাখ্যান করলাম : ফেসবুক পোস্টে আবিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন
চার বছরে ভারতের তিন প্রতিবেশী দেশে গণঅভ্যুত্থান, সরকারের পতন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের
জাতির উদ্দেশে ভাষণে কড়া সতর্কবার্তা নেপালের সেনাপ্রধানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়
ডাকসু নির্বাচন : ১২ সম্পাদকীয় পদের মধ্যে ৯টিতে ছাত্রশিবিরের জয়

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি
হাসিনা ও রেহানার মধ্যে একটা কোল্ড ওয়ার ছিল : রনি

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ
ডাকসু নির্বাচন: ৬ কেন্দ্রের গণনা শেষে সাদিক কায়েমের ধারেও নেই কেউ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম
শিক্ষার্থীরা এটিকে তাদের রায় মনে করলে সম্মান জানাই : হামিম

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি
দেশে ফিরলেন প্রতারণার শিকার ১৮০ বাংলাদেশি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী
এজিএস পদে মহিউদ্দীন খান জয়ী

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!
এক মন্ত্রীর দুই চিত্র, ছবিই কথা বলছে!

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ
পূবালী ব্যাংকে থাকা শেখ হাসিনার লকার জব্দ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার
আলোচিত চাল ব্যবসায়ী রশিদ গ্রেপ্তার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’
‘আবিদ আপনাদের কখনো ছেড়ে যাবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট
রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত যুক্তরাষ্ট্র: স্কট বেসেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন
এবার নজর জাকসু, রাত পোহালেই নির্বাচন

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস
কাতারকে আগেই সতর্ক করা হয়েছিল ইসরায়েলি হামলা নিয়ে : হোয়াইট হাউস

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের
বিক্ষোভকারীদের আলোচনায় বসার আহ্বান নেপালের সেনাপ্রধানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের
কাতারে বাংলাদেশিদের সতর্ক থাকার আহ্বান দূতাবাসের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু
জীবন দিয়ে লড়ে যেতে হবে, একটু বিশ্রাম নিয়ে নেন: মেঘমল্লার বসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ
ভুল ত্রুটি হলে শিক্ষার্থীরা আমাকে শুধরে দেবেন: ফরহাদ

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল
ডাকসুতে বিস্ময়কর ফল

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো জমজমাট আমের বাজার
এখনো জমজমাট আমের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার
বিএনপির প্রার্থী আসলাম জামায়াতের আনোয়ার

নগর জীবন

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা
ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে কুবি শিক্ষার্থী ও তার মাকে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ
শেষ হয় না পারকি পর্যটন কমপ্লেক্সের নির্মাণকাজ

নগর জীবন

পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া
পরিবহন সেক্টরের মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ছিল কড়া নিরাপত্তা
ছিল কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ
বিএনপির পাঁচ মনোনয়ন প্রত্যাশীর দৌড়ঝাঁপ

নগর জীবন

শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন
শেয়ারবাজারে ঢালাও দরপতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন
নানান সমস্যায় ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ
ছয় বছরে সর্বাধিক অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু
ডাকসু নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকালে সাংবাদিকের মৃত্যু

নগর জীবন

রেললাইনের ধারে মাদকের হাট
রেললাইনের ধারে মাদকের হাট

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার
বৃষ্টি ও ঢলে পানিবন্দি দুই হাজার পরিবার

প্রথম পৃষ্ঠা

নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা
নুরাল পাগলার ভক্ত হত্যায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়
আবু সাঈদের ত্রুটিপূর্ণ সুরতহাল প্রতিবেদন দিতে বাধ্য করা হয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ
ক্বিনব্রিজ থেকে উচ্ছেদ হবে হকার, বন্ধ হবে প্রবেশমুখ

নগর জীবন

ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা
ছয় মাস বন্ধ সার কারখানা

দেশগ্রাম

নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা
নেপালের পরিস্থিতি নিয়ে যা বললেন মমতা

পূর্ব-পশ্চিম

সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ
সীমানা নির্ধারণ নিয়ে বিক্ষোভ হরতাল অবরোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি
ডিএমপির ছয় কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা
ছেষট্টিতেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেছিলেন যাঁরা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশের পথেই নেপাল
বাংলাদেশের পথেই নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২
১৬০০ লিটার নকল মবিলসহ গ্রেপ্তার ২

নগর জীবন

বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ
বকেয়া বেতন দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

দেশগ্রাম

চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার
চোর আখ্যা দিয়ে পিটিয়ে হত্যা আসামি গ্রেপ্তার

নগর জীবন

চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন
চমেকের গ্র্যান্ড রিইউনিয়নের নিবন্ধন উদ্বোধন

নগর জীবন

এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন
এশিয়া কাপে ইতিহাস লিখতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই
সাংবাদিক আরিফিন তুষার আর নেই

নগর জীবন