শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:১৪, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

অণুজীবের বৃদ্ধি রোধ করছে প্লাস্টিক। এতে উর্বরতা হারিয়ে বন্ধ্যা হচ্ছে মাটি। ঝুঁকির মুখে ভবিষ্যৎ কৃষি। মাইক্রোপ্লাস্টিক আকারে ঢুকছে জীবনচক্রে। বাড়ছে ক্যানসারসহ নানা রোগ
শামীম আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

বেলকনির টবে হোক বা কৃষি জমিতে, গাছের বেঁচে থাকতে দরকার মাটি। মাটি থেকে পুষ্টি নিয়েই বেড়ে ওঠে বৃক্ষরাজি। আর প্রতিনিয়ত জৈব বস্তু পরিচয়ে নতুন মাটি তৈরি করে মাটিতে বসবাসকারী অণুজীব। অব্যাহত রাখে পুষ্টির জোগান। প্লাস্টিক এ অণুজীবের বৃদ্ধি আটকে দেয়। ফলে তৈরি হয় না নতুন মাটি। ভয়াবহ প্লাস্টিক দূষণে উর্বরতা হারিয়ে ক্রমাগত বন্ধ্যা হচ্ছে বাংলাদেশের মাটি। এতে ঝুঁকির মুখে সব ধরনের ফসল উৎপাদন। জরুরি ভিত্তিতে প্লাস্টিকদূষণ বন্ধ করতে না পারলে তথাকথিত খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ বাংলাদেশ অদূর ভবিষ্যতে পুরোপুরি আমদানির্ভর দেশে পরিণত হওয়ার আশঙ্কা করছে বিশেষজ্ঞ মহল।

শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক্স অ্যান্ড প্ল্যান্ট ব্রিডিং বিভাগের অধ্যাপক ড. জামিলুর রহমান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, প্রাকৃতিক নিয়মে প্রতিনিয়ত নতুন মাটি তৈরি হয়। মাটির অণুজীব জৈব পদার্থ পরিচয়ে মাটিকে উর্বর করে। পলিথিন বা প্লাস্টিক থাকলে অণুজীব বাড়ে না। নতুন মাটি তৈরি হয় না। আবার প্লাস্টিক বা পলিথিনের কারণে গাছ শিকড় বিস্তার করতে পারে না। এতে ফসলের উৎপাদন কমে যায়। আপাতদৃষ্টে প্রভাবটা হয়তো চোখে লাগছে না, কিন্তু ভবিষ্যৎ খুবই ভয়াবহ। কৃষিতে বিপর্যয় দেখা দিতে পারে। ঢাকায় বাসাবাড়ির ময়লা সিটি করপোরেশন সংগ্রহ করে নিয়ে যায়। কিন্তু, সারা দিন পথেঘাটে যত চিপস, চানাচুর, বিস্কুটের প্যাকেট পরিবেশেই ছড়িয়ে পড়ে। আর গ্রামে তো ময়লা সংগ্রহই করা হয় না। এ জন্য গ্রামে হাটবাজারের আশপাশের জমিতে তেমন ফসল হয় না। লোকালয় থেকে দূরের কৃষিজমি পরিষ্কার মনে হলেও সেখানে মাইক্রোপ্লাস্টিক ঢুকে গেছে। হয়তো সরাসরি পলিথিন পড়ছে না, কিন্তু ধীরে ধীরে বাতাসে উড়ে বা পানির সঙ্গে সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ছে। সেচের পানির সঙ্গে এসব জমিতে মাইক্রোপ্লাস্টিক জমছে। নদনদীর পানিতে মাইক্রোপ্লাস্টিক ভরে গেছে। মাছের দেহে মাইক্রোপ্লাস্টিক পাওয়া যাচ্ছে। খাবারের মাধ্যমে এসব প্লাস্টিক আমাদের শরীরে ঢুকে ক্যানসারসহ নানা রোগ জন্ম দিচ্ছে।

পরিবেশবিদরা বলছেন, ২৩ বছর আগে পলিথিন নিষিদ্ধ করার আগে একটা পলিথিন ব্যাগের দাম ছিল ১-২ টাকা। মূল্যস্ফীতি ধরলে এখন সেগুলোর দাম হওয়া উচিত অন্তত ১০-১৫ টাকা। অথচ বর্তমানে ২০-৩০ পয়সায় পলিথিন ব্যাগ মিলছে। দোকানিরা পাঁচটি পণ্যের সঙ্গে পাঁচটি পলিথিন বিনামূল্যে দিচ্ছে। ১০০ গ্রাম আদা কিনলেও ঘরে আসছে একটি পলিথিন। প্লাস্টিক বোতলের একটি অংশ রিসাইকেল হলেও পলিথিন সবটাই পরিবেশে ছড়িয়ে পড়ছে। এগুলো গুঁড়ো হয়ে মাইক্রোপ্লাস্টিক আকারে পরিবেশের সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ছে। আবার আধুনিকতার নামে নতুন আপদ হিসেবে যুক্ত হয়েছে ওয়ানটাইম প্লেট, গ্লাস, কাপ, বাটি। আগে অনেক মুদিপণ্য খোলা বিক্রি হলেও এখন সবই প্লাস্টিকে মোড়া। বর্তমানে একটা মুদি দোকানে আলু, পিঁয়াজ, রসুন, আদা ছাড়া বাকি সব পণ্যই প্লাস্টিকের মোড়কে বিক্রি হচ্ছে। অর্থাৎ ৯৫ ভাগের বেশি পণ্য প্লাস্টিকের মোড়কে বিক্রি হচ্ছে। দেশের ১৭ কোটি মানুষ প্রতিদিন এসব পণ্য কিনছে আর পরিবেশে ছড়িয়ে দিচ্ছে ক্ষতিকর প্লাস্টিক। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার শুধু একবার ব্যবহার্য পলিথিনের বিরুদ্ধে সরব হয়েও ১১ মাসে তা বন্ধ করতে পারেনি। এমনটা চলতে থাকলে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম শুধু স্বাস্থ্যঝুঁকি নয়, চরম খাদ্যঝুঁকিতে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

এনভায়রনমেন্ট অ্যান্ড সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনের (এসডো) এক জরিপে দেখা গেছে, প্রতি বছর ৮৭ হাজার টন একবার ব্যবহার্য পলিথিন ও প্লাস্টিক বাংলাদেশে ব্যবহৃত হয়। এসব অপচনশীল দ্রব্য কৃষিজমি, পানি নিষ্কাশন ব্যবস্থা, নদীনালা, খালবিল ও সমুদ্রে পতিত হয়ে পরিবেশ, প্রতিবেশ ও কৃষির মারাত্মক ক্ষতি করছে। প্লাস্টিক বিষে নীল পুরো বিশ্ব। বর্তমানে বছরে বিশ্বে ৩৫০ মিলিয়ন মেট্রিক টনেরও বেশি প্লাস্টিক আবর্জনা উৎপাদিত হয়। এটা নিয়ে বৈশ্বিকভাবে নীতিমালায় পরিবর্তন আনা না হলে ২০৬০ সালের মধ্যে প্লাস্টিক বর্জ্য উৎপাদন তিন গুণ বৃদ্ধি পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশেনিক অ্যান্ড অ্যাটমোসফেরিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের গবেষণার তথ্যানুযায়ী, মুদি দোকানের পণ্য বিক্রিতে ব্যবহৃত প্লাস্টিক ব্যাগ মাটিতে মিশতে সময় লাগে প্রায় ২০ বছর; চা, কফি, জুস তথা কোমল পানীয়ের প্লাস্টিক কাপের ক্ষেত্রে সময় লাগে ৫০ বছর; প্লাস্টিকের বোতল প্রকৃতিতে অবিকৃত থাকে প্রায় ৪৫০ বছর। বছর দুই আগে একটি বেসরকারি সংস্থা ঢাকার চারপাশের নদীতীরের মাটি খুঁড়ে প্রতি টন মাটিতে আধা কেজি থেকে দেড় কেজি পর্যন্ত প্লাস্টিক পায়। সেখানে ১৫ বছরের পুরোনো প্লাস্টিকেরও দেখা মেলে।

গত সপ্তাহে চকবাজারে পলিথিনের একটি পাইকারি দোকানে গিয়ে জানা যায়, তারা কাপড় প্যাকেট করার জন্য পলিব্যাগ বিক্রি করেন। তাদের দোকান থেকে প্রতিদিন তিন থেকে চার মণ প্লাস্টিকের ব্যাগ খুচরা দোকানিরা কিনে নেন। অনেকে ঢাকার বাইরে থেকে ফোনে অর্ডার করেন। তখন তারা পার্সেল করে পাঠিয়ে দেন।

বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) যুগ্ম সম্পাদক আমিনুর রসুল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, নিষিদ্ধ পণ্য কীভাবে প্রকাশ্যে বিক্রি হয়, কীভাবে কারখানা বাড়ে সেটাই মাথায় ধরে না। নিশ্চয়ই এখানে বড় রকমের দুর্নীতি আছে। সবাই এটার ভাগ পায়।

পলিথিনের সহজলভ্যতায় কাপড়ের ব্যাগ নিয়ে বাজারে যাওয়ার সংস্কৃতি উঠে গেছে। পলিথিন উৎপাদন বন্ধ করলে আপনা-আপনি বিকল্প চলে আসত।

এই বিভাগের আরও খবর
পানিশূন্য হওয়ার পথে কাবুল
পানিশূন্য হওয়ার পথে কাবুল
গাছও কি কথা বলে?
গাছও কি কথা বলে?
মহাবিপন্ন সাম্বার রক্ষায় সরকারকে বেলার চিঠি
মহাবিপন্ন সাম্বার রক্ষায় সরকারকে বেলার চিঠি
অক্টোপাস : প্রাণিজগতের বিস্ময়
অক্টোপাস : প্রাণিজগতের বিস্ময়
হারিয়ে যাওয়া স্তন্যপায়ী প্রাণী
হারিয়ে যাওয়া স্তন্যপায়ী প্রাণী
মৃগেল মাছে ভারী ধাতু
মৃগেল মাছে ভারী ধাতু
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
জোনাকির আলোয় বৈদ্যুতিক বাতির বিকল্প!
দূষণ ঠেকাতে গলদ্ঘর্ম
দূষণ ঠেকাতে গলদ্ঘর্ম
মাটির নিচে রহস্যময় মহাসাগর!
মাটির নিচে রহস্যময় মহাসাগর!
প্লাস্টিক দ্বীপ : সমুদ্রে ভাসমান নতুন মহাদেশ
প্লাস্টিক দ্বীপ : সমুদ্রে ভাসমান নতুন মহাদেশ
বৃক্ষমেলায় নিষিদ্ধ পলিথিনের ছড়াছড়ি
বৃক্ষমেলায় নিষিদ্ধ পলিথিনের ছড়াছড়ি
কৃষকের বন্ধু দাঁড়াশ
কৃষকের বন্ধু দাঁড়াশ
সর্বশেষ খবর
নোয়াখালীতে দুই মাদক কারবারি আটক
নোয়াখালীতে দুই মাদক কারবারি আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

‘আগামী নির্বাচনগুলোতে অতীতের তুলনায় আরও বেশি নারী প্রার্থী দেখা যাবে’
‘আগামী নির্বাচনগুলোতে অতীতের তুলনায় আরও বেশি নারী প্রার্থী দেখা যাবে’

২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ
চাঁদপুরে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কু‌ষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা‌ আটক
কু‌ষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা‌ আটক

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৮৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৮৬

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে ট্রাক-ট্যাংকলড়ি-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর শ্রমিক ইউনিয়নের সভা
কুড়িগ্রামে ট্রাক-ট্যাংকলড়ি-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর শ্রমিক ইউনিয়নের সভা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

'নারী-শিশুর প্রতি সহিংসতা রোধে কঠোর অবস্থান নিতে হবে'
'নারী-শিশুর প্রতি সহিংসতা রোধে কঠোর অবস্থান নিতে হবে'

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৩১ জন ভর্তি
ডেঙ্গুতে আরও ৩ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৩৩১ জন ভর্তি

৪২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিবেশকে আনতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা
রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে পরিবেশকে আনতে হবে : সৈয়দা রিজওয়ানা

৪৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিশুর
সাপের কামড়ে প্রাণ গেল শিশুর

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেঘনা নদীতে ডুবেছে ৬টি বাল্কহেড
মেঘনা নদীতে ডুবেছে ৬টি বাল্কহেড

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমরা দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমে সোচ্চার হয়েছি : বাণিজ্য উপদেষ্টা
আমরা দুর্নীতিবিরোধী কার্যক্রমে সোচ্চার হয়েছি : বাণিজ্য উপদেষ্টা

৫৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এলাকাবাসীর চাপে মুচলেকা দিয়ে মাদক ব্যবসা ছাড়ার অঙ্গীকার ৭ জনের
এলাকাবাসীর চাপে মুচলেকা দিয়ে মাদক ব্যবসা ছাড়ার অঙ্গীকার ৭ জনের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়াকফ এস্টেটগুলোকে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা
ওয়াকফ এস্টেটগুলোকে ডিজিটালাইজেশনের আওতায় আনা হচ্ছে : ধর্ম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার
এক বিয়ের বরযাত্রীরা খেয়ে ফেলল অন্য বিয়ের খাবার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শিগগিরই গঠিত হচ্ছে তথ্য কমিশন
শিগগিরই গঠিত হচ্ছে তথ্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমান বিধ্বস্ত: বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে ছাড়পত্র পেল দগ্ধ দুই শিক্ষার্থী
বিমান বিধ্বস্ত: বার্ন ইনস্টিটিউট থেকে ছাড়পত্র পেল দগ্ধ দুই শিক্ষার্থী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ‘জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠন’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান
লক্ষ্মীপুরে ‘জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠন’ শীর্ষক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে সাড়ে ৩'শ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা দিলো ছাত্রশিবির
লক্ষ্মীপুরে সাড়ে ৩'শ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা দিলো ছাত্রশিবির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সব অস্ত্র এখনো উদ্ধার করতে পারিনি, চেষ্টা করছি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে সাড়ে ৩ কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
সিলেটে সাড়ে ৩ কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজীপুরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ একজনের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ একজনের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর ব্যবস্থায় বড় বাধা দুর্নীতি: এনবিআর চেয়ারম্যান
কর ব্যবস্থায় বড় বাধা দুর্নীতি: এনবিআর চেয়ারম্যান

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গোপালগঞ্জে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে লাখো কন্ঠে শপথ পাঠ ও আলোচনা সভা
গোপালগঞ্জে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে লাখো কন্ঠে শপথ পাঠ ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুধু অভিযোজন নয়, দরকার বিশ্বব্যাপী নির্গমন হ্রাস: পরিবেশ উপদেষ্টা
শুধু অভিযোজন নয়, দরকার বিশ্বব্যাপী নির্গমন হ্রাস: পরিবেশ উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা
দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিহতদের বাসায় গিয়ে সহমর্মিতা ফখরুলসহ বিএনপি নেতাদের
নিহতদের বাসায় গিয়ে সহমর্মিতা ফখরুলসহ বিএনপি নেতাদের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি
হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা
‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৫ দিন অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন অতি ভারী বর্ষণের পূর্বাভাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা
অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন
ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা