শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫ আপডেট: ০০:০৮, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

প্রথম পর্ব

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

সাদা তাপসের কালো টাকা
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

শেখ ফজলে নূর তাপস। পিতা নিহত হয়েছিলেন মর্মান্তিকভাবে, গণ অভ্যুত্থানে। অলৌকিকভাবে বেঁচে যান দুই ভাই পরশ এবং তাপস। অভাব-অনটনে কেটেছে তার শৈশব-কৈশোর। আত্মীয়স্বজনের দয়ায় শিক্ষা চালিয়ে যান। নিজের উৎসাহ এবং বিভিন্নজনের সাহায্যে ব্যারিস্টারি পড়েন। তার অসহায়ত্বের জন্য প্রয়াত ব্যারিস্টার রফিক-উল হক, তাকে ডেকে নেন তার চেম্বারে। ব্যারিস্টার রফিক তাকে আদর করে ডাকতেন ‘হোয়াইট তাপস’ (সাদা তাপস)। তাপসের সহজ, সরল আচরণ এবং ভদ্র ব্যবহারের জন্যই এই নাম দিয়েছিলেন ব্যারিস্টার রফিক। আদালতপাড়ায় পরিচিতি পান ‘সাদা মনের মানুষ’ হিসেবে। কারও সাতে-পাঁচে নেই, নেই রাজনীতিতেও। ২০০৭ সাল পর্যন্ত ছিলেন একেবারে সুবোধ মানুষ। আইনজীবী মহলেও তার সুনাম হয়েছিল স্বচ্ছ ইমেজের জন্য। তাকে সবাই ডাকত ‘হোয়াইট কালার ব্যারিস্টার’ হিসেবেই। কিন্তু ২০০৮ সাল থেকেই বদলে যেতে শুরু করেন ব্যারিস্টার তাপস। ওয়ান-ইলেভেনের সময় প্রথম পাদপ্রদীপে আসেন ব্যারিস্টার তাপস। এরপর শুরু হয় তাপসের উল্টোযাত্রা। সাদা তাপস ১৭ বছরে হয়েছেন মহাদুর্নীতিবাজ। সাদাসিধা ভদ্র মানুষটি যেখানে যেভাবে পেরেছেন অর্থ লুট করেছেন। কালো টাকা সাদা করার অভিনব প্রতারণা আবিষ্কার করেন তাপস। হয়ে যান মৎস্য খামারি। দুর্নীতি এবং অবৈধ উপায়ে অর্থের উৎস দেখিয়েছেন মৎস্য খামার। মৎস্য উৎপাদন, খামার, কৃষি ইত্যাদি কাজকে প্রণোদনা দিতে, এসবের পেশা আয়করমুক্ত রাখা হয়। আর সেই সুযোগ নেন তাপসের মতো অনেক দুর্বৃত্ত। অবৈধ অর্থ বৈধ করতে তারা বনে যান মৎস্য খামারি।

বাংলাদেশে মৎস্য খামারিদের মধ্যে সবচেয়ে ধনী ছিলেন ব্যারিস্টার ফজলে নূর তাপস। আয়কর নথি অনুযায়ী সাবেক মেয়র তাপসের গোপালগঞ্জে মাছের খামার রয়েছে। সরেজমিন পরিদর্শনে দেখা যায়, সেসবের কোনো অস্তিত্ব নেই। সেই অস্তিত্বহীন মাছের খামার দেখিয়ে আয়কর নথিতে মুনাফা হিসেবে ৩৫ কোটি টাকা উল্লেখ করেছেন তাপস। পরে তিনি এ টাকা থেকে ৩২ কোটি টাকায় মধুমতি ব্যাংকের শেয়ার কেনেন। তিনি এ ব্যাংকের পরিচালক। বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে কেনেন ১০০ কোটি টাকার শেয়ার।

অনুসন্ধানের তথ্যমতে, ঢাকার কামরাঙ্গীরচর এলাকার অন্তত ৩০০ বাড়ি কোথাও পূর্ণ, কোথাও আংশিক দখল করেন পালিয়ে যাওয়া এ মেয়র। এ ক্ষেত্রে তাকে সহযোগিতা করেন ডিএসসিসি ম্যাজিস্ট্রেট মো. মনিরুজ্জামান ও মো. জাহাঙ্গীর আলম। ফজলে নূর তাপস ও তার স্ত্রী আফরিন তাপস শিউলি, পুত্র শেখ ফজলে নাশওয়ান, তাদের মালিকানাধীন ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে রয়েছে অস্বাভাবিক আর্থিক লেনদেন তথা অর্থ পাচারের রেকর্ড। এরই মধ্যে এসব রেকর্ড সংগ্রহ করেছে দুদক টিম। অবশ্য গত ৮ অক্টোবর তাদের ব্যক্তিগত ও স্বার্থসংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট স্থগিত করেছে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।

পতিত আওয়ামী লীগ সরকার আমলে অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ বুড়িগঙ্গা নদী রক্ষার নির্দেশনা চেয়ে রিট করেন। বিষয়টি সামনে এনে তাপস ডিএসসিসির ওই দুই ম্যাজিস্ট্রেট ও দলীয় লোকজনের প্রভাবে কামরাঙ্গীচরের কাঁচা, আধাপাকা ও ছোট ছোট পাকা প্রায় ৩০০ বাড়ি কোথাও আংশিকভাবে, কোথাও পূর্ণ দখল করে নেন।

শেখ হাসিনা সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে শিক্ষার্থী-জনতার আন্দোলনের সময় ৩ আগস্ট সকালে গোপনে পালিয়ে যান তাপস। বাইরে প্রচার করেন, তিনি চিকিৎসার উদ্দেশ্যে সপরিবারে সিঙ্গাপুর গেছেন। তারপর তাকে আর বাংলাদেশে দেখা যায়নি। অনুসন্ধান প্রক্রিয়ায় গত ২৪ অক্টোবর ব্যারিস্টার তাপসকে তলব করা হয়। অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকার জ্ঞাতআয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগের কথা উল্লেখ করা হয় তলবি নোটিসে। বাড়ি-৭০, রোড-১৭, ব্লক-জে, বনানী, ঢাকার ঠিকানায় নোটিস পাঠানো হলেও তিনি হাজির হননি।

দুদকের তদন্তে দেখা গেছে, অর্জিত কালো টাকা সাদা করতে স্বামী-স্ত্রী দুজনেই অবৈধ পন্থা অবলম্বন করেছেন। তারা একই পুকুরকে মৎস্য চাষে পৃথক আয় দেখিয়ে আয়কর নথিতে দুবার করে উপস্থাপন করেছেন। কাগজে-কলমে আলাদা ব্যবসা, আলাদা আয়কর নথি। তবে এক ছাদের নিচে বসবাস। তারা স্বামী-স্ত্রী। শেখ পরিবারের অন্যতম সদস্য শেখ ফজলে নূর তাপস ও তার স্ত্রী আফরিন তাপস। দুজনের আয়কর নথিতে বিপুল অঙ্কের টাকার আয়। এর মধ্যে শুধু পুকুরে মাছ চাষ থেকেই দুজনের আয় প্রায় ১০৩ কোটি টাকা! গোপালগঞ্জের একই পুকুরকে স্বামী-স্ত্রী দুজনই আলাদাভাবে আয়কর নথিতে মৎস্য চাষ দেখিয়েছেন একই অর্থবছরে। অবৈধভাবে উপার্জিত কালো টাকাকে সাদা করার শুভংকরের ফাঁকি দেওয়ার এমন পুকুর চুরির চেষ্টা করায় শেষ পর্যন্ত স্বামীর সঙ্গে দুদকের জালে আটকা পড়েছেন আফরিন তাপসও।

আফরিন তাপসের বিরুদ্ধে দুদকের তদন্ত ও আয়কর হিসাব পর্যালোচনা করে দেখা যায়, শেখ ফজলে নূর তাপসের স্ত্রী আফরিন তাপসের ২০১১-১২ অর্থবছরে যেখানে ৫৬ লাখ টাকার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ ছিল, সেখানে আওয়ামী লীগ শাসনের কয়েক বছরে ১০৫ কোটি টাকারও বেশি স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের মালিক হয়েছেন তিনি।

আফরিন তার স্বামী শেখ ফজলে নূর তাপসের সহায়তায় জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদের মালিকানা ও ৯টি ব্যাংক হিসাবে প্রায় ৭৮ কোটি টাকা এবং প্রায় ৪ লাখ মার্কিন ডলারের অস্বাভাবিক লেনদেন করেছেন বলে উল্লেখ করেছে দুদক।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র শেখ ফজলে নূর তাপসের স্ত্রী আফরিন তাপস ২০১২ সালের ১ জুলাই তার স্বামীর কাছ থেকে তিনটি পুকুর ২০১৪ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত নন জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে সম্পাদিত চুক্তিপত্রের মাধ্যমে দুই বছরের জন্য লিজ গ্রহণ করেন। তার আয়কর নথিতে এই দুই বছরে মৎস্য চাষে আয় দেখিয়েছেন ৭ কোটি ৫৬ লাখ ১ হাজার ৩০৯ টাকা। এর মধ্যে ২০১৩-১৪ করবর্ষে ৪ কোটি ২৭ লাখ ৭০ হাজার ৫৪৪ টাকা এবং ২০১৪-১৫ করবর্ষে ৩ কোটি ২৮ লাখ ৩০ হাজার ৭৬৫ টাকা মৎস্য খাতে আয় দেখিয়েছেন।

শেখ ফজলে নূর তাপস মৎস্য চাষ করার জন্য শেখ ফজলুর রহমান মারুফের কাছ থেকে ২০১১ সালের ১ জুলাই গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া মৌজায় ১১টি পুকুরসহ ৪৭ দশমিক ৫৭ একর আয়তনের নাল জমি ২০১৪ সালের জুন পর্যন্ত তিন বছরের জন্য লিজ গ্রহণ করেন। এক বছর পর ওই ১১টি পুকুরের মধ্যে তিনটি পুকুর দুই বছরের জন্য নিজের স্ত্রী আফরিন তাপসকে লিজ প্রদান করেন। অথচ সরেজমিন পরিদর্শনকালে দেখা যায় তিনটি পুকুর ব্যতীত বর্ণিত জমিতে আর কোনো পুকুরেরই অস্তিত্ব নেই। অবশিষ্ট জমি ভিটা ও বাগানবাড়ি শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত। যেখানে বিভিন্ন গাছপালাসহ বাগানবাড়ি রয়েছে। দুদকের তদন্ত টিম অনুসন্ধানের সময় তাদের স্থানীয়রা জানিয়েছেন, তাপস ও তার স্ত্রী আফরিন ওই তিনটি পুকুরে কখনো কোনো মাছের চাষ করেননি এবং বাস্তবতার আলোকে সেখানে মাছ চাষ করা সম্ভবও নয়। ফলে মাছ চাষের অযোগ্য তিনটি পুকুরকে স্বামী-স্ত্রী দুজনেই আয়কর নথিতে মৎস্য চাষের আয় হিসেবে প্রদর্শন করেছেন।

আয়কর নথিতে শেখ ফজলে নূর তাপসের মৎস্য খাতে আয় ৯৫ কোটি ২৪ লাখ ৪৪ হাজার ৩১ টাকা এবং তার স্ত্রী আফরিন তাপসের আয় ৭ কোটি ৫৬ লাখ ১ হাজার ৩০৯ টাকা। অর্থাৎ তিন পুকুরে তিন বছরে স্বামী-স্ত্রীর ভিন্ন ব্যবসা হিসেবে মৎস্য আয় ১০২ কোটি ৮০ লাখ ৪৫ হাজার ৩৪০ টাকা। দুদক বলেছে- এ আয় কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। ফলে ক্ষমতার অপব্যবহার করে শেখ তাপসের অবৈধ আয়কে বৈধতা দিতে ওই তিনটি পুকুরে দুই বছরে মৎস্য চাষ থেকে ৭ কোটি ৫৬ লাখ ১ হাজার ৩০৯ টাকা আয় দেখিয়েছেন আফরিন তাপস। আলোচ্য মৎস্য চাষের বাইরে তাপসের স্ত্রীর আয় পাওয়া যায় আরও ২৮ কোটি ৫০ লাখ ৮ হাজার ২৪১ টাকা।

দুদকের তদন্তে আফরিন তাপসের নামে ৯টি ব্যাংক হিসাবে লেনদেন পাওয়া গেছে। এতে দেখা যায়, তিনি এই ৯টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে মোট ৭০ কোটি ৮৯ লাখ ৯৩ হাজার ৬৬৯ টাকা লেনদেন করেছেন। এর মধ্যে ৩৯ কোটি ৮২ লাখ ৬৭ হাজার ৬৮২ টাকা জমা ও ৩১ কোটি ৭ লাখ ২৫ হাজার ৯৮৭ টাকা উত্তোলন করেছেন। বর্তমানে তার ব্যাংক হিসাবে ৮ কোটি ৭৫ লাখ ৪১ হাজার ৬৯৩ টাকা স্থিতি রয়েছে। এ ছাড়া মধুমতি ব্যাংক পিএলসি, মতিঝিল শাখার আরএফসিডি হিসাব নম্বর-১১০৩১৫৬০০০০০০০৭-এর মাধ্যমে ২০১৮ সালের ৯ আগস্ট হতে ২০২৪ সালের ১১ মার্চ পর্যন্ত তিনি ২ লাখ ২ হাজার ২৫৯ মার্কিন ডলার জমা ও ১ লাখ ৯৩ হাজার ৭০৪ মার্কিন ডলার উত্তোলন করেছেন। বর্তমানে ওই হিসাবে ৮ হাজার ৫৫৫ মার্কিন ডলার স্থিতি রয়েছে। উল্লিখিত লেনদেন তার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয় বলে জানায় দুদক তদন্ত টিম।

এভাবে অস্বাভাবিক লেনদেনের মাধ্যমে তিনি তার অবৈধ অর্থ জ্ঞাতসারে হস্তান্তর ও স্থানান্তর করে মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২ এর ৪(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। নিজেকে ব্যবসায়ী উল্লেখ করলেও ব্যবসার ধরন বলেননি। অথচ ব্যবসায় পুঁজি বিনিয়োগ দেখিয়েছেন ৩ কোটি ১৫ লাখ ২১ হাজার ৫৪ টাকা। উপহার হিসেবে পেয়েছেন ৫০০ ভরি স্বর্ণ। ১ কোটি ৬২ লাখ ৮৫ হাজার ৫১৩ টাকা মূল্যের একটি গাড়ি রয়েছে (ঢাকা মেট্রো-১৩-৭৪৭৪) তার নামে।

দুদক কর্মকর্তা জানান, দুই বছর মৎস্য চাষ করলেও আফরিন তাপস ২০১৭-১৮ অর্থবছর থেকে রীতিমতো কৃষিজীবী। চলতি অর্থবছর পর্যন্ত প্রতি বছর ২২ হাজার টাকা করে কৃষি খাত থেকে আয় দেখিয়েছেন। ২০১৭-১৮ অর্থবছরে স্বামী শেখ ফজলে নূর তাপসের কাছ থেকে উপহার হিসেবে পেয়েছেন ৫ কোটি ৮৪ লাখ ৫৯ হাজার ৬৭৭ টাকা। আফরিনের মায়ের মৃত্যুর পর ব্যাংকে মায়ের জমাকৃত টাকার অংশীদারি বণ্টনে তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৩০ হাজার ৭৬৭ টাকা। অনুসন্ধান তথ্যে দেখা যায়, আফরিন তাপসের নামে ধানমন্ডির ৭ নম্বর রোডের প্লট নম্বর-৫০০/ই (পুরাতন), ০২ (নতুন)-এর রূপায়ণ প্রাইম আবাসিক এলাকায় ৫,৩১৯ বর্গফুট আয়তন বিশিষ্ট দুটি ফ্ল্যাট (ফ্ল্যাট নম্বর-এ/৮ ও বি/৮) রয়েছে। ২০১৩ সালের ১৬ জুন রেজিস্ট্রিকৃত (দলিল নম্বর-২৪৫৩) এ দুটি ফ্ল্যাটের মূল্য দেখানো হয়েছে ১ কোটি ৬৬ লাখ ১১ হাজার ৪৩১ টাকা। যা আদৌ বিশ্বাসযোগ্য নয়। এ দুটি ফ্ল্যাটের বর্তমান বাজারমূল্য আনুমানিক ৬ কোটি টাকা। এ ছাড়াও গাজীপুর জেলার জয়দেবপুর থানার চান্দনা মৌজায় ৮২ শতাংশ চালা জমি রয়েছে আফরিনের নামে। ২০১৬ সালের ৬ ডিসেম্বর রেজিস্ট্রি করা এসব জমির ক্রয়মূল্য দেখানো হয়েছে ৬ কোটি ২০ লাখ ১৬ হাজার ১০৮ টাকা (দলিল নম্বর-৯৪৮৮) দুদক মনে করছে, এসব জমির প্রকৃত মূল্য ১৫ কোটি টাকার বেশি হতে পারে। নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ উপজেলার ইউসুফগঞ্জ মৌজায় পূর্বাচল নতুন শহর প্রকল্পে ১০২ নম্বর সড়কের ২ নম্বর প্লটটিও আফরিন তাপসের। জমির পরিমাণ ৯ কাঠা ১৫ ছটাক ৩৭ বর্গফুট (জমি দলিল নম্বর-১৪৩১৭)। ২০১৮ সালের ১৪ নভেম্বর রেজিস্ট্র্রি করা জমির দলিল মূল্য ৫ কোটি ৪০ লাখ ৪০ হাজার ২৪০ টাকা। ফলে দেখা যাচ্ছে, ব্যবসার আয়, মৎস্য চাষ, ব্যাংক সুদ, ব্যাংকে নগদ টাকার বাইরেও আয়কর নথিতে আফরিনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী এসব সম্পদের মূল্য প্রায় সাড়ে ১৩ কোটি টাকা।

দুদক সূত্র জানায়, আফরিন তাপসের মোট ৩৪ কোটি ৯০ লাখ ৯৭ হাজার ৩৩৯ টাকা আয়ের মধ্যে ১৩ কোটি ২৬ লাখ ৬৭ হাজার ৭৭৯ টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পদ। ১৪ কোটি ১২ লাখ ৯৬ হাজার ৬৩৫ টাকা মূল্যের অস্থাবর সম্পদ রয়েছে। পারিবারিক ব্যয় রয়েছে ৭ কোটি ৫১ লাখ ৩২ হাজার ৯২৫ টাকা। দুদক তথ্য যাছাইবাছাই করে দেখতে পায় আফরিন তাপস ৬ কোটি ৪০ লাখ ৮৯ হাজার ৯৮ টাকা মূল্যের সম্পদ অবৈধভাবে অর্জনপূর্বক ভোগদখলে রেখে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪ এর ২৭(১) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। অন্যদিকে তার স্বামী শেখ ফজলে নূর তাপস প্রকৃত আয়ের বাইরে ৭৩ কোটি ১৯ লাখ ৬৭ হাজার ৩৭ টাকা মূল্যের সম্পদ অবৈধভাবে অর্জন ও ভোগদখলে রেখে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, ২০০৪-এর ২৭(১) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ফ্লাই জোনে গড়ে তোলা হয় মাইলস্টোন
ফ্লাই জোনে গড়ে তোলা হয় মাইলস্টোন
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
সীমান্ত ফের অশান্ত
সীমান্ত ফের অশান্ত
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
এর চেয়ে বড় শোক হতে পারে না
এর চেয়ে বড় শোক হতে পারে না
বিদেশ সফরে খরচ ৩৫০ কোটি রুপি!
বিদেশ সফরে খরচ ৩৫০ কোটি রুপি!
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে বিএনপি
নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াবে বিএনপি
সর্বশেষ খবর
সিলেটে সাড়ে ৩ কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
সিলেটে সাড়ে ৩ কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

২১ সেকেন্ড আগে | চায়ের দেশ

গাজীপুরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ একজনের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে নৌকাডুবিতে নিখোঁজ একজনের লাশ উদ্ধার

৫২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩
কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে গ্রেফতার ৩

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কর ব্যবস্থায় বড় বাধা দুর্নীতি: এনবিআর চেয়ারম্যান
কর ব্যবস্থায় বড় বাধা দুর্নীতি: এনবিআর চেয়ারম্যান

৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গোপালগঞ্জে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে লাখো কন্ঠে শপথ পাঠ ও আলোচনা সভা
গোপালগঞ্জে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে লাখো কন্ঠে শপথ পাঠ ও আলোচনা সভা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

২৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

শুধু অভিযোজন নয়, দরকার বিশ্বব্যাপী নির্গমন হ্রাস: পরিবেশ উপদেষ্টা
শুধু অভিযোজন নয়, দরকার বিশ্বব্যাপী নির্গমন হ্রাস: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূরুঙ্গামারীতে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও সেমিনার অনুষ্ঠিত
ভূরুঙ্গামারীতে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা ও সেমিনার অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে বিএনপি নেতার পিতার মৃত্যুতে মহাসচিবের শোক
শ্রীপুরে বিএনপি নেতার পিতার মৃত্যুতে মহাসচিবের শোক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর সুস্থতা কামনায় দোয়া চেয়েছেন কর্নেল অলি
স্ত্রীর সুস্থতা কামনায় দোয়া চেয়েছেন কর্নেল অলি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিম্নচাপের প্রভাবে প্লাবিত সুন্দরবন, ক্ষতির আশঙ্কা নেই
নিম্নচাপের প্রভাবে প্লাবিত সুন্দরবন, ক্ষতির আশঙ্কা নেই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় ট্রাকের ধাক্কায় হেলপার নিহত, আহত চালক
নওগাঁয় ট্রাকের ধাক্কায় হেলপার নিহত, আহত চালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় কোরআন তেলাওয়াত ও হামদ নাত প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় কোরআন তেলাওয়াত ও হামদ নাত প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

লালমনিরহাটে জমি নিয়ে সংঘর্ষে বৃদ্ধা নিহত, আহত ৪
লালমনিরহাটে জমি নিয়ে সংঘর্ষে বৃদ্ধা নিহত, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের অংশগ্রহণে টি-২০ টুর্নামেন্ট
মালয়েশিয়ায় প্রবাসীদের অংশগ্রহণে টি-২০ টুর্নামেন্ট

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলি, নিহত ৪
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলি, নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে টি-টেন ক্রিকেটে কুষ্টিয়া চ্যাম্পিয়ন
ফরিদপুরে টি-টেন ক্রিকেটে কুষ্টিয়া চ্যাম্পিয়ন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত
কোটালীপাড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন মহাপরিচালকের সঙ্গে হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন মহাপরিচালকের সঙ্গে হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসার চাকরি ছাড়ছেন ২০ শতাংশ কর্মী
নাসার চাকরি ছাড়ছেন ২০ শতাংশ কর্মী

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা
‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
রাজবাড়ীতে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি কেউই ইতিবাচকভাবে নেয়নি’
‘নিষেধাজ্ঞার বিষয়টি কেউই ইতিবাচকভাবে নেয়নি’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু
নড়াইলে সাপের কামড়ে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করতে হবে: মির্জা ফখরুল
গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্র কাঠামো সংস্কার করতে হবে: মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চগড়ে সদর উপজেলা মহিলাদলের মতবিনিময় সভা
পঞ্চগড়ে সদর উপজেলা মহিলাদলের মতবিনিময় সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে প্রবেশে নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
কারাগারের ভিআইপি ওয়ার্ড পরিদর্শন নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল
মাইলস্টোনের মাকিনও চলে গেল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি ও জাল স্বাক্ষর নিয়ে বিব্রত রিজভী, দিলেন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহতদের বাসায় গিয়ে সহমর্মিতা ফখরুলসহ বিএনপি নেতাদের
নিহতদের বাসায় গিয়ে সহমর্মিতা ফখরুলসহ বিএনপি নেতাদের

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী
সন্তান হারানোর বেদনার চেয়ে বড় শোক হতে পারে না: রিজভী

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল
ফেসবুক পেজ জনপ্রিয় করার কৌশল

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল
থাই-কম্বোডিয়া সীমান্তে ভয়াবহ সংঘর্ষ নিয়ে এখন পর্যন্ত যা জানা গেল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা
দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি
হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
মোহাম্মদপুরে ছিনতাই : দায়িত্বে গাফিলতির অভিযোগে ৪ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা
অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন
ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

পূর্ণিমার চাওয়া
পূর্ণিমার চাওয়া

শোবিজ