শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনা

যশোর সদর উপজেলায় ভৈরব নদীর তীরে দাঁড়িয়ে আছে একটি আধুনিক রিসোর্ট-ধাঁচের খামারবাড়ি। চোখজুড়ানো এ খামারটি যেন প্রকৃতির কোলে এক শিল্পীত ছায়া, যেখানে কৃষি, ব্যবসা এবং নান্দনিকতার অপূর্ব সমন্বয় ঘটেছে। এর উদ্যোক্তা অটোপার্টস ব্যবসায়ী এজাজ উদ্দিন টিপু। তিনি শহরের যান্ত্রিক জীবন থেকে কিছুটা মুক্তি খুঁজতে গিয়ে খুঁজে পেয়েছেন কৃষির এক নতুন দিগন্ত। শুরুটা ছিল নিছক শখ থেকে, পারিবারিক কোরবানির গরু লালনপালনের আগ্রহ থেকেই। কিন্তু সেই শখের বীজে এখন বাণিজ্যিক স্বপ্নের ডালপালা বিস্তার করেছে।

গত এপ্রিলে যশোরের এক পালবাড়িতে কাজ করতে করতে চোখে পড়ল পাশের এ খামারবাড়িটি। আগ্রহ নিয়ে খোঁজ করতে গিয়ে জানা গেল বিস্তারিত। খামারে উপস্থিত ছিলেন উদ্যোক্তা এজাজ উদ্দিন টিপু। তাঁর খামারটি এখন শুধু গবাদিপশু পালন বা ফল চাষের ক্ষেত্র নয়, বরং এটি হয়ে উঠছে আধুনিক কৃষির এক পরীক্ষণ ক্ষেত্র। বড় বড় বৃক্ষের ফাঁকে ফাঁকে বেড়ে উঠছে চুইঝালের গাছ। একদিকে জমির সৌন্দর্য বাড়ছে, অন্যদিকে তৈরি হচ্ছে বাণিজ্যিক সম্ভাবনা। বলছিলেন, চুইঝালের চাহিদা দিনদিন বাড়ছে। বাড়ছে এর বাণিজ্যিক গুরুত্বও। শুধু দেশে নয়, বিদেশেও এর চাহিদা আছে। তাই চুইঝাল নিয়ে তাঁর রয়েছে বিশদ পরিকল্পনা। খামারের পাশে চোখে পড়ে কাঠের তৈরি একটি বিদেশি ধাঁচের দৃষ্টিনন্দন বাড়ি। টিপু জানালেন, এ কাঠের বাড়িটির নান্দনিক উপস্থাপনের পেছনে রয়েছে পর্যটনভিত্তিক কৃষির পরিকল্পনাও। ভাবনাটা পরিষ্কার, এ খামারটি যেন হয় ভ্রমণপিপাসুদের জন্য এক কৃষিভিত্তিক অবকাশযাপন কেন্দ্র।

কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনাবাংলাদেশের কৃষি খাতে শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীদের সম্পৃক্ততা এখন আর নতুন কোনো খবর নয়। গত কয়েক দশকে এ প্রবণতা ক্রমেই বেড়েছে। যে উদ্দেশ্যে একজন সফল ব্যবসায়ী খাদ্য উৎপাদনে বিনিয়োগ করেন, তা শুধু মুনাফার জন্য নয়, আছে নিরাপদ খাদ্যের তাগিদ আর মনের ভিতরে কৃষি প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা। এজাজ উদ্দিন টিপুর পারিবারিক এ খামার সেটির উৎকৃষ্ট উদাহরণ। গরুর খামারের অংশটি বেশ আধুনিক। খামারটিতে বর্তমানে লালনপালন করা হচ্ছে ব্রাহামা, শাহিওয়াল ও দেশি জাতের অর্ধশতাধিক গরু। গরু দেখভালের জন্য রয়েছে প্রশিক্ষিত কর্মী ও আধুনিক অবকাঠামো। কোরবানি ঘিরে বেশ ভালো বাণিজ্য হয় তাঁর। গত ঈদে ভালো বেচাকেনা হয়েছে। সর্বনিম্ন ২ থেকে সর্বোচ্চ ৬ লাখ টাকার গরু বিক্রি হয়। গরু কেনা ও পালনে ৫০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ ছিল। বিনিয়োগকৃত অর্থ লাভসহ উঠে এসেছে। ভবিষ্যতে খামারটিকে আরও সম্প্রসারণের ইচ্ছা আছে। খামারে কর্মসংস্থান হয়েছে ৭ তরুণের। কর্মীরা জানান, গরুগুলোকে কাঁচা ঘাস, গমের ভুসি, খৈল, চালের গুঁড়া, দেশীয় খাবার দিয়ে হৃষ্টপুষ্ট করা হয়। প্রতিদিন গোসল করানো হয়। ফ্যানের নিচে রাখা হয়। সব মিলিয়ে তাঁদের সন্তানের মতো পরিচর্যা করা হচ্ছে। নদীর তীর ধরে রয়েছে দেশি-বিদেশি নানা জাতের ফলের বাগান। আম, ড্রাগন ফল, মাল্টা, পেয়ারা, কমলা থেকে শুরু করে নানা ধরনের উদ্ভিদ এখানে জায়গা করে নিয়েছে। গত কয়েক দশক ধরে শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীরা যুক্ত হচ্ছেন কৃষি উৎপাদনের সঙ্গে। শিল্পপতিরা কৃষি খাতে যুক্ত হওয়ায় শুধু পুঁজির জোগানই ঘটে না, সেই সঙ্গে আসে প্রযুক্তি, গবেষণা ও ব্যবস্থাপনার আধুনিক ধারা। আধুনিক যন্ত্রপাতি, উন্নতমানের বীজ ও প্রাণিসম্পদের জাত উন্নয়নের পেছনে বিনিয়োগ করার সক্ষমতা তাঁদের আছে। আর এ বিনিয়োগ কৃষিকে করে তোলে আরও পেশাদার ও দক্ষ। চুক্তিভিত্তিক চাষ, হাইড্রোপনিকস, স্মার্ট কৃষি প্রযুক্তি, অর্গানিক ফার্মিং এসব ধারণা তখন আর কেবল থিওরি থাকে না, বাস্তবে রূপ পায়। ব্যবসায়ীরা যখন খাদ্য উৎপাদনে সম্পৃক্ত হন তখন তৈরি হয় একটি পূর্ণাঙ্গ ভ্যালু চেইন। উৎপাদন, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ, পরিবহন, বিপণন ও রপ্তানি সমগ্র ব্যবস্থায় পেশাদারি বাড়ে। এর মাধ্যমে একটি খাদ্যপণ্যের গুণগত মান যেমন বজায় থাকে, তেমনি কৃষকের জন্য তৈরি হয় স্থায়ী বাজার। একদিকে অপচয় কমে, অন্যদিকে ভোক্তা পায় নিরাপদ খাদ্য। এ ছাড়া ব্র্যান্ডসচেতন ব্যবসায়ীরা তাঁদের পণ্যের মানের প্রতি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকেন, কারণ সেটিই তাঁদের ব্যবসার ভিত্তি। ফলে দেশের ভোক্তারা পায় মানসম্পন্ন, নিরাপদ এবং ট্রেসযোগ্য খাদ্যপণ্য, যা খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেবল দেশীয় বাজার নয়, আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদার কথা মাথায় রেখেও এ খাত এখন পরিচালিত হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, গ্যাপ (গুড অ্যাগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিসেস) সার্টিফিকেশনের আওতায় অনেকে আম উৎপাদনের দিকেই ঝুঁঁকছেন। এভাবে কৃষিপণ্যের বৈদেশিক চাহিদা মেটাতে সক্ষম হলে দেশের রপ্তানি আয়ও বাড়বে। দেশের কৃষি অর্থনীতিতে এর প্রভাব হবে সুদূরপ্রসারী।

তবে এ উল্লম্ফনের মাঝেও কিছু সতর্কতা জরুরি। করপোরেট কৃষির বিস্তার যদি নিয়ন্ত্রণহীন হয়, তবে ক্ষুদ্র কৃষকের জন্য তা প্রতিযোগিতামূলক চাপ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই এ ব্যবস্থায় ছোট চাষিদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। চুক্তিভিত্তিক চাষাবাদ, কৃষক সহায়তা কেন্দ্র, কো-অপারেটিভ মডেল ইত্যাদির মাধ্যমে করপোরেট কৃষি এবং ক্ষুদ্র কৃষকের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা সম্ভব। তা ছাড়া পরিবেশ রক্ষাও একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অতিরিক্ত রাসায়নিক ব্যবহার, জলাশয় দখল, এক ফসলি জমিতে বহুমুখী চাষাবাদ দেওয়ার মতো সমস্যাগুলো প্রতিহত করতে করপোরেট খাতকে পরিবেশবান্ধব ও টেকসই কৃষির দিকে নজর দিতে হবে। এজাজ উদ্দিন টিপুর মতো অনেক উদ্যোক্তাই এখন কৃষিকে কেবল খাদ্য উৎপাদনের ক্ষেত্র নয়, বরং জীবনের সঙ্গে যুক্ত এক অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অভিযাত্রা হিসেবে দেখছেন। শহরের ক্লান্ত মানুষজনকে প্রকৃতির মাঝে নিয়ে আসার পাশাপাশি, এখানে তৈরি হচ্ছে কর্মসংস্থান। খামারে কাজ করছেন স্থানীয় যুবকরা, কৃষিপণ্য সংগ্রহ ও বাজারজাতকরণে যুক্ত হচ্ছে আশপাশের মানুষজন। এটি একটি ‘গ্রাম-নগর সংযোগ’-এর আধুনিক রূপ, যা দেশের ভবিষ্যৎ কৃষির দিকনির্দেশনা দিতে পারে।

কৃষিকে ঘিরে যে নতুন চিন্তা, নতুন দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে উঠছে, এজাজ উদ্দিন টিপুর এ খামার তার অন্যতম উদাহরণ। এটি দেখায়, কীভাবে শখের বীজ থেকে জন্ম নিতে পারে একটি পূর্ণাঙ্গ ও পেশাদার উদ্যোগ। এখানে প্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে হৃদয়ের টান। আধুনিক ব্যবস্থাপনার সঙ্গে মিলেছে দেশীয় জ্ঞানের মিশ্রণ। ব্যবসায়িক মুনাফার পাশাপাশি আছে সামাজিক দায়বদ্ধতা, আর আছে পরিবেশের প্রতি সচেতনতা। সার্বিকভাবে বলা যায়, কৃষির করপোরেটায়ন খারাপ কিছু নয়, যদি এটি সঠিকভাবে সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে এবং পরিবেশ ও ন্যায্যতা বজায় রেখে পরিচালিত হয়। কৃষিকে আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর ও পেশাদার করার জন্য করপোরেট খাতের সম্পৃক্ততা প্রয়োজনীয়ই বটে। পৃথিবীর অনেক দেশেই এমন চর্চা আছে। তবে আমাদের মতো দেশে সঙ্গে সঙ্গে দরকার নীতি সহায়তা, কার্যকর নিয়ন্ত্রণ এবং ক্ষুদ্র চাষিদের অধিকার রক্ষার দৃঢ় অঙ্গীকার। তাহলেই সম্ভব হবে এক সমৃদ্ধ, নিরাপদ এবং টেকসই কৃষির ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়
কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয়
পাল্টা শুল্কে অসম প্রতিযোগিতা
পাল্টা শুল্কে অসম প্রতিযোগিতা
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
ইসলাম শিশুদের প্রতি দায়বোধে উদ্বুদ্ধ করে
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা সমষ্টিগত মুক্তির স্বপ্ন
কুয়েটে অচলাবস্থা
কুয়েটে অচলাবস্থা
সরকারি চাকরি আইন
সরকারি চাকরি আইন
মুসলমানদের বিরুদ্ধে পশ্চিমাদের বড় অপবাদের নাম জঙ্গিবাদ
মুসলমানদের বিরুদ্ধে পশ্চিমাদের বড় অপবাদের নাম জঙ্গিবাদ
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
মৃত্যুতে নামহীন, স্মৃতিতে অম্লান
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বাঁকা পথে ভালো কিছু অর্জন করা যায় না
বিদেশে অর্থ পাচার
বিদেশে অর্থ পাচার
জাতীয় নির্বাচন
জাতীয় নির্বাচন
সন্তানের শোকে শোকাহত মা-বাবা
সন্তানের শোকে শোকাহত মা-বাবা
সর্বশেষ খবর
বগুড়ায় ইসলামিক স্টাডিজ গ্রুপের বার্ষিক সাধারণ সভা
বগুড়ায় ইসলামিক স্টাডিজ গ্রুপের বার্ষিক সাধারণ সভা

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় হত্যাচেষ্টা মামলার সাক্ষীকে কুপিয়ে জখম
বগুড়ায় হত্যাচেষ্টা মামলার সাক্ষীকে কুপিয়ে জখম

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার
নিখোঁজ যুবকের লাশ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাদুল্লাপুরে ধর্ষককে গ্রেফতারসহ মিথ্যা মামলা প্রতাহারের দাবি
সাদুল্লাপুরে ধর্ষককে গ্রেফতারসহ মিথ্যা মামলা প্রতাহারের দাবি

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়া লেখক চক্রের আলোচনা সভা
বগুড়া লেখক চক্রের আলোচনা সভা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হঠাৎ ভাঙনে নদীগর্ভে চার ঘর
হঠাৎ ভাঙনে নদীগর্ভে চার ঘর

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় ৯৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল
স্থানীয় ৯৬ নির্বাচন পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার
গাজীপুরে বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের আমলে ব্যাংকের ৮০ শতাংশ অর্থ বাইরে চলে গেছে: অর্থ উপদেষ্টা

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির শেরপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির শেরপুর জেলা শাখার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাসচাপায় মাদ্রাসাছাত্রী নিহত
বাসচাপায় মাদ্রাসাছাত্রী নিহত

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন
সংলাপের নামে নাটক করছেন প্রধান উপদেষ্টা: কাজী মামুন

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রাইভেটকারের চাপায় ভ্যানচালক নিহত
প্রাইভেটকারের চাপায় ভ্যানচালক নিহত

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের উচিত ভারতে রাজনীতি করা: জাগপা
আওয়ামী লীগের উচিত ভারতে রাজনীতি করা: জাগপা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় দিনমজুরকে গলা কেটে হত্যা
চুয়াডাঙ্গায় দিনমজুরকে গলা কেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাট-খড়িতে কৃষকের ঘরে নতুন আশা
পাট-খড়িতে কৃষকের ঘরে নতুন আশা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবার আগে নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে: আসিফ নজরুল
সবার আগে নির্বাহী, আইন ও বিচার বিভাগের সমস্যা সমাধান করতে হবে: আসিফ নজরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসাগুলোর জাতীয়করণের দাবি
এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসাগুলোর জাতীয়করণের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপি সবসময়ই জনস্বাস্থ্য ও মানবিক দায়িত্ব পালনে জনগণের পাশে থাকবে : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপি সবসময়ই জনস্বাস্থ্য ও মানবিক দায়িত্ব পালনে জনগণের পাশে থাকবে : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুয়াডাঙ্গায় দুই পাচারকারী আটক
চুয়াডাঙ্গায় দুই পাচারকারী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাণে বেঁচে যাওয়া শামুকখোল ও নিশি বকের ঠাঁই হল বনবিভাগে
প্রাণে বেঁচে যাওয়া শামুকখোল ও নিশি বকের ঠাঁই হল বনবিভাগে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় সরকারি সড়কে বাঁশের খুঁটি পুতে দখলের চেষ্টা
বগুড়ায় সরকারি সড়কে বাঁশের খুঁটি পুতে দখলের চেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে দুই মাদক কারবারি আটক
নোয়াখালীতে দুই মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আগামী নির্বাচনগুলোতে অতীতের তুলনায় আরও বেশি নারী প্রার্থী দেখা যাবে’
‘আগামী নির্বাচনগুলোতে অতীতের তুলনায় আরও বেশি নারী প্রার্থী দেখা যাবে’

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
পিকআপের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ
চাঁদপুরে জুলাই পুনর্জাগরণে সমাজ গঠনে শপথ পাঠ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কু‌ষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা‌ আটক
কু‌ষ্টিয়ায় আওয়ামী লীগ নেতা‌ আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৮৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১৪৮৬

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে ট্রাক-ট্যাংকলড়ি-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর শ্রমিক ইউনিয়নের সভা
কুড়িগ্রামে ট্রাক-ট্যাংকলড়ি-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর শ্রমিক ইউনিয়নের সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?
আজ স্টিভ জবসের মেয়ের  রাজকীয় বিয়ে, খরচ কত জানেন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে
যারা বিএনপি না করে তারা তো সেটাই চাইবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে কারাগার
বদলে যাচ্ছে কারাগার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত
গাজায় ফের আকাশ থেকে ত্রাণ ফেলতে যাচ্ছে জর্ডান ও আমিরাত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীকে ক্যাবিনেট মন্ত্রী ও এক-তৃতীয়াংশ এমপির চাপ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান
ইতালির রাস্তায় ভেঙে পড়ল বিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল
যারা পিআর চায়, তারা জানেই না পিআর কী: মির্জা ফখরুল

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান
বাংলাদেশের কাছে হেরে পাকিস্তান দলে ফিরলেন বাবর-রিজওয়ান

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি
এআই প্রযুক্তি আগামী সংসদ নির্বাচনে বড় চ্যালেঞ্জ : সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী
ক্যাম্বোডিয়ার সঙ্গে সীমান্ত সংঘর্ষ ‘যুদ্ধে রূপ নিতে পারে’ : থাই প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি
মাইলস্টোন দুর্ঘটনাকে কেন্দ্র করে আওয়ামী লীগ অপরাজনীতি শুরু করেছে : এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ
মহান আল্লাহর অফুরন্ত অনুগ্রহের নিদর্শন মাছ

১০ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা
কুমিল্লায় সন্ত্রাসী মামুনকে কুপিয়ে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!
আলোচনায় বসা নিয়ে দরকষাকষি!

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৬ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি
হোপের ৫৭ বলে সেঞ্চুরির জবাবে ডেভিডের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা
দুধ দিয়ে গোসল করে পদত্যাগ করলেন ছাত্রলীগ নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার
খাগড়াছড়িতে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে নিহত ৪, ইউপিডিএফের অস্বীকার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা
‘সাইয়ারা’ ঝড় বলিউডে: ৭ দিনে আয় ২৭৮ কোটি টাকা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত
সিরিয়ায় মার্কিন অভিযান, দুই ছেলেসহ শীর্ষ আইএস নেতা নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার
যুদ্ধবিরতিতে নীতিগত সম্মতি থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়ার

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা
১৫ জেলায় জলোচ্ছ্বাসের শঙ্কা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা
ফের আন্দোলনে নামছে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর
সরকার একটি দলকে পৃষ্ঠপোষকতার মধ্য দিয়ে পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে : নুর

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা
মাথায় হাত বুলিয়ে, ধমক দিয়ে কাজ করাতে হচ্ছে: অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ
তারকা থেকে ট্যাক্সিচালক—জীবনের নতুন অধ্যায়ের স্বপ্ন দেখছেন ফাহাদ

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে ১৪ রাজনৈতিক দল-জোট

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন
বার্ন ইনস্টিটিউটে এখনো সংকটাপন্ন ৫ জন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ
ছিনতাইয়ের ঘটনায় ভুক্তভোগীর সঙ্গে অসদাচরণ, পুলিশের দুঃখ প্রকাশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির উদ্বেগ পিআর
বিএনপির উদ্বেগ পিআর

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি
ব্যারিস্টার যখন মৎস্য খামারি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি
ঝিনাইদহে আলোচনায় ট্রাফিক পরিদর্শকের বিলাসবহুল বাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি
দৌড়াও, থেমো না, আমি আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র
পাহাড়ি সন্ত্রাসীদের হাতে মারণাস্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার
মাটির নিচে অনন্য ফ্রেন্ডশিপ সেন্টার

শনিবারের সকাল

ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক
ঢাকার প্রথম সিলভার জুবিলির হিট পরিচালক

শোবিজ

ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক
ডিবি হেফাজতে তিন সমন্বয়ক

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস
দেশবাসীর প্রত্যাশা, কথা রাখবেন ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মোগল আমলের সালিশখানা
মোগল আমলের সালিশখানা

শনিবারের সকাল

স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া
স্কুল বন্ধ করে এনসিপির সমাবেশের নোটিস, প্রতিক্রিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি
ওবামাকে প্রাণনাশের হুমকি

পেছনের পৃষ্ঠা

অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা
অষ্টম শ্রেণিতে চালু হচ্ছে বৃত্তি পরীক্ষা

পেছনের পৃষ্ঠা

এক টাকায় দুটি লেবু!
এক টাকায় দুটি লেবু!

পেছনের পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট চামড়া ও জুতা শিল্পের প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক
খানাখন্দে ভরা রাজধানীর সড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত
সাবেক এমপিদের গাড়ি নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক
নতুন মাটি তৈরিতে বাধা প্লাস্টিক

পরিবেশ ও জীবন

পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক
পদ্মার ভাঙনে আবার আতঙ্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন
জুলাই আন্দোলনে সফল, জীবনযুদ্ধে পরাজিত রতন

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ
নায়ক-নায়িকা হওয়া কি এতই সহজ

শোবিজ

জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে
জামায়াত দেশও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন
কিংবদন্তি রেসলার হাল্ক হোগান মারা গেছেন

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন
ঝুঁকিতে শিশুরা, উৎকণ্ঠায় স্বজন

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে
চাঁদাবাজি বন্ধ করতে বললে গালাগাল করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ
ভারী কামান, রকেট ও ক্লাস্টার বোমা বর্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন
আরও একটি সিরিজ খেলতে চান লিটন

মাঠে ময়দানে

দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা
দেব-শুভশ্রীর ভালোবাসা

শোবিজ

যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি
যে কোনো সময় প্রকাশের ক্ষমতা পেল ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা