শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনা

শাইখ সিরাজ
প্রিন্ট ভার্সন
কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনা

যশোর সদর উপজেলায় ভৈরব নদীর তীরে দাঁড়িয়ে আছে একটি আধুনিক রিসোর্ট-ধাঁচের খামারবাড়ি। চোখজুড়ানো এ খামারটি যেন প্রকৃতির কোলে এক শিল্পীত ছায়া, যেখানে কৃষি, ব্যবসা এবং নান্দনিকতার অপূর্ব সমন্বয় ঘটেছে। এর উদ্যোক্তা অটোপার্টস ব্যবসায়ী এজাজ উদ্দিন টিপু। তিনি শহরের যান্ত্রিক জীবন থেকে কিছুটা মুক্তি খুঁজতে গিয়ে খুঁজে পেয়েছেন কৃষির এক নতুন দিগন্ত। শুরুটা ছিল নিছক শখ থেকে, পারিবারিক কোরবানির গরু লালনপালনের আগ্রহ থেকেই। কিন্তু সেই শখের বীজে এখন বাণিজ্যিক স্বপ্নের ডালপালা বিস্তার করেছে।

গত এপ্রিলে যশোরের এক পালবাড়িতে কাজ করতে করতে চোখে পড়ল পাশের এ খামারবাড়িটি। আগ্রহ নিয়ে খোঁজ করতে গিয়ে জানা গেল বিস্তারিত। খামারে উপস্থিত ছিলেন উদ্যোক্তা এজাজ উদ্দিন টিপু। তাঁর খামারটি এখন শুধু গবাদিপশু পালন বা ফল চাষের ক্ষেত্র নয়, বরং এটি হয়ে উঠছে আধুনিক কৃষির এক পরীক্ষণ ক্ষেত্র। বড় বড় বৃক্ষের ফাঁকে ফাঁকে বেড়ে উঠছে চুইঝালের গাছ। একদিকে জমির সৌন্দর্য বাড়ছে, অন্যদিকে তৈরি হচ্ছে বাণিজ্যিক সম্ভাবনা। বলছিলেন, চুইঝালের চাহিদা দিনদিন বাড়ছে। বাড়ছে এর বাণিজ্যিক গুরুত্বও। শুধু দেশে নয়, বিদেশেও এর চাহিদা আছে। তাই চুইঝাল নিয়ে তাঁর রয়েছে বিশদ পরিকল্পনা। খামারের পাশে চোখে পড়ে কাঠের তৈরি একটি বিদেশি ধাঁচের দৃষ্টিনন্দন বাড়ি। টিপু জানালেন, এ কাঠের বাড়িটির নান্দনিক উপস্থাপনের পেছনে রয়েছে পর্যটনভিত্তিক কৃষির পরিকল্পনাও। ভাবনাটা পরিষ্কার, এ খামারটি যেন হয় ভ্রমণপিপাসুদের জন্য এক কৃষিভিত্তিক অবকাশযাপন কেন্দ্র।

কৃষিতে পুঁজির নতুন ধারা ও সম্ভাবনাবাংলাদেশের কৃষি খাতে শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীদের সম্পৃক্ততা এখন আর নতুন কোনো খবর নয়। গত কয়েক দশকে এ প্রবণতা ক্রমেই বেড়েছে। যে উদ্দেশ্যে একজন সফল ব্যবসায়ী খাদ্য উৎপাদনে বিনিয়োগ করেন, তা শুধু মুনাফার জন্য নয়, আছে নিরাপদ খাদ্যের তাগিদ আর মনের ভিতরে কৃষি প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসা। এজাজ উদ্দিন টিপুর পারিবারিক এ খামার সেটির উৎকৃষ্ট উদাহরণ। গরুর খামারের অংশটি বেশ আধুনিক। খামারটিতে বর্তমানে লালনপালন করা হচ্ছে ব্রাহামা, শাহিওয়াল ও দেশি জাতের অর্ধশতাধিক গরু। গরু দেখভালের জন্য রয়েছে প্রশিক্ষিত কর্মী ও আধুনিক অবকাঠামো। কোরবানি ঘিরে বেশ ভালো বাণিজ্য হয় তাঁর। গত ঈদে ভালো বেচাকেনা হয়েছে। সর্বনিম্ন ২ থেকে সর্বোচ্চ ৬ লাখ টাকার গরু বিক্রি হয়। গরু কেনা ও পালনে ৫০ লাখ টাকার বেশি বিনিয়োগ ছিল। বিনিয়োগকৃত অর্থ লাভসহ উঠে এসেছে। ভবিষ্যতে খামারটিকে আরও সম্প্রসারণের ইচ্ছা আছে। খামারে কর্মসংস্থান হয়েছে ৭ তরুণের। কর্মীরা জানান, গরুগুলোকে কাঁচা ঘাস, গমের ভুসি, খৈল, চালের গুঁড়া, দেশীয় খাবার দিয়ে হৃষ্টপুষ্ট করা হয়। প্রতিদিন গোসল করানো হয়। ফ্যানের নিচে রাখা হয়। সব মিলিয়ে তাঁদের সন্তানের মতো পরিচর্যা করা হচ্ছে। নদীর তীর ধরে রয়েছে দেশি-বিদেশি নানা জাতের ফলের বাগান। আম, ড্রাগন ফল, মাল্টা, পেয়ারা, কমলা থেকে শুরু করে নানা ধরনের উদ্ভিদ এখানে জায়গা করে নিয়েছে। গত কয়েক দশক ধরে শিল্পপতি ও ব্যবসায়ীরা যুক্ত হচ্ছেন কৃষি উৎপাদনের সঙ্গে। শিল্পপতিরা কৃষি খাতে যুক্ত হওয়ায় শুধু পুঁজির জোগানই ঘটে না, সেই সঙ্গে আসে প্রযুক্তি, গবেষণা ও ব্যবস্থাপনার আধুনিক ধারা। আধুনিক যন্ত্রপাতি, উন্নতমানের বীজ ও প্রাণিসম্পদের জাত উন্নয়নের পেছনে বিনিয়োগ করার সক্ষমতা তাঁদের আছে। আর এ বিনিয়োগ কৃষিকে করে তোলে আরও পেশাদার ও দক্ষ। চুক্তিভিত্তিক চাষ, হাইড্রোপনিকস, স্মার্ট কৃষি প্রযুক্তি, অর্গানিক ফার্মিং এসব ধারণা তখন আর কেবল থিওরি থাকে না, বাস্তবে রূপ পায়। ব্যবসায়ীরা যখন খাদ্য উৎপাদনে সম্পৃক্ত হন তখন তৈরি হয় একটি পূর্ণাঙ্গ ভ্যালু চেইন। উৎপাদন, সংরক্ষণ, প্রক্রিয়াজাতকরণ, পরিবহন, বিপণন ও রপ্তানি সমগ্র ব্যবস্থায় পেশাদারি বাড়ে। এর মাধ্যমে একটি খাদ্যপণ্যের গুণগত মান যেমন বজায় থাকে, তেমনি কৃষকের জন্য তৈরি হয় স্থায়ী বাজার। একদিকে অপচয় কমে, অন্যদিকে ভোক্তা পায় নিরাপদ খাদ্য। এ ছাড়া ব্র্যান্ডসচেতন ব্যবসায়ীরা তাঁদের পণ্যের মানের প্রতি সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে থাকেন, কারণ সেটিই তাঁদের ব্যবসার ভিত্তি। ফলে দেশের ভোক্তারা পায় মানসম্পন্ন, নিরাপদ এবং ট্রেসযোগ্য খাদ্যপণ্য, যা খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কেবল দেশীয় বাজার নয়, আন্তর্জাতিক বাজারের চাহিদার কথা মাথায় রেখেও এ খাত এখন পরিচালিত হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, গ্যাপ (গুড অ্যাগ্রিকালচারাল প্র্যাকটিসেস) সার্টিফিকেশনের আওতায় অনেকে আম উৎপাদনের দিকেই ঝুঁঁকছেন। এভাবে কৃষিপণ্যের বৈদেশিক চাহিদা মেটাতে সক্ষম হলে দেশের রপ্তানি আয়ও বাড়বে। দেশের কৃষি অর্থনীতিতে এর প্রভাব হবে সুদূরপ্রসারী।

তবে এ উল্লম্ফনের মাঝেও কিছু সতর্কতা জরুরি। করপোরেট কৃষির বিস্তার যদি নিয়ন্ত্রণহীন হয়, তবে ক্ষুদ্র কৃষকের জন্য তা প্রতিযোগিতামূলক চাপ হয়ে দাঁড়াতে পারে। তাই এ ব্যবস্থায় ছোট চাষিদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে হবে। চুক্তিভিত্তিক চাষাবাদ, কৃষক সহায়তা কেন্দ্র, কো-অপারেটিভ মডেল ইত্যাদির মাধ্যমে করপোরেট কৃষি এবং ক্ষুদ্র কৃষকের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করা সম্ভব। তা ছাড়া পরিবেশ রক্ষাও একটি বড় চ্যালেঞ্জ। অতিরিক্ত রাসায়নিক ব্যবহার, জলাশয় দখল, এক ফসলি জমিতে বহুমুখী চাষাবাদ দেওয়ার মতো সমস্যাগুলো প্রতিহত করতে করপোরেট খাতকে পরিবেশবান্ধব ও টেকসই কৃষির দিকে নজর দিতে হবে। এজাজ উদ্দিন টিপুর মতো অনেক উদ্যোক্তাই এখন কৃষিকে কেবল খাদ্য উৎপাদনের ক্ষেত্র নয়, বরং জীবনের সঙ্গে যুক্ত এক অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অভিযাত্রা হিসেবে দেখছেন। শহরের ক্লান্ত মানুষজনকে প্রকৃতির মাঝে নিয়ে আসার পাশাপাশি, এখানে তৈরি হচ্ছে কর্মসংস্থান। খামারে কাজ করছেন স্থানীয় যুবকরা, কৃষিপণ্য সংগ্রহ ও বাজারজাতকরণে যুক্ত হচ্ছে আশপাশের মানুষজন। এটি একটি ‘গ্রাম-নগর সংযোগ’-এর আধুনিক রূপ, যা দেশের ভবিষ্যৎ কৃষির দিকনির্দেশনা দিতে পারে।

কৃষিকে ঘিরে যে নতুন চিন্তা, নতুন দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে উঠছে, এজাজ উদ্দিন টিপুর এ খামার তার অন্যতম উদাহরণ। এটি দেখায়, কীভাবে শখের বীজ থেকে জন্ম নিতে পারে একটি পূর্ণাঙ্গ ও পেশাদার উদ্যোগ। এখানে প্রযুক্তির সঙ্গে যুক্ত হয়েছে হৃদয়ের টান। আধুনিক ব্যবস্থাপনার সঙ্গে মিলেছে দেশীয় জ্ঞানের মিশ্রণ। ব্যবসায়িক মুনাফার পাশাপাশি আছে সামাজিক দায়বদ্ধতা, আর আছে পরিবেশের প্রতি সচেতনতা। সার্বিকভাবে বলা যায়, কৃষির করপোরেটায়ন খারাপ কিছু নয়, যদি এটি সঠিকভাবে সবার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে এবং পরিবেশ ও ন্যায্যতা বজায় রেখে পরিচালিত হয়। কৃষিকে আধুনিক, প্রযুক্তিনির্ভর ও পেশাদার করার জন্য করপোরেট খাতের সম্পৃক্ততা প্রয়োজনীয়ই বটে। পৃথিবীর অনেক দেশেই এমন চর্চা আছে। তবে আমাদের মতো দেশে সঙ্গে সঙ্গে দরকার নীতি সহায়তা, কার্যকর নিয়ন্ত্রণ এবং ক্ষুদ্র চাষিদের অধিকার রক্ষার দৃঢ় অঙ্গীকার। তাহলেই সম্ভব হবে এক সমৃদ্ধ, নিরাপদ এবং টেকসই কৃষির ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা।

লেখক : মিডিয়াব্যক্তিত্ব

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা
সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
ইসলাম সহজ সরল এক জীবন বিধান
বিজয়াদশমী
বিজয়াদশমী
আমাদের দুর্গোৎসব
আমাদের দুর্গোৎসব
রোহিঙ্গা সমস্যা
রোহিঙ্গা সমস্যা
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
বিপ্লবীদের সর্বশেষ সুযোগ ও দুর্গাপূজার সম্প্রীতি
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
ধূর্ত হওয়ার চেয়ে বোকা থাকাই ভালো
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
ট্রাম্পের শান্তি প্রস্তাব
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান
ইসরায়েল জলদস্যুতা করেছে : এরদোয়ান

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই
ভাষাসৈনিক আহমদ রফিক আর নেই

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের
জয় দিয়ে সিরিজ শুরু বাংলাদেশের

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার
গাজায় ১০ হাজারের বেশি শিশু চিরস্থায়ী শারীরিক ক্ষতির শিকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড্ডা থানায় নতুন ওসি
বাড্ডা থানায় নতুন ওসি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার
শেয়ার বিক্রিতে ওপেনএআই-এর মূল্য দাঁড়াল ৫০০ বিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি
শুক্র গ্রহের কাছে লুকানো গ্রহাণু, ভবিষ্যতে পৃথিবীর জন্য ঝুঁকি

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'
সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত হলো 'বাংলার ম্যাথ টিম চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫'

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার
পর্যটকে ভরপুর কক্সবাজার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গেল কিশোর
চলন্ত ট্রেন থেকে পড়ে গেল কিশোর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা
তিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রদলের নতুন কমিটি ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তুরাগ নদে নৌকাডুবি, দুই শিশু নিখোঁজ
তুরাগ নদে নৌকাডুবি, দুই শিশু নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কিশোর নিখোঁজ
নৌকা থেকে নদীতে পড়ে কিশোর নিখোঁজ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের
পাকিস্তানকে উড়িয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু বাংলাদেশ নারী দলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন
স্কুবা ডাইভিংয়ে নয়, মৃত্যুসনদে জুবিন গার্গের মৃত্যুর কারণ ভিন্ন

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সব সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ চট্টগ্রাম গড়তে চাই: মেয়র শাহাদাত
সব সম্প্রদায়ের জন্য নিরাপদ চট্টগ্রাম গড়তে চাই: মেয়র শাহাদাত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জালে আটকা গন্ধগোকুল উদ্ধার, পরে অবমুক্ত
জালে আটকা গন্ধগোকুল উদ্ধার, পরে অবমুক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়
৪৯তম বিসিএস পরীক্ষা ১০ অক্টোবর, কেন্দ্র শুধু ঢাকায়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে স্বামী নিহত, স্ত্রী আহত
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে স্বামী নিহত, স্ত্রী আহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’
‘যারা ইমামদের মাইনাসের চেষ্টা করেছে, আল্লাহ তাদের মাইনাস করেছেন’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বন্দুকসহ গ্রেফতার ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বন্দুকসহ গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুবিয়া-নিগারের ব্যাটে জয় ছোঁয়া দূরত্বে বাংলাদেশ
রুবিয়া-নিগারের ব্যাটে জয় ছোঁয়া দূরত্বে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা
গবেষণালব্ধ বই যুগের আলোকবর্তিকা : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন
বোনের অপকর্ম দেখে ফেলায় ভাই খুন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের বিপক্ষে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা
আফগানদের বিপক্ষে টস হেরে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা আটকে যেভাবে আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইন লঙ্ঘন করল ইসরায়েল
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা আটকে যেভাবে আন্তর্জাতিক সমুদ্র আইন লঙ্ঘন করল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাইয়ের সঙ্গে ঝগড়ার পর আত্মহত্যা
ভাইয়ের সঙ্গে ঝগড়ার পর আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সোনারগাঁয়ে ধর্ষণ মামলার বাদীর ওপর হামলা, শিশু-নারীসহ আহত ৩
সোনারগাঁয়ে ধর্ষণ মামলার বাদীর ওপর হামলা, শিশু-নারীসহ আহত ৩

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা
দশমীতে সিঁদুর খেলায় মাতলেন অভিনেত্রী শুভশ্রী, কোয়েল, কাজল, ঋতুপর্ণা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
ঘূর্ণিঝড় নিয়ে বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে যা জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া
মার্কিন সেনাদের যুদ্ধ প্রস্তুতির নির্দেশ, যা বললো রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি
দেউলিয়াত্ব ঠেকাতে ২ হাজার কোটি

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি
এনসিপিকে তবলা-হাঁসসহ ৫০ প্রতীকের অপশন দিল ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স
ট্রফি বিতর্কে ভারতকে ধুয়ে দিলেন এবি ডি ভিলিয়ার্স

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়
গাজা ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় বিশ্বজুড়ে নিন্দার ঝড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য
জুলাই বিপ্লবের আসামি বানিয়ে মামলাবাণিজ্য

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক
গাজাগামী ফ্লোটিলা থেকে গ্রেটা থুনবার্গসহ কয়েকজন অধিকারকর্মী আটক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?
ফ্লোটিলা থেকে আটক ২২৩ জনকে ইউরোপে পাঠাবে ইসরায়েল, জাহাজগুলোর ভাগ্যে কী আছে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট
ইসরায়েলের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করলেন কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান
প্রথমবারের মতো বিলিয়নিয়ার ক্লাবে শাহরুখ খান

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার
গাজামুখী এখন মাত্র চারটি নৌযান, বাকিগুলো আটক : ফ্লোটিলা ট্র্যাকার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল
গাজাগামী সুমুদ ফ্লোটিলার একটি বাদে সব নৌযান আটক করল ইসরায়েল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল
গ্রেটা থুনবার্গদের জাহাজে ইসরায়েলি সেনা, যা জানা গেল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা
ভারি বৃষ্টির পূর্বাভাস, সাত জেলায় বন্যার শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক
সুমুদ ফ্লোটিলা আটকানোর প্রতিবাদে ইতালিতে সাধারণ ধর্মঘটের ডাক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২
যশোরে বজ্রপাতে বিএনপি নেতাসহ নিহত ২

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের
গাজামুখী কোনো নৌযান অবরোধ ভাঙতে পারেনি, দাবি ইসরায়েলের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি হস্তক্ষেপের নিন্দা মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?
গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা কী?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন
পুতিন কেন সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই, জানাল ক্রেমলিন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া
গাজাগামী ফ্লোটিলায় ইসরায়েলি বাধা, যুক্তরাজ্যের তীব্র প্রতিক্রিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ
দুর্ব্যবহারের অভিযোগে সংবাদ সম্মেলন বর্জন সাংবাদিকদের, এনসিপির দুঃখ প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র
সাত লাখ ফেডারেল কর্মীকে ছাঁটাইয়ের শঙ্কা, শাটডাউন এড়ানোর উপায় দেখছে না যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত
দোকানের ওপর উল্টে পড়লো নিয়ন্ত্রণহীন বাস, তিনজন নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়
হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বিনিময়

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর
তারেক রহমানের নেতৃত্বে নির্বাচনে অংশ নেবে বিএনপি : হুমায়ুন কবীর

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?
আজ শুরু টাইগার-আফগান লড়াই, শক্তিতে কারা এগিয়ে?

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে
প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে শঙ্কা বাড়ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি অর্জন করেই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাঙের নাও
ব্যাঙের নাও

ডাংগুলি

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল কাশ্মীর, নিহত ৯

প্রথম পৃষ্ঠা

আটকে গেল মানবতার বহর
আটকে গেল মানবতার বহর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদ নির্বাচন
সংসদ নির্বাচন

সম্পাদকীয়

ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত
ট্রেনের ধাক্কায় দুই বন্ধু নিহত

দেশগ্রাম

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি
সরকারের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুল ও পাখি
ফুল ও পাখি

ডাংগুলি

১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত
১০ মিনিটেই হবে ক্যানসার শনাক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল
খাগড়াছড়িতে তিন মামলা, ১৪৪ ধারা বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে
শাপলা নয় প্রতীক নিতে হবে তালিকা থেকে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন
বিমানবন্দরে সাংবাদিক লাঞ্ছিত, এনসিপির সংবাদ বর্জন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে হাজতির মৃত্যু

নগর জীবন

বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে
বিএনপির ৩১ দফা ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে হবে

নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪৫

প্রথম পৃষ্ঠা

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড় বৃষ্টির শঙ্কা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, উপকূলে ঝড় বৃষ্টির শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জলাবদ্ধতা
জলাবদ্ধতা

সম্পাদকীয়

এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই
এনসিপিকে শাপলা দিলে আপত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ
নির্বিঘ্নে পূজা উদ্‌যাপনে আইজিপির ধন্যবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা
গাজাগামী নৌবহর আটক দস্যুতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা
ফের রোহিঙ্গা ঢলের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬
ডেঙ্গুতে আরও দুই মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩৯৬

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে
প্রত্যেকেই তার দায়িত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত হবে

সম্পাদকীয়

রাজনীতি চলেছে কোন পথে
রাজনীতি চলেছে কোন পথে

সম্পাদকীয়

সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং
সিরাজ-বুমরাহর দুরন্ত বোলিং

মাঠে ময়দানে

৫০ হাজার কোটি ডলারের মালিক ইলন মাস্ক
৫০ হাজার কোটি ডলারের মালিক ইলন মাস্ক

পেছনের পৃষ্ঠা