শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ১০:৩৯, বৃহস্পতিবার, ৩০ জানুয়ারি, ২০২৫

ব্যবসার বারোটা, বাণিজ্য বেশুমার

মন্‌জুরুল ইসলাম
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যবসার বারোটা, বাণিজ্য বেশুমার

দুই দিন আগে একটি সামাজিক অনুষ্ঠানে এক ব্যবসায়ী বন্ধুর সঙ্গে দেখা। তাঁর সঙ্গে ছিলেন আরও কয়েকজন ব্যবসায়ী। বন্ধু একাধিক গার্মেন্ট ও টেক্সটাইল কারখানার মালিক। অন্যরাও সমপর্যায়ের। আলাপে আলাপে জানতে চাইলাম কেমন আছেন ব্যবসায়ীরা? কেমন চলছে ব্যবসা? উত্তরে একজন বললেন, ব্যবসায়ীরা কেমন আছি, তা মহান আল্লাহ ভালোই জানেন। তবে ব্যবসার বারোটা বেজে গেছে। এখন শুধু হাতে হারিকেন নেওয়া বাকি। ব্যবসার বারোটা বাজলেও দেশে-বিদেশে বাণিজ্য নাকি ভালোই চলছে। ভদ্রলোকের কথা শুনে আরও কিছু শোনার আগ্রহ জাগল। এরই মধ্যে আরেকজন নিচু স্বরে কিছু কথা বললেন। কথা বলার আগে তিনি তাঁর পেছনে ও আশপাশে চোখ বুলিয়ে নিলেন। বিষয়টি আমার দৃষ্টিগোচর হওয়ায় বললাম, কথা বলার আগে কি দেখলেন? উত্তরে তিনি বললেন, এখন সাবধানে কথা বলতে হয়। কখন কে কী শুনবে আর পতিত সরকারের দোসর হিসেবে একটা সিল মেরে দেবে। সে জন্যই একটু দেখেশুনে কথা বললাম। তারপর অন্য কথায় সবাই। তবে ব্যবসার বারোটা, হাতে হারিকেন, দেশে-বিদেশে বাণিজ্যসিলমারার মতো শব্দগুলো আমার ভাবনায় কাঠ ঠোকরার মতো ঠক ঠক করতে থাকল। আমিও আমার মতো করে হিসাবনিকাশ করছিলাম। সেই সঙ্গে নিজেকে নিজে প্রশ্ন করলাম, হানিমুন পিরিয়ড কী শেষের পথে? দেয়ালে কান পাতার সময় কি এসে গেছে?

ব্যবসা ও বাণিজ্য দুটি শব্দ। শব্দ দুটির ব্যবহার একই রকম হলেও আভিধানিক অর্থ ভিন্ন। তাত্ত্বিক আলোচনাও ভিন্ন। ব্যবসা শব্দটির অর্থ ও পরিধি খুব বিস্তৃত। ব্যবসার ইংরেজি Business। সহজভাবে ব্যাখ্যা করলে মূলত ব্যবসা হলো কোনো পণ্য বা সেবা উৎপাদনের পর তা বিক্রি করে লাভ অর্জনের একটি প্রক্রিয়া। ব্যবসার কার্যক্রম শুধু পণ্য উৎপাদন ও বিক্রির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়, প্রচলিত সব ধরনের অর্থনৈতিক কার্যকলাপের চালিকাশক্তি। এর লক্ষ্য শুধু লাভ করা নয়, সমাজ উন্নয়নে দায়িত্ব পালন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি করাও অন্যতম উদ্দেশ্য। ব্যবসা একটি দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড। ব্যবসার মাধ্যমে দেশের অর্থনীতি গতিশীল হয়, রাজস্ব আয় হয় এবং জীবনমানের উন্নয়ন হয়। অর্থাৎ একজন উদ্যোক্তা নিজের পুঁজি খাটিয়ে একটি শিল্প স্থাপন করেন। শিল্পে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেন। উৎপাদিত পণ্য বিক্রি করে মুনাফা করেন। অধীনস্থ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন-ভাতা দেন। সরকারকে আয়কর দেন। সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ এবং সামাজিক দায়িত্বও পালন করেন।

বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫৩ বছর হয়ে গেছে। পাকিস্তান আমলে ২২ পরিবারের মধ্যে ব্যবসাবাণিজ্য সীমাবদ্ধ ছিল। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বিগত ৫৩ বছরে অনেক স্বনামধন্য শিল্পপতি ও ব্যবসায়ী ব্যক্তিত্ব দেশে সফল উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠা করেছেন, যাঁরা দেশের উন্নয়ন এবং জাতীয় অর্থনীতির সমৃদ্ধি সাধনে অবদান রাখছেন। বিগত সরকারগুলো সরকারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান পরিচালনায় ব্যর্থ হলেও বেসরকারি উদ্যোক্তাদের হাতে দেশে হাজার হাজার শিল্পকারখানা প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানে তাঁরা লাখ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করেছেন। দক্ষ জনশক্তি তৈরি করেছেন। দেশের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করছেন। নারীর ক্ষমতায়ন করেছেন। গাজীপুর, আশুলিয়াসহ গার্মেন্ট শিল্পাঞ্চলে সকাল অথবা সন্ধ্যায় কর্মজীবী নারীর দীর্ঘ সারি দেখলে বিস্মিত হতে হয়। বেসরকারি উদ্যোক্তাদের প্রতিষ্ঠিত শিল্পপ্রতিষ্ঠানে কাজ করে এই নারীরা দেশের অর্থনীতির চাকা শক্ত হাতে ঘোরাচ্ছেন। গর্বের বিষয় হলো, আমাদের জিডিপির ৮৬ শতাংশ বেসরকারি খাতের অর্থাৎ শিল্পপতি, ব্যবসায়ী বা উদ্যোক্তাদের অবদান। জিডিপির মাত্র ১৪ শতাংশ অবদান সরকারের। অথচ অনেক সুযোগ থাকা সত্ত্বেও আমলা বা কেরানি ছাড়া সরকারের কারখানা থেকে অন্য কোনো পণ্য আপাতত তৈরি হচ্ছে না। সরকার একটি চিনিকলও ঠিকমতো চালাতে পারে না। বিশাল বিশাল জুট মিল বন্ধ হয়ে গেল। সরকারি টেক্সটাইল মিলগুলোরও একই অবস্থা। অত্যন্ত প্রয়োজনীয় কর্ণফুলী কাগজের কারখানার অবস্থাও খুব শোচনীয়।

ব্যবসার বারোটা, বাণিজ্য বেশুমারতবে এটা সত্য, সরকারের সহযোগিতা বা পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়া দেশের বেসরকারি উদ্যোক্তাদের ব্যবসা করা, শিল্প স্থাপন করা কোনোভাবেই সম্ভব নয়। সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করা মানে নীতি সহায়তা প্রদান করা, ব্যবসার পরিবেশ তৈরি করে দেওয়া, শিল্পকারখানা প্রতিষ্ঠা করার জন্য জমি, বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানিসহ উপযুক্ত অবকাঠামোগত সুবিধা প্রদান করলেই একজন ব্যবসায়ী দেশের উন্নয়নে অবদান রাখতে পারেন। বিগত সময়গুলোতে সরকার দেশের বেসরকারি শিল্প উদ্যোক্তাদের কখনো কখনো সামান্য সহযোগিতা করেছে। তবে বেশির ভাগ সময়ই গালভরা আশ্বাস এবং নানাভাবে চাপ দিয়ে ক্ষমতায় থাকার জন্য সমর্থন আদায় করে দলভারী করার অপচেষ্টা চালিয়েছে। সুবিধা দেওয়ার চেয়ে প্রচারণাই বেশি করা হয়। অতীতের সব সময়ের চেয়ে গত ১৫ বছর ব্যবসায়ীরা নানাভাবে বেশি চাপে ছিলেন। কোনো চাপ ছিল প্রকাশ্য, কোনোটি অপ্রকাশ্য। বিগত সরকার অনেক ব্যবসায়ীকে নানা চাপে রেখে অনেক সুবিধা আদায় করেছে। বিনিময়ে মুখে মুখে সব দেব- বলেও প্রকৃতপক্ষে ব্যবসায়ীরা তেমন কিছুই পায়নি। বরং বঞ্চনার শিকার হয়েছেন। ভয়ে আতঙ্কে ব্যবসায়ীরা তা প্রকাশ করতেন না। ৫ আগস্টের পর ব্যবসায়ীরা বুঝতে পেরেছেন, বিগত আওয়ামী লীগ সরকার ব্যবসায়ীদের কী ভয়াবহ ক্ষতি করেছে। সেই ক্ষতি এখন ব্যবসায়ীরা সামাল দিতে পারছেন না। ইতোমধ্যে অনেক শিল্পকারখানা বন্ধ হয়ে গেছে। লক্ষাধিক মানুষ বেকার হয়ে গেছেন। ব্যাংকের সুদহার বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। ব্যাংকগুলো নতুন কোনো বেসরকারি বিনিয়োগে আগ্রহী নয়। সরকারি-বেসরকারি সব ব্যাংক এখন বন্ড ব্যবসায় অর্থ লগ্নি করছে। ডলারের দাম হু হু করে বাড়ছে। ব্যবসা ও ব্যবসায়ীদের বর্তমান অবস্থা মূল্যায়ন করে দেশের বিশিষ্ট ব্যবসায়ীব্যক্তিত্ব, এফবিসিসিআইর সাবেক সভাপতি ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেছেন, আওয়ামী লীগ সরকার দেশের অর্থনীতিকে বহুমুখী সংকটে ফেলে রেখে গেছে। বাংলাদেশ চেম্বারের সভাপতি আনোয়ার-উল আলম চৌধুরী পারভেজ বলেছেন, ব্যবসায়ীদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। হামীম গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এ কে আজাদ বলতে বাধ্য হয়েছেন, আমি ব্যবসায়ী, এটা কি আমার অপরাধ? ব্যবসায়ীদের এসব কথায় দেশের অর্থনীতি ও ব্যবসার প্রকৃত চিত্র ফুটে উঠেছে। দেশের বেসরকারি খাত নানামুখী চাপের মধ্যে রয়েছে। বর্তমানে সবচেয়ে বড় সংকট হলো আস্থা, নিরাপত্তা ও তারল্য সংকট। তারল্য সংকটের অন্যতম কারণ হলো, শিল্পে উৎপাদন বিঘ্নিত হওয়া, ঋণের প্রবৃদ্ধি অনেক কম এবং ঋণের উচ্চ সুদহার। সেই সঙ্গে অর্থনৈতিক মন্দাবস্থা উত্তরণে ব্যবসায়ীরা সরকারের নীতি সহায়তা পাচ্ছেন না। মোট কথা, দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা এবং ব্যবসায়ীদের বাস্তব পরিস্থিতি ভয়াবহ খারাপ। এই খারাপ পরিস্থিতি বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার যত তাড়াতাড়ি বুঝতে পারবে, ততই মঙ্গল। তা না হলে, কী হবে বলা মুশকিল। তবে এটুকু অন্তত অনুমান করা যায়, পেটে ভাত না থাকলে যেমন কারও হিতাহিত জ্ঞান থাকে না, তেমনি জাতীয় অর্থনীতি খারাপ হলে দেশের যারা প্রকৃত মালিক সেই জনগণেরও ধৈর্য ও সংযমের বাঁধ ভেঙে যেতে পারে।

তবে ওই সামাজিক অনুষ্ঠানে বাণিজ্য কথাটিও উঠেছিল। বাণিজ্যের আভিধানিক অর্থ একটু ভিন্ন। এর ইংরেজি Trade। অর্থাৎ এক স্থান থেকে পণ্য কিনে অন্য স্থানে বিক্রি করাই মূলত বাণিজ্য। যিনি বাণিজ্য করেন, তাকে বণিক বলা হয়। কিন্তু ওই ব্যবসায়ী ভদ্রলোক বাণিজ্যের বণিকদের কথা বলেননি। তিনি অন্য কিছু বলতে চেয়েছেন। কিছুটা বলেছেন, কিছুটা ঈঙ্গিত করেছেন। বাণিজ্য করার জন্য বণিকের নিজস্ব পুঁজি থাকতে হয়। সেই পুঁজি দিয়ে একজন বণিক এক স্থান থেকে পণ্য কিনে অন্য স্থানে বিক্রি করে মুনাফা করেন। কিন্তু ওই ব্যবসায়ী ভদ্রলোক যে বাণিজ্যের কথা বোঝাতে চেয়েছেন, তা করতে বণিকের পুঁজি একটু ভিন্ন। পুঁজি হলো, হয় নিজের ক্ষমতা অথবা মামা, চাচা, খালার ক্ষমতা। অর্থনৈতিক পুঁজি ছাড়া বাণিজ্য করে বিগত সরকারের সময়ে বহু লাল্লু পাঞ্জু শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছিল। তাদের টাকার গরম কমবেশি সবাই দেখেছে। সম্পদের তালিকা দেখে চোখ ছানাবড়া হয়েছে। জুলাই বিপ্লবের পর সেই টাকাওয়ালারা অনেকে এখন দেশছাড়া, অনেকে আত্মগোপনে। চোখের সামনে এসব ঘটনা দেখার পরও নতুন বণিকরা নাকি বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন। শোনা যাচ্ছে, এখন নাকি পুত্রের ক্ষমতায় কিছু পিতা-মাতা ক্ষমতাবান হয়ে গেছেন। পুঁজি ছাড়া বাণিজ্য করার জন্য চেয়ার-টেবিল পেতে অফিসও নাকি খুলে বসেছেন। কেউ কেউ নাকি বিদেশে বসে বেশুমার বাণিজ্য চালিয়ে যাচ্ছেন। যদি তা-ই হয়, তাহলে এতগুলো তাজা প্রাণ কেন ঝরল? কয়েক হাজার মানুষ কেন আজও হাসপাতালের শয্যায় কাতরাচ্ছেন।

মুরুব্বিরা সব সময়ই বলেন, সাবধান, দেয়ালেরও কান আছে। দেয়ালের কান কেউ দেখতে না পেলেও সতর্কতার জন্য এ প্রবচন প্রচলিত। তবে দেয়ালের ভাষা আছে। ওই ভাষা প্রকাশ্য। জুলাই বিপ্লবে বিপ্লবীদের ভরসার জায়গা ছিল ওই দেয়াল। বিপ্লবীরা তাঁদের ইচ্ছার কথা, তাঁদের ত্যাগের কথা, তাঁদের আকাঙ্ক্ষার কথা, দেয়ালের কাছেই সবার আগে বলতেন। দেয়াল বিপ্লবীদের পক্ষ নিয়ে বুক উঁচিতে দাঁড়িয়ে থাকত বিপ্লবীদের  স্লোগান প্রচার করার জন্য। দেয়ালে দেয়ালে বিপ্লবীদের ভাষা স্ফুলিঙ্গের মতো ছড়িয়ে পড়ে। বুঝদার, দায়িত্বশীল মানুষ দেয়ালের ভাষা পড়ার চেষ্টা করেন এবং সৃষ্টি হয় এক নতুন অধ্যায়ের। বিপ্লবীদের ভাষায় যাকে বলা হয়, নতুন বাংলাদেশ। বিপ্লবীরা নতুন বাংলাদেশকে সঠিক নিয়মে চালানোর জন্য কিছু মানুষের ওপর আস্থা রেখেছেন। কিছু মানুষের কাছে বিপ্লবীরা তাঁদের আমানত রেখেছেন। বিপ্লবীরা চেয়েছেন, দেশের মানুষ যেন ভালো থাকে। নিত্যপণ্যের দাম যেন সহনীয় পর্যায়ে থাকে। দেশের মানুষ যেন নিরাপদে থাকে। ব্যবসাবাণিজ্য, অর্থনীতি যেন সচল ও গতিশীল থাকে। যেন আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত হয়। শিক্ষাঙ্গন যেন হয় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের। জনগণের মৌলিক অধিকার যেন সমুন্নত থাকে। জনগণের দাবিগুলোই বিপ্লবীরা দেয়ালে দেয়ালে লিখেছিলেন।

ছয় মাস হতে চলল। একটু শক্ত করে বললে বলতে হয়, কেটে গেছে হানিমুন পিরিয়ড। এখন দেশের মানুষ এবং স্বয়ং বিপ্লবীরা দেয়ালের লেখাগুলো পড়তে শুরু করেছেন। দেয়ালে কান পেতে ভাষা বোঝার চেষ্টা করছেন। সুতরাং বিপ্লবীদের বিশ্বাসকে পুঁজি করে যাঁরা সরকারে আছেন, দয়া করে তাঁরা দেয়ালের লেখাগুলো পড়ুন। হিসাবের খাতা মিলিয়ে নিন। জনগণকে কী দেওয়ার কথা ছিল, কী দিলেন। দেয়ালে কান পাতুন। দেয়ালের ওপার থেকে চাপা স্বরের নানান শব্দ শুনতে পাবেন। মনে রাখবেন, সময়মতো জনগণ হিসাব মিলিয়ে নেবে। দুইয়ে দুইয়ে চার হয়, জনগণ তা জানে নিশ্চয়।

লেখক : নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

manju209@yahoo.com

এই বিভাগের আরও খবর
যানজটে অচল ঢাকা
যানজটে অচল ঢাকা
শিল্পে গ্যাসের দাম
শিল্পে গ্যাসের দাম
ইউনূস নবীর দেশ সংস্কার
ইউনূস নবীর দেশ সংস্কার
ফিলিস্তিনের মুক্তিযুদ্ধ ও বীর নারী লায়লা
ফিলিস্তিনের মুক্তিযুদ্ধ ও বীর নারী লায়লা
ফিলিস্তিনের পাশে বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনের পাশে বাংলাদেশ
পয়লা বৈশাখ
পয়লা বৈশাখ
বাংলায় হিজরি সনের উত্তরাধিকার
বাংলায় হিজরি সনের উত্তরাধিকার
কৃষি খাতে বিনিয়োগের সুযোগ
কৃষি খাতে বিনিয়োগের সুযোগ
পয়লা বৈশাখের অর্থনীতি
পয়লা বৈশাখের অর্থনীতি
বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!
বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!
চালের দামে অস্বস্তি
চালের দামে অস্বস্তি
স্বাস্থ্যসেবার হতশ্রী
স্বাস্থ্যসেবার হতশ্রী
সর্বশেষ খবর
ভারতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মানুষের ওপর উঠে গেল বৈদ্যুতিক বাস, নিহত ৪
ভারতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মানুষের ওপর উঠে গেল বৈদ্যুতিক বাস, নিহত ৪

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদা না দেওয়ায় প্রবাসীকে হত্যা-গুমের হুমকির অভিযোগ
চাঁদা না দেওয়ায় প্রবাসীকে হত্যা-গুমের হুমকির অভিযোগ

২৬ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রমজানের আগেই নির্বাচন চায় জামায়াত
রমজানের আগেই নির্বাচন চায় জামায়াত

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

চীনা পণ্যে ২৪৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প
চীনা পণ্যে ২৪৫% শুল্ক আরোপ করলেন ট্রাম্প

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীনগরে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
নবীনগরে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
আমিরাতে বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন

১৫ মিনিট আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
গোপালগঞ্জে ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক অবরোধ পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বদলগাছী উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক কারাগারে
বদলগাছী উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক কারাগারে

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আসছে ডিসপ্লে ছাড়া এআই ফোন, বিনিয়োগে স্টিভ জবসের স্ত্রী
আসছে ডিসপ্লে ছাড়া এআই ফোন, বিনিয়োগে স্টিভ জবসের স্ত্রী

২৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্প প্রশাসনের সমালোচনার মাধ্যমে নীরবতা ভাঙলেন বাইডেন
ট্রাম্প প্রশাসনের সমালোচনার মাধ্যমে নীরবতা ভাঙলেন বাইডেন

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুর্শিদাবাদের সহিংসতার ঘটনায় মমতার নিশানায় মোদি
মুর্শিদাবাদের সহিংসতার ঘটনায় মমতার নিশানায় মোদি

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়ালের ‘বিশেষ আবদার’ মেনে নিল উয়েফা
রিয়ালের ‘বিশেষ আবদার’ মেনে নিল উয়েফা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় ২ দিন ব্যাপী হজ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা
নওগাঁয় ২ দিন ব্যাপী হজ বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাপসা গরমের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
ভ্যাপসা গরমের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৩১ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জের হাওরে বজ্রপাতে দুই শ্রমিক নিহত
হবিগঞ্জের হাওরে বজ্রপাতে দুই শ্রমিক নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা জুলাইয়ে
জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ ঘোষণা জুলাইয়ে

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

গেমারদের জন্য এনভিডিয়ার নতুন গ্রাফিক্স কার্ড
গেমারদের জন্য এনভিডিয়ার নতুন গ্রাফিক্স কার্ড

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্যবাহী নানা উপকরণ নিয়ে ইবিতে নববর্ষ উদযাপন
গ্রাম-বাংলার ঐতিহ্যবাহী নানা উপকরণ নিয়ে ইবিতে নববর্ষ উদযাপন

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ডর্টমুন্ডে হারে হতাশা নয়, সেমির টিকিটেই খুশি বার্সা কোচ ফ্লিক
ডর্টমুন্ডে হারে হতাশা নয়, সেমির টিকিটেই খুশি বার্সা কোচ ফ্লিক

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে বোরো ধান কাটা উৎসব
হবিগঞ্জে বোরো ধান কাটা উৎসব

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জে ডাকাত দলের সদস্য গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে ডাকাত দলের সদস্য গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কালিগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
কালিগঞ্জে ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে রাজধানীতে একদিনে ১৫৫৮ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে রাজধানীতে একদিনে ১৫৫৮ মামলা

৪৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরাজগঞ্জে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রোড ব্লকেড কর্মসূচি পালন
সিরাজগঞ্জে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রোড ব্লকেড কর্মসূচি পালন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় এলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব
ঢাকায় এলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রসচিব

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ওয়াংখেড়েতে স্টেডিয়ামে রোহিতের নামে স্ট্যান্ড
ওয়াংখেড়েতে স্টেডিয়ামে রোহিতের নামে স্ট্যান্ড

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শিগগিরই ইউরোপে ভিসা-মুক্ত ভ্রমণ সুবিধা পাবেন সৌদি নাগরিকরা
শিগগিরই ইউরোপে ভিসা-মুক্ত ভ্রমণ সুবিধা পাবেন সৌদি নাগরিকরা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে জল সীমানায় অবৈধ বাঁধ অপসারণ করলেন ভ্রাম্যমাণ আদালত
ঝিনাইদহে জল সীমানায় অবৈধ বাঁধ অপসারণ করলেন ভ্রাম্যমাণ আদালত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে রংপুরে ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ
ইসরায়েলি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে রংপুরে ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেরোবিতে অফিস ম্যানেজমেন্ট শীর্ষক কর্মশালার সমাপনী
বেরোবিতে অফিস ম্যানেজমেন্ট শীর্ষক কর্মশালার সমাপনী

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
নব্য আওয়ামী লীগের প্রস্তুতি, নেতৃত্বে থাকবেন না শেখ হাসিনা : আনন্দবাজার
নব্য আওয়ামী লীগের প্রস্তুতি, নেতৃত্বে থাকবেন না শেখ হাসিনা : আনন্দবাজার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত থেকে আমদানি নিষিদ্ধের তালিকা বাড়ল, যুক্ত হলো নেপাল-ভুটান
ভারত থেকে আমদানি নিষিদ্ধের তালিকা বাড়ল, যুক্ত হলো নেপাল-ভুটান

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আমিরাতের পরিকল্পনায় হুথিদের বিরুদ্ধে শুরু হতে পারে স্থল অভিযান
আমিরাতের পরিকল্পনায় হুথিদের বিরুদ্ধে শুরু হতে পারে স্থল অভিযান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের নির্দিষ্ট ডেডলাইন দেননি: মির্জা ফখরুল
প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের নির্দিষ্ট ডেডলাইন দেননি: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
যে হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅধিকার পরিষদ ছাড়লেন ফাতিমা তাসনিম, তবে রাজনীতি না
গণঅধিকার পরিষদ ছাড়লেন ফাতিমা তাসনিম, তবে রাজনীতি না

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় নেতানিয়াহু!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজায় নেতানিয়াহু!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিবের পোশাক নিয়ে চীনা রাষ্ট্রদূতের খোঁচা!
হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিবের পোশাক নিয়ে চীনা রাষ্ট্রদূতের খোঁচা!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কম্প্রোমাইজের রাজনীতি’ নিয়ে যে সতর্কবার্তা দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
‘কম্প্রোমাইজের রাজনীতি’ নিয়ে যে সতর্কবার্তা দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ
লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে জামায়াত আমিরের সাক্ষাৎ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তিন এমপির পরশে ‘ফকির’ হয়ে উঠে ধনী
তিন এমপির পরশে ‘ফকির’ হয়ে উঠে ধনী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা তিন জয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে বাংলাদেশ
টানা তিন জয়ে বিশ্বকাপের আরও কাছে বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় জামায়াত সমর্থক হলেন অর্ধশতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী
গাইবান্ধায় জামায়াত সমর্থক হলেন অর্ধশতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্পত্তি বেচতে ক্রেতা খুঁজছেন দেশ ছেড়ে পালানো নসরুল হামিদ
সম্পত্তি বেচতে ক্রেতা খুঁজছেন দেশ ছেড়ে পালানো নসরুল হামিদ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রণবীর-দীপিকার বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মা নীতু
রণবীর-দীপিকার বিচ্ছেদ নিয়ে মুখ খুললেন মা নীতু

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পরকীয়া ফাঁস: কিশোরীর নগ্ন ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল, মা ও প্রেমিক গ্রেপ্তার
পরকীয়া ফাঁস: কিশোরীর নগ্ন ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল, মা ও প্রেমিক গ্রেপ্তার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত
বিএনপির স্থায়ী কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগুন আতঙ্কে চলন্ত ট্রেন থেকে লাফ, কোলে থাকা শিশুর মৃত্যু
আগুন আতঙ্কে চলন্ত ট্রেন থেকে লাফ, কোলে থাকা শিশুর মৃত্যু

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক মন্ত্রী তাজুলের স্ত্রীর ৩০৪ একর জমি জব্দ
সাবেক মন্ত্রী তাজুলের স্ত্রীর ৩০৪ একর জমি জব্দ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনের সঙ্গে ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধ: ভারতের জন্য সুযোগ না চ্যালেঞ্জ?
চীনের সঙ্গে ট্রাম্পের বাণিজ্য যুদ্ধ: ভারতের জন্য সুযোগ না চ্যালেঞ্জ?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেত্রীকে আটক করে পুলিশে দিল ছাত্রদল
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেত্রীকে আটক করে পুলিশে দিল ছাত্রদল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১১১ রান করেও ১৬ রানে জিতে পাঞ্জাবের ইতিহাস, বিপর্যয়ে কেকেআর
১১১ রান করেও ১৬ রানে জিতে পাঞ্জাবের ইতিহাস, বিপর্যয়ে কেকেআর

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পিয়ার ক্যাপের সাটার ভেঙে পড়ল লরির ওপর
আশুলিয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পিয়ার ক্যাপের সাটার ভেঙে পড়ল লরির ওপর

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বেও উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন
বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বেও উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোটি টাকার ইয়াবাসহ মাদক সম্রাজ্ঞী গ্রেফতার, সহযোগিতায় স্বামী
কোটি টাকার ইয়াবাসহ মাদক সম্রাজ্ঞী গ্রেফতার, সহযোগিতায় স্বামী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজার মানুষের দুর্দশা বন্ধ করুন, নেতানিয়াহুকে ফ্রান্স প্রেসিডেন্ট
গাজার মানুষের দুর্দশা বন্ধ করুন, নেতানিয়াহুকে ফ্রান্স প্রেসিডেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিছানার নিচে লুকিয়ে ভয়ঙ্কর বিষ, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশুর মস্তিষ্ক
বিছানার নিচে লুকিয়ে ভয়ঙ্কর বিষ, ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে শিশুর মস্তিষ্ক

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

২০২৬ সালে এলডিসি থেকে উত্তরণ করবে বাংলাদেশ : আনিসুজ্জামান চৌধুরী
২০২৬ সালে এলডিসি থেকে উত্তরণ করবে বাংলাদেশ : আনিসুজ্জামান চৌধুরী

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীসহ স্বাস্থ্য অধিদফতরের গাড়ি চালক মালেকের কারাদণ্ড
স্ত্রীসহ স্বাস্থ্য অধিদফতরের গাড়ি চালক মালেকের কারাদণ্ড

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সম্ভাবনা জাগিয়ে হারিয়ে যাওয়া নায়ক-নায়িকা
সম্ভাবনা জাগিয়ে হারিয়ে যাওয়া নায়ক-নায়িকা

শোবিজ

মুরগির হাড়ে মিটে মাংসের স্বাদ
মুরগির হাড়ে মিটে মাংসের স্বাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০০ বছরের বউমেলা সোনারগাঁয়ে
৫০০ বছরের বউমেলা সোনারগাঁয়ে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি চাইবে ভোটের তারিখ
বিএনপি চাইবে ভোটের তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক-এগারোর নীলনকশা
এক-এগারোর নীলনকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণচুক্তি এপ্রিলেই
মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্রবন্দর নির্মাণচুক্তি এপ্রিলেই

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলো নিষিদ্ধ, সম্পাদকের বিচার দাবি ইসলামি দলগুলোর
প্রথম আলো নিষিদ্ধ, সম্পাদকের বিচার দাবি ইসলামি দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান
জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটসামগ্রী কিনতে সময় লাগবে তিন-চার মাস
ভোটসামগ্রী কিনতে সময় লাগবে তিন-চার মাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সমালোচিত মাহি
সমালোচিত মাহি

শোবিজ

আসছে বর্ষায় জলজটের শঙ্কা
আসছে বর্ষায় জলজটের শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুগ্ধতা ছড়াচ্ছেন জেফার
মুগ্ধতা ছড়াচ্ছেন জেফার

শোবিজ

কুয়েট ক্যাম্পাসে তুলকালাম
কুয়েট ক্যাম্পাসে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাট দখলে টিউলিপের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা
ফ্ল্যাট দখলে টিউলিপের বিরুদ্ধে আরও এক মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগস্টে বাংলাদেশে আসছে ভারত
আগস্টে বাংলাদেশে আসছে ভারত

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রী গুলশান আরা আর নেই
অভিনেত্রী গুলশান আরা আর নেই

শোবিজ

রূপগঞ্জ মেলায় জয়া
রূপগঞ্জ মেলায় জয়া

শোবিজ

কেন আড়ালে বাঁধন
কেন আড়ালে বাঁধন

শোবিজ

পূর্ণিমার স্মৃতিচারণা
পূর্ণিমার স্মৃতিচারণা

শোবিজ

৩ মে ঢাকায় হেফাজতের মহাসমাবেশ
৩ মে ঢাকায় হেফাজতের মহাসমাবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত বছর পর ফেডারেশন কাপ ফাইনালে কিংস-আবাহনী
সাত বছর পর ফেডারেশন কাপ ফাইনালে কিংস-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ পৌঁছেছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল
বাংলাদেশ পৌঁছেছে জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট দল

মাঠে ময়দানে

নারী বিশ্বকাপের পথে বাংলাদেশ
নারী বিশ্বকাপের পথে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মহাকাশ ভ্রমণে কেটি পেরি
মহাকাশ ভ্রমণে কেটি পেরি

শোবিজ

রিয়ালের কামব্যাক না আর্সেনালের স্বপ্নযাত্রা
রিয়ালের কামব্যাক না আর্সেনালের স্বপ্নযাত্রা

মাঠে ময়দানে

লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ জামায়াত আমিরের
লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ জামায়াত আমিরের

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ দিন ধরে সংঘর্ষ আহত শতাধিক
পাঁচ দিন ধরে সংঘর্ষ আহত শতাধিক

দেশগ্রাম

কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মোদির পাল্টা তোপ
কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মোদির পাল্টা তোপ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেক বছর স্বাধীনভাবে কর্মসূচি করতে পারিনি
অনেক বছর স্বাধীনভাবে কর্মসূচি করতে পারিনি

নগর জীবন