শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ এপ্রিল, ২০২৫

পয়লা বৈশাখের অর্থনীতি

ড. মোহাম্মদ আবদুল মজিদ
প্রিন্ট ভার্সন
পয়লা বৈশাখের অর্থনীতি

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যেমনটি বলেছেন, ‘প্রতিদিন মানুষ ক্ষুদ্র, দীন, একাকী থাকলেও উৎসবের দিনে সে হয়ে ওঠে বৃহৎ এবং মনুষ্যত্বের শক্তি অনুভবে মহৎ।’ হয়তো বৃহৎ ও মহৎ হওয়ার ইচ্ছায় বাংলাদেশের মানুষের উৎসবে শামিল হওয়ার আগ্রহে কমতি দেখা যায় না বরং বাড়ে। বাংলা বর্ষপঞ্জির নতুন মাসের প্রথম তারিখ পয়লা বৈশাখে বর্ষবরণে বাঙালির অন্তহীন আনন্দ-উচ্ছ্বাস প্রকাশের মধ্যে জেগে ওঠে প্রাণবন্ত অর্থনীতিরও অবয়ব। বর্ষবরণকে ঘিরে গ্রাম থেকে শহর সর্বত্রই জমজমাট প্রস্তুতির বড় অংশ ঘিরেই থাকে অর্থনীতি। যেমন করোনাবিধ্বস্ত ও ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের ধকল সয়েও সে সময়ের পয়লা বৈশাখ ঘিরে ২৫-৩০ হাজার কোটি টাকা বাণিজ্যের হাতবদল হয়েছিল। এবার ২০২৫ সালের ঈদের প্রাক্কালে পয়লা বৈশাখের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে একটি সজ্ঞান সংকুচিত আবহ বিরাজ করতেই পারে, তা সত্ত্বেও রাজধানীসহ সারা দেশের নগরীর বিপণিবিতান, মার্কেট, শপিং মল থেকে শুরু করে ফুটপাতে ছেয়ে গেছে বৈশাখ ও ঈদের  সামগ্রী ও রকমারি পোশাকে। বৈশাখ ও ঈদ উপলক্ষে দেওয়া হচ্ছে আকর্ষণীয় সব অফার। পরিবহন খাতে বরাবরের ন্যায় মহাব্যস্ততা বাড়ছে, বাড়বেই। পয়লা বৈশাখে বসে নেই মাছ ও খাদ্যপণ্য ব্যবসায়ীরাও। অস্বাভাবিক চাহিদার কারণে সরবরাহের মরাকাটালে ইলিশের দাম আকাশচুম্বী। অর্থনৈতিক টানাপোড়েনে মধ্যবিত্তের কাছে ইলিশ এখন মহার্ঘ হলেও বড়লোকদের কাছে এখনো ইলিশ ফ্যাশন ও ঐতিহ্য হিসেবে দেদীপ্যমান। শহরে প্রচলিত পান্তা-ইলিশের সঙ্গে গ্রামীণ জীবনে নববর্ষ উদ্‌যাপনের কোনো মিল আছে বলে মনে হয় না। নববর্ষে গ্রামের মানুষ শখ করে পান্তা খায় না। ইলিশ মাছ অনেকে চোখেও দেখে না। এটি কেবলই শহুরে জীবনে নতুন সংযোজন। যার ফলে চৈত্রসংক্রান্তির আগে থেকেই দাম বেড়ে যায় ইলিশের। বাংলা নববর্ষ সামনে রেখে ভোলার মেঘনা ও তেঁতুলিয়ায় নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ইলিশ শিকারে মরিয়া হয়ে ওঠেন প্রভাবশালী মাছ ব্যবসায়ীনিয়ন্ত্রিত জেলেরা। খাদ্যতালিকায় পান্তা-ইলিশের অকারণ অন্তর্ভুক্তি ইলিশ মাছ ধরার ক্ষেত্রে জেলেদের সিন্ডিকেট মনোভাবের জন্য দায়ী।

এই উৎসব ঘিরে অন্য সময়ের চেয়ে ব্যাংক থেকে টাকা ওঠানোর পরিমাণও বেড়েছে। গত ছয় বছর থেকেই বৈশাখী অর্থনীতিতে যুক্ত হয়েছে নববর্ষের বোনাস। প্রায় ৬০০ কোটি টাকার উৎসবভাতা পেয়েছেন সরকারি  আনন্দ-উচ্ছ্বাসবেসরকারি চাকরিজীবীরা। এ বোনাসের কয়েক শ কোটি টাকা এবার এসেছে বৈশাখের বাজারে। গত মাসের শেষদিকে মিলেছিল ঈদের বোনাস। অর্থাৎ এবার মার্চ-এপ্রিল মাসেই বৈশাখী বোনাস, ঈদ বোনাস এবং মাসের বেতন একসঙ্গে বাজারে এসেছে, সরকারি-বেসরকারি খাতের চাকরিজীবীদের এই মোটা পকেট বাজারে বাজারে মুদ্রা সরবরাহ বেড়েছে, বাড়াবে।

ধর্মবর্ণনির্বিশেষে পয়লা বৈশাখ ‘বাংলা নববর্ষ’ উদযাপনের স্বতঃস্ফূর্ততা নগর পেরিয়ে ছড়িয়ে পড়ছে গ্রামেও। এ উৎসব ঘিরে পাখা মেলছে নানামুখী বাণিজ্যও। বাংলা নববর্ষ বরণ করতে প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে পার্ক-উদ্যান, পাড়া-মহল্লায় ছোট-বড় নানা অনুষ্ঠানের। শহরের বিভিন্ন স্থানে শুরু হয়েছে বৈশাখী তাঁতবস্ত্র মেলা। পয়লা বৈশাখকে কেন্দ্র করে ইতোমধ্যে কেনাকাটা, হালখাতার প্রস্তুতি, পাইকারি দোকানগুলোতে চলছে শেষ মুহূর্তের বেচাকেনা। পয়লা বৈশাখ এখন দেশের বাইরেও বিস্তৃতি লাভ করেছে। অর্থনীতির জন্য এটা অবশ্যই ইতিবাচক দিক। এতে দেশে বাড়তি চাহিদা তৈরি হয়। বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী হস্ত ও কারুশিল্পকে বিলুপ্তির হাত থেকে রক্ষা করার ক্ষেত্রে বৈশাখী মেলা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। পাশাপাশি উপযুক্ত পরিচর্যায় আন্তর্জাতিক বাজারেও এসব কারুশিল্প উল্লেখযোগ্য স্থান করে নিতে পারে। বাংলাদেশ থেকে এখন বছরে প্রায় ৮০ লাখ মার্কিন ডলার মূল্যের হস্তশিল্প সামগ্রী বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে।

বৈশাখী অর্থনীতির বড় একটি অংশজুড়ে রয়েছে গ্রামীণ অর্থনীতি। গ্রামীণ মেলা ও গ্রামীণ ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের পণ্য যত বেশি বিক্রি হবে, ততই গ্রামীণ অর্থনীতি চাঙা হবে। নানা আয়োজনে সাজানো পয়লা বৈশাখের অন্যতম অনুষঙ্গ পোশাক। কেরানীগঞ্জ, ইসলামপুর, নবাবপুরসহ পুরান ঢাকার বিভিন্ন পাইকারি মার্কেটে এক মাস আগে থেকেই বৈশাখের পোশাক কেনাকাটা শুরু হয়েছে। সারা দেশের অর্ধেক বৈশাখী পোশাক তৈরি হয় কেরানীগঞ্জে। রাজধানীর আজিজ সুপার মার্কেট, নিউমার্কেট, গাউছিয়া, কাঁটাবন, এলিফ্যান্ট রোড, গুলশান, মিরপুর-উত্তরাসহ বিভিন্ন মার্কেটে ও শপিং মলগুলোতে দেদার বিক্রি হচ্ছে বৈশাখের পোশাক। মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, বৈশাখের কেনাকাটায় তরুণ-তরুণী ও নারী ক্রেতাদের সংখ্যাই বেশি। মিরপুর বেনারসি পল্লির ব্যবসায়ীদের কয়েক দিন ধরেই বেচাকেনা জমে উঠেছে। এখন গড়ে প্রতিদিন তাদের এক শর বেশি শাড়ি বিক্রি হচ্ছে। ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় পয়লা বৈশাখের উৎসব সফল করতে মৃৎশিল্পের বিশেষ কারুকাজ, সরা আঁকা, মিছরির মিষ্টি বানানো, খই তৈরি, কাপড় বোনা ইত্যাদি অর্থনৈতিক কাজ উৎসবমুখর পরিবেশে চলছে। বৈশাখ ঘিরে দেশের বিভিন্ন স্থানের ফুল ব্যবসায়ীদের ব্যবসা চাঙা হয়। প্রতিদিন রাজধানীতে পাইকারি বাজারে ৩০-৩৫ লাখ টাকার ফুল কেনাবেচা হয়। সেই হিসাবে বৈশাখ ঘিরে ৬০-৭০ কোটি টাকার ফুল বিক্রির টার্গেট করেছেন ফুল ব্যবসায়ী সমিতি।

বাংলা নববর্ষের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো হালখাতা। একসময় গ্রামীণ অর্থনীতিতে এর প্রভাব ছিল বেশ গুরুত্বপূর্ণ। তবে সাম্প্রতিককালে হালখাতার প্রভাব ক্রমেই হ্রাস পাচ্ছে। নগদ ক্রয়-বিক্রয়ের পরিধি প্রসারিত হওয়ার ফলে বাকির খাতায় স্থিতি অনেকটা কমে গেছে। তাতে আকর্ষণ হারাচ্ছে হালখাতার অনুষ্ঠান। বৈশাখে গ্রামবাংলার ঘরে ঘরে প্রয়োজনীয় খাবার মজুত থাকে। আনন্দ উৎসবের জন্য প্রস্তুত থাকে সবাই। সব বয়সের মানুষ মুখিয়ে থাকে বৈশাখী মেলার জন্য। এ সময় বটতলা ও গ্রামীণ হাটকে সাজানো হয় নানান রঙে। মেলায় আসে তাঁতে বোনা পোশাক, মাটির হাঁড়িপাতিল, মেয়েদের সাজসজ্জার সামগ্রী। বাচ্চাদের খেলনা, কাঠ ও বেতের দ্রব্যসামগ্রীসহ বিভিন্ন আসবাব। তা ছাড়া যাত্রা, পালাগান, জারিগান, কবিগান, পুতুল নাচ, নাগরদোলা, সার্কাস, বায়োস্কোপসহ বিভিন্ন বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান মুখর করে রাখে পয়লা বৈশাখের গ্রামীণ পরিবেশ। স্থানবিশেষে আয়োজন করা হয় গম্ভীরা গান, বলি ও লাঠিখেলা। পার্বত্য চট্টগ্রামে চলে তরুণ-তরুণীদের নৃত্য ও জলকেলি খেলা। পাহাড়ি পল্লিগুলো সাজে বর্ণিল উৎসবে। এ দিনে নিমন্ত্রণ জানানো হয় মেয়ের জামাই, দোস্ত, বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজনকে। পিঠাপুলি, পায়েস ও নানান রকম মিষ্টান্ন দিয়ে আপ্যায়ন করা হয় তাদের। বাচ্চাদের বকশিশ দেওয়া হয় মেলায় খাওয়ার জন্য। তাদের মাঝে বিতরণ করা হয় চিড়া, মুড়ি, খই, বাতাসা, মঠ ও তিল্লাই। এসবের আয়োজন করতে গিয়ে পয়লা বৈশাখের কয়েক দিন আগে থেকে শুরু হয় প্রস্তুতি। তাতে কাজের পরিধি বাড়ে। নতুন কর্মসংস্থান হয়। আর্থিক লেনদেন ও কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পায়। ফলে গ্রামীণ অর্থনীতিতে এক ধরনের প্রাণ সঞ্চার হয় প্রতি বছরের বৈশাখী মেলাকে কেন্দ্র করে।

বাংলা সনের প্রবর্তন করা হয়েছিল খাজনা আদায়ের সুবিধার্থে। এর গোড়াপত্তন হয় ১৫৮৫ খ্রিস্টাব্দে। এর আগে হিজরি ক্যালেন্ডার ধরে পরিচালিত হতো রাজকর্ম। চান্দ্র সন অনুযায়ী খাজনা আদায় করা হতো কৃষকদের কাছ থেকে। কিন্তু সৌরবর্ষের তুলনায় চান্দ্রবর্ষ ১০-১১ দিন কম থাকায় খাজনা পরিশোধ করতে গিয়ে কৃষকদের জটিলতার মধ্যে পড়তে হতো। তা ছাড়া কৃষক বিভিন্ন ফসলের চাষ করত ঋতু অনুযায়ী। ফসল তোলার পরই খাজনা নেওয়ার ছিল প্রকৃষ্ট সময়। সম্রাট আকবর তাই প্রবর্তন করেন ফসলি সন। পরে তা বঙ্গাব্দ বা বাংলা বর্ষ নামে পরিচিতি লাভ করে। পরবর্তী সময়ে বাংলার নবাব মুর্শিদকুলি খান পয়লা বৈশাখ থেকে খাজনা আদায় শুরু করেন। বাংলা নববর্ষের দিনে খাজনা আদায়ের এই আয়োজনটির নাম ছিল ‘রাজপুণ্যাহ’। ‘পুণ্যাহ’ চালুর অনেক বছর পর ব্রিটিশ শাসনামলে পয়লা বৈশাখে ‘হালখাতা’ অনুষ্ঠান চালু হয়। হালখাতা পয়লা বৈশাখের একটি স্থানীয় অনুষ্ঠান। নতুন বছরের হিসাবনিকাশের জন্য নতুন খাতা আরম্ভের উৎসব এটি। তৎকালীন গ্রামের কৃষক বাকিতে তাদের দৈনন্দিন কেনাকাটা করত। ফসল ঘরে উঠলে, ফসল দিয়েই অথবা ফসল বিক্রির অর্থ দিয়ে বাকি পরিশোধ করত।

সুতরাং বাংলা সন প্রচলনের শুরুটাই হয়েছিল অর্থনৈতিক উদ্দেশ্য সাধনের জন্য। সে সময় সামষ্টিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল গ্রামের কৃষক ও জমির খাজনা। এর বিপরীতে সম্রাট শাহজাহানের মতো মেগা প্রেমিকের তাজমহল নির্মাণের ব্যয়ের বহর বিনা অডিটে বিনা কণ্ঠভোটে হয়ে যেত পাস। এখনো আমজনতার ত্যাগ ও কষ্টে অর্জিত অর্থনৈতিক সাফল্যকে এবং  প্রকৃতির শর্তহীন সহযোগিতাকে পুঁজি করে দায়মুক্ত ব্যয় বাহুল্যে বাংলাদেশের উন্নয়ন অর্থনীতি। উৎসবে তাই দৃশ্যমান হয়ে ওঠে বণ্টন বৈষম্যের বিবরে এমন এক সমাজ, যে সমাজকে শোষণ ও বঞ্চনামুক্তকরণের জন্য লাখ লাখ মানুষকে রক্ত দিতে হয়েছিল।

দীর্ঘকাল থেকেই বৈশাখ নিয়ে নানা আয়োজন হয়ে আসছে বাংলাদেশে। ধর্মবর্ণ-গোত্রনির্বিশেষে সবাই অংশগ্রহণ করে আসছে বৈশাখী উৎসবে। একটা সময় পর্যন্ত এটা ছিল গ্রামকেন্দ্রিক উৎসব। এতে গ্রামীণ অর্থনীতিতে কিছুটা প্রভাবও রাখত। ষাট দশক থেকে বৈশাখ নগরকেন্দ্রিক হতে শুরু করে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বৈশাখ শহরের প্রধান উৎসবে পরিণত হয়েছে। বড়দের পাশাপাশি শহরের আধুনিক ছেলেমেয়েরাও দেশি শাড়ি, সালোয়ার-কামিজ এবং পাঞ্জাবি-লুঙ্গি, ফতুয়া পরে আনন্দে মেতে ওঠে এদিন। শুধু তা-ই নয়, অনেক বিদেশিকে ঢাকার রাস্তায় শাড়ি-লুঙ্গি পরে হাঁটতে দেখা যায়। কোথাও তারা নেচেগেয়ে নানা হইহুল্লোড় করে।

বৈশাখে শহর ও গ্রামে চুড়ি ব্যবসায়ীরাও বাড়তি আয় ঘরে তোলে। ফুলের মালার দোকানগুলোতে ব্যাপক ভিড় লাগে। মেয়েদের বৈশাখী গয়নার মধ্যে প্রাধান্য পায় কাঠ, পুঁতি, মাটি, বাঁশ ও ধাতুর তৈরি গয়না। এর সঙ্গে প্লাস্টিক ও কাঠের বোতাম ও সুতার তৈরি নানা ডিজাইনের কানের দুল ও গলার মালা। নারিকেলের মালা, পাট ও পাথরের তৈরি কানের দুল অনেকের পছন্দ। বৈশাখে সব নারীই এসব গয়না পরে বের হন। এগুলো প্রস্তুতকারী ও বিক্রেতারা একটু বাড়তি আয়ের সুযোগ পান বৈশাখে।

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিখ্যাত সেই গান যা অবধারিতভাবে এখন বাংলা নববর্ষের থিম সঙ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। সেই কালজয়ী গান বৈশাখ এলেই সবাই গুনগুন করে একবার হলেও গায়-

‘এসো হে বৈশাখ, এসো এসো/তাপস নিঃশ্বাস বায়ে/মুমূর্ষুরে দাও উড়ায়ে/বছরের আবর্জনা যাক মুছে যাক/যাক যাক, এসো এসো।’

লেখক : সাবেক সচিব, সংস্কৃতি-অর্থনীতির বিশ্লেষক 

এই বিভাগের আরও খবর
ফিলিস্তিনের পাশে বাংলাদেশ
ফিলিস্তিনের পাশে বাংলাদেশ
পয়লা বৈশাখ
পয়লা বৈশাখ
বাংলায় হিজরি সনের উত্তরাধিকার
বাংলায় হিজরি সনের উত্তরাধিকার
কৃষি খাতে বিনিয়োগের সুযোগ
কৃষি খাতে বিনিয়োগের সুযোগ
বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!
বিন্নাছোবায় ঘুঘুর বাসায় গুপ্তধন!
চালের দামে অস্বস্তি
চালের দামে অস্বস্তি
স্বাস্থ্যসেবার হতশ্রী
স্বাস্থ্যসেবার হতশ্রী
নতুন বছরের প্রত্যাশা, অঙ্গীকার
নতুন বছরের প্রত্যাশা, অঙ্গীকার
ফিলিস্তিন সংকটে আমাদের করণীয়
ফিলিস্তিন সংকটে আমাদের করণীয়
বাংলা নববর্ষের ভাবনা
বাংলা নববর্ষের ভাবনা
আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে
আওয়ামী রাজনীতি থেকে বিএনপি কী শিখেছে
দুরারোগ্য রোগ
দুরারোগ্য রোগ
সর্বশেষ খবর
হাসিনা-জয়সহ ২৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
হাসিনা-জয়সহ ২৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করল স্বামী
অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা করল স্বামী

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়
চুলের রুক্ষতা দূর করার উপায়

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

জয়পুরহাটে ছাত্রদল নেতাকে লক্ষ্য করে গুলি, আটক ১
জয়পুরহাটে ছাত্রদল নেতাকে লক্ষ্য করে গুলি, আটক ১

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হীরা-প্ল্যাটিনামের চেয়েও দামি পাথর!
হীরা-প্ল্যাটিনামের চেয়েও দামি পাথর!

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ২১ মে
সাগর-রুনি হত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল ২১ মে

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

দুই অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস
দুই অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চিকিৎসা অবহেলায় পবিপ্রবির শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ, তদন্ত কমিটি গঠন
চিকিৎসা অবহেলায় পবিপ্রবির শিক্ষার্থীর মৃত্যুর অভিযোগ, তদন্ত কমিটি গঠন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কযুদ্ধে চীন যেভাবে মার্কিন ঋণ ব্যবহার করে বেকায়দায় ফেলতে পারে যুক্তরাষ্ট্রকে
শুল্কযুদ্ধে চীন যেভাবে মার্কিন ঋণ ব্যবহার করে বেকায়দায় ফেলতে পারে যুক্তরাষ্ট্রকে

৩৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

ঝুঁকি এড়িয়ে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নিরাপদ থাকার কার্যকর পদক্ষেপ
ঝুঁকি এড়িয়ে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে নিরাপদ থাকার কার্যকর পদক্ষেপ

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সিটি কলেজ ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ
সিটি কলেজ ও ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের শুল্কনীতি: বিশ্বে মন্দার চেয়ে খারাপ পরিস্থিতির শঙ্কা
ট্রাম্পের শুল্কনীতি: বিশ্বে মন্দার চেয়ে খারাপ পরিস্থিতির শঙ্কা

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বর্ণিল আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন করল বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়
বর্ণিল আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপন করল বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়

৪৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ধর্ষণ মামলার আলোচিত আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আলোচিত আসামি গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
শিশু ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী গমিরা উৎসব
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী গমিরা উৎসব

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই সন্ত্রাসী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে অস্ত্রসহ দুই সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত
এএসপি জাবেদ ইকবাল সাময়িক বরখাস্ত

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী চড়ক উৎসব
দিনাজপুরে ঐতিহ্যবাহী চড়ক উৎসব

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নে সবার লক্ষ্য এক: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র সংস্কার প্রশ্নে সবার লক্ষ্য এক: আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাছাইকৃত সংবাদ
বাছাইকৃত সংবাদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পহেলা বৈশাখে মেতেছে পশ্চিমবঙ্গ
পহেলা বৈশাখে মেতেছে পশ্চিমবঙ্গ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনন্দ-উৎসবে দেশব্যাপী বাংলা নতুন বছরকে বরণ
আনন্দ-উৎসবে দেশব্যাপী বাংলা নতুন বছরকে বরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের 'তরুণদের নতুন বাংলাদেশ' শীর্ষক আলোচনা সভা
জবি বসুন্ধরা শুভসংঘের 'তরুণদের নতুন বাংলাদেশ' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফুলপুরে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে ঘুড়ি উৎসবে বিজয়ী বসুন্ধরা শুভসংঘ
ফুলপুরে বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে ঘুড়ি উৎসবে বিজয়ী বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের ইঙ্গিত স্যাটেলাইট চিত্রে
উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের ইঙ্গিত স্যাটেলাইট চিত্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে সরকার, আবেদন শুরু
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে সরকার, আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ১৩
ঝালকাঠিতে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত ১৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় সশস্ত্র হামলায় ৫১ জনের প্রাণহানি
নাইজেরিয়ায় সশস্ত্র হামলায় ৫১ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাশ পোড়ানোর ঘটনায় সাবেক তিন পুলিশ কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে
লাশ পোড়ানোর ঘটনায় সাবেক তিন পুলিশ কর্মকর্তা ট্রাইব্যুনালে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
প্রথম আলোকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে : জামায়াত আমির
প্রথম আলোকে জাতির কাছে ক্ষমা চাইতে হবে : জামায়াত আমির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এই দুঃখ আমারও’
‘এই দুঃখ আমারও’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক অস্ত্র চাইলে ইরানকে চড়া মূল্য দিতে হবে : ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
পারমাণবিক অস্ত্র চাইলে ইরানকে চড়া মূল্য দিতে হবে : ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা মামলার আসামি গ্রেফতার
খালেদা জিয়ার গাড়িবহরে হামলা মামলার আসামি গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পকে হত্যার জন্য অর্থ জোগাড় করতে বাবা-মাকে খুন কিশোরের!
ট্রাম্পকে হত্যার জন্য অর্থ জোগাড় করতে বাবা-মাকে খুন কিশোরের!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আগামী ৫০ বছরেও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরতে পারবে না’
‘আগামী ৫০ বছরেও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরতে পারবে না’

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নাগরদোলায় তুলে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা
নাগরদোলায় তুলে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে গলা কেটে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান
ঢাকেশ্বরী মন্দিরে গিয়ে জাতীয় ঐক্যের বার্তা দিলেন সেনাপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিক মিয়ায় ড্রোন শো’তে ফুটে উঠলো জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চিত্র
মানিক মিয়ায় ড্রোন শো’তে ফুটে উঠলো জুলাই গণঅভ্যুত্থানের চিত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে ১.৬ বিলিয়ন ইউরো দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষকে ১.৬ বিলিয়ন ইউরো দেবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'আলোচনা-ঐক্যের মাধ্যমে রোডম্যাপসহ সব সমস্যার সমাধান হবে'
'আলোচনা-ঐক্যের মাধ্যমে রোডম্যাপসহ সব সমস্যার সমাধান হবে'

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুধু মার্কিনিদের জন্য ১০৪ শতাংশ বাড়তি কর, সিঙ্গাপুরে রেস্তোরাঁর নোটিশ ঘিরে বিতর্ক
শুধু মার্কিনিদের জন্য ১০৪ শতাংশ বাড়তি কর, সিঙ্গাপুরে রেস্তোরাঁর নোটিশ ঘিরে বিতর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মৃত্যু ঢাকায়, দাফন দিল্লিতে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগের মৃত্যু ঢাকায়, দাফন দিল্লিতে : সালাহউদ্দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে ৩০ মাসে ২৫ সন্তান জন্মদান, তারপর যা জানা গেলো
ভারতে ৩০ মাসে ২৫ সন্তান জন্মদান, তারপর যা জানা গেলো

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ ছাড়াও পয়লা বৈশাখ উদ্‌যাপিত হয় যেসব দেশে
বাংলাদেশ ছাড়াও পয়লা বৈশাখ উদ্‌যাপিত হয় যেসব দেশে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খিলগাঁওয়ে তরুণীকে লাঠিপেটার ঘটনায় আটক ২
খিলগাঁওয়ে তরুণীকে লাঠিপেটার ঘটনায় আটক ২

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলোচনার মাঝেও কেনো মধ্যপ্রাচ্যে শক্তি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?
আলোচনার মাঝেও কেনো মধ্যপ্রাচ্যে শক্তি বাড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের হামলায় ইসরায়েলি সেনা নিহত
ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের হামলায় ইসরায়েলি সেনা নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মা-বাবার যে আচরণ ‍শিশুকে মন খুলে কথা বলতে সাহায্য করে
মা-বাবার যে আচরণ ‍শিশুকে মন খুলে কথা বলতে সাহায্য করে

২৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জুলাই আন্দোলনে গুলির নির্দেশ, প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা সাইফুল গ্রেফতার
জুলাই আন্দোলনে গুলির নির্দেশ, প্রশাসন ক্যাডার কর্মকর্তা সাইফুল গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারা গেছেন অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ
মারা গেছেন অভিনেত্রী গুলশান আরা আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরান-যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা নিয়ে যা বলল সৌদি
ইরান-যুক্তরাষ্ট্র আলোচনা নিয়ে যা বলল সৌদি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেকর্ড জনসংখ্যা হ্রাসে চাপে জাপান
রেকর্ড জনসংখ্যা হ্রাসে চাপে জাপান

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের ইঙ্গিত স্যাটেলাইট চিত্রে
উত্তর কোরিয়ার ইতিহাসের সবচেয়ে আধুনিক যুদ্ধজাহাজ নির্মাণের ইঙ্গিত স্যাটেলাইট চিত্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচার ও সংস্কার দেখতে চাই : নাহিদ
দ্রুত সময়ের মধ্যে বিচার ও সংস্কার দেখতে চাই : নাহিদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আল বাদাউইয়ের মৃত্যু
মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী আব্দুল্লাহ আল বাদাউইয়ের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে : ট্রাম্প
ইরান বিষয়ে শিগগিরই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে : ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন হামলায় ইয়েমেনে নিহত ১২৩, ফিলিস্তিনের পাশে অটল হুতিরা
মার্কিন হামলায় ইয়েমেনে নিহত ১২৩, ফিলিস্তিনের পাশে অটল হুতিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার হিসেবে নয়, আমরা দেশ হিসেবে কাজ করছি : বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা
সরকার হিসেবে নয়, আমরা দেশ হিসেবে কাজ করছি : বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে দারুণ কীর্তি পাকিস্তানের সাহিবজাদার
বিশ্বের পঞ্চম ব্যাটার হিসেবে দারুণ কীর্তি পাকিস্তানের সাহিবজাদার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক